শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

ভূরাজনীতিতে পাকিস্তান বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভূরাজনীতিতে পাকিস্তান বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে

মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইরানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি রাষ্ট্রীয় সফর শেষ করেছেন। এ সফরের সময় ভারত ও ইরানের মধ্যে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্যে দুটি চুক্তি ভারতের স্ট্র্যাটেজিক স্বার্থ অর্জনে টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে। প্রথম চুক্তিটি হলো— ইরানের দক্ষিণ প্রান্তে, পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ গোয়াদার সমুদ্র বন্দরের নিকটবর্তী,  ওমান সাগরের উপকূলে এবং পার্সিয়ান গালফের প্রবেশ মুখে চবাহার সমুদ্র বন্দর সম্পূর্ণ ভারতের সহযোগিতায় নির্মিত হবে। মুম্বাই থেকে চবাহারের দূরত্ব হবে বড়জোর সাড়ে সাত-আটশ নটিক্যাল মাইল। আর গুজরাটের রাজকোট থেকে আরও প্রায় ২০০ নটিক্যাল মাইল কম হবে। গালফ রাষ্ট্রগুলো অর্থাৎ ইরাক, কুয়েত, বাহরাইন, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে যুক্ত সব বাণিজ্য বহর ও সামরিক নৌযানের চলাচল হবে চবাহারের নাকের ডগার কাছ দিয়ে। পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে চীনের সহযোগিতায় নির্মিত গোয়াদার বন্দরের দূরত্ব চবাহার থেকে মাত্র ১৬৫ কিলোমিটার। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুগে গোয়াদারের নাবিকদের হাঁকডাকের শব্দও পৌঁছে যাবে চবাহারে। নরেন্দ্র মোদির ইরান সফরের সময় আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানিও ইরানে আসেন। ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানী, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির উপস্থিতিতে ত্রিদেশীয় ট্রানজিট ও কানেকটিভিটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির ফলে ভারত তার সব পণ্য চবাহার বন্দর হয়ে সড়কপথে ইরানের ভিতর দিয়ে আফগানিস্তানে পাঠাতে পারবে। একইভাবে আফগানিস্তানও ইরানের ভিতর দিয়ে চবাহার বন্দরের মাধ্যমে ভারতে পণ্য রপ্তানি করতে পারবে। এ বন্দর থেকে ইরান ত্রিমুখী সুবিধা পাবে। আফগানিস্তান ও ভারতের কাছ থেকে বন্দরের মাশুল পাবে, দুই দেশ সড়ক ব্যবহার করবে তার জন্য মাশুল পাবে এবং ইরান নিজের পণ্যও সহজে ও স্বল্প সময়ে ভারতে রপ্তানি করতে পারবে। অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সুবিধার চেয়েও ভারতের জন্য এর স্ট্র্যাটেজিক মূল্য হবে অনেক অনেক বেশি। চবাহার বন্দরের মাধ্যমে ভারত স্বল্প সময়ে ও অল্প খরচে ইরান থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানি করতে পারবে। পাকিস্তানের বাধা উপেক্ষা করে, চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব এড়িয়ে আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে ভারতের অবস্থান পূর্বের থেকে আরও শক্তিশালী হবে। চুক্তি স্বাক্ষরের পর তিন দেশের তিন নেতা মোদি, রুহানি ও আশরাফ ঘানি পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে ক্যামেরার সামনে হাস্যোজ্জ্বল পোজ দেন। এই চুক্তির ফলে আফগানিস্তানের হেরাত, কান্দাহার, কাবুল ও মাজার-ই-শরিফের মতো বড় শহরগুলো ভারতের বাণিজ্যিক নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে। শুধু আফগানিস্তান নয়, উল্লিখিত সংযোগ সড়ক সম্প্রসারিত করে ভারত স্থলপথে সরাসরি সংযোজিত হওয়ার সুযোগ পাবে প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর মধ্য এশিয়ার দেশ তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান ও কাজাখস্তানের সঙ্গে, যা চূড়ান্তভাবে ভারতকে যুক্ত করবে রাশিয়ার সঙ্গে। এটা হলে চীন ও পাকিস্তানের বিপরীতে ভারত বিশাল স্ট্র্যাটেজিক আপারহ্যান্ড পাবে ও সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। এর ফলে প্রয়োজন হলে চীনের প্রভাবিত অঞ্চল পূর্ব ও দক্ষিণ চীন সাগর এড়িয়ে ভারত রাশিয়ার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য করতে পারবে। সে বিবেচনায় আঞ্চলিক সংযোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ভরকেন্দ্র হবে ইরানের চবাহার বন্দর। আফগানিস্তানসহ মধ্য এশিয়ার দেশসমূহের সঙ্গে ভারত যত বেশি পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে সেটি তত বেশি পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করবে। মোদি ও আশরাফ ঘানির ইচ্ছা ছিল স্থল ও সমুদ্র, দুই পথের মিশ্রণ ও ট্র্যানশিপমেন্টের ঝামেলা এড়িয়ে পাকিস্তানের ভিতর দিয়ে সড়কপথে দুই দেশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা। কিন্তু পাকিস্তান তাতে না বলার পর বিকল্প হিসেবে তারা সম্মিলিতভাবে বেছে নিলেন ইরানের চবাহার বন্দর। সমুদ্র পথে সংযোজিত হওয়ার জন্য স্থলবেষ্টিত দেশ আফগানিস্তানের পক্ষে পাকিস্তানের ওপর যে একচ্ছত্র নির্ভরশীলতা ছিল তা অনেকাংশে কমে যাবে।

এটা আফগানিস্তানের জন্য বিরাট লিফ ফরোয়ার্ড। পাকিস্তান সংযোগ সড়ক প্রদানে অস্বীকার করায় গত বছর আশরাফ ঘানি বলেছিলেন, এর ফলে মধ্য এশিয়ার সঙ্গে সংযোগের জন্য পাকিস্তানকে আফগানিস্তানের সড়ক ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। সুতরাং উপমহাদেশে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কে পাকিস্তানের ভারত বিদ্বেষ এবং ভারত-বাংলাদেশ উভয়ের বিরুদ্ধে একাত্তরের প্রতিশোধ গ্রহণের নীতির কারণে পাকিস্তান ক্রমশই একটা বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে। নেপালে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে সার্ক রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে আন্তঃসড়ক ও রেল সংযোগের যে প্রস্তাব উঠেছিল তা কেবল পাকিস্তানের বিরোধিতার কারণে কার্যকর হতে পারে না। পাকিস্তানের বিরোধিতার মূল কারণ ছিল ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানের স্থল সংযোগ যে কোনোভাবে ঠেকিয়ে রাখা। আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে হয় না, এ সত্যটি পাকিস্তান বরাবর অস্বীকার করে আসছে। ইরান সফরের আগে মোদি সৌদি আরব সফর করেন। মোদি ও বাদশা সালমানের পারস্পরিক করমর্দন ও হৃদ্যতাপূর্ণ ছবি মিডিয়ায় ছাপা হয় এবং দুই দেশের মধ্যে অর্ধডজনের মতো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সৌদি আরব ও ইরান, দুই সাপে নেউলে সম্পর্কের রাষ্ট্রের সঙ্গে মোদি সমানতালে উষ্ণ সম্পর্ক তৈরি করেছেন, যা পাকিস্তানের জন্য উদ্বেগের বিষয়। ইরান থেকে ফিরে মোদি স্বতন্ত্রভাবে আবার আফগানিস্তান সফরে যান এবং সেখান থেকে সরাসরি মোদি যান কাতারে। আগামীতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যদি যুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তাহলে পরমাণু অস্ত্র ভাণ্ডারের নিরাপত্তাকল্পে পশ্চাত্ভূমির সুবিধার জন্য আফগানিস্তান ও মধ্য এশিয়ার মুসলিমপ্রধান দেশসমূহের সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা পাকিস্তানের জন্য ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে আরও কতকগুলো আঞ্চলিক সহযোগিতামূলক সংঘ থেকে পাকিস্তান বাদ পড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে BCIM-EC, অর্থাৎ বাংলাদেশ, চায়না, ইন্ডিয়া, মিয়ানমার অর্থনৈতিক করিডোর। সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক ফোরাম BIMSTEC, অর্থাৎ Bay of Bengal Initiative for Multi Sectoral Technical and Economic Co-operation, এখানেও পাকিস্তান নেই। এই সংস্থার সদস্য দেশ হলো— বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড। কাঠমান্ডুতে গত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে পাকিস্তান সার্ক কানেকটিভিটি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় পাকিস্তানকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল স্বাক্ষর করে কানেকটিভিটি চুক্তি, যার নাম BBIN, অর্থাৎ বাংলাদেশ, ভুটান, ইন্ডিয়া ও নেপাল। BBIN- এর কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ভারত হলো চির শত্রু, এই স্ট্র্যাটেজি থেকে পাকিস্তান এ পর্যন্ত বের হতে পারেনি। আর সম্প্রতি  যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মতো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে পাকিস্তান চরম অসৌজন্যমূলক ও সীমাহীন ঔদ্ধত্য আচরণ করছে। বাংলাদেশের সব মানুষ কঠোর ভাষায় এর প্রতিবাদ জানিয়েছে। পাকিস্তানের দুই রক্ষাকবচ হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক এখন আর আগের মতো নেই। এক ঘরে বসবাস আর সম্ভব নয়, তবে তালাকও সহজে দেওয়া যাবে না, এটাই হলো এখন পাকিস্তানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের বর্তমান সম্পর্কের মর্যাদা বলতে এখন আর কিছু নেই। সামান্য জিজ্ঞাসা না করে প্রতিনিয়ত যুক্তরাষ্ট্র জঙ্গি দমনের নামে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ড্রোন আক্রমণ চালাচ্ছে। তাতে জঙ্গির সঙ্গে মরছে অসংখ্য নিরীহ মানুষ। পাকিস্তানের যেন কিছুই বলার নেই। মাতা-পিতাহীন এতিম অবলা গৃহবধূর মতো সব নির্যাতন মুখ বুঝে সহ্য করতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পাকিস্তানকে ধরে রাখার উদ্দেশ্য দুটি। প্রথমত, পরমাণু অস্ত্র যাতে চরম উগ্র জঙ্গিদের হাতে না পড়ে তার পাহারা দেওয়া। আর দ্বিতীয়ত, পাকিস্তানের ওপর চীনের একচ্ছত্র প্রভাব ও আধিপত্য রোধ করা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের দিকে ঝুঁকে পড়ার অন্তত দুটি প্রকাশ্য বড় প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে। এখন থেকে অস্ত্র ক্রয় ও সামরিক প্রযুক্তি বিনিময়ে ভারতকে ন্যাটো সদস্য দেশের মতো মর্যাদা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী আসন ও মর্যাদাবান নিউক্লিয়ার সাপ্লাইয়ারস গ্রুপে ভারতের সদস্য পদ লাভের জন্য যুক্তরাষ্ট্র পূর্ণ সমর্থনের কথা ঘোষণা করেছে। দ্বিতীয়ত, পাকিস্তানের কাছে পূর্ব-প্রতিশ্রুত ৪৫০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সরবরাহের চালান আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস বন্ধ করে দিয়েছে। এ লেখাটি যখন লিখছি তখন নরেন্দ্র মোদি যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন। ৮ জুন যুক্তরাষ্ট্রের উভয় পরিষদের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার সম্মান পেয়েছেন মোদি। অন্তত আটবার স্ট্যান্ডিং ওভেশন পান এবং যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণেতাদের তুমুল হর্ষধ্বনির কারণে মোদির বক্তব্য বাধাগ্রস্ত হয়। আঞ্চলিক ভূরাজনীতির সমীকরণে পাকিস্তানের একমাত্র ভরসা এখন চীন। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চীন পাকিস্তানকে সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করবে।  তবে চেষ্টার মাথায় সীমানা বেঁধে দেবে— BIMSTEC, BCIM-EC এবং BRICS- এর মতো সংঘগুলো। রাশিয়াও এক্ষেত্রে ভারতের জন্য ভারসাম্য রক্ষাকারী হিসেবে কাজ করবে। সুতরাং পাকিস্তান যদি উগ্র ধর্মান্ধ সংকীর্ণ দর্শন থেকে বের হতে না পারে এবং অভ্যন্তরীণভাবে মোল্লা ও মিলিটারির কবল থেকে মুক্ত হতে না পারে তাহলে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনীতির বাস্তবতায় পাকিস্তান ক্রমশ আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।

     লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

     [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান
জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তির মাঝে ছাতা বিতরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তির মাঝে ছাতা বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে
বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত
সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড
প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২
পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিছিলে ডামি রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেফতার ১
মিছিলে ডামি রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেফতার ১

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান
বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুর সাফারি পার্কে শেষ জিরাফের মৃত্যু
গাজীপুর সাফারি পার্কে শেষ জিরাফের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার, ৪ ট্রলারসহ ৫০ জেলে আটক
হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার, ৪ ট্রলারসহ ৫০ জেলে আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়া আন্টি খুব নরম মনের মানুষ: করণ জোহর
জয়া আন্টি খুব নরম মনের মানুষ: করণ জোহর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি : শিক্ষা উপদেষ্টা
বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে পৃথক ঘটনায় একদিনে ৪ জনের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জে পৃথক ঘটনায় একদিনে ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল
গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হেনস্তার মামলায় জামিনে ‘আজ কি রাত’ খ্যাত সুরকার
যৌন হেনস্তার মামলায় জামিনে ‘আজ কি রাত’ খ্যাত সুরকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৌলভীবাজারে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তদন্ত শুরু
মৌলভীবাজারে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে নাজমা হত্যা মামলার আসামি শহিদুল গ্রেফতার
শরীয়তপুরে নাজমা হত্যা মামলার আসামি শহিদুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পিকআপভ্যান উল্টে পথচারী নিহত
সিরাজগঞ্জে পিকআপভ্যান উল্টে পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে পাঁচ দিনব্যাপী ‘অদম্য নারী উদ্যোক্তা মেলা’ শুরু
নোয়াখালীতে পাঁচ দিনব্যাপী ‘অদম্য নারী উদ্যোক্তা মেলা’ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ জনের প্রার্থিতা বাতিল
উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ জনের প্রার্থিতা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন