শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১

অতিথি কলাম

মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

এ  মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় করোনা মহামারী। এ ভাইরাসটির দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের দেশে এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। সংক্রমণ দ্রুত ছড়াচ্ছে। আমরা দীর্ঘদিন থেকে যখন করোনা এ দেশে আঘাত হানেনি তখন থেকেই বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যথাযথ প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে আসছিলাম। যখন প্রথম করোনা আক্রান্ত বাংলাদেশে শনাক্ত হয় এবং এ ভাইরাসটি বিস্তার লাভ শুরু করে তখনো আমরা নানা গঠনমূলক পরামর্শ দিয়েছিলাম। এমনকি আমাদের দলের তরফ থেকে করোনা মোকাবিলায় সরকারের চাহিদা মোতাবেক সাধ্যানুযায়ী সহযোগিতা করার প্রস্তাব দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে পত্রও দিয়েছিলাম।

প্রসঙ্গক্রমে করোনা বিষয়ে জাতীয় সংসদে দেওয়া আমার বক্তব্যের কিছু অংশ প্রয়োজন অনুযায়ী  তুলে ধরছি। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সমাপনী বক্তব্যে বলেছিলাম, ‘করোনাভাইরাস বর্তমান সময়ে একটি আতঙ্কের নাম। সর্বপ্রথম চীনে এ ভাইরাস দেখা যায়। এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ মরণঘাতী ব্যাধির বিস্তার ঘটছে। প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে এবং এটা কোনখানে গিয়ে শেষ হবে তা আমরা কেউ বুঝতে পারছি না। এ ভাইরাস বাংলাদেশের মতো জনবহুল, দারিদ্র্যপীড়িত দেশে যে কী ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে তা ভাবলেও শিউরে উঠতে হয়। আশা করি সরকার এ বিষয়ে সচেতন আছে এবং এখন থেকে এ ভাইরাস মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’

ইতিমধ্যে ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। ওই বছরেরই ২৯ জুন ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় আমি স্বাস্থ্য খাতকে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখার প্রস্তাব করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘স্বাস্থ্য খাতে এ মুহূর্তে যা প্রয়োজন তা হলো সার্বিকভাবে সরকারি পর্যায়ে চিকিৎসাসেবা বৃদ্ধি। সরকারি সব হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ক্লিনিক এগুলো এখন কাজে লাগানো দরকার। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যন্ত আছে সেগুলিতে মঞ্জুরিকৃত পদ খালি আছে যেখানে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও অন্যান্য কর্মচারী জরুরিভাবে নিয়োগ দিতে হবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। চিকিৎসাসহায়ক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের প্রয়োজন নিরূপণ ও সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। এগুলো যেন ব্যবহার-উপযোগী থাকে ও রোগীর সেবায় ব্যবহৃত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো করার জন্য কারিগরি টিম ও তদারকির জন্য মনিটরিং টিমের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

প্রতিটি চিকিৎসাস্থল বা চিকিৎসা কেন্দ্রে কভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য আলাদা চিকিৎসাব্যবস্থা থাকতে হবে। জেলা পরবর্তীতে উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে অক্সিজেন ও ভেন্টিলেটর সুবিধাসহ আইসিইউ চালুর ব্যবস্থা করতে হবে। কমপক্ষে জেলা পর্যায় পর্যন্ত জরুরি ভিক্তিতে করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ ব্যবস্থা সম্প্রসারিত করতে হবে।’

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ অধিবেশনে আমি আরও বলেছিলাম, ‘এক কথায় করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমেনি বা কমতে শুরু করেছে এমন কোনো লক্ষণ বা পরিসংখ্যান বাস্তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল হলো সরকারি হাসপাতাল। এরই মাঝে কিছু সরকারি হাসপাতাল হঠাৎ করে ঘোষণা দিয়ে কভিড আক্রান্তের চিকিৎসা বাদ দিয়ে শুধু নন-কভিড রোগীর চিকিৎসা করার কথা জানিয়ে দিয়েছে এবং নন-কভিডে তারা রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা নিতে রোগীরা বাধ্য হচ্ছে। কভিড হাসপাতাল বন্ধ করে নন-কভিড হাসপাতালে রূপান্তর করার এ সিদ্ধান্ত যে কোনো রোগী বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যারা অসহায় ও দরিদ্র তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

আমি চাই সরকারি সব হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হোক এবং যেসব হাসপাতালে এ ধরনের চিকিৎসা সুবিধা নেই সেখানেও এ সুবিধা সৃষ্টি করা হোক। এ করোনা আমাদের দেশে কত দিন পর্যন্ত থাকবে এবং এটা কত দূর পর্যন্ত বিস্তার লাভ করবে তাও কেউ বলতে পারছে না। কাজেই আমাদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রাখতে হবে।’

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২ জুন, ২০২০ একনেকের সভায় প্রতিটি জেলা হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট স্থাপনের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে প্রতিটি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর স্থাপন এবং উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা বাড়াতে বলেন। এজন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার নির্দেশও দিয়েছিলেন।

সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতার বাস্তব চিত্রের মধ্যে একটি উল্লেখ করছি।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্র বলছেন, গত বছর সারা দেশের ৭৯টি সরকারি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেনের প্লান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত হয়। এর মধ্যে ৩০টি হাসপাতালে গ্যাস পাইপলাইন ও লিকুইড অক্সিজেন ট্যাংক স্থাপন করবে জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বাংলাদেশ। অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক, কভিড তহবিল থেকে।

২০২০-এর জুনে উল্লিখিত বিষয়ে (৭৯টি সরকারি হাসপাতাল কেন্দ্রীয় অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর) সিদ্ধান্ত হয়। চূড়ান্ত অনুমোদন পায় অক্টোবর, ২০২০ সালে। আর স্বাস্থ্য অধিদফতর ইউনিসেফ স্থাপনকৃত হাসপাতালের তালিকা চূড়ান্ত করেছে সিদ্ধান্ত গ্রহণের (অর্থাৎ জুন, ২০২০ সালের) ১০ মাস পর অর্থাৎ ৩১ মার্চ, ২০২১। যখন করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ের মৃত্যুর মিছিল এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে।

এ বিষয়ে ইউনিসেফ বাংলাদেশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘জুনে অনুমোদন পেলে সেপ্টেম্বরে সব চালু হতো।’ স্বাস্থ্য অধিফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক বেনজির আহমেদ বলেছেন, ‘অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়ের অভাবে স্বাস্থ্য খাতে সক্ষমতার ৫০ শতাংশ অপচয় হয়।’

প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশনা থাকার পরও কেন্দ্রীয়ভাবে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহব্যবস্থা নির্ধারিত ৭৯টি হাসপাতালের মধ্যে ৩৮টিতে চালু হয়েছে, ৪১টির কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু করা হয়নি। সূত্র : প্রথম আলো ২ এপ্রিল।

এখন আমরা যাব আইসিইউ বা নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বিষয়ে। ৩১ মার্চ, ২০২১ স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রকাশিত উচ্চ সংক্রমণে থাকা ৩১টি জেলার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। উচ্চ সংক্রমণে থাকা সমগ্র দেশের ৩১টি জেলার মধ্যে ১৫টির সরকারি হাসপাতালে কোনো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) নেই। সূত্র : প্রথম আলো ১ এপ্রিল।

করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ে সংক্রমণের শুরুতেই স্বাস্থ্যসেবার মানের ও এর ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের প্রকৃত চিত্র উপরোল্লিখিত ঘটনার মতো অন্য অনেক কিছু, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদনে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।

যে বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়েছে তা হলো, বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা বিস্তারের পর্যাপ্ত তথ্য থাকার পরও স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যত কোনো পূর্বপ্রস্তুতি বা পরিকল্পনা নেয়নি। আগের অভিজ্ঞতা থাকার পরও সরকারের সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপের সমন্বয় না থাকার বিষয়গুলো আবারও প্রতীয়মান হচ্ছে।

স্বাস্থ্যসেবার অব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। অব্যবস্থাপনার সঙ্গে মহাদুর্নীতির অনেক চিত্র আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। এর সঙ্গে জড়িত অনেক ব্যক্তির নামও উঠে এসেছে পত্রপত্রিকায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে শোনা গেছে। তবে ফলপ্রসূ কোনো কিছু দৃশ্যমান নয়। মোদ্দাকথা অব্যবস্থাপনা বা দুর্নীতি কমার কোনো লক্ষণ চোখে পড়ে না।

এ দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে কভিড-১৯ ভাইরাসের চেয়েও আতঙ্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে লকডাউন।

আশা করি প্রাপ্ত জ্ঞান ও পূর্বলব্ধ অভিজ্ঞতা থেকে এটা বলা যায়, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতায় লকডাউন কার্যকর করা প্রায় অসম্ভব। ফলে লকডাউন দিয়ে এ দেশের মহামারী বিস্তারের গতি রোধ করা যায় না, এটাই বাস্তবতা। কিন্তু লকডাউনের কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নিম্নবিত্তের মানুষ যেমন বেসরকারি চাকরিজীবী, দিনমজুর, রিকশা, অটোরিকশাসহ পরিবহন শ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ী, হকার, কৃষক ইত্যাদি শ্রেণির জনগোষ্ঠী চরম দুর্দশায় নিমজ্জিত হয়। তাদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নিয়ে লকডাউন করা কতটুকু জনকল্যাণমূলক তা বিবেচনার দাবি রাখে।

কিছুটা বাহুল্য হলেও আর একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই। ‘পরিবহন খাত’ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ও যাতায়াতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনগণের সংখ্যাও খুব কম নয়। পরিবহনের সিংহভাগই বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত।

তবে এ সেক্টরটি যে কে নিয়ন্ত্রণ করে তা খুব স্পষ্ট নয়। অনেকের মতে সরকার যে নিয়ন্ত্রণ করে না তা সহজেই অনুধাবন করা যায়। বরং এ খাতটিই সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এমন অভিযোগ করেন তারা। তাদের মতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ সেক্টরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের ন্যায্য পাওনা ও অধিকার রক্ষার নামে একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী এ খাত থেকে অস্বাভাবিক পরিমাণ আর্থিক সুবিধা ব্যক্তিগত পর্যায়ে অর্জন করে থাকে।

বাস, ট্রাক সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, তাদের স্বার্থ রক্ষার নামে প্রচুর চাঁদাবাজি হয়। বেশি ভাড়া আদায় করা হয়। এ বিশাল তহবিলের কোনো সুবিধা তারা পান না। বিশেষ করে কভিড-১৯-এর জন্য যখন লকডাউনের কারণে এ সেক্টরটি অচল ছিল দীর্ঘদিন এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বেকার ছিলেন। সে সময়টিতে এ খাতের সিংহভাগ মানুষই এর থেকে কোনো আর্থিক সাহায্য লাভ করেননি বলে দাবি করেছেন।

নতুন করে আবার লকডাউনের ঘোষণা আসায় তারা আতঙ্কিত। যদি লকডাউন দীর্ঘস্থায়ী হয় কীভাবে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করবেন সে শঙ্কায় আতঙ্কিত। আগের মতো যাতে এবারও ন্যায্য পাওনা থেকে তারা বঞ্চিত না হন সে বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মহল ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন ভুক্তভোগীরা।

আমরা মানুষের জন্য রাজনীতি করি, সব ধরনের মানুষের সঙ্গে আমাদের কথা বলতে হয়, মিশতে হয়। ঢাকাসহ অন্য সব শহরের সাধারণ লোকগুলো লকডাউনের উপকারের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার কথাই অবগত করছেন। আগের দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতা থেকে অনেকে আক্ষেপ করেছেন, ‘লকডাউনে না খেয়ে মরার চেয়ে করোনায় মরে যাওয়ার ঝুঁকি নেওয়া অনেক ভালো।’ সে কারণেই আমরা মনে করি, লকডাইন দেওয়ার আগে ওই শ্রেণির মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও বিরোধীদলীয় উপনেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা