শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আমার চোখের জলের ঈদ

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার চোখের জলের ঈদ

আমার ধর্মের নাম সোজা ভাষায় মানবতা। আমি বলি মানববাদ। বুদ্ধিজীবীরা বলেন মানবতন্ত্র। অনেকে ভাবেন আমি বুঝি ধর্মগ্রন্থ পড়ি না। সত্য কথা হলো, অনেক ধার্মিকের চেয়ে আমি ধর্মগ্রন্থ বেশি পড়ি। অনেক মুসলমানের চেয়ে কোরআন হাদিস এবং ইসলামের ইতিহাস বেশি পড়ি। অনেক মুসলমানই জানেন না কোরআন হাদিসে কী লেখা আছে। আমি কিন্তু জানি কী লেখা আছে।  আমার ধর্ম তারপরও ইসলাম নয়, আমার ধর্ম মানবতা। আমি নামাজ পড়ি না, রোজা রাখি না, কিন্তু মানুষের সেবা করি। ছোটবেলা থেকেই করি। কোনো ভিক্ষুককে কোনো দিন ফিরিয়ে দিইনি। কোনো গরিব লোক যখনই সাহায্য চেয়েছে, দিয়েছি। বিনে পয়সায় চিকিৎসা দিয়েছি। ওষুধ কেনার পয়সা নেই, কিনে দিয়েছি। জামা নেই কারো, নিজের জামা দিয়ে দিয়েছি।

বই নেই, বই দিয়েছি। এভাবেই বড় হয়েছি আমি। বড় হয়েও একই কাজ করেছি। এখনো অন্যের কষ্ট দেখে কষ্ট পাই, অন্যকে খাইয়ে আনন্দ পাই, অন্যের সুখে সুখী হই। নিজের কথা ভাবার সময়, নিজের স্বার্থ দেখার সুযোগ আমার হয় না বললেই চলে। তাই বা বলি কী করে, সময় আর সুযোগ হলেই কি আমি নিজেকে নিয়ে পড়ে থাকতাম! আমার তো মনে হয় না।

নামাজ রোজা না করলেও ঈদের সময় ঈদ করেছি। ছোটবেলার মতো ঈদের আনন্দ বড়বেলায় আর জোটেনি। রোজার ঈদকে আমরা বলতাম ছোট ঈদ, আর কোরবানির ঈদকে বড় ঈদ। ছোট ঈদের সময় বাড়ির কাজের মেয়েরা জামা জুতো পেতো, এই ব্যাপারটা আমাকে আনন্দ দিতো খুব। সারা বছর কী ভীষণ পরিশ্রম করতো, মলিন কাপড় পরতো, এক ঈদের দিনটায় দেখতাম ওদের হাসিমুখ। ছোটবেলায় আমারও যে খুব কাপড় চোপড় ছিল তা নয়, কিন্তু কাজের মেয়েদের নতুন কাপড় দেখে আমার যে আনন্দ হতো, তা নিজের নতুন কাপড় পাওয়ার আনন্দের চেয়ে বেশি ছিল। শাড়ি লুঙ্গি বিলোতাম গরিবদের, এও বড় আনন্দের— বড় ঈদে বড্ড কষ্ট হতো গরুগুলোকে জবাই করা হতো বলে, কিন্তু গরিবদের মাংস বিলোনোটা আমাকে আবার প্রচণ্ড আনন্দ দিতো।

যতদিন বাবা-মা ছিলেন, যতদিন ‘অবকাশে’ আমাদের বাড়িতে ছিলাম, ততদিনই ঈদের সময় আনন্দ হতো। মা যে কত কিছু রান্না করতেন, কত পদের যে রান্না, কী যে সুস্বাদু! কিছুই খেয়ে শেষ করতে পারতাম না। কত মানুষ যে খেত আমাদের বাড়িতে!

আমাদের ময়মনসিংহের ওই বাড়ি থেকে আমি বেরিয়ে যাওয়ার পর আমার জীবনে ঈদের সেই উৎসব আর নেই। ঈদ আসে, ঈদ যায়, কিন্তু আগের মতো আনন্দ নেই। আগের মতো বাবা-মা কাছে নেই, আগের মতো মাংস বিলোনো নেই। গরিবদের শাড়ি লুঙ্গি বিলোনো নেই। ঈদ আমার কাছে অবকাশ, বাবা মা ভাই বোনের সম্মেলন, নতুন কাপড় চোপড়, দানের উৎসব।

দিন দিন অনেক কিছু পাল্টে গেছে। রোজা বলতে আমরা ছোটবেলায় সংযম বুঝতাম। এখন চারদিকে যা দেখি, তা নিতান্তই ইফতার পার্টির রাজনীতি। দুর্নীতিবাজ লোকেরা ইফতার পার্টির আয়োজন করে নানা ব্যবসা-বাণিজ্য নাকি গুছিয়ে নেন। শুনেছি এইসব হয়। আমি রাজনীতি বুঝি কম। যদিও চিরকালই রাজনীতির শিকার। আসলে মানুষকে অসৎ আমি ভাবতে পারি না, সবাইকেই ভাল মানুষ ভাবি। মন্দ কাজ করলেও ভাবি ভুল করে ফেলেছে, নিশ্চয়ই অনুতপ্ত হয়েছে পরে।

রোজা-নামাজকেও রাজনীতির শিকার করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুসলিম ভোট পাওয়ার জন্য রোজা-নামাজ করেন। নিরীহ মুসলিমদের ধোঁকা দিচ্ছেন তিনি। হিন্দু হয়ে মুসলিমদের ধর্ম কর্মের প্রতি তাঁর যদি আকর্ষণই এতো, তাহলে তিনি নিজের ধর্ম বদলে ইসলাম ধর্মই গ্রহণ করতেন। রোজা নামাজ যারা স্বার্থের জন্য ব্যবহার করে, তারা ভাল লোক নয় বলেই আমার বিশ্বাস। ধর্মটা কারো কাছে নৈতিক শিক্ষা, কারো কাছে রাজনীতি, কারো কাছে পাপ মোচনের অস্ত্র। ধর্মকে কে কিভাবে কী কারণে ব্যবহার করছে তা বুঝতে পারলে আমরা মানুষের চরিত্রও ঠিক ঠিক বুঝতে পারবো। ধর্ম এবং ধার্মিক নিয়ে গবেষণা খুব কমই হয়, গবেষণা হলে আমরা বক ধার্মিকদের মুখোশটাও উন্মোচন করতে পারতাম। সারা জীবন পাপ কাজ করে, মানুষ নির্যাতন করে, চুরি ডাকাতি করে পাড়ায় একটা মসজিদ গড়ে দিলেই তার সাতখুন মাফ হয়ে যায়। এ বড় ভয়ংকর— এ যেন না হয়।

ইসলামের যে জিনিসটা আমি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করি, তা হলো জাকাত। জাকাতের নিয়ম আছে বলে গরিব দুঃখীরা কিছুটা খেতে পরতে পায়। অবশ্য আমি দারিদ্র্য সম্পূর্ণ ঘুচে যাক চাই, দরিদ্র বলতে কোনও শ্রেণিকে চাই না। কাউকে যেন অন্যের সাহায্য নিয়ে, জাকাত নিয়ে বাঁচতে না হয়। সকলের যেন থাকে অন্ন বস্ত্র শিক্ষা স্বাস্থ্যের অধিকার। সকলের যেন থাকে মত প্রকাশের অধিকার, থাকে বাক-স্বাধীনতা।

ঈদ আসছে। মনে পড়ছে আমাদের ময়মনসিংহের বাড়িটির কোলাহল। বাড়ির কেউই ধর্মান্ধ ছিল না, মা ছাড়া আর কেউ ধার্মিকও ছিল না। কিন্তু ঈদে দরিদ্রকে সাহায্য করার কাজটি সকলে খুব সিরিয়াসলি করতো। বাবা তাঁর গ্রামের গরিব লোকদের জন্য ট্রাক ভরে নতুন কাপড় চোপড় পাঠিয়ে দিতেন। আমি খুব ভাল করেই জানি, বাবা কোনও প্রতিদানের আশা করে ওসব করতেন না। ডাক্তার ছিলেন, বিনে পয়সায় গরিব রোগী দেখতেন। না, কোনো স্বার্থের জন্য নয়। পরকালে আল্লাহ তাঁকে বেহেস্ত নসিব করবেন— সে কারণে তো করতেনই না। যদি বেহেস্তের লোভ থাকতো, তাহলে তো তিনি নামাজ পড়তেন পাঁচ বেলা। আমার বাবা নামাজ পড়তে জানতেন না। সুরাও জানতেন না। জীবনে দু’বারই নামাজে দাঁড়াতেন, সে দুই ঈদের সময়। বাবার জন্য ও নামাজ পড়া ছিল না, ছিল মহৎ উদ্দেশে কোথাও শামিল হওয়া। ঈদগাহ মাঠে যেতেন, যেতেন মূলত সামাজিকতার জন্য। মাঠের ওই নামাজ পড়াটা যত না ধর্মের কারণে, তারো চেয়ে বেশি ভ্রাতৃত্বের কারণে।

সম্ভবত আজো যে আমি ঈদ এলে মানুষকে দান করতে, মানুষকে খাওয়াতে ব্যস্ত হয়ে উঠি, সে আমার বাবার কাছ থেকেই শেখা। কেউ ধর্মের জন্য দান করে, কারও জন্য দান করাই ধর্ম। আমার বাবার কাছে দানটাই ছিল ধর্ম। ঈদ আসছে, বড় বেশি মনে পড়ছে আমার বাবাকে। মনে পড়ছে ছোটদাকেও, আমরা দু’জন তো বড় বড় বালতিতে করে মাংস নিয়ে এসে আমাদের বাড়ির মাঠে জমা হওয়া গরিবদের বিলোতাম দু’হাতে। সারাবছর যারা মাংস পায় না খেতে, তারা সেদিন কিছু পেতো।  পাওয়ায় কত আনন্দ জানি না, দেওয়ায় অনেক আনন্দ।

আজ আমার বাবা নেই, ছোটদা নেই। মা’ও নেই। ওদের ছাড়া আমার ঈদ ঠিক ঈদ নয়।  যদি ঈদ-ই, এ আমার চোখের জলের ঈদ।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক