শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০১, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

উচ্চসুদে নাকাল বেসরকারি খাত
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

দেশে ঋণের উচ্চ সুদের চাপ এড়াতে বিদেশি ঋণের দিকে ঝুঁকছেন দেশের ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল—এই তিন মাসে বেসরকারি খাতে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৪৫৪ মিলিয়ন ডলার। বিশ্লেষকদের মতে, বর্তমানে দেশে ব্যাংকঋণের গড় সুদের হার ১৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে, যেখানে বিদেশি ঋণের হার ৮ শতাংশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এতে সুদের ব্যবধান দ্বিগুণের কাছাকাছি হওয়ায় উদ্যোক্তারা টাকাভিত্তিক ঋণের বদলে ডলারভিত্তিক ঋণ নেওয়ার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি ২০২৫ শেষে বেসরকারি খাতে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ৯.৮ বিলিয়ন ডলার, যা ছিল গত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। কিন্তু ফেব্রুয়ারি থেকে ঋণ গ্রহণের গতি বাড়তে শুরু করে এবং এপ্রিল শেষে ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ১০.২৫ বিলিয়ন ডলারে, যা তিন মাসে ৪.৫৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে।

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, ‘ব্যাংকঋণের সুদের হার বাড়ার কারণেই বিদেশি উৎস থেকে ঋণ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। কারণ বিদেশ থেকে ঋণ নিলে ৮ শতাংশের মধ্যে ঋণ পাওয়া যায়। আর দেশের বাজারে এই সুদ ১৪ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত। যেহেতু সব ব্যবসায়ী বিদেশ থেকে ঋণ আনতে পারবেন না, তাই দেশের ব্যাংকঋণের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনা দরকার। তা না হলে চলমান শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ব্যবসায়ীরা কিস্তি দিতে পারবেন না। নতুন করে খেলাপি হবেন।’

বিশ্লেষকরা বলছেন, বর্তমানে রিজার্ভ তুলনামূলক স্থিতিশীল এবং ডলারের বিনিময় হারও আগের মতো অস্থির নয়। ফলে বিদেশি ঋণ গ্রহণের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কমে এসেছে।

এদিকে দেশে উচ্চ নীতি সুদের (১০ শতাংশ) প্রভাবে ব্যাংকগুলো ঋণের সুদহার বাড়িয়ে দিয়েছে, যার ফলে বেসরকারি বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এপ্রিল ২০২৫ শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে মাত্র ৭.৫০ শতাংশে, যা গত কয়েক বছরের মধ্যে অন্যতম নিচু অবস্থান।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, টেকসই বিনিয়োগ এবং উৎপাদনশীল খাতে অর্থায়ন নিশ্চিত করতে হলে সুদের ভারসাম্য রক্ষা, মুদ্রানীতি বাস্তবমুখী করা এবং বৈদেশিক ঋণ ব্যবস্থাপনায় সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, এখন বিদেশি ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার ৮ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ। কারণ সিকিউরড ওভারনাইট ফিন্যান্সিং বা এসওএফআর রেট প্লাস আড়াই থেকে ৩ শতাংশ প্রিমিয়াম দিতে হয়। আর ১৯ জুনের তথ্য মতে, এখন এসওএফআর রেট ৪.৩২ শতাংশ। অন্যদিকে দেশে টাকায় ঋণের সুদহার ১৬ শতাংশের ওপরে। ফলে ডলারে ঋণ গ্রহণে প্রায় দ্বিগুণ লাভ।

একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘কাঁচামালের আমদানি দায় পরিশোধে ইউপিএএস এলসি (ইউসেন্স পেয়েবল অ্যাট সাইট লেটার অব ক্রেডিট) খোলা এবং বায়ার্স ক্রেডিট নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। তা ছাড়া আমাদের চলতি হিসাবের ভারসাম্য উন্নত হয়েছে। বিনিময় হার কিছুটা হলেও স্থিতিশীল। মূল্যস্ফীতি এক অঙ্কে নেমে আসা এবং টাকার তুলনায় ডলারে ঋণের সুদ কম থাকায় অনেকেই বিদেশি ঋণের দিকে ঝুঁকছেন। সামগ্রিকভাবে আমাদের অর্থনৈতিক সূচকগুলো আগের তুলনায় উন্নতির দিকে যাচ্ছে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে বিদেশে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা বা বিশ্বাসযোগ্যতাও বেড়েছে, যার ফলে এখন বিদেশি ব্যাংকগুলো আমাদের গ্রাহকদের ঋণ দিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে।’

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ বছরের জানুয়ারির আগ পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ সর্বনিম্ন ছিল কেবল ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ৯.২ বিলিয়ন ডলার। এরপর এই ঋণের পরিমাণ ক্রমাগত বেড়ে ২০২১ সালের শেষে দাঁড়ায় ১৫.৪৬ বিলিয়ন ডলারে। অর্থাৎ এক বছরের মধ্যেই বেড়েছে প্রায় ছয় বিলিয়ন ডলার।

২০২২ সালের ডিসেম্বর নাগাদ বেসরকারি খাতের স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণের স্থিতি দাঁড়ায় ১৬.৪২ বিলিয়ন ডলারে। তবে এর পর থেকে ঋণের পরিমাণে মাসিক হারে হ্রাস লক্ষ করা যায়। ঋণের স্থিতি প্রায় ২.৩ বিলিয়ন ডলার কমে যায় ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ প্রান্তিকে। ২০২৪ সালের এপ্রিলের তুলনায় চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত এই ঋণের পরিমাণ প্রায় ৮৯০ মিলিয়ন ডলার হ্রাস পেয়েছে।

২০২৩ সালে ডলারের বিনিময় হার বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসায়ীরা হঠাৎ বিদেশি ঋণ পরিশোধ শুরু করে দেন। কারণ তাঁরা বিনিময় হারের ঝুঁকি নিতে চাননি। এ সময় বিদেশি ঋণের পরিমাণ কমে ১৬.৪২ বিলিয়ন থেকে ১১.৭৯ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। তবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে আবার স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ফেব্রুয়ারি শেষে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ১০.১৬ বিলিয়ন ডলারে।

গত ২১ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সভাপতিত্বে এক সভায় স্ক্রটিনি কমিটি অন ফরেন লোন অ্যান্ড সাপ্লায়ার্স ক্রেডিট কমিটি (বৈদেশিক ঋণ ও সাপ্লায়ার্স ক্রেডিট যাচাই কমিটি) মোট ২০ মিলিয়ন ডলারের বেশি নতুন ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। কমিটি ৯৮৮ মিলিয়ন ডলারের ঋণ পুনর্গঠন ও ভূতাপেক্ষ অনুমোদন দেয় আরো ৩১৫ মিলিয়ন ডলার ঋণে।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রহমান বলেন, ‘এই সরকার কত দিন থাকে সেটা নিয়ে এত দিন বিনিয়োগকারীরা হতাশার মধ্যে ছিলেন। যেহেতু নির্বাচনের একটি তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে, তাই ব্যবসায়ীদের আত্মবিশ্বাস বাড়তে শুরু করেছে। তার মানে এই না যে নতুন বিনিয়োগ ব্যাপকভাবে বাড়ছে। তথ্য মতে, যে পরিমাণ বেড়েছে তা খুবই নগণ্য। কারণ দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো শতভাগ স্থিতিশীল নয়। কিছুটা ভালো হয়েছে, তবে পুরোপুরি না। সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি খুবই শ্লথ।’

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন আরো বলেন, ‘দেশে এখনো বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি হয়নি। কারণ, রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখনো পুরোপুরি শান্ত নয়। নতুন সরকার এলে তাদের নিয়ম-নীতির ওপর নির্ভর করবে নতুন বিনিয়োগ। তা ছাড়া গ্যাসসংকটের কোনো সমাধান হয়নি এখনো। তাই বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণ বাড়লেও নতুন করে বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা খুবই কম।’

স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে বায়ার্স ক্রেডিট। জানুয়ারিতে এই ঋণের পরিমাণ ছিল ৫.০৮ বিলিয়ন ডলার, যা এপ্রিল শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.৫৩ বিলিয়নে। তিন মাসে প্রায় ৪৪৩ মিলিয়ন ডলার বেড়েছে। এ ধরনের ঋণে বাংলাদেশি রপ্তানিকারকরা বিদেশি ক্রেতার কাছ থেকে আগাম রপ্তানি আদেশের ভিত্তিতে অর্থ গ্রহণ করেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, ২০২৫ সালের এপ্রিল শেষে ডেফারড পেমেন্ট আউটস্ট্যান্ডিং দাঁড়িয়েছে ৬২২ মিলিয়ন ডলার, যা জানুয়ারির শেষে ছিল ৬৪৪ মিলিয়ন ডলার।

জানা যায়, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বারবার নীতি সুদহার বাড়িয়েছে। সর্বশেষ তা দাঁড়িয়েছে ১০ শতাংশে, যা দেশের ইতিহাসে অন্যতম উচ্চহার। এতে উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে বিনিয়োগে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। কারণ ব্যাংকঋণ নিতে গেলে সুদ গুনতে হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ শতাংশ পর্যন্ত। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর মুদ্রানীতি ঘোষণার দিন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, মূল্যস্ফীতি না কমা পর্যন্ত নীতি সুদহার ১০ শতাংশে রাখা হবে। মূল্যস্ফীতি কমলে নীতি সুদহার কমানো হবে। গভর্নর বলেছেন, ‘ব্যবসায়ীরা চাপ দিলেই যে সুদহার কমিয়ে দেব, তা হবে না। আগে মূল্যস্ফীতি কমবে, তারপর পলিসি রেট ধীরে ধীরে কমানো হবে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, গত এপ্রিলে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.৫০ শতাংশ, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২.৪০ শতাংশ কম। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ব্যাংকগুলোর বেসরকারি ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ১৭ লাখ ২১ হাজার ৮২২ কোটি, যা মার্চ মাসে ছিল ১৭ লাখ ১৯ হাজার ৫১২ কোটি টাকা।

মার্চে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৭.৫৭ শতাংশ, যা জুলাই-আগস্টের পটপরিবর্তনের পর টানা আট মাস ধরে নিম্নমুখী প্রবণতায় ছেদ টেনেছিল। আগের মাস ফেব্রুয়ারিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৬.৮২ শতাংশ। তার আগের মাস জানুয়ারিতে এই খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭.১৫ শতাংশ। সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির

এই মাত্র | রাজনীতি

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক
ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম
চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
ইন্দোনেশিয়ায় ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম
স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম

নগর জীবন

হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত
হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা