শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুন, ২০২১

চাকরির ক্ষেত্রে মেয়েদের সুবিধা-অসুবিধা

নাফিসা বানু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চাকরির ক্ষেত্রে মেয়েদের সুবিধা-অসুবিধা

সবার জীবনে ভবিষ্যৎ নিয়ে একটা স্বপ্ন বা চিন্তাভাবনা থাকে। আমিও একটা ছোট্ট স্বপ্ন দেখেছিলাম যে পড়াশোনা করে একদিন ভালো একটি চাকরি করব। এ চিন্তাভাবনা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে এমকমে (ফিন্যান্স) পড়তে পড়তে পত্রিকায় বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞাপন দেখতে থাকি, একসময় নজরে এলো একটা গ্রুপ অব কোম্পানিতে হেড অব অ্যাকাউন্টসের চাকরির বিজ্ঞাপন। ভাবলাম প্রাইভেট চাকরি দরখাস্ত করেই দেখি। আমি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করি তা আব্বু চাইতেন না বা পছন্দ করতেন না। তার পরও সাহস করে দরখাস্ত করলাম। আমাকে ইন্টারভিউতে ডাকা হলো। আব্বু আমাকে সঙ্গে করে নিয়ে গেলেন। ইন্টারভিউ দিয়ে চাকরি পেয়ে গেলাম, একটু অবাক হলাম এত বড় পোস্টে আমাকে কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়াই নিয়ে নিল! এক সপ্তাহের মধ্যে অফিস শুরু করলাম। প্রথম দিন অফিসে গেলাম কিন্তু আমাকে কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হলো না। দ্বিতীয় দিনও গেল। তৃতীয় দিন আমি ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে গিয়ে জানতে চাইলাম আমাকে কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে না কেন? তিনি বললেন, কয়েক দিন পর আপনার কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে, আপনি এর মধ্যে আমার সঙ্গে কাজ করুন। উল্লেখ্য, এই ব্যবস্থাপনা পরিচালকই আমার ইন্টারভিউ নিয়েছিলেন। তারপর দেখলাম তিনি আমাকে তার পারসোনাল কাজ দিয়েছেন। আমি একটু বিরক্তবোধ করি। এরই মধ্যে কোম্পানির একটা প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট এলেন অফিসে। তিনি আমাকে দেখে বললেন, মা! তুমি তো মনে হয় ভদ্রঘরের মেয়ে, তুমি কি এখানে কাজ করতে পারবে? কথাটা শুনে আমার একটু খটকা লাগল। আমি পরদিন অফিসে এসে ব্যবস্থাপনা পরিচালককে বললাম, স্যার! আমাকে যে কাজের জন্য নেওয়া হয়েছে আমাকে সেই কাজটা করতে দিন। তিনি তখন বললেন, আপাতত আমি আপনাকে যে কাজ দেব সেটাই করবেন। শুনে আমার মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল। আমি এমডি সাহেবের মুখের ওপরই বলেছিলাম আমি কোনোভাবেই আপনার এখানে কাজ করব না, যদি না আমাকে যেজন্য চাকরি দেওয়া হয়েছে সে কাজ দেওয়া হয়। আমি তাকে বললাম, অন্যথায় আমি আপনার এখানে কাজ করব না। তিনি তখন একটু রেগে বললেন, আপনি আমার মুখের ওপর কথা বলেন! আমি বললাম আপনিই আমাকে আপনার মুখের ওপর কথা বলার সুযোগ করে দিয়েছেন। এই বলে আমি রিজাইন দিয়ে চলে এলাম বাসায়। এর কিছুদিন পর যখন কোনো সরকারি চাকরির বিজ্ঞাপন দেখছি না তখন আরেকটা প্রাইভেট কোম্পানির চাকরির বিজ্ঞাপন দেখে আব্বুকে বললাম দরখাস্ত করে দেখব কি না। আব্বু নিমরাজি। আব্বুকে সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষা দিতে গেলাম, কিন্তু পরীক্ষা তেমন ভালো হয়নি। আমি যখন পরীক্ষা দিচ্ছিলাম তখন লক্ষ্য করি একজন লোক আমাকে কাচঘেরা একটা ঘর থেকে বারবার দেখছিল। সম্ভবত তিনি কোম্পানির মালিক। বিকালে বাসায় একজন ভদ্রলোক এলেন। তিনি বললেন, আপনি যেখানে পরীক্ষা দিয়ে এসেছেন আমি সেখান থেকে এসেছি। আপনার পরীক্ষা কেমন হয়েছে? বললাম ভালো হয়নি। তিনি বললেন, চাইলে আপনাকে এখানে চাকরি দিতে পারি। আব্বু সব শুনে বললেন, আমার মনে হয় না ওখানে চাকরি করা তোমার জন্য ভালো হবে, ওরা অতিমাত্রায় আগ্রহ দেখাচ্ছে। তাই আব্বুর কথায় আর এই চাকরি করতে রাজি হইনি।

এর কিছুদিন পর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে চাকরির বিজ্ঞাপন দেখি এবং সেখানে দরখাস্ত করি। সেখানে তিনবার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। আমার সঙ্গে এবার আমার দুই ভাই গিয়েছিল পরীক্ষার হল অবধি। আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল আপনি ভাইদের সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছেন এখানে চাকরি করবেন কেমন করে? তখন বলেছিলাম, আমি একাই আসা -যাওয়া করতে পারব। ১৯৮৯ সালের সেপ্টেম্বরে অ্যাকাউন্টস অফিসার হিসেবে (প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা) মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে আমার চাকরি হলো। সেখানে কাজ করে যাচ্ছিলাম পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমকমের ক্লাস করছিলাম। এ অফিসের উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তা আমি যার অধীন ছিলাম, তিনি আমাকে কিছুটা সুযোগ করে দেওয়ায় আমি মাঝেমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস এবং সময় সময় পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাই। ভদ্রলোকের বাসা ছিল আমরা যে এলাকায় থাকতাম সে এলাকায়। আমি অফিসের বাসে আসা-যাওয়া করতাম। তিনি যখন অফিসে যেতেন তখন দেখতেন আমি বাসের জন্য দাঁড়িয়ে আছি। তিনি একদিন গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার সময় আমাকে ওভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তার সঙ্গে যেতে বললেন। আমি কিছুটা অনিচ্ছা সত্ত্বেও গাড়িতে উঠলাম। এভাবে দেখা গেল তিনি প্রতিদিনই আমাকে তার গাড়িতে উঠতে বলছেন, কিন্তু আমি রাজি হইনি। যা হোক, এতে তিনি তেমন মনঃক্ষুণ্ণ হননি। আমি তাকে বলেছিলাম, স্যার! আমি একজন জুনিয়র অফিসার হয়ে আপনার গাড়িতে আপনার সঙ্গে প্রতিদিন যাব এটা খুব দৃষ্টিকটু দেখায়। ভদ্রলোক ভালো মানুষ ছিলেন। তিনি আমার অস্বস্তির কারণ উপলব্ধি করে বলেছিলেন, ঠিক আছে, আপনার যেভাবে ভালো লাগে সেভাবেই যান।

এখানে গল্পগুলো বলার একটা কারণ হলো আমাদের সমাজে বা দেশে অবিবাহিত মেয়েদের চাকরি করা বেশ কঠিন। জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে আমি তা বুঝতে পেরেছি। অবিবাহিত একজন মহিলা চাকরি করতে গেলে তাকে সমাজের অনেক কিছুই খেয়াল করে চলতে হয়। তবে সব সময় যে পরিবেশ খারাপ হবে তা নয়। ১৯৯২ সালের অক্টোবরে আমি মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট ছেড়ে চাকরি নিলাম বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)-তে। এখানে আমি ডেপুটি ম্যানেজার (অর্থ) সরকারি গ্রেড-৬-এ চাকরি পেলাম। এখানে আমি যার অধীনে সরাসরি কাজ করেছি সব চাইতে বেশি সময় তিনি ছিলেন আমাদের সিএ অ্যান্ড এফও (প্রধান হিসাব ও অর্থ কর্মকর্তা)। পরবর্তীতে তিনি সদস্য (অর্থ) হিসেবে আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার পদে কাজ করেছেন। তিনি ছিলেন অতিশয় ভদ্র এবং ভালো মানুষ। তাঁর অধীনে কাজ করে আমি ভীষণ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেছি। তাঁর অধীনে আমি দীর্ঘ ২৩ বছর চাকরি করেছি। তিনি আমাকে ছায়া দিয়ে রেখেছিলেন। আমি তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ। বেপজায় যোগদানের পরপরই ১৯৯৩ সালের জানুয়ারিতে আমার বিয়ে হয় এবং বর্তমানে আমি বেপজার সদস্য (অর্থ) হিসেবে কাজ করছি। সংসার করে মেয়েদের জীবনে চাকরি করা বেশ কঠিন। ঘর সামলে অফিস করা কষ্টসাধ্য। যা হোক, আজকাল বেশির ভাগ মেয়েই ঘর সামলেও চাকরি করছে দেখে খুব ভালো লাগে। আজকালকার মেয়েরা চাকরির ক্ষেত্রে অনেক বেশি মনোযোগী, কর্মঠ এবং আন্তরিক। এর কারণ হিসেবে আমার কাছে মনে হয় মেয়েরা জানে প্রতিযোগিতামূলক সমাজে তাদের অফিসের কাজ অফিসে শেষ করে তবেই বাসায় যেতে হবে, কারণ বাসায় তার জন্য সাংসারিক অনেক কাজ অপেক্ষা করছে। এটা অনস্বীকার্য যে মেয়েরা অনেক প্রতিকূল পরিবেশে কাজ করে থাকে। একটা মেয়ে কী ধরনের বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে তার কিছু বাস্তব চিত্র তুলে ধরাই আমার এ লেখার উদ্দেশ্য। আমার এ লেখার উদ্দেশ্য জীবনে অনেক বাধাবিপত্তি আসে তবে তা ওভারকাম করে একটা সময়ে লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়। আমার জীবনের উপলব্ধি থেকেই আমার এ কথাগুলো বলা। আল্লাহর রহমতে আমার সংসার বেশ সুখের। আমার একমাত্র ছেলে ব্যারিস্টারি পাস করেছে। স্বামী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি। শাশুড়ি ও ননদকে সঙ্গে নিয়ে আমার সংসার ভালোই চলেছে। আমার দীর্ঘ ৩০ বছরের চাকরি জীবনে আমার সঙ্গে অনেক পুরুষ এবং মেয়ে সহকর্মী কাজ করেছেন এবং এখনো করছেন। মেয়েদের আমি সব সময় আন্তরিকভাবে কাজ করতে দেখেছি। এর মানে এই নয় পুরুষ সহকর্মীরা কাজ করেন না, তারাও কাজ করেন। তবে কেন জানি আমার মনে হয় মেয়েরা কাজকর্মে তেমন ফাঁকি দেয় না। অনেকেই ভাবতে পারেন আমার এ মনোভাবটি পক্ষপাতমূলক। হতেও পারে। মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। আমার চাকরি জীবনের অভিজ্ঞতায় যা দেখেছি তা-ই তুলে ধরলাম। আমার চাকরি জীবনের আরেকটি অভিজ্ঞতা হলো, সরকারি অফিসে মেয়েদের চাকরি করার পরিবেশ অনেক ভালো, ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে চাকরি সব সময় মেয়েদের জন্য অনুকূল পরিবেশের হয় না। তবে ব্যতিক্রম সব জায়গাতেই আছে। এ পরিস্থিতির পরিবর্তন আনতে হলে লিঙ্গবৈষম্য দূর করা একান্ত প্রয়োজন।

লেখক : সদস্য (অর্থ), নির্বাহী বোর্ড, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সভায় যোগ দিল জামায়াত
ঐকমত্য কমিশনের সভায় যোগ দিল জামায়াত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যায় এভারকেয়ারে যাবেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যায় এভারকেয়ারে যাবেন খালেদা জিয়া

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরিতে উদগিরণ, ছাইয়ের মেঘ উঠল ১১ কি.মি. উঁচুতে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরিতে উদগিরণ, ছাইয়ের মেঘ উঠল ১১ কি.মি. উঁচুতে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্পের জন্য ১৫০ রানের মাইলফলক ছোঁয়া হলো না শান্তর
অল্পের জন্য ১৫০ রানের মাইলফলক ছোঁয়া হলো না শান্তর

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মুষলধারে বৃষ্টিতে চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
সকালের মুষলধারে বৃষ্টিতে চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে দুই দিনে ১৬ জনকে পুশইন
মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে দুই দিনে ১৬ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত প্রায় ৬০০
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত প্রায় ৬০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা থেকে অরুণাকে জোর করে বাদ দেন রেখা!
সিনেমা থেকে অরুণাকে জোর করে বাদ দেন রেখা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশ
হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আবারও শুরু হচ্ছে করোনার টিকাদান
চট্টগ্রামে আবারও শুরু হচ্ছে করোনার টিকাদান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি
ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা
ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা