শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১

অতিথি কলাম

মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

এ  মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় করোনা মহামারী। এ ভাইরাসটির দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের দেশে এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। সংক্রমণ দ্রুত ছড়াচ্ছে। আমরা দীর্ঘদিন থেকে যখন করোনা এ দেশে আঘাত হানেনি তখন থেকেই বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যথাযথ প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে আসছিলাম। যখন প্রথম করোনা আক্রান্ত বাংলাদেশে শনাক্ত হয় এবং এ ভাইরাসটি বিস্তার লাভ শুরু করে তখনো আমরা নানা গঠনমূলক পরামর্শ দিয়েছিলাম। এমনকি আমাদের দলের তরফ থেকে করোনা মোকাবিলায় সরকারের চাহিদা মোতাবেক সাধ্যানুযায়ী সহযোগিতা করার প্রস্তাব দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে পত্রও দিয়েছিলাম।

প্রসঙ্গক্রমে করোনা বিষয়ে জাতীয় সংসদে দেওয়া আমার বক্তব্যের কিছু অংশ প্রয়োজন অনুযায়ী  তুলে ধরছি। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সমাপনী বক্তব্যে বলেছিলাম, ‘করোনাভাইরাস বর্তমান সময়ে একটি আতঙ্কের নাম। সর্বপ্রথম চীনে এ ভাইরাস দেখা যায়। এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ মরণঘাতী ব্যাধির বিস্তার ঘটছে। প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে এবং এটা কোনখানে গিয়ে শেষ হবে তা আমরা কেউ বুঝতে পারছি না। এ ভাইরাস বাংলাদেশের মতো জনবহুল, দারিদ্র্যপীড়িত দেশে যে কী ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে তা ভাবলেও শিউরে উঠতে হয়। আশা করি সরকার এ বিষয়ে সচেতন আছে এবং এখন থেকে এ ভাইরাস মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’

ইতিমধ্যে ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। ওই বছরেরই ২৯ জুন ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় আমি স্বাস্থ্য খাতকে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখার প্রস্তাব করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘স্বাস্থ্য খাতে এ মুহূর্তে যা প্রয়োজন তা হলো সার্বিকভাবে সরকারি পর্যায়ে চিকিৎসাসেবা বৃদ্ধি। সরকারি সব হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ক্লিনিক এগুলো এখন কাজে লাগানো দরকার। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যন্ত আছে সেগুলিতে মঞ্জুরিকৃত পদ খালি আছে যেখানে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও অন্যান্য কর্মচারী জরুরিভাবে নিয়োগ দিতে হবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। চিকিৎসাসহায়ক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের প্রয়োজন নিরূপণ ও সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। এগুলো যেন ব্যবহার-উপযোগী থাকে ও রোগীর সেবায় ব্যবহৃত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো করার জন্য কারিগরি টিম ও তদারকির জন্য মনিটরিং টিমের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

প্রতিটি চিকিৎসাস্থল বা চিকিৎসা কেন্দ্রে কভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য আলাদা চিকিৎসাব্যবস্থা থাকতে হবে। জেলা পরবর্তীতে উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে অক্সিজেন ও ভেন্টিলেটর সুবিধাসহ আইসিইউ চালুর ব্যবস্থা করতে হবে। কমপক্ষে জেলা পর্যায় পর্যন্ত জরুরি ভিক্তিতে করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ ব্যবস্থা সম্প্রসারিত করতে হবে।’

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ অধিবেশনে আমি আরও বলেছিলাম, ‘এক কথায় করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমেনি বা কমতে শুরু করেছে এমন কোনো লক্ষণ বা পরিসংখ্যান বাস্তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল হলো সরকারি হাসপাতাল। এরই মাঝে কিছু সরকারি হাসপাতাল হঠাৎ করে ঘোষণা দিয়ে কভিড আক্রান্তের চিকিৎসা বাদ দিয়ে শুধু নন-কভিড রোগীর চিকিৎসা করার কথা জানিয়ে দিয়েছে এবং নন-কভিডে তারা রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা নিতে রোগীরা বাধ্য হচ্ছে। কভিড হাসপাতাল বন্ধ করে নন-কভিড হাসপাতালে রূপান্তর করার এ সিদ্ধান্ত যে কোনো রোগী বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যারা অসহায় ও দরিদ্র তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

আমি চাই সরকারি সব হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হোক এবং যেসব হাসপাতালে এ ধরনের চিকিৎসা সুবিধা নেই সেখানেও এ সুবিধা সৃষ্টি করা হোক। এ করোনা আমাদের দেশে কত দিন পর্যন্ত থাকবে এবং এটা কত দূর পর্যন্ত বিস্তার লাভ করবে তাও কেউ বলতে পারছে না। কাজেই আমাদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রাখতে হবে।’

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২ জুন, ২০২০ একনেকের সভায় প্রতিটি জেলা হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট স্থাপনের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে প্রতিটি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর স্থাপন এবং উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা বাড়াতে বলেন। এজন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার নির্দেশও দিয়েছিলেন।

সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতার বাস্তব চিত্রের মধ্যে একটি উল্লেখ করছি।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্র বলছেন, গত বছর সারা দেশের ৭৯টি সরকারি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেনের প্লান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত হয়। এর মধ্যে ৩০টি হাসপাতালে গ্যাস পাইপলাইন ও লিকুইড অক্সিজেন ট্যাংক স্থাপন করবে জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বাংলাদেশ। অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক, কভিড তহবিল থেকে।

২০২০-এর জুনে উল্লিখিত বিষয়ে (৭৯টি সরকারি হাসপাতাল কেন্দ্রীয় অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর) সিদ্ধান্ত হয়। চূড়ান্ত অনুমোদন পায় অক্টোবর, ২০২০ সালে। আর স্বাস্থ্য অধিদফতর ইউনিসেফ স্থাপনকৃত হাসপাতালের তালিকা চূড়ান্ত করেছে সিদ্ধান্ত গ্রহণের (অর্থাৎ জুন, ২০২০ সালের) ১০ মাস পর অর্থাৎ ৩১ মার্চ, ২০২১। যখন করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ের মৃত্যুর মিছিল এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে।

এ বিষয়ে ইউনিসেফ বাংলাদেশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘জুনে অনুমোদন পেলে সেপ্টেম্বরে সব চালু হতো।’ স্বাস্থ্য অধিফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক বেনজির আহমেদ বলেছেন, ‘অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়ের অভাবে স্বাস্থ্য খাতে সক্ষমতার ৫০ শতাংশ অপচয় হয়।’

প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশনা থাকার পরও কেন্দ্রীয়ভাবে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহব্যবস্থা নির্ধারিত ৭৯টি হাসপাতালের মধ্যে ৩৮টিতে চালু হয়েছে, ৪১টির কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু করা হয়নি। সূত্র : প্রথম আলো ২ এপ্রিল।

এখন আমরা যাব আইসিইউ বা নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বিষয়ে। ৩১ মার্চ, ২০২১ স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রকাশিত উচ্চ সংক্রমণে থাকা ৩১টি জেলার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। উচ্চ সংক্রমণে থাকা সমগ্র দেশের ৩১টি জেলার মধ্যে ১৫টির সরকারি হাসপাতালে কোনো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) নেই। সূত্র : প্রথম আলো ১ এপ্রিল।

করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ে সংক্রমণের শুরুতেই স্বাস্থ্যসেবার মানের ও এর ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের প্রকৃত চিত্র উপরোল্লিখিত ঘটনার মতো অন্য অনেক কিছু, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদনে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।

যে বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়েছে তা হলো, বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা বিস্তারের পর্যাপ্ত তথ্য থাকার পরও স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যত কোনো পূর্বপ্রস্তুতি বা পরিকল্পনা নেয়নি। আগের অভিজ্ঞতা থাকার পরও সরকারের সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপের সমন্বয় না থাকার বিষয়গুলো আবারও প্রতীয়মান হচ্ছে।

স্বাস্থ্যসেবার অব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। অব্যবস্থাপনার সঙ্গে মহাদুর্নীতির অনেক চিত্র আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। এর সঙ্গে জড়িত অনেক ব্যক্তির নামও উঠে এসেছে পত্রপত্রিকায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে শোনা গেছে। তবে ফলপ্রসূ কোনো কিছু দৃশ্যমান নয়। মোদ্দাকথা অব্যবস্থাপনা বা দুর্নীতি কমার কোনো লক্ষণ চোখে পড়ে না।

এ দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে কভিড-১৯ ভাইরাসের চেয়েও আতঙ্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে লকডাউন।

আশা করি প্রাপ্ত জ্ঞান ও পূর্বলব্ধ অভিজ্ঞতা থেকে এটা বলা যায়, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতায় লকডাউন কার্যকর করা প্রায় অসম্ভব। ফলে লকডাউন দিয়ে এ দেশের মহামারী বিস্তারের গতি রোধ করা যায় না, এটাই বাস্তবতা। কিন্তু লকডাউনের কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নিম্নবিত্তের মানুষ যেমন বেসরকারি চাকরিজীবী, দিনমজুর, রিকশা, অটোরিকশাসহ পরিবহন শ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ী, হকার, কৃষক ইত্যাদি শ্রেণির জনগোষ্ঠী চরম দুর্দশায় নিমজ্জিত হয়। তাদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নিয়ে লকডাউন করা কতটুকু জনকল্যাণমূলক তা বিবেচনার দাবি রাখে।

কিছুটা বাহুল্য হলেও আর একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই। ‘পরিবহন খাত’ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ও যাতায়াতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনগণের সংখ্যাও খুব কম নয়। পরিবহনের সিংহভাগই বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত।

তবে এ সেক্টরটি যে কে নিয়ন্ত্রণ করে তা খুব স্পষ্ট নয়। অনেকের মতে সরকার যে নিয়ন্ত্রণ করে না তা সহজেই অনুধাবন করা যায়। বরং এ খাতটিই সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এমন অভিযোগ করেন তারা। তাদের মতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ সেক্টরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের ন্যায্য পাওনা ও অধিকার রক্ষার নামে একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী এ খাত থেকে অস্বাভাবিক পরিমাণ আর্থিক সুবিধা ব্যক্তিগত পর্যায়ে অর্জন করে থাকে।

বাস, ট্রাক সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, তাদের স্বার্থ রক্ষার নামে প্রচুর চাঁদাবাজি হয়। বেশি ভাড়া আদায় করা হয়। এ বিশাল তহবিলের কোনো সুবিধা তারা পান না। বিশেষ করে কভিড-১৯-এর জন্য যখন লকডাউনের কারণে এ সেক্টরটি অচল ছিল দীর্ঘদিন এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বেকার ছিলেন। সে সময়টিতে এ খাতের সিংহভাগ মানুষই এর থেকে কোনো আর্থিক সাহায্য লাভ করেননি বলে দাবি করেছেন।

নতুন করে আবার লকডাউনের ঘোষণা আসায় তারা আতঙ্কিত। যদি লকডাউন দীর্ঘস্থায়ী হয় কীভাবে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করবেন সে শঙ্কায় আতঙ্কিত। আগের মতো যাতে এবারও ন্যায্য পাওনা থেকে তারা বঞ্চিত না হন সে বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মহল ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন ভুক্তভোগীরা।

আমরা মানুষের জন্য রাজনীতি করি, সব ধরনের মানুষের সঙ্গে আমাদের কথা বলতে হয়, মিশতে হয়। ঢাকাসহ অন্য সব শহরের সাধারণ লোকগুলো লকডাউনের উপকারের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার কথাই অবগত করছেন। আগের দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতা থেকে অনেকে আক্ষেপ করেছেন, ‘লকডাউনে না খেয়ে মরার চেয়ে করোনায় মরে যাওয়ার ঝুঁকি নেওয়া অনেক ভালো।’ সে কারণেই আমরা মনে করি, লকডাইন দেওয়ার আগে ওই শ্রেণির মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও বিরোধীদলীয় উপনেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৩০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে