শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সাংবাদিকের নিরাপত্তা ঝুঁকি

ফরিদা ইয়াসমিন
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকের নিরাপত্তা ঝুঁকি

দেশে দেশেই সাংবাদিকরা আজ নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে আছেন। এই ঝুঁকি ক্রমশই বাড়ছে। সময়ের সঙ্গে সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এসেছে নানা পরিবর্তন, সেই সঙ্গে নিরাপত্তা ঝুঁকি নানা মাত্রা পেয়েছে। গণমাধ্যম নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। পথপরিক্রমায় গণমাধ্যম এখন ডিজিটাল যুগে।  তথ্যের অবাধ প্রবাহে তথ্য বিপ্লব ঘটেছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে তথ্য বিভ্রান্তি। মিথ্যা ও গুজবকেও কখনো কখনো তথ্য বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তথ্য বিভ্রান্তিতেও সাংবাদিকরা পড়ছেন নিরাপত্তা ঝুঁকিতে। সাংবাদিকতার জন্য এটি এক নতুন চ্যালেঞ্জ।

দেশে দেশেই পেশাগত দায়িত্ব পালনের কারণে সাংবাদিকদের হত্যা ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টের হিসাব মতে, ২০০৭ থেকে এ পর্যন্ত ১০৫৩ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এ সময় বাংলাদেশে সাগর-রুনিসহ ১৪ সাংবাদিক নিহত হন। এদিকে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস এ বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি তার এক ভাষণে বলেন, ২০১৮ সালে ৯৯ সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মী নিহত হয়েছেন, তিনশ’র বেশি আটক এবং ৬০ জন জিম্মি হয়েছেন। সাংবাদিকরা কখনো খুন হচ্ছেন, কখনো শারীরিক আক্রমণের শিকার হচ্ছেন। এ ছাড়া সাংবাদিকদের নিজেদের এবং তাদের পরিবারকে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দিয়ে মানসিক চাপে রাখা, মামলা করে হয়রানি করা, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি, গ্রেফতার ও আটক, অনলাইন হয়রানি ইত্যাদি তো আছেই।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সাংবাদিকদের অনলাইন হয়রানি নতুন করে স্বাধীন সাংবাদিকতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। যে কোনো সাংবাদিকের চরিত্র হনন করা হচ্ছে। কখনো মিথ্যা তথ্য দেওয়া হচ্ছে, কখনো ভুয়া ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ফলে ওই সাংবাদিক পারিবারিক, সামাজিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সাংবাদিককে মানসিকভাবে দুর্বল করে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। অতি সম্প্রতি বেশ কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিকের নামে কুৎসা রটনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করা হয়েছে। নারী সাংবাদিকরাও অনলাইনে যৌন হয়রানিসহ নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ডিজিটাল মাধ্যম সাংবাদিকতার নানা দ্বার উন্মুক্ত করেছে। সাংবাদিকতাকে বদলে দিয়েছে। তেমনি সাংবাদিকতায় নানা চ্যালেঞ্জও ছুড়ে দিয়েছে। তথ্য জানার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল হচ্ছে মানুষ। কারণ এখানে যে কোনো তথ্য দ্রুত পাওয়া যায়। যে যখন যা পাচ্ছে তা জানিয়ে দিচ্ছে। সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের কোনো বালাই নেই। একজন সাংবাদিক বা সংবাদমাধ্যমকে সেই তথ্য যাচাই-বাছাই করে পরিবেশন করতে হচ্ছে। প্রতিনিয়ত সাংবাদিকদের এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে।

একটি গণতান্ত্রিক দেশের পূর্বশর্ত হচ্ছে মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও মুক্ত গণমাধ্যম। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর কিছু ধারা সাংবাদিকদের নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ফেলে দেয়। এর আগে সরকার ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬’ অনুমোদন দেয়। এর কিছু ধারা নিয়ে সাংবাদিকরা আপত্তি করলে সরকার এই আইনটি বাতিল করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ প্রবর্তন করে। তবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬-এর ধারায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা হয়েছে তাও বহাল আছে। সাংবাদিকরা দীর্ঘদিন ধরেই দাবি জানিয়ে আসছেন সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এই আইনটি প্রয়োগ না করার জন্য। তবে সরকার বলছে এই আইনটি সাংবাদিকদের জন্য নয়। ডিজিটাল হয়রানি রোধে এ আইনটি করা হয়েছে। ডিজিটাল হয়রানির জন্য এ ধরনের একটি আইনের প্রয়োজন আছে, এটি স্বীকার করি। কিন্তু এই আইনের আওতায় সাংবাদিকরা যেন হয়রানির শিকার না হন আমাদের দাবি সেটি। বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইনটি পাস করে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে। আইনটি পাসের সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ভাষণে জনগণের জানার অধিকারকে নিশ্চিত করে, সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এ আইনটি পাস করা হয় বলে উল্লেখ করেন। অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের ক্ষেত্রে এ আইনটি সাংবাদিকদের কাজে লাগছে। কোনো প্রতিষ্ঠান তথ্য দিতে অনিচ্ছুক হলেও এই আইনের আওতায় তথ্য দিতে বাধ্য হচ্ছে। বর্তমানে ৪টি রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত চ্যানেলসহ ৩৪টি টেলিভিশন চ্যানেল, ২২টি এফএম রেডিও, ১৭টি কমিউনিটি রেডিও এবং প্রায় ২৮০০ পত্রিকা আছে। বর্তমান সরকারই গণমাধ্যমের এই নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। কিন্তু সাংবাদিকদের চাকরির নিশ্চয়তা নেই। অর্থনৈতিকভাবে সুরক্ষিত না থাকলে একজন সাংবাদিক স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। চাকরির অনিশ্চয়তা, বেতনের অনিশ্চয়তা সাংবাদিককে হতাশাগ্রস্ত করে ফেলে। সাংবাদিকের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা জরুরি।

বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকদের নিরাপত্তা না থাকা এবং সাংবাদিক হত্যার বিচার না হওয়া গণমাধ্যমের জন্য একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সাংবাদিকদের প্রয়োজন রক্ষাকবচ। জাতিসংঘ মহাসচিব বিশ্বব্যাপী সাংবাদিক ও গণমাধ্যম কর্মীদের সুরক্ষায় অনুকূল পরিবেশ তৈরির আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের আহ্বানে সাড়া দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। এই ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা কর (ডিফেন্ড মিডিয়া ফ্রিডম)’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে ১০-১১ জুলাই লন্ডনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন।

যুক্তরাজ্য ও কানাডা সরকার যৌথভাবে আন্তর্জাতিক সম্মেলন ‘গ্লোবাল কনফারেন্স ফর মিডিয়া ফ্রিডম’ আয়োজন করে। একজন আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে আমার সেই সম্মেলনে যোগ দেওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। সম্মেলনে মানবাধিকার বিষয়ক আইনজীবী আমাল ক্লোনি জানান, বিশ্বের মাত্র ১৩ শতাংশ মানুষ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ভোগ করে। পেশাগত কারণে সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতন বাড়ছে। সৌদি আরবের সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যা করা হয়েছে। বিশ্ব নেতারা নিন্দা প্রকাশ ছাড়া কিছুই করেননি। আফ্রিকার এক সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের নিরাপত্তা হুমকির কারণে মুখ ঢেকে কথা বলেছেন। সম্মেলনে বলা হয়, দেশে দেশেই কর্তৃত্ববাদী সরকার প্রতিষ্ঠা হচ্ছে, যা স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে বড় বাধা। প্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যেভাবে বিকাশ ঘটছে, আগামী দিনগুলোতে মত প্রকাশ ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দেবে। তবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য গণমাধ্যমের প্রস্তুতির প্রয়োজন আছে। সরকারকেও এর সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে।

সাংবাদিকতার নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সবার আগে তার নিজকে সচেতন থাকতে হবে। প্রযুক্তির এ সময়ে নিজকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা বলয় তৈরি করাও জানতে হবে। শারীরিক ও ডিজিটাল দুভাবেই তার নিরাপত্তার কৌশলগুলো আয়ত্তে থাকতে হবে। পেশার মানোন্নয়ন ও পেশার স্বার্থে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, একজন সাংবাদিককে কোনো রকম আক্রমণ মানে পেশাকে আক্রমণ, পেশাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, পেশাকে ছোট করা। নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। নিজের পেশার মানুষকে ছোট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু ছড়িয়ে দেওয়ার একটি প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কাদা ছোড়াছুড়ি না করে পেশার মর্যাদা রাখতে হবে। পেশাগত কারণে আর কোনো সাংবাদিককে যেন হত্যা, হামলা বা হুমকির সম্মুখীন হতে না হয় সে জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।  গণমাধ্যমকর্মী, সুশীল সমাজ এবং সরকারকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায়।  কারণ মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য প্রয়োজন সাংবাদিকের নিরাপত্তা। আর মুক্ত গণমাধ্যম একটি  স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য অপরিহার্য।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা