শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

যে কোনও বিষয় নিয়ে বিতর্ক হওয়া সব সময় খুব ভালো। পক্ষে বিপক্ষে মানুষ তাদের মত প্রকাশ করবে। এতে ধূসর মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনার কোষগুলোয় জল সার পড়বে, স্থবির কোষগুলো নড়ে চড়ে বসবে। যারা দ্বিধান্বিত, তারাও যথেষ্ট যুক্তিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে যে মত, সেটির পাশে আত্মবিশ্বাস নিয়ে দাঁড়াবে। মুশকিল হলো, আমাদের সমাজে বিতর্ককে ভালো চোখে দেখা হয় না। যে মতটি যে কোন কারণেই প্রতিষ্ঠিত, যে মতটি অধিকাংশের মত, সেই মতকেই মুখ বুজে মেনে নিতে হবে সবার; তা না হলে যে ভিন্ন কথা বলবে, তাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে অপদস্থ করা হবে। মানুষ ভিন্নমতকে ভয় পায়, বিতর্কিত খেতাব পাওয়ার আগ্রহ কারও নেই। এ তো সুস্থ সমাজ নয়, যেন এক বদ্ধ জলাশয়।

আমি যখনই উচ্চারণ করেছি ভিন্নমত, আমাকে আঘাত করেছে সমাজের সর্বস্তরের লোক। আমাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে এক ঘরে করেছে। এসব কাহিনি খুব পুরনো নয়। যে পরিবারতন্ত্র এবং পুরুষতন্ত্র সমাজে প্রতিষ্ঠিত, সেটির সার কথা হলো, পুরুষেরা প্রভু আর নারীরা দাসী। এই ছকটিকেই আদর্শ ছক হিসেবে মানুষ হাজার বছর ধরে পালন করছে। আমি বলেছি, এই ছকটি আদর্শ ছক নয়। অমনি গেল গেল রব। পুরুষতন্ত্র ভেসে গেল, পুরুষ ভেসে গেল। না, কিছুই ভাসেনি। নারীতন্ত্র বুঝি এসেই গেল! এতকালের নির্যাতনের প্রতিশোধ নিতে নারীরা বুঝি অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়েই গেল! আমিই নাকি ইন্ধন জোগাচ্ছি। না, পুরুষতন্ত্রের বিপরীত-তন্ত্র কিন্তু নারীতন্ত্র নয়, এর বিপরীত-তন্ত্রটির নাম ‘সমতা’, নারী-পুরুষের সমতা।

সমতাকেও ভীষণ ভয় পুরুষের। তাদের এতকালের রাজত্ব প্রভুত্ব তারা কিছুতেই হারাতে চায় না। সুতরাং ভিন্নমত প্রকাশ করার শাস্তি আমাকে পেতে হচ্ছে প্রায় তিন যুগ। সমাজ কতটা পিছিয়ে থাকলে এমন ঘটতে পারে, তা অনুমান করা কঠিন নয়। সভ্য সমাজে বিতর্ক আর ভিন্নমতের গুরুত্ব অপরিসীম। সভ্য সমাজ গড়ে তুলতে হলে সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। সেটিই তো হচ্ছে না। অশিক্ষা আর কুশিক্ষায় সমাজ টইটম্বুর। এ নিয়ে কথা বলতে গেলেই মূর্খদের ‘অনুভূতিতে আঘাত লাগে’। বদ্ধ জলাশয়ের কীটেরা তরঙ্গকে বড় ভয় পায়। কিন্তু তরঙ্গ না তুলে বদ্ধ জলাশয়কে শুদ্ধ স্বচ্ছ স্রোতস্বিনী করা তো অসম্ভব।

চিন্তাভাবনার ঘরে মরচে ধরে গেছে মানুষের। সরকারি আদেশ মানতে মানতে, জ্বি হুজুর জো হুকুম বলতে বলতে তাদের তালা লেগে গেছে কানে, চোখ হয়ে গেছে অন্ধ। পুরুষতন্ত্রের নিয়মে চলতে চলতে তারা এখন নারীকে দাসীই বলে বিশ্বাস করে। নারীও মানুষ, সমানাধিকার নারীর প্রাপ্য-এই কথাটি বলার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষতন্ত্রের প্রাসাদের পলেস্তারা খসে পড়তে থাকে। আর আমাকে হাতকড়া পরিয়ে দেওয়া হয়, অন্ধকারে ছুড়ে ফেলা হয়, আমার হাত থেকে কেড়ে নেওয়া হয় কলম।

বাংলাদেশের চেয়ে ভারতের সমাজ খুব আলাদা নয়। ধর্মান্ধতা এবং কুসংস্কারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে এখানেও গেল গেল রব ওঠে। বাংলাদেশ যেমন ব্রাত্য করেছে আমাকে, ভারতও ব্রাত্য করে। এই মাত্র ক’দিন আগে আমি সারোগেসি সম্পর্কে আমার মত প্রকাশ করলাম। যেহেতু আমার মতটি প্রতিষ্ঠিত কোনও মত নয়, আমাকে লোকেরা আক্রমণ করলো ধারালো দাঁত নখ বিঁধিয়ে। প্রতিষ্ঠিত মতটি হলো, ধনী এবং ব্যস্ত মেয়েরা সন্তান নিতে চাইলে গরিব মেয়েদের গর্ভ ভাড়া নিতে পারে, এতে ধনীর আশা পূরণ হলো, গরিবের হাতে টাকা এলো। এতে কেউ কোনও দোষ দেখে না। কিন্তু আমার পোড়া চোখ দোষ দেখেছে, এই হলো আমার অপরাধ। আমি মনে করি শরীর বিক্রির জন্য নয়, ভাড়া খাটাবার জন্যও নয়। পরিশ্রম বিক্রি করা যায়, শরীর নয়। শরীর নয়, শরীরের ভেতরে ঢুকে যাওয়া নয়, ঢুকে গিয়ে আক্রমণ, হামলা, জবর দখল নয়।

ভারতে সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করা নতুন কিছু নয়। বলিউডের নায়িকারা বা নায়কের স্ত্রীরা সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করলে আমরা খবর পাই, কিন্তু অহরহই ধনীরা এই সারোগেসি পদ্ধতির আশ্রয় নিচ্ছে, এমন কী ভারতের বাইরে থেকেও দরিদ্র নারীর গর্ভ ভাড়া নিতে লোক আসে। সারোগেসি সম্পর্কে আমার ভিন্নমতটি হলো-

“সারোগেসি বিজ্ঞানের চমৎকার একটা আবিষ্কার বটে। তবে সারোগেসি ততদিন টিকে থাকবে, যতদিন সমাজে দারিদ্র্য টিকে থাকবে। দারিদ্র্য নেই তো সারোগেসি নেই। দরিদ্র মেয়েদের জরায়ু টাকার বিনিময়ে নয় মাসের জন্য ভাড়া নেয় ধনীরা। ধনী মেয়েরা কিন্তু তাদের জরায়ু কাউকে ভাড়া দেবে না। কারণ গর্ভাবস্থায় জীবনের নানা ঝুঁকি থাকে, শিশুর জন্মের সময়ও থাকে ঝুঁকি। দরিদ্র না হলে কেউ এই ঝুঁকি নেয় না। দরিদ্ররাও বাধ্য হয়ে এই ঝুঁকি নেয়।

গৃহহীন স্বজনহীন কোনও শিশুকে দত্তক নেওয়ার চেয়ে সারোগেসির মাধ্যমে ধনী এবং ব্যস্ত সেলিব্রিটিরা নিজের জিনসমেত একখানা রেডিমেড শিশু চায়। মানুষের ভেতরে এই সেলফিস জিনটি, এই নার্সিসিস্টিক ইগোটি বেশ আছে। এসবের ঊর্ধ্বে উঠতে কেউ যে পারে না তা নয়, অনেকে গর্ভবতী হতে, সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হলেও সন্তান জন্ম না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

সারোগেসিকে তখন মেনে নেবো যখন শুধু দরিদ্র নয়, ধনী মেয়েরাও সারোগেট মা হবে, টাকার বিনিময়ে নয়, সারোগেসিকে ভালোবেসে হবে। ঠিক যেমন বোরখাকে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা ভালোবেসে বোরখা পরবে। মেয়েদের পতিতালয়কে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা নিজেদের পতিত-আলয় গড়ে তুলবে, মুখে মেকআপ করে রাস্তায় ত্রিভঙ্গ দাঁড়িয়ে কুড়ি-পঁচিশ টাকার আশায় নারী-খদ্দেরের জন্য অপেক্ষা করবে।

তা না হলে সারোগেসি, বোরখা, পতিতাবৃত্তি রয়ে যাবে নারী এবং দরিদ্রকে এক্সপ্লয়টেশানের প্রতীক হিসেবে।’’

সারোগেসি নিয়ে যে-ই না আমার ভিন্নমতটি প্রকাশ করেছি, অমনি বদ্ধ জলাশয়ে বিরাট তরঙ্গ উঠলো, আর জলাশয়ের জীবগুলো ক্রুদ্ধ হয়ে আমাকে কামড়ালো, রক্তাক্ত করলো। তারা মেয়েদের শরীরকে পণ্য ভেবে অভ্যস্ত। মেয়েদের অসহায়ত্বের সুযোগে তাদের যৌনাঙ্গ এবং জরায়ু কিনে বা ভাড়া নিয়ে দখল করতে বা হামলা করতে মোটেও আপত্তি করে না। এটিকে তারা অনুচিত কোনও কাজ বলে কোনওদিন মনে করেনি। দাসীর জাতকে, বরং তারা মনে করে, অনেকটা অর্থনৈতিক সুবিধে দেওয়া হয়।

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক চেয়েছিলাম। কিন্তু বিতর্কে কারও ইচ্ছে নেই। তারা প্রতিষ্ঠিত মতটির পক্ষেই থাকতে চায়। তারা আমার কোনও যুক্তি খ-ন করবে না, তারা আমাকে গালি দেবে। সকলেই মনে প্রাণে বিশ্বাস করে, ধনী মেয়েদের সারোগেসির অধিকার থাকতে হবে। কাউকে দেখলাম না সারোগেট মেয়েটির কথা ভাবতে। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু টাকার জন্য সে কেন বাধ্য হচ্ছে ন’মাস অন্যের সন্তানকে গর্ভে বহন করতে, জন্মদান করতে! তার যদি যথেষ্ট টাকা পয়সা থাকতো, তাহলে কি সে এই কাজটি করতো? না, করতো না। তাহলে কী কারণে সারোগেসির প্রশংসা করা হচ্ছে? অবশ্য যে সমাজ পতিতাবৃত্তি টিকিয়ে রাখতে চায়, সে সমাজ তো সারোগেসি টিকিয়ে রাখতে চাইবেই। পতিতাবৃত্তিতে দরিদ্র মেয়ের যৌনাঙ্গ অধিকার করে নেওয়া হয়, ওতে যেমন ইচ্ছে হামলা চলে। সারোগেসিতে দরিদ্র মেয়ের জরায়ু অধিকার করা হয়, ইনভেড করা হয়। ইনভেশানের টাইম আর টাকার পার্থক্য ছাড়া এই দুটোতে আর কোনও পার্থক্য নেই।

কেউ কেউ বলছে, সারোগেসি সারোগেটের ‘চয়েজ’। ঠিক যেমন বলে পতিতাবৃত্তি পতিতাদের ‘চয়েজ’। আসলে কোনওটিই ‘চয়েজ’ নয়। এ দুটো কাজই বাধ্য হয়ে করে মেয়েরা। যখন ‘চয়েজ’ বলে কিছু থাকে না, তখন করে। তখন নিজের শরীরকে বিক্রি করতে বাধ্য হয়।

দারিদ্র্য ঘোচাতে চাইলে দারিদ্রের সুযোগ নিতে হয় না। দারিদ্র্যের কারণে মানুষ যে কাজটি করতে বাধ্য হয়, সে কাজকে ‘চয়েজ’ নাম দিয়ে সমাজের গুরুতর সমস্যাকে কার্পেটের তলায় ঢুকিয়ে দেওয়া অত্যন্ত অন্যায়।

যেহেতু আমি ভিন্নমত প্রকাশ করেছি, মিডিয়াও আমাকে মেনে নেবে না। মিডিয়া বলছে বলিউডের নায়িকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে নাকি কটাক্ষ করেছি, যেহেতু প্রিয়াঙ্কা সম্প্রতি সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করেছে। আমি সারোগেসি সিস্টেমকে কটাক্ষ করেছি, কোনও মানুষকে নয়। ঠিক যেমন আমি বোরখা সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, বোরখা যারা পরতে বাধ্য হয় তাদের করি না, আমি পতিতাবৃত্তি সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, পতিতাদের নয়। যে সমাজে মানুষের বিরুদ্ধে মানুষের হিংসে বিদ্বেষ প্রচ-, সে সমাজে কল্যাণের জন্য কোনও বাক্য উচ্চারণ করার অর্থই হয়ে যায়, এ কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়া। কিছু মানুষ যে এখনও পৃথিবীতে অবশিষ্ট আছে, যারা হিংসে বিদ্বেষের ঊর্ধ্বে উঠতে পারে, সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়ার কথা ভাবতে পারে, দরিদ্র, নির্যাতিত, অবহেলিত মানুষের পক্ষ নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে কথা বলতে পারে, তা মানুষ ভুলেই গেছে। অবশ্য আমাকে অপমান-অপদস্থ করা যত সহজ, তত সহজ দুনিয়াতে অন্য কিছু নয়।

আমাকে ছিঁড়ে কামড়ে রক্তাক্ত করুক, তবু সমাজে সমতা আসুক। মানুষকে পণ্যের বাজারে কেউ ছুড়ে না দিক। মানুষকে ডিগনিটি নিয়ে বাঁচতে দিক। দারিদ্র্য দূর হোক, শোষণ এবং দুঃশাসনের সমাপ্তি হোক।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন