শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২০

মানুষ মানুষের জন্য

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ মানুষের জন্য

১. এটি এমন একটি সময় যখন লোকজন করোনাভাইরাস ছাড়া আর কিছু নিয়ে কথা বলছে না। এর মাঝেই পৃথিবীর অসংখ্য মানুষ ঘরের ভিতর স্বেচ্ছাবন্দী হয়ে থেকেছে। এখন অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে কখন ঘর থেকে বের হয়ে আবার আগের জীবনে ফিরে যাবে। কতখানি আগের জীবনে ফিরে যেতে পারবে, তা নিয়েও অনেকের ভিতর সন্দেহ। ঘর থেকে বের হলেও হয়তো মুখে মাস্ক লাগিয়ে বের হতে হবে, একজন থেকে আরেকজনকে সব সময় দূরে দূরে থাকতে হবে, শুধু তাই নয়, কে জানে হ্যান্ডশেক-জাতীয় বিষয়গুলো পৃথিবী থেকেই উঠে যাবে কিনা! সেগুলো হচ্ছে ভবিষ্যতের ব্যাপার, আপাতত আমরা অপেক্ষা করছি কখন এ ভয়াবহ দুর্যোগটি নিয়ন্ত্রণের মাঝে আসে।

অমর্ত্য সেন এটাকে যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করেছেন। যারা যুদ্ধ দেখেছেন তারা জানেন সেটি কী ভয়ানক একটি ব্যাপার। যখন যুদ্ধ চলতে থাকে তখন সেটি এক ধরনের বিপর্যয়, যখন যুদ্ধ শেষ হয় তখন সেটি অন্য এক ধরনের বিপর্যয়। মনে হতে পারে, এ যুদ্ধে প্রতিপক্ষ বুঝি ক্ষুদ্র একটি ভাইরাস! আসলে সেই ভাইরাসটি প্রতিপক্ষ নয়, এ ভাইরাসটি যতক্ষণ শরীরের বাইরে থাকে ততক্ষণ একটি জড় পদার্থ ছাড়া কিছু না। কোনোভাবে মানুষের শরীরে ঢুকতে পারলে সেটি তার জীবন ফিরে পায়। যে প্রক্রিয়ায় একটি ভাইরাস মানুষের শরীরে তার বংশ বৃদ্ধি করে তার চেয়ে বিস্ময়কর বিষয় আর কিছু হতে পারে বলে আমার জানা নেই। কিন্তু তার আয়ু দুই সপ্তাহের মতো, এর মাঝেই বেশির ভাগ মানুষ শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করে ভাইরাসটিকে পরাস্ত করে ফেলে। বয়স্ক, রুগ্ন, দুর্বল, রোগাক্রান্ত কিংবা যাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের কেউ কেউ মারা যান। (সব নিয়মেরই ব্যতিক্রম থাকে, এই নিয়মেরও ব্যতিক্রম আছে তাই মাঝে মাঝে আমরা দেখি কমবয়সী সুস্থ সবল যুবারাও মারা যাচ্ছেন।) শতাংশের হিসাবে মৃত্যুর সংখ্যাটি হয়তো খুব বেশি নয়, কিন্তু ভাইরাসের সংক্রমণটি এত ভয়ঙ্কর ছোঁয়াচে যে, এত অসংখ্য মানুষ এত তাড়াতাড়ি আক্রান্ত হয়ে যায় যে, হঠাৎ করে দেখা যায় যারা বাড়াবাড়ি অসুস্থ তাদেরও চিকিৎসা দেওয়া যাচ্ছে না। তাই প্রাণপণ চেষ্টা করা হয় মানুষকে আলাদা আলাদা রাখতে যেন সংক্রমণটি নিয়ন্ত্রণের মাঝে থাকে। হঠাৎ করে একসঙ্গে যেন অসংখ্য মানুষকে চিকিৎসা করার প্রয়োজন না হয়। এটি যদি যুদ্ধ হয়ে থাকে এবং সেই যুদ্ধে প্রতিপক্ষ যদি ভাইরাসটি না হয়ে থাকে তাহলে প্রতিপক্ষটি কে? আমরা এখন সবাই জানি প্রতিপক্ষ হচ্ছে থমকে যাওয়া পৃথিবীতে আশ্রয়হীন, সহায়সম্বলহীন, দিন আনে দিন খায় মানুষের অনিশ্চিত জীবন। এই যুদ্ধের উদ্দেশ্য হচ্ছে যত দিন থমকে যাওয়া দেশ আবার সচল না হচ্ছে তত দিন এই লাখ লাখ মানুষের জীবনকে সচল রাখা, তাদের মানুষের সম্মান দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা। এবারের যুদ্ধ হচ্ছে কর্মহীন, অসহায় দরিদ্র মানুষ রক্ষা করার যুদ্ধ, যাদের জন্য ‘সামাজিক দূরত্ব’ নামের কথাটিই একটি বিলাসিতা।

গণিতের হিসাবে যতক্ষণ পর্যন্ত পৃথিবীর অর্ধেক মানুষ এ ভাইরাসে আক্রান্ত না হচ্ছে তত দিন একজন মানুষ আরেকজনকে আক্রান্ত করে যাবে। যদি সেটা হয় নিয়ন্ত্রণের মাঝে, খুব ধীরে ধীরে তাহলে সেটা নিয়ে কেউ মাথা ঘামাবে না। (প্রতি বছর সাধারণ ফ্লুতে সারা পৃথিবীতে ৩ থেকে ৬ লাখ মানুষ মারা যায়,(https:/www.medicinenet.com/ script/main/art.asp?articlekey=208914) আমরা সেটা নিয়ে কখনো বিচলিত হই না) করোনাভাইরাসের সংক্রমণটাকে ঠিকভাবে থামানোর জন্য দরকার একটা প্রতিষেধক বা টিকা। সেটা নিশ্চয়ই চলে আসবে কিন্তু তার জন্য বছরখানেক সময় দরকার। পৃথিবীর সব মানুষকে এ টিকা দেওয়াটাও একটা বিশাল দজ্ঞযজ্ঞ ব্যাপার। কাজেই আমরা সবাই আশা করছি, সবাই মিলে সামনের দিনগুলোর জন্য খুব চিন্তাভাবনা করে একটা পরিকল্পনা করছেন যেন দেশের মানুষ এ বিপর্যয়ের মাঝে টিকে থাকতে পারে। ঘরবন্দী হয়ে থাকার কারণে যারা সেলুনে গিয়ে চুল কাটতে পারছেন না কিংবা নেটফ্লিক্সে দেখার মতো ভালো ছবি না পেয়ে যাদের মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে তাদের জীবন আনন্দময় করা এই মুহূর্তের চ্যালেঞ্জ নয়। যে মা তার ক্ষুধার্ত সন্তানের মুখে খাবার দিতে পারছেন না, সেই মায়ের পাশে খাবারের ব্যাগ নিয়ে দাঁড়ানো হচ্ছে চ্যালেঞ্জ। সেদিন খবরে এসেছে, সিরাজগঞ্জের ১০ বছরের একটি শিশু তার বাবা-মায়ের ওপর রাগ করে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আফরোজা নামের সেই শিশুটি অভিমান করেছে ক্ষুধার্ত হয়ে, সময়টি খারাপ তাই তিন বেলার বদলে দুই বেলা খেতে পাচ্ছে সেই কারণে তার অভিমান। পৃথিবীতে এই মুহূর্তে করোনাভাইরাসের কারণে লক্ষাধিক মানুষ মারা গেছে। এসব মৃত্যু হয়তো মেনে নেওয়া যাবে কিন্তু ভাইরাসের সরাসরি সংক্রমণ না হয়েও ১০ বছরের এই অভিমানী শিশুটির মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না। অমর্ত্য সেন যে যুদ্ধের কথা বলেছেন এ যুদ্ধ হচ্ছে এই লাখ লাখ অভিমানী শিশুকে বাঁচিয়ে রাখার যুদ্ধ।

২. একটি দুঃসময়ে মানুষের ভিতরের ভালো দিকটি যে রকম বের হয়ে আসে খারাপ দিকটিও একইভাবে বের হয়ে আসে। সংবাদমাধ্যমে ভালো খবরগুলো যতটুকু প্রকাশ করে খারাপ খবরগুলো তার থেকে বেশি প্রকাশ করে কিনা জানি না কিন্তু মনে হচ্ছে করোনা দুর্যোগের এই সময়টিতে খারাপ খারাপ খবরগুলো একটু বেশি দেখতে পাচ্ছি। মনে হচ্ছে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতাদের বিরুদ্ধে ত্রাণের চাল চুরির অভিযোগ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এই দুর্যোগের সময় যে মানুষ চাল চুরি করতে পারে তাদের আমি কোনোভাবেই বুঝতে পারি না, সত্যি কথা বলতে কি, বুঝতে চাইও না। মানুষগুলো কেমন করে তাদের স্ত্রী বা ছেলেমেয়েদের সামনে মুখ দেখায়! শুধু যে চুরি-চামারি তা নয়, হৃদয়হীন ঘটনারও কোনো শেষ নেই। বৃহত্তর সিলেটের কোনো এক জায়গায় একজন শ্রমিক মারা গেছেন, মানুষটির মৃত্যু হয়েছে করোনাভাইরাসের কারণে- এ ধরনের একটা ভাসাভাসা ধারণার কারণে তাকে কবর দিতে নেওয়ার জন্য গ্রামের মসজিদের খাটিয়াটি পর্যন্ত ব্যবহার করতে দেওয়া হলো না। মানুষটির বৃদ্ধ বাবা এবং দুই ভাই মিলে মৃতদেহটি বহন করে নিয়ে গেল কবর দিতে। সংবাদমাধ্যমে সেই ছবিটির চেয়ে হৃদয়হীন ছবি আর কী হতে পারে? তবে সবকিছুর মাত্রা ছাড়িয়েছে শেরপুর নালিতাবাড়ীর একটি ঘটনা। মা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন সন্দেহ করে ছেলেমেয়েরা মিলে শেয়াল-কুকুরে খেয়ে ফেলার জন্য তাদের মাকে জঙ্গলে ফেলে দিয়ে পালিয়ে গেল! খবরটি পড়েও বিশ্বাস হতে চায় না, সত্যিই কি এটি ঘটেছে? এ রকম ঘটনা সত্যিই ঘটা সম্ভব? করোনাভাইরাস থেকে সতর্ক থাকার একটি ব্যাপার আছে, কিন্তু সবকিছুর মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে হবে তা কে বলেছে?

৩. শুধু খারাপ ঘটনাগুলোর কথা বলা হলে মানুষের মনুষ্যত্ব নিয়ে একটা ভুল ধারণা হয়ে যাবে। এ রকম সময়ে অসংখ্য মানুষ একে অন্যকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসছে সেটিও তো সত্যি। আমি আমার পরিচিত অনেক মানুষকে দেখেছি তারা নিজের মতো করে কর্মহীন মানুষদের সাহায্য করে যাচ্ছে। ছবি তুলে সেগুলো সংবাদমাধ্যমে পাঠানো হয় না কিংবা ফেসবুকে প্রচার করা হয় না তাই আমরা সেগুলোর কথা জানি না। আমরা আমাদের দেশের ইতিহাসে দেখেছি, বড় বড় দুর্যোগের সময় রাজনৈতিক দল বা সামাজিক সংগঠনগুলো সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসে, এবারেও সেগুলো ঘটতে শুরু করেছে। বরিশালে বাসদের উদ্যোগে অ্যাম্বুলেন্স সেবা এবং সততা বিক্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে বলে দেখেছি। এবারের নববর্ষে কোনো আনন্দ উৎসব নেই বলে পিরোজপুরে একজন ঘরে ঘরে গিয়ে শিশুদের হাতে খেলনা তুলে দিচ্ছেন। নববর্ষের অনুষ্ঠানের জন্য আলাদা করে রাখা টাকা অনেক প্রতিষ্ঠানই নিম্নবিত্ত মানুষদের সাহায্যের জন্য তুলে দিচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তির ছেলেমেয়েদের অনেকেই করোনা আক্রান্ত মানুষদের খুঁজে বের করার অ্যাপ তৈরি করেছে। যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে উপযুক্ত ল্যাবরেটরি আছে তারা করোনা আক্রান্তদের পরীক্ষা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র রক্ত পরীক্ষা করে অ্যান্টিবডি থেকে খুবই সাশ্রয়ী উপায়ে করোনা আক্রান্তদের চিহ্নিত করার পদ্ধতি বের করেছে। সরকারের সহযোগিতায় এ কিটগুলো তৈরির প্রয়োজনীয় রিএজেন্ট দেশে নিয়ে আসা হয়েছে। বসুন্ধরা তাদের ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটিতে করোনাভাইরাস চিকিৎসার জন্য অস্থায়ী বিশাল একটি হাসপাতাল তৈরি করতে যাচ্ছে, সবকিছু ঠিক থাকলে এ মাসের ২০ তারিখের পরে ওই হাসপাতালে ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা শুরু হবে।

শুধু বড় বড় প্রতিষ্ঠান নয়, ব্যক্তিগতভাবেও অনেক বড় কাজ হচ্ছে। আমাদের দেশের একজন ডাক্তার জোবায়ের চিশতী কয়েক বছর আগে শিশুদের নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় সাহায্য করার জন্য শ্যাম্পুর বোতল ব্যবহার করে হাজারখানেক টাকা দিয়ে ভেনটিলেটর-জাতীয় একটি যন্ত্র তৈরি করেছিলেন যেটি বিশ্বস্বাস্থ্য কেন্দ্র শিশুদের নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহার করার জন্য অনুমোদন দিয়েছিল। বিশ্বস্বাস্থ্য কেন্দ্র ইতিমধ্যে এ যন্ত্রটি শিশুদের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শ্বাসকষ্ট হলে ব্যবহারের জন্য সুপারিশ করছে। ডা. জোবায়ের চিশতী এ যন্ত্রটি বড়দের চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায় কিনা তার ওপর কাজ করে যাচ্ছেন। আশা করে আছি, দ্রুত কিছু একটা সাফল্য আমরা দেখতে পাব। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাইক্রোপ্রসেসর প্রস্তুতকারক কোম্পানি হচ্ছে ইন্টেল, তার বোর্ডের চেয়ারম্যান হচ্ছেন আমাদের বাংলাদেশের ওমর ইশরাক। তার চিকিৎসাসংক্রান্ত যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক কোম্পানির নাম মেডট্রনিক, সেই কোম্পানির ভেনটিলেটরের প্রযুক্তিগত সব তথ্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে, যেন কোনো ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য ছাড়াই যে কেউ এই প্রয়োজনীয় যন্ত্রটি তৈরি করতে পারে। এ রকম উদাহরণ নিশ্চয়ই আরও অনেক আছে, যেগুলো আমার চোখে পড়েনি কিংবা এ মুহূর্তে আমি জানি না।

যুদ্ধকালীন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সাধারণ মানুষের মনোবল। করোনাভাইরাসের এ বিপর্যয়টি সামলে নেওয়ার বিষয়টি যদি সত্যি একটি যুদ্ধ হয়ে থাকে তাহলে এবারও আমাদের মনোবল রক্ষা করতে হবে। দেশের পুরো মানবসম্পদ যদি সাহস নিয়ে এগিয়ে আসে তাহলে নিশ্চয়ই এবারও আমরা এ কঠিন সময়টি পার করতে পারব।

 

মানুষ মানুষের জন্য- এর চেয়ে বড় সত্যি কথা আর কী আছে?

লেখক : শিক্ষাবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা