শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৮

দেশের সবচেয়ে বড় মাল্টাবাগান চুয়াডাঙ্গায়

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের সবচেয়ে বড় মাল্টাবাগান চুয়াডাঙ্গায়

গত ১০ বছরে ফল চাষ বাংলাদেশের কৃষিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। বলতে গেলে ফল চাষিরা একরকম বিপ্ল­ব ঘটিয়ে দিয়েছে। বিবিএস কর্তৃক প্রকাশিত কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ-২০১৫ অনুযায়ী ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ৩.২৩ লাখ একর জমিতে মোট ফল উৎপাদিত হয়েছে ৪৬.৯৭ লাখ মেট্রিক টন। তারা বলছে ফলের বার্ষিক উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে ৭.৭%। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী সারা দেশে ৭৩টি হর্টিকালচার সেন্টার থেকে প্রতি বছর মানসম্পন্ন চারা/কলম উৎপাদন ও বিতরণ করা হয়। এসব সেন্টার থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১৭.৫২ লাখ ফলের চারা ও ৬.৬৩ লাখ ফলের কলম উৎপাদন করা হয়েছে। কৃষিতথ্য সার্ভিসের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশ আম উৎপাদনে বিশ্বে সপ্তম এবং পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম স্থানে উঠে এসেছে। আর মোট ফল উৎপাদনে বিশ্বের ২৮তম স্থানে রয়েছে। ব্যক্তিপর্যায়ে প্রচুর ফলদ চারা উৎপাদন হচ্ছে। চাষ হচ্ছে নানান ফলের। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের খাদ্যাভ্যাসেও প্রতিদিনের খাবার হিসেবে ফল ধীরে ধীরে জায়গা করে নিচ্ছে। আর এ কারণে ফলকে লাভজনক কৃষি ফসল হিসেবেই দেখছেন সাধারণ কৃষক থেকে শুরু করে তরুণ কৃষি উদ্যোক্তারা। সম্প্রতি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের ছোট্ট জেলা চুয়াডাঙ্গায় গিয়েছিলাম সেখানকার কৃষি কর্মকা- দেখতে। জেলাটির গ্রামে গ্রামে ফল ফসলের সমৃদ্ধি এখন বর্ণনাতীত। বছরের যে কোনো মৌসুমে বিস্তীর্ণ খেত থাকে ফসলে পূর্ণ। প্রত্যন্ত গ্রামগুলো এখনো পুরনো দিনের গ্রামীণ পরিবেশের কথাই মনে করিয়ে দেয়। ছবির মতো সুন্দর সব দৃশ্যপট।

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ভগীরথপুরের মরাগাং নদীতীরে সাখাওয়াৎ হোসেন বাবুল গড়ে তুলেছেন বিশাল এক মাল্টাবাগান। সে বাগান দেখতে এক সকালে রওনা হলাম। সঙ্গে যথারীতি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর ধারক দল। নামে মরাগাং হলেও নদীটি কোনোমতেই মরা নয়। টলটলে স্বচ্ছ পানি নিয়ে বয়ে যাচ্ছে জীবনের স্পর্শ মেখে মাটির বুক ছুঁয়ে। মাল্টাবাগানটিতে যখন পৌঁছলাম তখন সূর্য মধ্য আকাশে।

বাংলাদেশে ফলে পূর্ণ এমন মাল্টাবাগান বিস্ময়করই বটে। এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। একেকটি গাছ মাল্টায় ঠাসা। সবুজ হলুদ মাল্টা জানান দিচ্ছে ফল উৎপাদনে নতুন এক সমৃদ্ধির কথা। বাংলাদেশে বিদেশি ফল মাল্টার অভিযাত্রা খুব বেশি দিনের নয়। পিরোজপুরের অমলেশ রায়ের হাত ধরে রেবতি সিকদার, পঞ্চগড়ের উদ্যোগী কৃষক সালাহউদ্দিন, মেহেরপুরের মুজিবনগরের ইসমাইল, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মতিউরের মাল্টাবাগানের দৃশ্যপট ও সফলতার গল্প আমরা দেখেছি। এ ছাড়া সারা দেশেই কমবেশি মাল্টাবাগান গড়ে উঠেছে। এ সুবাদেই মাল্টা এখন কোনো অচেনা কিংবা বিদেশি ফল নয়। এটি চলে এসেছে আমাদের নিজস্ব ফলের তালিকায় এবং তা স্বাদে গন্ধে বিদেশ থেকে আমদানি হয়ে আসা মাল্টার চেয়ে অনেক এগিয়ে। বিশেষ করে বারি এক জাতের মাল্টা। যেটির পেছনে পয়সার মতো একটি আকৃতি রয়েছে। এ বাগানটি এর আগে আপনাদের দেখানো যে কোনো বাগানের চেয়ে সমৃদ্ধ ও বড়। ৪০ বিঘা জমিতে ৪ হাজার মাল্টা গাছ। প্রতিটি গাছই ফলে পূর্ণ।

বাবুল একজন সাধারণ সরকারি চাকরিজীবী। কৃষিতে তার অনুরাগ অনেক আগে থেকেই। তবে নিজেই কৃষক বা কৃষি উদ্যোক্তায় পরিণত হওয়ার পেছনে রয়েছে অন্য এক অনুপ্রেরণা। তিনি জানালেন, শৈশব থেকে টেলিভিশনে ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখে কৃষির প্রতি তার গভীর আগ্রহ জম্মে । সাখাওয়াৎ হোসেন বাবুল এই বিশাল বাগান সাফল্যের সঙ্গে গড়ে তুলে এবার রীতিমতো বিশ্বাস পেয়ে গেছেন, বাংলাদেশ অল্প দিনেই মাল্টা আমদানি থেকে সরে এসে রপ্তানি শুরু করতে পারবে। বাবুল বাগানেই মাল্টার স্বাদ গ্রহণের ব্যবস্থা করলেন। টকের লেশমাত্র নেই। মিষ্টতার কমবেশি আছে। কোনো কোনোটি তীব্র মিষ্টি, কোনোটি মিষ্টতায় একটু কম। তবে রসে পরিপূর্ণ মাল্টা। একেবারে গাছপাকা মাল্টার স্বাদই আলাদা। সাখাওয়াৎ হোসেন বাবুল গত বছর এ বাগান থেকে বিক্রি করেন দেড় শ মণ মাল্টা। এবার ফলন হয়েছে আরও বেশি। তার সঙ্গে কথা হয় বিনিয়োগ ও আয়ের নানা দিক নিয়ে। তিনি জানালেন, এ বছর যে ফলন এসেছে, আগামী বছর এমন ফলন এলে তার বিনিয়োগ উঠে এসে দেখবেন লাভের মুখ।

এমন উদ্যোক্তা কৃষকের হাত ধরেই বাংলাদেশে মাল্টাবাগান দ্রুত ছড়িয়ে যাচ্ছে। বাবুল বললেন, বাগান সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে তিনি নিজেও উদ্যোগী হয়েছেন। বাবুল এ বছর তার বাগানে ৫০ হাজার এই সুমিষ্ট মাল্টার কলম চারা করেছেন। চারাগুলোর বেশ চাহিদা। বাগানেই দেখা হলো মেহেরপুরের এক আগ্রহী উদ্যোক্তা শফিকুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি এসেছেন ৫০টি চারা কিনতে। তিনি বললেন, মাল্টা যেমন পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে তেমন এ থেকে লাভ পাওয়াও সহজ।

আজকের দিনে কৃষি উৎপাদনই শেষ কথা নয়, পরিকল্পিত বিপণন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাবুলের চার বছরের এই মাল্টাবাগানে বিপণনের জন্য নিয়োজিত রয়েছেন হামিদুল হক। ইতিমধ্যে নতুন কিছু অভিজ্ঞতার মুখোমুখিও হয়েছেন তিনি। বিশেষ করে দেখেছেন বাজার সিন্ডিকেটের নানামুখী তৎপরতা।

শতভাগ প্রাকৃতিক ফল হিসেবেই মাল্টা বাজারজাত করার স্বপ্ন বাবুলের। তিনি নিজে এবং বিপণনের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিরা কখনো চান না, কৃত্রিম কোনো কিছু প্রয়োগ করে মাল্টার রং আকর্ষণীয় বা হলুদ করতে। আরও প্রাকৃতিক ও সতেজ বোঝাতে প্রতিটি মাল্টার সঙ্গে ডগা ও দুয়েকটি পাতাও পাড়া হয়। এভাবেই বাজারজাত করা হয়। এর বহুমুখী কার্যকারিতাও রয়েছে। বাবুলের মাল্টাবাগান সত্যিই এক বিশাল সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। বাগানের পরিধি, ফলের প্রাচুর্য, সমৃদ্ধি সবকিছুই এক পরিবর্তিত কৃষির চেহারা আমাদের সামনে মেলে ধরে। এ বাগানটি শুধু সাখাওয়াৎ হোসেন বাবুলের জীবনের পরিবর্তনই করছে না, গোটা এলাকার কৃষিবৈচিত্র্যে এটি হয়ে উঠেছে এক উজ্জ্বল ক্ষেত্র। যেখান থেকে বহু মানুষই পাচ্ছে অনুপ্রেরণা।

বাবুলের বাবা অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক আবদুর রহিম। ছেলের এই কৃষি উদ্যোগ শুরুর দিকে তার কাছে ভালো লাগেনি। কিন্তু এখন এই সমৃদ্ধ বাগান দেখে তারও মন জুড়িয়ে যায়।

আর মরাগাং পাড়ের এই সমৃদ্ধ মাল্টাবাগান জানান দেয় এ দেশে কৃষি পর্যটনের অমিত সম্ভাবনার কথা। যেমনটি উন্নত বিশ্বে দেখা যায়। মরাগাংয়ের সুন্দর প্রকৃতি ও বাবুলের মাল্টা বাগানের তাজা ফলে কৃষি পর্যটনের নতুন সূচনা হতে পারে এ দেশে। অন্য যে কোনো উদ্যোগের তুলনায় কৃষি উদ্যোগ ব্যতিক্রম এজন্য যে, এখানে প্রয়োজন হয় সর্বোচ্চ নিষ্ঠা আর মাটির প্রতি ভালোবাসা। শুধু বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য নিয়েই কৃষিতে সফলকাম হওয়া যায় না, যদি না তার সঙ্গে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা থাকে। স্বল্প আয়ী একজন চাকরিজীবী হয়ে সাখাওয়াৎ হোসেন বাবুল যে সাহসিকতা নিয়ে এত বড় একটি মাল্টাবাগান গড়েছেন, তাতে সাফল্য আসত না, যদি তিনি এখানে নিবেদিতপ্রাণ না হতেন। আমি বিশ্বাস করি বাবুলের সাফল্য দেশের বহু উদ্যোক্তাকে সাহস আর উৎসাহ জোগাবে মাল্টাবাগান গড়ায়।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড
জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক