শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৮

ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

১৪ অক্টোবর, ২০১৮, মাওয়ায় গিয়েছিলাম ইতিহাসের সাক্ষী হতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করলেন। উদ্বোধন করলেন আরও কিছু সংশ্লি­ষ্ট প্রকল্প। দৃশ্যত, পদ্মার এপাড়ে-ওপাড়ে চলছে দেশের বৃহত্তম উন্নয়ন প্রকল্পের মহাকর্মযজ্ঞ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজের নামের প্রস্তাবনা নাকচ করে দিয়ে পদ্মার নামেই পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করে প্রথামাফিক বক্তব্যের বাইরে গিয়ে বললেন অনেক নেপথ্যকথা। তাঁর বক্তব্য শুনছিলাম আর ভাবছিলাম; ‘আজি হতে শতবর্ষ পরে’ সেই প্রজšে§র মানুষ দ্রুতগতিতে পদ্মা নদী পার হতে হতে শুধুই দেখবে একটি সেতু, হয়তো কল্পনাও করতে পারবে না এই সেতু তৈরির নেপথ্য কাহিনী।

পদ্মা সেতু অবশ্যই দেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন প্রকল্প। কিন্তু আমি এই সেতুকে একটি সেতুর চেয়েও বড় করে দেখি অন্য কারণে। বলি, এই সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী যেমনটি বলছিলেন; এই সেতুটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁর বোন, পুত্র, কন্যা ও জামাতাকে হেনস্তা করার নেপথ্য কাহিনী। পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি দৃশ্যমান হওয়ার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছিলেন, ‘সেদিন আমরা দুই বোন পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছিলাম।’ অনেকের কাছে মনে হতে পারে পদ্মা সেতু নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তটি ছিল একটি পরিবারের বিরুদ্ধেই কেবল। এ কথা ঠিক; ঝড়টি বয়ে গেছে প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের ওপর দিয়ে কিন্তু এই চক্রান্তের মূল লক্ষ্য ছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ এবং ১৬ কোটি মানুষকে অপমানিত করার জন্যই, আর দেশটির নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা আর তাঁর পরিবার ছিল টার্গেট। চক্রান্তকারীরা শুধু একটি বড় প্রকল্পই বাতিল করতে চায়নি, তাদের কালো হাত উদ্যত হয়েছিল বাংলাদেশের বুকে দুর্নীতির কালো চিহ্ন এঁকে দিতে। এ দেশের মানুষকে বিশ্বের বুকে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত একটি জাতিতে পরিচিত করাই ছিল আসল লক্ষ্য। এই বিশাল চক্রের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাবার মতোই তর্জনী তুলে দাঁড়ালেন, চ্যালেঞ্জ দিয়ে বললেন, প্রমাণ করতে হবে কোথায় দুর্নীতি হয়েছে! প্রমাণ দিতে হবে! ঘোষণা দিলেন, যারা আমাদের অপমান করতে চায় তাদের টাকা আমরা নেব না, পদ্মা সেতু হবে নিজেদের টাকাতেই। সেই ঘোষণার ফল আজ দৃশ্যমান। বঙ্গবন্ধুকন্যার এ লড়াইটি হলো মর্যাদার, দেশের সম্মানের। এ লড়াইটি শেখ হাসিনার একক লড়াই, এমনকি সরকারের মধ্যে অর্থমন্ত্রী ও উপদেষ্টারাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন না বলে তিনিই জানিয়েছেন। বলতে দ্বিধা নেই; সেই লড়াইয়ে জিতেছেন শেখ হাসিনা। জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। হেরে গেছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কুচক্রীরা। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশের মর্যাদা।

নানা টানাপোড়েনের মধ্য দিয়েই জীবন প্রবহমান, কিন্তু প্রকৃত মানুষ বাঁচতে চায় মর্যাদা নিয়েই। বিত্তবৈভবসমৃদ্ধ বিশাল আড়ম্বরপূর্ণ জীবন পুরোটাই অর্থহীন; যদি তাতে কোনো মর্যাদা না থাকে। মর্যাদাপূর্ণ একটি জীবন যে কোনো মানুষেরই সহজাত আকাক্সক্ষা। এমনকি জীবনের গভীর সংকটেও মানুষ বাঁচার নিশ্চয়তার পাশাপাশি সম্মান ও মর্যদাও চায়। জীবনানন্দ পড়ছিলাম। তাঁর জীবনের কঠিন সময়ে তিনি একটি চাকরির জন্য চিঠি লিখেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষামন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের সচিব হুমায়ুন কবিরের কাছে (১৬ এপ্রিল, ১৯৫৩) ‘...আমার আর্থিক অবস্থাটা এখন এতটাই শোচনীয় যে, যে কোনো একজন সকর্মক অপর মানুষ যে কাজ করতে পারে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে সে কাজ আমারও করতে পারা উচিত। আমি মনে করি, জিনিসটা একজন মানুষকে সেই সম্মানটা দিয়ে দিতে পারে, যা প্রতিটি মানুষ নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলে অর্জন করে তার বেশি আর কিছু চাই না। আমার দেশ আমার অস্তিত্বের মাত্রাটা মনে রেখে সেই সুযোগটা আমাকে দিক, আমি আমার ন্যূনতম জীবনযাপন নিয়ে থেকে যেতে পারি।’ প্রায় একই সময়ে কবি সঞ্জয় ভট্টাচার্যকে কয়েকটি কবিতা পাঠিয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখছেন (১৩৫৭ বঙ্গাব্দ) : বেশি ঠেকে পড়েছি, সে জন্য বিরক্ত করতে হলো আপনাকে। এখুনি চার-পাঁচশো টাকার দরকার; দয়া করে ব্যবস্থা করুন। ...এই সঙ্গে পাঁচটি কবিতা পাঠাচ্ছি। ... কবিতা বেছেই পাঠিয়েছি, তবু যদি কিছু অপছন্দ হয় আমাকে ফিরিয়ে দিতে পারেন। কবিতা আপনার সুবিধামতো পূর্বাশায় কিংবা অন্য কোনো ভালো পত্রিকায় (উপযুক্ত টাকা দিলে ও মর্যাদা রাখলে) ছাপতে পারেন।’ শেষ পর্যন্ত বিষয়টি ওই মর্যাদারই। জীবনের কঠিন সময়ে সাহায্য চাচ্ছেন কিন্তু মর্যাদা আর সম্মানটুকু ঠিক রেখেই। আরেক কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় অনুজপ্রতিম কবি তুষার রায়ের এক লাইনের ছড়া উদ্ধৃত করছেন- পুলিশ! কবিকে দেখে টুপিটা তুই খুলিস। মানে, এক খেয়ালি নির্বিরোধ কবি আপাত ক্ষমতাশালী পুলিশের কাছ থেকে সামান্য একটু সম্মান ও মর্যাদাই চাচ্ছে কেবল।

একসময়ের ডাকসাইটে সাংবাদিক, সম্পাদক, কূটনীতিক কে জি মুস্তাফার টনটনে মর্যাদাজ্ঞান দেখেছি তাঁর পাশে বসে। বিবৃতিজীবীদের এই দেশে তিনি কোনো দিন দলবদ্ধ বিবৃতিতে সই দেননি। তাঁর কাছে এ ধরনের আবদার নিয়ে এলে তিনি প্রত্যাখ্যান করে বলতেন, কিছু বলার জন্য কে জি মুস্তাফার অত মানুষের সঙ্গে হাত মেলানোর দরকার নেই, কে জি মুস্তাফার একার লেখাই যথেষ্ট।

১৭৮০ সালে যাত্রা হলেও ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরই এ অঞ্চলের সাংবাদিকরা তাদের মর্যাদা ও রুটি-রুজির বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করে। অতীত ঘেঁটে দেখছি, ১৯৫৩ সালের নভেম্বরে পাকিস্তান গণপরিষদে নূর আহমেদ একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এ প্রস্তাবের ভিত্তিতেই সংবাদপত্রসংক্রান্ত আইন ও সাংবাদিকদের চাকরির শর্তাবলি ও বেতন-ভাতা নির্ধারণের জন্য পাকিস্তান প্রেস কমিশন গঠন করা হয়। এ কমিশন ১৯৫৯ সালে একটি রিপোর্ট পেশ করে। এই রিপোর্টে সে সময়কার সংবাদপত্রশিল্পের নানা সীমাবদ্ধতার চিত্র তুলে ধরেও সাংবাদিকদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ৩০০ টাকা নির্ধারণ করতে বলে। কমিশন সাংবাদিকদের কর্মঘণ্টা, ছুটি, গ্রাচুইটি এসব বিষয়েও পরামর্শ দেয়। এই সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতেই দি ওয়ার্কিং জার্নালিস্টস (কন্ডিশন্স অব সার্ভিস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৬০ জারি করা হয়। দৃশ্যত এ আইনবলেই সাংবাদিকতা পেশাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়, গণমাধ্যমে লেখালেখি করলেই সবাই যে সাংবাদিক নন সে বিষয়টিও স্পষ্ট করা হয় এ আইনবলেই। এ আইনবলেই ১৯৬০ সালে বিচারপতি সাজ্জাদ আহমদ জানের নেতৃত্বে গঠিত হয় প্রথম ওয়েজবোর্ড। ১৯৬১ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম ওয়েজবোর্ড রোয়েদাদ ঘোষণা করা হয়। প্রতি পাঁচ বছরে নতুন ওয়েজবোর্ড গঠনের কথা বলা হলেও গোটা পাকিস্তান আমলে আর নতুন কোনো ওয়েজবোর্ড গঠিত হয়নি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ’৭৩ সালে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু সংবাদমাধ্যম, সাংবাদিক, রাজনীতিক ও রাজনীতিবিদদের মর্যাদা এবং সম্পর্ক নিয়ে তাঁর অবিস্মরণীয় ভাষণ দেন। এর ধারাবাহিকতাতেই; সাংবাদিকবান্ধব জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই ১৯৭৪ সালের সংবাদপত্র কর্মচারী (চাকরির শর্তাবলি) আইন প্রণয়ন করেন। এ আইনে সংবাদপত্র ও বার্তা সংস্থায় কর্মরত সাংবাদিকরা ছাড়াও প্রেস শ্রমিক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সার্কুলেশন ও বিজ্ঞাপন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ’৭৫ সালে জাতির জনককে হত্যার পর ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই ’৭৭ সালে ওয়েজবোর্ড গঠন করা হয়। এরপর এ দেশের সংবাদমাধ্যম ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই চলতে থাকে। কিন্তু ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই ’৭৪ সালের আইনটি বাতিল করে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের শ্রম আইনে ন্যস্ত করা হয়। ’৭৪ সালের আইনটিকে শ্রম আইনের কয়েকটি ধারায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় (১৪৩, ১৪৪, ১৪৫, ১৪৬ ও ১৪৮)। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এ কাজ করতে গিয়ে সাংবাদিক-শ্রমিক-কর্মচারীদের কাজটিকে শুধু বেতন-ভাতার নিরিখেই পরিমাপ করা হয়। ভুলে যাওয়া হয় ’৭৪ সালের আইনের মৌল চেতনাটিকেই। সাংবাদিকতা যে একটি বিশেষায়িত পেশা, বিশেষায়িত পেশার জন্য যে বিশেষ বিধানাবলি প্রয়োজন, সর্বোপরি সাংবাদিক কারা এই সংজ্ঞায়নের বিষয়টিও ভুলে যাওয়া হয়। ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড করতে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি যে, আমরা আমাদের পেশার মর্যাদাটি হারিয়ে ফেলেছি। এটা কেড়ে নিয়েছে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। স্বল্পমেয়াদি ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড, পরে সপ্তম ও অষ্টম মজুরি বোর্ড গঠিত হয় শ্রম আইন অনুসারেই। ক্ষমতার পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা হিসেবে আমি এবং আমার সতীর্থরা বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে আনি। এ কথাও বলি; ১৯৬০ বা ’৭৪ সালে আইন প্রণয়নের সময় বেসরকারি টিভি, রেডিও, অনলাইন গণমাধ্যম ছিল না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই দেশে বেসরকারি টেলিভিশন, রেডিও যাত্রা করেছে, বিকশিত হয়েছে অনলাইন মাধ্যম। আমাদের বেশি বেগ পেতে হয়নি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা বোঝাতে যে, আমরা চাই ’৭৪ সালের অইনটি ফিরিয়ে আনা হোক এবং সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক-কর্মচারীদের এ আইনে অন্তর্ভুক্ত হোক। আইনটির শিরোনাম হোক গণমাধ্যমকর্মী আইন, যাতে প্রিন্ট, সম্প্রচার ও অনলাইনমাধ্যমের সব কর্মীকে এ আইনের আওতায় আনা যায়। সেই থেকে কাজ শুরু। সাংবাদিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে আমরা ২০১৩, ২০১৪, ২০১৭ সালে বার বার খসড়া দিই তথ্য মন্ত্রণালয়ে। পেশার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এ লড়াইটিতে দেশের প্রতিটি সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রত্যেক কর্মী অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী চলেন রকেট গতিতে আর তাঁর কোনো কোনো সহযাত্রীর গতি অযন্ত্রচালিত ফেরির মতো। ফলে এত আলোচনা, এত খসড়া আর আলোর মুখ দেখে না। কয়েক মাস আগে সাংবাদিকদের কল্যাণ তহবিলের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে আবার মনে করিয়ে দিই, কিছুটা বিরক্ত হয়েই প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ আইনের কথা তো ২০১৫ সাল থেকে খালি শুনছিই! আমরা শুধু আশপাশে চোখ ঘুরাই, কারও নাম বলি না। কাজটা হওয়াই বড় কথা।

শেষ পর্যন্ত গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনের খসড়াটি মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদিত হয়েছে। এটি এখন আইনে পরিণত হতে মাত্র দুই ধাপ বাকি। শুধু বেতন-ভাতা আর চাকরিবিধিই নিশ্চিত করা নয়, এ আইনটি সাংবাদিকদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দেবে, সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক ও কর্মীদের পেশাগত আইনি কাঠামোর মধ্যে আনবে, সংজ্ঞায়িত করা যাবে গণমাধ্যমকর্মীদের। নতুন আইনটিতে এমনসব বিধান রাখা হয়েছে যা আইনটিকে দীর্ঘমেয়াদে গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব হিসেবেই স্থায়িত্ব দেবে। সম্প্রচারমাধ্যমের অনেক সহকর্মীও বিস্ময়ে দুই চোখ কপালে তুলে প্রশ্ন করেন, এ আইন কি কার্যকর হবে? তাদের বলি, ১৯৬০ সালে যখন সংবাদপত্রের কর্মীদের জন্য আইনটি  হয়েছিল তখনো এ রকম প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। বলতে পারি গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনে আইনটি কার্যকরের বিধানও নিশ্চিত করা হযেছে। কোনো আইন শিল্পের জন্য খারাপ হলে সাংবাদিকরা নিজের স্বার্থেই তার প্রতিবাদ করে, করবে, করতেই হবে। কিন্তু এ আইনটি সর্বাত্মক অর্থেই গণমাধ্যমবান্ধব, গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব এবং ১৯৭৪ সালের আইনটির চেয়ে অগ্রসর।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী! পদ্মা সেতু প্রশ্নে আপনি দেশকে যে উজ্জ্বল উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন, এজন্য দেশ ও জাতি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। ২০১৮ সালের গণমাধ্যম আইনের খসড়া অনুমোদন করে আপনি দেশের গণমাধ্যমকর্মীদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছেন, হারিয়ে যাওয়া প্রিয় কিছু ফিরে পেলে যে আনন্দ সেই আনন্দে আনন্দিত গণমাধ্যমকর্মীরা আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনাকে ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

 

► লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক 

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম