শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

অনলাইনে নারীবিদ্বেষ

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অনলাইনে নারীবিদ্বেষ

যা সমাজে আছে, তা সামাজিক নেটওয়ার্কে থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। সমাজের মানুষ অন্তর্জালে ধরা পড়েছে। সমাজের মানুষের যে মানসিকতা, সেই একই মানসিকতা আমরা অন্তর্জালের মানুষের মধ্যে দেখি। তবে, একটু বেশিই দেখি। কারণ অনেকে আড়ালে থেকে নিজের মত প্রকাশ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। যে মেয়েটির বা ছেলেটির ইচ্ছে হয় কবিতা লিখতে, আশেপাশের মানুষকে যে কথা সে জানাতে লজ্জা বোধ করে, সে কথা সে একঝাঁক অচেনা মানুষের হাটে হুট করে জানিয়ে দেয়, নিজেকে আড়ালে রেখে জানিয়ে দেয়, যাদের জানায় তারাও আড়ালে, সে জন্য জানাতে সে সংকোচ বোধ করে না। অথবা মানুষ যেন দেখে, যেন শোনে, কোনও একদিন নিজে একটি গান গেয়ে ফেলে। অনলাইনে প্রতিভার স্ফুরণ দেখি। প্রতিভার ওপর আক্রমণও দেখি। যা সবচেয়ে বেশি দেখি, তা হলো মেয়েদের যেভাবে হেনস্তা করে পুরুষেরা, যেভাবে গালিগালাজ করে, যে নোংরাভাবে প্রকাশ করে তাদের নারীবিদ্বেষ, যে উৎকটভাবে ছুড়ে দেয় ঘৃণা, যে জঘন্যভাবে নারীকে অপমান করে, যে কুৎসিতভাবে নারীকে মানসিক নির্যাতন করে।

পুরুষেরা যে ভাষায় নারীকে অপদস্ত করে, হেনস্তা করে, সেই ভাষার উল্লেখ এখানে করা যাবে না, সেই বাক্যগুলো উদ্ধৃত করাও যাবে না, কারণ সেই ভাষাটি এতই কুৎসিত, সেই বাক্যগুলো এতই অকথ্য এবং অসভ্য এবং অশ্লীল যে এই পত্রিকার সম্পাদক তা ছাপার অযোগ্য বলে বিবেচনা করবেন। পাঠক নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারছেন, নারীকে ছোট করতে, কলুষিত করতে, নিচু করতে, বিপর্যস্ত করতে পুরুষেরা কী ভাষা ব্যবহার করে। অনলাইনে, বিশেষ করে ফেসবুকে, টুইটারে, আমাকে খুব নোংরা ভাষায় আক্রমণ করা হয়। আশি-নব্বইয়ের দশকে আমার ওপর যে আক্রমণ হতো, তা হতো পত্রিকায়, ম্যাগাজিনে, মেলায়, উৎসবে। অধিকাংশ নিন্দুক, হিংসুক, নারীবিদ্বেষী আমার নাগাল পেতো না। তারা এখন আমার নাগাল পেয়ে যায় সহজেই। আমি এখন তাদের এক ক্লিক দূরত্বে। যত ঘৃণা আছে তাই উগরে দিচ্ছে, যত হিংস্রতা, নিষ্ঠুরতা, বর্বরতা আছে, উগরে দিচ্ছে। দিয়ে শান্তি পাচ্ছে। টুইটারে এবং ফেসবুকে এই গালিবাজ নারীবিদ্বেষীদের টাইমলাইনে গিয়ে দেখেছি তারা সবাই ভদ্রলোক হিসেবে সমাজে পরিচিত, স্ত্রী সন্তান পরিবার পরিজন নিয়ে অতি সুন্দর সুষ্ঠু সামাজিক জীবনযাপন করে, ভালো চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য করে, প্রবলভাবে ধর্ম বিশ্বাসী এবং প্রবলভাবে পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী। এই লোকগুলো সমাজের রীতিনীতির সঙ্গে চমৎকার খাপ খাইয়ে চলে। আমাকে অন্যায়ভাবে অশ্লীলভাবে গালিগালাজ করার জন্য তাদের কোথাও প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় না। তাদের নারীবিদ্বেষকে অত্যন্ত যৌক্তিক বলে বিবেচনা করা হয়। আমি না হয় আমার তরুণ বয়স থেকেই নারীবিদ্বেষী পুরুষদের অশ্লীলতার আগুনে পুড়ে অঙ্গার না হয়ে ইস্পাত হয়েছি, কিন্তু সব নারীর পক্ষেই তো এমন আঘাত সামলে ওঠা সম্ভব নয়। আমার ফেসবুকের ইনবক্সে ‘শিক্ষিত সচেতন’ ভদ্রলোক বলে পরিচিত, ধার্মিক সজ্জন বলে পরিচিত পুরুষেরা পুরুষাঙ্গের অসংখ্য ছবি, নারী পুরুষের সংগমরত ছবি, নারীর নগ্ন শরীরের ছবি, মূলত পর্নোগ্রাফি পাঠিয়ে পাঠিয়ে আমাকে কী করে তারা ধর্ষণ করবে, তাই লেখে, প্রতিদিন লেখে। তারা সকলেই আমার অচেনা। তারা পড়েছে অথবা শুনেছে আমি নারীর সমানাধিকার চাই, তাই তাদের রাগ, তারা পড়েছে অথবা শুনেছে আমি মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী, আমি যুক্তিবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক। সে কারণে, শাস্তিস্বরূপ, তারা আমাকে ধর্ষণ করতে চায়, শুধু তাই নয়, কুকুর দিয়ে ধর্ষণ করাতে চায়। আমি ভেবেছিলাম আমার ওপর যেহেতু মৌলবাদী নারীবিদ্বেষীদের রাগ বহু পুরোনো, সে কারণে আমাকে এভাবে হেনস্তা করছে এরা। কিন্তু অবাক হয়ে যাই যখন শুনি ইনবক্সে পুরুষেরা এভাবে পর্নোগ্রাফি পোস্ট করে ধর্ষণ করার ইচ্ছে প্রকাশ করে সব মেয়েদের, ফেসবুকে নতুন আসা কিশোরীদেরও ছাড় দেয় না। ওই কিশোরীদের কী দোষ? দোষ এই, ওরা হয়তো নিজের কোনও মত প্রকাশ করেছে তা ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী, বা পিতৃতন্ত্রের নিয়ম অনুযায়ী সঠিক নয়। অথবা কিশোরীরা শুধু কিশোরী বলেই, নারী বলেই, হেনস্তা করা হয়। আমি হলফ করে বলতে পারি, সামাজিক নেটওয়ার্কে আসা কোনও মেয়েই, সে শিশু হোক, কিশোরী হোক, তরুণী হোক, যুবতী হোক, বৃদ্ধা হোক- কেউ অশ্লীলতা, অসভ্যতা, নোংরামি, ইতরামি, মানসিক অত্যাচার-নির্যাতন থেকে রেহাই পায়নি। মেয়েদের আঘাত না করে পুরুষের যেন শান্তি নেই। এই অভিযোগ করলে পুরুষেরা সমস্বরে চিৎকার করে, তাদের দাবি, সব পুরুষ নারীকে হেনস্তা, নির্যাতন, ধর্ষণ ইত্যাদি করে না, পুরুষ মাত্রই নারীকে সম্মান করে, যারা অসম্মান করে তারা পুরুষ নয়। কথাটা কি সত্যি? যারা নারীকে অসম্মান করে, যৌন নির্যাতন করে, তারা পুরুষ নয়? তারা তাহলে কী? সত্যি কথা হলো, তারাও পুরুষ। চেহারা দেখে আমাদের উপায় নেই বোঝার কোন পুরুষ ধর্ষণ করবে, কোন পুরুষ করবে না। কথা শুনে, ব্যবহার দেখে, প্রোফাইল পড়েও আমাদের বোঝার উপায় নেই কে ভালো, কে ভালো নয়। সকলেই মুখোশ পরে থাকে। কোন পুরুষ খুন করবে, কোন পুরুষ করবে না, তা কেউ হলফ করে বলতে পারে? সুখে ঘর সংসার করা বড় অফিসার-পুরুষদের দেখি স্ত্রীকে কুপিয়ে টুকরো টুকরো করে রেফ্রিজারেটরে রেখে দিয়েছে। এটা ঠিক, সব পুরুষ বর্বরতা করে না। কিন্তু সব পুরুষই কিন্তু বর্বরতা করার ক্ষমতা রাখে। এই ক্ষমতা পুরুষতন্ত্র তাদের দিয়েছে। পুরুষেরা জানে তারা চাইলে বর্বরতা করতেই পারে, এতে কেউ তাদের একঘরে করবে না। তাদের অনেকে কী কারণে বর্বরতা করছে না, সেটার হয়তো কোনও কারণ আছে, কিন্তু খুব কম কারণই, নারীকে মানুষ হিসেবে গণ্য করার কারণ।

সমাজে একটি মেয়েকে যত হেনস্তা হতে হয়, অনলাইনে তার চেয়ে বেশি হতে হয়। অনলাইনে একটি মেয়ে শত লোক দ্বারা সহস্রবার ধর্ষিত হয়। এই ধর্ষণের কারণে একটি মেয়ে স্বস্তিতে তার কাজ করতে পারে না, লেখাপড়ায় মন বসাতে পারে না, তার গা ঘিন ঘিন করে, তার আত্মবিশ্বাস কমে শূন্যের কোঠায় দাঁড়িয়ে যায়। কোনও কোনও মেয়ে লজ্জায় অপমানে আত্মহত্যা করে। অনলাইনের জীবনও বাস্তব জীবন। কারণ অনলাইনে যাদের সংগে দেখা হচ্ছে, বা কথা হচ্ছে, তারাও বাস্তবের রক্ত-মাংসের মানুষ। সে কারণে অনলাইনের জীবনকে তুচ্ছ করার কোনও উপায় নেই।

আমি আমার ফেসবুক পোস্টে মন্তব্য করার অধিকার শুধু বন্ধু তালিকায় থাকা মানুষদের দিয়েছি। মাঝে মাঝে যখনই দুয়ার খুলে দিই, মন্তব্য করার অধিকার জনগণকে নির্বিচারে দিয়ে দিই... তখনই পুরুষের অশ্লীলতার বাঁধ ভেঙে যায়। মন্তব্যের পাতা উপচে পড়ে অশ্রাব্য গালিতে। ওইসব গালি পড়ে, এত দীর্ঘকাল পুরুষের অশ্লীলতা দেখে অভ্যস্ত আমিই মুষড়ে পড়ি, তাহলে কিশোরী তরুণী অথবা অনভ্যস্ত নারীদের মানসিক অবস্থার কী হয়, ভেবে শিউরে উঠি।

একটা ভালো কাজ করা যায় না? অনলাইনেই পুরুষদের মানুষ হওয়ার জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করা যায় না? কী করে নারীকে মানুষ ভাবতে হয়, তাদের অধিকারকে সম্মান করতে হয়, তা শেখানো যায় না? আলবৎ যায়। সেটিই করতে হবে। নারীকে যৌন হেনস্তা করা যে কতখানি বর্বরতা, নারীকে নির্যাতন করা যে কতখানি নির্বুদ্ধিতা... তা বোঝাতে হবে। অনেক কিশোরই আজ অনলাইনে। তারা ঘর থেকে, বিদ্যালয় থেকে, রাস্তাঘাট থেকে, টিভি কম্পিউটার থেকে নারীর সমানাধিকারের ব্যাপারে কোনও জ্ঞানার্জন করতে পারছে না। তাদের এবং নারীবিদ্বেষী পুরুষদের সকলকেই শেখানো হোক কী করে নারীকে যৌন বস্তু ভাবা বন্ধ করতে হয়, কী করে নারীকে হেনস্তা করা বন্ধ করতে হয়, কী করে নোংরা পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতাকে বিদেয় করে দিতে হয়।

মানুষ ক্রমশ নির্ভর করছে অনলাইনের ওপর। এখানেই ভবিষ্যৎ। এই জগৎটিতে যদি প্রতিনিয়ত নারীকে নারী হয়ে জন্ম নেওয়ার কারণে অপমান করা হয়, তবে নারীর কোনও সম্মান ভবিষ্যতের জগতেও নেই। অলৌকিক চরিত্রকে অসম্মান করলে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মানুষকে গ্রেফতার হতে হয়, কিন্তু রক্ত-মাংসের লৌকিক চরিত্র নারীকে চূড়ান্ত অসম্মান করলেও, নিগ্রহ নির্যাতন করলেও কোনও আইনে তার শাস্তি নেই, সম্ভবত লৌকিক চরিত্রটি নারী বলে। নারীর সমানাধিকার প্রতিষ্ঠিত না হলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার। পুরুষতন্ত্র নারীর ক্ষতি যতটা করেছে, তার চেয়ে বেশি করেছে পুরুষের ক্ষতি। পুরুষতন্ত্রের কারণে নারী হয়েছে অনুগত, বশ্য। আর পুরুষ হয়েছে হিংস্র, আর স্বার্থপর, নিষ্ঠুর আর বর্বর।     লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

এই মাত্র | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম