শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪১, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০

পুলিশের পোশাকে আসছে চোর

গরু চুরি ঠেকাতে সমাবেশ, রাত জেগে পাহারা

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
গরু চুরি ঠেকাতে সমাবেশ, রাত জেগে পাহারা

মোস্তাক হোসেনের সম্বল ছিলো দুটি বলদ। কিন্তু ছেলে অসুস্থ বলে তিনি এই বলদ দুটিই বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। দরদাম চলছিলো। একজন ক্রেতা দুটি বলদের দাম ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা দিতেও চেয়েছিলেন। কিন্তু মোস্তাক বিক্রি করতে পারেননি। তার আগেই চোরে নিয়ে গেছে বলদ দুটি।

মোস্তাকের বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার নিমতলা গ্রামে। গত ১২ জানুয়ারি রাতে তার বলদ দুটি গোয়াল থেকে চুরি হয়েছে। মোস্তাক বলেন, হাল চাষ করেই তার সংসার চলে। কিন্তু হালের বলদ বিক্রি করেই চিকিৎসার জন্য ছেলেকে ভারতে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার আগেই চোর গোয়াল ফাঁকা করে দিয়েছে। এখন তিনি নিঃস্ব। ছেলের জীবন নিয়েই তিনি এখন শঙ্কায়।

মোস্তাক একা নন। গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ও গোগ্রাম ইউনিয়নের অনেকেরই গরু চুরি হয়েছে সম্প্রতি। এতে কৃষকরা আতঙ্কিত। তাই চুরি ঠেকাতে অন্তত ২০টি গ্রামের মানুষ রাত জেগে নিজেদের গরু পাহারা দিচ্ছেন। দুটি গ্রামের মানুষ তো টর্চ লাইট আর লাঠি নিয়ে সারারাত গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। গ্রাম দুটি হলো- খারিজাগাতি মোল্লাপাড়া ও নিমতলা। আর বিয়ানাবোনা, কানাইডাঙ্গা, নীলবোনা, ছয়ঘাঁটি, চাঁপাল, পালপুর, বিড়ইল, দমদমা, আগলপুর, শ্রীরামপুর, মালিগাছা, ধরমপুর ও কমলাপুরসহ আশপাশের আরও কয়েকটি গ্রামের মানুষ রাতে বাড়িতেই জেগে থাকছেন।

এদিকে গরু চুরি ঠেকাতে শনিবার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিকালে খারিজাগাতি মোল্লাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীর এই সমাবেশের আয়োজন করে দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি)। এতে উপস্থিত ছিলেন পুলিশের গোদাগাড়ী সার্কেলের পরিদর্শক আবদুর রাজ্জাক ও গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম। তাদের কাছে এলাকাবাসী নিজেদের গরুর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানান। সমাবেশে গ্রামবাসী দাবি করেছেন, চোর আসছে পুলিশের পোশাক পরে।

এলাকাবাসী জানান, শীতের শুরু থেকে এলাকায় গরু চোরের উপদ্রব বেড়ে গেছে। তারা একজন চোরকেও ধরতে পারেননি। থানায় অভিযোগ করা হলে পুলিশও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। গরুও উদ্ধার হয়নি। ফলে তারা নিজেরাই এখন রাত জাগতে শুরু করেছেন। নিমতলা ও খারিজাগাতি মোল্লাপাড়া গ্রামের মানুষ পালা করে দল বেঁধে লাঠি ও টর্চ লাইট নিয়ে গ্রাম পাহারা দিচ্ছেন। চোর ধরা পড়লে তার প্রাণ নিয়েই শঙ্কা তৈরি হবে, এমন আশঙ্কার জন্য ইউপি চেয়ারম্যান এই সমাবেশের আয়োজন করেন।

গ্রামবাসী জানান, গত ১০ জানুয়ারি রাতে নাজিরপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা লাল মোহাম্মদের বাড়ি থেকে তিনটি গরু চুরি হয়েছে। এর আগে ৩ জানুয়ারি একই গ্রামের বাসিন্দা দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের সদস্য রওশন আরা বেগমের বাড়ি থেকে একটি গাভি চুরি হয়েছে। এছাড়া ১ জানুয়ারি দমদমা গ্রামের নাজিম উদ্দিনের চারটি, ২৬ ডিসেম্বর কামিরপাড়া গ্রামের শাহজাহান আলীর দুটি, ১৫ ডিসেম্বর ছয়ঘাঁটি গ্রামের রায়হান আলীর একটি, ৫ সেপ্টেম্বর কানাইডাঙ্গা গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মতিনের দুটি, একই রাতে ওই গ্রামের মোস্তাক আলীর দুটি এবং ২৮ আগস্ট মানিক মিয়ার একটি গরু চুরি হয়েছে। একের পর এক গরু চুরিতে ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন গ্রামের মানুষ। গত এক সপ্তাহ ধরে চোর ধরতে রাত জেগে তারা পাহারা দিতে শুরু করেছেন।

পুলিশের সঙ্গে সমাবেশে ইউপি সদস্য আক্তার উদ্দিন বলেন, এলাকার মানুষ দাবি করছেন, পুলিশের পোশাক পরেই গ্রামে গরু চোর ঢুকছে। এমনকি পুলিশের গাড়ি যাওয়ার পরেই চোর ঢুকছে। এ কথা বলার সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত কয়েকশো জনতা করতালি দিয়ে বক্তাকে অভিনন্দন জানান।

রফিকুল ইসলাম পিয়ারুল বলেন, ‘পুলিশের সঙ্গে তাদের শত্রুতা নেই। আবার সব পুলিশই খারাপ নয়। কোনো পুলিশ খারাপ হতে পারে। আমাদের মধ্যেও খারাপ লোক আছে। তারাও চোরকে সহযোগিতা করছে। আমাদের দাবি, পুলিশের স্বচ্ছতা থাকতে হবে যাতে জনগণ পুলিশের ওপরে আস্থা রাখতে পারে। আমরা সবাই মিলেই সমস্যার সমাধান করব।’
খারিজাগাঁতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শিহাব উদ্দিন বলেন, পুলিশকে নিয়ে মানুষের মধ্যে যে অস্বস্তি আছে তা পুলিশকেই দূর করতে হবে। তিনি মনে করেন পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করেই তাদের কাজ করতে হবে। তাছাড়া তারা গ্রামের এই গরু চুরি রোধ করতে পারবেন না।

সমাবেশে ওসি খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের মধ্যে কোনো গরু চোর নেই। আপনারা পেলে ধরে বেঁধে রেখে থানায় খবর দেন। আমি মনে করি আপনাদের মধ্যেও চোর আছে। ধাওয়া দিলে সে আপনাদের মধ্যেই মিশে যাবে। এখানে যারা বসে আছেন তাদের মধ্যেই হয়তো চোর বসে আছেন। তিনিও এ কথা শুনছেন। আমি অভিযোগ পাওয়ার পরেই ছুটে এসেছি। আমিও কৃষকের সন্তান। যার একটি গরু চুরি হয়ে যাচ্ছে তার ব্যথা আমি বুঝি। তবে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সামর্থ্য আমার নেই।’ 

তিনি বলেন, আপনাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যেন গরু চুরি ঠেকাতে পারি সেই চেষ্টা করব। আমরা চাই আগের মতো আপনারা বাইরে গরু রেখে নিশ্চিন্তে ঘরে ঘুমাতে পারেন। আমি কথা দিচ্ছি, অধিক রাতে আর কোনো পুলিশ সাদা পোশাকে এই এলাকায় আসবে না। তিনি বলেন, গ্রামবাসীর রাতের পাহারা চলবে। আপনি গরু চোর ধরে আমাকে ফোন করবেন। আমি নিজে এখানে চলে আসব। তিনি তার ফোন নম্বর দিয়ে দেন। বলেন, সবাই মিলেই গরু চুরি ঠেকাবো।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল কিশোরের
বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল কিশোরের
দেবীদ্বারে বাসচাপায় প্রাণ গেল গৃহবধূর
দেবীদ্বারে বাসচাপায় প্রাণ গেল গৃহবধূর
নাটোরে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে জবি শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪
নাটোরে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে জবি শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪
জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত
জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
সর্বশেষ খবর
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবিসাসের নবনির্বাচিত সভাপতি কামরুল, সাধারণ সম্পাদক তাসনিম
শেকৃবিসাসের নবনির্বাচিত সভাপতি কামরুল, সাধারণ সম্পাদক তাসনিম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল কিশোরের
বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল কিশোরের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যু নিয়ে পোস্ট করার দেড় ঘণ্টা পর যুবকের মৃত্যু
মৃত্যু নিয়ে পোস্ট করার দেড় ঘণ্টা পর যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণদের ওপর এআই’র প্রভাব নিয়ে সতর্কবার্তা দিলেন পোপ
তরুণদের ওপর এআই’র প্রভাব নিয়ে সতর্কবার্তা দিলেন পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা
১০ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়