শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪০, বুধবার, ০৯ জুন, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ভারতের গ্রামে গ্রামে ‘অজানা মৃত্যুর‘ চিত্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতের গ্রামে গ্রামে ‘অজানা মৃত্যুর‘ চিত্র

কোভিড সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউতে বিপর্যস্ত ভারত। হাসপাতালে রোগীরা জায়গা পাননি। মৃতদের দাহ করার জায়গা মেলেনি শ্মশানে।

কোভিডের উপসর্গ নিয়ে মারা গেলেও মৃত্যুর আগে শত শত রোগীর কোনো চিকিৎসা তো দূরের কথা পরীক্ষা পর্যন্ত হয়নি। ঘরের ভেতরে বসেই তাদের মৃত্যু হয়েছে। ফলে এসব মৃত্যু সরকারি তালিকাতেও জায়গা পায়নি।

কিন্তু ভারতে বিশেষজ্ঞরা এখন নিশ্চিত গলায় বলছেন যে, সরকার কোভিডে মৃত্যুর যে হিসেব দিচ্ছে তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ ভারতে - বিশেষ করে দেশের গ্রামাঞ্চলে - মারা গেছে।

গ্রামের বাস্তব পরিস্থিতি কি, মৃত্যুর সংখ্যা চাপ দেয়ার অভিযোগ সত্যি কি না - সরেজমিনে তা অনুসন্ধানের জন্য দিল্লিতে বিবিসির বিকাশ পাণ্ডে এবং অনশুল বর্মা গিয়েছিলেন উত্তর প্রদেশ রাজ্যের কয়েকটি গ্রামে।

ডেটলাইন - কৌশল্যা এবং কানৌজা

বিবিসির সংবাদদাতারা তাদের অনুসন্ধানের জন্য প্রথম যে গ্রামটিতে যান তার নাম কৌশল্যা। দিল্লি থেকে ১০০ কিলোমিটারের মতো দূরের এই গ্রাম থেকে প্রচুর মৃত্যুর খবর জানা গেছে। সংবাদদাতারা গ্রামের অনেক সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলেন। সেই সাথে কথা বলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের নেতাদের সাথেও।

কৌশল্যা গ্রামের সমাজকর্মী মুস্তাফিজ খান কাগজে হাতে লেখা একটি লিস্ট দেখিয়ে বলেন, সরকার যা বলছে তাদের গ্রামে মৃত্যুর সংখ্যা তার কয়েকগুণ বেশি।

গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য আবরার বললেন, কোভিডের উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর শিকার এসব মানুষের অধিকাংশরই কোনো পরীক্ষা হয়নি। ওষুধপত্র বা চিকিৎসাও তারা পাননি।

গ্রামের বাসিন্দা শফিক আহমেদ - যিনি পেশায় একজন আইনজীবী - জানালেন, ওই গ্রামের অধিকাংশ মানুষ হয় দিনমজুর না হয় কৃষক বা কৃষি-শ্রমিক। ফলে, তিনি বলেন, খুব কম লোকেই শহরে গিয়ে কোনো বেসরকারি ল্যাবে কোভিডের পরীক্ষা করিয়েছেন।

গ্রামের একটি সড়কে বাড়ি বাড়ি গিয়ে কথা বলেন বিবিসির সংবাদদাতারা। জানতে পারেন, প্রতি দুটো বাড়ির অন্তত একটিতে এক বা একাধিক মানুষ কোভিডের উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।

গ্রামের ফারমান, সালমান এবং জাহিন তাদের মা এবং বড় ভাইকে হারিয়েছেন। বাড়ির দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে শোকাহত তিন ভাই-বোন বিবিসির সাথে কথা বলেন।

‘যেদিন আমার ভাই মারা গেলের, সেদিন গ্রামে নয়জন মারা গিয়েছিল, “ বলেন ফারমান। “কয়েক জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলাম ভাইকে। সব জায়গাতেই বললো বেড নেই, অক্সিজেন নেই। তাদের করার কিছু নেই। ভাই শ্বাস নিতে পারছিলেন না। আতঙ্কে আমরা অক্সিজেনের জন্য নানা জায়গায় ছোটাছুটি করেছি।’

কিন্তু ভাই মেহমুদকে বাঁচাতে পারেননি তারা। একই পরিণতি হয়েছে তাদেরও মায়েরও।

সালমান বললেন, ‘ক্লিনিকে নিয়ে গিয়েছিলাম, কারণ বড় হাসপাতালে তো জায়গাই ছিলনা। ভেন্টিলেটর খালি ছিলনা। দরজা থেকেই তারা আমাদের পাঠিয়ে দিত।’

দুই ভাইয়ের কোলে ছিল বড় ভাইয়ের দুই বাচ্চা - একটি ছেলে, একটি মেয়ে। ফারমান বললেন ‘কে দেখবে এদের? সরকার কি কোনো দায়িত্ব নেবে।? আমাদের নিয়ে যে সরকারের কোনো মাথাব্যথাই নেই, তারা কি এই দুই শিশুর দায়িত্ব নেবে।?’

তাদের বোন জাহিন কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘সরকারকে কিছু তো ভাবতে হবে। এই বাচ্চা দুটোর সামনে পুরো জীবন পড়ে রয়েছে।’

কৌশল্যার পরে কানৌজা নামে উত্তরপ্রদেশের আরেকটি গ্রামে গিয়েছিলেন বিবিসির সংবাদদাতারা। একই কাহিনী সেখানেও। বহু মানুষ কোভিডের উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। কিন্তু তাদের পরীক্ষা হয়নি, চিকিৎসা হয়নি।

কানৌজা গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য উমেশ শর্মা একটি খাতা বের করলেন যাতে তার গ্রামের কোভিডে মৃতদের নাম লেখা রয়েছে। বললেন, “এদের মধ্যে এক বা বড় জোর দু'জনের নাম সরকারি হিসাবের মধ্যে গেছে, বাকি ৩০-৫৫ জনের কোনো হিসাব নেই।“

দুই গ্রামেরই লোকজন বললেন, এপ্রিল এবং মে মাসে কোভিড সংক্রমণ যখন চূড়ায় ছিল, গ্রামের সরকারি স্বাস্থ্য ক্লিনিক অচল ছিল।

প্রতিটি গ্রামে একটি প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্র রয়েছে। সেখানে একজন ডাক্তার থাকার কথা, নার্স থাকার কথা। কিন্তু কৌশল্যা গ্রামের প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় সেখানে নির্মাণ কাজ চলছে। কোনো ডাক্তার বা নার্স নেই। শুধু ক'জন শ্রমিক বসে রয়েছেন।

গ্রামবাসীরা বলছেন, সরকারি এই চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে শুধু যদি কিছু অক্সিজেনের ব্যবস্থা থাকতো তাহলেও অনেকগুলো প্রাণ হয়তো বাঁচতো।

নদীর ধারে সারি সারি কবর

উত্তরপ্রদেশের এলাহাবাদ শহরের কাছে গঙ্গার তীরে শত শত নতুন কবরের সারি। দাহ করার জন্য শ্মশানে জায়গা হয়নি বলে মানুষজন মৃত স্বজনদের এখানে এনে মাটি চাপ দিয়ে চলে গেছেন। কবর দেয়ার এসব ঘটনা ঘটেছে প্রধানত এপ্রিল মাসে।

এলাহাবাদে কবর প্রসঙ্গে কর্মকর্তারা বলছেন, অনেক হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে মৃতদেহ না পুড়িয়ে নদীর পাশে কবর দেয়ার চল রয়েছে। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।তবে স্থানীয় অনেক মানুষ এবং সাংবাদিকরা বিবিসিকে বলেন, এবছর এই কবর দেয়ার সংখ্যা অস্বাভাবিক মাত্রায় বেশি।

“এই একটি জায়গাতেই এ বছর ২৪০০ থেকে ৩০০০ লোককে কবর দেয়া হয়েছে, “ বিবিসিকে বলেন স্থানীয় শ্রীংভেরপুর শ্মশানের পুরোহিত লবকুশ মিশ্র।

এলাহাবাদের কাছে মেনডারা গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান বিবিসিকে জানান, তার গ্রামে ডজন ডজন মানুষ কোভিডের লক্ষণ নিয়ে বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে।

মহেশ্বর কুমার সোনি বলেন, মৃত এসব রোগীর কখনো কোভিডের পরীক্ষাও হয়নি। “আমাদের গ্রামে এই হারে মৃত্যু আমরা জীবনেও দেখিনি। ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম।“

মেনডারা গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান বলেন, সরকারের উচিৎ তদন্ত করে কোভিডে মৃতদের পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার ব্যবস্থা করা।

গ্রামের মানুষজন বলছেন, বহু মানুষ যে কোভিডের পরীক্ষা বা চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন সরকারের উচিত তা অন্তত স্বীকার করা। তাতে অন্তত সেসব মৃত মানুষদের কিছুটা মর্যাদা দেওয়া হবে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 
 


  

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়লেন জো রুট
ইতিহাস গড়লেন জো রুট

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

উবার কিনবে না টেসলা: ইলন মাস্ক
উবার কিনবে না টেসলা: ইলন মাস্ক

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী
চালের উচ্চ মূল্য নিয়ে চাপে জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানের উদ্দেশে রওনা দিলেন আলিয়া
কানের উদ্দেশে রওনা দিলেন আলিয়া

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান
আইএমএফের ঋণছাড়ের পরের পথটা অনেক জটিল : ড. সেলিম জাহান

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী
গাজায় যা ঘটছে তা অযৌক্তিক-অগ্রহণযোগ্য: গ্রিক প্রধানমন্ত্রী

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড
মাদকপাচারের দায়ে কুয়েতে দুই পুলিশ সদস্যের ১০ বছর করে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচলাবস্থায় রাজস্ব খাত ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন
অচলাবস্থায় রাজস্ব খাত ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চীনে ভূমিধস: নিহত অন্তত ৪, আটকা ১৭
চীনে ভূমিধস: নিহত অন্তত ৪, আটকা ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারের ভেতর ঢুকে গেলো ট্রাক, নিহত ২
বাজারের ভেতর ঢুকে গেলো ট্রাক, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিনেমা থেকে বাদ পড়লেন দীপিকা!
যে কারণে সিনেমা থেকে বাদ পড়লেন দীপিকা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত্যুর আগে পুত্রবধূকে ২৫৭ মিলিয়ন ডলারের উপহার দিলেন হংকংয়ের এক ধনকুবের
মৃত্যুর আগে পুত্রবধূকে ২৫৭ মিলিয়ন ডলারের উপহার দিলেন হংকংয়ের এক ধনকুবের

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের কাছে কেন ক্ষমা চাইলেন সুনীল শেঠি?
নারীদের কাছে কেন ক্ষমা চাইলেন সুনীল শেঠি?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ছাত্রদল কর্মীর
পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ছাত্রদল কর্মীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে অসুস্থ ৭৪ বাংলাদেশি, হাসপাতালে ২৬
হজে গিয়ে অসুস্থ ৭৪ বাংলাদেশি, হাসপাতালে ২৬

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা
বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় পলিথিনে মোড়ানো হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
খুলনায় পলিথিনে মোড়ানো হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান বন্যার ম্যাচে মার্শের ঝড়ো সেঞ্চুরি, গুজরাটকে হারালো লক্ষ্ণৌ
রান বন্যার ম্যাচে মার্শের ঝড়ো সেঞ্চুরি, গুজরাটকে হারালো লক্ষ্ণৌ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি পৌঁছেছেন ৫৪ হাজার ৪৯৭ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৫৪ হাজার ৪৯৭ হজযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা