শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৬, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

টাকা পাচার চলছেই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
টাকা পাচার চলছেই

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দেশ ছেড়েছেন প্রভাবশালীদের অনেকেই। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, দুবাইসহ অনেক দেশে বাড়ি-গাড়ি ও সম্পদ কিনেছেন তারা। সাবেক এমপি-মন্ত্রী, নেতাদের অনেকে দেশের অবৈধ সম্পদ বিক্রি করে তা হুন্ডিতে বিদেশে নিয়ে যাচ্ছেন। বিদেশি বাংলাদেশি মিশন থেকে সম্পদ বিক্রির জন্য অনেকের ‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নি’ নেওয়ার হিড়িক পড়েছে।

সবশেষ তথ্য বলছে, মাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের টাকার পরিমাণ ৩৩ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা এক লাফে তা ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় আট হাজার ৯৭২ কোটি টাকা।

অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যখন বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার জন্য নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে তখন সুইস ব্যাংকের বাংলাদেশিদের আমানতের উল্লম্ফন খুবই উদ্বেগের।

তাদের মতে, দেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, ক্ষমতার পালাবদল, বিদেশে অর্থ স্থানান্তরের সুযোগের ফলে সুইস ব্যাংকগুলোতে টাকা জমা রাখায় আবারও আগ্রহ বেড়েছে।

বিশেষ করে ব্যাংক পর্যায়ের আমানতের এতটা উল্লম্ফন বৈদেশিক বিনিয়োগ বা আমদানি-রপ্তানির নামে অর্থ পাচারের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলেও মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, দেশ থেকে অর্থপাচার না হলে সেই অর্থ কোথাও না কোথাও বিনিয়োগ হতো। কেউ টাকা বিনিয়োগ না করলেও ব্যাংকে রাখত। ব্যাংকে রাখলে ব্যাংক সেই টাকা দিয়ে ঋণ দিত।
যিনি ঋণ নিতেন তিনি উৎপাদন বৃদ্ধিতে সেই টাকা কাজে লাগাতেন। অর্থপাচার হয়ে যাওয়া মানে এই টাকা দেশে কাজে লাগছে না।

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, পাচারের অর্থ ফেরত আনতে টাকাটা দেশ থেকে বেরিয়েছে এবং যেখানে ঢুকেছে, সেটা আইনিভাবে প্রমাণ করতে হবে। এটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া, যা সরকার শুরু করেছে। অন্তত ফ্রিজ করতে পেরেছে। এতে পাচারকারী তার অর্থ ব্যবহার করতে পারবেন না। তার ওপর চাপ তৈরি হবে।

পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান মাশরুর রিয়াজ বলেন, সুইচ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাদের যে ব্যাংকিং তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলাদেশের টাকা ২০২৪ সালে আগের বছরের তুলনায় অনেক বেড়েছে, এটা উদ্বেগের বিষয়। সু্ইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে মূলত তিন ধরনের অর্থ রয়েছে। সেখানে এক গ্রুপ ব্যক্তি শ্রেণির, আরেকটা হলো পুঁজিবাজারের তহবিল ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক। এখানে জমা রাখা সব অর্থ ব্যক্তি পর্যায়ের এবং ব্যক্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের তা নয়। কিন্তু এখানে জমা রাখা অর্থের মধ্যে পুঁজিবাজারের দায়ও আছে। দেশের পুঁজিবাজারের এমন মন্দার সময়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের এই তথ্য আরো খতিয়ে দেখার দাবি রাখে।

মাশরুর রিয়াজ বলেন, জানুয়ারিতে একটা নির্বাচন হয়েছিল। নির্বাচনের সময় ক্রসবর্ডার মানি লন্ডারিং বেড়ে যায়। আগস্টে সরকার পতনের পর যারা দুর্নীতি ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন করেছেন, তাদের নতুন সরকার টার্গেট করবে— এমন আশঙ্কা থেকেও সরকারি আমলা, এমপি, মন্ত্রীসহ প্রভাবশালী গোষ্ঠী তাদের নামে-বেনামে থাকা সম্পদ বিদেশে অর্থ সরিয়ে থাকতে পারে। তবে আগস্টের পর থেকে যেহেতু ব্যাংকে লুটপাট কমেছে, সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতি কিছুটা হলেও কমেছে। তাই আমরা আশা করতে পারি এই সময়ে অর্থপাচার কিছুটা কমেছে। পাচারের অর্থ ফিরিয়ে আনতে সরকারের প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে। এটা ফেরত আনা আইনিভাবে খুবই জটিল প্রক্রিয়া। পাচারের অর্থ ফেরত কর্মরত সংস্থাগুলোর মধ্যে আন্ত সমন্বয় বাড়াতে হবে।  

কত টাকা পাচার, পাচারকারীদের পছন্দের দেশ কোনগুলো

অর্থনৈতিক পরিস্থিতিবিষয়ক শ্বেতপত্র কমিটি বলেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে সার্বিকভাবে প্রতিবছর গড়ে প্রায় ১৬ বিলিয়ন ইউএস ডলার অবৈধভাবে পাচার হয়েছে। ১০টি দেশে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়। দেশগুলো হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, কেম্যান আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দেশ থেকে ১৮ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় দুই লাখ ১৯ হাজার ৬০০ কোটি থেকে দুই লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা) পাচার হয়েছে। তিনি বলেন, এরই মধ্যে একজনের বিদেশি সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। সামনে আরো সম্পদ জব্দ করা হবে। 

জমি বেচে অর্থ পাচারের হিড়িক

আওয়ামী লীগ শাসনামলে ক্ষমতা আর পেশিশক্তির বলে মন্ত্রী, এমপি, আমলা, নেতা, পাতিনেতা, এলাকার বড় ভাই হিসেবে পরিচিত যে যেভাবে পেরেছেন জমি কিনেছেন, দখলে নিয়েছেন। তারা কখনো নামমাত্র টাকায়, কখনো বা জোর করে লিখিয়ে নিয়েছেন অসহায় মানুষের জমি। ক্ষমতা হারানোর পর এসব নেতার বেশির ভাগই এখন পলাতক। কেউ দেশে আত্মগোপনে, কেউ বা আরব আমিরাত, কানাডা, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ভারতসহ বিভিন্ন দেশে।

এই পলাতক নেতাদের অনেকেই এখন নিজেদের নামে-বেনামে কেনা জমিজমা যে যেভাবে পারছেন বিক্রি করে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, রাজধানী ঢাকার রাজউক-পূর্বাচল নতুন শহর, রূপগঞ্জ, গাজীপুর, সাভারসহ বিভিন্ন স্থানেই জমি বিক্রির এমন অভিযোগ রয়েছে। এদিকে সাবেক ডিবিপ্রধান মনিরুলের গাজীপুরে ৯ বিঘা জমি বিক্রি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। 

সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে

বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের সাড়ে ১০ মাসে (২০২৪ সালের জুলাই থেকে ১৫ মে পর্যন্ত) ২৭ হাজার ১৩০টি সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্ট (এসটিআর) পাওয়া গেছে, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে প্রায় ৭৯ শতাংশ বেশি। পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ৩০০ সংসদ সদস্য, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এই কাজের সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

সংস্থাটি জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুলাই-জুন) মোট ১৭ হাজার ৩৪৫টি সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করা হয়েছিল। তার আগের অর্থবছরে এই সংখ্যা ছিল ১৪ হাজার ১০৬। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসেই আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। সংস্থাটি বলছে, গত বছরের জুলাই মাসের পর থেকে রিপোর্টিংয়ের মাত্রা কয়েক গুণ বেড়েছে।

সরকারের উদ্যোগ

ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে এবং একটি কমিটিও কাজ করছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে কিছু কারিগরি সহায়তা লাগবে, পাচার হওয়া অর্থ সম্পর্কে অনেক তথ্যও লাগবে। অর্থপাচার অনেক দিন ধরে হয়েছে; ফেরত আনতেও সময় লাগবে। আমরা কাজ করছি।

গভর্নর বলেছেন, পাচারের অর্থ ফেরত আনতে তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগতে পারে। তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে পাচারকারীদের ওপর চাপ সৃষ্টি করা, যাতে আদালতের বাইরে গিয়ে অর্থ উদ্ধার করা যায়। কাউকে জেলে নিয়ে হয়রানি করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। 

