শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

চাঁপালতা

দিলরুবা নীলা
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁপালতা

রাজকুমার বীর যখন মায়ারাজ্যের রাজা হলেন তখন রাজ্যে আর খুশি ধরে না। কারণ, তিনি ছোটবেলা থেকেই ভীষণ প্রজাবৎসল, ভালো মানুষ এবং পরোপকারী। তাকে রাজা হিসেবে পেয়ে রাজ্যের সবাই খুশি। বীর মায়া রাজ্যের শাসনকার্য হাতে পেয়ে নাওয়াখাওয়া ভুলে গেলেন। সারা দিন কাজ আর কাজ। প্রজাদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর করা, কৃষকের খেতে গিয়ে ফসলের অবস্থা দেখা, রাজ্যের পথঘাট সংস্কার সবকিছুই নিজ হাতে পরিচালনা করতে লাগলেন। তার আমলে মায়ারাজ্য স্বর্গপুরীতে পরিণত হলো। শস্যশ্যামলা, মায়ারাজ্য ফুল-ফলে ভরে উঠল। ঘরে ঘরে সুখের বন্যা। কোথাও কোনো অভাব নেই। মায়ারাজ্যের প্রতিটা মানুষ, গাছের প্রতিটা পাখি, বনের প্রতিটা ফুল তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

বীরের বাবা আলাউদ্দিন শাহ মনে মনে ভীষণ খুশি। তিনি ভাবলেন এবার ছেলেকে বিয়ে করানো উচিত। তিনি ছেলেকে ডাকলেন, বীর, তোমার এখন বিয়ের সময় হয়েছে, তুমি সম্মতি দিলে আয়োজন করি?

বাবা, বিয়ে করতে পারি একটা শর্তে।

কী শর্ত? তুমি চাইলে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর মেয়েকে রাজ্যের রানি করে আনতে পারি।

না, বাবা। আমার শর্ত অন্য।

ঠিক আছে, বলো তোমার শর্ত। রাজা আলাউদ্দিন শাহের কণ্ঠে কৌতূহল।

এমন একজনকে বিয়ে করতে চাই যে হবে সর্বদা সত্যবাদী। জীবন গেলেও মিথ্যার আশ্রয় নেবে না।

কিন্তু সে রকম মেয়ে কোথায় পাব? বুঝব কীভাবে, কে সত্যবাদী? কে মিথ্যে বলে?

বাবা, সেটি আমি দেখব। আপনি একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করুন। আশপাশের রাজ্যে জানিয়ে দিন। আগ্রহী রাজকন্যারা অনুষ্ঠানে আসুক। আমি সেখান থেকে বেছে নেব সত্যবাদী রানি। কিন্তু খবরদার কেউ যেন আমার শর্তের কথা না জানে।

ঠিক আছে, বীর তাই হবে।

রাজ্যে রাজ্যে ঢোল পড়ে গেল। মায়ারাজ্যের রাজা বীর বিয়ে করবেন। তিনি আগ্রহী কন্যাদের নিমন্ত্রণ করেছেন।

মায়ারাজ্যেও আনন্দ আর ধরে না। তাদের প্রিয় রাজা বিয়ে করবেন। প্রজারা নাচে, ফুলেরা নাচে, পাখিরা নাচে, মায়ারাজ্যে যেন সুখের ঢেউ। নির্ধারিত দিনে মায়ারাজ্যের রাজপ্রাসাদের বিশাল সভাকক্ষে উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। আশপাশের রাজ্য থেকে রাজকুমারীরা বর্ণাঢ্য সাজে সেখানে উপস্থিত। তারা এত সেজেছে যে তাদের চেহারাই ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছিল না। রাজা বীর একে একে রাজকুমারীদের সঙ্গে কথা বললেন। সবার পরিচয় নিলেন।

রাজা বীর সভাকক্ষের একপাশে একজন সাধারণ মেয়েকে বসে থাকতে দেখেন। তিনি এগিয়ে যান তার দিকে।

তুমি কি রানি হতে চাও? তাই এসেছো? বীর মেয়েটিকে উদ্দেশ্য করে বলেন।

জি, মহারাজ।

কোন রাজ্য থেকে এসেছো?

মহারাজ, আমি এ মায়ারাজ্যেরই মেয়ে। আমার নাম চাঁপালতা। আমার বাবা আপনার রাজ্যের দক্ষিণ এলাকা দেখাশোনা করেন।

বীর চাঁপালতার বাবাকে চিনতে পারেন।

তুমি এখানে কীভাবে এলে। এখানে তো বিভিন্ন দেশের রাজকন্যারা এসেছে।

কিন্তু মহারাজ আপনার ঘোষণায় তো এমন করে বলেনি যে, রাজকন্যারা ছাড়া কেউ এ উৎসবে আসতে পারবে না।

তা ঠিক। বীর চাঁপালতার কথায় সম্মত হলেন। কিন্তু তুমি তো সাজগোজ করে আসোনি? সবাই কত সুন্দর হয়ে এসেছে।

সে সাজগোজ লাভ কী যে সাজ মুখ ধুলেই উঠে যায়। চাঁপালতার সাফ সাফ জবাব।

বীর চাঁপালতার কথায় মুগ্ধ হয়ে যান। একে একে সব রাজকন্যার সঙ্গে কথা বলা শেষ করে বীর বলেন, রূপেগুণে সব রাজকন্যাই অতুলনীয়। আমি কী করব বুঝতে পারছি না। তিনি সব রাজকন্যাকে একটি করে ছোট কাচের কৌটা দেন। আর বলেন-কৌটাগুলো আজ সবাই নিজ নিজ বাড়ি নিয়ে যাবে এবং কৌটার ভিতরে যা আছে তা দিয়ে শরবত বানিয়ে আগামীকাল এখানে নিয়ে আসবে। যার শরবত বেশি সুস্বাদ হবে, তাকে রাজ্যের রানি বানাব। কিন্তু সাবধান আমি খাওয়ার আগে কেউ শরবত খেতে পারবে না।

রাজকন্যারা খুশি মনে রাজ্যে ফিরে আসে। পরদিন সবাই শরবত নিয়ে হাজির হয়।

মায়ারাজ্যের রাজপ্রাসাদের সভাকক্ষে রাজকন্যারা বসে আছে মখমলের গালিচার ওপর। সবার সামনেই শরবতের জগ।

রাজা বীর একে একে সব রাজকন্যার কাছে যান। সবার শরবত একটু একটু করে পান করেন। সবশেষে আসে চাঁপালতার পালা। বীর চাঁপালতার শরবত মুখে দিয়ে চোখ বন্ধ করে ফেলেন। চাঁপালতা তো ভয়েই অস্থির। তার বুক দুরুদুরু করছিল।

‘বাহঃ অপূর্ব!’ পুরো গ্লাস শরবত শেষ করে বলে ওঠেন রাজা বীর।

তিনি সভাকক্ষে ঘোষণা দেন চাঁপালতার শরবত বেশি সুস্বাদু। আমি চাঁপালতাকেই এ রাজ্যের রানি করতে চাই।

চাঁপালতা একথা শুনে খুশি হলো ঠিকই কিন্তু অন্যসব রাজকন্যা ভীষণ রেগে গেল।

তারা বলতে লাগল, আমরা কত রকম সুগন্ধী, কিশমিশ, পেস্তা, এলাচ, গোলাপজল দিয়ে শরবত করেছি। তা ছাড়া আমরা খেয়েও দেখেছি অসাধারণ স্বাদের শরবত। আর আপনার ভালো লাগল চাঁপালতার শরবত? তা ছাড়া রাজা বীর তো কৌটায় লবণ ছাড়া তো কিছুই দেননি। লবণ দিয়ে কি শরবত হয়? আমরা তো ওসব ফেলে দিয়েছি।

তোমার শরবতে এমন কী ছিল বলো তো চাঁপালতা?

সব রাজকন্যা একটু একটু করে চাঁপালতার শরবত খায় আর থু থু করে ফেলে দেয়।

কী ছিল তাতো জানি না। মহারাজ আমাকে যে কৌটা দিয়েছেন ওটার ভিতরে যা ছিল তা দিয়েই শরবত তৈরি করেছি। তা ছাড়া শরবত তো খেয়ে দেখার নিয়ম ছিল না। চাঁপালতা নরম কণ্ঠে জবাব দেয়।

মহারাজ বীর উচ্ছ্বাসিত কণ্ঠে বলেন, চাঁপালতা শরবতের স্বাদ পরীক্ষা করেনি এবং অন্য কিছু না মিশিয়ে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করেছে। সে তার কার্যসিদ্ধির জন্য ছলনার আশ্রয়ও নেয়নি। তার সততার পুরস্কার হিসেবে আমি তাকে রাজ্যের রানি করতে চাই। একজন নির্লোভ এবং সৎ রানিরই মায়ারাজ্যে দরকার।

এরপর মহাধুমধামে রাজা বীর ও চাঁপালতার বিয়ে হয়ে যায়। খুশিতে মায়ারাজ্যের আকাশ হাসে, বাতাস হাসে, ফুল হাসে, পাখি হাসে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
সহজপাঠ
সহজপাঠ
নতুন জলে
নতুন জলে
বানভাসিদের পাশে
বানভাসিদের পাশে
আষাঢ়
আষাঢ়
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
বর্ষা আমার নাম
বর্ষা আমার নাম
বাবার ভালোবাসা
বাবার ভালোবাসা
মিষ্টি মধুর বৃষ্টি পেয়ে
মিষ্টি মধুর বৃষ্টি পেয়ে
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
সত্যিকারের জয়
সত্যিকারের জয়
সোনালি রাজহাঁস...
সোনালি রাজহাঁস...
সর্বশেষ খবর
নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা
নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা

এই মাত্র | জীবন ধারা

বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮
বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে
গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবরে বেরোবি উপাচার্য ও রংপুরের জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা
শহীদ আবু সাঈদের কবরে বেরোবি উপাচার্য ও রংপুরের জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মহাকর্ষীয় তরঙ্গে ধরা পড়ল ১০০০ কোটি বছর আগের ব্ল্যাক হোল ধাক্কা
মহাকর্ষীয় তরঙ্গে ধরা পড়ল ১০০০ কোটি বছর আগের ব্ল্যাক হোল ধাক্কা

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি হামলায় ত্রাণপ্রার্থীসহ নিহত আরও ৬১ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি হামলায় ত্রাণপ্রার্থীসহ নিহত আরও ৬১ ফিলিস্তিনি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটা অঙ্কের বোনাস পাচ্ছেন চেলসির খেলোয়াড়রা
মোটা অঙ্কের বোনাস পাচ্ছেন চেলসির খেলোয়াড়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তে চোরাকারবারি ধরতে গিয়ে বিজিবির ফাঁকা গুলি, ১০ মহিষ জব্দ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তে চোরাকারবারি ধরতে গিয়ে বিজিবির ফাঁকা গুলি, ১০ মহিষ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি দমন কমিশনের নতুন সচিব খালেদ রহীম
দুর্নীতি দমন কমিশনের নতুন সচিব খালেদ রহীম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প
নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা
৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের
লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই
পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার
জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা