শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৬, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

টাকা পাচার চলছেই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
টাকা পাচার চলছেই

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দেশ ছেড়েছেন প্রভাবশালীদের অনেকেই। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, দুবাইসহ অনেক দেশে বাড়ি-গাড়ি ও সম্পদ কিনেছেন তারা। সাবেক এমপি-মন্ত্রী, নেতাদের অনেকে দেশের অবৈধ সম্পদ বিক্রি করে তা হুন্ডিতে বিদেশে নিয়ে যাচ্ছেন। বিদেশি বাংলাদেশি মিশন থেকে সম্পদ বিক্রির জন্য অনেকের ‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নি’ নেওয়ার হিড়িক পড়েছে।

সবশেষ তথ্য বলছে, মাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের টাকার পরিমাণ ৩৩ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা এক লাফে তা ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় আট হাজার ৯৭২ কোটি টাকা।

অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যখন বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার জন্য নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে তখন সুইস ব্যাংকের বাংলাদেশিদের আমানতের উল্লম্ফন খুবই উদ্বেগের।

তাদের মতে, দেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, ক্ষমতার পালাবদল, বিদেশে অর্থ স্থানান্তরের সুযোগের ফলে সুইস ব্যাংকগুলোতে টাকা জমা রাখায় আবারও আগ্রহ বেড়েছে।

বিশেষ করে ব্যাংক পর্যায়ের আমানতের এতটা উল্লম্ফন বৈদেশিক বিনিয়োগ বা আমদানি-রপ্তানির নামে অর্থ পাচারের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলেও মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, দেশ থেকে অর্থপাচার না হলে সেই অর্থ কোথাও না কোথাও বিনিয়োগ হতো। কেউ টাকা বিনিয়োগ না করলেও ব্যাংকে রাখত। ব্যাংকে রাখলে ব্যাংক সেই টাকা দিয়ে ঋণ দিত।
যিনি ঋণ নিতেন তিনি উৎপাদন বৃদ্ধিতে সেই টাকা কাজে লাগাতেন। অর্থপাচার হয়ে যাওয়া মানে এই টাকা দেশে কাজে লাগছে না।

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, পাচারের অর্থ ফেরত আনতে টাকাটা দেশ থেকে বেরিয়েছে এবং যেখানে ঢুকেছে, সেটা আইনিভাবে প্রমাণ করতে হবে। এটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া, যা সরকার শুরু করেছে। অন্তত ফ্রিজ করতে পেরেছে। এতে পাচারকারী তার অর্থ ব্যবহার করতে পারবেন না। তার ওপর চাপ তৈরি হবে।

পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান মাশরুর রিয়াজ বলেন, সুইচ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাদের যে ব্যাংকিং তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলাদেশের টাকা ২০২৪ সালে আগের বছরের তুলনায় অনেক বেড়েছে, এটা উদ্বেগের বিষয়। সু্ইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে মূলত তিন ধরনের অর্থ রয়েছে। সেখানে এক গ্রুপ ব্যক্তি শ্রেণির, আরেকটা হলো পুঁজিবাজারের তহবিল ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক। এখানে জমা রাখা সব অর্থ ব্যক্তি পর্যায়ের এবং ব্যক্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের তা নয়। কিন্তু এখানে জমা রাখা অর্থের মধ্যে পুঁজিবাজারের দায়ও আছে। দেশের পুঁজিবাজারের এমন মন্দার সময়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের এই তথ্য আরো খতিয়ে দেখার দাবি রাখে।

মাশরুর রিয়াজ বলেন, জানুয়ারিতে একটা নির্বাচন হয়েছিল। নির্বাচনের সময় ক্রসবর্ডার মানি লন্ডারিং বেড়ে যায়। আগস্টে সরকার পতনের পর যারা দুর্নীতি ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন করেছেন, তাদের নতুন সরকার টার্গেট করবে— এমন আশঙ্কা থেকেও সরকারি আমলা, এমপি, মন্ত্রীসহ প্রভাবশালী গোষ্ঠী তাদের নামে-বেনামে থাকা সম্পদ বিদেশে অর্থ সরিয়ে থাকতে পারে। তবে আগস্টের পর থেকে যেহেতু ব্যাংকে লুটপাট কমেছে, সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতি কিছুটা হলেও কমেছে। তাই আমরা আশা করতে পারি এই সময়ে অর্থপাচার কিছুটা কমেছে। পাচারের অর্থ ফিরিয়ে আনতে সরকারের প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে। এটা ফেরত আনা আইনিভাবে খুবই জটিল প্রক্রিয়া। পাচারের অর্থ ফেরত কর্মরত সংস্থাগুলোর মধ্যে আন্ত সমন্বয় বাড়াতে হবে।  

কত টাকা পাচার, পাচারকারীদের পছন্দের দেশ কোনগুলো

অর্থনৈতিক পরিস্থিতিবিষয়ক শ্বেতপত্র কমিটি বলেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে সার্বিকভাবে প্রতিবছর গড়ে প্রায় ১৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার অবৈধভাবে পাচার হয়েছে। ১০টি দেশে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়। দেশগুলো হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, কেম্যান আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দেশ থেকে ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় দুই লাখ ১৯ হাজার ৬০০ কোটি থেকে দুই লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা) পাচার হয়েছে। তিনি বলেন, এরই মধ্যে একজনের বিদেশি সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। সামনে আরো সম্পদ জব্দ করা হবে। 

জমি বেচে অর্থ পাচারের হিড়িক

আওয়ামী লীগ শাসনামলে ক্ষমতা আর পেশিশক্তির বলে মন্ত্রী, এমপি, আমলা, নেতা, পাতিনেতা, এলাকার বড় ভাই হিসেবে পরিচিত যে যেভাবে পেরেছেন জমি কিনেছেন, দখলে নিয়েছেন। তারা কখনো নামমাত্র টাকায়, কখনো বা জোর করে লিখিয়ে নিয়েছেন অসহায় মানুষের জমি। ক্ষমতা হারানোর পর এসব নেতার বেশির ভাগই এখন পলাতক। কেউ দেশে আত্মগোপনে, কেউ বা আরব আমিরাত, কানাডা, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ভারতসহ বিভিন্ন দেশে।

এই পলাতক নেতাদের অনেকেই এখন নিজেদের নামে-বেনামে কেনা জমিজমা যে যেভাবে পারছেন বিক্রি করে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, রাজধানী ঢাকার রাজউক-পূর্বাচল নতুন শহর, রূপগঞ্জ, গাজীপুর, সাভারসহ বিভিন্ন স্থানেই জমি বিক্রির এমন অভিযোগ রয়েছে। এদিকে সাবেক ডিবিপ্রধান মনিরুলের গাজীপুরে ৯ বিঘা জমি বিক্রি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। 

সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে

বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের সাড়ে ১০ মাসে (২০২৪ সালের জুলাই থেকে ১৫ মে পর্যন্ত) ২৭ হাজার ১৩০টি সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্ট (এসটিআর) পাওয়া গেছে, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে প্রায় ৭৯ শতাংশ বেশি। পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ৩০০ সংসদ সদস্য, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এই কাজের সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

সংস্থাটি জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুলাই-জুন) মোট ১৭ হাজার ৩৪৫টি সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল। তার আগের অর্থবছরে এই সংখ্যা ছিল ১৪ হাজার ১০৬। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসেই আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। সংস্থাটি বলছে, গত বছরের জুলাই মাসের পর থেকে রিপোর্টিংয়ের মাত্রা কয়েক গুণ বেড়েছে।

সরকারের উদ্যোগ

ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে এবং একটি কমিটিও কাজ করছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে কিছু কারিগরি সহায়তা লাগবে, পাচার হওয়া অর্থ সম্পর্কে অনেক তথ্যও লাগবে। অর্থপাচার অনেক দিন ধরে হয়েছে; ফেরত আনতেও সময় লাগবে। আমরা কাজ করছি।

গভর্নর বলেছেন, পাচারের অর্থ ফেরত আনতে তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগতে পারে। তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে পাচারকারীদের ওপর চাপ সৃষ্টি করা, যাতে আদালতের বাইরে গিয়ে অর্থ উদ্ধার করা যায়। কাউকে জেলে নিয়ে হয়রানি করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। 

বড় বাধা ‘লেয়ারিং’

বিদেশে টাকা পাচারে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লেয়ারিং করা হয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে অন্য এক দেশে, পরে সেই দেশ থেকে নিরাপদ কোনো দেশে টাকাগুলো পাচার করা হয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশ থেকে সরাসরি শেষ গন্তব্যে টাকা পৌঁছেনি। এই অবস্থায় যেকোনো বিদেশি কোর্টে এসব টাকা বাংলাদেশ থেকে এসেছে তা প্রমাণ করা কঠিন হবে।

আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) একজন কর্মকর্তা এ কথা জানান। তিনি বলেন, এই লেয়ারিংই হচ্ছে টাকা ফেরত পাওয়ায় বড় বাধা। কোনো দেশই চায় না তার দেশে বিনিয়োগ হওয়া টাকা ফেরত দিতে। পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে অন্তত পাঁচটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে।

প্রথমে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে শনাক্ত করা। দ্বিতীয় ধাপে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ। তৃতীয় ধাপ, সংশ্লিষ্ট তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে অভিযোগ তদন্ত ও প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে আদালতে মামলা। চতুর্থ ধাপে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে পাচারকারীর বিরুদ্ধে দেশের আদালতের রায় এবং শেষ ধাপে টাকার গন্তব্য দেশের আদালতে আন্তর্জাতিক আইনজীবীর মাধ্যমে মামলা করে পাচারকারীর বিরুদ্ধে রায় এলেই অর্থ ফেরানো সম্ভব।

বিএফআইইউ সূত্রে জানা যায়, এরই মধ্যে আড়াই শতাধিক তদন্ত রিপোর্ট সিআইডি ও দুদকে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ২০টির অডিট রিপোর্ট সম্পন্ন হয়েছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে একটা একটা করে মামলা করা শুরু করেছে দুদক।

বিশ্লেষকরা যা বলছেন

সাধারণত জাতীয় নির্বাচনের আগে নানা রকম শঙ্কা বিরাজ করে। এ কারণে দেশের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি ছাড়াও সমাজের বড় মাপের কালো টাকার মালিকরা ওই সময় সুইস ব্যাংকে অর্থ পাচারের চিন্তা করেন। ২০২৪ সালের শুরুতে ছিল জাতীয় নির্বাচন এবং একই বছর ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। এ দুটি প্রেক্ষাপটে দেশ থেকে টাকা পাচারের প্রবণতা বেড়ে যায়। যে কারণে অন্যান্য বছরের তুলনায় ২০২৪ সালে সুইস ব্যাংকে আগের বছরের তুলনায় টাকা জমা রাখার পরিমাণ ৩৩ গুণ বেড়ে যায়। তাঁরা মনে করেন, দেশ থেকে বিভিন্ন উপায়ে দীর্ঘদিন থেকে টাকা পাচার হয়ে আসছে।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার বলয় প্রতিষ্ঠা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দখলের মাধ্যমে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থপাচার করা হয়েছে। পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনা সম্ভব, যদিও তা অনেক কঠিন ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া। যেসব দেশে অর্থপাচার করা হয়েছে, ওই সব দেশের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে পাচার করা অর্থ ফেরত আনা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে দেশগুলোর সহযোগিতার মনোভাব গুরুত্বপূর্ণ। 

পাচারের টাকা ফেরত আসেনি

বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার জন্য গঠিত টাস্কফোর্স গঠনের পর এখনো এক টাকাও ফেরত আসেনি। তবে জব্দ করা হয়েছে দেড় সহস্রাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, যেখানে পাওয়া গেছে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা মূল্যের অর্থ ও শেয়ার।

দুদকের সাবেক মহাপরিচালক ও সাবেক জেলা জজ মো. মঈদুল ইসলাম বলেন, বিদেশ থেকে পাচার করা সম্পদ দেশে ফেরত আনতে চাইলে প্রথমেই দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা। এছাড়া অর্থপাচার রোধে সরকারি সংস্থাগুলোকে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির

এই মাত্র | রাজনীতি

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক
ঝিনাইদহে ছিনতাইকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
উত্তরায় হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম
চবি: সংঘর্ষের পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে একাডেমিক কার্যক্রম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
ইন্দোনেশিয়ায় ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম
স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম

নগর জীবন

হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত
হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা