শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৩, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে কী উদ্যোক্তারা আস্থাহীনতায় রয়েছেন? আস্থা ফেরাতে সরকারের করণীয় কী? এই সময় ব্যবসায়ীদের কী রকম নীতি সহায়তা দেওয়া উচিত? অর্থনীতি মোটাদাগে আর কী কী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে? সিনিয়র ব্যাংকার ও অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদের সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

প্রশ্ন : গ্যাস ও জ্বালানির দামের পাশাপাশি সুদের হার বেশি। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও খারাপ। এ রকম অবস্থায় ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ নিয়ে আস্থাহীনতায় আছেন—আপনার মূল্যায়ন কী?

উত্তর : আগের থেকে পরিস্থিতিটা এখন বেশ ভালো। আগে তো কথা বলা যেত না মন খুলে। এখন তো বলা যাচ্ছে। জুলাই বিপ্লবের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ ছিল। পুলিশ ও আনসার কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে পারেনি। এখন পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে। 

শতভাগ ঠিক হয়েছে এটা বলব না। ছোটখাটো কয়েকটা ঘটনা ঘটছে। এগুলো হতে পারে, অসম্ভব কিছু না। কিন্তু তাই বলে ঘাবড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা না। বৈদেশিক এবং স্থানীয় বিনিয়োগের জন্য যেটা প্রয়োজন সেটা হলো ব্যবসাবান্ধব নীতি ও পরিবেশ। গ্যাস ও জ্বালানি অপরিহার্য। এসব খাতে আগে ভর্তুকি দিতে হবে। আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রেসক্রিপশন মেনে রাতারাতি তা তুলে দেওয়া যাবে না। জ্বালানির দাম বাড়তে পারে; তবে আস্তে আস্তে। 

ডলারের সঙ্গে টাকার একটা বড় অবমূল্যায়ন হয়েছে। এটা অস্বাভাবিক। এতে সবাই সাফার করছে। এটা যদি এক-দুই টাকা করে বাড়ত তাহলে কোনো সমস্যা হতো না। বিনিয়োগকারীরা এই বাড়তি খরচটা আর নিতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের সাপোর্ট করতে হবে। যাঁরা দেশে আছেন, দেশে বিনিয়োগ করেছেন, দেশেই তাঁদের সব কিছু, তাঁদের সহায়তা দিতে হবে।

প্রশ্ন : বিজনেস হাউসগুলোকে আরো ব্যবসাবান্ধব নীতি সহায়তা দেওয়া যায় কি না?

উত্তর : এটা তো উইন উইন সিচুয়েশন। সবাই যাতে সমভাবে উপকৃত হয় সেটা দেখতে হবে। তাহলে কোনো সমস্যা হয় না। আমরা সিঙ্গেল ক্লায়েন্ট বরোয়ারকে ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে বলেছি। ধরা যাক, আমার ব্যবসা আমী আমার ছেলেকে দিলাম। এখন আমার এই ছেলেকে দেওয়া ব্যবসাটা কি আমার ব্যবসা ধরব, না তার ব্যবসা ধরব? এটা তো আসলে ব্যাংক এবং ক্লায়েন্ট নিজেরা আলোচনা করে ঠিক করবে। এখন আমারও দশটা কম্পানি থাকতে পারে, আমার ছেলেরও দশটা কম্পানি থাকতে পারে। আমার ছেলের দশটার মধ্যে একটা বা দুটি একটু খারাপ হতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠান ১০%, কোনো প্রতিষ্ঠান ১৫% বা ৫% লাভ করতে পারে। সমস্যা হয়ে যায় যখন এক কম্পানির টাকা অন্য কম্পানিতে বিনিয়োগ দেখানো হয়। কিন্তু একটা কম্পানি খারাপ করার জন্য অন্য সব কম্পানিও খারাপ করে ফেলবে—এটা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হচ্ছে না। আমি মনে করি এটা ঠিক না। এটা আসলে রেগুলেটর ব্যাংক এবং ক্লায়েন্ট একসঙ্গে বসে আলোচনা করে একটা পলিসি করা যেতে পারে। অনেক সময় গভর্নমেন্ট যাদের কাছ থেকে বরো করছে তাঁদের অনেক শর্ত থাকে। এসব শর্তের কারণেই কিন্তু সমস্যাটা তৈরি হয়। আমাদের ঠিক করতে হবে, আমরা কি ওই শর্তটা মানব নাকি আলোচনা করে একটা পলিসি করব? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লেন্ডারে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা থাকে। শর্ত এবং সুদের হার কী হবে সেটা লেন্ডারই ঠিক করে। যখন কিস্তি দেওয়ার সময় আসে তখন যে কিস্তির পরিমাণ নির্ধারিত হয় তার চেয়ে বরং ক্যাশ ফ্লোর ওপর কিস্তির পরিমাণ ঠিক করা উচিত। আমাদের দেশের যে নিয়ম-নীতিগুলো রয়েছে, এসব নিয়ম-নীতির একটু রিভিউ প্রয়োজন, পর্যালোচনা প্রয়োজন।

প্রশ্ন : অর্থনীতিতে গতি এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফেরাতে সরকার কী করতে পারে? সরকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলতে পারে কি না?

উত্তর : আমি মনে করি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলা ভালো। আলাপ-আলোচনা করে বিচার-বিশ্লেষণ করে যে সিদ্ধান্তটা নেওয়া হবে, সেটা সঠিক হবে। সিদ্ধান্ত কী হবে সেটা সরকার নেবে ঠিক আছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললে অনেক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যেকোনো সরকারকেই কথা শুনতে হবে। কাস্টমারের কথা না শুনলে সমস্যার সমাধান হবে না। আগের মতো কথা বললেই গুম হয়ে যাবে, সেটা হলে তো হবে না। কথা শুনতে হবে। এটা যদি হয় আমার দেশ শান্তিতে থাকবে, জনগণ শান্তিতে থাকবে। এভাবে আমরা একদিন স্ট্রংগেস্ট কান্ট্রি হয়ে যাব।

প্রশ্ন : এই মুহূর্তে ইকোনমিতে কী কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে? এসব চ্যালেঞ্জ কিভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব?

উত্তর : এখন যদি চ্যালেঞ্জের কথা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির একটু উন্নতি করা দরকার। এটা হলো সার্বিক বিষয়। দ্বিতীয় হলো, যাঁরা বিনিয়োগকারী তাঁদের গ্যাস এবং বিদ্যুৎ-জ্বালানি নিশ্চিত করতে হবে। দামটাও আলোচনা করে ঠিক করতে হবে। আগের সরকারের সময় সুদের হার নয়ছয় ফিক্স করে দিয়েছিল। এ রকম হলে হবে না। এতে বিজনেস হাউসের যে ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয় যাঁরা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী তাঁদের। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থও দেখতে হবে।

মুক্তবাজার অর্থনীতিতে যেভাবে হয়, বিশেষ করে ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাইয়ের ওপর ভিত্তি করে দামটা ঠিক করতে হবে। এর মানে এই নয়, আমি ২০ শতাংশ বাড়িয়ে দিলাম। এটা করা যাবে না। দাম থাকতে হবে সহনশীল স্তরে। সুতরাং দাম অস্বাভাবিক বাড়ানো যাবে না। একটা ব্যবসা করতে হলে কত শতাংশ দিতে হয়, সেটা চিন্তা করতে হবে। 

আবার যাঁরা সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করে তাঁদের বিষয়টাও চিন্তা করতে হবে। যাঁরা স্বল্প পরিমাণের সঞ্চয়কারী তাঁদের দিকটাও দেখতে হবে। অর্থনীতিতে যে মিসমেসগুলো রয়েছে সেগুলো সরকারকে দেখতে হবে। করপোরেট হাউসগুলোও বাঁচাতে হবে, আবার স্মল ও মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজকেও টিকিয়ে রাখতে হবে। দেশে এখন অনেক নারী উদ্যোক্তা গড়ে উঠেছে। তাঁদের সহায়তা করতে হবে। তাঁরাও স্বাবলম্বী হওয়ার ক্ষমতা রাখেন। আমরা আমাদের ব্যাংক থেকে ফান্ডিং করার চেষ্টা করছি। সব মিলিয়ে আমার কথা হলো, সবার কথা শুনতে হবে। এর পরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

আমি গ্যাস প্রাইস কী করব, ইলেকট্রিসিটি প্রাইস কী করব, যে জমিতে ফ্যাক্টরি করছে সেখানে তারা কী করছে, সেটা দেখতে হবে। যেমন শুলশান-বারিধারায় জমির সরকারি খাতায় দাম হলো শতাংশ ৫০ লাখ টাকা। বাস্তবে কী এই দামে জমি পাওয়া যায়? এখানে তো পাঁচ কিংবা ১০ কোটি টাকা কাঠা বিক্রি হয়। কিন্তু আমি নিবন্ধন করার সময় দেখাচ্ছি ৫০ লাখ টাকা। আমি মনে করি, এগুলো সরকারকে সবার আগে দেখা উচিত। সেটা এনবিআরকে দেখতে হবে। না হলে ব্ল্যাকমানি তৈরি হবে।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
ভিন্ন আবহে বাজেট পাস, কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
ভিন্ন আবহে বাজেট পাস, কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
সর্বশেষ খবর
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’
সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’

৫ মিনিট আগে | পরবাস

পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার
ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে
বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের
সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা
যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ
ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ
আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা
খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং
‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা
আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গির্জায় আত্মঘাতী হামলায় নিহত অন্তত ২০
সিরিয়ায় গির্জায় আত্মঘাতী হামলায় নিহত অন্তত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলভীবাজারে মাদকবিরোধী অভিযানে সাতজনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদকবিরোধী অভিযানে সাতজনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সেমিনার ও যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে সেমিনার ও যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে পিস্তল-মর্টার শেল ও আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার
কক্সবাজারে পিস্তল-মর্টার শেল ও আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জনের দল নিয়েও দুর্দান্ত জয় রিয়ালের
১০ জনের দল নিয়েও দুর্দান্ত জয় রিয়ালের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
দেড় কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা