শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৫, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

রামেক হাসপাতালে ২৫০ দালালের দৌরাত্ম্য, অসহায় রোগীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রামেক হাসপাতালে ২৫০ দালালের দৌরাত্ম্য, অসহায় রোগীরা
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে দালালচক্র। তাদের দৌরাত্ম্যে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তার স্বজনরা ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছে। দূরদূরান্ত থেকে চিকিৎসা নিতে আসা অসহায় রোগীরা দালালদের কথা না শুনলে তাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। এছাড়া মাঝে মাঝেই রোগী ও স্বজনদের উপরে প্রকাশ্যে মারধরের ঘটনাও ঘটছে। 
 
দীর্ঘদিন থেকে রোগী-স্বজনদের ব্যাগে থাকা মোবাইল-টাকা পায়সা চুরি হয়ে যাচ্ছে। অনেকে সব হারিয়ে চিকিৎসা না নিয়ে নিঃস্ব হয়ে বাড়ি ফিরছেন। কেউ প্রতিবাদ করলে তার উপরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছে দালালরা। কয়েক সপ্তাহ খোঁজখবর নিয়ে সরেজমিনে গিয়ে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
 
অথচ দালালদের এসব দৌরাত্ম্যে নিরব ভূমিকা পালন করছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বরং অভিযোগ আছে, হাসপাতালের কোনো কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর মদদ ও যোগসাজশে পুরো হাসপাতাল জুড়েই দৌরাত্ম্য চালাচ্ছে দালালরা। 
 
এদিকে হাসপাতালে কতর্ব্যরত কিছু চিকিৎসক ও কর্মকর্তা প্রতিবাদ করলেও তাদেরকে দেখানো হচ্ছে ভয়ভীতি। ফলে মানসম্মানের ভয়ে তারাও কিছু বলতে পারছে না। 
 
বৃহস্পতিবার হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, বহির্বিভাগের পুরো এলাকা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে দালালরা। সব ওয়ার্ডের সামনে রোগী ও তার স্বজনরা বের হলেই ব্যবস্থাপত্র নিয়ে কয়েকজন দালাল টানাটানি করছেন। কিন্তু রোগীদের এমন বিড়ম্বনায় পাশেই দাঁড়িয়ে থেকে দেখছেন কর্তব্যরত আনসার সদস্যরা। অনেক দালাল প্রকাশ্যেই বলছেন, সবাইকে ম্যানেজ করেই তারা হাসপাতালে কাজ করে। প্রতি সপ্তাহে সবাইকে টাকার ভাগ দেওয়া হয়।
 
অন্যদিকে চাহিদার তুলনায় তিনগুণ বেশি রোগী থাকায় চিকিৎসকরা সঠিকভাবে চিকিৎসাসেবা দিতে পারছেন না। আর এতো সংখ্যক রোগীর নিরাপত্তা দিতে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা। বহির্বিভাগে কয়েক হাজার মানুষের নিরাপত্তায় প্রতিদিন সকালে থাকছে মাত্র ২ জন কনস্টেবল। অন্যদিকে নারীদের জন্য নেই কোনো নারী পুলিশ। দীর্ঘদিন ধরে এমন কার্যক্রম পরিচালিত হলেও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নাই। এসব বিষয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলেও দু’একদিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি বৃদ্ধি করা হলেও তা হয় মাত্র লোক দেখানো। পরবর্তী সময়ে যেমন অবস্থা থাকে ঠিক তেমন হয়ে যায়। বিভিন্ন সময় হাসপাতাল থেকে দালাল চক্রের সদস্যরা গ্রেফতার হলেও কয়েকদিনের মাথায় ছাড় পেয়ে আবারো কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আর মূল হোতা বরাবরের মতই ধরাছোঁয়ার বাইরে আছে। 
 
এ বিষয়ে রোগীর স্বজন পরিচয়ে কৌশলে কথা হয় একাধিক দালালের সঙ্গে। যারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে রোগী ভাগিয়ে নিয়ে এসেছিল নগরীর একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। তারা জানান, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে মাসোহারা দিয়েই এ কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে। 
 
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পলাশের মূল নাম ফজলুর রহমান। সম্প্রতি এই পলাশ সিন্ডিকেট চক্রের সদস্য সংখ্যা ১০৭ থেকে বেড়ে দেড়শ’ জনে ঠেকেছে। এদের মধ্যে রামেক হাসপাতালের বহির্বিভাগে কাজ করে ৭২ জন। যাদের মধ্যে নারী দালালের সংখ্যা ২০ জন। সবাই শতকরা ৫০ শতাংশ কমিশনে কাজ করে। এ কমিশনের টাকা আসে রোগীর কাছ থেকে আদায়কৃত অংশ থেকে। তবে প্রশাসনকে ম্যানেজ করার অজুহাতে প্রতিটি দালালের কাছ থেকে প্রতিদিন দেড়শ’ টাকা কেটে রাখে সিন্ডিকেট প্রধান পলাশ। 
 
তাদের দেওয়া তথ্য মতে, এই চক্রের দেড়শ’ সদস্যের কাছ থেকেই সিন্ডিকেট প্রধান পলাশের প্রতিদিন অতিরিক্ত আয় ২২ হাজার ৫০০ টাকা। এ হিসাবে প্রতিমাসে অতিরিক্ত আয় ৬ লাখ ৭৫ হাজার। যার পরিমাণ বছরে গিয়ে হয় ৮১ লাখ টাকা। এদিকে শুধু এই সিন্ডিকেডের ১০৭ জন সদস্য নয়- বিভিন্ন ক্লিনিক ও ডায়াগস্টিক সেন্টারের প্রায় ২৫০ এর মত দালাল দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হাসপাতালে।
 
তথ্যমতে, স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তারা তাদের এই অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ওষুধের দোকান ও বেসরকারি হাসপাতালের শেয়ারহোল্ডার বা মার্কেটিং অফিসারের ব্যানারেও এই অবৈধ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এসব দালাল চিকিৎসা নিতে আসা রোগিদের ধরতে বর্হিবিভাগসহ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডের সামনে প্রকাশ্যে দাঁড়িয়ে থাকে। রোগীদের ভাল চিকিৎসা দেওয়ার নাম করে সুযোগ বুঝেই তারা তাদের পছন্দমত নিম্নমানের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। আর সেসব প্রতিষ্ঠান থেকে কমিশন হিসাবে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ টাকা পেয়ে যাচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক অভিযান বন্ধ রাখা এবং শাস্তি নিশ্চিত না করায় তারা বেপোরোয়া হয়ে উঠেছে। আর এদের কার্যক্রমে হাসপাতালেরই বিভিন্ন শ্রেণির স্টাফ সহযোগিতা করে থাকে। তবে মাঝে মধ্যে দু’একটি করে চুক্তিহীন দালাল ধরা পড়ে। যাদেরকে দালাল সিন্ডিকেটের পক্ষ থেকেই ধরিয়ে দেয়া হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। 
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌসও বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘দালালদের উৎপাত খুবই বেড়ে গেছে। আমরা প্রতিদিনই অভিযান চালিয়ে দালালদের ধরে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর হাতে তুলে দিই। কিন্তু কোনো এক অজ্ঞাত কারণে কারাগার থেকে তারা ঠিকই বের হয়ে আসে। আইন কী তাদের পক্ষে শিথিল কি না বুঝি না। দালালদের দৌরাত্ম্যে বন্ধের বিষয়ে আমরা যথেষ্ট আন্তরিক। কিন্তু পারছি না। দালালদের দৌরাত্ম্য আর রোগীর স্বজনদের ভিড় যদি কমানো যেত তাহলে চিকিৎসাসেবা আরো উন্নত করা সম্ভব হতো।’
 
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা
খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা
সর্বশেষ খবর
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক