শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সিনেমার কাহিনিকে হার মানায় রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমার কাহিনিকে হার মানায় রাজনীতি

সমরেশ মজুমদারের একটি উপন্যাস ‘অনুপ্রবেশ’। বইটি উৎসর্গ করেছেন আমাকে। সমরেশদা রাজনীতির অনুপ্রবেশ নিয়ে লেখেননি। তাঁর বিষয়বস্তু সম্পূর্ণ আলাদা। রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ নিয়ে ভাবছিলাম অনেক দিন থেকে। স্বার্থের জন্য আদর্শের বুলিও শুনতে হয়। যারা আসেন তারা বলেন, যারা নিয়ে আসেন তারাও সাফাই দেন। অনুপ্রবেশ নিয়ে চাইলে বলিউড সিনেমা তৈরি করতে পারে।  দুই দিন আগের জামায়াত আমির হয়ে যান স্থানীয় আওয়ামী লীগের সভাপতি। নষ্ট রাজনীতির একটা সীমা থাকা দরকার। চার বছর আগেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থি শিক্ষক ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষক নেতা। এমন সব বক্তৃতা দেন শুনতে কষ্ট হয়। সেদিন শাহনেওয়াজ দুলাল বললেন, ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনাকে অকথ্য ভাষা ব্যবহারকারী সাংবাদিক এখন সরকারি দলের নেতা বনে গেছেন। চিকিৎসক কিংবা অনেক আইনজীবীর কথা নাই বা বললাম। মাঠের রাজনীতির দোষ দিয়ে লাভ নেই। মহিউদ্দিন আহমেদের রাজনৈতিক বইগুলো পড়তে গিয়ে অনেক চমকপ্রদ তথ্য পাচ্ছি। লাল সন্ত্রাস পড়তে গিয়ে একজন সিনিয়র সাংবাদিকের সম্পর্কে নতুন কিছু জানলাম। সিরাজ সিকদারের দলের উচ্চমহলে ছিলেন। দেশে এখন সবাই আওয়ামী লীগের ঠিকাদারি নিয়েছেন। মাঠের জামায়াত ও বিএনপির হাইব্রিডদের দখলদারি নিয়ে আলোচনা করে আর কী হবে। চারদিকে একটা ফ্রিস্টাইল চলছে। কারও মনে নেই ২০০১ সালের পর কী কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ’৭৫-পরবর্তী দুঃসময়ের ইতিহাসে নাই বা গেলাম। সময়টা এখন কঠিন। সবকিছুর সরল অঙ্কে দেখার কিছু নেই। ধাক্কা না খেলে রাজনৈতিক দল বাস্তবতা বুঝতে পারে না।

এক বন্ধু বললেন, আপনি বাংলাদেশের অনুপ্রবেশ নিয়ে অস্থির কেন একটু মন দিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকান। বাঙালিরা মন বদলে ওস্তাদ। ভারত আর বাংলাদেশ বলে কিছু নেই। বাঙালি বলে কথা। দেখুন না, শিশির অধিকারী দুই দিন আগেও ছিলেন মমতার ঘনিষ্ঠজন। তাকে এমপি করেছেন মমতা। ক্ষমতা দিয়েছেন। টাকা-পয়সা কামাতেও বাধা দেননি। হুট করে সেদিন তিনি উঠে গেলেন অমিত শাহের মঞ্চে। যোগ দিলেন বিজেপিতে। বললেন, ২০১৪ সাল থেকে সম্পর্ক রেখে চলেছেন বিজেপির সঙ্গে। তাজ্জব বনে গেলেন মমতা নিজেই! বলেন কী! দল করেছেন, চলছেন মমতার সঙ্গে। ২০১৪ সাল থেকে গোপন সম্পর্ক বিজেপির সঙ্গে। সরকার রাজ সিনেমার কাহিনিকেও হার মানায়। এরশাদ আমলে এ রকম দেখতাম। সারা দিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে আন্দোলন-আলোচনায় কাটিয়ে সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে গিয়ে শপথ নিয়েছিলেন কোরবান আলী। ঘনিষ্ঠ একজন রাজনীতিবিদ পরে জানতে চাইলেন কেন এমন করলেন জবাবে বললেন, শাহ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে পাল্লা দিতে বিকল্প ছিল না। এমনো রাজনীতির জন্য অসিলা লাগে। ক্ষমতার মসনদ পেতে কিছু মানুষ যা খুশি তাই করে। শ্রমিক নেতা সিরাজুল হোসেন খান দিনের বেলায় করলেন আন্দোলন। বললেন আদর্শের কথা। সন্ধ্যাবেলায় নিলেন শপথ।

বড় অদ্ভুত সবকিছু। ওয়ান-ইলেভেনের সময়কার কথা। হঠাৎ গুজব রটল মইন উ আহমেদ দল করবেন। সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের আগে দলে দলে রাজনীতিবিদরা নরসিংদীর মাইন উদ্দিন ভূইয়ার বনানীর বাড়িতে ভিড় জমাতে থাকেন। বলতে থাকেন আমাদের সঙ্গে রাইখেন। পরে একটি গোয়েন্দা সংস্থা দায়িত্ব দিল ফেরদৌস আহমদ কোরেশীকে। ষাটের দশকের ছাত্রলীগের এই নেতা বিএনপির যুগ্মমহাসচিবসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে অনেকটা অবসরে ছিলেন। তিনি দৈনিক দেশবাংলা পত্রিকা বের করতেন। তার পত্রিকা অফিস স্লোগানে মুখরিত হতে থাকল হুট করে। বিধিনিষেধের বালাই নেই। জাতীয় পার্টির এক নেতা তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে যান মানিকগঞ্জ। হাজার হাজার মোটরসাইকেল স্বাগত জানাল। কীসের রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা। ফেরদৌস কোরেশী নিজেই বিরক্ত হলেন। কিন্তু অতি উৎসাহীদের তৎপরতার শেষ ছিল না। এর মাঝে মইন উ আহমেদ রাজনীতি থেকে পিছুটান দিলেন। বিপাকে পড়েন অতি উৎসাহী নেতারা। তারা না পেলেন ঘর না পেলেন বাইর। শেষ হয়ে গেল অনেকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার।

অতি উৎসাহ ভালো নয় রাজনীতিতে। পরিণামে আজ ফুলের মালা কাল জুতার মালা। আজকের ক্ষমতার বিস্ময়কর আনন্দ -অনুভূতি কাল করোলার মতো তিতাও লাগতে পারে। আমার দাদি বলতেন, ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না। ক্ষমতার চেয়ারে বসে কারও কিছু মনে থাকে না। আর থাকে না বলেই সমস্যা তৈরি হয়। ২০১৮ সালের কথা। হঠাৎ এক প্রতিমন্ত্রী এলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ে। এসেই শুরু করলেন হম্বিতম্বি। ভাবসাবে মন্ত্রীকেও তিনি পাত্তা দেন না। এক সন্ধ্যায় চিঠি পেলাম মন্ত্রণালয় থেকে। চিঠিতে লেখা বিটিভির আজকের খবরটি রাত ৯টায় দেখাতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে দেশের সব বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে। চিন্তিত হয়ে ফোন করলাম টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতা মোজাম্মেল বাবুকে। তিনি বললেন, নিউজটা দেখেছ জবাবে জানালাম তখনো দেখা হয়নি। বললেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা আছে মাত্র দেড় মিনিটের। আর প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের বক্তব্য সাড়ে ৭ মিনিটের। নিজের ক্ষমতা জাহির করতে তিনি এভাবে চিঠি দিয়েছেন। জানতে চাইলাম কী করব বাবু ভাই বললেন, আমরা অবশ্যই নির্দেশ মানব। তবে প্রধানমন্ত্রীকে হাইলাইটস রেখে নিউজটা দেখাব। তারানা হালিমকে নয়। তার বিশাল বক্তৃতা সম্প্রচারের দরকার নেই। আমাদের কাছে প্রধানমন্ত্রী বড়। কোনো প্রতিমন্ত্রী বা অন্য কেউ নন। তারানা হালিম মাইন্ড করলেন তাকে না দেখানোর কারণে। তিনি অকারণে অন্য ইস্যুতে ৭১ টিভি ও নিউজ টোয়েন্টিফোরকে নোটিস দিলেন। বিস্মিত হলাম। মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বললেন তিনি কিছু জানেন না। সচিব ও প্রতিমন্ত্রী জানেন। বিস্মিত হলাম মোজাম্মেল বাবু ও আমি। কিছুদিন পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচিবের সঙ্গে টেলিভিশন মালিকদের বৈঠক ছিল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায়। সে বৈঠকে মোজাম্মেল বাবু ও আমি শক্ত অবস্থান নিলাম মন্ত্রণালয়ের আজগুবি কান্ডে। তারানা হালিম আমাদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান অকারণে। তার চোখে-মুখে ক্ষমতার দম্ভ দেখেছিলাম। তিনি বুঝতে চাননি ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। সেই তারানা হালিম ক্ষমতা হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারও সমালোচনা করতে পিছপা হননি। ক্ষমতার রাজনীতি!

বাস্তবতার কঠিন অবস্থাগুলো দেখে এখন আর বিস্মিত হই না। হতাশ হই না। মনে হয় সবকিছু স্বাভাবিক। সবারই মনে রাখা দরকার ক্ষমতা নিয়ে বড়াইয়ের কিছু নেই। আল্লাহর দুনিয়ায় ক্ষমতা কচুপাতার টলটলায়মান পানি। আজ ক্ষমতা আছে কাল না-ও থাকতে পারে। ক্ষমতাকে ব্যবহার করতে হয়, অপব্যবহার নয়। হিংসা প্রতিহিংসা ঈর্ষা ভালো কিছুর জন্ম দেয় না। রাজনীতিতে একবার শনির দশা শুরু হলে সহজে কাটে না। আওয়ামী লীগের গত ১২ বছরে অনেক ক্ষমতাবানকে দেখেছি। ক্ষমতা ব্যবহারের প্রতিযোগিতা আর বাড়াবাড়ি দেখেছি। আবার মন্ত্রিসভা বা ক্ষমতার চেয়ার থেকে ছিটকে পড়ে রাস্তায় রাস্তায় আফসোসও কম দেখি না। ক্ষমতা এবং কারাগার পাশাপাশি হাঁটে। একবার হোঁচট খেলে আর সহজে উঠে দাঁড়ানো যায় না। কঠিন খেসারত দিতে হয়।

এটিএন বাংলায় থাকার সময় ২০০৫ সালের ডিসেম্বরের একটি ঘটনা। আমার রুমে এলেন জ্যোতিষ কামাল। মজা করার জন্য হাত দেখাচ্ছিলাম। টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে ছিলেন বিএনপির উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু। অনুষ্ঠান শেষ করে তিনি এলেন আমার রুমে। মন্ত্রীকে দেখে জ্যোতিষ কামাল উঠে যাচ্ছিলেন। বললাম উঠবেন না। বসুন। আমার হাত দেখেছেন এবার মন্ত্রীর হাত দেখুন। দুলু সাহেব হাত বাড়িয়ে দিলেন। জ্যোতিষ গম্ভীরভাবে হাত দেখছিলেন। মাঝেমধ্যে মাথা নাড়ছিলেন নিজে নিজে। ভাবখানা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ। নিস্তব্ধতা ভেঙে বললাম, কী হলো কী দেখলেন বলুন। জ্যোতিষ কামাল বললেন, কঠিন কিছু দেখতে পাচ্ছি। অভয় দিলে সত্য বলতে পারি। দুলু সাহেব বললেন, আপনি নিশ্চিতভাবে যা খুশি বলতে পারেন। আমিও বললাম সমস্যা নেই। বলুন। জ্যোতিষ বললেন, এবার ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হলে শনির দশার রাহুগ্রাস আছে। কারাভোগের চিহ্ন হাতের পাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। তিনি জেলে যাবেন। নড়েচড়ে বসলাম। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বললাম প্রেম-ভালোবাসার কথা বলুন। ভাবী কিন্তু কড়া মানুষ। জ্যোতিষ সেসব নিয়ে বেশি কিছু বললেন না। হাত দেখাদেখি শেষ হলো। দুলু হাসতে হাসতে চলে গেলেন। বললেন, ভালোই সময় কাটল। আরও এক বছর মন্ত্রী ছিলেন দুলু। তারপর ওয়ান-ইলেভেন হলো। সত্যি সত্যিই প্রথম ধাপে আটক হলেন রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু।

ওয়ান-ইলেভেন শেষে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আবদুল লতিফ সিদ্দিকী দাপুটে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় নেত্রীর পক্ষে সাহসী অবস্থানে ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ¯েœহ পেয়েছেন। মন্ত্রী থাকাকালে নিউইয়র্কের এক আড্ডায় ধর্ম নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেন। সারা দেশে তীব্র প্রতিবাদ হয়। বিদেশে থাকতেই মন্ত্রিত্ব ছাড়তে হয়েছিল তাকে। আমেরিকা থেকে কলকাতায় আসেন। এক সন্ধ্যায় হুট করে গোপনে আসেন ঢাকায়। আটক হলেন। সোজা জেলখানায় যেতে হয়েছিল। কারাগারে থাকার সময় চিকিৎসার জন্য এলেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে। চিকিৎসকরা তাকে কেবিন দিলেন। একই সময় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য কারাগার থেকে আসেন মাহমুদুর রহমান মান্না। কিন্তু ডাক্তার সাহেবরা তাকে দেখছিলেন না। বসিয়ে রাখেন। দুপুরে না খেয়ে বসে থাকা মান্নাকে কেবিনে ডাকলেন লতিফ সিদ্দিকী। বললেন, দুপুরে আমার সঙ্গে খাবে। ক্ষুধার্ত মান্না স্বস্তি নিয়ে বসলেন। মুহূর্তে এক কারা কর্মকর্তা প্রবেশ করলেন রুমে। লতিফ সিদ্দিকীকে বললেন, স্যার ওনাকে নিয়ে যেতে হবে। লতিফ সিদ্দিকী আকুতি জানিয়ে বললেন, খেতে বেশি সময় লাগবে না। কারা কর্মকর্তা শুনলেন না। পাত্তাও দিলেন না। লতিফ সিদ্দিকী হতভম্ব। চুপ মেরে গেলেন মান্নাও। কারাজীবন নিয়ে লেখা বইতে মান্না লিখেছেন সেসব কথা।

ক্ষমতা হলো মানবসেবা। যারা মানবসেবা হিসেবে ক্ষমতাকে নেন তারা বেঁচে থাকেন। কেউ হয়তো বলবেন, এখন সেই যুগ নেই। তাকিয়ে দেখুন, জার্মানির বিদায়ী চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ডোরোটেয়া মেরকেলের দিকে। টানা ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও বিদায়ের দিনটি ছিল পুরো জার্মানির জন্য বিষণœতার। মানুষের ভালোবাসার অশ্রুতে বিদায় নিয়েছেন তিনি। টানা ছয় মিনিট বাড়ির বারান্দায় এসে জার্মানির অধিবাসীরা করতালির মাধ্যমে বিদায় জানান প্রিয় নেত্রীকে। বিদায়ী অনুষ্ঠানটি ছিল অশ্রু আর ডুকরে কেঁদে ওঠার আবেগতাড়িত। মানুষের মন জয় করেছিলেন। দীর্ঘ ক্ষমতায় থাকার পরও কোনো অভিযোগ ছিল না। ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি। টিভি পত্রিকায় নিজের গুণকীর্তন করতেন না। বার্লিনের রাস্তায় লাগাতেন না ব্যানার-ফেস্টুন। ক্ষমতা থেকে ফিরে গেছেন সাধারণ নাগরিক জীবনে। থাকছেন সাধারণ অ্যাপার্টমেন্টে। চড়েন সাধারণ গাড়িতে। ক্ষমতার সময়ও চলনে-বলনে কোনো দেমাগ ছিল না। পোশাক-পরিচ্ছেদে আলাদা নজর ছিল না। একবার এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, মেরকেল তোমাকে সব সময় লাল একটা ব্লেজারে কেন দেখি জবাবে বললেন, আমি রাজনীতিবিদ। মডেল নই। কথায় কথায় সাংবাদিকদের আরেকবার বলেছিলেন, তার বাড়িতে একজন মহিলা আর একজন পুরুষ কাজের লোক থাকেন। মহিলাটি তিনি। আর পুরুষটি তার স্বামী। মজা করে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, কাপড় ধোয়ার কাজটি কে করে জবাবে বললেন, তিনি এবং তার স্বামী দুজন মিলেই করেন।

এই মেরকেল চ্যান্সেলর হওয়ার আগে অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন। আশপাশের প্রভাবশালী দেশগুলো তাঁকে গুরুত্ব দিত না একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে। একবার তো ইতালির প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ সময় বসিয়ে রেখেছিলেন। তিনি ধৈর্য ধরে সে অপেক্ষা গায়ে মাখেননি। আর সেই ধৈর্যের কারণে তিনি ইউরোপের সফল রাষ্ট্রনায়ক হতে পেরেছিলেন। মার্গারেট থেচারের মতোই উচ্চতা তৈরি করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার এক দিনের জন্যও করেননি। ক্ষমতা ছাড়ার পর জার্মানির মানুষ কেঁদেছে। সম্মান জানিয়েছে। সারা দুনিয়া বিস্ময় নিয়ে দেখেছে, কীভাবে মানুষের সম্মান পেতে হয়। এই জার্মানিতে একদা হিটলারও প্রচ- দাপট নিয়ে ক্ষমতায় ছিলেন। পুরো জার্মানি হিটলারকে একক ক্ষমতা দিয়েছিল। হিটলার যা খুশি তাই করতেন। জনগণের রায়ের প্রতি সম্মানবোধ ছিল না। আর ছিল না বলেই কঠিন খেসারত দিতে হয়েছিল। করুণ পরাজয়ে দুনিয়ার ঘৃণা নিয়ে মৃত্যুকেই বরণ করতে হয়েছিল। ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে আজ হিটলার। একই জার্মানিতে অন্য উচ্চতায় শাসন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন মেরকেল।  তৈরি করেছেন আগামীর রাষ্ট্রনায়কদের জন্য দৃষ্টান্ত।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়