শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৮

ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

১৪ অক্টোবর, ২০১৮, মাওয়ায় গিয়েছিলাম ইতিহাসের সাক্ষী হতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করলেন। উদ্বোধন করলেন আরও কিছু সংশ্লি­ষ্ট প্রকল্প। দৃশ্যত, পদ্মার এপাড়ে-ওপাড়ে চলছে দেশের বৃহত্তম উন্নয়ন প্রকল্পের মহাকর্মযজ্ঞ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজের নামের প্রস্তাবনা নাকচ করে দিয়ে পদ্মার নামেই পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করে প্রথামাফিক বক্তব্যের বাইরে গিয়ে বললেন অনেক নেপথ্যকথা। তাঁর বক্তব্য শুনছিলাম আর ভাবছিলাম; ‘আজি হতে শতবর্ষ পরে’ সেই প্রজšে§র মানুষ দ্রুতগতিতে পদ্মা নদী পার হতে হতে শুধুই দেখবে একটি সেতু, হয়তো কল্পনাও করতে পারবে না এই সেতু তৈরির নেপথ্য কাহিনী।

পদ্মা সেতু অবশ্যই দেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন প্রকল্প। কিন্তু আমি এই সেতুকে একটি সেতুর চেয়েও বড় করে দেখি অন্য কারণে। বলি, এই সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী যেমনটি বলছিলেন; এই সেতুটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁর বোন, পুত্র, কন্যা ও জামাতাকে হেনস্তা করার নেপথ্য কাহিনী। পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি দৃশ্যমান হওয়ার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছিলেন, ‘সেদিন আমরা দুই বোন পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছিলাম।’ অনেকের কাছে মনে হতে পারে পদ্মা সেতু নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তটি ছিল একটি পরিবারের বিরুদ্ধেই কেবল। এ কথা ঠিক; ঝড়টি বয়ে গেছে প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের ওপর দিয়ে কিন্তু এই চক্রান্তের মূল লক্ষ্য ছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ এবং ১৬ কোটি মানুষকে অপমানিত করার জন্যই, আর দেশটির নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা আর তাঁর পরিবার ছিল টার্গেট। চক্রান্তকারীরা শুধু একটি বড় প্রকল্পই বাতিল করতে চায়নি, তাদের কালো হাত উদ্যত হয়েছিল বাংলাদেশের বুকে দুর্নীতির কালো চিহ্ন এঁকে দিতে। এ দেশের মানুষকে বিশ্বের বুকে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত একটি জাতিতে পরিচিত করাই ছিল আসল লক্ষ্য। এই বিশাল চক্রের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাবার মতোই তর্জনী তুলে দাঁড়ালেন, চ্যালেঞ্জ দিয়ে বললেন, প্রমাণ করতে হবে কোথায় দুর্নীতি হয়েছে! প্রমাণ দিতে হবে! ঘোষণা দিলেন, যারা আমাদের অপমান করতে চায় তাদের টাকা আমরা নেব না, পদ্মা সেতু হবে নিজেদের টাকাতেই। সেই ঘোষণার ফল আজ দৃশ্যমান। বঙ্গবন্ধুকন্যার এ লড়াইটি হলো মর্যাদার, দেশের সম্মানের। এ লড়াইটি শেখ হাসিনার একক লড়াই, এমনকি সরকারের মধ্যে অর্থমন্ত্রী ও উপদেষ্টারাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন না বলে তিনিই জানিয়েছেন। বলতে দ্বিধা নেই; সেই লড়াইয়ে জিতেছেন শেখ হাসিনা। জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। হেরে গেছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কুচক্রীরা। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশের মর্যাদা।

নানা টানাপোড়েনের মধ্য দিয়েই জীবন প্রবহমান, কিন্তু প্রকৃত মানুষ বাঁচতে চায় মর্যাদা নিয়েই। বিত্তবৈভবসমৃদ্ধ বিশাল আড়ম্বরপূর্ণ জীবন পুরোটাই অর্থহীন; যদি তাতে কোনো মর্যাদা না থাকে। মর্যাদাপূর্ণ একটি জীবন যে কোনো মানুষেরই সহজাত আকাক্সক্ষা। এমনকি জীবনের গভীর সংকটেও মানুষ বাঁচার নিশ্চয়তার পাশাপাশি সম্মান ও মর্যদাও চায়। জীবনানন্দ পড়ছিলাম। তাঁর জীবনের কঠিন সময়ে তিনি একটি চাকরির জন্য চিঠি লিখেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষামন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের সচিব হুমায়ুন কবিরের কাছে (১৬ এপ্রিল, ১৯৫৩) ‘...আমার আর্থিক অবস্থাটা এখন এতটাই শোচনীয় যে, যে কোনো একজন সকর্মক অপর মানুষ যে কাজ করতে পারে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে সে কাজ আমারও করতে পারা উচিত। আমি মনে করি, জিনিসটা একজন মানুষকে সেই সম্মানটা দিয়ে দিতে পারে, যা প্রতিটি মানুষ নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলে অর্জন করে তার বেশি আর কিছু চাই না। আমার দেশ আমার অস্তিত্বের মাত্রাটা মনে রেখে সেই সুযোগটা আমাকে দিক, আমি আমার ন্যূনতম জীবনযাপন নিয়ে থেকে যেতে পারি।’ প্রায় একই সময়ে কবি সঞ্জয় ভট্টাচার্যকে কয়েকটি কবিতা পাঠিয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখছেন (১৩৫৭ বঙ্গাব্দ) : বেশি ঠেকে পড়েছি, সে জন্য বিরক্ত করতে হলো আপনাকে। এখুনি চার-পাঁচশো টাকার দরকার; দয়া করে ব্যবস্থা করুন। ...এই সঙ্গে পাঁচটি কবিতা পাঠাচ্ছি। ... কবিতা বেছেই পাঠিয়েছি, তবু যদি কিছু অপছন্দ হয় আমাকে ফিরিয়ে দিতে পারেন। কবিতা আপনার সুবিধামতো পূর্বাশায় কিংবা অন্য কোনো ভালো পত্রিকায় (উপযুক্ত টাকা দিলে ও মর্যাদা রাখলে) ছাপতে পারেন।’ শেষ পর্যন্ত বিষয়টি ওই মর্যাদারই। জীবনের কঠিন সময়ে সাহায্য চাচ্ছেন কিন্তু মর্যাদা আর সম্মানটুকু ঠিক রেখেই। আরেক কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় অনুজপ্রতিম কবি তুষার রায়ের এক লাইনের ছড়া উদ্ধৃত করছেন- পুলিশ! কবিকে দেখে টুপিটা তুই খুলিস। মানে, এক খেয়ালি নির্বিরোধ কবি আপাত ক্ষমতাশালী পুলিশের কাছ থেকে সামান্য একটু সম্মান ও মর্যাদাই চাচ্ছে কেবল।

একসময়ের ডাকসাইটে সাংবাদিক, সম্পাদক, কূটনীতিক কে জি মুস্তাফার টনটনে মর্যাদাজ্ঞান দেখেছি তাঁর পাশে বসে। বিবৃতিজীবীদের এই দেশে তিনি কোনো দিন দলবদ্ধ বিবৃতিতে সই দেননি। তাঁর কাছে এ ধরনের আবদার নিয়ে এলে তিনি প্রত্যাখ্যান করে বলতেন, কিছু বলার জন্য কে জি মুস্তাফার অত মানুষের সঙ্গে হাত মেলানোর দরকার নেই, কে জি মুস্তাফার একার লেখাই যথেষ্ট।

১৭৮০ সালে যাত্রা হলেও ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরই এ অঞ্চলের সাংবাদিকরা তাদের মর্যাদা ও রুটি-রুজির বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করে। অতীত ঘেঁটে দেখছি, ১৯৫৩ সালের নভেম্বরে পাকিস্তান গণপরিষদে নূর আহমেদ একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এ প্রস্তাবের ভিত্তিতেই সংবাদপত্রসংক্রান্ত আইন ও সাংবাদিকদের চাকরির শর্তাবলি ও বেতন-ভাতা নির্ধারণের জন্য পাকিস্তান প্রেস কমিশন গঠন করা হয়। এ কমিশন ১৯৫৯ সালে একটি রিপোর্ট পেশ করে। এই রিপোর্টে সে সময়কার সংবাদপত্রশিল্পের নানা সীমাবদ্ধতার চিত্র তুলে ধরেও সাংবাদিকদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ৩০০ টাকা নির্ধারণ করতে বলে। কমিশন সাংবাদিকদের কর্মঘণ্টা, ছুটি, গ্রাচুইটি এসব বিষয়েও পরামর্শ দেয়। এই সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতেই দি ওয়ার্কিং জার্নালিস্টস (কন্ডিশন্স অব সার্ভিস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৬০ জারি করা হয়। দৃশ্যত এ আইনবলেই সাংবাদিকতা পেশাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়, গণমাধ্যমে লেখালেখি করলেই সবাই যে সাংবাদিক নন সে বিষয়টিও স্পষ্ট করা হয় এ আইনবলেই। এ আইনবলেই ১৯৬০ সালে বিচারপতি সাজ্জাদ আহমদ জানের নেতৃত্বে গঠিত হয় প্রথম ওয়েজবোর্ড। ১৯৬১ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম ওয়েজবোর্ড রোয়েদাদ ঘোষণা করা হয়। প্রতি পাঁচ বছরে নতুন ওয়েজবোর্ড গঠনের কথা বলা হলেও গোটা পাকিস্তান আমলে আর নতুন কোনো ওয়েজবোর্ড গঠিত হয়নি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ’৭৩ সালে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু সংবাদমাধ্যম, সাংবাদিক, রাজনীতিক ও রাজনীতিবিদদের মর্যাদা এবং সম্পর্ক নিয়ে তাঁর অবিস্মরণীয় ভাষণ দেন। এর ধারাবাহিকতাতেই; সাংবাদিকবান্ধব জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই ১৯৭৪ সালের সংবাদপত্র কর্মচারী (চাকরির শর্তাবলি) আইন প্রণয়ন করেন। এ আইনে সংবাদপত্র ও বার্তা সংস্থায় কর্মরত সাংবাদিকরা ছাড়াও প্রেস শ্রমিক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সার্কুলেশন ও বিজ্ঞাপন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ’৭৫ সালে জাতির জনককে হত্যার পর ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই ’৭৭ সালে ওয়েজবোর্ড গঠন করা হয়। এরপর এ দেশের সংবাদমাধ্যম ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই চলতে থাকে। কিন্তু ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই ’৭৪ সালের আইনটি বাতিল করে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের শ্রম আইনে ন্যস্ত করা হয়। ’৭৪ সালের আইনটিকে শ্রম আইনের কয়েকটি ধারায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় (১৪৩, ১৪৪, ১৪৫, ১৪৬ ও ১৪৮)। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এ কাজ করতে গিয়ে সাংবাদিক-শ্রমিক-কর্মচারীদের কাজটিকে শুধু বেতন-ভাতার নিরিখেই পরিমাপ করা হয়। ভুলে যাওয়া হয় ’৭৪ সালের আইনের মৌল চেতনাটিকেই। সাংবাদিকতা যে একটি বিশেষায়িত পেশা, বিশেষায়িত পেশার জন্য যে বিশেষ বিধানাবলি প্রয়োজন, সর্বোপরি সাংবাদিক কারা এই সংজ্ঞায়নের বিষয়টিও ভুলে যাওয়া হয়। ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড করতে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি যে, আমরা আমাদের পেশার মর্যাদাটি হারিয়ে ফেলেছি। এটা কেড়ে নিয়েছে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। স্বল্পমেয়াদি ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড, পরে সপ্তম ও অষ্টম মজুরি বোর্ড গঠিত হয় শ্রম আইন অনুসারেই। ক্ষমতার পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা হিসেবে আমি এবং আমার সতীর্থরা বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে আনি। এ কথাও বলি; ১৯৬০ বা ’৭৪ সালে আইন প্রণয়নের সময় বেসরকারি টিভি, রেডিও, অনলাইন গণমাধ্যম ছিল না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই দেশে বেসরকারি টেলিভিশন, রেডিও যাত্রা করেছে, বিকশিত হয়েছে অনলাইন মাধ্যম। আমাদের বেশি বেগ পেতে হয়নি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা বোঝাতে যে, আমরা চাই ’৭৪ সালের অইনটি ফিরিয়ে আনা হোক এবং সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক-কর্মচারীদের এ আইনে অন্তর্ভুক্ত হোক। আইনটির শিরোনাম হোক গণমাধ্যমকর্মী আইন, যাতে প্রিন্ট, সম্প্রচার ও অনলাইনমাধ্যমের সব কর্মীকে এ আইনের আওতায় আনা যায়। সেই থেকে কাজ শুরু। সাংবাদিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে আমরা ২০১৩, ২০১৪, ২০১৭ সালে বার বার খসড়া দিই তথ্য মন্ত্রণালয়ে। পেশার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এ লড়াইটিতে দেশের প্রতিটি সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রত্যেক কর্মী অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী চলেন রকেট গতিতে আর তাঁর কোনো কোনো সহযাত্রীর গতি অযন্ত্রচালিত ফেরির মতো। ফলে এত আলোচনা, এত খসড়া আর আলোর মুখ দেখে না। কয়েক মাস আগে সাংবাদিকদের কল্যাণ তহবিলের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে আবার মনে করিয়ে দিই, কিছুটা বিরক্ত হয়েই প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ আইনের কথা তো ২০১৫ সাল থেকে খালি শুনছিই! আমরা শুধু আশপাশে চোখ ঘুরাই, কারও নাম বলি না। কাজটা হওয়াই বড় কথা।

শেষ পর্যন্ত গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনের খসড়াটি মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদিত হয়েছে। এটি এখন আইনে পরিণত হতে মাত্র দুই ধাপ বাকি। শুধু বেতন-ভাতা আর চাকরিবিধিই নিশ্চিত করা নয়, এ আইনটি সাংবাদিকদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দেবে, সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক ও কর্মীদের পেশাগত আইনি কাঠামোর মধ্যে আনবে, সংজ্ঞায়িত করা যাবে গণমাধ্যমকর্মীদের। নতুন আইনটিতে এমনসব বিধান রাখা হয়েছে যা আইনটিকে দীর্ঘমেয়াদে গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব হিসেবেই স্থায়িত্ব দেবে। সম্প্রচারমাধ্যমের অনেক সহকর্মীও বিস্ময়ে দুই চোখ কপালে তুলে প্রশ্ন করেন, এ আইন কি কার্যকর হবে? তাদের বলি, ১৯৬০ সালে যখন সংবাদপত্রের কর্মীদের জন্য আইনটি  হয়েছিল তখনো এ রকম প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। বলতে পারি গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনে আইনটি কার্যকরের বিধানও নিশ্চিত করা হযেছে। কোনো আইন শিল্পের জন্য খারাপ হলে সাংবাদিকরা নিজের স্বার্থেই তার প্রতিবাদ করে, করবে, করতেই হবে। কিন্তু এ আইনটি সর্বাত্মক অর্থেই গণমাধ্যমবান্ধব, গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব এবং ১৯৭৪ সালের আইনটির চেয়ে অগ্রসর।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী! পদ্মা সেতু প্রশ্নে আপনি দেশকে যে উজ্জ্বল উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন, এজন্য দেশ ও জাতি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। ২০১৮ সালের গণমাধ্যম আইনের খসড়া অনুমোদন করে আপনি দেশের গণমাধ্যমকর্মীদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছেন, হারিয়ে যাওয়া প্রিয় কিছু ফিরে পেলে যে আনন্দ সেই আনন্দে আনন্দিত গণমাধ্যমকর্মীরা আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনাকে ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

 

► লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা