শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বেঁচে থাকার জন্য কত দরকার

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকার জন্য কত দরকার

‘পেটে খেলে পিঠে সয়’- এ রকম একটা প্রবাদ বহুদিন ধরে প্রচলিত আছে। প্রবাদটির অনুকরণে আমি বলতে চাই ‘পেটে খেলে পিঠে সয়; বেশি খেলে অঙ্গে ক্ষয়।’ বেঁচে থাকার জন্য প্রতিটি জীবকেই কিছু না কিছু খেতে হয় পুষ্টির জন্য। দেহের বিভিন্ন অঙ্গের বেঁচে থাকার উপকরণ বা পুষ্টি সরবরাহের জন্য। সুতরাং মানুষ খাবে, বাঁচবে, তার দৈহিক সক্ষমতা বাড়বে। মানুষ বিদ্যা এবং বুদ্ধির উৎকর্ষতা, বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে বিশ্বকে জয় করবে সেটাই স্বাভাবিক। সাহিত্য, ইতিহাস, সংস্কৃতিচর্চায় নিজেদের বিকশিত করবে। সমাজকে আলোকিত করার মাধ্যমে দেশের মানচিত্র, পরিচিতিকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠস্থানে পৌঁছে দেবে। আমার প্রশ্ন, কাগজের টাকা, সরকারি কোষাগারের কাগজ কি খেয়ে পুষ্টি সরবরাহ করা যায়? সরকারি কোষাগারের টাকা সরকার খায় না। সরকার কোষাগারের টাকা মানুষের কল্যাণে ব্যয় করে।

সরকারি অর্থ নিজের জন্য নয়। আমরা যখন ভাবী, উত্তরাধিকারীদের জন্য কী করেছি, কী করব তখন একবারও এ কথা ভাবী না- আমার বাবা তো এই শিক্ষা আমাকে দেননি। স্রষ্টায় বিশ্বাসীরা জীবনকে স্রষ্টা ও ভাগ্যের ওপর ন্যস্ত করেন। উপমহাদেশে বহু ধর্মের মানুষের সম্মিলন ঘটেছে। ধর্মে বিশ্বাসীর অভাব নেই, কিন্তু প্রতিপালনে বৈসাদৃশ্য রয়েছে। বাহ্যিকভাবে যতটুকু পালন করি, আন্তরিকভাবে তা ধারণ করি না। সমাজে অস্থিরতার একটা প্রধান কারণ হলো দ্রুত সম্পদশালী হওয়ার প্রবণতা। একবার সম্পদশালী হলে সম্পদের জ্যামিতিক বৃদ্ধি ঘটানোর তৎপরতা থাকে। হিন্দুশাস্ত্রে একটা প্রবচন আছে- ‘সম্পদ তিন প্রজন্মের বেশি এক ঘরে থাকে না।’ ঐতিহাসিক স্বীকৃত এই প্রবচনটির সত্যতা মেলে যখন আমাদের এই উপমহাদেশের জমিদার বা ধনাঢ্য ব্যক্তিদের দিকে তাকাই। জমিদারদের সেই কৌলীন্য আজ আর নেই। তা ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই নিয়েছে।

আমরা সীমিত সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করার মাধ্যমে যদি ১৬-১৭ কোটি মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর কিঞ্চিৎ চেষ্টা করতাম, তা বোধহয় সম্ভব হতো। এটা সম্ভব কেবল গ্রামীণ অর্থনীতির পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নের দ্বারা। অন্যদিকে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সুশিক্ষাদানের মাধ্যমে তাদের ভাগ্যোন্নয়ন সম্ভব। অর্থাৎ গ্রামে আমার সব সম্পদ উজাড় করে দেওয়ার মাধ্যমে তা সম্ভব। গ্রাম ও শহরের পার্থক্যটা একটা সূক্ষ্ম সরল রেখার কাছে নিয়ে আসা। আত্মসম্মান অর্জনের ক্ষেত্রে শিক্ষা হলো সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। মানবজীবনে আত্মমর্যাদার জন্য শিক্ষা ও সঠিক কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে দেশকে উন্নতির পথে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। মানুষের মধ্যে শিক্ষা ও কর্মসংস্থান বিস্তারের মাধ্যমে জাতীয় জাগরণ সম্ভব। এখন কৃষি উৎপাদন বেড়েছে। সাধারণ কৃষকের জীবনমানে পরিবর্তন এসেছে। তারা অধিক উৎপাদনের জন্য নিজেদের আরও উজাড় করে দিচ্ছে। কৃষকই আমাদের দেশের উন্নয়নে প্রকৃত ভূমিকা পালন করছে। একজন চিকিৎসক হিসেবে আমি মনে করি, এখন সময় এসেছে যেসব কৃষিপণ্য মানবজাতির জন্য ক্ষতিকারক (যেমন তামাক), তা উৎপাদনে বিরত থাকার। প্রয়োজনে সেসব কৃষককে প্রণোদনা দিয়ে স্বাস্থ্যসম্মত ও লাভজনক পণ্য উৎপাদনে উৎসাহিত করতে হবে। প্রয়োজনে বিনা সুদে, বিনা শর্তে ঋণ দিয়ে সাহায্য করতে হবে; যেমনটি পিকেএসএফ শুরু করেছে। কৃষিক্ষেত্রে জাতির মেরুদ- কৃষককে পতিত জমিতে বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করা। যেহেতু একবার গাছ রোপণ করলে ৪০-৫০ বছর অবধি বেঁচে থাকে। গাছ নিয়মিত ফল দেয়। সেসব ফলের বীজ থেকে তেল বা অন্যান্য প্রোটিন-জাতীয় খাদ্য উৎপাদিত হয়। একবার যদি বাঙালি কৃষককে উপায় বলে দেওয়া যায় তাহলে সে উৎপাদন করেই ছাড়বে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষার ভীতিপ্রদ পরিবেশ ছাড়া নানা রকমের ছাত্র মূল্যায়নসংক্রান্ত ভাবনা উদ্ভাবন করতে হবে। গ্রেড প্রথার প্রচলন ঘটায় ছাত্রদের মনে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা চেপে বসেছে। তাদের মৌলিক জ্ঞানের পরিবর্তে প্রতিযোগিতাপূর্ণ মনোভাব গড়ে উঠেছে। সুতরাং গ্রামীণ উন্নয়নের জন্য, বাংলাদেশের সব গ্রামের জন্য একই পরিকল্পনা প্রযোজ্য নাও হতে পারে। সুনামগঞ্জের হাওর এলাকার সঙ্গে খুলনা-সাতক্ষীরার জলাবদ্ধ এলাকার, কুমিল্লার গ্রামের সঙ্গে চট্টগ্রামের পাহাড়ি গ্রামীণ এলাকা বা জনগোষ্ঠীর ভাগ্য পরিবর্তন একই সুতায় বাঁধা যাবে না। তাই স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে এলাকাভিত্তিক জনসম্পৃক্ততা রেখে, স্থানীয় জনগণের মধ্যে থেকে সৎ, জ্ঞানী, চরিত্রবান লোকদের বেছে নিয়ে বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিতকরণ, পরিকল্পনা গ্রহণ, অর্থ ব্যয় নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে হবে।

গ্রামীণ প্রকল্প বাস্তবায়নে যতগুলো বাধা আসতে পারে সেগুলো দ্রুত অপসারণে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে নজর দিতে হবে। অপ্রিয় হলেও সত্য, স্থানীয় উচ্ছৃঙ্খল যুবকদের সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি অনেক কাজের গতি শ্লথ করে দেয়। অবশ্যই কাজের গুণগতমানও বাধাগ্রস্ত করে। বার বার মনে হয়, মহাত্মা গান্ধীর ‘Wealth without work’ অর্থাৎ বিনা কর্মে বা পরিশ্রমে বিত্তবান হওয়া। তাতে আপত্তি নেই, আমাদের দুর্ভাগ্য হলো, আমরা চাই বিনাশ্রমে দ্রুত ধনী হতে। যার প্রচলিত ধারায় একটি হলো ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে ফেরত না দেওয়া, দ্বিতীয়টি হলো চাঁদাবাজি এবং তৃতীয়টি হলো নির্দিষ্ট কাজের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের এক-তৃতীয়াংশও খরচ না করে বাকি টাকা পকেটস্থ করা।

উন্নয়ন ও অসাম্প্রদায়িক গ্রামীণ স্বার্থ সুরক্ষা করতে হলে বাংলাদেশে এক শিক্ষিত রাজনৈতিক শ্রেণির প্রয়োজন। যে নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্ব দেবে- ভোগ ও লালসা ত্যাগ, উদারতা ও সহানুভূতিকে। যার জন্য প্রয়োজন শিক্ষা, উন্নয়নের চিন্তা, মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা, বিনয় ও সহানুভূতি। আমাদের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দেশের প্রতি ভালোবাসা প্রবল। অকপটতা একদিন দেশকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে। মহামতি লেনিনের ভাষায়, নাগরিক ও সামাজিক সচ্ছলতা শুধু সম্পদের সুষম বণ্টন নয়, সব নাগরিক সব ক্ষেত্রে সমঅধিকার ভোগ করবে। মানুষের স্বাভাবিক যোগাযোগের সঙ্গে প্রযুক্তিগত যোগাযোগ এবং নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতায়নও জরুরি। পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য আমাদের কয়লা, প্রাকৃতিক তেল ও গ্যাসনির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। জোর দিতে হবে দূষণমুক্ত শক্তি উৎপাদনের ওপর যা সৌর, বায়ু, পারমাণবিক ও জল থেকে উৎপাদিত হতে পারে। সরকার ২০২০ সালের মধ্যে যথেষ্ট ক্ষমতাসম্পন্ন সৌরশক্তি উৎপাদনের নয়া মাত্রা ঘোষণা করেছে।

গ্রামকে বিকশিত, একই সঙ্গে রাষ্ট্রের উন্নয়নের অংশীদার করতে হলে ভারতের একাদশতম রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালামের মতামত বিবেচনা করা যেতে পারে- ক. কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ খ. শিক্ষা ও স্বাস্থ্যপরিষেবা গ. পরিকাঠামো- বিশ্বাসযোগ্য এবং গুণগত বিদ্যুৎ শক্তি, ভালো সড়কব্যবস্থা ঘ. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ঙ. জটিল প্রযুক্তিতে স্বনির্ভরতা। কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় দাবি নিয়েই বলেছেন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য। তরুণ বিজ্ঞানীরা নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নেবে। কৃষিভিত্তিক বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে। এজন্য সম্পদের সুষম বণ্টন ও কৃষি -জমির যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব

মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
সর্বশেষ খবর
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন

৫২ সেকেন্ড আগে | পরবাস

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির
আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’
‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে
১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়
চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’
৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা