শিরোনাম
- নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার
- ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে
- র্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
- চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা
- জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি
- স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
- জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
- সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
- টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক
- সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
- ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন
- খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার
- ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
- দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
- সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
- দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
- বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
- রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
- ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
রোগীর বিয়ে হলো ক্লিনিকে
জামান আখতার, চুয়াডাঙ্গা :
অনলাইন ভার্সন

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় ক্লিনিকের কেবিনে রোগীর বিয়ে এবং বাসর সম্পন্ন হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। নববিবাহিত বর-কনেকে একনজর দেখতে ক্লিনিকে ভীড় করেন অনেকে। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আলমডাঙ্গা শহরের একটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে বর হুসাইন আহমেদ (২৩) ও কনে তাসফিয়া সুলতানা মেঘা (১৯) দু’জনেই খুশি।
স্থানীয়রা জানায়, কয়েকদিন আগে পাশের জেলা ঝিনাইদহে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় আলমডাঙ্গার চকপাড়া গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে হুসাইন আহমেদের ডান পা ভেঙে যায়। তাকে উদ্ধার করে এনে ভর্তি করা হয় আলমডাঙ্গার একটি ক্লিনিকে। হুসাইনের অসুস্থতার খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ক্লিনিকে ছুঁটে আসেন তার প্রেমিকা ঝিনাইদহের লেবুতলা গ্রামের মেয়ে তাসফিয়া সুলতানা মেঘা।
বরের পিতা আব্দুস সোবহান বলেন, কনের পরিবার আমাদের পূর্ব পরিচিত। যে কারণে মেয়েটি পরিবারের অজান্তে ক্লিনিকে চলে আসায় তার পিতার সাথে যোগাযোগ করা হয়। এতে মেয়ের পিতা মনক্ষুন্ন হয়ে মেয়েকে ঘরে নেবে না বলে জানিয়ে দেন। এ ঘটনা জানার পর মেয়েটিও বাড়ি না ফেরার জেদ করে। বাধ্য হয়ে আমরা কাজী ডেকে বিয়ের ব্যবস্থা করি।
ক্লিনিক মালিক মুনজুন আলী বলেন, ‘বরের পিতা আমার বাল্যবন্ধু। বন্ধুর অনুরোধেই ক্লিনিকে বিয়ের ব্যবস্থা করা হয়। তবে বর-কনে দু’জনেই প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় বিষয়টি সকলে স্বাভাবিক ভাবেই দেখছে।’
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর