শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৩, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে কী উদ্যোক্তারা আস্থাহীনতায় রয়েছেন? আস্থা ফেরাতে সরকারের করণীয় কী? এই সময় ব্যবসায়ীদের কী রকম নীতি সহায়তা দেওয়া উচিত? অর্থনীতি মোটাদাগে আর কী কী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে? সিনিয়র ব্যাংকার ও অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদের সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

প্রশ্ন : গ্যাস ও জ্বালানির দামের পাশাপাশি সুদের হার বেশি। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও খারাপ। এ রকম অবস্থায় ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ নিয়ে আস্থাহীনতায় আছেন—আপনার মূল্যায়ন কী?

উত্তর : আগের থেকে পরিস্থিতিটা এখন বেশ ভালো। আগে তো কথা বলা যেত না মন খুলে। এখন তো বলা যাচ্ছে। জুলাই বিপ্লবের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ ছিল। পুলিশ ও আনসার কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে পারেনি। এখন পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে। 

শতভাগ ঠিক হয়েছে এটা বলব না। ছোটখাটো কয়েকটা ঘটনা ঘটছে। এগুলো হতে পারে, অসম্ভব কিছু না। কিন্তু তাই বলে ঘাবড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা না। বৈদেশিক এবং স্থানীয় বিনিয়োগের জন্য যেটা প্রয়োজন সেটা হলো ব্যবসাবান্ধব নীতি ও পরিবেশ। গ্যাস ও জ্বালানি অপরিহার্য। এসব খাতে আগে ভর্তুকি দিতে হবে। আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রেসক্রিপশন মেনে রাতারাতি তা তুলে দেওয়া যাবে না। জ্বালানির দাম বাড়তে পারে; তবে আস্তে আস্তে। 

ডলারের সঙ্গে টাকার একটা বড় অবমূল্যায়ন হয়েছে। এটা অস্বাভাবিক। এতে সবাই সাফার করছে। এটা যদি এক-দুই টাকা করে বাড়ত তাহলে কোনো সমস্যা হতো না। বিনিয়োগকারীরা এই বাড়তি খরচটা আর নিতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের সাপোর্ট করতে হবে। যাঁরা দেশে আছেন, দেশে বিনিয়োগ করেছেন, দেশেই তাঁদের সব কিছু, তাঁদের সহায়তা দিতে হবে।

প্রশ্ন : বিজনেস হাউসগুলোকে আরো ব্যবসাবান্ধব নীতি সহায়তা দেওয়া যায় কি না?

উত্তর : এটা তো উইন উইন সিচুয়েশন। সবাই যাতে সমভাবে উপকৃত হয় সেটা দেখতে হবে। তাহলে কোনো সমস্যা হয় না। আমরা সিঙ্গেল ক্লায়েন্ট বরোয়ারকে ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে বলেছি। ধরা যাক, আমার ব্যবসা আমী আমার ছেলেকে দিলাম। এখন আমার এই ছেলেকে দেওয়া ব্যবসাটা কি আমার ব্যবসা ধরব, না তার ব্যবসা ধরব? এটা তো আসলে ব্যাংক এবং ক্লায়েন্ট নিজেরা আলোচনা করে ঠিক করবে। এখন আমারও দশটা কম্পানি থাকতে পারে, আমার ছেলেরও দশটা কম্পানি থাকতে পারে। আমার ছেলের দশটার মধ্যে একটা বা দুটি একটু খারাপ হতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠান ১০%, কোনো প্রতিষ্ঠান ১৫% বা ৫% লাভ করতে পারে। সমস্যা হয়ে যায় যখন এক কম্পানির টাকা অন্য কম্পানিতে বিনিয়োগ দেখানো হয়। কিন্তু একটা কম্পানি খারাপ করার জন্য অন্য সব কম্পানিও খারাপ করে ফেলবে—এটা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হচ্ছে না। আমি মনে করি এটা ঠিক না। এটা আসলে রেগুলেটর ব্যাংক এবং ক্লায়েন্ট একসঙ্গে বসে আলোচনা করে একটা পলিসি করা যেতে পারে। অনেক সময় গভর্নমেন্ট যাদের কাছ থেকে বরো করছে তাঁদের অনেক শর্ত থাকে। এসব শর্তের কারণেই কিন্তু সমস্যাটা তৈরি হয়। আমাদের ঠিক করতে হবে, আমরা কি ওই শর্তটা মানব নাকি আলোচনা করে একটা পলিসি করব? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লেন্ডারে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা থাকে। শর্ত এবং সুদের হার কী হবে সেটা লেন্ডারই ঠিক করে। যখন কিস্তি দেওয়ার সময় আসে তখন যে কিস্তির পরিমাণ নির্ধারিত হয় তার চেয়ে বরং ক্যাশ ফ্লোর ওপর কিস্তির পরিমাণ ঠিক করা উচিত। আমাদের দেশের যে নিয়ম-নীতিগুলো রয়েছে, এসব নিয়ম-নীতির একটু রিভিউ প্রয়োজন, পর্যালোচনা প্রয়োজন।

প্রশ্ন : অর্থনীতিতে গতি এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফেরাতে সরকার কী করতে পারে? সরকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলতে পারে কি না?

উত্তর : আমি মনে করি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলা ভালো। আলাপ-আলোচনা করে বিচার-বিশ্লেষণ করে যে সিদ্ধান্তটা নেওয়া হবে, সেটা সঠিক হবে। সিদ্ধান্ত কী হবে সেটা সরকার নেবে ঠিক আছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললে অনেক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যেকোনো সরকারকেই কথা শুনতে হবে। কাস্টমারের কথা না শুনলে সমস্যার সমাধান হবে না। আগের মতো কথা বললেই গুম হয়ে যাবে, সেটা হলে তো হবে না। কথা শুনতে হবে। এটা যদি হয় আমার দেশ শান্তিতে থাকবে, জনগণ শান্তিতে থাকবে। এভাবে আমরা একদিন স্ট্রংগেস্ট কান্ট্রি হয়ে যাব।

প্রশ্ন : এই মুহূর্তে ইকোনমিতে কী কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে? এসব চ্যালেঞ্জ কিভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব?

উত্তর : এখন যদি চ্যালেঞ্জের কথা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির একটু উন্নতি করা দরকার। এটা হলো সার্বিক বিষয়। দ্বিতীয় হলো, যাঁরা বিনিয়োগকারী তাঁদের গ্যাস এবং বিদ্যুৎ-জ্বালানি নিশ্চিত করতে হবে। দামটাও আলোচনা করে ঠিক করতে হবে। আগের সরকারের সময় সুদের হার নয়ছয় ফিক্স করে দিয়েছিল। এ রকম হলে হবে না। এতে বিজনেস হাউসের যে ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয় যাঁরা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী তাঁদের। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থও দেখতে হবে।

মুক্তবাজার অর্থনীতিতে যেভাবে হয়, বিশেষ করে ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাইয়ের ওপর ভিত্তি করে দামটা ঠিক করতে হবে। এর মানে এই নয়, আমি ২০ শতাংশ বাড়িয়ে দিলাম। এটা করা যাবে না। দাম থাকতে হবে সহনশীল স্তরে। সুতরাং দাম অস্বাভাবিক বাড়ানো যাবে না। একটা ব্যবসা করতে হলে কত শতাংশ দিতে হয়, সেটা চিন্তা করতে হবে। 

আবার যাঁরা সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করে তাঁদের বিষয়টাও চিন্তা করতে হবে। যাঁরা স্বল্প পরিমাণের সঞ্চয়কারী তাঁদের দিকটাও দেখতে হবে। অর্থনীতিতে যে মিসমেসগুলো রয়েছে সেগুলো সরকারকে দেখতে হবে। করপোরেট হাউসগুলোও বাঁচাতে হবে, আবার স্মল ও মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজকেও টিকিয়ে রাখতে হবে। দেশে এখন অনেক নারী উদ্যোক্তা গড়ে উঠেছে। তাঁদের সহায়তা করতে হবে। তাঁরাও স্বাবলম্বী হওয়ার ক্ষমতা রাখেন। আমরা আমাদের ব্যাংক থেকে ফান্ডিং করার চেষ্টা করছি। সব মিলিয়ে আমার কথা হলো, সবার কথা শুনতে হবে। এর পরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

আমি গ্যাস প্রাইস কী করব, ইলেকট্রিসিটি প্রাইস কী করব, যে জমিতে ফ্যাক্টরি করছে সেখানে তারা কী করছে, সেটা দেখতে হবে। যেমন শুলশান-বারিধারায় জমির সরকারি খাতায় দাম হলো শতাংশ ৫০ লাখ টাকা। বাস্তবে কী এই দামে জমি পাওয়া যায়? এখানে তো পাঁচ কিংবা ১০ কোটি টাকা কাঠা বিক্রি হয়। কিন্তু আমি নিবন্ধন করার সময় দেখাচ্ছি ৫০ লাখ টাকা। আমি মনে করি, এগুলো সরকারকে সবার আগে দেখা উচিত। সেটা এনবিআরকে দেখতে হবে। না হলে ব্ল্যাকমানি তৈরি হবে।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
চালের বাড়তি দামের কারণে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে : গভর্নর
চালের বাড়তি দামের কারণে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে : গভর্নর
রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৬৩ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ
রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৬৩ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ
‘চলতি অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৫.৭ শতাংশ’
‘চলতি অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৫.৭ শতাংশ’
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে ১১তম ইয়ার্ন, ফেব্রিক এন্ড এক্সেসরিজ শো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে ১১তম ইয়ার্ন, ফেব্রিক এন্ড এক্সেসরিজ শো
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হুথির ছয় ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হুথির ছয় ড্রোন হামলা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরাফাত রহমান কোকোর জন্মবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল
আরাফাত রহমান কোকোর জন্মবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউই জার্সিতে ১৭ ম্যাচ খেলা ব্রুস খেলবেন স্কটল্যান্ড দলে
কিউই জার্সিতে ১৭ ম্যাচ খেলা ব্রুস খেলবেন স্কটল্যান্ড দলে

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বাতাস আজ 'মাঝারি' মানের, বায়ুদূষণে বিশ্বে ৫৩
ঢাকার বাতাস আজ 'মাঝারি' মানের, বায়ুদূষণে বিশ্বে ৫৩

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউকেএম থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন ড. ইউনূস
ইউকেএম থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ
আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)
রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক
ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল
সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী
ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত
রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে