শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সিনেমার কাহিনিকে হার মানায় রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমার কাহিনিকে হার মানায় রাজনীতি

সমরেশ মজুমদারের একটি উপন্যাস ‘অনুপ্রবেশ’। বইটি উৎসর্গ করেছেন আমাকে। সমরেশদা রাজনীতির অনুপ্রবেশ নিয়ে লেখেননি। তাঁর বিষয়বস্তু সম্পূর্ণ আলাদা। রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ নিয়ে ভাবছিলাম অনেক দিন থেকে। স্বার্থের জন্য আদর্শের বুলিও শুনতে হয়। যারা আসেন তারা বলেন, যারা নিয়ে আসেন তারাও সাফাই দেন। অনুপ্রবেশ নিয়ে চাইলে বলিউড সিনেমা তৈরি করতে পারে।  দুই দিন আগের জামায়াত আমির হয়ে যান স্থানীয় আওয়ামী লীগের সভাপতি। নষ্ট রাজনীতির একটা সীমা থাকা দরকার। চার বছর আগেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থি শিক্ষক ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষক নেতা। এমন সব বক্তৃতা দেন শুনতে কষ্ট হয়। সেদিন শাহনেওয়াজ দুলাল বললেন, ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনাকে অকথ্য ভাষা ব্যবহারকারী সাংবাদিক এখন সরকারি দলের নেতা বনে গেছেন। চিকিৎসক কিংবা অনেক আইনজীবীর কথা নাই বা বললাম। মাঠের রাজনীতির দোষ দিয়ে লাভ নেই। মহিউদ্দিন আহমেদের রাজনৈতিক বইগুলো পড়তে গিয়ে অনেক চমকপ্রদ তথ্য পাচ্ছি। লাল সন্ত্রাস পড়তে গিয়ে একজন সিনিয়র সাংবাদিকের সম্পর্কে নতুন কিছু জানলাম। সিরাজ সিকদারের দলের উচ্চমহলে ছিলেন। দেশে এখন সবাই আওয়ামী লীগের ঠিকাদারি নিয়েছেন। মাঠের জামায়াত ও বিএনপির হাইব্রিডদের দখলদারি নিয়ে আলোচনা করে আর কী হবে। চারদিকে একটা ফ্রিস্টাইল চলছে। কারও মনে নেই ২০০১ সালের পর কী কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ’৭৫-পরবর্তী দুঃসময়ের ইতিহাসে নাই বা গেলাম। সময়টা এখন কঠিন। সবকিছুর সরল অঙ্কে দেখার কিছু নেই। ধাক্কা না খেলে রাজনৈতিক দল বাস্তবতা বুঝতে পারে না।

এক বন্ধু বললেন, আপনি বাংলাদেশের অনুপ্রবেশ নিয়ে অস্থির কেন একটু মন দিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকান। বাঙালিরা মন বদলে ওস্তাদ। ভারত আর বাংলাদেশ বলে কিছু নেই। বাঙালি বলে কথা। দেখুন না, শিশির অধিকারী দুই দিন আগেও ছিলেন মমতার ঘনিষ্ঠজন। তাকে এমপি করেছেন মমতা। ক্ষমতা দিয়েছেন। টাকা-পয়সা কামাতেও বাধা দেননি। হুট করে সেদিন তিনি উঠে গেলেন অমিত শাহের মঞ্চে। যোগ দিলেন বিজেপিতে। বললেন, ২০১৪ সাল থেকে সম্পর্ক রেখে চলেছেন বিজেপির সঙ্গে। তাজ্জব বনে গেলেন মমতা নিজেই! বলেন কী! দল করেছেন, চলছেন মমতার সঙ্গে। ২০১৪ সাল থেকে গোপন সম্পর্ক বিজেপির সঙ্গে। সরকার রাজ সিনেমার কাহিনিকেও হার মানায়। এরশাদ আমলে এ রকম দেখতাম। সারা দিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে আন্দোলন-আলোচনায় কাটিয়ে সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে গিয়ে শপথ নিয়েছিলেন কোরবান আলী। ঘনিষ্ঠ একজন রাজনীতিবিদ পরে জানতে চাইলেন কেন এমন করলেন জবাবে বললেন, শাহ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে পাল্লা দিতে বিকল্প ছিল না। এমনো রাজনীতির জন্য অসিলা লাগে। ক্ষমতার মসনদ পেতে কিছু মানুষ যা খুশি তাই করে। শ্রমিক নেতা সিরাজুল হোসেন খান দিনের বেলায় করলেন আন্দোলন। বললেন আদর্শের কথা। সন্ধ্যাবেলায় নিলেন শপথ।

বড় অদ্ভুত সবকিছু। ওয়ান-ইলেভেনের সময়কার কথা। হঠাৎ গুজব রটল মইন উ আহমেদ দল করবেন। সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের আগে দলে দলে রাজনীতিবিদরা নরসিংদীর মাইন উদ্দিন ভূইয়ার বনানীর বাড়িতে ভিড় জমাতে থাকেন। বলতে থাকেন আমাদের সঙ্গে রাইখেন। পরে একটি গোয়েন্দা সংস্থা দায়িত্ব দিল ফেরদৌস আহমদ কোরেশীকে। ষাটের দশকের ছাত্রলীগের এই নেতা বিএনপির যুগ্মমহাসচিবসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে অনেকটা অবসরে ছিলেন। তিনি দৈনিক দেশবাংলা পত্রিকা বের করতেন। তার পত্রিকা অফিস স্লোগানে মুখরিত হতে থাকল হুট করে। বিধিনিষেধের বালাই নেই। জাতীয় পার্টির এক নেতা তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে যান মানিকগঞ্জ। হাজার হাজার মোটরসাইকেল স্বাগত জানাল। কীসের রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা। ফেরদৌস কোরেশী নিজেই বিরক্ত হলেন। কিন্তু অতি উৎসাহীদের তৎপরতার শেষ ছিল না। এর মাঝে মইন উ আহমেদ রাজনীতি থেকে পিছুটান দিলেন। বিপাকে পড়েন অতি উৎসাহী নেতারা। তারা না পেলেন ঘর না পেলেন বাইর। শেষ হয়ে গেল অনেকের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার।

অতি উৎসাহ ভালো নয় রাজনীতিতে। পরিণামে আজ ফুলের মালা কাল জুতার মালা। আজকের ক্ষমতার বিস্ময়কর আনন্দ -অনুভূতি কাল করোলার মতো তিতাও লাগতে পারে। আমার দাদি বলতেন, ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না। ক্ষমতার চেয়ারে বসে কারও কিছু মনে থাকে না। আর থাকে না বলেই সমস্যা তৈরি হয়। ২০১৮ সালের কথা। হঠাৎ এক প্রতিমন্ত্রী এলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ে। এসেই শুরু করলেন হম্বিতম্বি। ভাবসাবে মন্ত্রীকেও তিনি পাত্তা দেন না। এক সন্ধ্যায় চিঠি পেলাম মন্ত্রণালয় থেকে। চিঠিতে লেখা বিটিভির আজকের খবরটি রাত ৯টায় দেখাতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে দেশের সব বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে। চিন্তিত হয়ে ফোন করলাম টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতা মোজাম্মেল বাবুকে। তিনি বললেন, নিউজটা দেখেছ জবাবে জানালাম তখনো দেখা হয়নি। বললেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা আছে মাত্র দেড় মিনিটের। আর প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের বক্তব্য সাড়ে ৭ মিনিটের। নিজের ক্ষমতা জাহির করতে তিনি এভাবে চিঠি দিয়েছেন। জানতে চাইলাম কী করব বাবু ভাই বললেন, আমরা অবশ্যই নির্দেশ মানব। তবে প্রধানমন্ত্রীকে হাইলাইটস রেখে নিউজটা দেখাব। তারানা হালিমকে নয়। তার বিশাল বক্তৃতা সম্প্রচারের দরকার নেই। আমাদের কাছে প্রধানমন্ত্রী বড়। কোনো প্রতিমন্ত্রী বা অন্য কেউ নন। তারানা হালিম মাইন্ড করলেন তাকে না দেখানোর কারণে। তিনি অকারণে অন্য ইস্যুতে ৭১ টিভি ও নিউজ টোয়েন্টিফোরকে নোটিস দিলেন। বিস্মিত হলাম। মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বললেন তিনি কিছু জানেন না। সচিব ও প্রতিমন্ত্রী জানেন। বিস্মিত হলাম মোজাম্মেল বাবু ও আমি। কিছুদিন পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচিবের সঙ্গে টেলিভিশন মালিকদের বৈঠক ছিল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায়। সে বৈঠকে মোজাম্মেল বাবু ও আমি শক্ত অবস্থান নিলাম মন্ত্রণালয়ের আজগুবি কান্ডে। তারানা হালিম আমাদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান অকারণে। তার চোখে-মুখে ক্ষমতার দম্ভ দেখেছিলাম। তিনি বুঝতে চাননি ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। সেই তারানা হালিম ক্ষমতা হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারও সমালোচনা করতে পিছপা হননি। ক্ষমতার রাজনীতি!

বাস্তবতার কঠিন অবস্থাগুলো দেখে এখন আর বিস্মিত হই না। হতাশ হই না। মনে হয় সবকিছু স্বাভাবিক। সবারই মনে রাখা দরকার ক্ষমতা নিয়ে বড়াইয়ের কিছু নেই। আল্লাহর দুনিয়ায় ক্ষমতা কচুপাতার টলটলায়মান পানি। আজ ক্ষমতা আছে কাল না-ও থাকতে পারে। ক্ষমতাকে ব্যবহার করতে হয়, অপব্যবহার নয়। হিংসা প্রতিহিংসা ঈর্ষা ভালো কিছুর জন্ম দেয় না। রাজনীতিতে একবার শনির দশা শুরু হলে সহজে কাটে না। আওয়ামী লীগের গত ১২ বছরে অনেক ক্ষমতাবানকে দেখেছি। ক্ষমতা ব্যবহারের প্রতিযোগিতা আর বাড়াবাড়ি দেখেছি। আবার মন্ত্রিসভা বা ক্ষমতার চেয়ার থেকে ছিটকে পড়ে রাস্তায় রাস্তায় আফসোসও কম দেখি না। ক্ষমতা এবং কারাগার পাশাপাশি হাঁটে। একবার হোঁচট খেলে আর সহজে উঠে দাঁড়ানো যায় না। কঠিন খেসারত দিতে হয়।

এটিএন বাংলায় থাকার সময় ২০০৫ সালের ডিসেম্বরের একটি ঘটনা। আমার রুমে এলেন জ্যোতিষ কামাল। মজা করার জন্য হাত দেখাচ্ছিলাম। টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে ছিলেন বিএনপির উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু। অনুষ্ঠান শেষ করে তিনি এলেন আমার রুমে। মন্ত্রীকে দেখে জ্যোতিষ কামাল উঠে যাচ্ছিলেন। বললাম উঠবেন না। বসুন। আমার হাত দেখেছেন এবার মন্ত্রীর হাত দেখুন। দুলু সাহেব হাত বাড়িয়ে দিলেন। জ্যোতিষ গম্ভীরভাবে হাত দেখছিলেন। মাঝেমধ্যে মাথা নাড়ছিলেন নিজে নিজে। ভাবখানা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ। নিস্তব্ধতা ভেঙে বললাম, কী হলো কী দেখলেন বলুন। জ্যোতিষ কামাল বললেন, কঠিন কিছু দেখতে পাচ্ছি। অভয় দিলে সত্য বলতে পারি। দুলু সাহেব বললেন, আপনি নিশ্চিতভাবে যা খুশি বলতে পারেন। আমিও বললাম সমস্যা নেই। বলুন। জ্যোতিষ বললেন, এবার ক্ষমতার মেয়াদ শেষ হলে শনির দশার রাহুগ্রাস আছে। কারাভোগের চিহ্ন হাতের পাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। তিনি জেলে যাবেন। নড়েচড়ে বসলাম। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বললাম প্রেম-ভালোবাসার কথা বলুন। ভাবী কিন্তু কড়া মানুষ। জ্যোতিষ সেসব নিয়ে বেশি কিছু বললেন না। হাত দেখাদেখি শেষ হলো। দুলু হাসতে হাসতে চলে গেলেন। বললেন, ভালোই সময় কাটল। আরও এক বছর মন্ত্রী ছিলেন দুলু। তারপর ওয়ান-ইলেভেন হলো। সত্যি সত্যিই প্রথম ধাপে আটক হলেন রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু।

ওয়ান-ইলেভেন শেষে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আবদুল লতিফ সিদ্দিকী দাপুটে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় নেত্রীর পক্ষে সাহসী অবস্থানে ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ¯েœহ পেয়েছেন। মন্ত্রী থাকাকালে নিউইয়র্কের এক আড্ডায় ধর্ম নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেন। সারা দেশে তীব্র প্রতিবাদ হয়। বিদেশে থাকতেই মন্ত্রিত্ব ছাড়তে হয়েছিল তাকে। আমেরিকা থেকে কলকাতায় আসেন। এক সন্ধ্যায় হুট করে গোপনে আসেন ঢাকায়। আটক হলেন। সোজা জেলখানায় যেতে হয়েছিল। কারাগারে থাকার সময় চিকিৎসার জন্য এলেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে। চিকিৎসকরা তাকে কেবিন দিলেন। একই সময় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য কারাগার থেকে আসেন মাহমুদুর রহমান মান্না। কিন্তু ডাক্তার সাহেবরা তাকে দেখছিলেন না। বসিয়ে রাখেন। দুপুরে না খেয়ে বসে থাকা মান্নাকে কেবিনে ডাকলেন লতিফ সিদ্দিকী। বললেন, দুপুরে আমার সঙ্গে খাবে। ক্ষুধার্ত মান্না স্বস্তি নিয়ে বসলেন। মুহূর্তে এক কারা কর্মকর্তা প্রবেশ করলেন রুমে। লতিফ সিদ্দিকীকে বললেন, স্যার ওনাকে নিয়ে যেতে হবে। লতিফ সিদ্দিকী আকুতি জানিয়ে বললেন, খেতে বেশি সময় লাগবে না। কারা কর্মকর্তা শুনলেন না। পাত্তাও দিলেন না। লতিফ সিদ্দিকী হতভম্ব। চুপ মেরে গেলেন মান্নাও। কারাজীবন নিয়ে লেখা বইতে মান্না লিখেছেন সেসব কথা।

ক্ষমতা হলো মানবসেবা। যারা মানবসেবা হিসেবে ক্ষমতাকে নেন তারা বেঁচে থাকেন। কেউ হয়তো বলবেন, এখন সেই যুগ নেই। তাকিয়ে দেখুন, জার্মানির বিদায়ী চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ডোরোটেয়া মেরকেলের দিকে। টানা ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও বিদায়ের দিনটি ছিল পুরো জার্মানির জন্য বিষণœতার। মানুষের ভালোবাসার অশ্রুতে বিদায় নিয়েছেন তিনি। টানা ছয় মিনিট বাড়ির বারান্দায় এসে জার্মানির অধিবাসীরা করতালির মাধ্যমে বিদায় জানান প্রিয় নেত্রীকে। বিদায়ী অনুষ্ঠানটি ছিল অশ্রু আর ডুকরে কেঁদে ওঠার আবেগতাড়িত। মানুষের মন জয় করেছিলেন। দীর্ঘ ক্ষমতায় থাকার পরও কোনো অভিযোগ ছিল না। ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি। টিভি পত্রিকায় নিজের গুণকীর্তন করতেন না। বার্লিনের রাস্তায় লাগাতেন না ব্যানার-ফেস্টুন। ক্ষমতা থেকে ফিরে গেছেন সাধারণ নাগরিক জীবনে। থাকছেন সাধারণ অ্যাপার্টমেন্টে। চড়েন সাধারণ গাড়িতে। ক্ষমতার সময়ও চলনে-বলনে কোনো দেমাগ ছিল না। পোশাক-পরিচ্ছেদে আলাদা নজর ছিল না। একবার এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, মেরকেল তোমাকে সব সময় লাল একটা ব্লেজারে কেন দেখি জবাবে বললেন, আমি রাজনীতিবিদ। মডেল নই। কথায় কথায় সাংবাদিকদের আরেকবার বলেছিলেন, তার বাড়িতে একজন মহিলা আর একজন পুরুষ কাজের লোক থাকেন। মহিলাটি তিনি। আর পুরুষটি তার স্বামী। মজা করে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, কাপড় ধোয়ার কাজটি কে করে জবাবে বললেন, তিনি এবং তার স্বামী দুজন মিলেই করেন।

এই মেরকেল চ্যান্সেলর হওয়ার আগে অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন। আশপাশের প্রভাবশালী দেশগুলো তাঁকে গুরুত্ব দিত না একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে। একবার তো ইতালির প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ সময় বসিয়ে রেখেছিলেন। তিনি ধৈর্য ধরে সে অপেক্ষা গায়ে মাখেননি। আর সেই ধৈর্যের কারণে তিনি ইউরোপের সফল রাষ্ট্রনায়ক হতে পেরেছিলেন। মার্গারেট থেচারের মতোই উচ্চতা তৈরি করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার এক দিনের জন্যও করেননি। ক্ষমতা ছাড়ার পর জার্মানির মানুষ কেঁদেছে। সম্মান জানিয়েছে। সারা দুনিয়া বিস্ময় নিয়ে দেখেছে, কীভাবে মানুষের সম্মান পেতে হয়। এই জার্মানিতে একদা হিটলারও প্রচ- দাপট নিয়ে ক্ষমতায় ছিলেন। পুরো জার্মানি হিটলারকে একক ক্ষমতা দিয়েছিল। হিটলার যা খুশি তাই করতেন। জনগণের রায়ের প্রতি সম্মানবোধ ছিল না। আর ছিল না বলেই কঠিন খেসারত দিতে হয়েছিল। করুণ পরাজয়ে দুনিয়ার ঘৃণা নিয়ে মৃত্যুকেই বরণ করতে হয়েছিল। ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে আজ হিটলার। একই জার্মানিতে অন্য উচ্চতায় শাসন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন মেরকেল।  তৈরি করেছেন আগামীর রাষ্ট্রনায়কদের জন্য দৃষ্টান্ত।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৫৩ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা