শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘ভয়ঙ্কর’ আপেল, খুন-দখল-চাঁদাবাজিতে বেপরোয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘ভয়ঙ্কর’ আপেল, খুন-দখল-চাঁদাবাজিতে বেপরোয়া

ঠাকুরগাঁওয়ে আতঙ্কের নাম আব্দুল মজিদ ওরফে আপেল। খুন, খুনে মদদ, দখল ও চাঁদাবাজির মতো অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এমনকি নিজের স্ত্রীকে পুড়িয়ে মারারও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। 

সরেজমিন অনুসন্ধান শেষে উঠে এসেছে আরও অনেক তথ্য। ২০০৮ সালের পর ক্ষমতার পালাবদলের পর আপেল বিএনপি ছেড়ে ঢুকে পড়েন আওয়ামী বলয়ে। ২০১৭ সালের ২৩ মে জেলা যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। এরপর থেকে আরও হিংস্র হয়ে ওঠেন তিনি। যুবলীগ সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার মাত্র ৪৯ দিনের মাথায় ২০১৭ সালের ১১ জুলাই রাতে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের অর্থ সম্পাদক মান্নান খুন হন। শহরের মুন্সিরহাট বিহারিপাড়া এলাকায় নৃশংস হামলার শিকার হন তিনি। মান্নানের পরিবারের অভিযোগ, আপেলের ক্যাডার যুবলীগ নেতা সজিব দত্ত, শান্তসহ চার থেকে সাতজনের একটি দল এই হামলা চালিয়েছিল।

মান্নানের স্বজনরা বলছে, মূলত ঠাকুরগাঁও অটোস্ট্যান্ডের টেন্ডার ও টোল আদায়কে কেন্দ্র করেই এই হত্যাকাণ্ড। মান্নান সদরের অটোস্টেশনের দরপত্রে অংশ নিলে আপেল যুবলীগ নেতা সজিব দত্তকে দিয়ে একাধিকবার মান্নানকে হুমকি দেন। এক পর্যায়ে মেরে ফেলারও হুমকি দেওয়া হয়।

স্বজনদের দাবি, যুবলীগ নেতা সজিব দত্ত ও মারুফ আলী শান্ত এই হত্যাকাণ্ডে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। সজিব দত্ত তাঁর বড় ভাই জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সমীর দত্ত ও যুবলীগ সভাপতি আপেলের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। সমীর দত্তের চাচতো ভাই সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি টিটো দত্ত। টিটো দত্তই আপেলের প্রধান খুঁটি।

আব্দুল মান্নানের স্ত্রী জেসমিন আক্তার দুই মেয়ে মাওয়া (১৩) ও মাফিয়া (৮) আক্তারকে নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। বড় মেয়ে ১৩ বছরের মাওয়া আক্তার বলেন, ‘বাবার মৃত্যুটা তো স্বাভাবিক হয়নি,  তাঁকে খুন করা হয়েছে। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’ 

মাওয়া আরও বলেন, ‘বাবাকে হারিয়ে আমরা মাকেও হারিয়েছি। কারণ এখন মাকে কাজ করতে হয়। মা সকালে কাজে চলে যান। এ জন্য সারা দিন আমরা দুই বোন একা থাকি। বাবা বেঁচে থাকলে মাকে কাজ করতে হতো না। ’

পরিবারের সদস্যরা জানায়, হত্যাকাণ্ডের পর মান্নানের স্ত্রীকে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন; কিন্তু সেই চাকরি হয়নি। স্বজনদের ভাষ্য, মান্নান সজিব দত্তের বড় ভাই জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ দত্তকে নিজের নিরাপত্তার হুমকির কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।

এই ঘটনায় সদর থানায় মামলা করেন মান্নানের বড় ভাই আবু আলী। স্বজনদের অভিযোগ, তারা মামলার এজাহারে আপেলের নাম দিলেও তা বাদ দিতে বাধ্য করে পুলিশ। পরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সজিব দত্ত (৩৫) ও পৌর যুবলীগের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক শান্তসহ (৩৬) অজ্ঞাতপরিচয় আরো চারজনকে আসামি করা হয়।

মান্নানের এক স্বজন বলেন, ‘আসামিরা জামিন নিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তারা এত প্রভাবশালী যে তাদের ভয়ে কোনো উকিল আমাদের মামলা লড়তে রাজি হননি। ‘প্রভাবশালী কারা’—এমন প্রশ্নের জবাবে এই স্বজন বলেন, ‘একজনকে আমরা হারিয়েছি। এখন তাদের নাম বললে অন্যদেরও মেরে ফেলবেন। ’

এদিকে মান্নান হত্যাকাণ্ডের এক বছর পর আপেলের নিজ ঘরেই ঘটে আরেক নির্মমতা। স্বজনদের অভিযোগ, স্বামীর পরকীয়ার প্রতিবাদের বলি হন স্ত্রী হাসনাহেনা সুমি। ২০১৮ সালের ১০ আগস্ট স্বামীর বাড়িতে আগুনে দগ্ধ হন সুমি। রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছিল তাকে। ১২ দিনের মাথায় তার লড়াই শেষ হয়ে যায়। সুমির স্বজনদের দাবি, কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে আপেল ক্ষিপ্ত হয়ে সুমির শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আবদুল মজিদ আপেল বলেন, ‘এটি ছিল দুর্ঘটনা। আমি কেন তাকে হত্যা করব? এ অভিযোগ মিথ্যা।’ তিনি দাবি করেন, ‘আমি ওকে খুব ভালোবাসতাম। এখনো আমি ওর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করি। প্রতি শুক্রবার ওর কবর জিয়ারত করি।’

এই ঘটনায় মামলা করারও সাহস হয়নি জানিয়ে সুমির এক নিকটাত্মীয় বলেন, ‘আমাদের বুক ফেটে যাচ্ছে; কিন্তু তার পরও মুখ খোলার সুযোগ নেই।’

জমি দখলে বাধা দেওয়ায় হত্যা: 
২০২০ সালের ১০ নভেম্বর। সালন্দর ইউনিয়নের বরুণাগাঁও বগুড়াপাড়া গ্রামে জমি দখলে যায় আপেলের ক্যাডার হিসেবে এলাকায় পরিচিতি কয়েকজন। দখলে বাধা দেওয়ায় মারামারি বাধে। এতে গুরুতর আহত হন  রাজু প্রমাণিকের ছেলে নূর মোহাম্মদ নুরু। ১২ নভেম্বর রাতে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান নুরু।

সংঘর্ষের পরদিন ১১ নভেম্বর নুরুর ভগ্নিপতি ও জমির মালিক হানিফ ঠাকুরগাঁও সদর থানায় মামলা করেন। মামলায় আজিজুর রহমান, রেজাউল করিম, বিলকু, নজরুল, জার্মান, সাদ্দাম, রিপন, নেন্দা বাওয়ের নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়। এ ছাড়া আরো ১৫ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়।

নিহত নূর মোহাম্মদের ছেলে মিজানুর রহমান মজনু বলেন, সদর উপজেলার সালন্দর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা আবু দাইয়াম জনি এই ঘটনার শুরু থেকেই জড়িত; কিন্তু দলের চাপে পুলিশ তার নামে মামলা নেয়নি। পুলিশ বলেছে, জনির নাম বাদ দিলে মামলাটা ভালো হবে। না হলে সমস্যা হবে। এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জনি স্থানীয়ভাবে আপেলের ডান হাত হিসেবে পরিচিত।

হামলার পরদিন নুরুর ভগ্নিপতি ও জমির মালিক মো. হানিফ ঠাকুরগাঁও সদর থানায় মামলা করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমি ২৫-২৬ বছর আগে মফিজ মেম্বারের কাছ থেকে জমিটি কিনেছি। তারা আমার রান্নাঘরও পুড়িয়ে দিয়েছে। আমরা এখনো হত্যার বিচার পাইনি। হত্যাকারীরা এখন জামিনে রয়েছে। আমাদের ভয়ের মধ্যে থাকতে হয়।’

হানিফ শেখের স্ত্রী আমেনা বেগম বলেন, ‘আমার গালে ও হাতে দা দিয়ে কোপ দিয়েছে। সদর হাসপাতালে গিয়েছিলাম চিকিৎসার জন্য। ওখানেও মাইর দিতে আজিজুলের লোকজন রাত ১টা পর্যন্ত পাহারা দিয়েছে।’

নম্র চৌধুরীর বাড়ি দখলের চেষ্টা : 
আপেল ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুলতানুল ফেরদৌস নম্র চৌধুরীর বসতবাড়ি দখলের চেষ্টা করেন। এই ঘটনায় আদালতে আপেলের বিরুদ্ধে নম্র চৌধুরী মামলা করেন। নম্র চৌধুরী জানান, তার বাবা রেজওয়ানুল হক ইদু চৌধুরী ছিলেন জাতীয় পার্টির মন্ত্রী। ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজের প্রধান সড়কের দক্ষিণ পাশে তারা প্রায় শত বছর ধরে বসবাস করে আসছিলেন। ২০১৩ সালে একদিন আপেল সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে তার বাসায় হামলা চালান। হামলায় পরিবারের সদস্যরা আহত হয়। এ ঘটনায় আদালতে আপেলের বিরুদ্ধে মামলা করি; কিন্তু আপেল এই মামলার বিপরীতে আমার বিরুদ্ধে উল্টো জমি দখলের অভিযোগ এনে মিথ্যা মামলা দেন। যেই মামলা দুটি এখনো চলমান। আমার বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলায় আদালতে হাজিরা দিতে গেলে আপেলের বাহিনী বাধা দেয়। মামলা তুলে নিতে হুমকি-ধমকি তো আছেই।’

এ ছাড়া আপেল ঠাকুরগাঁও আউলিয়াপুর এলাকায় প্রায় ৪৫ একর আয়তনের শাসলা দিঘি দখল করেছেন। দখলে নিয়েছেন সদর উপজেলার বাসিন্দা মো. মানিক, ফারুক ডাক্তার, জহিরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, মুন চৌধুরীসসহ অসংখ্য মানুষের জমি।

আউলিয়াপুর এলাকার এক গৃহিণী জানান, কয়েক মাস আগে আপেল কয়েক শ সন্ত্রাসী নিয়ে তাকে বসতবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করতে আসেন। বাধা দিতে গেলে তার ছেলেটাতে ওরা বেধম পিটিয়ে জখম করে। এ বিষয়ে স্থানীয় মেম্বার-চেয়ারম্যানের কাছে বিচার দিয়েও লাভ হয়নি।

একই জমির আরেক ওয়ারিশ একজন গৃহবধূ অভিযোগ করে জানান, ঘটনার সময় তিনি অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। আপেলের ক্যাডাররা তাঁকেও পিটিয়ে জখম করলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।

অভিযোগ রয়েছে, একই এলাকার মান্নান হাজির ছেলে মাসুমের পল্লী বিদ্যুৎ টাওয়ার রাস্তাসংলগ্ন প্রায় দেড় বিঘা জমি আপেল জোর করে দখলে নিয়েছেন। বাধা দিতে গেলে তাঁদের মারধর করা হয় এবং মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। দেবীপুর এলাকায়ও ব্যক্তি মালিকানার প্রায় ৯ বিঘা জমি দখল করে নিয়েছেন আপেল।

ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘আপেল বেপরোয়া। তিনি কারো কথা শোনেন না। এলাকার ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতাদের বঞ্চিত করে বিএনপি-জামায়াত কর্মীদের পদ দিচ্ছেন। এ ছাড়া তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ডেও আমরা বিব্রত। ’

এসব অভিযোগের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সব অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেন আব্দুল মজিদ আপেল। তার ভাষ্য, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা এসব রটাচ্ছে এবং তিনি হত্যাকাণ্ড ও জমি দখলের সঙ্গে কখনো জড়িত ছিলেন না।

ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি কামাল হোসেন বলেন, ‘আমি এই থানায় পাঁচ মাস হলো দায়িত্বে আছি। এই সময়ে আপেলের বিরুদ্ধে কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেব। আমি আসার আগে এমন কিছু ঘটেছে কি না, সেটি আমার জানা নেই। ’

মান্নানের মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা ঠাকুরগাঁও থানার তৎকালীন ইন্সপেক্টর মো. গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘আমি মামলার চার্জশিট দিয়ে এসেছিলাম। এই হত্যাকাণ্ডে আবদুল মজিদ আপেল ও দেবাশীষ দত্ত সমীরের কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। তাই তাঁদের মামলার আসামিতে রাখা হয়নি। ’

ঠাকুরগাঁও সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান টিটো দত্ত বলেন, ‘আপেল কোনো অপকর্ম করলে এর দায় তাঁকেই নিতে হবে। আওয়ামী লীগ তাঁর অপকর্মের কোনো দায় নেবে না। ’

এ বিষয়ে কথা বলতে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাশীষ দত্ত সমীরকে একাধিকবার মুঠোফোনে কল দিলেও তিনি ধরেননি। পরিচয় জানিয়ে খুদে বার্তা পাঠানোর পর একাধিকবার ফোন দিলে তিনি ফোন কেটে দেন।  

আপেলের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো নিয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক (ঠাকুরগাঁও জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত) মো. সোহেল পারভেজ বলেন, ‘যুবলীগের কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলে তদন্ত করা হবে। এরপর আমাদের চেয়ারম্যান তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। ’

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন
পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ
রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ
মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু
মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক
মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার
মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন
পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল
তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ
রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাড়তি শুল্ক আরোপে কাজ হচ্ছে, ভারত চাপ দিচ্ছে রাশিয়াকে’
‘বাড়তি শুল্ক আরোপে কাজ হচ্ছে, ভারত চাপ দিচ্ছে রাশিয়াকে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৩ জঙ্গি নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৩ জঙ্গি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিকে ১.২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিকে ১.২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় টানা ৯ দিন বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দুর্গাপূজায় টানা ৯ দিন বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক
মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’
যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা