শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সিনেমার কাহিনিকে হার মানায় রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমার কাহিনিকে হার মানায় রাজনীতি

সমরেশ মজুমদারের একটি উপন্যাস ‘অনুপ্রবেশ’। বইটি উৎসর্গ করেছেন আমাকে। সমরেশদা রাজনীতির অনুপ্রবেশ নিয়ে লেখেননি। তাঁর বিষয়বস্তু সম্পূর্ণ আলাদা। রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ নিয়ে ভাবছিলাম অনেক দিন থেকে। স্বার্থের জন্য আদর্শের বুলিও শুনতে হয়। যারা আসেন তারা বলেন, যারা নিয়ে আসেন তারাও সাফাই দেন। অনুপ্রবেশ নিয়ে চাইলে বলিউড সিনেমা তৈরি করতে পারে।  দুই দিন আগের জামায়াত আমির হয়ে যান স্থানীয় আওয়ামী লীগের সভাপতি। নষ্ট রাজনীতির একটা সীমা থাকা দরকার। চার বছর আগেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থি শিক্ষক ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষক নেতা। এমন সব বক্তৃতা দেন শুনতে কষ্ট হয়। সেদিন শাহনেওয়াজ দুলাল বললেন, ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনাকে অকথ্য ভাষা ব্যবহারকারী সাংবাদিক এখন সরকারি দলের নেতা বনে গেছেন। চিকিৎসক কিংবা অনেক আইনজীবীর কথা নাই বা বললাম। মাঠের রাজনীতির দোষ দিয়ে লাভ নেই। মহিউদ্দিন আহমেদের রাজনৈতিক বইগুলো পড়তে গিয়ে অনেক চমকপ্রদ তথ্য পাচ্ছি। লাল সন্ত্রাস পড়তে গিয়ে একজন সিনিয়র সাংবাদিকের সম্পর্কে নতুন কিছু জানলাম। সিরাজ সিকদারের দলের উচ্চমহলে ছিলেন। দেশে এখন সবাই আওয়ামী লীগের ঠিকাদারি নিয়েছেন। মাঠের জামায়াত ও বিএনপির হাইব্রিডদের দখলদারি নিয়ে আলোচনা করে আর কী হবে। চারদিকে একটা ফ্রিস্টাইল চলছে। কারও মনে নেই ২০০১ সালের পর কী কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ’৭৫-পরবর্তী দুঃসময়ের ইতিহাসে নাই বা গেলাম। সময়টা এখন কঠিন। সবকিছুর সরল অঙ্কে দেখার কিছু নেই। ধাক্কা না খেলে রাজনৈতিক দল বাস্তবতা বুঝতে পারে না।

এক বন্ধু বললেন, আপনি বাংলাদেশের অনুপ্রবেশ নিয়ে অস্থির কেন একটু মন দিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকান। বাঙালিরা মন বদলে ওস্তাদ। ভারত আর বাংলাদেশ বলে কিছু নেই। বাঙালি বলে কথা। দেখুন না, শিশির অধিকারী দুই দিন আগেও ছিলেন মমতার ঘনিষ্ঠজন। তাকে এমপি করেছেন মমতা। ক্ষমতা দিয়েছেন। টাকা-পয়সা কামাতেও বাধা দেননি। হুট করে সেদিন তিনি উঠে গেলেন অমিত শাহের মঞ্চে। যোগ দিলেন বিজেপিতে। বললেন, ২০১৪ সাল থেকে সম্পর্ক রেখে চলেছেন বিজেপির সঙ্গে। তাজ্জব বনে গেলেন মমতা নিজেই! বলেন কী! দল করেছেন, চলছেন মমতার সঙ্গে। ২০১৪ সাল থেকে গোপন সম্পর্ক বিজেপির সঙ্গে। সরকার রাজ সিনেমার কাহিনিকেও হার মানায়। এরশাদ আমলে এ রকম দেখতাম। সারা দিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে আন্দোলন-আলোচনায় কাটিয়ে সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে গিয়ে শপথ নিয়েছিলেন কোরবান আলী। ঘনিষ্ঠ একজন রাজনীতিবিদ পরে জানতে চাইলেন কেন এমন করলেন জবাবে বললেন, শাহ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে পাল্লা দিতে বিকল্প ছিল না। এমনো রাজনীতির জন্য অসিলা লাগে। ক্ষমতার মসনদ পেতে কিছু মানুষ যা খুশি তাই করে। শ্রমিক নেতা সিরাজুল হোসেন খান দিনের বেলায় করলেন আন্দোলন। বললেন আদর্শের কথা। সন্ধ্যাবেলায় নিলেন শপথ।

বড় অদ্ভুত সবকিছু। ওয়ান-ইলেভেনের সময়কার কথা। হঠাৎ গুজব রটল মইন উ আহমেদ দল করবেন। সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের আগে দলে দলে রাজনীতিবিদরা নরসিংদীর মাইন উদ্দিন ভূইয়ার বনানীর বাড়িতে ভিড় জমাতে থাকেন। বলতে থাকেন আমাদের সঙ্গে রাইখেন। পরে একটি গোয়েন্দা সংস্থা দায়িত্ব দিল ফেরদৌস আহমদ কোরেশীকে। ষাটের দশকের ছাত্রলীগের এই নেতা বিএনপির যুগ্মমহাসচিবসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে অনেকটা অবসরে ছিলেন। তিনি দৈনিক দেশবাংলা পত্রিকা বের করতেন। তার পত্রিকা অফিস স্লোগানে মুখরিত হতে থাকল হুট করে। বিধিনিষেধের বালাই নেই। জাতীয় পার্টির এক নেতা তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে যান মানিকগঞ্জ। হাজার হাজার মোটরসাইকেল স্বাগত জানাল। কীসের রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা। ফেরদৌস কোরেশী নিজেই বিরক্ত হলেন। কিন্তু অতি উৎসাহীদের তৎপরতার শেষ ছিল না। এর মাঝে মইন উ আহমেদ রাজনীতি থেকে পিছুটান দিলেন। বিপাকে পড়েন অতি উৎসাহী নেতারা। তারা না পেলেন ঘর না পেলেন বাইর। শেষ হয়ে গেল অনেকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার।

অতি উৎসাহ ভালো নয় রাজনীতিতে। পরিণামে আজ ফুলের মালা কাল জুতার মালা। আজকের ক্ষমতার বিস্ময়কর আনন্দ -অনুভূতি কাল করোলার মতো তিতাও লাগতে পারে। আমার দাদি বলতেন, ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না। ক্ষমতার চেয়ারে বসে কারও কিছু মনে থাকে না। আর থাকে না বলেই সমস্যা তৈরি হয়। ২০১৮ সালের কথা। হঠাৎ এক প্রতিমন্ত্রী এলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ে। এসেই শুরু করলেন হম্বিতম্বি। ভাবসাবে মন্ত্রীকেও তিনি পাত্তা দেন না। এক সন্ধ্যায় চিঠি পেলাম মন্ত্রণালয় থেকে। চিঠিতে লেখা বিটিভির আজকের খবরটি রাত ৯টায় দেখাতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে দেশের সব বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে। চিন্তিত হয়ে ফোন করলাম টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতা মোজাম্মেল বাবুকে। তিনি বললেন, নিউজটা দেখেছ জবাবে জানালাম তখনো দেখা হয়নি। বললেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা আছে মাত্র দেড় মিনিটের। আর প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের বক্তব্য সাড়ে ৭ মিনিটের। নিজের ক্ষমতা জাহির করতে তিনি এভাবে চিঠি দিয়েছেন। জানতে চাইলাম কী করব বাবু ভাই বললেন, আমরা অবশ্যই নির্দেশ মানব। তবে প্রধানমন্ত্রীকে হাইলাইটস রেখে নিউজটা দেখাব। তারানা হালিমকে নয়। তার বিশাল বক্তৃতা সম্প্রচারের দরকার নেই। আমাদের কাছে প্রধানমন্ত্রী বড়। কোনো প্রতিমন্ত্রী বা অন্য কেউ নন। তারানা হালিম মাইন্ড করলেন তাকে না দেখানোর কারণে। তিনি অকারণে অন্য ইস্যুতে ৭১ টিভি ও নিউজ টোয়েন্টিফোরকে নোটিস দিলেন। বিস্মিত হলাম। মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বললেন তিনি কিছু জানেন না। সচিব ও প্রতিমন্ত্রী জানেন। বিস্মিত হলাম মোজাম্মেল বাবু ও আমি। কিছুদিন পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচিবের সঙ্গে টেলিভিশন মালিকদের বৈঠক ছিল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায়। সে বৈঠকে মোজাম্মেল বাবু ও আমি শক্ত অবস্থান নিলাম মন্ত্রণালয়ের আজগুবি কান্ডে। তারানা হালিম আমাদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান অকারণে। তার চোখে-মুখে ক্ষমতার দম্ভ দেখেছিলাম। তিনি বুঝতে চাননি ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। সেই তারানা হালিম ক্ষমতা হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারও সমালোচনা করতে পিছপা হননি। ক্ষমতার রাজনীতি!

বাস্তবতার কঠিন অবস্থাগুলো দেখে এখন আর বিস্মিত হই না। হতাশ হই না। মনে হয় সবকিছু স্বাভাবিক। সবারই মনে রাখা দরকার ক্ষমতা নিয়ে বড়াইয়ের কিছু নেই। আল্লাহর দুনিয়ায় ক্ষমতা কচুপাতার টলটলায়মান পানি। আজ ক্ষমতা আছে কাল না-ও থাকতে পারে। ক্ষমতাকে ব্যবহার করতে হয়, অপব্যবহার নয়। হিংসা প্রতিহিংসা ঈর্ষা ভালো কিছুর জন্ম দেয় না। রাজনীতিতে একবার শনির দশা শুরু হলে সহজে কাটে না। আওয়ামী লীগের গত ১২ বছরে অনেক ক্ষমতাবানকে দেখেছি। ক্ষমতা ব্যবহারের প্রতিযোগিতা আর বাড়াবাড়ি দেখেছি। আবার মন্ত্রিসভা বা ক্ষমতার চেয়ার থেকে ছিটকে পড়ে রাস্তায় রাস্তায় আফসোসও কম দেখি না। ক্ষমতা এবং কারাগার পাশাপাশি হাঁটে। একবার হোঁচট খেলে আর সহজে উঠে দাঁড়ানো যায় না। কঠিন খেসারত দিতে হয়।

এটিএন বাংলায় থাকার সময় ২০০৫ সালের ডিসেম্বরের একটি ঘটনা। আমার রুমে এলেন জ্যোতিষ কামাল। মজা করার জন্য হাত দেখাচ্ছিলাম। টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে ছিলেন বিএনপির উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু। অনুষ্ঠান শেষ করে তিনি এলেন আমার রুমে। মন্ত্রীকে দেখে জ্যোতিষ কামাল উঠে যাচ্ছিলেন। বললাম উঠবেন না। বসুন। আমার হাত দেখেছেন এবার মন্ত্রীর হাত দেখুন। দুলু সাহেব হাত বাড়িয়ে দিলেন। জ্যোতিষ গম্ভীরভাবে হাত দেখছিলেন। মাঝেমধ্যে মাথা নাড়ছিলেন নিজে নিজে। ভাবখানা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ। নিস্তব্ধতা ভেঙে বললাম, কী হলো কী দেখলেন বলুন। জ্যোতিষ কামাল বললেন, কঠিন কিছু দেখতে পাচ্ছি। অভয় দিলে সত্য বলতে পারি। দুলু সাহেব বললেন, আপনি নিশ্চিতভাবে যা খুশি বলতে পারেন। আমিও বললাম সমস্যা নেই। বলুন। জ্যোতিষ বললেন, এবার ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হলে শনির দশার রাহুগ্রাস আছে। কারাভোগের চিহ্ন হাতের পাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। তিনি জেলে যাবেন। নড়েচড়ে বসলাম। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বললাম প্রেম-ভালোবাসার কথা বলুন। ভাবী কিন্তু কড়া মানুষ। জ্যোতিষ সেসব নিয়ে বেশি কিছু বললেন না। হাত দেখাদেখি শেষ হলো। দুলু হাসতে হাসতে চলে গেলেন। বললেন, ভালোই সময় কাটল। আরও এক বছর মন্ত্রী ছিলেন দুলু। তারপর ওয়ান-ইলেভেন হলো। সত্যি সত্যিই প্রথম ধাপে আটক হলেন রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু।

ওয়ান-ইলেভেন শেষে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আবদুল লতিফ সিদ্দিকী দাপুটে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় নেত্রীর পক্ষে সাহসী অবস্থানে ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ¯েœহ পেয়েছেন। মন্ত্রী থাকাকালে নিউইয়র্কের এক আড্ডায় ধর্ম নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেন। সারা দেশে তীব্র প্রতিবাদ হয়। বিদেশে থাকতেই মন্ত্রিত্ব ছাড়তে হয়েছিল তাকে। আমেরিকা থেকে কলকাতায় আসেন। এক সন্ধ্যায় হুট করে গোপনে আসেন ঢাকায়। আটক হলেন। সোজা জেলখানায় যেতে হয়েছিল। কারাগারে থাকার সময় চিকিৎসার জন্য এলেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে। চিকিৎসকরা তাকে কেবিন দিলেন। একই সময় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য কারাগার থেকে আসেন মাহমুদুর রহমান মান্না। কিন্তু ডাক্তার সাহেবরা তাকে দেখছিলেন না। বসিয়ে রাখেন। দুপুরে না খেয়ে বসে থাকা মান্নাকে কেবিনে ডাকলেন লতিফ সিদ্দিকী। বললেন, দুপুরে আমার সঙ্গে খাবে। ক্ষুধার্ত মান্না স্বস্তি নিয়ে বসলেন। মুহূর্তে এক কারা কর্মকর্তা প্রবেশ করলেন রুমে। লতিফ সিদ্দিকীকে বললেন, স্যার ওনাকে নিয়ে যেতে হবে। লতিফ সিদ্দিকী আকুতি জানিয়ে বললেন, খেতে বেশি সময় লাগবে না। কারা কর্মকর্তা শুনলেন না। পাত্তাও দিলেন না। লতিফ সিদ্দিকী হতভম্ব। চুপ মেরে গেলেন মান্নাও। কারাজীবন নিয়ে লেখা বইতে মান্না লিখেছেন সেসব কথা।

ক্ষমতা হলো মানবসেবা। যারা মানবসেবা হিসেবে ক্ষমতাকে নেন তারা বেঁচে থাকেন। কেউ হয়তো বলবেন, এখন সেই যুগ নেই। তাকিয়ে দেখুন, জার্মানির বিদায়ী চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ডোরোটেয়া মেরকেলের দিকে। টানা ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও বিদায়ের দিনটি ছিল পুরো জার্মানির জন্য বিষণœতার। মানুষের ভালোবাসার অশ্রুতে বিদায় নিয়েছেন তিনি। টানা ছয় মিনিট বাড়ির বারান্দায় এসে জার্মানির অধিবাসীরা করতালির মাধ্যমে বিদায় জানান প্রিয় নেত্রীকে। বিদায়ী অনুষ্ঠানটি ছিল অশ্রু আর ডুকরে কেঁদে ওঠার আবেগতাড়িত। মানুষের মন জয় করেছিলেন। দীর্ঘ ক্ষমতায় থাকার পরও কোনো অভিযোগ ছিল না। ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি। টিভি পত্রিকায় নিজের গুণকীর্তন করতেন না। বার্লিনের রাস্তায় লাগাতেন না ব্যানার-ফেস্টুন। ক্ষমতা থেকে ফিরে গেছেন সাধারণ নাগরিক জীবনে। থাকছেন সাধারণ অ্যাপার্টমেন্টে। চড়েন সাধারণ গাড়িতে। ক্ষমতার সময়ও চলনে-বলনে কোনো দেমাগ ছিল না। পোশাক-পরিচ্ছেদে আলাদা নজর ছিল না। একবার এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, মেরকেল তোমাকে সব সময় লাল একটা ব্লেজারে কেন দেখি জবাবে বললেন, আমি রাজনীতিবিদ। মডেল নই। কথায় কথায় সাংবাদিকদের আরেকবার বলেছিলেন, তার বাড়িতে একজন মহিলা আর একজন পুরুষ কাজের লোক থাকেন। মহিলাটি তিনি। আর পুরুষটি তার স্বামী। মজা করে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, কাপড় ধোয়ার কাজটি কে করে জবাবে বললেন, তিনি এবং তার স্বামী দুজন মিলেই করেন।

এই মেরকেল চ্যান্সেলর হওয়ার আগে অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন। আশপাশের প্রভাবশালী দেশগুলো তাঁকে গুরুত্ব দিত না একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে। একবার তো ইতালির প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ সময় বসিয়ে রেখেছিলেন। তিনি ধৈর্য ধরে সে অপেক্ষা গায়ে মাখেননি। আর সেই ধৈর্যের কারণে তিনি ইউরোপের সফল রাষ্ট্রনায়ক হতে পেরেছিলেন। মার্গারেট থেচারের মতোই উচ্চতা তৈরি করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার এক দিনের জন্যও করেননি। ক্ষমতা ছাড়ার পর জার্মানির মানুষ কেঁদেছে। সম্মান জানিয়েছে। সারা দুনিয়া বিস্ময় নিয়ে দেখেছে, কীভাবে মানুষের সম্মান পেতে হয়। এই জার্মানিতে একদা হিটলারও প্রচ- দাপট নিয়ে ক্ষমতায় ছিলেন। পুরো জার্মানি হিটলারকে একক ক্ষমতা দিয়েছিল। হিটলার যা খুশি তাই করতেন। জনগণের রায়ের প্রতি সম্মানবোধ ছিল না। আর ছিল না বলেই কঠিন খেসারত দিতে হয়েছিল। করুণ পরাজয়ে দুনিয়ার ঘৃণা নিয়ে মৃত্যুকেই বরণ করতে হয়েছিল। ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে আজ হিটলার। একই জার্মানিতে অন্য উচ্চতায় শাসন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন মেরকেল।  তৈরি করেছেন আগামীর রাষ্ট্রনায়কদের জন্য দৃষ্টান্ত।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা