শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৮

ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

১৪ অক্টোবর, ২০১৮, মাওয়ায় গিয়েছিলাম ইতিহাসের সাক্ষী হতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করলেন। উদ্বোধন করলেন আরও কিছু সংশ্লি­ষ্ট প্রকল্প। দৃশ্যত, পদ্মার এপাড়ে-ওপাড়ে চলছে দেশের বৃহত্তম উন্নয়ন প্রকল্পের মহাকর্মযজ্ঞ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজের নামের প্রস্তাবনা নাকচ করে দিয়ে পদ্মার নামেই পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করে প্রথামাফিক বক্তব্যের বাইরে গিয়ে বললেন অনেক নেপথ্যকথা। তাঁর বক্তব্য শুনছিলাম আর ভাবছিলাম; ‘আজি হতে শতবর্ষ পরে’ সেই প্রজšে§র মানুষ দ্রুতগতিতে পদ্মা নদী পার হতে হতে শুধুই দেখবে একটি সেতু, হয়তো কল্পনাও করতে পারবে না এই সেতু তৈরির নেপথ্য কাহিনী।

পদ্মা সেতু অবশ্যই দেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন প্রকল্প। কিন্তু আমি এই সেতুকে একটি সেতুর চেয়েও বড় করে দেখি অন্য কারণে। বলি, এই সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী যেমনটি বলছিলেন; এই সেতুটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁর বোন, পুত্র, কন্যা ও জামাতাকে হেনস্তা করার নেপথ্য কাহিনী। পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি দৃশ্যমান হওয়ার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছিলেন, ‘সেদিন আমরা দুই বোন পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছিলাম।’ অনেকের কাছে মনে হতে পারে পদ্মা সেতু নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তটি ছিল একটি পরিবারের বিরুদ্ধেই কেবল। এ কথা ঠিক; ঝড়টি বয়ে গেছে প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের ওপর দিয়ে কিন্তু এই চক্রান্তের মূল লক্ষ্য ছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ এবং ১৬ কোটি মানুষকে অপমানিত করার জন্যই, আর দেশটির নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা আর তাঁর পরিবার ছিল টার্গেট। চক্রান্তকারীরা শুধু একটি বড় প্রকল্পই বাতিল করতে চায়নি, তাদের কালো হাত উদ্যত হয়েছিল বাংলাদেশের বুকে দুর্নীতির কালো চিহ্ন এঁকে দিতে। এ দেশের মানুষকে বিশ্বের বুকে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত একটি জাতিতে পরিচিত করাই ছিল আসল লক্ষ্য। এই বিশাল চক্রের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাবার মতোই তর্জনী তুলে দাঁড়ালেন, চ্যালেঞ্জ দিয়ে বললেন, প্রমাণ করতে হবে কোথায় দুর্নীতি হয়েছে! প্রমাণ দিতে হবে! ঘোষণা দিলেন, যারা আমাদের অপমান করতে চায় তাদের টাকা আমরা নেব না, পদ্মা সেতু হবে নিজেদের টাকাতেই। সেই ঘোষণার ফল আজ দৃশ্যমান। বঙ্গবন্ধুকন্যার এ লড়াইটি হলো মর্যাদার, দেশের সম্মানের। এ লড়াইটি শেখ হাসিনার একক লড়াই, এমনকি সরকারের মধ্যে অর্থমন্ত্রী ও উপদেষ্টারাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন না বলে তিনিই জানিয়েছেন। বলতে দ্বিধা নেই; সেই লড়াইয়ে জিতেছেন শেখ হাসিনা। জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। হেরে গেছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কুচক্রীরা। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশের মর্যাদা।

নানা টানাপোড়েনের মধ্য দিয়েই জীবন প্রবহমান, কিন্তু প্রকৃত মানুষ বাঁচতে চায় মর্যাদা নিয়েই। বিত্তবৈভবসমৃদ্ধ বিশাল আড়ম্বরপূর্ণ জীবন পুরোটাই অর্থহীন; যদি তাতে কোনো মর্যাদা না থাকে। মর্যাদাপূর্ণ একটি জীবন যে কোনো মানুষেরই সহজাত আকাক্সক্ষা। এমনকি জীবনের গভীর সংকটেও মানুষ বাঁচার নিশ্চয়তার পাশাপাশি সম্মান ও মর্যদাও চায়। জীবনানন্দ পড়ছিলাম। তাঁর জীবনের কঠিন সময়ে তিনি একটি চাকরির জন্য চিঠি লিখেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষামন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের সচিব হুমায়ুন কবিরের কাছে (১৬ এপ্রিল, ১৯৫৩) ‘...আমার আর্থিক অবস্থাটা এখন এতটাই শোচনীয় যে, যে কোনো একজন সকর্মক অপর মানুষ যে কাজ করতে পারে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে সে কাজ আমারও করতে পারা উচিত। আমি মনে করি, জিনিসটা একজন মানুষকে সেই সম্মানটা দিয়ে দিতে পারে, যা প্রতিটি মানুষ নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলে অর্জন করে তার বেশি আর কিছু চাই না। আমার দেশ আমার অস্তিত্বের মাত্রাটা মনে রেখে সেই সুযোগটা আমাকে দিক, আমি আমার ন্যূনতম জীবনযাপন নিয়ে থেকে যেতে পারি।’ প্রায় একই সময়ে কবি সঞ্জয় ভট্টাচার্যকে কয়েকটি কবিতা পাঠিয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখছেন (১৩৫৭ বঙ্গাব্দ) : বেশি ঠেকে পড়েছি, সে জন্য বিরক্ত করতে হলো আপনাকে। এখুনি চার-পাঁচশো টাকার দরকার; দয়া করে ব্যবস্থা করুন। ...এই সঙ্গে পাঁচটি কবিতা পাঠাচ্ছি। ... কবিতা বেছেই পাঠিয়েছি, তবু যদি কিছু অপছন্দ হয় আমাকে ফিরিয়ে দিতে পারেন। কবিতা আপনার সুবিধামতো পূর্বাশায় কিংবা অন্য কোনো ভালো পত্রিকায় (উপযুক্ত টাকা দিলে ও মর্যাদা রাখলে) ছাপতে পারেন।’ শেষ পর্যন্ত বিষয়টি ওই মর্যাদারই। জীবনের কঠিন সময়ে সাহায্য চাচ্ছেন কিন্তু মর্যাদা আর সম্মানটুকু ঠিক রেখেই। আরেক কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় অনুজপ্রতিম কবি তুষার রায়ের এক লাইনের ছড়া উদ্ধৃত করছেন- পুলিশ! কবিকে দেখে টুপিটা তুই খুলিস। মানে, এক খেয়ালি নির্বিরোধ কবি আপাত ক্ষমতাশালী পুলিশের কাছ থেকে সামান্য একটু সম্মান ও মর্যাদাই চাচ্ছে কেবল।

একসময়ের ডাকসাইটে সাংবাদিক, সম্পাদক, কূটনীতিক কে জি মুস্তাফার টনটনে মর্যাদাজ্ঞান দেখেছি তাঁর পাশে বসে। বিবৃতিজীবীদের এই দেশে তিনি কোনো দিন দলবদ্ধ বিবৃতিতে সই দেননি। তাঁর কাছে এ ধরনের আবদার নিয়ে এলে তিনি প্রত্যাখ্যান করে বলতেন, কিছু বলার জন্য কে জি মুস্তাফার অত মানুষের সঙ্গে হাত মেলানোর দরকার নেই, কে জি মুস্তাফার একার লেখাই যথেষ্ট।

১৭৮০ সালে যাত্রা হলেও ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরই এ অঞ্চলের সাংবাদিকরা তাদের মর্যাদা ও রুটি-রুজির বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করে। অতীত ঘেঁটে দেখছি, ১৯৫৩ সালের নভেম্বরে পাকিস্তান গণপরিষদে নূর আহমেদ একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এ প্রস্তাবের ভিত্তিতেই সংবাদপত্রসংক্রান্ত আইন ও সাংবাদিকদের চাকরির শর্তাবলি ও বেতন-ভাতা নির্ধারণের জন্য পাকিস্তান প্রেস কমিশন গঠন করা হয়। এ কমিশন ১৯৫৯ সালে একটি রিপোর্ট পেশ করে। এই রিপোর্টে সে সময়কার সংবাদপত্রশিল্পের নানা সীমাবদ্ধতার চিত্র তুলে ধরেও সাংবাদিকদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ৩০০ টাকা নির্ধারণ করতে বলে। কমিশন সাংবাদিকদের কর্মঘণ্টা, ছুটি, গ্রাচুইটি এসব বিষয়েও পরামর্শ দেয়। এই সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতেই দি ওয়ার্কিং জার্নালিস্টস (কন্ডিশন্স অব সার্ভিস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৬০ জারি করা হয়। দৃশ্যত এ আইনবলেই সাংবাদিকতা পেশাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়, গণমাধ্যমে লেখালেখি করলেই সবাই যে সাংবাদিক নন সে বিষয়টিও স্পষ্ট করা হয় এ আইনবলেই। এ আইনবলেই ১৯৬০ সালে বিচারপতি সাজ্জাদ আহমদ জানের নেতৃত্বে গঠিত হয় প্রথম ওয়েজবোর্ড। ১৯৬১ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম ওয়েজবোর্ড রোয়েদাদ ঘোষণা করা হয়। প্রতি পাঁচ বছরে নতুন ওয়েজবোর্ড গঠনের কথা বলা হলেও গোটা পাকিস্তান আমলে আর নতুন কোনো ওয়েজবোর্ড গঠিত হয়নি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ’৭৩ সালে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু সংবাদমাধ্যম, সাংবাদিক, রাজনীতিক ও রাজনীতিবিদদের মর্যাদা এবং সম্পর্ক নিয়ে তাঁর অবিস্মরণীয় ভাষণ দেন। এর ধারাবাহিকতাতেই; সাংবাদিকবান্ধব জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই ১৯৭৪ সালের সংবাদপত্র কর্মচারী (চাকরির শর্তাবলি) আইন প্রণয়ন করেন। এ আইনে সংবাদপত্র ও বার্তা সংস্থায় কর্মরত সাংবাদিকরা ছাড়াও প্রেস শ্রমিক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সার্কুলেশন ও বিজ্ঞাপন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ’৭৫ সালে জাতির জনককে হত্যার পর ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই ’৭৭ সালে ওয়েজবোর্ড গঠন করা হয়। এরপর এ দেশের সংবাদমাধ্যম ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই চলতে থাকে। কিন্তু ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই ’৭৪ সালের আইনটি বাতিল করে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের শ্রম আইনে ন্যস্ত করা হয়। ’৭৪ সালের আইনটিকে শ্রম আইনের কয়েকটি ধারায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় (১৪৩, ১৪৪, ১৪৫, ১৪৬ ও ১৪৮)। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এ কাজ করতে গিয়ে সাংবাদিক-শ্রমিক-কর্মচারীদের কাজটিকে শুধু বেতন-ভাতার নিরিখেই পরিমাপ করা হয়। ভুলে যাওয়া হয় ’৭৪ সালের আইনের মৌল চেতনাটিকেই। সাংবাদিকতা যে একটি বিশেষায়িত পেশা, বিশেষায়িত পেশার জন্য যে বিশেষ বিধানাবলি প্রয়োজন, সর্বোপরি সাংবাদিক কারা এই সংজ্ঞায়নের বিষয়টিও ভুলে যাওয়া হয়। ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড করতে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি যে, আমরা আমাদের পেশার মর্যাদাটি হারিয়ে ফেলেছি। এটা কেড়ে নিয়েছে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। স্বল্পমেয়াদি ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড, পরে সপ্তম ও অষ্টম মজুরি বোর্ড গঠিত হয় শ্রম আইন অনুসারেই। ক্ষমতার পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা হিসেবে আমি এবং আমার সতীর্থরা বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে আনি। এ কথাও বলি; ১৯৬০ বা ’৭৪ সালে আইন প্রণয়নের সময় বেসরকারি টিভি, রেডিও, অনলাইন গণমাধ্যম ছিল না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই দেশে বেসরকারি টেলিভিশন, রেডিও যাত্রা করেছে, বিকশিত হয়েছে অনলাইন মাধ্যম। আমাদের বেশি বেগ পেতে হয়নি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা বোঝাতে যে, আমরা চাই ’৭৪ সালের অইনটি ফিরিয়ে আনা হোক এবং সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক-কর্মচারীদের এ আইনে অন্তর্ভুক্ত হোক। আইনটির শিরোনাম হোক গণমাধ্যমকর্মী আইন, যাতে প্রিন্ট, সম্প্রচার ও অনলাইনমাধ্যমের সব কর্মীকে এ আইনের আওতায় আনা যায়। সেই থেকে কাজ শুরু। সাংবাদিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে আমরা ২০১৩, ২০১৪, ২০১৭ সালে বার বার খসড়া দিই তথ্য মন্ত্রণালয়ে। পেশার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এ লড়াইটিতে দেশের প্রতিটি সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রত্যেক কর্মী অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী চলেন রকেট গতিতে আর তাঁর কোনো কোনো সহযাত্রীর গতি অযন্ত্রচালিত ফেরির মতো। ফলে এত আলোচনা, এত খসড়া আর আলোর মুখ দেখে না। কয়েক মাস আগে সাংবাদিকদের কল্যাণ তহবিলের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে আবার মনে করিয়ে দিই, কিছুটা বিরক্ত হয়েই প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ আইনের কথা তো ২০১৫ সাল থেকে খালি শুনছিই! আমরা শুধু আশপাশে চোখ ঘুরাই, কারও নাম বলি না। কাজটা হওয়াই বড় কথা।

শেষ পর্যন্ত গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনের খসড়াটি মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদিত হয়েছে। এটি এখন আইনে পরিণত হতে মাত্র দুই ধাপ বাকি। শুধু বেতন-ভাতা আর চাকরিবিধিই নিশ্চিত করা নয়, এ আইনটি সাংবাদিকদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দেবে, সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক ও কর্মীদের পেশাগত আইনি কাঠামোর মধ্যে আনবে, সংজ্ঞায়িত করা যাবে গণমাধ্যমকর্মীদের। নতুন আইনটিতে এমনসব বিধান রাখা হয়েছে যা আইনটিকে দীর্ঘমেয়াদে গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব হিসেবেই স্থায়িত্ব দেবে। সম্প্রচারমাধ্যমের অনেক সহকর্মীও বিস্ময়ে দুই চোখ কপালে তুলে প্রশ্ন করেন, এ আইন কি কার্যকর হবে? তাদের বলি, ১৯৬০ সালে যখন সংবাদপত্রের কর্মীদের জন্য আইনটি  হয়েছিল তখনো এ রকম প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। বলতে পারি গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনে আইনটি কার্যকরের বিধানও নিশ্চিত করা হযেছে। কোনো আইন শিল্পের জন্য খারাপ হলে সাংবাদিকরা নিজের স্বার্থেই তার প্রতিবাদ করে, করবে, করতেই হবে। কিন্তু এ আইনটি সর্বাত্মক অর্থেই গণমাধ্যমবান্ধব, গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব এবং ১৯৭৪ সালের আইনটির চেয়ে অগ্রসর।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী! পদ্মা সেতু প্রশ্নে আপনি দেশকে যে উজ্জ্বল উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন, এজন্য দেশ ও জাতি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। ২০১৮ সালের গণমাধ্যম আইনের খসড়া অনুমোদন করে আপনি দেশের গণমাধ্যমকর্মীদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছেন, হারিয়ে যাওয়া প্রিয় কিছু ফিরে পেলে যে আনন্দ সেই আনন্দে আনন্দিত গণমাধ্যমকর্মীরা আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনাকে ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

 

► লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর