কোটা সংস্কার আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান আমিরুল ইসলাম (৪৫)।
গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরা আজমপুর রেল লাইনের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন ও ফুটপাতে ফল ব্যবসায়ী তিন সন্তানের জনক আমিরুল ইসলাম। ওইদিন তার চোখে গুলি লেগে ঘাড় দিয়ে বের হয়। পরে তার মৃত্যু হয়।নিহত মুয়াজ্জিনের বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার সলিমপুর পশ্চিম পাড়া গ্রামে। তিনি স্ত্রী ও তিন সন্তান মেয়ে তুহা (৪), তুষা (২) ও ছেলে তুষার (দেড় বছর) রেখে যান। নিহত মুয়াজ্জিনের অবুঝ তিন শিশু ও তার পরিবারের সদস্যদের জন্য খাদ্য সামগ্রী নিয়ে হাজির হন বসুন্ধরা শুভসংঘের ত্রিশাল উপজেলার বন্ধুরা।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত