শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সিনেমার কাহিনিকে হার মানায় রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমার কাহিনিকে হার মানায় রাজনীতি

সমরেশ মজুমদারের একটি উপন্যাস ‘অনুপ্রবেশ’। বইটি উৎসর্গ করেছেন আমাকে। সমরেশদা রাজনীতির অনুপ্রবেশ নিয়ে লেখেননি। তাঁর বিষয়বস্তু সম্পূর্ণ আলাদা। রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ নিয়ে ভাবছিলাম অনেক দিন থেকে। স্বার্থের জন্য আদর্শের বুলিও শুনতে হয়। যারা আসেন তারা বলেন, যারা নিয়ে আসেন তারাও সাফাই দেন। অনুপ্রবেশ নিয়ে চাইলে বলিউড সিনেমা তৈরি করতে পারে।  দুই দিন আগের জামায়াত আমির হয়ে যান স্থানীয় আওয়ামী লীগের সভাপতি। নষ্ট রাজনীতির একটা সীমা থাকা দরকার। চার বছর আগেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থি শিক্ষক ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষক নেতা। এমন সব বক্তৃতা দেন শুনতে কষ্ট হয়। সেদিন শাহনেওয়াজ দুলাল বললেন, ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনাকে অকথ্য ভাষা ব্যবহারকারী সাংবাদিক এখন সরকারি দলের নেতা বনে গেছেন। চিকিৎসক কিংবা অনেক আইনজীবীর কথা নাই বা বললাম। মাঠের রাজনীতির দোষ দিয়ে লাভ নেই। মহিউদ্দিন আহমেদের রাজনৈতিক বইগুলো পড়তে গিয়ে অনেক চমকপ্রদ তথ্য পাচ্ছি। লাল সন্ত্রাস পড়তে গিয়ে একজন সিনিয়র সাংবাদিকের সম্পর্কে নতুন কিছু জানলাম। সিরাজ সিকদারের দলের উচ্চমহলে ছিলেন। দেশে এখন সবাই আওয়ামী লীগের ঠিকাদারি নিয়েছেন। মাঠের জামায়াত ও বিএনপির হাইব্রিডদের দখলদারি নিয়ে আলোচনা করে আর কী হবে। চারদিকে একটা ফ্রিস্টাইল চলছে। কারও মনে নেই ২০০১ সালের পর কী কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ’৭৫-পরবর্তী দুঃসময়ের ইতিহাসে নাই বা গেলাম। সময়টা এখন কঠিন। সবকিছুর সরল অঙ্কে দেখার কিছু নেই। ধাক্কা না খেলে রাজনৈতিক দল বাস্তবতা বুঝতে পারে না।

এক বন্ধু বললেন, আপনি বাংলাদেশের অনুপ্রবেশ নিয়ে অস্থির কেন একটু মন দিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকান। বাঙালিরা মন বদলে ওস্তাদ। ভারত আর বাংলাদেশ বলে কিছু নেই। বাঙালি বলে কথা। দেখুন না, শিশির অধিকারী দুই দিন আগেও ছিলেন মমতার ঘনিষ্ঠজন। তাকে এমপি করেছেন মমতা। ক্ষমতা দিয়েছেন। টাকা-পয়সা কামাতেও বাধা দেননি। হুট করে সেদিন তিনি উঠে গেলেন অমিত শাহের মঞ্চে। যোগ দিলেন বিজেপিতে। বললেন, ২০১৪ সাল থেকে সম্পর্ক রেখে চলেছেন বিজেপির সঙ্গে। তাজ্জব বনে গেলেন মমতা নিজেই! বলেন কী! দল করেছেন, চলছেন মমতার সঙ্গে। ২০১৪ সাল থেকে গোপন সম্পর্ক বিজেপির সঙ্গে। সরকার রাজ সিনেমার কাহিনিকেও হার মানায়। এরশাদ আমলে এ রকম দেখতাম। সারা দিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে আন্দোলন-আলোচনায় কাটিয়ে সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে গিয়ে শপথ নিয়েছিলেন কোরবান আলী। ঘনিষ্ঠ একজন রাজনীতিবিদ পরে জানতে চাইলেন কেন এমন করলেন জবাবে বললেন, শাহ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে পাল্লা দিতে বিকল্প ছিল না। এমনো রাজনীতির জন্য অসিলা লাগে। ক্ষমতার মসনদ পেতে কিছু মানুষ যা খুশি তাই করে। শ্রমিক নেতা সিরাজুল হোসেন খান দিনের বেলায় করলেন আন্দোলন। বললেন আদর্শের কথা। সন্ধ্যাবেলায় নিলেন শপথ।

বড় অদ্ভুত সবকিছু। ওয়ান-ইলেভেনের সময়কার কথা। হঠাৎ গুজব রটল মইন উ আহমেদ দল করবেন। সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের আগে দলে দলে রাজনীতিবিদরা নরসিংদীর মাইন উদ্দিন ভূইয়ার বনানীর বাড়িতে ভিড় জমাতে থাকেন। বলতে থাকেন আমাদের সঙ্গে রাইখেন। পরে একটি গোয়েন্দা সংস্থা দায়িত্ব দিল ফেরদৌস আহমদ কোরেশীকে। ষাটের দশকের ছাত্রলীগের এই নেতা বিএনপির যুগ্মমহাসচিবসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে অনেকটা অবসরে ছিলেন। তিনি দৈনিক দেশবাংলা পত্রিকা বের করতেন। তার পত্রিকা অফিস স্লোগানে মুখরিত হতে থাকল হুট করে। বিধিনিষেধের বালাই নেই। জাতীয় পার্টির এক নেতা তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে যান মানিকগঞ্জ। হাজার হাজার মোটরসাইকেল স্বাগত জানাল। কীসের রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা। ফেরদৌস কোরেশী নিজেই বিরক্ত হলেন। কিন্তু অতি উৎসাহীদের তৎপরতার শেষ ছিল না। এর মাঝে মইন উ আহমেদ রাজনীতি থেকে পিছুটান দিলেন। বিপাকে পড়েন অতি উৎসাহী নেতারা। তারা না পেলেন ঘর না পেলেন বাইর। শেষ হয়ে গেল অনেকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার।

অতি উৎসাহ ভালো নয় রাজনীতিতে। পরিণামে আজ ফুলের মালা কাল জুতার মালা। আজকের ক্ষমতার বিস্ময়কর আনন্দ -অনুভূতি কাল করোলার মতো তিতাও লাগতে পারে। আমার দাদি বলতেন, ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না। ক্ষমতার চেয়ারে বসে কারও কিছু মনে থাকে না। আর থাকে না বলেই সমস্যা তৈরি হয়। ২০১৮ সালের কথা। হঠাৎ এক প্রতিমন্ত্রী এলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ে। এসেই শুরু করলেন হম্বিতম্বি। ভাবসাবে মন্ত্রীকেও তিনি পাত্তা দেন না। এক সন্ধ্যায় চিঠি পেলাম মন্ত্রণালয় থেকে। চিঠিতে লেখা বিটিভির আজকের খবরটি রাত ৯টায় দেখাতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে দেশের সব বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে। চিন্তিত হয়ে ফোন করলাম টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতা মোজাম্মেল বাবুকে। তিনি বললেন, নিউজটা দেখেছ জবাবে জানালাম তখনো দেখা হয়নি। বললেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা আছে মাত্র দেড় মিনিটের। আর প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের বক্তব্য সাড়ে ৭ মিনিটের। নিজের ক্ষমতা জাহির করতে তিনি এভাবে চিঠি দিয়েছেন। জানতে চাইলাম কী করব বাবু ভাই বললেন, আমরা অবশ্যই নির্দেশ মানব। তবে প্রধানমন্ত্রীকে হাইলাইটস রেখে নিউজটা দেখাব। তারানা হালিমকে নয়। তার বিশাল বক্তৃতা সম্প্রচারের দরকার নেই। আমাদের কাছে প্রধানমন্ত্রী বড়। কোনো প্রতিমন্ত্রী বা অন্য কেউ নন। তারানা হালিম মাইন্ড করলেন তাকে না দেখানোর কারণে। তিনি অকারণে অন্য ইস্যুতে ৭১ টিভি ও নিউজ টোয়েন্টিফোরকে নোটিস দিলেন। বিস্মিত হলাম। মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বললেন তিনি কিছু জানেন না। সচিব ও প্রতিমন্ত্রী জানেন। বিস্মিত হলাম মোজাম্মেল বাবু ও আমি। কিছুদিন পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচিবের সঙ্গে টেলিভিশন মালিকদের বৈঠক ছিল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায়। সে বৈঠকে মোজাম্মেল বাবু ও আমি শক্ত অবস্থান নিলাম মন্ত্রণালয়ের আজগুবি কান্ডে। তারানা হালিম আমাদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান অকারণে। তার চোখে-মুখে ক্ষমতার দম্ভ দেখেছিলাম। তিনি বুঝতে চাননি ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। সেই তারানা হালিম ক্ষমতা হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারও সমালোচনা করতে পিছপা হননি। ক্ষমতার রাজনীতি!

বাস্তবতার কঠিন অবস্থাগুলো দেখে এখন আর বিস্মিত হই না। হতাশ হই না। মনে হয় সবকিছু স্বাভাবিক। সবারই মনে রাখা দরকার ক্ষমতা নিয়ে বড়াইয়ের কিছু নেই। আল্লাহর দুনিয়ায় ক্ষমতা কচুপাতার টলটলায়মান পানি। আজ ক্ষমতা আছে কাল না-ও থাকতে পারে। ক্ষমতাকে ব্যবহার করতে হয়, অপব্যবহার নয়। হিংসা প্রতিহিংসা ঈর্ষা ভালো কিছুর জন্ম দেয় না। রাজনীতিতে একবার শনির দশা শুরু হলে সহজে কাটে না। আওয়ামী লীগের গত ১২ বছরে অনেক ক্ষমতাবানকে দেখেছি। ক্ষমতা ব্যবহারের প্রতিযোগিতা আর বাড়াবাড়ি দেখেছি। আবার মন্ত্রিসভা বা ক্ষমতার চেয়ার থেকে ছিটকে পড়ে রাস্তায় রাস্তায় আফসোসও কম দেখি না। ক্ষমতা এবং কারাগার পাশাপাশি হাঁটে। একবার হোঁচট খেলে আর সহজে উঠে দাঁড়ানো যায় না। কঠিন খেসারত দিতে হয়।

এটিএন বাংলায় থাকার সময় ২০০৫ সালের ডিসেম্বরের একটি ঘটনা। আমার রুমে এলেন জ্যোতিষ কামাল। মজা করার জন্য হাত দেখাচ্ছিলাম। টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে ছিলেন বিএনপির উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু। অনুষ্ঠান শেষ করে তিনি এলেন আমার রুমে। মন্ত্রীকে দেখে জ্যোতিষ কামাল উঠে যাচ্ছিলেন। বললাম উঠবেন না। বসুন। আমার হাত দেখেছেন এবার মন্ত্রীর হাত দেখুন। দুলু সাহেব হাত বাড়িয়ে দিলেন। জ্যোতিষ গম্ভীরভাবে হাত দেখছিলেন। মাঝেমধ্যে মাথা নাড়ছিলেন নিজে নিজে। ভাবখানা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ। নিস্তব্ধতা ভেঙে বললাম, কী হলো কী দেখলেন বলুন। জ্যোতিষ কামাল বললেন, কঠিন কিছু দেখতে পাচ্ছি। অভয় দিলে সত্য বলতে পারি। দুলু সাহেব বললেন, আপনি নিশ্চিতভাবে যা খুশি বলতে পারেন। আমিও বললাম সমস্যা নেই। বলুন। জ্যোতিষ বললেন, এবার ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হলে শনির দশার রাহুগ্রাস আছে। কারাভোগের চিহ্ন হাতের পাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। তিনি জেলে যাবেন। নড়েচড়ে বসলাম। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বললাম প্রেম-ভালোবাসার কথা বলুন। ভাবী কিন্তু কড়া মানুষ। জ্যোতিষ সেসব নিয়ে বেশি কিছু বললেন না। হাত দেখাদেখি শেষ হলো। দুলু হাসতে হাসতে চলে গেলেন। বললেন, ভালোই সময় কাটল। আরও এক বছর মন্ত্রী ছিলেন দুলু। তারপর ওয়ান-ইলেভেন হলো। সত্যি সত্যিই প্রথম ধাপে আটক হলেন রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু।

ওয়ান-ইলেভেন শেষে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আবদুল লতিফ সিদ্দিকী দাপুটে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় নেত্রীর পক্ষে সাহসী অবস্থানে ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ¯েœহ পেয়েছেন। মন্ত্রী থাকাকালে নিউইয়র্কের এক আড্ডায় ধর্ম নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেন। সারা দেশে তীব্র প্রতিবাদ হয়। বিদেশে থাকতেই মন্ত্রিত্ব ছাড়তে হয়েছিল তাকে। আমেরিকা থেকে কলকাতায় আসেন। এক সন্ধ্যায় হুট করে গোপনে আসেন ঢাকায়। আটক হলেন। সোজা জেলখানায় যেতে হয়েছিল। কারাগারে থাকার সময় চিকিৎসার জন্য এলেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে। চিকিৎসকরা তাকে কেবিন দিলেন। একই সময় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য কারাগার থেকে আসেন মাহমুদুর রহমান মান্না। কিন্তু ডাক্তার সাহেবরা তাকে দেখছিলেন না। বসিয়ে রাখেন। দুপুরে না খেয়ে বসে থাকা মান্নাকে কেবিনে ডাকলেন লতিফ সিদ্দিকী। বললেন, দুপুরে আমার সঙ্গে খাবে। ক্ষুধার্ত মান্না স্বস্তি নিয়ে বসলেন। মুহূর্তে এক কারা কর্মকর্তা প্রবেশ করলেন রুমে। লতিফ সিদ্দিকীকে বললেন, স্যার ওনাকে নিয়ে যেতে হবে। লতিফ সিদ্দিকী আকুতি জানিয়ে বললেন, খেতে বেশি সময় লাগবে না। কারা কর্মকর্তা শুনলেন না। পাত্তাও দিলেন না। লতিফ সিদ্দিকী হতভম্ব। চুপ মেরে গেলেন মান্নাও। কারাজীবন নিয়ে লেখা বইতে মান্না লিখেছেন সেসব কথা।

ক্ষমতা হলো মানবসেবা। যারা মানবসেবা হিসেবে ক্ষমতাকে নেন তারা বেঁচে থাকেন। কেউ হয়তো বলবেন, এখন সেই যুগ নেই। তাকিয়ে দেখুন, জার্মানির বিদায়ী চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ডোরোটেয়া মেরকেলের দিকে। টানা ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও বিদায়ের দিনটি ছিল পুরো জার্মানির জন্য বিষণœতার। মানুষের ভালোবাসার অশ্রুতে বিদায় নিয়েছেন তিনি। টানা ছয় মিনিট বাড়ির বারান্দায় এসে জার্মানির অধিবাসীরা করতালির মাধ্যমে বিদায় জানান প্রিয় নেত্রীকে। বিদায়ী অনুষ্ঠানটি ছিল অশ্রু আর ডুকরে কেঁদে ওঠার আবেগতাড়িত। মানুষের মন জয় করেছিলেন। দীর্ঘ ক্ষমতায় থাকার পরও কোনো অভিযোগ ছিল না। ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি। টিভি পত্রিকায় নিজের গুণকীর্তন করতেন না। বার্লিনের রাস্তায় লাগাতেন না ব্যানার-ফেস্টুন। ক্ষমতা থেকে ফিরে গেছেন সাধারণ নাগরিক জীবনে। থাকছেন সাধারণ অ্যাপার্টমেন্টে। চড়েন সাধারণ গাড়িতে। ক্ষমতার সময়ও চলনে-বলনে কোনো দেমাগ ছিল না। পোশাক-পরিচ্ছেদে আলাদা নজর ছিল না। একবার এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, মেরকেল তোমাকে সব সময় লাল একটা ব্লেজারে কেন দেখি জবাবে বললেন, আমি রাজনীতিবিদ। মডেল নই। কথায় কথায় সাংবাদিকদের আরেকবার বলেছিলেন, তার বাড়িতে একজন মহিলা আর একজন পুরুষ কাজের লোক থাকেন। মহিলাটি তিনি। আর পুরুষটি তার স্বামী। মজা করে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, কাপড় ধোয়ার কাজটি কে করে জবাবে বললেন, তিনি এবং তার স্বামী দুজন মিলেই করেন।

এই মেরকেল চ্যান্সেলর হওয়ার আগে অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন। আশপাশের প্রভাবশালী দেশগুলো তাঁকে গুরুত্ব দিত না একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে। একবার তো ইতালির প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ সময় বসিয়ে রেখেছিলেন। তিনি ধৈর্য ধরে সে অপেক্ষা গায়ে মাখেননি। আর সেই ধৈর্যের কারণে তিনি ইউরোপের সফল রাষ্ট্রনায়ক হতে পেরেছিলেন। মার্গারেট থেচারের মতোই উচ্চতা তৈরি করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার এক দিনের জন্যও করেননি। ক্ষমতা ছাড়ার পর জার্মানির মানুষ কেঁদেছে। সম্মান জানিয়েছে। সারা দুনিয়া বিস্ময় নিয়ে দেখেছে, কীভাবে মানুষের সম্মান পেতে হয়। এই জার্মানিতে একদা হিটলারও প্রচ- দাপট নিয়ে ক্ষমতায় ছিলেন। পুরো জার্মানি হিটলারকে একক ক্ষমতা দিয়েছিল। হিটলার যা খুশি তাই করতেন। জনগণের রায়ের প্রতি সম্মানবোধ ছিল না। আর ছিল না বলেই কঠিন খেসারত দিতে হয়েছিল। করুণ পরাজয়ে দুনিয়ার ঘৃণা নিয়ে মৃত্যুকেই বরণ করতে হয়েছিল। ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে আজ হিটলার। একই জার্মানিতে অন্য উচ্চতায় শাসন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন মেরকেল।  তৈরি করেছেন আগামীর রাষ্ট্রনায়কদের জন্য দৃষ্টান্ত।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা