শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগ এদের কোথা থেকে নিয়ে আসে

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ এদের কোথা থেকে নিয়ে আসে

১. করোনার মহাপ্রলয়, চ্যালেঞ্জের মুখে অর্থনীতি ও আগামী দিনের রাজনীতি নিয়ে দেশ এক কঠিন সময়ের মুখোমুখি। করোনা এখন বিষাদের চাদরে ঢেকে দিয়েছে আমাদের মন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে গণমাধ্যমে চোখ রাখলেই কেবল মৃত্যুর সংবাদ। চেনা-অচেনা, কাছের-দূরের কত মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন, কত মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন, আর আমরা শোকস্তব্ধ হচ্ছি। বিষাদগ্রস্ত মনে কারও আনন্দই নেই। নিরানন্দের ঈদ গেছে করোনার আতঙ্কের মধ্যে। যে পরিবারে করোনা কারও প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, যে পরিবারে করোনার সঙ্গে সদস্যরা লড়াই করেছেন তারা জানেন কী ভয়ংকর এক অভিশাপের নাম করোনা। গোটা পৃথিবীকে তছনছ করে দিয়েছে অদৃশ্য করোনা, তার সঙ্গে তামাম দুনিয়া লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। একেক সময় একেক চরিত্র ধারণ করা এ অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে প্রায় দেড় বছরের লড়াইয়ে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনাই ঘটেনি, অর্থনৈতিক বিপর্যয়ও নেমে এসেছে। জীবন আগে না জীবিকা আগে- এ বিতর্ক সামনে নিয়ে একেকটি দেশকে লকডাউনে যেতে হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নে যে গতিতে এগিয়েছিল বিশ্বকে তা চমকে দিয়েছিল। এখন লকডাউন চলছে অন্যদিকে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। মৃতের সংখ্যা একদিকে প্রান্তিকে চিকিৎসা সংকট অন্যদিকে নগরগুলোয় হাসপাতালে ঠাঁই নেই ঠাঁই নেই অবস্থা। পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটলে পরিণতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে কেউ বলতে পারছেন না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিজেই বলেছেন, অবনতি হলে হাসপাতালে জায়গা দেওয়া যাবে না। প্রধানমন্ত্রী প্রথম দফা করোনার আঘাতকে দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করেছিলেন জীবন ও জীবিকা রক্ষা করে। আমাদের এবারের চ্যালেঞ্জ আরও বেশি কঠিন। দারিদ্র্যসীমার নিচে বিশাল জনগোষ্ঠী চলে যাচ্ছে। কর্মহারা হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। শ্রমজীবী মানুষের হাতে কোনো কাজ নেই। মানুষ খাবার সহায়তার চেয়ে কাজ চাইছে। দেশের দেশপ্রেমিক বড় বড় শিল্পপতি বিশাল বিনিয়োগ করে এ পরিস্থিতির মধ্যে কঠিন চাপের মুখে পড়েছেন। মাঝারি ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদেরও চরম দুঃসময়। এমন সময়ে একদল নষ্ট লুটপাট করে। বিদেশে অর্থ পাচার করে। কত নির্লজ্জ। আমাদের দীর্ঘ লকডাউনে থাকারও সুযোগ নেই। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো ডেঙ্গুজ্বরের প্রকোপও বেড়েছে চারদিকে। মানুষের মধ্যে এখন ভয় আতঙ্ক আর ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি অবস্থা। শুরু থেকে সরকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ টিকা গ্রহণের আহ্‌বান জানালে মানুষের মধ্যে চরম অনাগ্রহ দেখা গেছে। মানুষ সচেতন হতে চায়নি। এক ধরনের বেটাগিরি দেখাতে গিয়ে করোনা নিয়ে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে কথা বলেছে, মাস্ক পরেনি, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখেনি। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকেনি। এমনকি টিকাও গ্রহণ করেনি। একদল মোল্লা ওয়াজে যেমন করেছেন তেমনি নগর থেকে প্রান্তিকের মানুষ করোনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছে। সরকারকে জনসচেতনতায় এখনই ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচারে যেতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা অনেক দেশ মৃত্যু উপত্যকা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে জনগণকে টিকার আওতায় এনে। সরকারের হাতে টিকা রয়েছে, মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে টিকা গ্রহণে। করোনার উপসর্গ দেখামাত্রই টেস্ট করাতে হবে। মানুষ জ্বর-কাশি হলেও শুরুতে টেস্ট করাচ্ছে না। করোনার পজিটিভ নিয়ে ঘুুরে বেড়ায় আর মানুষকে সংক্রমিত করে আসে। অনেকে শেষ মুহুর্তে হাসপাতালে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়। করোনার শুরু থেকেই দেশের চিকিৎসক থেকে নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা এ যুদ্ধে সাহসিকতার সঙ্গে মানুষের পাশে রয়েছেন। রোগীদের সেবা দিচ্ছেন। অনেকেই স্স্থু হয়ে বাড়ি যাচ্ছে। সরকার একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই গ্রাম পর্যায়ে ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে মানুষকে টিকাদান কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসবে। এখানে সব জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং এনজিও কর্মীদের কাজে লাগানো প্রয়োজন। উন্নত দেশে রাস্তায় বের হলেই টিকা দেওয়া হচ্ছে। যারা নেননি তাদের জন্য এমন ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমাদের অনেক সীমাবদ্ধতা থাকলেও জীবনও বাঁচাতে হবে, জীবিকাও রক্ষা করতে হবে। একই সঙ্গে টিকা উৎপাদনেও যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে। দেশের অর্থনীতি বাঁচিয়ে রাখতে না পারলে, শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক উন্নয়নের এ অগ্রগতির ধারা রক্ষা করা না গেলে করোনায় যেমন মানুষ মরছে, পরে না খেয়ে মানুষকে মরতে হবে।

২. সম্প্রতি চট্টগ্রামের রেজাউল হক চৌধুরী মোস্তাক হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুবরণ করেছেন। একজন অমায়িক স্বজন হিসেবে আমার সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। ষাটের দশকে ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। স্বাধীনতার পর জাসদ গঠিত হলে তাতে যোগ দেন। পরে একজন রাজনৈতিক-সচেতন সমাজকর্মী হিসেবে সক্রিয় ছিলেন। ভদ্রলোকের মৃত্যুর পর অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক জানাতে গিয়ে তাকে বঙ্গবন্ধু উপাধির প্রস্তাবক বলে একজন মৃত মানুষকেই ছোট করেননি, ইতিহাসকেও বিকৃত করেছেন। তিনি নিজেও এমন দাবি কখনো করেননি। তবে ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের এক প্রচারপত্রে দেওয়া লেখায় তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামের আগে বঙ্গশার্দূল, বঙ্গবন্ধু, বজ্রকণ্ঠ এসব বিশেষণ যুক্ত করেছিলেন। কিন্তু ছাত্রলীগ বা সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ তার এটাকে গ্রহণ করেনি, তিনিও প্রস্তাব দেননি। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ডাকসুসহ ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়নের দুই অংশ, এনএসএফের একাংশ মিলে সবর্দলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ গঠন করে আন্দোলন শুরু করেছিল। ডাকসু ভিপি হিসেবে সেদিন তোফায়েল আহমেদ ছিলেন তার আহ্‌বায়ক এবং মুখপাত্র। তিনিই প্রতিটি সভায় সভাপতিত্ব করতেন। বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা যুক্ত করে ছাত্রসমাজের ১১ দফা আন্দোলন বিসুভিয়াসের মতো জ্বলে উঠলে আকাশ-বাতাস কেঁপে ওঠে। আসাদ, মতিউরের রক্তঝরা সেই আন্দোলন এতটাই ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণে বিস্ফোরিত হয়েছিল যা পৃথিবীর ইতিহাসে এক বিরল ঘটনা। সেই গণঅভ্যুত্থানের মুখে সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের পক্ষে ২১ ফেব্রুয়ারি ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ আইয়ুব খানের সামরিক সরকারের কাছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শেখ মুজিবের মুক্তির দাবি জানান। তখন আন্দোলন ১১ দফা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তির এক দফায় পরিণত হয়। আন্দোলনের দাবানলে বিচারক পর্যন্ত পালিয়ে যান। ২২ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে মহানায়কের বেশে মুক্তিলাভ করে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে আসেন। ওইদিকে জনগণ শেখ মুজিবকে দেখার জন্য পল্টনকে জনসমুদ্রে পরিণত করেছে। শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে নেতারা পল্টন অভিমুখে রওনাও হয়েছিলেন। কিন্তু শিক্ষা ভবনের সামনে থেকে তারা মত পাল্টে ফিরে আসেন। সিদ্ধান্ত নেন ২৩ ফেব্রুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ শেখ মুজিবুর রহমানকে গণসংবর্ধনা দেবে। পল্টনে গিয়ে তোফায়েল আহমেদ অধীর আগ্রহে অপেক্ষমাণ লাখো মানুষকে এ সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন। পরদিন সেই সংবর্ধনা সভায় ১০ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে তাদের স্বতঃস্ফ‚র্ত সমর্থন নিয়ে বাঙালি জাতির আবেগ-অনুভূতি ও ভালোবাসা ধারণ করে ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করলে জনগণ তুমুল করতালির মাধ্যমে উল্লাসে ফেটে পড়ে। সেই থেকে তিনি জনগণের হৃদয়ে ও ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠেন। যেমন দেশ স্বাধীন করে হন জাতির পিতা। ভারতের করমচাঁদ গান্ধীকে মহাত্মা উপাধি দিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। স্বাধীনতা সংগ্রামে সুভাষচন্দ্র বসুকে নেতাজি উপাধি দিয়েছিল জনগণ। যেমন দিয়েছিল চিত্তরঞ্জন দাশকে দেশবন্ধু। বঙ্গবন্ধুর মতো এমন আবেগঘন গণজোয়ারে একটি জাতি ঐক্যবদ্ধ ও আনুষ্ঠানিকভাবে উপাধি দান পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

’৬৯ ছিল স্বাধীনতার টার্নিং পয়েন্ট। বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে জনগণ ঐক্যের মোহনায় মিলিত হতে থাকে। ’৬৯-এ বঙ্গবন্ধু কারাগার থেকে বেরিয়ে লন্ডন সফরকালে ভারতীয় হাইকমিশনে স্বাধীনতাযুদ্ধের রূপরেখাই চূড়ান্ত করেননি, দেশে আওয়ামী লীগ সংগঠনটিকে তৃণমূল পর্যন্ত শক্তিশালী করেন। সে সময় অনেক নেতা আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ’৭০ সালের নির্বাচনে জনগণ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর আস্থা ও বিশ্বাস আবেগ ভালোবাসা নিয়ে তাঁর আওয়ামী লীগের নৌকা প্রার্থীদের একচ্ছত্রভাবে বিজয়ী করে। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে অনেক প্রগতিশীল সংগঠন ও বীর জনতা এবং দ্বিধাগ্রস্ত বুদ্ধিজীবীর একাংশ মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর কঠিন দুঃসময়ে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতারা সংগঠনকে ঘুরে দাঁড় করালেও সেনাশাসকদের নির্যাতন-নিপীড়নে করুণ অবস্থা ছিল। ’৮১ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দলের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে দেশে ফিরে গণতন্ত্রের সংগ্রামের বাতি জ্বালিয়েছিলেন। সারা দেশ সফর করে একদিকে সামরিক শাসনের অবসান, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আরেকদিকে আওয়ামী লীগকে জনপ্রিয় শক্তিশালী দলে পরিণত করার লক্ষ্য অর্জনে সফল হন। তাঁর ৪০ বছরের রাজনীতি আর তিন মেয়াদের শাসনকাল তাঁকে একজন অভিজ্ঞ ক্যারিশমাটিক রাজনীতিবিদ হিসেবে বিশ্বনেতৃত্বের সামনে তুলে এনেছে। সমালোচকরা যা-ই বলুন না কেন, দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়ে তিনি নিজেকে যে জায়গায় নিয়েছেন সেখানে আজকে পর্যবেক্ষকরা অস্বীকার করতে পারছেন না যে আওয়ামী লীগেই নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনাই। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া একদিকে শারীরিকভাবে অসুস্থ, আরেকদিকে কারাদন্ডে নির্বাচনের বাইরে। দলের জন্য তাঁর কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ দেখা যাচ্ছে না। তাঁর পুত্র তারেক রহমানও মামলার দন্ডে নির্বাচনে অযোগ্য এবং লন্ডনে নির্বাসিত। বিএনপির জন্য কোনো চমক সৃষ্টির সম্ভাবনা যেমন কম অন্যদিকে দলটি ১৩ বছরে নানা নিপীড়নে কার্যত মাটিতে শুয়ে গেছে। সংগঠনকে নিজেরা দূরদর্শী পরিকল্পনায় গুছিয়ে তুলবে এমন আলামতও দেখা যাচ্ছে না। এমন দুঃসময়েও বিএনপিতে কমিটি ও মনোনয়ন বাণিজ্য হয়। এর চেয়ে দলটির জন্য আর কী বড় অভিশাপ থাকতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে কালের বিচারে দীর্ঘ অগ্নিপরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়েই তাঁর আজকের জায়গায় আসতে জীবনকে বারবার ঝুঁকির মুখে ফেলেও সুসংহত করেছেন। ৭৪ বছর বয়স্ক শেখ হাসিনা এখনো শারীরিক-মানসিকভাবে ফিট। এখনো ১৮ ঘণ্টা পরিশ্রমকালে তৃণমূল পর্যন্ত দল ও প্রশাসনের খোঁজখবর রাখতে পারেন। নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বা গণমাধ্যমের খবরে অন্যায় দেখলে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেন। শেখ হাসিনা সারা জীবন রাজনীতিতে বা ক্ষমতায় থাকবেন না। তিনি নিজেও বলেছেন অনেকবার। তিনি আর থাকতে চান না। নতুন নেতৃত্ব দলকে খুঁজে নিতে বলেছেন। দল চারদিকে তাকিয়ে দেখে কেবল শেখ হাসিনার মুখই ভাসে। বাংলাদেশের বামপন্থি রাজনৈতিক দলগুলো রিক্ত-নিঃস্ব হয়েছে। সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শক্তি পঙ্গুত্ববরণ করেছে। উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নানা কায়দায় সরকার দমিয়ে রেখেছে। কিন্তু কেউ ভাবছেন না ১০ বছর পরে হলেও একদিন শেখ হাসিনার পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বের জায়গাটি কে পূরণ করবেন। নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের দল আওয়ামী লীগে একসময় অনেক হেভিওয়েট নেতা ছিলেন। অনেকেই ইন্তেকাল করেছেন। অনেকেই জীবনের শেষ বেলায়। নতুন নেতৃত্বে আওয়ামী লীগকে কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে অনেকের দলে ও বাইরে না আছে পরিচিতি, না আছে গ্রহণযোগ্যতা। গণমুখী আদর্শিক সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের ওপর প্রভাবশালী নেতৃত্ব আজ আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার পর কোথায়? যারা নেতৃত্বে আছেন তাদের ভাবতে হবে আওয়ামী লীগ উপমহাদেশের একটি প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। এ দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রের সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী দল। গণমানুষের দল আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হলে দলকে আদর্শের ধারায় সব লোভ-লালসার ঊর্ধ্বে উঠে জনগণের হৃদয় জয় করেই ফিরিয়ে আনতে হবে। পাপিয়া স্ক্যান্ডাল হয়, ভয়ংকর অপরাধের অভিযোগে তাকে কারাগারে যেতে হয়। কিন্তু আওয়ামী লীগের মতো দলকে এরা বিতর্কিত করে যায়। এ দল একবারও খোঁজ নেয় না পাপিয়াকে কারা সৃষ্টি করেছে। তদন্ত করে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। আওয়ামী লীগের মতো দলে এই বিতর্কিতদের কারা খুঁজে আনে। সাহেদ এখন কারাগারে। তাকে পররাষ্ট্র উপকমিটির সদস্য করা হয়েছিল। কে করেছিলেন সেই তদন্ত হয় না। সর্বশেষ মহিলা উপকমিটি থেকে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে বহিষ্কার করা হলেও চাকরিজীবী লীগ নিয়ে দলটিকে বিতর্কিত করা হয়েছে। এদের কারা খুঁজে এনে কমিটির সদস্য করে তা তদন্তের মাধ্যমে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ দূরে থাক একটি শোকজ নোটিসও দেওয়া হয় না। হাইব্রিড অনুপ্রবেশকারীদের দুধকলা দিয়ে পোষা হচ্ছে। ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক। আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক যথার্থই বলেছেন, দলে আজ কে আসল কে নকল চেনা বড় মুশকিল। ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগ সুবিধাবাদীদের জন্য দলকে অভয়াশ্রমে পরিণত করে। আর মহাদুর্দিনের লড়াই করা পথের কর্মীকে দূরে সরিয়ে রাখে। আজ দেশে সবাই আওয়ামী লীগ। ’৭৫-পরবর্তী সময়েও উগ্রপন্থি ছাত্র সংগঠন করা যারা ছিলেন চরম বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাবিদ্বেষী, আজ তারা বড় ভক্ত। চেহারা বদল। সবাই বলে ছোটবেলা থেকেই আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের মতো দলে মহাদুঃসময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে আসা চিহ্নিত নেতা-কর্মীদের ঠাঁই না দিয়ে উপকমিটিতে কারা এসব বিতর্কিত নতুন মুখ আমদানি করেন? কেন করেন? আর এ উপকমিটিগুলোর আসলে কি কোনো কাজ হয়? নির্বাচনী ইশতেহার তো শেখ হাসিনা তাঁর পছন্দের কয়েকজন বিশেষজ্ঞ নিয়েই করে থাকেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন