শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের মান কীসের সমান

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের মান কীসের সমান

আমরা একটা কথা জানি এবং মানি ইংরেজি ‘মানি’ মানে টাকা, আর বাংলায় ‘মানী’ মানে সম্মানসম্পন্ন মানুষ। কিন্তু আজকাল ওই ইংরেজি ‘মানি’ই হয়ে উঠেছে বাংলায় ‘মানী’ হয়ে ওঠার মূল। কিন্তু ‘মানি’ নয় ‘মানী’ হয়ে সমাজের যোগ্য অবস্থানে সবাই পৌঁছাক এটাই কিন্তু আমরা চাই। সে জন্যেই বলে, ‘ধনে নয়, মানে নয়, খ্যাতিতেও নয়, কর্মেই পাই মানুষের পরিচয়’।  কারণ অর্থই হচ্ছে এক অর্থে অনর্থের মূল। কার চরিত্র কেমন, কার মেধা কতটুকু আর কার কত টাকা তা কিন্তু চেহারা দেখে বোঝা যায় না। আচার-আচরণই বলে দেয় কে কোন প্রকৃতির। আকার-আকৃতির ওপরও কিন্তু এ প্রকৃতি নির্ভর করে না। আমরা অনেক সময়ই নির্বোধকে গরু-ছাগল-গাধা, চালাককে শিয়াল পণ্ডিত, অস্থিরতাকে বানরের সঙ্গে তুলনা করি। এভাবে মানুষের নানা ক্রিয়া-কর্মের সঙ্গে প্রাণীর তুলনা করলেও, জানি এরা উপকারী প্রাণী। এদের কারও কারও মধ্যে কিন্তু শিল্পবোধও আছে। দেশি-বিদেশি অনেক সাফারি পার্ক, ইকোপার্ক, সার্কাসে গেলে আমরা দেখতে পাই কী অসাধারণ ভঙ্গিতে এসব প্রাণী চমৎকার সব ক্রীড়া নৈপুণ্য প্রদর্শন করে। হাতি, বাঘ, ভালুুক, ঘোড়া এসব প্রাণী তো সার্কাসের মূল আকর্ষণ। বলা যায় মহাতারকা। দর্শকরা মুগ্ধ হয়ে এসব প্রদর্শনী উপভোগ করেন। ইত্যাদিতে আমরা বিভিন্ন সময় এসব পশুপাখির চরিত্র তুলে ধরে বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করেছি। নানা-নাতির কথাই ধরা যাক।

একবার নানার সঙ্গে চিড়িয়াখানায় গিয়ে বিভিন্ন পশুপাখির খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে নাতি পশুপাখি সম্পর্কে নানাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে থাকে। যেমন জিরাফের খাঁচার সামনে এসে হঠাৎ প্রশ্ন করে,- ‘আচ্ছা নানা কও তো জিরাফের গলাটা এত লম্বা কেন?’

নানা ধমক দিয়ে ওঠেন,- ‘তাতে তোর অসুবিধা কি’?

:               কোনো অসুবিধা নাই। তবে বলছিলাম কি, জিরাফের গলাটা লম্বা ঠিকই কিন্তু কোনো গলাবাজি নাই।

:               এরা কি আর মানুষ যে গলাবাজি করবে?

:               এইটাই তো চিন্তা করতাছি, মানুষ এতটুক একটা গলা লইয়া কী পরিমাণ গলাবাজি করে আর তাগো গলা যদি জিরাফের মতো লম্বা হইতো তাইলে অবস্থাটা কী হইতো চিন্তা করছো?

 :              ‘আমি এতো চিন্তা করতে পারুম না, চল।’ নানা বিরক্ত হয়ে নাতিকে টেনে নিয়ে বাঘের খাঁচার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। বাঘ দেখিয়ে নানা বলেন, ‘দেখছোস এইডা হইলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার আর ঐডা হইলো সিংহের খাঁচা- দুইটাই খুব তেজি আর হিংস্র প্রাণী। সেই জন্য ওগো খাঁচাটাও খুব মজবুত কইরা বানাইছে।’

:               ‘কিন্তু নানা এরা কি মানুষের চাইতেও হিংস্র?’ নাতির প্রশ্ন

:               কিয়ের লগে কিয়ের তুলনা। আরে মাইনষের কি এত বড় বড় দাঁত আর নখ আছে?

:               তা নাই কিন্তু এই বাঘ-সিংহ শুনছি ক্ষিধা না লাগলে শিকার করে না। কিন্তু পত্রপত্রিকায় যে এত কোপাকুপি আর খুনাখুনির খবর দেহ তা কি বাঘ-সিংহে করে না মাইনষে করে? তুমিই কও তো কারা বেশি হিংস্র?

:               নাতির প্রশ্ন শুনে নানা আবার ধমক দিয়ে ওঠেন, ‘আহ্হারে হঠাৎ এই খুনখারাপি লইয়া কী শুরু করলি? চল তো চল-’

                                নানা-নাতি এবারে গণ্ডারের খাঁচার সামনে যায়। গণ্ডার দেখিয়ে নাতির প্রশ্ন,-

:               আচ্ছা নানা গণ্ডারের চামড়া বলে মোটা?

:               ‘হঃ’। নানা নাতির দিকে আড়চোখে তাকিয়ে বলে।

:               কিন্তু আমাগো দেশে অনেক মানুষ আছে হেগো চামড়াতো গণ্ডারের চাইতেও মোটা। গণ্ডারের তো খবর হইতে কয়েক দিন লাগে কিন্তু ঐসব মাইনষেরে তো বছর বছর ধইরা কইলেও হুঁশ হয় না। তারপর এই যে রাস্তাঘাটের কথাই ধর। নিয়ম মাইনা পথচলার ব্যাপারে চালক আর পথচারীগো কতভাবে বলা হইতাছে, তারা কি নিয়ম মানতেছে? মানতেছে না। তাগো কী কইবা? নাতির কথায় নানা কোনো উত্তর খুঁজে পান না। বিব্রতবোধ করেন।

:               ‘বুঝছি তোরে লইয়া আর ঘোরা যাইবো না, চল’। এবার নানা বেশ রেগেই নাতিকে টেনে-হিঁচড়ে চিড়িয়াখানা থেকে বের করে নিয়ে যান। 

শুধু নানা-নাতিই নয়, পশুপাখি নিয়ে উপদেশ দিতে গিয়ে একবার এক শিক্ষকই বিপাকে পড়ে গিয়েছিলেন স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে। ছোটবেলা থেকেই প্রকৃতি ও প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা থেকে প্রাণিবিদ্যায় পড়াশোনা করেছেন ওই শিক্ষক। শিক্ষকতাও করছেন প্রাণিবিদ্যা বিভাগে। তাই ক্লাসে পড়ালেখা করার পাশাপাশি সবাইকে প্রাণিজগৎ সম্পর্কে সচেতন করা বিশেষ করে কোন প্রাণী বা পশুর কী নাম, কোন প্রাণী প্রকৃতিতে কী কাজে লাগে, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় এদের অবদান, পশু হত্যা বন্ধ, বন্দীদশা থেকে পাখি মুক্ত করা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা দেন। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন পশুপাখির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে নিয়মিত উপদেশও দেন। সেই উপদেশই আবার নানা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া, নানা জনে-নানা মনে, নানা খানে, নানা কানে, নানান অর্থ বা অনর্থ ঘটায়। যেমনটি ঘটেছে এই শিক্ষকের ক্ষেত্রেও। একদিন শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক ছাত্রছাত্রীদের পড়াচ্ছিলেন। হঠাৎ সেখানে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের আগমন। ঢুকেই তিনি শিক্ষককে প্রশ্ন করলেন,-‘মাস্টার সাহেব আজ কী পড়াচ্ছেন?’

হঠাৎ প্রধান শিক্ষককে এভাবে শ্রেণিকক্ষে ঢুকতে দেখে অবাক হলেন শিক্ষক। শিক্ষার্থীদের সামনে প্রশ্ন করায়ও কিছুটা বিব্রতবোধ করছিলেন। তারপর বিনয়ের সঙ্গে জবাব দিলেন,-‘ওদের ক্লাসের পড়া শেষ। তাই আমি অন্য বিষয় নিয়ে-বিশেষ করে চারিত্রিক উৎকর্ষতা, কর্মস্পৃহা বৃদ্ধি, অসততা দূর এসব বিষয় নিয়ে একটু কথা বলছিলাম।’

:               সেটা ভালো কিন্তু আমি রিপোর্ট পেলাম আপনি নাকি বিভিন্ন পশুপাখির উদাহরণ দিয়ে ওদের উপদেশ দেন।

:               জী স্যার।

:               এটা তো ঠিক নয়।

:               আপনি কি শুনেছেন জানি না-তবে আমি ওদের চরিত্র গঠনের জন্য যে কথাগুলো বলি সেটা খারাপ নয়। আপনি অনুমতি দিলে একটু বলি শোনেন-

:               বলেন-

:               আমি এই প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে বিড়াল যেমন অতি সন্তর্পণে ইঁদুর ধরে আমি ওদেরকে তেমনি কৌশলে জীবনের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে বলি। আমি ওদের জীবনের সমস্যা লাঘবে বাঘের মতো গর্জে উঠতে বলি। সিংহের মতো সাহসী হতে বলি। অশ্বের মতো বেগবান হতে বলি। উটের মতো কষ্টসহিষ্ণু হতে বলি। পিঁপড়ার মতো পরিশ্রমী হতে বলি। গরুর মতো পরোপকারী হতে বলি। একাগ্রচিত্ত হতে বলি বকের মতো। একতাবদ্ধ হতে বলি কাঁচকি মাছের মতো আর সঞ্চয়ী হতে বলি মৌমাছির মতো।

:               প্রধান শিক্ষক দ্বিমত করে বললেন,-‘আপনি যাই বলেন এটা ঠিক মানতে পারছি না। মানুষের আচরণ দিয়েও তো এসব নৈতিকতার উদাহরণ আপনি দিতে পারেন?’

:               শিক্ষক বললেন, ‘হ্যাঁ দেই-বলি মানুষ মাত্রই ভুল করে।’

:               প্রধান শিক্ষক তখন বলে ওঠেন,-‘কেন? বিদ্যাসাগরের মতো মাতৃভক্ত হও, হাজী মুহম্মদ মুহসীনের মতো দানশীল হও, মাদার তেরেসার মতো মানুষের সেবা কর-এসবও তো বলতে পারেন?’

:               শিক্ষকের উত্তর,-‘পারি স্যার কিন্তু এখনকার মাতৃভক্তি তো মাকে বৃদ্ধ বয়সে ওল্ডহোমে রেখে আসা, দান করা হচ্ছে টিভি ক্যামেরার সামনে ছবি তোলার জন্য, আর মানবসেবার নামে তো আত্মসেবাই করে প্রায় সবাই। স্যার উদাহরণ দেওয়ার মতো মানুষের সংখ্যা ইদানীং খুবই কম। মানুষের মান যে কীসের সমান সেটাই বুঝতে পারি না।

সেই ছোটবেলা থেকেই আমরা পড়ে এসেছি, ‘আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী পরে, সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে’, পড়েছি-‘সবার উপরে মানুষ সত্য’, জেনেছি-‘সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানুষের হাতেই জগতের কল্যাণের ভার’, গান হিসেবে শুনেছি, ‘মানুষ মানুষের জন্য-জীবন জীবনের জন্য’, কিন্তু সব ভুলে আর্থ-সামাজিক কারণে সেই মানুষই আজ হয়ে পড়েছে স্বার্থপর। আত্মস্বার্থ, ব্যক্তি লোভ কেড়ে নিয়েছে মানুষের মানবিক গুণ-মানব জন্মের শ্রেষ্ঠত্ব-সার্থকতা কিন্তু আশার কথা হলো মানব সত্তা ও মানবিক গুণের কখনই মৃত্যু হয় না।

অনেক জাগতিক স্বার্থের নিচে তা চাপা পড়ে থাকলেও তাকে জাগিয়ে তোলা যায়। মহানুভূতি ও সহানুভূতিতে জেগে উঠতে পারে মানুষ, নিজেকে করতে পারে মানবসেবায় উৎসর্গ। আর তবেই তো সে মানুষ।

প্রসঙ্গক্রমে ছোটবেলায় পড়া আর একটি কবিতার কথা উল্লেখ করে শেষ করব এই লেখা, যার বিষয়বস্তু ছিল-‘যেদিন তুমি পৃথিবীতে এসেছিলে, সেদিন তুমি একাই কেঁদেছিলে আর সবাই হেসেছিল আনন্দে।  জগতে এমন কাজ করতে হবে-যাতে তুমি হাসতে হাসতে মৃত্যুবরণ করতে পার আর সবাই তোমার মৃত্যুতে তোমার জন্য শোকে আকুল হয়ে কাঁদে’।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়নকর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড
জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক