শিরোনাম
- জেলেদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি: মৎস্য উপদেষ্টা
- যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
- আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন, বদলে যাবে ফিডের ধরন
- হবিগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
- নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শেষ, দ্রুতই চার্জশিট : র্যাব
- মার্কস অলরাউন্ডার: কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
- রংপুরে কীটনাশকপানে আত্মহত্যা
- দেশের সিদ্ধান্ত জনগণকে নিতে দিন : ঐকমত্য কমিশনকে আমীর খসরু
- ভুয়া চাকরির লিংকে ক্লিকেই চুরি হচ্ছে ফেসবুক পাসওয়ার্ড
- রংপুরে গাড়িচাপায় পথচারি নিহত
- ‘ধর্মীয় শিক্ষা না থাকায় সমাজে নৈতিক অবক্ষয় ছড়িয়ে পড়ছে’
- জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
- ভোলায় সমাবেশ শেষে দুই দলের সংঘর্ষ, পুলিশ-সাংবাদিকসহ আহত ২০
- 'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দাবি
- সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
- ৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
- ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
- ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের
- সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
রোগীর বিয়ে হলো ক্লিনিকে
জামান আখতার, চুয়াডাঙ্গা :
অনলাইন ভার্সন
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় ক্লিনিকের কেবিনে রোগীর বিয়ে এবং বাসর সম্পন্ন হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। নববিবাহিত বর-কনেকে একনজর দেখতে ক্লিনিকে ভীড় করেন অনেকে। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আলমডাঙ্গা শহরের একটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে বর হুসাইন আহমেদ (২৩) ও কনে তাসফিয়া সুলতানা মেঘা (১৯) দু’জনেই খুশি।
স্থানীয়রা জানায়, কয়েকদিন আগে পাশের জেলা ঝিনাইদহে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় আলমডাঙ্গার চকপাড়া গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে হুসাইন আহমেদের ডান পা ভেঙে যায়। তাকে উদ্ধার করে এনে ভর্তি করা হয় আলমডাঙ্গার একটি ক্লিনিকে। হুসাইনের অসুস্থতার খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ক্লিনিকে ছুঁটে আসেন তার প্রেমিকা ঝিনাইদহের লেবুতলা গ্রামের মেয়ে তাসফিয়া সুলতানা মেঘা।
বরের পিতা আব্দুস সোবহান বলেন, কনের পরিবার আমাদের পূর্ব পরিচিত। যে কারণে মেয়েটি পরিবারের অজান্তে ক্লিনিকে চলে আসায় তার পিতার সাথে যোগাযোগ করা হয়। এতে মেয়ের পিতা মনক্ষুন্ন হয়ে মেয়েকে ঘরে নেবে না বলে জানিয়ে দেন। এ ঘটনা জানার পর মেয়েটিও বাড়ি না ফেরার জেদ করে। বাধ্য হয়ে আমরা কাজী ডেকে বিয়ের ব্যবস্থা করি।
ক্লিনিক মালিক মুনজুন আলী বলেন, ‘বরের পিতা আমার বাল্যবন্ধু। বন্ধুর অনুরোধেই ক্লিনিকে বিয়ের ব্যবস্থা করা হয়। তবে বর-কনে দু’জনেই প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় বিষয়টি সকলে স্বাভাবিক ভাবেই দেখছে।’
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর