শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৮

ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে পাওয়া মর্যাদা, ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী

১৪ অক্টোবর, ২০১৮, মাওয়ায় গিয়েছিলাম ইতিহাসের সাক্ষী হতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করলেন। উদ্বোধন করলেন আরও কিছু সংশ্লি­ষ্ট প্রকল্প। দৃশ্যত, পদ্মার এপাড়ে-ওপাড়ে চলছে দেশের বৃহত্তম উন্নয়ন প্রকল্পের মহাকর্মযজ্ঞ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজের নামের প্রস্তাবনা নাকচ করে দিয়ে পদ্মার নামেই পদ্মা সেতুর নামফলক উদ্বোধন করে প্রথামাফিক বক্তব্যের বাইরে গিয়ে বললেন অনেক নেপথ্যকথা। তাঁর বক্তব্য শুনছিলাম আর ভাবছিলাম; ‘আজি হতে শতবর্ষ পরে’ সেই প্রজšে§র মানুষ দ্রুতগতিতে পদ্মা নদী পার হতে হতে শুধুই দেখবে একটি সেতু, হয়তো কল্পনাও করতে পারবে না এই সেতু তৈরির নেপথ্য কাহিনী।

পদ্মা সেতু অবশ্যই দেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন প্রকল্প। কিন্তু আমি এই সেতুকে একটি সেতুর চেয়েও বড় করে দেখি অন্য কারণে। বলি, এই সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী যেমনটি বলছিলেন; এই সেতুটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁর বোন, পুত্র, কন্যা ও জামাতাকে হেনস্তা করার নেপথ্য কাহিনী। পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি দৃশ্যমান হওয়ার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছিলেন, ‘সেদিন আমরা দুই বোন পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছিলাম।’ অনেকের কাছে মনে হতে পারে পদ্মা সেতু নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তটি ছিল একটি পরিবারের বিরুদ্ধেই কেবল। এ কথা ঠিক; ঝড়টি বয়ে গেছে প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের ওপর দিয়ে কিন্তু এই চক্রান্তের মূল লক্ষ্য ছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশ এবং ১৬ কোটি মানুষকে অপমানিত করার জন্যই, আর দেশটির নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা আর তাঁর পরিবার ছিল টার্গেট। চক্রান্তকারীরা শুধু একটি বড় প্রকল্পই বাতিল করতে চায়নি, তাদের কালো হাত উদ্যত হয়েছিল বাংলাদেশের বুকে দুর্নীতির কালো চিহ্ন এঁকে দিতে। এ দেশের মানুষকে বিশ্বের বুকে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত একটি জাতিতে পরিচিত করাই ছিল আসল লক্ষ্য। এই বিশাল চক্রের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাবার মতোই তর্জনী তুলে দাঁড়ালেন, চ্যালেঞ্জ দিয়ে বললেন, প্রমাণ করতে হবে কোথায় দুর্নীতি হয়েছে! প্রমাণ দিতে হবে! ঘোষণা দিলেন, যারা আমাদের অপমান করতে চায় তাদের টাকা আমরা নেব না, পদ্মা সেতু হবে নিজেদের টাকাতেই। সেই ঘোষণার ফল আজ দৃশ্যমান। বঙ্গবন্ধুকন্যার এ লড়াইটি হলো মর্যাদার, দেশের সম্মানের। এ লড়াইটি শেখ হাসিনার একক লড়াই, এমনকি সরকারের মধ্যে অর্থমন্ত্রী ও উপদেষ্টারাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন না বলে তিনিই জানিয়েছেন। বলতে দ্বিধা নেই; সেই লড়াইয়ে জিতেছেন শেখ হাসিনা। জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। হেরে গেছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কুচক্রীরা। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশের মর্যাদা।

নানা টানাপোড়েনের মধ্য দিয়েই জীবন প্রবহমান, কিন্তু প্রকৃত মানুষ বাঁচতে চায় মর্যাদা নিয়েই। বিত্তবৈভবসমৃদ্ধ বিশাল আড়ম্বরপূর্ণ জীবন পুরোটাই অর্থহীন; যদি তাতে কোনো মর্যাদা না থাকে। মর্যাদাপূর্ণ একটি জীবন যে কোনো মানুষেরই সহজাত আকাক্সক্ষা। এমনকি জীবনের গভীর সংকটেও মানুষ বাঁচার নিশ্চয়তার পাশাপাশি সম্মান ও মর্যদাও চায়। জীবনানন্দ পড়ছিলাম। তাঁর জীবনের কঠিন সময়ে তিনি একটি চাকরির জন্য চিঠি লিখেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষামন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের সচিব হুমায়ুন কবিরের কাছে (১৬ এপ্রিল, ১৯৫৩) ‘...আমার আর্থিক অবস্থাটা এখন এতটাই শোচনীয় যে, যে কোনো একজন সকর্মক অপর মানুষ যে কাজ করতে পারে, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে সে কাজ আমারও করতে পারা উচিত। আমি মনে করি, জিনিসটা একজন মানুষকে সেই সম্মানটা দিয়ে দিতে পারে, যা প্রতিটি মানুষ নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলে অর্জন করে তার বেশি আর কিছু চাই না। আমার দেশ আমার অস্তিত্বের মাত্রাটা মনে রেখে সেই সুযোগটা আমাকে দিক, আমি আমার ন্যূনতম জীবনযাপন নিয়ে থেকে যেতে পারি।’ প্রায় একই সময়ে কবি সঞ্জয় ভট্টাচার্যকে কয়েকটি কবিতা পাঠিয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখছেন (১৩৫৭ বঙ্গাব্দ) : বেশি ঠেকে পড়েছি, সে জন্য বিরক্ত করতে হলো আপনাকে। এখুনি চার-পাঁচশো টাকার দরকার; দয়া করে ব্যবস্থা করুন। ...এই সঙ্গে পাঁচটি কবিতা পাঠাচ্ছি। ... কবিতা বেছেই পাঠিয়েছি, তবু যদি কিছু অপছন্দ হয় আমাকে ফিরিয়ে দিতে পারেন। কবিতা আপনার সুবিধামতো পূর্বাশায় কিংবা অন্য কোনো ভালো পত্রিকায় (উপযুক্ত টাকা দিলে ও মর্যাদা রাখলে) ছাপতে পারেন।’ শেষ পর্যন্ত বিষয়টি ওই মর্যাদারই। জীবনের কঠিন সময়ে সাহায্য চাচ্ছেন কিন্তু মর্যাদা আর সম্মানটুকু ঠিক রেখেই। আরেক কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় অনুজপ্রতিম কবি তুষার রায়ের এক লাইনের ছড়া উদ্ধৃত করছেন- পুলিশ! কবিকে দেখে টুপিটা তুই খুলিস। মানে, এক খেয়ালি নির্বিরোধ কবি আপাত ক্ষমতাশালী পুলিশের কাছ থেকে সামান্য একটু সম্মান ও মর্যাদাই চাচ্ছে কেবল।

একসময়ের ডাকসাইটে সাংবাদিক, সম্পাদক, কূটনীতিক কে জি মুস্তাফার টনটনে মর্যাদাজ্ঞান দেখেছি তাঁর পাশে বসে। বিবৃতিজীবীদের এই দেশে তিনি কোনো দিন দলবদ্ধ বিবৃতিতে সই দেননি। তাঁর কাছে এ ধরনের আবদার নিয়ে এলে তিনি প্রত্যাখ্যান করে বলতেন, কিছু বলার জন্য কে জি মুস্তাফার অত মানুষের সঙ্গে হাত মেলানোর দরকার নেই, কে জি মুস্তাফার একার লেখাই যথেষ্ট।

১৭৮০ সালে যাত্রা হলেও ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরই এ অঞ্চলের সাংবাদিকরা তাদের মর্যাদা ও রুটি-রুজির বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করে। অতীত ঘেঁটে দেখছি, ১৯৫৩ সালের নভেম্বরে পাকিস্তান গণপরিষদে নূর আহমেদ একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এ প্রস্তাবের ভিত্তিতেই সংবাদপত্রসংক্রান্ত আইন ও সাংবাদিকদের চাকরির শর্তাবলি ও বেতন-ভাতা নির্ধারণের জন্য পাকিস্তান প্রেস কমিশন গঠন করা হয়। এ কমিশন ১৯৫৯ সালে একটি রিপোর্ট পেশ করে। এই রিপোর্টে সে সময়কার সংবাদপত্রশিল্পের নানা সীমাবদ্ধতার চিত্র তুলে ধরেও সাংবাদিকদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ৩০০ টাকা নির্ধারণ করতে বলে। কমিশন সাংবাদিকদের কর্মঘণ্টা, ছুটি, গ্রাচুইটি এসব বিষয়েও পরামর্শ দেয়। এই সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতেই দি ওয়ার্কিং জার্নালিস্টস (কন্ডিশন্স অব সার্ভিস) অর্ডিন্যান্স, ১৯৬০ জারি করা হয়। দৃশ্যত এ আইনবলেই সাংবাদিকতা পেশাকে সংজ্ঞায়িত করা হয়, গণমাধ্যমে লেখালেখি করলেই সবাই যে সাংবাদিক নন সে বিষয়টিও স্পষ্ট করা হয় এ আইনবলেই। এ আইনবলেই ১৯৬০ সালে বিচারপতি সাজ্জাদ আহমদ জানের নেতৃত্বে গঠিত হয় প্রথম ওয়েজবোর্ড। ১৯৬১ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম ওয়েজবোর্ড রোয়েদাদ ঘোষণা করা হয়। প্রতি পাঁচ বছরে নতুন ওয়েজবোর্ড গঠনের কথা বলা হলেও গোটা পাকিস্তান আমলে আর নতুন কোনো ওয়েজবোর্ড গঠিত হয়নি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ’৭৩ সালে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু সংবাদমাধ্যম, সাংবাদিক, রাজনীতিক ও রাজনীতিবিদদের মর্যাদা এবং সম্পর্ক নিয়ে তাঁর অবিস্মরণীয় ভাষণ দেন। এর ধারাবাহিকতাতেই; সাংবাদিকবান্ধব জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই ১৯৭৪ সালের সংবাদপত্র কর্মচারী (চাকরির শর্তাবলি) আইন প্রণয়ন করেন। এ আইনে সংবাদপত্র ও বার্তা সংস্থায় কর্মরত সাংবাদিকরা ছাড়াও প্রেস শ্রমিক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সার্কুলেশন ও বিজ্ঞাপন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ’৭৫ সালে জাতির জনককে হত্যার পর ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই ’৭৭ সালে ওয়েজবোর্ড গঠন করা হয়। এরপর এ দেশের সংবাদমাধ্যম ’৭৪ সালের আইন অনুসরণ করেই চলতে থাকে। কিন্তু ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করেই ’৭৪ সালের আইনটি বাতিল করে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের শ্রম আইনে ন্যস্ত করা হয়। ’৭৪ সালের আইনটিকে শ্রম আইনের কয়েকটি ধারায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় (১৪৩, ১৪৪, ১৪৫, ১৪৬ ও ১৪৮)। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এ কাজ করতে গিয়ে সাংবাদিক-শ্রমিক-কর্মচারীদের কাজটিকে শুধু বেতন-ভাতার নিরিখেই পরিমাপ করা হয়। ভুলে যাওয়া হয় ’৭৪ সালের আইনের মৌল চেতনাটিকেই। সাংবাদিকতা যে একটি বিশেষায়িত পেশা, বিশেষায়িত পেশার জন্য যে বিশেষ বিধানাবলি প্রয়োজন, সর্বোপরি সাংবাদিক কারা এই সংজ্ঞায়নের বিষয়টিও ভুলে যাওয়া হয়। ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড করতে গিয়ে আমরা বুঝতে পারি যে, আমরা আমাদের পেশার মর্যাদাটি হারিয়ে ফেলেছি। এটা কেড়ে নিয়েছে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। স্বল্পমেয়াদি ষষ্ঠ ওয়েজবোর্ড, পরে সপ্তম ও অষ্টম মজুরি বোর্ড গঠিত হয় শ্রম আইন অনুসারেই। ক্ষমতার পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা হিসেবে আমি এবং আমার সতীর্থরা বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে আনি। এ কথাও বলি; ১৯৬০ বা ’৭৪ সালে আইন প্রণয়নের সময় বেসরকারি টিভি, রেডিও, অনলাইন গণমাধ্যম ছিল না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই দেশে বেসরকারি টেলিভিশন, রেডিও যাত্রা করেছে, বিকশিত হয়েছে অনলাইন মাধ্যম। আমাদের বেশি বেগ পেতে হয়নি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা বোঝাতে যে, আমরা চাই ’৭৪ সালের অইনটি ফিরিয়ে আনা হোক এবং সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক-কর্মচারীদের এ আইনে অন্তর্ভুক্ত হোক। আইনটির শিরোনাম হোক গণমাধ্যমকর্মী আইন, যাতে প্রিন্ট, সম্প্রচার ও অনলাইনমাধ্যমের সব কর্মীকে এ আইনের আওতায় আনা যায়। সেই থেকে কাজ শুরু। সাংবাদিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে আমরা ২০১৩, ২০১৪, ২০১৭ সালে বার বার খসড়া দিই তথ্য মন্ত্রণালয়ে। পেশার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এ লড়াইটিতে দেশের প্রতিটি সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রত্যেক কর্মী অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী চলেন রকেট গতিতে আর তাঁর কোনো কোনো সহযাত্রীর গতি অযন্ত্রচালিত ফেরির মতো। ফলে এত আলোচনা, এত খসড়া আর আলোর মুখ দেখে না। কয়েক মাস আগে সাংবাদিকদের কল্যাণ তহবিলের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে আবার মনে করিয়ে দিই, কিছুটা বিরক্ত হয়েই প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ আইনের কথা তো ২০১৫ সাল থেকে খালি শুনছিই! আমরা শুধু আশপাশে চোখ ঘুরাই, কারও নাম বলি না। কাজটা হওয়াই বড় কথা।

শেষ পর্যন্ত গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনের খসড়াটি মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদিত হয়েছে। এটি এখন আইনে পরিণত হতে মাত্র দুই ধাপ বাকি। শুধু বেতন-ভাতা আর চাকরিবিধিই নিশ্চিত করা নয়, এ আইনটি সাংবাদিকদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দেবে, সম্প্রচারমাধ্যমের সাংবাদিক ও কর্মীদের পেশাগত আইনি কাঠামোর মধ্যে আনবে, সংজ্ঞায়িত করা যাবে গণমাধ্যমকর্মীদের। নতুন আইনটিতে এমনসব বিধান রাখা হয়েছে যা আইনটিকে দীর্ঘমেয়াদে গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব হিসেবেই স্থায়িত্ব দেবে। সম্প্রচারমাধ্যমের অনেক সহকর্মীও বিস্ময়ে দুই চোখ কপালে তুলে প্রশ্ন করেন, এ আইন কি কার্যকর হবে? তাদের বলি, ১৯৬০ সালে যখন সংবাদপত্রের কর্মীদের জন্য আইনটি  হয়েছিল তখনো এ রকম প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। বলতে পারি গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি)-২০১৮ আইনে আইনটি কার্যকরের বিধানও নিশ্চিত করা হযেছে। কোনো আইন শিল্পের জন্য খারাপ হলে সাংবাদিকরা নিজের স্বার্থেই তার প্রতিবাদ করে, করবে, করতেই হবে। কিন্তু এ আইনটি সর্বাত্মক অর্থেই গণমাধ্যমবান্ধব, গণমাধ্যমকর্মী বান্ধব এবং ১৯৭৪ সালের আইনটির চেয়ে অগ্রসর।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী! পদ্মা সেতু প্রশ্নে আপনি দেশকে যে উজ্জ্বল উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন, এজন্য দেশ ও জাতি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। ২০১৮ সালের গণমাধ্যম আইনের খসড়া অনুমোদন করে আপনি দেশের গণমাধ্যমকর্মীদের হারিয়ে যাওয়া মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছেন, হারিয়ে যাওয়া প্রিয় কিছু ফিরে পেলে যে আনন্দ সেই আনন্দে আনন্দিত গণমাধ্যমকর্মীরা আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনাকে ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

 

► লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক 

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়
বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক