শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৬, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২২

এরেনা অব ভ্যালোর বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২১

'সদস্যদের পরস্পরের দৃঢ় বন্ধনের কারণেই আমরা বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছি'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'সদস্যদের পরস্পরের দৃঢ় বন্ধনের কারণেই আমরা বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছি'

এরেনা অব ভ্যালোর বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ : চ্যাম্পিয়ন অরিয়েন্টাল ফনিক্সের সাক্ষাতকার

আপনার দলের সদস্যদের নাম বলুন।

আমাদের দলের নাম Oriental Phoenix।

খেলোয়াড়দের বিবরণ:
আসাদুল্লাহ আল গালিব, Sugarkid নামে পরিচিত (দলীয় ম্যানেজার)
আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, Deathly নামে পরিচিত (দলনেতা)
ফাহরাজ জামিন স্পর্শ, Beast নামে পরিচিত
নাফিস আহমেদ, MrCharming নামে পরিচিত
আবরার শাহরিয়ার সুবাত, Worthless নামে পরিচিত
ফারদিন হাসান, Pika Pika নামে পরিচিত
শেখ মতিউর রহমান, Sycen নামে পরিচিত

গেমিং-এ কিভাবে আসলেন? মোবাইল multiplayer online battle arena (MOBA) গেম খেলতে কিভাবে আগ্রহী হলেন?
উত্তর: অভিযাত্রাটি আমাদের জন্য সহজ ছিলো না। আমরা বিগত 4 বছর ধরে MOBA গেমস খেলছি। কিন্তু এই দলের সমন্বয়ে আমরা 2 বছর ধরে খেলছি। খেলাটির প্রতি আমাদের গভীর ভালোবাসা থেকে আমরা MOBA গেমস খেলি। আমরা লিগ অব লিজেন্ড (League of Legends), ওয়াইল্ড রিফ্ট (wild rift) প্রভৃতিসহ বিভিন্ন MOBA গেমস খেলে থাকি। আমরা ARENA OF VALOR-এর মতো 5v5 MOBA গেমস খেলতে স্বাচ্ছ্যন্দ বোধ করি। মাঝে-মাঝে MOBA গেমস বেশ খেলা কঠিন মনে হয়, কিন্তু প্রতিযোগী খেলোয়াড় হিসেবে আমরা সবসময় বড় টুর্নামেন্টগুলোর জন্য মুখিয়ে থাকি। বিগত দিনে আমরা এই টুর্নামেন্টের মতো এত বড় কোন টুর্নামেন্টে খেলিনি। অন্যান্য দেশে আরও বড় সুযোগ ও টুর্নামেন্টগুলো সবসময় আমাদের এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। আমরা আশাবাদী যে আমরা একদিন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলবো।


আপনার ব্যক্তিগত জীবনে এমন কোন চ্যালেঞ্জ ছিলো যা আপনাকে এ জাতীয় টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়ার পথে কিংবা গেমিং ক্যারিয়ার শুরু করায় বাধা সৃষ্টি করেছিলো?
উত্তর: এটি সত্যি যে আমাদের অনেক ধরনের সমস্যা মোকাবেলা করতে হয়, কিন্তু সকল প্রশংসা আল্লাহর যে আমরা এ পরীক্ষায় উতরে গেছি। Sycen-এর অনেক শারীরিক সীমাবদ্ধতা ছিলো, কিন্তু খেলাটির প্রতি তার ভালোবাসা তাকে শক্তিশালী করে তুলেছে এবং সে টুর্নামেন্টে যোগ দিয়েছে। এই টুর্নামেন্ট খেলতে গিয়ে আমরা যে আত্মত্যাগ করেছি তার ফলেই আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছি। এমনকি আমাদের দলের কোন স্পন্সর বা কোচ ছাড়াই আমরা এই সাফল্য পেয়েছি। আগে যেমনটা বলেছি, আমাদের প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে আমরা এই টুর্নামেন্টের মতো খুব বেশি টুর্নামেন্ট ও LAN খেলিনি, যার ফলে অনেকবারই আমরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলাম। কিন্তু আমাদের দলের সদস্যদের পরস্পরের সাথে দৃঢ় বন্ধনের কারণেই আমরা বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হতে পেরেছি।


esports আপনাদের ক্যারিয়ারকে কিভাবে বদলে দিয়েছে বলে আপনি মনে করেন?
উত্তর: খেলাটির প্রতি আমাদের গভীর ভালোবাসা থেকে আমরা MOBA গেমস খেলি। কিন্তু এই মুহূর্তে আমরা এর পেছনে সম্পূর্ণ আত্মনিয়োগ করতে পারবো না এবং এটিকে আমাদের ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারবো না, কারণ এখনও আমাদের সামনে খুব বেশি সুযোগ আসেনি। আমি বরং বলবো esports আমাকে একটি পরিবার দিয়েছে এবং আমি যা করতে চাই সেটি করার সক্ষমতা দিয়েছে। আমরা এখন গর্বভরে বলতে পারি যে আমরা esports খেলোয়াড় এবং আমরা বাংলাদেশকে সারাবিশ্বে প্রতিনিধিত্ব করতে যাচ্ছি।


MOBA গেমস ও ARENA OF VALOR চালিয়ে যাওয়ার জন্য আপনি কোথা থেকে উৎসাহ পান?
উত্তর: একসাথে খেললে আমরা কখনোই বিরক্ত হই না। আমরা আমাদের মতো করে সময় ব্যয় করতে পারি এবং এর ফলে আমাদের সার্বিক মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। MOBA গেমসের জন্য অনেক ধরনের কৌশল, কর্মপন্থা, নিখুঁত পরিকল্পনা প্রভৃতি দরকার। আমরা নিজেরাই নিজেদের পরিকল্পনা তৈরি করি। আমরা যখন দেখি যে ARENA OF VALOR-এর মতো একটি MOBA গেম আমাদের মতো খেলোয়াড়দের সুযোগ করে দিচ্ছে যাতে আমরা আমাদের নিজস্ব গেমিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারি, এটি আমাদের বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগায়।


বাংলাদেশের সর্বকালের সবচেয়ে বড় esports টুর্নামেন্ট জিতে কেমন লাগছে?
উত্তর: আমাদের টিম সত্যিই আনন্দিত, কারণ আমাদের সকল কঠোর পরিশ্রম সফল হয়েছে। ARENA OF VALOR বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশীপ আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ও সবচেয়ে বড় LAN টুর্নামেন্ট। এটি ছিলো দারুণ এক অভিজ্ঞতা, এবং টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আমাদের দলের সবাই সত্যিই আনন্দিত।


টুর্নামেন্টে আপনাদের দলের সবচেয়ে বড় শক্তিমত্তা কি ছিলো?
উত্তর: টুর্নামেন্টে আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি ছিলো আমাদের দলনেতার কথা মেনে চলা, আমাদের পরিপক্কতা ও দলের সদস্যদের মধ্যকার বন্ধন।


টুর্নামেন্টে Yorozuya, WE Esports, MARTYRS প্রভৃতির মতো অনেক বড়-বড় নাম ও পুরনো দল ছিলো। এই দলগুলোর সাথে প্রতিযোগিতা করতে কেমন লেগেছে?
উত্তর: আমরা সবাই একটু স্নায়ুচাপে ভুগছিলাম কারণ যেকোনো দলই জিততে পারতো। Yorozuya-কে হারানো সম্ভবত আমাদের সেরা মুহূর্ত, কারণ তারা চ্যাম্পিয়নের মতোই খেলছিলো ও তাদের হারানো সহজ ছিলো না। যেকোনো পরিস্থিতিতে আমরা প্রতিটি খেলায় নিজেদের শান্ত রেখেছি এবং কম ভুল করেছি যার কারণে আমরা Yorozuya, WE Esports ও MARTYRS-এর মতো বড় বড় দলগুলোর সাথে জয় পেয়েছি। আমরা বাংলাদেশের শীর্ষ 8টি দলকে সম্মান করি এবং তারা আমাদের সমপর্যায়ের।


আপনি ও আপনার দলের অন্য সদস্যদের সম্পর্কে কিছু বলুন। আপনারা কীভাবে একসাথ হলেন? কোথায় মিলিত হয়েছিলেন?
উত্তর: এটি অনেক লম্বা গল্প। আমরা অনেকবার আমাদের টিমের সমন্বয় পরিবর্তন করেছি। কিন্তু গত 2 বছর, আমরা একই দলে একসাথে খেলছি। এর মধ্যে অনেক উত্থান-পতন হয়েছে কিন্তু এর ফলে আমরা আরও শক্তিশালী হয়েছি।


গ্র্যান্ড ফিনালের প্রথম ম্যাচটি Yorozuya-এর বিরুদ্ধে জিতে কেমন লেগেছিলো? তারা তর্কসাপেক্ষে বাংলাদেশের সেরা দল।
উত্তর: Yorozuya-এর বিরুদ্ধে খেলা আমাদের কাছে সম্পূর্ণ নতুন ব্যাপার ছিলো। ফাইনালে যাত্রার শুরুতে আমাদেরকে তাদের মোকাবেলা করতে হয়েছে। এর ২টি দিক ছিল। প্রথমত, আমরা যদি খেলাটিতে জিতি, সেক্ষেত্রে ট্রফি না জিতে আমরা বাড়ি যাচ্ছি না। কিন্তু আমরা হেরে গেলে, আমাদের মানসিক জোর কিছুটা কমে যেত। নিখুঁত হিসেব-নিকেশ ও সঠিক কৌশলে খেলার কারণে এটা সম্ভব হয়েছে। Yorozuya পুরো খেলায় প্রাধান্য বিস্তার করে খেলেছে কিন্তু শেষের দিকে তারা একটি ভুল করে বসে এবং আমরা সে সুযোগটি নিই ও খেলা জিতে যাই।


WE Esports Armada  আপনাদের দলকে চট্টগ্রাম শহর কোয়ালিয়ারের ফাইনালে হারিয়েছে, কিন্তু এবার আপনারা তাদেরকে 2-0-তে হারিয়েছেন। এর মধ্যে কি বদলেছে এবং জিতে আপনাদের কেমন লেগেছে আমাদের বলুন।
উত্তর: আমরা সবসময়ই বিশ্বাস করি যে প্রত্যাবর্তন রাজকীয় হয়। আমাদেরকে স্বীকার করতে হবে যে খেলায় কিছু সমস্যা ও ত্রুটির কারণে চট্টগ্রাম LAN ফাইনালে আমরা আমাদের 100% দিতে পারিনি। ওটা অপ্রত্যাশিত ছিলো, কিন্তু আমরা সেটিকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছি। এছাড়া আমরা একই প্রতিদ্বন্ধীর কাছে দুইবার হারি না।

গ্র্যান্ড ফিন্যালে’র চূড়ান্ত মুহূর্তগুলো সম্পর্কে কিছু বলুন। জেতার জন্য আপনাদের কি নির্দিষ্ট কোন কৌশল ছিলো? আপনারা কোন কোন বিষয় ও চালের উপর নজর দিয়েছেন?
উত্তর: চূড়ান্ত পর্যায়ে আমরা WE Esports Armada-এর মুখোমুখি হয়েছিলাম। সৌভাগ্যবশত আমরা যেহেতু তাদের একবার মোকাবেলা করেছি, আমরা তাদের কৌশল জানতাম এবং তাদের দুর্বল দিকগুলোতে নজর দিয়েছিলাম। তাদের দুর্বলতাগুলো নিয়ে আমরা কাজ করেছি, আমাদের পরিকল্পনা সঠিকভাবে কাজে লাগিয়েছি, এবং ফাইনাল জিতে নিয়েছি। আমাদের এক ও অদ্বিতীয় কর্মপন্থা ছিলো নিজের দলের সদস্যদের উপর আস্থা রাখা।

সার্বিকভাবে আপনার গেমিং কিংবা ARENA OF VALOR খেলার অভিজ্ঞতা নিয়ে মজার কিছু শেয়ার করতে চান?
উত্তর: ARENA OF VALOR সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ গেমগুলোর একটি। আমরা এত বেশি MOBA গেমস খেলেছি যে মাঝে-মাঝে আমরা কিছু শব্দ গুলিয়ে ফেলি, যেমন, “ড্রাগন”-কে “লর্ড” বলে ফেলা।”

আপনার ব্যক্তিগত ও গেমিং জীবনের স্মরণীয় কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চান?
উত্তর: টুর্নামেন্ট চলাকালে আমাদের সহযোদ্ধাদের সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো সবচেয়ে আনন্দদায়ক ছিলো। আমরা প্রথমবারের মতো Sycen-এর সাথে পরিচিত হয়েছি, এবং দল হিসেবে আমরা একসাথে খেলা উপভোগ করেছি। জানুয়ারি’র শেষ দিকে বিজয়কে দল হিসেবে উদযাপনের জন্য আমরা একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি।

এই বিজয়ে আপনাদের দলের অনুভূতি কি? আপনাদের পরবর্তী পরিকল্পনা কি?
উত্তর: এই বিজয় আমাদের অনুপ্রেরণা, আত্মবিশ্বাস যুগিয়েছে এবং বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার গুরুদায়িত্ব অর্পণ করেছে। এখন আমাদের পরবর্তী পরিকল্পনা Asian Olympics ট্রফি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট জেতা। বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে আমরা কঠোর পরিশ্রম করবো।

Asian Olympics -এ ARENA OF VALOR আয়োজন করা হবে, আপনার দল কি এই বড় টুর্নামেন্টটিতে অংশ নিবে?
উত্তর: Asian Olympics অংশ নেওয়া আমাদের একটি স্বপ্ন। এই ‍টুর্নামেন্ট জেতায় আমাদের যাত্রা কেবল শুরু হলো। এই খেলাটির মাধ্যমে আমরা আমাদের দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে চাই। আমাদের দেশে esports-এর বিকাশে এটিই আমাদের প্রথম পদক্ষেপ।

ARENA OF VALOR ভক্ত বা অপেশাদার esports দলগুলোর জন্য আপনাদের কোন বার্তা আছে?
উত্তর: esports গেম ও টুর্নামেন্টগুলোতে প্রতিদ্বন্ধীতার মানসিকতা নিয়ে অংশ নিন। আপনার নিজের দল তৈরি করুন এবং দেশের জন্য লড়ুন যাতে আপনি সারা বিশ্বে নিজের দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারেন। আমাদের সহায়তার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। আপনারা নিরাপদে ও সুস্বাস্থ্যে থাকুন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন/ পাভেল

 

এই বিভাগের আরও খবর
‘সিটি ব্যাংকের নিট মুনাফা ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা’
‘সিটি ব্যাংকের নিট মুনাফা ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা’
চসিকের ১০% প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
চসিকের ১০% প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি’র বক্তব্য
এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি’র বক্তব্য
রাজশাহীতে ১২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে প্রাণ-আরএফএল
রাজশাহীতে ১২ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে প্রাণ-আরএফএল
কক্সবাজারে সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
কক্সবাজারে সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বিহা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : আতিথেয়তার মাঠে ক্রিকেটের মহোৎসব
বিহা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ : আতিথেয়তার মাঠে ক্রিকেটের মহোৎসব
টিসিবি’র সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক
টিসিবি’র সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক
ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’
ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’
বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে শুরু হলো স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল
বর্ণিল আয়োজনে চট্টগ্রামে শুরু হলো স্যানমার ঈদ ফেস্টিভ্যাল
গ্রামীণফোনে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কেনা যাবে হজ রোমিং প্যাক
গ্রামীণফোনে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কেনা যাবে হজ রোমিং প্যাক
এমডব্লিউ বাংলাদেশ’র উদ্যোগে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’
এমডব্লিউ বাংলাদেশ’র উদ্যোগে ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন: টাইমলেস টেগোর’
এপেক্সের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দীন
এপেক্সের চেয়ারম্যান গোলাম মইন উদ্দীন
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা