শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সাংবাদিকের নিরাপত্তা ঝুঁকি

ফরিদা ইয়াসমিন
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকের নিরাপত্তা ঝুঁকি

দেশে দেশেই সাংবাদিকরা আজ নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে আছেন। এই ঝুঁকি ক্রমশই বাড়ছে। সময়ের সঙ্গে সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এসেছে নানা পরিবর্তন, সেই সঙ্গে নিরাপত্তা ঝুঁকি নানা মাত্রা পেয়েছে। গণমাধ্যম নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। পথপরিক্রমায় গণমাধ্যম এখন ডিজিটাল যুগে।  তথ্যের অবাধ প্রবাহে তথ্য বিপ্লব ঘটেছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে তথ্য বিভ্রান্তি। মিথ্যা ও গুজবকেও কখনো কখনো তথ্য বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তথ্য বিভ্রান্তিতেও সাংবাদিকরা পড়ছেন নিরাপত্তা ঝুঁকিতে। সাংবাদিকতার জন্য এটি এক নতুন চ্যালেঞ্জ।

দেশে দেশেই পেশাগত দায়িত্ব পালনের কারণে সাংবাদিকদের হত্যা ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টের হিসাব মতে, ২০০৭ থেকে এ পর্যন্ত ১০৫৩ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এ সময় বাংলাদেশে সাগর-রুনিসহ ১৪ সাংবাদিক নিহত হন। এদিকে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস এ বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি তার এক ভাষণে বলেন, ২০১৮ সালে ৯৯ সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মী নিহত হয়েছেন, তিনশ’র বেশি আটক এবং ৬০ জন জিম্মি হয়েছেন। সাংবাদিকরা কখনো খুন হচ্ছেন, কখনো শারীরিক আক্রমণের শিকার হচ্ছেন। এ ছাড়া সাংবাদিকদের নিজেদের এবং তাদের পরিবারকে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দিয়ে মানসিক চাপে রাখা, মামলা করে হয়রানি করা, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি, গ্রেফতার ও আটক, অনলাইন হয়রানি ইত্যাদি তো আছেই।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সাংবাদিকদের অনলাইন হয়রানি নতুন করে স্বাধীন সাংবাদিকতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। যে কোনো সাংবাদিকের চরিত্র হনন করা হচ্ছে। কখনো মিথ্যা তথ্য দেওয়া হচ্ছে, কখনো ভুয়া ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ফলে ওই সাংবাদিক পারিবারিক, সামাজিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সাংবাদিককে মানসিকভাবে দুর্বল করে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। অতি সম্প্রতি বেশ কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিকের নামে কুৎসা রটনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করা হয়েছে। নারী সাংবাদিকরাও অনলাইনে যৌন হয়রানিসহ নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ডিজিটাল মাধ্যম সাংবাদিকতার নানা দ্বার উন্মুক্ত করেছে। সাংবাদিকতাকে বদলে দিয়েছে। তেমনি সাংবাদিকতায় নানা চ্যালেঞ্জও ছুড়ে দিয়েছে। তথ্য জানার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল হচ্ছে মানুষ। কারণ এখানে যে কোনো তথ্য দ্রুত পাওয়া যায়। যে যখন যা পাচ্ছে তা জানিয়ে দিচ্ছে। সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের কোনো বালাই নেই। একজন সাংবাদিক বা সংবাদমাধ্যমকে সেই তথ্য যাচাই-বাছাই করে পরিবেশন করতে হচ্ছে। প্রতিনিয়ত সাংবাদিকদের এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে।

একটি গণতান্ত্রিক দেশের পূর্বশর্ত হচ্ছে মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও মুক্ত গণমাধ্যম। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর কিছু ধারা সাংবাদিকদের নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ফেলে দেয়। এর আগে সরকার ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬’ অনুমোদন দেয়। এর কিছু ধারা নিয়ে সাংবাদিকরা আপত্তি করলে সরকার এই আইনটি বাতিল করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ প্রবর্তন করে। তবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬-এর ধারায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা হয়েছে তাও বহাল আছে। সাংবাদিকরা দীর্ঘদিন ধরেই দাবি জানিয়ে আসছেন সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এই আইনটি প্রয়োগ না করার জন্য। তবে সরকার বলছে এই আইনটি সাংবাদিকদের জন্য নয়। ডিজিটাল হয়রানি রোধে এ আইনটি করা হয়েছে। ডিজিটাল হয়রানির জন্য এ ধরনের একটি আইনের প্রয়োজন আছে, এটি স্বীকার করি। কিন্তু এই আইনের আওতায় সাংবাদিকরা যেন হয়রানির শিকার না হন আমাদের দাবি সেটি। বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইনটি পাস করে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে। আইনটি পাসের সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ভাষণে জনগণের জানার অধিকারকে নিশ্চিত করে, সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এ আইনটি পাস করা হয় বলে উল্লেখ করেন। অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের ক্ষেত্রে এ আইনটি সাংবাদিকদের কাজে লাগছে। কোনো প্রতিষ্ঠান তথ্য দিতে অনিচ্ছুক হলেও এই আইনের আওতায় তথ্য দিতে বাধ্য হচ্ছে। বর্তমানে ৪টি রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত চ্যানেলসহ ৩৪টি টেলিভিশন চ্যানেল, ২২টি এফএম রেডিও, ১৭টি কমিউনিটি রেডিও এবং প্রায় ২৮০০ পত্রিকা আছে। বর্তমান সরকারই গণমাধ্যমের এই নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। কিন্তু সাংবাদিকদের চাকরির নিশ্চয়তা নেই। অর্থনৈতিকভাবে সুরক্ষিত না থাকলে একজন সাংবাদিক স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। চাকরির অনিশ্চয়তা, বেতনের অনিশ্চয়তা সাংবাদিককে হতাশাগ্রস্ত করে ফেলে। সাংবাদিকের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা জরুরি।

বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকদের নিরাপত্তা না থাকা এবং সাংবাদিক হত্যার বিচার না হওয়া গণমাধ্যমের জন্য একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সাংবাদিকদের প্রয়োজন রক্ষাকবচ। জাতিসংঘ মহাসচিব বিশ্বব্যাপী সাংবাদিক ও গণমাধ্যম কর্মীদের সুরক্ষায় অনুকূল পরিবেশ তৈরির আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের আহ্বানে সাড়া দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। এই ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা কর (ডিফেন্ড মিডিয়া ফ্রিডম)’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে ১০-১১ জুলাই লন্ডনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন।

যুক্তরাজ্য ও কানাডা সরকার যৌথভাবে আন্তর্জাতিক সম্মেলন ‘গ্লোবাল কনফারেন্স ফর মিডিয়া ফ্রিডম’ আয়োজন করে। একজন আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে আমার সেই সম্মেলনে যোগ দেওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। সম্মেলনে মানবাধিকার বিষয়ক আইনজীবী আমাল ক্লোনি জানান, বিশ্বের মাত্র ১৩ শতাংশ মানুষ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ভোগ করে। পেশাগত কারণে সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতন বাড়ছে। সৌদি আরবের সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যা করা হয়েছে। বিশ্ব নেতারা নিন্দা প্রকাশ ছাড়া কিছুই করেননি। আফ্রিকার এক সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের নিরাপত্তা হুমকির কারণে মুখ ঢেকে কথা বলেছেন। সম্মেলনে বলা হয়, দেশে দেশেই কর্তৃত্ববাদী সরকার প্রতিষ্ঠা হচ্ছে, যা স্বাধীন সাংবাদিকতার পথে বড় বাধা। প্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যেভাবে বিকাশ ঘটছে, আগামী দিনগুলোতে মত প্রকাশ ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দেবে। তবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য গণমাধ্যমের প্রস্তুতির প্রয়োজন আছে। সরকারকেও এর সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে।

সাংবাদিকতার নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সবার আগে তার নিজকে সচেতন থাকতে হবে। প্রযুক্তির এ সময়ে নিজকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা বলয় তৈরি করাও জানতে হবে। শারীরিক ও ডিজিটাল দুভাবেই তার নিরাপত্তার কৌশলগুলো আয়ত্তে থাকতে হবে। পেশার মানোন্নয়ন ও পেশার স্বার্থে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, একজন সাংবাদিককে কোনো রকম আক্রমণ মানে পেশাকে আক্রমণ, পেশাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, পেশাকে ছোট করা। নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই। নিজের পেশার মানুষকে ছোট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু ছড়িয়ে দেওয়ার একটি প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কাদা ছোড়াছুড়ি না করে পেশার মর্যাদা রাখতে হবে। পেশাগত কারণে আর কোনো সাংবাদিককে যেন হত্যা, হামলা বা হুমকির সম্মুখীন হতে না হয় সে জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।  গণমাধ্যমকর্মী, সুশীল সমাজ এবং সরকারকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায়।  কারণ মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য প্রয়োজন সাংবাদিকের নিরাপত্তা। আর মুক্ত গণমাধ্যম একটি  স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য অপরিহার্য।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

এই মাত্র | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

২৫ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে