শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

রাতের ঢাকায় পরীরা নামে- পুরুষরা ঘরে যাও

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাতের ঢাকায় পরীরা নামে- পুরুষরা ঘরে যাও

সামাজিক ক্লাবগুলো নিয়ে ঝড় বয়ে গেল সংসদ থেকে গণমাধ্যমে। ঢাকাই চলচ্চিত্রের খরাকবলিত সময়ে নায়িকা পরীমণি একাই কাঁপিয়ে দেওয়ার হিম্মত দেখালেন। পরীমণিকে চিনি না। ঢাকাইয়া বাণিজ্যিক ছবি দেখা হয়নি তিন দশক। সরকারের খয়রাতি সিনেমাও দেখা হয় না। তবে পরীমণির জৌলুসপূর্ণ জীবনযাপন আর উচ্ছৃঙ্খল চলাফেরার খবর এবার বেশ রগরগে রকমে বের হয়ে এসেছে। পচা শামুকে পা কেটে সমাজের একজন সজ্জন মানুষ, সামাজিক ক্লাবের নেতৃত্বদানে ক্যারিশমাটিক সংগঠক নাসির ইউ মাহমুদ কারাগারে। পরীমণি ক্লাব বন্ধের পর গভীর রাতে ঢাকা বোট ক্লাবে গিয়ে মাতলামি, মদের আবদার করলে বাধা দেওয়ায় নাসির ইউ মাহমুদের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ এনে মামলা দেন, এটা এক পক্ষের অভিযোগ। আর পরীমণির অভিযোগ তাকে জোর করে সেখানে আটকে গলায় মদ ঢেলে দেওয়া হয়েছে, হত্যা ও ধর্ষণ চেষ্টা করা হয়েছে। পরীর কান্না নিয়ে সংবাদ সম্মেলন ও একটি টিভির পক্ষপাতমূলক টকশো দেখে একালের কিছু নারীবাদীকে নিয়েও সন্দেহ জাগে- আসলেই তারা নারীবাদ বোঝেন কি না। পরীর পাশে সারাক্ষণ আছেন চয়নিকা চৌধুরী। বলেছেন, পরী তার মেয়ের মতো। চয়নিকা হতে পারেন পরীর মা খালা মাসি। সেটা বিষয় নয়। পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান বলেছিলেন, পরী প্রায় রাতেই বের হন, নানান জায়গায় যান, গন্ডগোল হয় এটা নতুন নয়। তাকে আলোচকরা আক্রমণ করলেন। অ্যাংকরও নাখোশ। শিল্পী সমিতির সভাপতি বলেছিলেন, পরী ঘটনা তাদের জানায়নি এবং তাদের প্রতিবাদ করতে বলেনি। এতেও নারীবাদী আলোচকরা নাখোশ। নারীবাদ মানে কি সরকারি আইন ক্লাবের রুলস ভঙ্গ করে গভীর রাতে যে কোনো ক্লাবে গিয়ে অশোভন স্বেচ্ছাচারী দাম্ভিক বেপরোয়া আচরণ? মাতলামি? গুলশানের অল কমিউনিটি ক্লাব অভিযোগ করেছে আগের রাতে সেখানে ক্লাব ও বার বন্ধের পর পরী গিয়ে হাঙ্গামা ভাঙচুর করেছেন। যে সদস্যকে ধরে অতিথি হয়ে যান তিনি শোকজ খেয়েছেন এবং পালিয়েছেন সেই অঘটনের গভীর রাতে। অন্য সদস্যরাও বাড়ির পথ ধরেছেন ইজ্জত নিয়ে। পুলিশ গিয়ে পরে পরীকে উদ্ধার করে। পরীর ফ্ল্যাটের ছবিসহ খবর এসেছে গণমাধ্যমে। বাপরে! এ যেন ফ্ল্যাট নয় মদের বার! এর সরকারি অনুমতি আছে? বা মদ খাবার রাখার লাইসেন্স? একসময় বাচ্চাদের ভূতের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ানো হতো। সময় এসেছে পুরুষদেরও রাত ১১টার মধ্যে ঘরে আটকে রাখার। গভীর রাতে নষ্ট সমাজে ঢাকায় পরীরা নামে, পুরুষকে তুলে নিয়ে যায় জেল হাজতে। পাপিয়াকে যদি তার অপরাধের জন্য গ্রেফতার করা না হতো, যদি অভিজাত হোটেল থেকে কেউ অপমান করে জোর করে বের করে দিত তবে কী হতো তখন? এখন বুঝতে পারছি না। পরীর বোট ক্লাব রাতের ঘটনায় তদন্তে সত্য উদ্ঘাটন হোক, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হোক। গণমাধ্যমের দায়িত্ব মিডিয়া ট্রায়ালে তদন্ত প্রভাবিত করা নয়, সত্য উদ্ঘাটন। আর সামাজিক ক্লাব নিয়ে মনগড়া কল্পনাপ্রসূত অপপ্রচার বন্ধ হোক। পরী ভাগ্যবতী। সিনেমার বাজার শেষ হলেও তার বাজার শেষ হয়নি। বিশাল ব্যয়বহুল বিলাসী জীবন উপভোগ করছেন, গভীর রাতের ঢাকা ও বিদেশকে নিয়মিত উপভোগ করছেন। আর নারীরা দেশে মেধা-শ্রমে জীবন-জীবিকার লড়াই করছেন। একসময় বাংলা সিনেমা লিজেন্ড তৈরি করত, হলে টানত দর্শক। এখন সিনেমা নেই, দর্শক নেই, তৈরি হন কারা জানে কানাঘুষা করা মানুষেরা।

একটা মূল্যবোধের আদর্শিক সমাজ দিনে দিনে নষ্ট হতে হতে শেষ তলানিতে। সমাজের ভালো মানুষেরা বিচ্ছিন্ন দ্বীপের বাসিন্দা। একা। নিঃসঙ্গ। নষ্টরা সংগঠিত। এক অদ্ভুত আঁধার নেমেছে চারদিকে। করোনার ভয়াবহতা সামনে আগ্রাসী। উদ্বিগ্ন সরকার, নির্বিকার মানুষ। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া নিয়ে অভিভাবকরা চিন্তিত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বছরের ওপর বন্ধ। মানসিক অবসাদ স্মার্টফোনে আসক্ত ছাত্রছাত্রী। ভবিষ্যৎ কী কেউ জানে না। করোনা কতটা থাবা দিতে পারে তা-ও না। মৃত্যুর খবর, আক্রান্তের খবর উদ্বেগজনক। এমন সময়েও মানুষের প্রতি মানুষের সমবেদনা সহানুভূতি মায়ামমতা ভালোবাসার ঘাটতি। লোক দেখানো সংস্কৃতি চালু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। মানুষ ঠকানো, নিকৃষ্ট প্রতারণা বিশ্বাসঘাতকতা নেমকহারামি অকৃতজ্ঞতা এখন নির্লজ্জদের ডালভাত। কারও বিপদাপদে কেউ ঝাঁপিয়ে পড়ে না। নিজেকে নিয়েই ভাবনা, নিজের হিসাব, নিজের আখের গোছাতেই ব্যস্ত একেকজন। সমাজে কার কত প্রভাব, কার কত অর্থবিত্ত ক্ষমতা, চলছে তার অসুস্থ এক প্রতিযোগিতা। সামাজিক মর্যাদা টাকায় কিনছেন কাঁচা টাকার মালিকরা। গর্ব করে বলছেনও। রাস্তায় গুলি খেয়ে মরা কুখ্যাত মুরগি মিলনরা যে সময় উচ্চশিক্ষিত নারীদের বান্ধবী হিসেবে কাছে পেয়েছে তখন থেকেই সমাজ তলিয়ে যেতে শুরু করেছে। এক দিনে আজকের জায়গায় আসেনি সমাজ। রুচির আকাল, আত্মমর্যাদার সংকট, মূল্যবোধের অবক্ষয় ও আদর্শহীন রাজনীতি, দুর্নীতি, ঘুষ, যেনতেন উপায়ে অঢেল অর্থ-বিত্ত-বৈভব কামানোর সীমাহীন লোভের নেশা সমাজকে করেছে কলুষিত। ক্যান্সারের ভাইরাস ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তদবিরবাণিজ্য, নিয়োগবাণিজ্য, মনোনয়নবাণিজ্য বাজিকরি সমাজ গড়েছে। সাদা কালো মিলেমিশে একাকার মুখোশের আড়ালে। কথায় সবাই ফেরেশতা। নামাজি বেড়েছে দেশে, হাজী বেড়েছে দেশে, বেড়েছে ওমরাহর সংখ্যা। বাড়েনি সৎ মানুষ, বেড়েছে দুর্নীতি। এমন কোনো পেশা নেই, এমন কোনো সেক্টর নেই যেখানে প্রশ্ন নেই। তবু শত সীমাবদ্ধতার মাঝে গণমাধ্যমই উঁকি দেয় মানুষের হয়ে। এখানেও চরিত্রহননের ভয়ংকর খেলা চলছে। যারা তিল তিল শ্রম-মেধায় দীর্ঘ পথ হেঁটে পেশাদারির অহংকার নিয়ে উঠে এসেছেন তাদের জন্য বেদনার যে বিকৃতরা আজ আক্রমণ করে নির্লজ্জ মিথ্যার ওপর দাঁড়িয়ে। সমাজের নানা পেশার নানা জায়গায় আড্ডা বসে। সেখানে সক্রেটিস নিষিদ্ধ। রবীন্দ্রনাথের বাণী, মহাত্মা গান্ধী, উইনস্টন চার্চিলের উক্তি, আব্রাহাম লিংকনের সংগ্রাম, মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের স্বপ্ন, বঙ্গবন্ধুর আকুতি ঠাঁই পায় না। ধান্ধা হিসেব রগরগে বিকৃত যৌনালাপে সময় গড়িয়ে যায়। গিবতে ভাসে আসর। সমাজে দিনে দিনে বেশ্যা ও তার দালালের সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে তাদের প্রাতিষ্ঠানিকতা। সমাজে মিশে গেছে কুৎসিত কদর্য মুখ। কে সতী কে বেশ্যা, কে বিকৃত লম্পট চেনা কঠিন হয়ে পড়েছে। এ নষ্ট সমাজ কেবল আদর্শিক রাজনীতি মূল্যবোধ ও সুশাসন রক্ষা করতে পারে। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, এটা কার্যকর করতে হবে। থিয়েটার এখন দর্শক টানে না, আর্ট গ্যালারি ফাঁকা থাকে। সারা দেশে কবিতা পাঠের আসর নেই, লিটল ম্যাগাজিন বের হয় না, বাউলের রাত নামে না জেলা শহরে। ফুটবল গড়ায় না মাঠে, ক্রিকেট লিগ নিয়মিত হয় না! স্কুল-কলেজে নেই খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। আছে দেশে আলেম নামধারী মোল্লাদের মনগড়া ওয়াজ। কি দুর্ভিক্ষ দেশজুড়ে। বই পড়ার নেশা কেড়েছে স্মার্টফোন। একটি ভালো বই একজন থেকে আরেকজন নেয় না, হয় না আড্ডায় পাঠ প্রতিক্রিয়ার আলোচনা। এ কোন সমাজে আমরা? বিত্তের নেশায় চিত্তের সুখ আজ নির্বাসিত! এ সমাজ বসবাসযোগ্য হয় কী করে? ভালোদের সামনে নিয়ে আসতে হবে। সর্বত্র মেধাহীন আজ্ঞাবহদের সিন্ডিকেট ভেঙে সৃজনশীল মেধাবীদের সামনে না আনলে এ বন্ধ্যত্ব আরও প্রকট আকার নেবে।

একসময় মানুষ রাজনীতিতে আসতেন নেশায়, মানবসেবায়, আদর্শে, দলকে ভালোবেসে। নির্লোভ নিরাভরণ সাদামাটা জীবন নিয়ে আত্মত্যাগের পথে পরীক্ষা দিতেন। এখন আসেন নিজেকে ভালোবেসে, পেশা হিসেবে নেন ক্ষমতার দাপট দেখাতে, অর্থ প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়াতে। পেশা হিসেবে নেওয়ায়, রাজনৈতিক বাণিজ্যিকীকরণের কারণে ফুলটাইম রাজনীতি অর্থ ক্ষমতায় ডুবে থাকেন। এখান থেকে বের করার, আদর্শিক রাজনীতিতে ফিরে আসার কোনো উদ্যোগ নেই। ক্ষমতাবানরা ক্ষমতার নেশায় বুঁদ। সরকারবিরোধীরা করোনা থেকে মানুষ বাঁচানোর কথা ভুলে যেনতেনভাবে সরকার উৎখাত ও ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া। অসন্তুষ্ট জনগণের ভাষা বোঝার ক্ষমতা বা ইচ্ছা কারও নেই। জনগণকে উপেক্ষা করে কোনো পথই মসৃণ নয়, কল্যাণকর নয়। আদর্শিক গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও সুশাসন ছাড়া জনগণের কল্যাণ কারও কাছে নিরাপদ নয়। সবাই এখন থেকে ভাবতে পারেন কীভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সব দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য হয়, কীভাবে শক্তিশালী নতুন নির্বাচন কমিশন হয়। করোনার এ ভয়াবহকালে সরকার উৎখাতের নামে অস্থিরতা কারও কাছেই গ্রহণযোগ্য নয়।

আমরা আমাদের রাজনীতিবিদদের হাতেই ক্ষমতা দেখতে চাই। সেটি গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায়, যেখানে কেউ সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে যেতে পারেন না। সরকারি কর্মকর্তা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে বাড়াতে তাদের এতটাই দাপুটে করা হয়েছে যে, যেন তারা জবাবদিহির ঊর্ধ্বে! এখান থেকে নামিয়ে নিয়ন্ত্রণে এনে বুঝিয়ে দিতে হবে জনগণ ক্ষমতার মালিক তারা সেবক। আমাদের রাজনীতিবিদদের হাত ধরেই ইতিহাসের সৃষ্টি। ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধিকার স্বাধীনতা ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের ইতিহাস লেখা হয়েছে। আমাদের ’৬২ ভুলে যাওয়ার নয়। আমাদের ’৬৬-এর ছয় দফা বাঙালির জাগরণের কাল, আমাদের ’৬৯ টার্নিং পয়েন্ট। আমাদের ’৭০-এর গণরায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে একক নেতৃত্বের আসনে উচ্চতায় নির্ধারণ করার ইতিহাস। আমাদের রাজনীতিবিদদের হাতেই সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের যাত্রা ও তার অবসান। রাজনীতিবিদদের হাতেই সংসদীয় গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন। রাজনীতিবিদদের ডিঙিয়ে অর্বাচীন বালকদের হাতে পুতুল খেলার মতো বোমা গ্রেনেড হামলা, জঙ্গিবাদ, রাজনৈতিক হত্যাকান্ড গণতন্ত্র ও নির্বাচনের ধারাবাহিকতার পথ রুদ্ধ। রাজনীতিবিদদেরই সেই পথ বের করতে হবে। আমাদের আদর্শিক ছাত্র রাজনীতি ফিরিয়ে না দিলে, রাজনৈতিক বন্ধ্যত্ব না ঘুচলে রাজনীতি আরও বেশি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হবে। রাজনীতিবিদরা জাগুন, ভাবুন, সময় থাকতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন