শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১

অতিথি কলাম

মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ও কিছু কথা

এ  মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় করোনা মহামারী। এ ভাইরাসটির দ্বিতীয় ঢেউ আমাদের দেশে এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। সংক্রমণ দ্রুত ছড়াচ্ছে। আমরা দীর্ঘদিন থেকে যখন করোনা এ দেশে আঘাত হানেনি তখন থেকেই বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যথাযথ প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে আসছিলাম। যখন প্রথম করোনা আক্রান্ত বাংলাদেশে শনাক্ত হয় এবং এ ভাইরাসটি বিস্তার লাভ শুরু করে তখনো আমরা নানা গঠনমূলক পরামর্শ দিয়েছিলাম। এমনকি আমাদের দলের তরফ থেকে করোনা মোকাবিলায় সরকারের চাহিদা মোতাবেক সাধ্যানুযায়ী সহযোগিতা করার প্রস্তাব দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে পত্রও দিয়েছিলাম।

প্রসঙ্গক্রমে করোনা বিষয়ে জাতীয় সংসদে দেওয়া আমার বক্তব্যের কিছু অংশ প্রয়োজন অনুযায়ী  তুলে ধরছি। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সমাপনী বক্তব্যে বলেছিলাম, ‘করোনাভাইরাস বর্তমান সময়ে একটি আতঙ্কের নাম। সর্বপ্রথম চীনে এ ভাইরাস দেখা যায়। এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ মরণঘাতী ব্যাধির বিস্তার ঘটছে। প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে এবং এটা কোনখানে গিয়ে শেষ হবে তা আমরা কেউ বুঝতে পারছি না। এ ভাইরাস বাংলাদেশের মতো জনবহুল, দারিদ্র্যপীড়িত দেশে যে কী ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে তা ভাবলেও শিউরে উঠতে হয়। আশা করি সরকার এ বিষয়ে সচেতন আছে এবং এখন থেকে এ ভাইরাস মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’

ইতিমধ্যে ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। ওই বছরেরই ২৯ জুন ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় আমি স্বাস্থ্য খাতকে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখার প্রস্তাব করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘স্বাস্থ্য খাতে এ মুহূর্তে যা প্রয়োজন তা হলো সার্বিকভাবে সরকারি পর্যায়ে চিকিৎসাসেবা বৃদ্ধি। সরকারি সব হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ক্লিনিক এগুলো এখন কাজে লাগানো দরকার। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যন্ত আছে সেগুলিতে মঞ্জুরিকৃত পদ খালি আছে যেখানে ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও অন্যান্য কর্মচারী জরুরিভাবে নিয়োগ দিতে হবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। চিকিৎসাসহায়ক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের প্রয়োজন নিরূপণ ও সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। এগুলো যেন ব্যবহার-উপযোগী থাকে ও রোগীর সেবায় ব্যবহৃত হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো করার জন্য কারিগরি টিম ও তদারকির জন্য মনিটরিং টিমের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

প্রতিটি চিকিৎসাস্থল বা চিকিৎসা কেন্দ্রে কভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য আলাদা চিকিৎসাব্যবস্থা থাকতে হবে। জেলা পরবর্তীতে উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে অক্সিজেন ও ভেন্টিলেটর সুবিধাসহ আইসিইউ চালুর ব্যবস্থা করতে হবে। কমপক্ষে জেলা পর্যায় পর্যন্ত জরুরি ভিক্তিতে করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ ব্যবস্থা সম্প্রসারিত করতে হবে।’

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ অধিবেশনে আমি আরও বলেছিলাম, ‘এক কথায় করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমেনি বা কমতে শুরু করেছে এমন কোনো লক্ষণ বা পরিসংখ্যান বাস্তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল হলো সরকারি হাসপাতাল। এরই মাঝে কিছু সরকারি হাসপাতাল হঠাৎ করে ঘোষণা দিয়ে কভিড আক্রান্তের চিকিৎসা বাদ দিয়ে শুধু নন-কভিড রোগীর চিকিৎসা করার কথা জানিয়ে দিয়েছে এবং নন-কভিডে তারা রূপান্তরিত হয়েছে। ফলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা নিতে রোগীরা বাধ্য হচ্ছে। কভিড হাসপাতাল বন্ধ করে নন-কভিড হাসপাতালে রূপান্তর করার এ সিদ্ধান্ত যে কোনো রোগী বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যারা অসহায় ও দরিদ্র তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

আমি চাই সরকারি সব হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হোক এবং যেসব হাসপাতালে এ ধরনের চিকিৎসা সুবিধা নেই সেখানেও এ সুবিধা সৃষ্টি করা হোক। এ করোনা আমাদের দেশে কত দিন পর্যন্ত থাকবে এবং এটা কত দূর পর্যন্ত বিস্তার লাভ করবে তাও কেউ বলতে পারছে না। কাজেই আমাদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রাখতে হবে।’

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২ জুন, ২০২০ একনেকের সভায় প্রতিটি জেলা হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট স্থাপনের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে প্রতিটি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর স্থাপন এবং উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা বাড়াতে বলেন। এজন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার নির্দেশও দিয়েছিলেন।

সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতার বাস্তব চিত্রের মধ্যে একটি উল্লেখ করছি।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্র বলছেন, গত বছর সারা দেশের ৭৯টি সরকারি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেনের প্লান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত হয়। এর মধ্যে ৩০টি হাসপাতালে গ্যাস পাইপলাইন ও লিকুইড অক্সিজেন ট্যাংক স্থাপন করবে জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) বাংলাদেশ। অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক, কভিড তহবিল থেকে।

২০২০-এর জুনে উল্লিখিত বিষয়ে (৭৯টি সরকারি হাসপাতাল কেন্দ্রীয় অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর) সিদ্ধান্ত হয়। চূড়ান্ত অনুমোদন পায় অক্টোবর, ২০২০ সালে। আর স্বাস্থ্য অধিদফতর ইউনিসেফ স্থাপনকৃত হাসপাতালের তালিকা চূড়ান্ত করেছে সিদ্ধান্ত গ্রহণের (অর্থাৎ জুন, ২০২০ সালের) ১০ মাস পর অর্থাৎ ৩১ মার্চ, ২০২১। যখন করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ের মৃত্যুর মিছিল এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে।

এ বিষয়ে ইউনিসেফ বাংলাদেশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘জুনে অনুমোদন পেলে সেপ্টেম্বরে সব চালু হতো।’ স্বাস্থ্য অধিফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সাবেক পরিচালক বেনজির আহমেদ বলেছেন, ‘অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়ের অভাবে স্বাস্থ্য খাতে সক্ষমতার ৫০ শতাংশ অপচয় হয়।’

প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশনা থাকার পরও কেন্দ্রীয়ভাবে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহব্যবস্থা নির্ধারিত ৭৯টি হাসপাতালের মধ্যে ৩৮টিতে চালু হয়েছে, ৪১টির কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু করা হয়নি। সূত্র : প্রথম আলো ২ এপ্রিল।

এখন আমরা যাব আইসিইউ বা নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বিষয়ে। ৩১ মার্চ, ২০২১ স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রকাশিত উচ্চ সংক্রমণে থাকা ৩১টি জেলার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। উচ্চ সংক্রমণে থাকা সমগ্র দেশের ৩১টি জেলার মধ্যে ১৫টির সরকারি হাসপাতালে কোনো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) নেই। সূত্র : প্রথম আলো ১ এপ্রিল।

করোনা মহামারীর দ্বিতীয় পর্যায়ে সংক্রমণের শুরুতেই স্বাস্থ্যসেবার মানের ও এর ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের প্রকৃত চিত্র উপরোল্লিখিত ঘটনার মতো অন্য অনেক কিছু, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদনে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।

যে বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়েছে তা হলো, বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনা বিস্তারের পর্যাপ্ত তথ্য থাকার পরও স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যত কোনো পূর্বপ্রস্তুতি বা পরিকল্পনা নেয়নি। আগের অভিজ্ঞতা থাকার পরও সরকারের সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপের সমন্বয় না থাকার বিষয়গুলো আবারও প্রতীয়মান হচ্ছে।

স্বাস্থ্যসেবার অব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। অব্যবস্থাপনার সঙ্গে মহাদুর্নীতির অনেক চিত্র আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। এর সঙ্গে জড়িত অনেক ব্যক্তির নামও উঠে এসেছে পত্রপত্রিকায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে শোনা গেছে। তবে ফলপ্রসূ কোনো কিছু দৃশ্যমান নয়। মোদ্দাকথা অব্যবস্থাপনা বা দুর্নীতি কমার কোনো লক্ষণ চোখে পড়ে না।

এ দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে কভিড-১৯ ভাইরাসের চেয়েও আতঙ্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে লকডাউন।

আশা করি প্রাপ্ত জ্ঞান ও পূর্বলব্ধ অভিজ্ঞতা থেকে এটা বলা যায়, আমাদের দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতায় লকডাউন কার্যকর করা প্রায় অসম্ভব। ফলে লকডাউন দিয়ে এ দেশের মহামারী বিস্তারের গতি রোধ করা যায় না, এটাই বাস্তবতা। কিন্তু লকডাউনের কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নিম্নবিত্তের মানুষ যেমন বেসরকারি চাকরিজীবী, দিনমজুর, রিকশা, অটোরিকশাসহ পরিবহন শ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, স্বল্প পুঁজির ব্যবসায়ী, হকার, কৃষক ইত্যাদি শ্রেণির জনগোষ্ঠী চরম দুর্দশায় নিমজ্জিত হয়। তাদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নিয়ে লকডাউন করা কতটুকু জনকল্যাণমূলক তা বিবেচনার দাবি রাখে।

কিছুটা বাহুল্য হলেও আর একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই। ‘পরিবহন খাত’ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ও যাতায়াতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনগণের সংখ্যাও খুব কম নয়। পরিবহনের সিংহভাগই বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত।

তবে এ সেক্টরটি যে কে নিয়ন্ত্রণ করে তা খুব স্পষ্ট নয়। অনেকের মতে সরকার যে নিয়ন্ত্রণ করে না তা সহজেই অনুধাবন করা যায়। বরং এ খাতটিই সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এমন অভিযোগ করেন তারা। তাদের মতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ সেক্টরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের ন্যায্য পাওনা ও অধিকার রক্ষার নামে একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী এ খাত থেকে অস্বাভাবিক পরিমাণ আর্থিক সুবিধা ব্যক্তিগত পর্যায়ে অর্জন করে থাকে।

বাস, ট্রাক সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, তাদের স্বার্থ রক্ষার নামে প্রচুর চাঁদাবাজি হয়। বেশি ভাড়া আদায় করা হয়। এ বিশাল তহবিলের কোনো সুবিধা তারা পান না। বিশেষ করে কভিড-১৯-এর জন্য যখন লকডাউনের কারণে এ সেক্টরটি অচল ছিল দীর্ঘদিন এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বেকার ছিলেন। সে সময়টিতে এ খাতের সিংহভাগ মানুষই এর থেকে কোনো আর্থিক সাহায্য লাভ করেননি বলে দাবি করেছেন।

নতুন করে আবার লকডাউনের ঘোষণা আসায় তারা আতঙ্কিত। যদি লকডাউন দীর্ঘস্থায়ী হয় কীভাবে তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করবেন সে শঙ্কায় আতঙ্কিত। আগের মতো যাতে এবারও ন্যায্য পাওনা থেকে তারা বঞ্চিত না হন সে বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মহল ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন ভুক্তভোগীরা।

আমরা মানুষের জন্য রাজনীতি করি, সব ধরনের মানুষের সঙ্গে আমাদের কথা বলতে হয়, মিশতে হয়। ঢাকাসহ অন্য সব শহরের সাধারণ লোকগুলো লকডাউনের উপকারের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার কথাই অবগত করছেন। আগের দুঃখকষ্টের অভিজ্ঞতা থেকে অনেকে আক্ষেপ করেছেন, ‘লকডাউনে না খেয়ে মরার চেয়ে করোনায় মরে যাওয়ার ঝুঁকি নেওয়া অনেক ভালো।’ সে কারণেই আমরা মনে করি, লকডাইন দেওয়ার আগে ওই শ্রেণির মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও বিরোধীদলীয় উপনেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

৩ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা