শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

রাতের ঢাকায় পরীরা নামে- পুরুষরা ঘরে যাও

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাতের ঢাকায় পরীরা নামে- পুরুষরা ঘরে যাও

সামাজিক ক্লাবগুলো নিয়ে ঝড় বয়ে গেল সংসদ থেকে গণমাধ্যমে। ঢাকাই চলচ্চিত্রের খরাকবলিত সময়ে নায়িকা পরীমণি একাই কাঁপিয়ে দেওয়ার হিম্মত দেখালেন। পরীমণিকে চিনি না। ঢাকাইয়া বাণিজ্যিক ছবি দেখা হয়নি তিন দশক। সরকারের খয়রাতি সিনেমাও দেখা হয় না। তবে পরীমণির জৌলুসপূর্ণ জীবনযাপন আর উচ্ছৃঙ্খল চলাফেরার খবর এবার বেশ রগরগে রকমে বের হয়ে এসেছে। পচা শামুকে পা কেটে সমাজের একজন সজ্জন মানুষ, সামাজিক ক্লাবের নেতৃত্বদানে ক্যারিশমাটিক সংগঠক নাসির ইউ মাহমুদ কারাগারে। পরীমণি ক্লাব বন্ধের পর গভীর রাতে ঢাকা বোট ক্লাবে গিয়ে মাতলামি, মদের আবদার করলে বাধা দেওয়ায় নাসির ইউ মাহমুদের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ এনে মামলা দেন, এটা এক পক্ষের অভিযোগ। আর পরীমণির অভিযোগ তাকে জোর করে সেখানে আটকে গলায় মদ ঢেলে দেওয়া হয়েছে, হত্যা ও ধর্ষণ চেষ্টা করা হয়েছে। পরীর কান্না নিয়ে সংবাদ সম্মেলন ও একটি টিভির পক্ষপাতমূলক টকশো দেখে একালের কিছু নারীবাদীকে নিয়েও সন্দেহ জাগে- আসলেই তারা নারীবাদ বোঝেন কি না। পরীর পাশে সারাক্ষণ আছেন চয়নিকা চৌধুরী। বলেছেন, পরী তার মেয়ের মতো। চয়নিকা হতে পারেন পরীর মা খালা মাসি। সেটা বিষয় নয়। পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান বলেছিলেন, পরী প্রায় রাতেই বের হন, নানান জায়গায় যান, গন্ডগোল হয় এটা নতুন নয়। তাকে আলোচকরা আক্রমণ করলেন। অ্যাংকরও নাখোশ। শিল্পী সমিতির সভাপতি বলেছিলেন, পরী ঘটনা তাদের জানায়নি এবং তাদের প্রতিবাদ করতে বলেনি। এতেও নারীবাদী আলোচকরা নাখোশ। নারীবাদ মানে কি সরকারি আইন ক্লাবের রুলস ভঙ্গ করে গভীর রাতে যে কোনো ক্লাবে গিয়ে অশোভন স্বেচ্ছাচারী দাম্ভিক বেপরোয়া আচরণ? মাতলামি? গুলশানের অল কমিউনিটি ক্লাব অভিযোগ করেছে আগের রাতে সেখানে ক্লাব ও বার বন্ধের পর পরী গিয়ে হাঙ্গামা ভাঙচুর করেছেন। যে সদস্যকে ধরে অতিথি হয়ে যান তিনি শোকজ খেয়েছেন এবং পালিয়েছেন সেই অঘটনের গভীর রাতে। অন্য সদস্যরাও বাড়ির পথ ধরেছেন ইজ্জত নিয়ে। পুলিশ গিয়ে পরে পরীকে উদ্ধার করে। পরীর ফ্ল্যাটের ছবিসহ খবর এসেছে গণমাধ্যমে। বাপরে! এ যেন ফ্ল্যাট নয় মদের বার! এর সরকারি অনুমতি আছে? বা মদ খাবার রাখার লাইসেন্স? একসময় বাচ্চাদের ভূতের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ানো হতো। সময় এসেছে পুরুষদেরও রাত ১১টার মধ্যে ঘরে আটকে রাখার। গভীর রাতে নষ্ট সমাজে ঢাকায় পরীরা নামে, পুরুষকে তুলে নিয়ে যায় জেল হাজতে। পাপিয়াকে যদি তার অপরাধের জন্য গ্রেফতার করা না হতো, যদি অভিজাত হোটেল থেকে কেউ অপমান করে জোর করে বের করে দিত তবে কী হতো তখন? এখন বুঝতে পারছি না। পরীর বোট ক্লাব রাতের ঘটনায় তদন্তে সত্য উদ্ঘাটন হোক, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হোক। গণমাধ্যমের দায়িত্ব মিডিয়া ট্রায়ালে তদন্ত প্রভাবিত করা নয়, সত্য উদ্ঘাটন। আর সামাজিক ক্লাব নিয়ে মনগড়া কল্পনাপ্রসূত অপপ্রচার বন্ধ হোক। পরী ভাগ্যবতী। সিনেমার বাজার শেষ হলেও তার বাজার শেষ হয়নি। বিশাল ব্যয়বহুল বিলাসী জীবন উপভোগ করছেন, গভীর রাতের ঢাকা ও বিদেশকে নিয়মিত উপভোগ করছেন। আর নারীরা দেশে মেধা-শ্রমে জীবন-জীবিকার লড়াই করছেন। একসময় বাংলা সিনেমা লিজেন্ড তৈরি করত, হলে টানত দর্শক। এখন সিনেমা নেই, দর্শক নেই, তৈরি হন কারা জানে কানাঘুষা করা মানুষেরা।

একটা মূল্যবোধের আদর্শিক সমাজ দিনে দিনে নষ্ট হতে হতে শেষ তলানিতে। সমাজের ভালো মানুষেরা বিচ্ছিন্ন দ্বীপের বাসিন্দা। একা। নিঃসঙ্গ। নষ্টরা সংগঠিত। এক অদ্ভুত আঁধার নেমেছে চারদিকে। করোনার ভয়াবহতা সামনে আগ্রাসী। উদ্বিগ্ন সরকার, নির্বিকার মানুষ। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া নিয়ে অভিভাবকরা চিন্তিত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বছরের ওপর বন্ধ। মানসিক অবসাদ স্মার্টফোনে আসক্ত ছাত্রছাত্রী। ভবিষ্যৎ কী কেউ জানে না। করোনা কতটা থাবা দিতে পারে তা-ও না। মৃত্যুর খবর, আক্রান্তের খবর উদ্বেগজনক। এমন সময়েও মানুষের প্রতি মানুষের সমবেদনা সহানুভূতি মায়ামমতা ভালোবাসার ঘাটতি। লোক দেখানো সংস্কৃতি চালু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। মানুষ ঠকানো, নিকৃষ্ট প্রতারণা বিশ্বাসঘাতকতা নেমকহারামি অকৃতজ্ঞতা এখন নির্লজ্জদের ডালভাত। কারও বিপদাপদে কেউ ঝাঁপিয়ে পড়ে না। নিজেকে নিয়েই ভাবনা, নিজের হিসাব, নিজের আখের গোছাতেই ব্যস্ত একেকজন। সমাজে কার কত প্রভাব, কার কত অর্থবিত্ত ক্ষমতা, চলছে তার অসুস্থ এক প্রতিযোগিতা। সামাজিক মর্যাদা টাকায় কিনছেন কাঁচা টাকার মালিকরা। গর্ব করে বলছেনও। রাস্তায় গুলি খেয়ে মরা কুখ্যাত মুরগি মিলনরা যে সময় উচ্চশিক্ষিত নারীদের বান্ধবী হিসেবে কাছে পেয়েছে তখন থেকেই সমাজ তলিয়ে যেতে শুরু করেছে। এক দিনে আজকের জায়গায় আসেনি সমাজ। রুচির আকাল, আত্মমর্যাদার সংকট, মূল্যবোধের অবক্ষয় ও আদর্শহীন রাজনীতি, দুর্নীতি, ঘুষ, যেনতেন উপায়ে অঢেল অর্থ-বিত্ত-বৈভব কামানোর সীমাহীন লোভের নেশা সমাজকে করেছে কলুষিত। ক্যান্সারের ভাইরাস ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তদবিরবাণিজ্য, নিয়োগবাণিজ্য, মনোনয়নবাণিজ্য বাজিকরি সমাজ গড়েছে। সাদা কালো মিলেমিশে একাকার মুখোশের আড়ালে। কথায় সবাই ফেরেশতা। নামাজি বেড়েছে দেশে, হাজী বেড়েছে দেশে, বেড়েছে ওমরাহর সংখ্যা। বাড়েনি সৎ মানুষ, বেড়েছে দুর্নীতি। এমন কোনো পেশা নেই, এমন কোনো সেক্টর নেই যেখানে প্রশ্ন নেই। তবু শত সীমাবদ্ধতার মাঝে গণমাধ্যমই উঁকি দেয় মানুষের হয়ে। এখানেও চরিত্রহননের ভয়ংকর খেলা চলছে। যারা তিল তিল শ্রম-মেধায় দীর্ঘ পথ হেঁটে পেশাদারির অহংকার নিয়ে উঠে এসেছেন তাদের জন্য বেদনার যে বিকৃতরা আজ আক্রমণ করে নির্লজ্জ মিথ্যার ওপর দাঁড়িয়ে। সমাজের নানা পেশার নানা জায়গায় আড্ডা বসে। সেখানে সক্রেটিস নিষিদ্ধ। রবীন্দ্রনাথের বাণী, মহাত্মা গান্ধী, উইনস্টন চার্চিলের উক্তি, আব্রাহাম লিংকনের সংগ্রাম, মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের স্বপ্ন, বঙ্গবন্ধুর আকুতি ঠাঁই পায় না। ধান্ধা হিসেব রগরগে বিকৃত যৌনালাপে সময় গড়িয়ে যায়। গিবতে ভাসে আসর। সমাজে দিনে দিনে বেশ্যা ও তার দালালের সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে তাদের প্রাতিষ্ঠানিকতা। সমাজে মিশে গেছে কুৎসিত কদর্য মুখ। কে সতী কে বেশ্যা, কে বিকৃত লম্পট চেনা কঠিন হয়ে পড়েছে। এ নষ্ট সমাজ কেবল আদর্শিক রাজনীতি মূল্যবোধ ও সুশাসন রক্ষা করতে পারে। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন, এটা কার্যকর করতে হবে। থিয়েটার এখন দর্শক টানে না, আর্ট গ্যালারি ফাঁকা থাকে। সারা দেশে কবিতা পাঠের আসর নেই, লিটল ম্যাগাজিন বের হয় না, বাউলের রাত নামে না জেলা শহরে। ফুটবল গড়ায় না মাঠে, ক্রিকেট লিগ নিয়মিত হয় না! স্কুল-কলেজে নেই খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। আছে দেশে আলেম নামধারী মোল্লাদের মনগড়া ওয়াজ। কি দুর্ভিক্ষ দেশজুড়ে। বই পড়ার নেশা কেড়েছে স্মার্টফোন। একটি ভালো বই একজন থেকে আরেকজন নেয় না, হয় না আড্ডায় পাঠ প্রতিক্রিয়ার আলোচনা। এ কোন সমাজে আমরা? বিত্তের নেশায় চিত্তের সুখ আজ নির্বাসিত! এ সমাজ বসবাসযোগ্য হয় কী করে? ভালোদের সামনে নিয়ে আসতে হবে। সর্বত্র মেধাহীন আজ্ঞাবহদের সিন্ডিকেট ভেঙে সৃজনশীল মেধাবীদের সামনে না আনলে এ বন্ধ্যত্ব আরও প্রকট আকার নেবে।

একসময় মানুষ রাজনীতিতে আসতেন নেশায়, মানবসেবায়, আদর্শে, দলকে ভালোবেসে। নির্লোভ নিরাভরণ সাদামাটা জীবন নিয়ে আত্মত্যাগের পথে পরীক্ষা দিতেন। এখন আসেন নিজেকে ভালোবেসে, পেশা হিসেবে নেন ক্ষমতার দাপট দেখাতে, অর্থ প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়াতে। পেশা হিসেবে নেওয়ায়, রাজনৈতিক বাণিজ্যিকীকরণের কারণে ফুলটাইম রাজনীতি অর্থ ক্ষমতায় ডুবে থাকেন। এখান থেকে বের করার, আদর্শিক রাজনীতিতে ফিরে আসার কোনো উদ্যোগ নেই। ক্ষমতাবানরা ক্ষমতার নেশায় বুঁদ। সরকারবিরোধীরা করোনা থেকে মানুষ বাঁচানোর কথা ভুলে যেনতেনভাবে সরকার উৎখাত ও ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া। অসন্তুষ্ট জনগণের ভাষা বোঝার ক্ষমতা বা ইচ্ছা কারও নেই। জনগণকে উপেক্ষা করে কোনো পথই মসৃণ নয়, কল্যাণকর নয়। আদর্শিক গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও সুশাসন ছাড়া জনগণের কল্যাণ কারও কাছে নিরাপদ নয়। সবাই এখন থেকে ভাবতে পারেন কীভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সব দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য হয়, কীভাবে শক্তিশালী নতুন নির্বাচন কমিশন হয়। করোনার এ ভয়াবহকালে সরকার উৎখাতের নামে অস্থিরতা কারও কাছেই গ্রহণযোগ্য নয়।

আমরা আমাদের রাজনীতিবিদদের হাতেই ক্ষমতা দেখতে চাই। সেটি গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায়, যেখানে কেউ সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে যেতে পারেন না। সরকারি কর্মকর্তা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে বাড়াতে তাদের এতটাই দাপুটে করা হয়েছে যে, যেন তারা জবাবদিহির ঊর্ধ্বে! এখান থেকে নামিয়ে নিয়ন্ত্রণে এনে বুঝিয়ে দিতে হবে জনগণ ক্ষমতার মালিক তারা সেবক। আমাদের রাজনীতিবিদদের হাত ধরেই ইতিহাসের সৃষ্টি। ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধিকার স্বাধীনতা ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের ইতিহাস লেখা হয়েছে। আমাদের ’৬২ ভুলে যাওয়ার নয়। আমাদের ’৬৬-এর ছয় দফা বাঙালির জাগরণের কাল, আমাদের ’৬৯ টার্নিং পয়েন্ট। আমাদের ’৭০-এর গণরায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে একক নেতৃত্বের আসনে উচ্চতায় নির্ধারণ করার ইতিহাস। আমাদের রাজনীতিবিদদের হাতেই সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের যাত্রা ও তার অবসান। রাজনীতিবিদদের হাতেই সংসদীয় গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন। রাজনীতিবিদদের ডিঙিয়ে অর্বাচীন বালকদের হাতে পুতুল খেলার মতো বোমা গ্রেনেড হামলা, জঙ্গিবাদ, রাজনৈতিক হত্যাকান্ড গণতন্ত্র ও নির্বাচনের ধারাবাহিকতার পথ রুদ্ধ। রাজনীতিবিদদেরই সেই পথ বের করতে হবে। আমাদের আদর্শিক ছাত্র রাজনীতি ফিরিয়ে না দিলে, রাজনৈতিক বন্ধ্যত্ব না ঘুচলে রাজনীতি আরও বেশি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হবে। রাজনীতিবিদরা জাগুন, ভাবুন, সময় থাকতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

এই মাত্র | অর্থনীতি

২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব
কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব

৮ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের
লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা