শিরোনাম
- নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
- নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র্যালি
- হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
- নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
- ৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
- আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
- স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
- বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
- নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
- ‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
- সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
- বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
- অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
- বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
- একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
- ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
- ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
- ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
- মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
রোগীর বিয়ে হলো ক্লিনিকে
জামান আখতার, চুয়াডাঙ্গা :
অনলাইন ভার্সন
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় ক্লিনিকের কেবিনে রোগীর বিয়ে এবং বাসর সম্পন্ন হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। নববিবাহিত বর-কনেকে একনজর দেখতে ক্লিনিকে ভীড় করেন অনেকে। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আলমডাঙ্গা শহরের একটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে বর হুসাইন আহমেদ (২৩) ও কনে তাসফিয়া সুলতানা মেঘা (১৯) দু’জনেই খুশি।
স্থানীয়রা জানায়, কয়েকদিন আগে পাশের জেলা ঝিনাইদহে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় আলমডাঙ্গার চকপাড়া গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে হুসাইন আহমেদের ডান পা ভেঙে যায়। তাকে উদ্ধার করে এনে ভর্তি করা হয় আলমডাঙ্গার একটি ক্লিনিকে। হুসাইনের অসুস্থতার খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ক্লিনিকে ছুঁটে আসেন তার প্রেমিকা ঝিনাইদহের লেবুতলা গ্রামের মেয়ে তাসফিয়া সুলতানা মেঘা।
বরের পিতা আব্দুস সোবহান বলেন, কনের পরিবার আমাদের পূর্ব পরিচিত। যে কারণে মেয়েটি পরিবারের অজান্তে ক্লিনিকে চলে আসায় তার পিতার সাথে যোগাযোগ করা হয়। এতে মেয়ের পিতা মনক্ষুন্ন হয়ে মেয়েকে ঘরে নেবে না বলে জানিয়ে দেন। এ ঘটনা জানার পর মেয়েটিও বাড়ি না ফেরার জেদ করে। বাধ্য হয়ে আমরা কাজী ডেকে বিয়ের ব্যবস্থা করি।
ক্লিনিক মালিক মুনজুন আলী বলেন, ‘বরের পিতা আমার বাল্যবন্ধু। বন্ধুর অনুরোধেই ক্লিনিকে বিয়ের ব্যবস্থা করা হয়। তবে বর-কনে দু’জনেই প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় বিষয়টি সকলে স্বাভাবিক ভাবেই দেখছে।’
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর