শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৪, রবিবার, ২৪ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

যে কারণে বৈদ্যুতিক গাড়ি এখন মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে উৎপাদকদের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে বৈদ্যুতিক গাড়ি এখন মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে উৎপাদকদের

জলবায়ু সংকট বিবেচনায় বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহারে মানুষকে উৎসাহিত করতে বিশ্বজুড়ে নানা উদ্যোগ ও কর্মসূচি দেখা যায়। এই প্রচেষ্টায় সিলিকন ভ্যালির প্রয়াস অনেক বেশি। 

সিলিকন ভ্যালি বিশ্ববাসীকে বিশ্বাস করাতে চায় যে, প্রযুক্তি আমাদের শহরগুলোতে এবং আমাদের চলার পথে বিপ্লব ঘটাবে। ‘অটোপাইলট মোড’ সম্বলিত যানবাহন আমাদের নিরাপদ, সবুজ এবং আরও দক্ষ করে তুলবে। উবার এবং লিফটের মতো অন-ডিমান্ড পরিষেবাগুলো গাড়ির ব্যবসা বাদ দেবে। বৈদ্যুতিক স্কুটারের মতো স্বল্পপাল্লার যানগুলো প্রতিটি বাসাবাড়ির কোণায় পড়ে থাকবে। কেননা পণ্য এবং পরিষেবা সরবরাহ করবে ড্রোন। 

একই সঙ্গে ইলন মাস্কের মতো স্বপ্নদর্শীরা প্রতিশ্রুতি দেন দুনিয়া থেকে যানজট উধাও করে দেবেন। আর সেই লক্ষ্যে উবারের মতো প্রতিষ্ঠান উড়ন্ত গাড়ি আনার উদ্যোগ নেয়।

তবে তাদের এই প্রচেষ্টায় বর্তমান সমাজের জন্য ততটা ফলপ্রসু নয় বলে জানিয়েছেন কানাডার প্রযুক্তি বিষয়ক সাংবাদিক ও লেখক প্যারিস মার্কস। তিনি তার ‘রোড টু নোহোয়ার’ বইতে ভবিষ্যতের প্রযুক্তির দৃষ্টিভঙ্গি ও এ সংক্রান্ত সমস্যাগুলোকে তুলে ধরেছেন।

বইটিতে তিনি বলেছেন, আমরা নিজেদেরকে প্রযুক্তিগত কল্পনার দ্বারা ক্রমাগত বিভ্রান্ত হতে দিতে পারি না। আমরা যদি জনকল্যাণমূলক শহর ও পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই, তাহলে যারা সামাজিক সমস্যাগুলোর শুধু প্রযুক্তিগত সমাধানের প্রস্তাব দেয়, তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করা উচিত।

প্যারিস মার্কসের মতে, পরিবহন ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটাতে হলে দরিদ্র, প্রান্তিক, এবং অপেক্ষাকৃত দুর্বলদের চাহিদাও বিবেচনা করতে হবে। শুধু অভিজাত শ্রেণিকে নিয়ে ভাবলে চলবে না। কেননা, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাগুলো জনসাধারণের সেবার জন্য হয়ে থাকে, শুধু একটি বিশেষ শ্রেণির জন্য নয়।

প্যারিস মার্কস তার এক নিবন্ধে বলেছেন, বৈদ্যুতিক গাড়ি ভবিষ্যত পরিবহন ব্যবস্থায় বিপ্লব আনতে বাজিমাত করবে বলে মনে হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছিল- এটি জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের পাশাপাশি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে তুলবে। কিন্তু এই বৈদ্যুতিক-যানের প্রচলন কিছু গুরুতর প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করেছে।

এটা সত্য যে, এখনও বৈদ্যুতিক গাড়ি বাজারে মোটামুটি বিক্রি হচ্ছে। তবে সেই বাজার ইতোমধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হারে পড়তে শুরু করেছে। বিক্রয় লক্ষ্যমাত্রা আর আগের অবস্থায় নেই। শো-রুমগুলোতে পড়ে আছে অবিক্রিত অনেক বৈদ্যুতিক গাড়ি। ক্রেতাদের প্রলুব্ধ করতে দাম কমানো হয়েছে। বিনিয়োগকারীরাও পিছু হটতে শুরু করেছে। নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড তাদের পরিকল্পিত বিনিয়োগের ৫০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ১২ বিলিয়ন বিলম্বিত করেছে।

ওদিকে জেনারেল মোটরস প্রধান মডেলগুলোর উৎপাদনে বিলম্বিত করছে। আর হোন্ডা সস্তা বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির প্রতিশ্রুত ৫ বিলিয়ন ডলারের অংশীদারিত্ব বাতিল করেছে। এমনকি ইলন মাস্কের টেসলা- যা বৈদ্যুতিক গাড়ির জগতে সুপারস্টার হিসেবে পরিচিত- ঘোষণা করেছে যে, কোম্পানিটি মেক্সিকোতে পরিকল্পিত কারখানা নির্মাণে বিলম্বিত করবে। অটো এক্সিক্স, যারা একসময় বৈদ্যুতিক গাড়ির সম্ভাব্যতা নিয়ে ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছিল, তারাও প্রকাশ্যে স্বীকার করছে যে, বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রকল্প আর কাজ করছে না।

বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে ধসের পিছনে কিছু কারণ তুলে ধরেছেন শিল্প বিশ্লেষকরা। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- অপর্যাপ্ত চার্জিং পরিকাঠামো এবং সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক গাড়ির অভাব।

তাদের মতে, আমেরিকার বৈদ্যুতিক গাড়ির পরিকল্পনা শুরু থেকেই ত্রুটিপূর্ণ ছিল। আমেরিকা বৈদ্যুতিক গাড়িকে আরও টেকসই পরিবহন পরিকল্পনা হিসেবে দেখার পরিবর্তে, দেশটি এটিকে জ্বালানি-চালিত যানের প্রতিস্থাপন হিসেবে বিবেচনা করেছে। কিন্তু এই সামান্য পরিসরের প্রচেষ্টা আমাদের বৃহত্তর পরিবহন সমস্যাগুলোকে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়। ফলে কার্বন নির্গমন কমানোর লক্ষ্য তো বর্থ হয়েছেই, সেই সঙ্গে পরিবহন জগতের অন্য বড় বড় সমস্যাগুলো আড়ালেই থেকে যাচ্ছে।

প্যারিস মার্কস বলেন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাপারে ভ্রান্ত ধারণাটি (মিথ) হল- পরিবেশ রক্ষায় ব্যাটারি চালিত গাড়ি জ্বালানি চালিত গাড়ির একটি বিকল্প ও সঠিক পদক্ষেপ। এ বিষয়ে ‘লুডিক্রাস: দ্য আনভার্নিশড স্টোরি অব টেসলা মোটরস’ এর লেখক এডওয়ার্ড নিডারমেয়ার আমাকে বলেছিলেন, “এটা কখনও নয়। এবং এটাই হল সবচেয়ে বড় সমস্যা।”

যখন গ্রাহকরা বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনে, তখন তারা এমন গাড়ির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে যেগুলো ইতোমধ্যেই জনপ্রিয় হয়েছে—  এর অর্থ হল বড় বৈদ্যুতিক গাড়ি যেমন- SUV এবং ট্রাকের জোয়ার। কিন্তু এই বড় আকারের বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোর তেমন কোনও সুফল পাওয়া যায় না। কেননা, এগুলোর জন্য বড় বড় অনেক ব্যাটারির প্রয়োজন হয়, যেগুলি তৈরি করতে প্রয়োজন হয় অনেক কাঁচামালের। এ জন্য উৎপাদকদের পরিবেশগতভাবে ধ্বংসাত্মক খনির কার্যক্রম বাড়াতে হয়। যদিও বড় ব্যাটারিগুলো চালকদের কিছুটা দূরের পথ পাড়ি দেওয়ার সুযোগ দেয়, কিন্তু এটি গাড়ির ওজন বাড়ায়, যা এটিকে আরও বিপজ্জনক, ব্যয়বহুল এবং এই গ্রহের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে।

আরেকটি উদ্বেগের বিষয় হল যে, ব্যাটারি অনেক বেশি হলেও জ্বালানির গাড়ির প্রতিস্থাপন হিসেবে এটি কাজ করে না। নিডারমেয়ার বলেন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ক্ষেত্রে একটি বড় সমস্যা হল এটি রিচার্জ করার প্রয়োজন হয়। ফলে দূরপাল্লার ট্রিপের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় সমস্যা। জ্বালানির গাড়িগুলো যেকোনও জায়গায় প্রয়োজনীয় জ্বালানি সংগ্রহ করতে পারে, কিন্তু ইভি তথা বৈদ্যুতিক গাড়ির ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। ফলে আমেরিকানরা এই গাড়ির ব্যবহার দিন দিন কমিয়ে দিচ্ছে। এক্ষেত্রে একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ইভি ব্যবহারকারী ৭৩ শতাংশ মার্কিনি এ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে।

ফলে নানা কারণে এখন এই বৈদ্যুতিক গাড়ির খাত উৎপাদক ও সরবরাহকারীদের জন্য মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেড়ে গেছে দেউলিয়াত্বের ঝুঁকি। কারণ ইভি তৈরির সক্ষমতা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে বিনিয়োগ ইভির চাহিদার চেয়ে অনেক বেশি। ফলে উৎপাদন হ্রাস করতে বাধ্য হয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। এর সঙ্গে প্রাথমিক পাবলিক প্রস্তাব বাতিল ও বৈশ্বিক মন্দা সেই ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। সূত্র: রয়টার্স, বিজনেস ইনসাইডার, ভারসোবুকস

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

২ মিনিট আগে | জাতীয়

লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে বার্সার জয়, হোঁচট রিয়ালের
লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে বার্সার জয়, হোঁচট রিয়ালের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম
জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ

১৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট
গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট
আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের
এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা
আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লতিফ সিদ্দিকীর জামিন বহাল আপিল বিভাগে
লতিফ সিদ্দিকীর জামিন বহাল আপিল বিভাগে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয়তাবাদের পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ড্যাবের
জাতীয়তাবাদের পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ড্যাবের

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এনে প্রজ্ঞাপন জারি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এনে প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ১০ হাজার ইয়াবাসহ মাদক পাচারকারী আটক
টেকনাফে ১০ হাজার ইয়াবাসহ মাদক পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ঢাবির জিয়া হলে ধূমপান নিষিদ্ধ
এবার ঢাবির জিয়া হলে ধূমপান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন