শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৮

ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

১৪ অক্টোবর, ২০১৮, মাওয়ায় গিয়েছিলাম ইতিহাসের সাক্ষী হতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করলেন। উদ্বোধন করলেন আরও কিছু সংশ্লি­ষ্ট প্রকল্প। দৃশ্যত, পদ্মার এপাড়ে-ওপাড়ে চলছে দেশের বৃহত্তম উন্নয়ন প্রকল্পের মহাকর্মযজ্ঞ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজের নামের প্রস্তাবনা নাকচ করে দিয়ে পদ্মার নামেই পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করে প্রথামাফিক বক্তব্যের বাইরে গিয়ে বললেন অনেক নেপথ্যকথা। তাঁর বক্তব্য শুনছিলাম আর ভাবছিলাম; ‘আজি হতে শতবর্ষ পরে’ সেই প্রজšে§র মানুষ দ্রুতগতিতে পদ্মা নদী পার হতে হতে শুধুই দেখবে একটি সেতু, হয়তো কল্পনাও করতে পারবে না এই সেতু তৈরির নেপথ্য কাহিনী।

পদ্মা সেতু অবশ্যই দেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন প্রকল্প। কিন্তু আমি এই সেতুকে একটি সেতুর চেয়েও বড় করে দেখি অন্য কারণে। বলি, এই সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী যেমনটি বলছিলেন; এই সেতুটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁর বোন, পুত্র, কন্যা ও জামাতাকে হেনস্তা করার নেপথ্য কাহিনী। পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি দৃশ্যমান হওয়ার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছিলেন, ‘সেদিন আমরা দুই বোন পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছিলাম।’ অনেকের কাছে মনে হতে পারে পদ্মা সেতু নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তটি ছিল একটি পরিবারের বিরুদ্ধেই কেবল। এ কথা ঠিক; ঝড়টি বয়ে গেছে প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের ওপর দিয়ে কিন্তু এই চক্রান্তের মূল লক্ষ্য ছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ এবং ১৬ কোটি মানুষকে অপমানিত করার জন্যই, আর দেশটির নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা আর তাঁর পরিবার ছিল টার্গেট। চক্রান্তকারীরা শুধু একটি বড় প্রকল্পই বাতিল করতে চায়নি, তাদের কালো হাত উদ্যত হয়েছিল বাংলাদেশের বুকে দুর্নীতির কালো চিহ্ন এঁকে দিতে। এ দেশের মানুষকে বিশ্বের বুকে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত একটি জাতিতে পরিচিত করাই ছিল আসল লক্ষ্য। এই বিশাল চক্রের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাবার মতোই তর্জনী তুলে দাঁড়ালেন, চ্যালেঞ্জ দিয়ে বললেন, প্রমাণ করতে হবে কোথায় দুর্নীতি হয়েছে! প্রমাণ দিতে হবে! ঘোষণা দিলেন, যারা আমাদের অপমান করতে চায় তাদের টাকা আমরা নেব না, পদ্মা সেতু হবে নিজেদের টাকাতেই। সেই ঘোষণার ফল আজ দৃশ্যমান। বঙ্গবন্ধুকন্যার এ লড়াইটি হলো মর্যাদার, দেশের সম্মানের। এ লড়াইটি শেখ হাসিনার একক লড়াই, এমনকি সরকারের মধ্যে অর্থমন্ত্রী ও উপদেষ্টারাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন না বলে তিনিই জানিয়েছেন। বলতে দ্বিধা নেই; সেই লড়াইয়ে জিতেছেন শেখ হাসিনা। জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। হেরে গেছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কুচক্রীরা। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশের মর্যাদা।

নানা টানাপোড়েনের মধ্য দিয়েই জীবন প্রবহমান, কিন্তু প্রকৃত মানুষ বাঁচতে চায় মর্যাদা নিয়েই। বিত্তবৈভবসমৃদ্ধ বিশাল আড়ম্বরপূর্ণ জীবন পুরোটাই অর্থহীন; যদি তাতে কোনো মর্যাদা না থাকে। মর্যাদাপূর্ণ একটি জীবন যে কোনো মানুষেরই সহজাত আকাক্সক্ষা। এমনকি জীবনের গভীর সংকটেও মানুষ বাঁচার নিশ্চয়তার পাশাপাশি সম্মান ও মর্যদাও চায়। জীবনানন্দ পড়ছিলাম। তাঁর জীবনের কঠিন সময়ে তিনি একটি চাকরির জন্য চিঠি লিখেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষামন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের সচিব হুমায়ুন কবিরের কাছে (১৬ এপ্রিল, ১৯৫৩) ‘...আমার আর্থিক অবস্থাটা এখন এতটাই শোচনীয় যে, যে কোনো একজন সকর্মক অপর মানুষ যে কাজ করতে পারে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে সে কাজ আমারও করতে পারা উচিত। আমি মনে করি, জিনিসটা একজন মানুষকে সেই সম্মানটা দিয়ে দিতে পারে, যা প্রতিটি মানুষ নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলে অর্জন করে তার বেশি আর কিছু চাই না। আমার দেশ আমার অস্তিত্বের মাত্রাটা মনে রেখে সেই সুযোগটা আমাকে দিক, আমি আমার ন্যূনতম জীবনযাপন নিয়ে থেকে যেতে পারি।’ প্রায় একই সময়ে কবি সঞ্জয় ভট্টাচার্যকে কয়েকটি কবিতা পাঠিয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখছেন (১৩৫৭ বঙ্গাব্দ) : বেশি ঠেকে পড়েছি, সে জন্য বিরক্ত করতে হলো আপনাকে। এখুনি চার-পাঁচশো টাকার দরকার; দয়া করে ব্যবস্থা করুন। ...এই সঙ্গে পাঁচটি কবিতা পাঠাচ্ছি। ... কবিতা বেছেই পাঠিয়েছি, তবু যদি কিছু অপছন্দ হয় আমাকে ফিরিয়ে দিতে পারেন। কবিতা আপনার সুবিধামতো পূর্বাশায় কিংবা অন্য কোনো ভালো পত্রিকায় (উপযুক্ত টাকা দিলে ও মর্যাদা রাখলে) ছাপতে পারেন।’ শেষ পর্যন্ত বিষয়টি ওই মর্যাদারই। জীবনের কঠিন সময়ে সাহায্য চাচ্ছেন কিন্তু মর্যাদা আর সম্মানটুকু ঠিক রেখেই। আরেক কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় অনুজপ্রতিম কবি তুষার রায়ের এক লাইনের ছড়া উদ্ধৃত করছেন- পুলিশ! কবিকে দেখে টুপিটা তুই খুলিস। মানে, এক খেয়ালি নির্বিরোধ কবি আপাত ক্ষমতাশালী পুলিশের কাছ থেকে সামান্য একটু সম্মান ও মর্যাদাই চাচ্ছে কেবল।

একসময়ের ডাকসাইটে সাংবাদিক, সম্পাদক, কূটনীতিক কে জি মুস্তাফার টনটনে মর্যাদাজ্ঞান দেখেছি তাঁর পাশে বসে। বিবৃতিজীবীদের এই দেশে তিনি কোনো দিন দলবদ্ধ বিবৃতিতে সই দেননি। তাঁর কাছে এ ধরনের আবদার নিয়ে এলে তিনি প্রত্যাখ্যান করে বলতেন, কিছু বলার জন্য কে জি মুস্তাফার অত মানুষের সঙ্গে হাত মেলানোর দরকার নেই, কে জি মুস্তাফার একার লেখাই যথেষ্ট।

১৭৮০ সালে যাত্রা হলেও ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরই এ অঞ্চলের সাংবাদিকরা তাদের মর্যাদা ও রুটি-রুজির বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করে। অতীত ঘেঁটে দেখছি, ১৯৫৩ সালের নভেম্বরে পাকিস্তান গণপরিষদে নূর আহমেদ একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এ প্রস্তাবের ভিত্তিতেই সংবাদপত্রসংক্রান্ত আইন ও সাংবাদিকদের চাকরির শর্তাবলি ও বেতন-ভাতা নির্ধারণের জন্য পাকিস্তান প্রেস কমিশন গঠন করা হয়। এ কমিশন ১৯৫৯ সালে একটি রিপোর্ট পেশ করে। এই রিপোর্টে সে সময়কার সংবাদপত্রশিল্পের নানা সীমাবদ্ধতার চিত্র তুলে ধরেও সাংবাদিকদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ৩০০ টাকা নির্ধারণ করতে বলে। কমিশন সাংবাদিকদের কর্মঘণ্টা, ছুটি, গ্রাচুইটি এসব বিষয়েও পরামর্শ দেয়। এই সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতেই দি ওয়ার্কিং জার্নালিস্টস (কন্ডিশন্স অব সার্ভিস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৬০ জারি করা হয়। দৃশ্যত এ আইনবলেই সাংবাদিকতা পেশাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়, গণমাধ্যমে লেখালেখি করলেই সবাই যে সাংবাদিক নন সে বিষয়টিও স্পষ্ট করা হয় এ আইনবলেই। এ আইনবলেই ১৯৬০ সালে বিচারপতি সাজ্জাদ আহমদ জানের নেতৃত্বে গঠিত হয় প্রথম ওয়েজবোর্ড। ১৯৬১ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম ওয়েজবোর্ড রোয়েদাদ ঘোষণা করা হয়। প্রতি পাঁচ বছরে নতুন ওয়েজবোর্ড গঠনের কথা বলা হলেও গোটা পাকিস্তান আমলে আর নতুন কোনো ওয়েজবোর্ড গঠিত হয়নি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ’৭৩ সালে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু সংবাদমাধ্যম, সাংবাদিক, রাজনীতিক ও রাজনীতিবিদদের মর্যাদা এবং সম্পর্ক নিয়ে তাঁর অবিস্মরণীয় ভাষণ দেন। এর ধারাবাহিকতাতেই; সাংবাদিকবান্ধব জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই ১৯৭৪ সালের সংবাদপত্র কর্মচারী (চাকরির শর্তাবলি) আইন প্রণয়ন করেন। এ আইনে সংবাদপত্র ও বার্তা সংস্থায় কর্মরত সাংবাদিকরা ছাড়াও প্রেস শ্রমিক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সার্কুলেশন ও বিজ্ঞাপন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ’৭৫ সালে জাতির জনককে হত্যার পর ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই ’৭৭ সালে ওয়েজবোর্ড গঠন করা হয়। এরপর এ দেশের সংবাদমাধ্যম ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই চলতে থাকে। কিন্তু ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই ’৭৪ সালের আইনটি বাতিল করে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের শ্রম আইনে ন্যস্ত করা হয়। ’৭৪ সালের আইনটিকে শ্রম আইনের কয়েকটি ধারায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় (১৪৩, ১৪৪, ১৪৫, ১৪৬ ও ১৪৮)। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এ কাজ করতে গিয়ে সাংবাদিক-শ্রমিক-কর্মচারীদের কাজটিকে শুধু বেতন-ভাতার নিরিখেই পরিমাপ করা হয়। ভুলে যাওয়া হয় ’৭৪ সালের আইনের মৌল চেতনাটিকেই। সাংবাদিকতা যে একটি বিশেষায়িত পেশা, বিশেষায়িত পেশার জন্য যে বিশেষ বিধানাবলি প্রয়োজন, সর্বোপরি সাংবাদিক কারা এই সংজ্ঞায়নের বিষয়টিও ভুলে যাওয়া হয়। ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড করতে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি যে, আমরা আমাদের পেশার মর্যাদাটি হারিয়ে ফেলেছি। এটা কেড়ে নিয়েছে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। স্বল্পমেয়াদি ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড, পরে সপ্তম ও অষ্টম মজুরি বোর্ড গঠিত হয় শ্রম আইন অনুসারেই। ক্ষমতার পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা হিসেবে আমি এবং আমার সতীর্থরা বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে আনি। এ কথাও বলি; ১৯৬০ বা ’৭৪ সালে আইন প্রণয়নের সময় বেসরকারি টিভি, রেডিও, অনলাইন গণমাধ্যম ছিল না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই দেশে বেসরকারি টেলিভিশন, রেডিও যাত্রা করেছে, বিকশিত হয়েছে অনলাইন মাধ্যম। আমাদের বেশি বেগ পেতে হয়নি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা বোঝাতে যে, আমরা চাই ’৭৪ সালের অইনটি ফিরিয়ে আনা হোক এবং সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক-কর্মচারীদের এ আইনে অন্তর্ভুক্ত হোক। আইনটির শিরোনাম হোক গণমাধ্যমকর্মী আইন, যাতে প্রিন্ট, সম্প্রচার ও অনলাইনমাধ্যমের সব কর্মীকে এ আইনের আওতায় আনা যায়। সেই থেকে কাজ শুরু। সাংবাদিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে আমরা ২০১৩, ২০১৪, ২০১৭ সালে বার বার খসড়া দিই তথ্য মন্ত্রণালয়ে। পেশার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এ লড়াইটিতে দেশের প্রতিটি সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রত্যেক কর্মী অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী চলেন রকেট গতিতে আর তাঁর কোনো কোনো সহযাত্রীর গতি অযন্ত্রচালিত ফেরির মতো। ফলে এত আলোচনা, এত খসড়া আর আলোর মুখ দেখে না। কয়েক মাস আগে সাংবাদিকদের কল্যাণ তহবিলের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে আবার মনে করিয়ে দিই, কিছুটা বিরক্ত হয়েই প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ আইনের কথা তো ২০১৫ সাল থেকে খালি শুনছিই! আমরা শুধু আশপাশে চোখ ঘুরাই, কারও নাম বলি না। কাজটা হওয়াই বড় কথা।

শেষ পর্যন্ত গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনের খসড়াটি মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদিত হয়েছে। এটি এখন আইনে পরিণত হতে মাত্র দুই ধাপ বাকি। শুধু বেতন-ভাতা আর চাকরিবিধিই নিশ্চিত করা নয়, এ আইনটি সাংবাদিকদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দেবে, সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক ও কর্মীদের পেশাগত আইনি কাঠামোর মধ্যে আনবে, সংজ্ঞায়িত করা যাবে গণমাধ্যমকর্মীদের। নতুন আইনটিতে এমনসব বিধান রাখা হয়েছে যা আইনটিকে দীর্ঘমেয়াদে গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব হিসেবেই স্থায়িত্ব দেবে। সম্প্রচারমাধ্যমের অনেক সহকর্মীও বিস্ময়ে দুই চোখ কপালে তুলে প্রশ্ন করেন, এ আইন কি কার্যকর হবে? তাদের বলি, ১৯৬০ সালে যখন সংবাদপত্রের কর্মীদের জন্য আইনটি  হয়েছিল তখনো এ রকম প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। বলতে পারি গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনে আইনটি কার্যকরের বিধানও নিশ্চিত করা হযেছে। কোনো আইন শিল্পের জন্য খারাপ হলে সাংবাদিকরা নিজের স্বার্থেই তার প্রতিবাদ করে, করবে, করতেই হবে। কিন্তু এ আইনটি সর্বাত্মক অর্থেই গণমাধ্যমবান্ধব, গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব এবং ১৯৭৪ সালের আইনটির চেয়ে অগ্রসর।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী! পদ্মা সেতু প্রশ্নে আপনি দেশকে যে উজ্জ্বল উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন, এজন্য দেশ ও জাতি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। ২০১৮ সালের গণমাধ্যম আইনের খসড়া অনুমোদন করে আপনি দেশের গণমাধ্যমকর্মীদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছেন, হারিয়ে যাওয়া প্রিয় কিছু ফিরে পেলে যে আনন্দ সেই আনন্দে আনন্দিত গণমাধ্যমকর্মীরা আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনাকে ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

 

► লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

এই মাত্র | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়
কিবরিয়া হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

মূল্যবৃদ্ধি
মূল্যবৃদ্ধি

রকমারি রম্য

হিতে বিপরীত
হিতে বিপরীত

রকমারি রম্য

৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
৫৩ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল

নগর জীবন