শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৩, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

খেলাপি ঋণ কমাতে পুনঃ তফসিলের রেকর্ড

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
খেলাপি ঋণ কমাতে পুনঃ তফসিলের রেকর্ড

খেলাপি ঋণ কম দেখাতে পুনঃ তফসিলের নীতি উদার করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর পলাতক আব্দুর রউফ তালুকদারের সেই উদার নীতির কারণে পুনঃ তফসিল করা ঋণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। শুধু ২০২৩ সালেই ব্যাংকগুলোর পুনঃ তফসিল করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯১ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক বছরের হিসাবে এ যাবৎকালের মধ্যে যা সর্বোচ্চ।

গত বছর শেষে ব্যাংক খাতের পুনঃ তফসিল করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৮৮ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা, যা ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা মোট ঋণের ১৮.৭৫ শতাংশ। ব্যাংকাররা বলছেন, সে সময় পুনঃ তফসিল করা ঋণ পুনরায় খেলাপি হতে শুরু করেছে।

রবিবার প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। গত পাঁচ বছরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১৯ সালে ব্যাংকগুলো ৫২ হাজার ৩৭০ কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তফসিল করে।

পরের বছর ২০২০ সালে পুনঃ তফসিল কম হয়। ওই বছর খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল করা হয় ১৯ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। ২০২১ সালে করা হয় ২৬ হাজার ৮১০ কোটি, ২০২২ সালে ৬৩ হাজার ৭২০ কোটি এবং ২০২৩ সালে ৯১ হাজার ২২১ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে পুনঃ তফসিল ঋণ বেড়েছে ৪৩.১৫ শতাংশ।
 
গত বছর পুনঃ তফসিল ঋণ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পায়। এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ছাড়নীতি ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে দায়ী করা হচ্ছে। কারণ, নির্বাচনে প্রার্থী হতে গত বছরের শেষ দিকে অনেকেই খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে নিয়মিত হন। এ ছাড়া বছর শেষে নিজেদের আর্থিক হিসাব ভালো দেখাতেও শেষ প্রান্তিকে অনেক খেলাপি গ্রাহকের ঋণ উদারভাবে নবায়ন করে ব্যাংকগুলো। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ অনুযায়ী, প্রার্থীদের নামে খেলাপি ঋণ থাকলে তা মনোনয়নপত্র দাখিলের আগে নবায়ন বা পরিশোধ করতে হয়।

যথাসময়ে ঋণ নবায়ন হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নির্বাচনে যোগ্য বলে বিবেচিত হন, নয়তো প্রার্থী হতে পারেন না। সূত্রগুলো বলছে, নির্বাচনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে সে সময় বাছবিচার ছাড়াই বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল করা হয়। কারণ, ২০২২ সালের জুলাইয়ে পলাতক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এসে খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিলের পুরো ক্ষমতাই ব্যাংকগুলোর হাতে ছেড়ে দেয়। সেই সঙ্গে খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিলের নীতিমালাও শিথিল করা হয়।

যেমন—ঋণ নিয়মিত করতে এখন ২.৫ শতাংশ থেকে ৪.৫ শতাংশ অর্থ জমা দিলেই হয়। আগে এই হার ছিল ১০ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ। এসব ঋণ পরিশোধে গ্রাহকদের সুযোগ দেওয়া হয়েছে পাঁচ থেকে আট বছর, যা আগে সর্বোচ্চ তিন বছর ছিল। এ ছাড়া, বিশেষ বিবেচনায় কোনো খেলাপি ঋণ চারবার পর্যন্ত পুনঃ তফসিলের সুযোগ রাখা হয়েছে। আগে তিনবারের বেশি পুনঃ তফসিল করা যেত না। এ ছাড়া, ব্যাংকের পর্ষদই এখন খেলাপি ঋণ নবায়নের সিদ্ধান্ত দিতে পারছে। ব্যাংকগুলোর হাতে ক্ষমতা যাওয়ায় খেলাপি ঋণ নবায়নও বেড়েছে।
 
বিশ্লেষকরা বলছেন, এভাবে বারবার খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিলে ছাড় দেওয়াটা ইতিবাচক কিছু বয়ে আনছে না। উল্টো যে ঋণগুলো পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে নিয়মিত করা হচ্ছে, সেই ঋণ পরিশোধে টালবাহানায় আবার খেলাপি হয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২২ সালে পুনঃ তফসিল করা ঋণের স্থিতি ছিল দুই লাখ ১২ হাজার ৭৮০ কোটি, ২০২১ সালে এক লাখ ৬৮ হাজার ৩৯০ কোটি, ২০২০ সালে এক লাখ ৫৫ হাজার ৬৩০ কোটি এবং ২০১৯ সালে ছিল এক লাখ ৩৬ হাজার ২৩০ কোটি টাকা।

পুনঃ তফসিল বেশি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, বছর শেষে খেলাপি ঋণ কমানোর একটা চাপ থাকে। কারণ বুক ক্লিন করার জন্য ব্যাংকগুলো নগদ আদায়ে জোর দেওয়ার পাশাপাশি পুনঃ তফসিলে ঝোঁকে। এটা প্রতিবছরই হয়ে থাকে। তাই গত বছর রেকর্ড খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, জাতীয় নির্বাচনের কারণে ডিসেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণ বেশি পুনঃ তফসিল হয়েছে। কারণ, আমাদের দেশের অনেক নেতাই ঋণখেলাপি। নির্বাচনের আগে অনেক প্রার্থী ঋণ নবায়ন করেন। এর প্রভাবে পুরো বছরের চিত্র অস্বাভাবিক হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ঋণ পুনঃ তফসিল করেছেন। ২০২৩ সাল শেষে পুনঃ তফসিল করা ঋণ স্থিতির ২৬.৪ শতাংশই ছিল শিল্প খাতের। দ্বিতীয় স্থানে ছিল বস্ত্র ও তৈরি পোশাক খাত। এ খাতের উদ্যোক্তারা ২০.৯ শতাংশ ঋণ পুনঃ তফসিল করেছেন। এ ছাড়া পুনঃ তফসিল করা ঋণের ১১.৩ শতাংশ চলতি মূলধন, ব্যাবসায়িক ১১ শতাংশ, আমদানি ৮.৭ শতাংশ, ৬.৫ শতাংশ নির্মাণ, ৫.২ শতাংশ কৃষি খাতে এবং ৫ দশমিক ৫ শতাংশ অন্যান্য খাতে।

পুনঃতফসিল বলতে, সাধারণত ঋণ পরিশোধের সময়সীমাকে পিছিয়ে দেওয়া বোঝায়। পুনঃ তফসিল করা ঋণকে ‘স্টেসড’ বা ‘দুর্দশাগ্রস্ত’ হিসেবে দেখায় আইএমএফ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান
বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন
প্রাথমিক শিক্ষায় ২০ বছরের অর্জন, জেএসপি৩ সমাপ্তিতে জাইকা ও ডিপিইর সেমিনার
প্রাথমিক শিক্ষায় ২০ বছরের অর্জন, জেএসপি৩ সমাপ্তিতে জাইকা ও ডিপিইর সেমিনার
আইএমএফের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে জুনেই
আইএমএফের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে জুনেই
জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর
জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ:  সেলিম রায়হান
এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রায়হান
‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’
‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’
সর্বশেষ খবর
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস
বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান
বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান

৩৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী
গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড
কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর
২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি
পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা