শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৩, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে কী উদ্যোক্তারা আস্থাহীনতায় রয়েছেন? আস্থা ফেরাতে সরকারের করণীয় কী? এই সময় ব্যবসায়ীদের কী রকম নীতি সহায়তা দেওয়া উচিত? অর্থনীতি মোটাদাগে আর কী কী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে? সিনিয়র ব্যাংকার ও অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদের সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

প্রশ্ন : গ্যাস ও জ্বালানির দামের পাশাপাশি সুদের হার বেশি। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও খারাপ। এ রকম অবস্থায় ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ নিয়ে আস্থাহীনতায় আছেন—আপনার মূল্যায়ন কী?

উত্তর : আগের থেকে পরিস্থিতিটা এখন বেশ ভালো। আগে তো কথা বলা যেত না মন খুলে। এখন তো বলা যাচ্ছে। জুলাই বিপ্লবের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ ছিল। পুলিশ ও আনসার কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে পারেনি। এখন পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে। 

শতভাগ ঠিক হয়েছে এটা বলব না। ছোটখাটো কয়েকটা ঘটনা ঘটছে। এগুলো হতে পারে, অসম্ভব কিছু না। কিন্তু তাই বলে ঘাবড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা না। বৈদেশিক এবং স্থানীয় বিনিয়োগের জন্য যেটা প্রয়োজন সেটা হলো ব্যবসাবান্ধব নীতি ও পরিবেশ। গ্যাস ও জ্বালানি অপরিহার্য। এসব খাতে আগে ভর্তুকি দিতে হবে। আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রেসক্রিপশন মেনে রাতারাতি তা তুলে দেওয়া যাবে না। জ্বালানির দাম বাড়তে পারে; তবে আস্তে আস্তে। 

ডলারের সঙ্গে টাকার একটা বড় অবমূল্যায়ন হয়েছে। এটা অস্বাভাবিক। এতে সবাই সাফার করছে। এটা যদি এক-দুই টাকা করে বাড়ত তাহলে কোনো সমস্যা হতো না। বিনিয়োগকারীরা এই বাড়তি খরচটা আর নিতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের সাপোর্ট করতে হবে। যাঁরা দেশে আছেন, দেশে বিনিয়োগ করেছেন, দেশেই তাঁদের সব কিছু, তাঁদের সহায়তা দিতে হবে।

প্রশ্ন : বিজনেস হাউসগুলোকে আরো ব্যবসাবান্ধব নীতি সহায়তা দেওয়া যায় কি না?

উত্তর : এটা তো উইন উইন সিচুয়েশন। সবাই যাতে সমভাবে উপকৃত হয় সেটা দেখতে হবে। তাহলে কোনো সমস্যা হয় না। আমরা সিঙ্গেল ক্লায়েন্ট বরোয়ারকে ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে বলেছি। ধরা যাক, আমার ব্যবসা আমী আমার ছেলেকে দিলাম। এখন আমার এই ছেলেকে দেওয়া ব্যবসাটা কি আমার ব্যবসা ধরব, না তার ব্যবসা ধরব? এটা তো আসলে ব্যাংক এবং ক্লায়েন্ট নিজেরা আলোচনা করে ঠিক করবে। এখন আমারও দশটা কম্পানি থাকতে পারে, আমার ছেলেরও দশটা কম্পানি থাকতে পারে। আমার ছেলের দশটার মধ্যে একটা বা দুটি একটু খারাপ হতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠান ১০%, কোনো প্রতিষ্ঠান ১৫% বা ৫% লাভ করতে পারে। সমস্যা হয়ে যায় যখন এক কম্পানির টাকা অন্য কম্পানিতে বিনিয়োগ দেখানো হয়। কিন্তু একটা কম্পানি খারাপ করার জন্য অন্য সব কম্পানিও খারাপ করে ফেলবে—এটা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হচ্ছে না। আমি মনে করি এটা ঠিক না। এটা আসলে রেগুলেটর ব্যাংক এবং ক্লায়েন্ট একসঙ্গে বসে আলোচনা করে একটা পলিসি করা যেতে পারে। অনেক সময় গভর্নমেন্ট যাদের কাছ থেকে বরো করছে তাঁদের অনেক শর্ত থাকে। এসব শর্তের কারণেই কিন্তু সমস্যাটা তৈরি হয়। আমাদের ঠিক করতে হবে, আমরা কি ওই শর্তটা মানব নাকি আলোচনা করে একটা পলিসি করব? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লেন্ডারে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা থাকে। শর্ত এবং সুদের হার কী হবে সেটা লেন্ডারই ঠিক করে। যখন কিস্তি দেওয়ার সময় আসে তখন যে কিস্তির পরিমাণ নির্ধারিত হয় তার চেয়ে বরং ক্যাশ ফ্লোর ওপর কিস্তির পরিমাণ ঠিক করা উচিত। আমাদের দেশের যে নিয়ম-নীতিগুলো রয়েছে, এসব নিয়ম-নীতির একটু রিভিউ প্রয়োজন, পর্যালোচনা প্রয়োজন।

প্রশ্ন : অর্থনীতিতে গতি এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফেরাতে সরকার কী করতে পারে? সরকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলতে পারে কি না?

উত্তর : আমি মনে করি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলা ভালো। আলাপ-আলোচনা করে বিচার-বিশ্লেষণ করে যে সিদ্ধান্তটা নেওয়া হবে, সেটা সঠিক হবে। সিদ্ধান্ত কী হবে সেটা সরকার নেবে ঠিক আছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললে অনেক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যেকোনো সরকারকেই কথা শুনতে হবে। কাস্টমারের কথা না শুনলে সমস্যার সমাধান হবে না। আগের মতো কথা বললেই গুম হয়ে যাবে, সেটা হলে তো হবে না। কথা শুনতে হবে। এটা যদি হয় আমার দেশ শান্তিতে থাকবে, জনগণ শান্তিতে থাকবে। এভাবে আমরা একদিন স্ট্রংগেস্ট কান্ট্রি হয়ে যাব।

প্রশ্ন : এই মুহূর্তে ইকোনমিতে কী কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে? এসব চ্যালেঞ্জ কিভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব?

উত্তর : এখন যদি চ্যালেঞ্জের কথা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির একটু উন্নতি করা দরকার। এটা হলো সার্বিক বিষয়। দ্বিতীয় হলো, যাঁরা বিনিয়োগকারী তাঁদের গ্যাস এবং বিদ্যুৎ-জ্বালানি নিশ্চিত করতে হবে। দামটাও আলোচনা করে ঠিক করতে হবে। আগের সরকারের সময় সুদের হার নয়ছয় ফিক্স করে দিয়েছিল। এ রকম হলে হবে না। এতে বিজনেস হাউসের যে ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয় যাঁরা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী তাঁদের। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থও দেখতে হবে।

মুক্তবাজার অর্থনীতিতে যেভাবে হয়, বিশেষ করে ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাইয়ের ওপর ভিত্তি করে দামটা ঠিক করতে হবে। এর মানে এই নয়, আমি ২০ শতাংশ বাড়িয়ে দিলাম। এটা করা যাবে না। দাম থাকতে হবে সহনশীল স্তরে। সুতরাং দাম অস্বাভাবিক বাড়ানো যাবে না। একটা ব্যবসা করতে হলে কত শতাংশ দিতে হয়, সেটা চিন্তা করতে হবে। 

আবার যাঁরা সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করে তাঁদের বিষয়টাও চিন্তা করতে হবে। যাঁরা স্বল্প পরিমাণের সঞ্চয়কারী তাঁদের দিকটাও দেখতে হবে। অর্থনীতিতে যে মিসমেসগুলো রয়েছে সেগুলো সরকারকে দেখতে হবে। করপোরেট হাউসগুলোও বাঁচাতে হবে, আবার স্মল ও মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজকেও টিকিয়ে রাখতে হবে। দেশে এখন অনেক নারী উদ্যোক্তা গড়ে উঠেছে। তাঁদের সহায়তা করতে হবে। তাঁরাও স্বাবলম্বী হওয়ার ক্ষমতা রাখেন। আমরা আমাদের ব্যাংক থেকে ফান্ডিং করার চেষ্টা করছি। সব মিলিয়ে আমার কথা হলো, সবার কথা শুনতে হবে। এর পরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

আমি গ্যাস প্রাইস কী করব, ইলেকট্রিসিটি প্রাইস কী করব, যে জমিতে ফ্যাক্টরি করছে সেখানে তারা কী করছে, সেটা দেখতে হবে। যেমন শুলশান-বারিধারায় জমির সরকারি খাতায় দাম হলো শতাংশ ৫০ লাখ টাকা। বাস্তবে কী এই দামে জমি পাওয়া যায়? এখানে তো পাঁচ কিংবা ১০ কোটি টাকা কাঠা বিক্রি হয়। কিন্তু আমি নিবন্ধন করার সময় দেখাচ্ছি ৫০ লাখ টাকা। আমি মনে করি, এগুলো সরকারকে সবার আগে দেখা উচিত। সেটা এনবিআরকে দেখতে হবে। না হলে ব্ল্যাকমানি তৈরি হবে।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া ব্যাংকের কোনও নীতিমালা‌ই কাজ করবে না: গভর্নর
রাজনৈতিক পরিবর্তন ছাড়া ব্যাংকের কোনও নীতিমালা‌ই কাজ করবে না: গভর্নর
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’
‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
স্থানীয় শিল্পে উৎপাদিত ফ্রিজ, এসির খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার
স্থানীয় শিল্পে উৎপাদিত ফ্রিজ, এসির খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার
সর্বশেষ খবর
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে