শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

ভূরাজনীতিতে পাকিস্তান বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভূরাজনীতিতে পাকিস্তান বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে

মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইরানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি রাষ্ট্রীয় সফর শেষ করেছেন। এ সফরের সময় ভারত ও ইরানের মধ্যে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্যে দুটি চুক্তি ভারতের স্ট্র্যাটেজিক স্বার্থ অর্জনে টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে। প্রথম চুক্তিটি হলো— ইরানের দক্ষিণ প্রান্তে, পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ গোয়াদার সমুদ্র বন্দরের নিকটবর্তী,  ওমান সাগরের উপকূলে এবং পার্সিয়ান গালফের প্রবেশ মুখে চবাহার সমুদ্র বন্দর সম্পূর্ণ ভারতের সহযোগিতায় নির্মিত হবে। মুম্বাই থেকে চবাহারের দূরত্ব হবে বড়জোর সাড়ে সাত-আটশ নটিক্যাল মাইল। আর গুজরাটের রাজকোট থেকে আরও প্রায় ২০০ নটিক্যাল মাইল কম হবে। গালফ রাষ্ট্রগুলো অর্থাৎ ইরাক, কুয়েত, বাহরাইন, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে যুক্ত সব বাণিজ্য বহর ও সামরিক নৌযানের চলাচল হবে চবাহারের নাকের ডগার কাছ দিয়ে। পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে চীনের সহযোগিতায় নির্মিত গোয়াদার বন্দরের দূরত্ব চবাহার থেকে মাত্র ১৬৫ কিলোমিটার। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুগে গোয়াদারের নাবিকদের হাঁকডাকের শব্দও পৌঁছে যাবে চবাহারে। নরেন্দ্র মোদির ইরান সফরের সময় আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানিও ইরানে আসেন। ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানী, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির উপস্থিতিতে ত্রিদেশীয় ট্রানজিট ও কানেকটিভিটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির ফলে ভারত তার সব পণ্য চবাহার বন্দর হয়ে সড়কপথে ইরানের ভিতর দিয়ে আফগানিস্তানে পাঠাতে পারবে। একইভাবে আফগানিস্তানও ইরানের ভিতর দিয়ে চবাহার বন্দরের মাধ্যমে ভারতে পণ্য রপ্তানি করতে পারবে। এ বন্দর থেকে ইরান ত্রিমুখী সুবিধা পাবে। আফগানিস্তান ও ভারতের কাছ থেকে বন্দরের মাশুল পাবে, দুই দেশ সড়ক ব্যবহার করবে তার জন্য মাশুল পাবে এবং ইরান নিজের পণ্যও সহজে ও স্বল্প সময়ে ভারতে রপ্তানি করতে পারবে। অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সুবিধার চেয়েও ভারতের জন্য এর স্ট্র্যাটেজিক মূল্য হবে অনেক অনেক বেশি। চবাহার বন্দরের মাধ্যমে ভারত স্বল্প সময়ে ও অল্প খরচে ইরান থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানি করতে পারবে। পাকিস্তানের বাধা উপেক্ষা করে, চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব এড়িয়ে আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে ভারতের অবস্থান পূর্বের থেকে আরও শক্তিশালী হবে। চুক্তি স্বাক্ষরের পর তিন দেশের তিন নেতা মোদি, রুহানি ও আশরাফ ঘানি পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে ক্যামেরার সামনে হাস্যোজ্জ্বল পোজ দেন। এই চুক্তির ফলে আফগানিস্তানের হেরাত, কান্দাহার, কাবুল ও মাজার-ই-শরিফের মতো বড় শহরগুলো ভারতের বাণিজ্যিক নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে। শুধু আফগানিস্তান নয়, উল্লিখিত সংযোগ সড়ক সম্প্রসারিত করে ভারত স্থলপথে সরাসরি সংযোজিত হওয়ার সুযোগ পাবে প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর মধ্য এশিয়ার দেশ তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান ও কাজাখস্তানের সঙ্গে, যা চূড়ান্তভাবে ভারতকে যুক্ত করবে রাশিয়ার সঙ্গে। এটা হলে চীন ও পাকিস্তানের বিপরীতে ভারত বিশাল স্ট্র্যাটেজিক আপারহ্যান্ড পাবে ও সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। এর ফলে প্রয়োজন হলে চীনের প্রভাবিত অঞ্চল পূর্ব ও দক্ষিণ চীন সাগর এড়িয়ে ভারত রাশিয়ার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য করতে পারবে। সে বিবেচনায় আঞ্চলিক সংযোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ভরকেন্দ্র হবে ইরানের চবাহার বন্দর। আফগানিস্তানসহ মধ্য এশিয়ার দেশসমূহের সঙ্গে ভারত যত বেশি পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে সেটি তত বেশি পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করবে। মোদি ও আশরাফ ঘানির ইচ্ছা ছিল স্থল ও সমুদ্র, দুই পথের মিশ্রণ ও ট্র্যানশিপমেন্টের ঝামেলা এড়িয়ে পাকিস্তানের ভিতর দিয়ে সড়কপথে দুই দেশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা। কিন্তু পাকিস্তান তাতে না বলার পর বিকল্প হিসেবে তারা সম্মিলিতভাবে বেছে নিলেন ইরানের চবাহার বন্দর। সমুদ্র পথে সংযোজিত হওয়ার জন্য স্থলবেষ্টিত দেশ আফগানিস্তানের পক্ষে পাকিস্তানের ওপর যে একচ্ছত্র নির্ভরশীলতা ছিল তা অনেকাংশে কমে যাবে।

এটা আফগানিস্তানের জন্য বিরাট লিফ ফরোয়ার্ড। পাকিস্তান সংযোগ সড়ক প্রদানে অস্বীকার করায় গত বছর আশরাফ ঘানি বলেছিলেন, এর ফলে মধ্য এশিয়ার সঙ্গে সংযোগের জন্য পাকিস্তানকে আফগানিস্তানের সড়ক ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। সুতরাং উপমহাদেশে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কে পাকিস্তানের ভারত বিদ্বেষ এবং ভারত-বাংলাদেশ উভয়ের বিরুদ্ধে একাত্তরের প্রতিশোধ গ্রহণের নীতির কারণে পাকিস্তান ক্রমশই একটা বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে। নেপালে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে সার্ক রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে আন্তঃসড়ক ও রেল সংযোগের যে প্রস্তাব উঠেছিল তা কেবল পাকিস্তানের বিরোধিতার কারণে কার্যকর হতে পারে না। পাকিস্তানের বিরোধিতার মূল কারণ ছিল ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানের স্থল সংযোগ যে কোনোভাবে ঠেকিয়ে রাখা। আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে হয় না, এ সত্যটি পাকিস্তান বরাবর অস্বীকার করে আসছে। ইরান সফরের আগে মোদি সৌদি আরব সফর করেন। মোদি ও বাদশা সালমানের পারস্পরিক করমর্দন ও হৃদ্যতাপূর্ণ ছবি মিডিয়ায় ছাপা হয় এবং দুই দেশের মধ্যে অর্ধডজনের মতো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সৌদি আরব ও ইরান, দুই সাপে নেউলে সম্পর্কের রাষ্ট্রের সঙ্গে মোদি সমানতালে উষ্ণ সম্পর্ক তৈরি করেছেন, যা পাকিস্তানের জন্য উদ্বেগের বিষয়। ইরান থেকে ফিরে মোদি স্বতন্ত্রভাবে আবার আফগানিস্তান সফরে যান এবং সেখান থেকে সরাসরি মোদি যান কাতারে। আগামীতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যদি যুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তাহলে পরমাণু অস্ত্র ভাণ্ডারের নিরাপত্তাকল্পে পশ্চাত্ভূমির সুবিধার জন্য আফগানিস্তান ও মধ্য এশিয়ার মুসলিমপ্রধান দেশসমূহের সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা পাকিস্তানের জন্য ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে আরও কতকগুলো আঞ্চলিক সহযোগিতামূলক সংঘ থেকে পাকিস্তান বাদ পড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে BCIM-EC, অর্থাৎ বাংলাদেশ, চায়না, ইন্ডিয়া, মিয়ানমার অর্থনৈতিক করিডোর। সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক ফোরাম BIMSTEC, অর্থাৎ Bay of Bengal Initiative for Multi Sectoral Technical and Economic Co-operation, এখানেও পাকিস্তান নেই। এই সংস্থার সদস্য দেশ হলো— বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড। কাঠমান্ডুতে গত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে পাকিস্তান সার্ক কানেকটিভিটি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় পাকিস্তানকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল স্বাক্ষর করে কানেকটিভিটি চুক্তি, যার নাম BBIN, অর্থাৎ বাংলাদেশ, ভুটান, ইন্ডিয়া ও নেপাল। BBIN- এর কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ভারত হলো চির শত্রু, এই স্ট্র্যাটেজি থেকে পাকিস্তান এ পর্যন্ত বের হতে পারেনি। আর সম্প্রতি  যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মতো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে পাকিস্তান চরম অসৌজন্যমূলক ও সীমাহীন ঔদ্ধত্য আচরণ করছে। বাংলাদেশের সব মানুষ কঠোর ভাষায় এর প্রতিবাদ জানিয়েছে। পাকিস্তানের দুই রক্ষাকবচ হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক এখন আর আগের মতো নেই। এক ঘরে বসবাস আর সম্ভব নয়, তবে তালাকও সহজে দেওয়া যাবে না, এটাই হলো এখন পাকিস্তানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের বর্তমান সম্পর্কের মর্যাদা বলতে এখন আর কিছু নেই। সামান্য জিজ্ঞাসা না করে প্রতিনিয়ত যুক্তরাষ্ট্র জঙ্গি দমনের নামে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ড্রোন আক্রমণ চালাচ্ছে। তাতে জঙ্গির সঙ্গে মরছে অসংখ্য নিরীহ মানুষ। পাকিস্তানের যেন কিছুই বলার নেই। মাতা-পিতাহীন এতিম অবলা গৃহবধূর মতো সব নির্যাতন মুখ বুঝে সহ্য করতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পাকিস্তানকে ধরে রাখার উদ্দেশ্য দুটি। প্রথমত, পরমাণু অস্ত্র যাতে চরম উগ্র জঙ্গিদের হাতে না পড়ে তার পাহারা দেওয়া। আর দ্বিতীয়ত, পাকিস্তানের ওপর চীনের একচ্ছত্র প্রভাব ও আধিপত্য রোধ করা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের দিকে ঝুঁকে পড়ার অন্তত দুটি প্রকাশ্য বড় প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে। এখন থেকে অস্ত্র ক্রয় ও সামরিক প্রযুক্তি বিনিময়ে ভারতকে ন্যাটো সদস্য দেশের মতো মর্যাদা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী আসন ও মর্যাদাবান নিউক্লিয়ার সাপ্লাইয়ারস গ্রুপে ভারতের সদস্য পদ লাভের জন্য যুক্তরাষ্ট্র পূর্ণ সমর্থনের কথা ঘোষণা করেছে। দ্বিতীয়ত, পাকিস্তানের কাছে পূর্ব-প্রতিশ্রুত ৪৫০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সরবরাহের চালান আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস বন্ধ করে দিয়েছে। এ লেখাটি যখন লিখছি তখন নরেন্দ্র মোদি যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন। ৮ জুন যুক্তরাষ্ট্রের উভয় পরিষদের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার সম্মান পেয়েছেন মোদি। অন্তত আটবার স্ট্যান্ডিং ওভেশন পান এবং যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণেতাদের তুমুল হর্ষধ্বনির কারণে মোদির বক্তব্য বাধাগ্রস্ত হয়। আঞ্চলিক ভূরাজনীতির সমীকরণে পাকিস্তানের একমাত্র ভরসা এখন চীন। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চীন পাকিস্তানকে সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করবে।  তবে চেষ্টার মাথায় সীমানা বেঁধে দেবে— BIMSTEC, BCIM-EC এবং BRICS- এর মতো সংঘগুলো। রাশিয়াও এক্ষেত্রে ভারতের জন্য ভারসাম্য রক্ষাকারী হিসেবে কাজ করবে। সুতরাং পাকিস্তান যদি উগ্র ধর্মান্ধ সংকীর্ণ দর্শন থেকে বের হতে না পারে এবং অভ্যন্তরীণভাবে মোল্লা ও মিলিটারির কবল থেকে মুক্ত হতে না পারে তাহলে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনীতির বাস্তবতায় পাকিস্তান ক্রমশ আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।

     লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

     [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে