শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১

অতিথি কলাম

মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

এ  মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় করোনা মহামারী। এ ভাইরাসটির দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের দেশে এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। সংক্রমণ দ্রুত ছড়াচ্ছে। আমরা দীর্ঘদিন থেকে যখন করোনা এ দেশে আঘাত হানেনি তখন থেকেই বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যথাযথ প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে আসছিলাম। যখন প্রথম করোনা আক্রান্ত বাংলাদেশে শনাক্ত হয় এবং এ ভাইরাসটি বিস্তার লাভ শুরু করে তখনো আমরা নানা গঠনমূলক পরামর্শ দিয়েছিলাম। এমনকি আমাদের দলের তরফ থেকে করোনা মোকাবিলায় সরকারের চাহিদা মোতাবেক সাধ্যানুযায়ী সহযোগিতা করার প্রস্তাব দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে পত্রও দিয়েছিলাম।

প্রসঙ্গক্রমে করোনা বিষয়ে জাতীয় সংসদে দেওয়া আমার বক্তব্যের কিছু অংশ প্রয়োজন অনুযায়ী  তুলে ধরছি। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সমাপনী বক্তব্যে বলেছিলাম, ‘করোনাভাইরাস বর্তমান সময়ে একটি আতঙ্কের নাম। সর্বপ্রথম চীনে এ ভাইরাস দেখা যায়। এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ মরণঘাতী ব্যাধির বিস্তার ঘটছে। প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে এবং এটা কোনখানে গিয়ে শেষ হবে তা আমরা কেউ বুঝতে পারছি না। এ ভাইরাস বাংলাদেশের মতো জনবহুল, দারিদ্র্যপীড়িত দেশে যে কী ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে তা ভাবলেও শিউরে উঠতে হয়। আশা করি সরকার এ বিষয়ে সচেতন আছে এবং এখন থেকে এ ভাইরাস মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’

ইতিমধ্যে ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। ওই বছরেরই ২৯ জুন ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় আমি স্বাস্থ্য খাতকে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখার প্রস্তাব করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘স্বাস্থ্য খাতে এ মুহূর্তে যা প্রয়োজন তা হলো সার্বিকভাবে সরকারি পর্যায়ে চিকিৎসাসেবা বৃদ্ধি। সরকারি সব হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ক্লিনিক এগুলো এখন কাজে লাগানো দরকার। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যন্ত আছে সেগুলিতে মঞ্জুরিকৃত পদ খালি আছে যেখানে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও অন্যান্য কর্মচারী জরুরিভাবে নিয়োগ দিতে হবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। চিকিৎসাসহায়ক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের প্রয়োজন নিরূপণ ও সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। এগুলো যেন ব্যবহার-উপযোগী থাকে ও রোগীর সেবায় ব্যবহৃত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো করার জন্য কারিগরি টিম ও তদারকির জন্য মনিটরিং টিমের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

প্রতিটি চিকিৎসাস্থল বা চিকিৎসা কেন্দ্রে কভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য আলাদা চিকিৎসাব্যবস্থা থাকতে হবে। জেলা পরবর্তীতে উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে অক্সিজেন ও ভেন্টিলেটর সুবিধাসহ আইসিইউ চালুর ব্যবস্থা করতে হবে। কমপক্ষে জেলা পর্যায় পর্যন্ত জরুরি ভিক্তিতে করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ ব্যবস্থা সম্প্রসারিত করতে হবে।’

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ অধিবেশনে আমি আরও বলেছিলাম, ‘এক কথায় করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমেনি বা কমতে শুরু করেছে এমন কোনো লক্ষণ বা পরিসংখ্যান বাস্তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল হলো সরকারি হাসপাতাল। এরই মাঝে কিছু সরকারি হাসপাতাল হঠাৎ করে ঘোষণা দিয়ে কভিড আক্রান্তের চিকিৎসা বাদ দিয়ে শুধু নন-কভিড রোগীর চিকিৎসা করার কথা জানিয়ে দিয়েছে এবং নন-কভিডে তারা রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা নিতে রোগীরা বাধ্য হচ্ছে। কভিড হাসপাতাল বন্ধ করে নন-কভিড হাসপাতালে রূপান্তর করার এ সিদ্ধান্ত যে কোনো রোগী বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যারা অসহায় ও দরিদ্র তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

আমি চাই সরকারি সব হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হোক এবং যেসব হাসপাতালে এ ধরনের চিকিৎসা সুবিধা নেই সেখানেও এ সুবিধা সৃষ্টি করা হোক। এ করোনা আমাদের দেশে কত দিন পর্যন্ত থাকবে এবং এটা কত দূর পর্যন্ত বিস্তার লাভ করবে তাও কেউ বলতে পারছে না। কাজেই আমাদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রাখতে হবে।’

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২ জুন, ২০২০ একনেকের সভায় প্রতিটি জেলা হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট স্থাপনের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে প্রতিটি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর স্থাপন এবং উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা বাড়াতে বলেন। এজন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার নির্দেশও দিয়েছিলেন।

সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতার বাস্তব চিত্রের মধ্যে একটি উল্লেখ করছি।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্র বলছেন, গত বছর সারা দেশের ৭৯টি সরকারি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেনের প্লান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত হয়। এর মধ্যে ৩০টি হাসপাতালে গ্যাস পাইপলাইন ও লিকুইড অক্সিজেন ট্যাংক স্থাপন করবে জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বাংলাদেশ। অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক, কভিড তহবিল থেকে।

২০২০-এর জুনে উল্লিখিত বিষয়ে (৭৯টি সরকারি হাসপাতাল কেন্দ্রীয় অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর) সিদ্ধান্ত হয়। চূড়ান্ত অনুমোদন পায় অক্টোবর, ২০২০ সালে। আর স্বাস্থ্য অধিদফতর ইউনিসেফ স্থাপনকৃত হাসপাতালের তালিকা চূড়ান্ত করেছে সিদ্ধান্ত গ্রহণের (অর্থাৎ জুন, ২০২০ সালের) ১০ মাস পর অর্থাৎ ৩১ মার্চ, ২০২১। যখন করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ের মৃত্যুর মিছিল এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে।

এ বিষয়ে ইউনিসেফ বাংলাদেশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘জুনে অনুমোদন পেলে সেপ্টেম্বরে সব চালু হতো।’ স্বাস্থ্য অধিফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক বেনজির আহমেদ বলেছেন, ‘অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়ের অভাবে স্বাস্থ্য খাতে সক্ষমতার ৫০ শতাংশ অপচয় হয়।’

প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশনা থাকার পরও কেন্দ্রীয়ভাবে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহব্যবস্থা নির্ধারিত ৭৯টি হাসপাতালের মধ্যে ৩৮টিতে চালু হয়েছে, ৪১টির কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু করা হয়নি। সূত্র : প্রথম আলো ২ এপ্রিল।

এখন আমরা যাব আইসিইউ বা নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বিষয়ে। ৩১ মার্চ, ২০২১ স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রকাশিত উচ্চ সংক্রমণে থাকা ৩১টি জেলার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। উচ্চ সংক্রমণে থাকা সমগ্র দেশের ৩১টি জেলার মধ্যে ১৫টির সরকারি হাসপাতালে কোনো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) নেই। সূত্র : প্রথম আলো ১ এপ্রিল।

করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ে সংক্রমণের শুরুতেই স্বাস্থ্যসেবার মানের ও এর ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের প্রকৃত চিত্র উপরোল্লিখিত ঘটনার মতো অন্য অনেক কিছু, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদনে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।

যে বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়েছে তা হলো, বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা বিস্তারের পর্যাপ্ত তথ্য থাকার পরও স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যত কোনো পূর্বপ্রস্তুতি বা পরিকল্পনা নেয়নি। আগের অভিজ্ঞতা থাকার পরও সরকারের সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপের সমন্বয় না থাকার বিষয়গুলো আবারও প্রতীয়মান হচ্ছে।

স্বাস্থ্যসেবার অব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। অব্যবস্থাপনার সঙ্গে মহাদুর্নীতির অনেক চিত্র আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। এর সঙ্গে জড়িত অনেক ব্যক্তির নামও উঠে এসেছে পত্রপত্রিকায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে শোনা গেছে। তবে ফলপ্রসূ কোনো কিছু দৃশ্যমান নয়। মোদ্দাকথা অব্যবস্থাপনা বা দুর্নীতি কমার কোনো লক্ষণ চোখে পড়ে না।

এ দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে কভিড-১৯ ভাইরাসের চেয়েও আতঙ্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে লকডাউন।

আশা করি প্রাপ্ত জ্ঞান ও পূর্বলব্ধ অভিজ্ঞতা থেকে এটা বলা যায়, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতায় লকডাউন কার্যকর করা প্রায় অসম্ভব। ফলে লকডাউন দিয়ে এ দেশের মহামারী বিস্তারের গতি রোধ করা যায় না, এটাই বাস্তবতা। কিন্তু লকডাউনের কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নিম্নবিত্তের মানুষ যেমন বেসরকারি চাকরিজীবী, দিনমজুর, রিকশা, অটোরিকশাসহ পরিবহন শ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ী, হকার, কৃষক ইত্যাদি শ্রেণির জনগোষ্ঠী চরম দুর্দশায় নিমজ্জিত হয়। তাদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নিয়ে লকডাউন করা কতটুকু জনকল্যাণমূলক তা বিবেচনার দাবি রাখে।

কিছুটা বাহুল্য হলেও আর একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই। ‘পরিবহন খাত’ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ও যাতায়াতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনগণের সংখ্যাও খুব কম নয়। পরিবহনের সিংহভাগই বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত।

তবে এ সেক্টরটি যে কে নিয়ন্ত্রণ করে তা খুব স্পষ্ট নয়। অনেকের মতে সরকার যে নিয়ন্ত্রণ করে না তা সহজেই অনুধাবন করা যায়। বরং এ খাতটিই সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এমন অভিযোগ করেন তারা। তাদের মতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ সেক্টরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের ন্যায্য পাওনা ও অধিকার রক্ষার নামে একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী এ খাত থেকে অস্বাভাবিক পরিমাণ আর্থিক সুবিধা ব্যক্তিগত পর্যায়ে অর্জন করে থাকে।

বাস, ট্রাক সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, তাদের স্বার্থ রক্ষার নামে প্রচুর চাঁদাবাজি হয়। বেশি ভাড়া আদায় করা হয়। এ বিশাল তহবিলের কোনো সুবিধা তারা পান না। বিশেষ করে কভিড-১৯-এর জন্য যখন লকডাউনের কারণে এ সেক্টরটি অচল ছিল দীর্ঘদিন এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বেকার ছিলেন। সে সময়টিতে এ খাতের সিংহভাগ মানুষই এর থেকে কোনো আর্থিক সাহায্য লাভ করেননি বলে দাবি করেছেন।

নতুন করে আবার লকডাউনের ঘোষণা আসায় তারা আতঙ্কিত। যদি লকডাউন দীর্ঘস্থায়ী হয় কীভাবে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করবেন সে শঙ্কায় আতঙ্কিত। আগের মতো যাতে এবারও ন্যায্য পাওনা থেকে তারা বঞ্চিত না হন সে বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মহল ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন ভুক্তভোগীরা।

আমরা মানুষের জন্য রাজনীতি করি, সব ধরনের মানুষের সঙ্গে আমাদের কথা বলতে হয়, মিশতে হয়। ঢাকাসহ অন্য সব শহরের সাধারণ লোকগুলো লকডাউনের উপকারের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার কথাই অবগত করছেন। আগের দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতা থেকে অনেকে আক্ষেপ করেছেন, ‘লকডাউনে না খেয়ে মরার চেয়ে করোনায় মরে যাওয়ার ঝুঁকি নেওয়া অনেক ভালো।’ সে কারণেই আমরা মনে করি, লকডাইন দেওয়ার আগে ওই শ্রেণির মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও বিরোধীদলীয় উপনেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়