বড় বাধা ‘লেয়ারিং’

বিদেশে টাকা পাচারে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লেয়ারিং করা হয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে অন্য এক দেশে, পরে সেই দেশ থেকে নিরাপদ কোনো দেশে টাকাগুলো পাচার করা হয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশ থেকে সরাসরি শেষ গন্তব্যে টাকা পৌঁছেনি। এই অবস্থায় যেকোনো বিদেশি কোর্টে এসব টাকা বাংলাদেশ থেকে এসেছে তা প্রমাণ করা কঠিন হবে।

আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) একজন কর্মকর্তা এ কথা জানান। তিনি বলেন, এই লেয়ারিংই হচ্ছে টাকা ফেরত পাওয়ায় বড় বাধা। কোনো দেশই চায় না তার দেশে বিনিয়োগ হওয়া টাকা ফেরত দিতে। পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে অন্তত পাঁচটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে।

প্রথমে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে শনাক্ত করা। দ্বিতীয় ধাপে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ। তৃতীয় ধাপ, সংশ্লিষ্ট তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে অভিযোগ তদন্ত ও প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে আদালতে মামলা। চতুর্থ ধাপে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে পাচারকারীর বিরুদ্ধে দেশের আদালতের রায় এবং শেষ ধাপে টাকার গন্তব্য দেশের আদালতে আন্তর্জাতিক আইনজীবীর মাধ্যমে মামলা করে পাচারকারীর বিরুদ্ধে রায় এলেই অর্থ ফেরানো সম্ভব।

বিএফআইইউ সূত্রে জানা যায়, এরই মধ্যে আড়াই শতাধিক তদন্ত রিপোর্ট সিআইডি ও দুদকে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ২০টির অডিট রিপোর্ট সম্পন্ন হয়েছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে একটা একটা করে মামলা করা শুরু করেছে দুদক।

বিশ্লেষকরা যা বলছেন

সাধারণত জাতীয় নির্বাচনের আগে নানা রকম শঙ্কা বিরাজ করে। এ কারণে দেশের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি ছাড়াও সমাজের বড় মাপের কালো টাকার মালিকরা ওই সময় সুইস ব্যাংকে অর্থ পাচারের চিন্তা করেন। ২০২৪ সালের শুরুতে ছিল জাতীয় নির্বাচন এবং একই বছর ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। এ দুটি প্রেক্ষাপটে দেশ থেকে টাকা পাচারের প্রবণতা বেড়ে যায়। যে কারণে অন্যান্য বছরের তুলনায় ২০২৪ সালে সুইস ব্যাংকে আগের বছরের তুলনায় টাকা জমা রাখার পরিমাণ ৩৩ গুণ বেড়ে যায়। তাঁরা মনে করেন, দেশ থেকে বিভিন্ন উপায়ে দীর্ঘদিন থেকে টাকা পাচার হয়ে আসছে।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার বলয় প্রতিষ্ঠা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দখলের মাধ্যমে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থপাচার করা হয়েছে। পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনা সম্ভব, যদিও তা অনেক কঠিন ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া। যেসব দেশে অর্থপাচার করা হয়েছে, ওই সব দেশের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে পাচার করা অর্থ ফেরত আনা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে দেশগুলোর সহযোগিতার মনোভাব গুরুত্বপূর্ণ। 

পাচারের টাকা ফেরত আসেনি

বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার জন্য গঠিত টাস্কফোর্স গঠনের পর এখনো এক টাকাও ফেরত আসেনি। তবে জব্দ করা হয়েছে দেড় সহস্রাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, যেখানে পাওয়া গেছে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা মূল্যের অর্থ ও শেয়ার।

দুদকের সাবেক মহাপরিচালক ও সাবেক জেলা জজ মো. মঈদুল ইসলাম বলেন, বিদেশ থেকে পাচার করা সম্পদ দেশে ফেরত আনতে চাইলে প্রথমেই দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা। এছাড়া অর্থপাচার রোধে সরকারি সংস্থাগুলোকে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম