শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ধর্ষণ বন্ধ করার উপায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্ষণ বন্ধ করার উপায়

ধর্ষণ ধর্ষণ ধর্ষণ। আর ভালো লাগে না এই শব্দটি উচ্চারণ করতে। কিন্তু তারপরও প্রতিদিন শুনতে হয়, পড়তে হয় এই শব্দটি। এমন কোনও দিন কি আসবে যেদিন এই শব্দটি আর কেউ উচ্চারণ করবে না, কারণ ধর্ষণ বলে কিছু আর ঘটবে না দুনিয়াতে?

ভারতের উত্তরপ্রদেশে মনীষা বাল্মিকী নামে এক ১৯ বছর বয়সী মাঠে গরুর জন্য ঘাস কাটতে গিয়েছিল, সেখানেই তাকে ওড়না ধরে টেনে নিয়ে চার পুরুষ ধর্ষণ করে, জিভ কেটে ফেলে, মেরুদন্ড ভেঙে ফেলে। মনীষাকে প্রায়-মৃত ফেলে রেখে গিয়েছিল ওই চার ধর্ষক। ১৫ দিন ভোগার পর গতকাল মনীষার মৃত্যু হয়েছে দিল্লির হাসপাতালে। কেন ওই পুরুষেরা মনীষাকে ধর্ষণ করেছে? কারণ মনীষা মেয়ে। কারণ মনীষা নীচু জাত। আর ওরা ধর্ষকরা? ধর্ষকরা পুরুষ, ধর্ষকরা উঁচু জাত। তাহলে কি শুধু উঁচু জাতের লোকেরাই ধর্ষণ করে? নীচু জাতের লোকেরা করে না? উঁচু জাতের মেয়েরা ধর্ষণের শিকার হয় না? হয়। সব জাতের, সব ধর্মের, সব ভাষাভাষীর, সব রঙের, সব শ্রেণির, সব গ্রামের, সব শহরের, সব দেশের, সব বয়সের মেয়েরাই ধর্ষণের শিকার হয় এবং সব ধরনের পুরুষই ধর্ষণ এবং নির্যাতন করে মেয়েদের। ধর্ষণ ততদিন বন্ধ হবে না যতদিন এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজ টিকে থাকবে, কারণ পুরুষতান্ত্রিক সমাজ মানুষকে এই শিক্ষা দিয়ে মগজধোলাই করে যে পুরুষেরা প্রভু, মেয়েরা নিতান্তই দাসীবাঁদী আর যৌনবস্তু। দাসীবাঁদী আর যৌনবস্তুকে ধর্ষণ করবে না তো কি তাদের পুজো করবে? দাসীবাঁদী আর যৌনবস্তুকে হাসতে হাসতে হত্যা করাও তো আলাদা এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। পুরুষেরা এই রোমাঞ্চের স্বাদ নিতে চায়। ধরা পড়বে না, ধরা পড়লেও শাস্তি পাবে না, এই বিশ্বাস থেকেই স্বাদ নিতে চায়।

কয়েক বছর আগে যখন দিল্লিতে নির্ভয়া অর্থাৎ জ্যোতি সিংকে গণধর্ষণ করা হলো চলন্ত বাসে, মৃত্যুর সঙ্গে যুদ্ধ করে হেরে যেতে হলো নির্ভয়াকে, নির্ভয়ার মৃত্যু হলো, তখন হাজারো মানুষ পথে নেমেছিল। ধর্ষণের প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিল ভারত। নির্ভয়াকে ধর্ষণ করার অপরাধে প্রাপ্তবয়স্ক ধর্ষকদের ফাঁসি হলো। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি তো একেই বলে। কিন্তু ধর্ষণ কি বন্ধ হয়েছে? লাগাতার চলছে ধর্ষণ।

ভারতে গত বছর প্রতিদিন গড়ে ৮৭টি করে ধর্ষণের মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। পুরো দেশে নারীর ওপর নথিভুক্ত অপরাধের সংখ্যা ছিল ৪ লাখ ৫ হাজার ৮৬১টি। নথিভুক্ত করা হয়নি’র সংখ্যাটা নিশ্চয়ই বেশি। নথিভুক্ত একটি সংখ্যা দেখলে, বিশেষ করে এই উপমহাদেশে, সেই সংখ্যার দ্বিগুণ-ত্রিগুণ এমনকী চতুর্গুণ একটি সংখ্যাকে সত্যিকারের সংখ্যা হিসেবে আমাদের কল্পনা করে নিতে হয়। নিতে তো হয়ই, ক’টা মেয়ে আর ক’টা অপরাধ নথিভুক্ত করে! পুরুষের অপরাধ নথিভুক্ত করে পুরুষের সমাজে অক্ষত অবস্থায় বেঁচে থাকবে কোন মেয়ে, কার এত বড় দুঃসাহস! মুখ গুঁজে বেঁচে থাকতে মেয়েদের বাধ্য করা হয়, এতেই ওদের অভ্যাস হয়ে গেছে।

নারী নির্যাতন কমছে না, বরং বাড়ছে। ২০১৮ সালে নারী নির্যাতন যা ছিল, তার চেয়ে, পরের বছরে, ৭ ভাগ বেড়েছে। ভারতের ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর (এনসিআরবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ২৩৬টি নারী নির্যাতনের মামলা হয়েছিল। ২০১৮ সালে ভারতে ধর্ষণের মামলার সংখ্যা ছিল ৩৩ হাজার ৩৫৬। ২০১৭ সালে নথিভুক্ত ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল ৩২ হাজার ৫৫৯টি। সংখ্যাটা প্রতিবছর বাড়ছে। বাড়তে বাড়তে কি আকাশ ছোঁবে? মেয়েরা তো শিক্ষিত হচ্ছে, স্বনির্ভর হচ্ছে, ধর্ষকদের ফাঁসি হচ্ছে, যাবজ্জীবন হচ্ছে, ধর্ষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়ানোর সব রকম চেষ্টা হচ্ছে, সরকারি-বেসরকারি নানা রকম সংগঠন দিন রাত ধর্ষণ বন্ধ করতে চাইছে, তাহলে ধর্ষণ কেন বন্ধ হচ্ছে না? এই প্রশ্নটি করতে হবে বারবার এবং উত্তরটি, নকল উত্তরটি নয়, আসল উত্তরটি খুঁজে বের করতে হবে।

শুধু কি ভারতেই নারী-নির্যাতন, ধর্ষণ আর নারীহত্যার উৎসব চলে? বাংলাদেশও কিছু অংশে পিছিয়ে নেই। গত ৮ মাসে শুধু ধর্ষণই নথিভুক্ত হয়েছে ৮৯২টি। নথিভুক্ত নয় এমন ধর্ষণকে আমাদের নিজ দায়িত্বে যোগ করে নিতে হবে। গণধর্ষণ, ধর্ষণের পর খুন, ধর্ষণের কারণে মৃত্যু, ধর্ষণের পর আত্মহত্যা এমন ঘটনাগুলোও আমাদের যোগ করতে হবে। সেদিন পাহাড়ের একটি চাকমা মেয়েকে ৯ জন বাঙালি পুরুষ ধর্ষণ করেছে। শুনে কি আমি অবাক হয়েছি? মোটেও না। যদি কোনও পুরুষ ধর্ষণ থেকে বিরত রাখে নিজেকে, সে রাখে আইনে ফেঁসে যাবে বা লোকে পেটাবে- এই ভয়ে। আজ এমন আইন হোক, যে আইনে পুরুষেরা যা খুশি করুক শাস্তি পাবে না, তাহলে হয়তো একটি পুরুষও ধর্ষণ না করে একটি দিনও বসে থাকবে না।

আজই খবরে পড়লাম, চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে মনির হোসেন নামে এক লোক তার নাবালিকা কন্যাকে দীর্ঘকাল ধরে ধর্ষণ করছে। শেষ অবধি মনির হোসেনের স্ত্রীই স্বামীর কুকীর্তির কথা পুলিশকে জানায়। কন্যাটিও মনির হোসেনের সামনে পুলিশকে বলেছে, কী করে সে তার পিতা দ্বারা ধর্ষণের শিকার হতো। মনির হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু মনিরের মতো লোকের অভাব সমাজে নেই।

আমাদের দুঃখ এই, আমরা মেয়েরা সংখ্যাগুরু হই, সংখ্যালঘু হই আমরা কেউ নিরাপদ নই। কারণ আমাদের দুর্ভাগ্য এই, আমরা এক সমাজে যাদের সঙ্গে বাস করি, তারা সকলেই পুরুষ নয়, তারা অনেকেই চক্ষুকর্ণহীন বোধবুদ্ধিবিবেকহীন বেপরোয়া সত্তা। এই বেপরোয়া সত্তাগুলো যতদিন না পুরুষ হয়ে উঠবে ততদিন ধর্ষণ বন্ধ হবে না। বেপরোয়া হওয়া কোনও গৌরবের ব্যাপার নয়। যদিও আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজ তাদের  বেপরোয়া হয়ে ওঠার প্রেরণাই জীবনভর জুগিয়েছে। জন্মের সময়ই তো নবজাতকের পুরুষাঙ্গ দেখে পরিবারে খুশির ফোয়ারা ছোটে। সেই থেকে শুরু। তারপর পরিবারের পুত্রধনকে যে হারে সেবাযত্ন করা হয়, তার পিছনে ধনসম্পদ যেভাবে ব্যয় করা হয়, তার জন্য আশা-আকাক্সক্ষা যেভাবে জমানো হয়, যত স্বপ্ন দেখা হয় তাকে নিয়ে- তাকে একরকম সম্রাট বানিয়ে দেওয়া হয়। সম্রাট তো হবেই অহংকারী, করবেই ধরাকে সরা জ্ঞান। তাকে তো জন্ম থেকে শেখানো হয়, সে ছেলে বলে সে মূল্যবান, আর অজস্র যে মেয়ে আছে পরিবারে, সমাজে, তারা কেউ তার মতো মূল্যবান নয়। মেয়েদের জন্ম পুরুষের সেবা করার জন্য, পুরুষের ভোগের বস্তু হওয়ার জন্য, পুরুষের সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য। যেমন শেখে, তেমন ব্যবহার করে। যতদিন এই সমাজ পুরুষকে মেয়েদের চেয়ে মূল্যবান মানুষ হিসেবে মানবে, ততদিন ধর্ষণ চলবে। ধর্ষণ যারা করে, তারা সবাই মগজধোলাই হওয়া লোক। পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র তাদের অবিরাম মগজধোলাই করেছে। রাষ্ট্রের তৈরি পারিবারিক আইনে পুরুষের অধিকার বেশি। সমাজের রীতিনীতি পুরুষ তৈরি করেছে, পুরুষেরই জয়জয়কার সেসবে, পরিবারে পুরুষই হর্তাকর্তা। এই সব পুরুষতান্ত্রিক কাঠামো ভেঙে ফেলতে হবে, তবেই না সমতা আসবে। নারী এবং পুরুষের সমানাধিকার চর্চা না হলে ধর্ষণ বন্ধ হওয়ার কোনও কারণ নেই। প্রভুরা দাসীদের নির্যাতন করে। প্রভু-দাসীর সম্পর্ক আদিকাল থেকে এমনই। ধর্ষণ এক ধরনের নির্যাতনের নাম। সমতার সমাজ তৈরি করা, নারী-পুরুষের সমানাধিকার প্রতিষ্ঠিত করা, পুরুষতান্ত্রিক কাঠামো ভেঙে ফেলাই ধর্ষণ এবং নারী নির্যাতন বন্ধ করার উপায়।

               লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা