শিরোনাম
- মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
- বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
- ‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
- টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
- বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
- বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
- নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
- মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
- শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
- ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
- বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
- পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
- আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
- সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
- ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
- গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
- ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
- গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
রোগীর বিয়ে হলো ক্লিনিকে
জামান আখতার, চুয়াডাঙ্গা :
অনলাইন ভার্সন
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় ক্লিনিকের কেবিনে রোগীর বিয়ে এবং বাসর সম্পন্ন হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। নববিবাহিত বর-কনেকে একনজর দেখতে ক্লিনিকে ভীড় করেন অনেকে। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আলমডাঙ্গা শহরের একটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে বর হুসাইন আহমেদ (২৩) ও কনে তাসফিয়া সুলতানা মেঘা (১৯) দু’জনেই খুশি।
স্থানীয়রা জানায়, কয়েকদিন আগে পাশের জেলা ঝিনাইদহে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় আলমডাঙ্গার চকপাড়া গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে হুসাইন আহমেদের ডান পা ভেঙে যায়। তাকে উদ্ধার করে এনে ভর্তি করা হয় আলমডাঙ্গার একটি ক্লিনিকে। হুসাইনের অসুস্থতার খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ক্লিনিকে ছুঁটে আসেন তার প্রেমিকা ঝিনাইদহের লেবুতলা গ্রামের মেয়ে তাসফিয়া সুলতানা মেঘা।
বরের পিতা আব্দুস সোবহান বলেন, কনের পরিবার আমাদের পূর্ব পরিচিত। যে কারণে মেয়েটি পরিবারের অজান্তে ক্লিনিকে চলে আসায় তার পিতার সাথে যোগাযোগ করা হয়। এতে মেয়ের পিতা মনক্ষুন্ন হয়ে মেয়েকে ঘরে নেবে না বলে জানিয়ে দেন। এ ঘটনা জানার পর মেয়েটিও বাড়ি না ফেরার জেদ করে। বাধ্য হয়ে আমরা কাজী ডেকে বিয়ের ব্যবস্থা করি।
ক্লিনিক মালিক মুনজুন আলী বলেন, ‘বরের পিতা আমার বাল্যবন্ধু। বন্ধুর অনুরোধেই ক্লিনিকে বিয়ের ব্যবস্থা করা হয়। তবে বর-কনে দু’জনেই প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় বিষয়টি সকলে স্বাভাবিক ভাবেই দেখছে।’
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর