শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

যে কোনও বিষয় নিয়ে বিতর্ক হওয়া সব সময় খুব ভালো। পক্ষে বিপক্ষে মানুষ তাদের মত প্রকাশ করবে। এতে ধূসর মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনার কোষগুলোয় জল সার পড়বে, স্থবির কোষগুলো নড়ে চড়ে বসবে। যারা দ্বিধান্বিত, তারাও যথেষ্ট যুক্তিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে যে মত, সেটির পাশে আত্মবিশ্বাস নিয়ে দাঁড়াবে। মুশকিল হলো, আমাদের সমাজে বিতর্ককে ভালো চোখে দেখা হয় না। যে মতটি যে কোন কারণেই প্রতিষ্ঠিত, যে মতটি অধিকাংশের মত, সেই মতকেই মুখ বুজে মেনে নিতে হবে সবার; তা না হলে যে ভিন্ন কথা বলবে, তাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে অপদস্থ করা হবে। মানুষ ভিন্নমতকে ভয় পায়, বিতর্কিত খেতাব পাওয়ার আগ্রহ কারও নেই। এ তো সুস্থ সমাজ নয়, যেন এক বদ্ধ জলাশয়।

আমি যখনই উচ্চারণ করেছি ভিন্নমত, আমাকে আঘাত করেছে সমাজের সর্বস্তরের লোক। আমাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে এক ঘরে করেছে। এসব কাহিনি খুব পুরনো নয়। যে পরিবারতন্ত্র এবং পুরুষতন্ত্র সমাজে প্রতিষ্ঠিত, সেটির সার কথা হলো, পুরুষেরা প্রভু আর নারীরা দাসী। এই ছকটিকেই আদর্শ ছক হিসেবে মানুষ হাজার বছর ধরে পালন করছে। আমি বলেছি, এই ছকটি আদর্শ ছক নয়। অমনি গেল গেল রব। পুরুষতন্ত্র ভেসে গেল, পুরুষ ভেসে গেল। না, কিছুই ভাসেনি। নারীতন্ত্র বুঝি এসেই গেল! এতকালের নির্যাতনের প্রতিশোধ নিতে নারীরা বুঝি অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়েই গেল! আমিই নাকি ইন্ধন জোগাচ্ছি। না, পুরুষতন্ত্রের বিপরীত-তন্ত্র কিন্তু নারীতন্ত্র নয়, এর বিপরীত-তন্ত্রটির নাম ‘সমতা’, নারী-পুরুষের সমতা।

সমতাকেও ভীষণ ভয় পুরুষের। তাদের এতকালের রাজত্ব প্রভুত্ব তারা কিছুতেই হারাতে চায় না। সুতরাং ভিন্নমত প্রকাশ করার শাস্তি আমাকে পেতে হচ্ছে প্রায় তিন যুগ। সমাজ কতটা পিছিয়ে থাকলে এমন ঘটতে পারে, তা অনুমান করা কঠিন নয়। সভ্য সমাজে বিতর্ক আর ভিন্নমতের গুরুত্ব অপরিসীম। সভ্য সমাজ গড়ে তুলতে হলে সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। সেটিই তো হচ্ছে না। অশিক্ষা আর কুশিক্ষায় সমাজ টইটম্বুর। এ নিয়ে কথা বলতে গেলেই মূর্খদের ‘অনুভূতিতে আঘাত লাগে’। বদ্ধ জলাশয়ের কীটেরা তরঙ্গকে বড় ভয় পায়। কিন্তু তরঙ্গ না তুলে বদ্ধ জলাশয়কে শুদ্ধ স্বচ্ছ স্রোতস্বিনী করা তো অসম্ভব।

চিন্তাভাবনার ঘরে মরচে ধরে গেছে মানুষের। সরকারি আদেশ মানতে মানতে, জ্বি হুজুর জো হুকুম বলতে বলতে তাদের তালা লেগে গেছে কানে, চোখ হয়ে গেছে অন্ধ। পুরুষতন্ত্রের নিয়মে চলতে চলতে তারা এখন নারীকে দাসীই বলে বিশ্বাস করে। নারীও মানুষ, সমানাধিকার নারীর প্রাপ্য-এই কথাটি বলার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষতন্ত্রের প্রাসাদের পলেস্তারা খসে পড়তে থাকে। আর আমাকে হাতকড়া পরিয়ে দেওয়া হয়, অন্ধকারে ছুড়ে ফেলা হয়, আমার হাত থেকে কেড়ে নেওয়া হয় কলম।

বাংলাদেশের চেয়ে ভারতের সমাজ খুব আলাদা নয়। ধর্মান্ধতা এবং কুসংস্কারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে এখানেও গেল গেল রব ওঠে। বাংলাদেশ যেমন ব্রাত্য করেছে আমাকে, ভারতও ব্রাত্য করে। এই মাত্র ক’দিন আগে আমি সারোগেসি সম্পর্কে আমার মত প্রকাশ করলাম। যেহেতু আমার মতটি প্রতিষ্ঠিত কোনও মত নয়, আমাকে লোকেরা আক্রমণ করলো ধারালো দাঁত নখ বিঁধিয়ে। প্রতিষ্ঠিত মতটি হলো, ধনী এবং ব্যস্ত মেয়েরা সন্তান নিতে চাইলে গরিব মেয়েদের গর্ভ ভাড়া নিতে পারে, এতে ধনীর আশা পূরণ হলো, গরিবের হাতে টাকা এলো। এতে কেউ কোনও দোষ দেখে না। কিন্তু আমার পোড়া চোখ দোষ দেখেছে, এই হলো আমার অপরাধ। আমি মনে করি শরীর বিক্রির জন্য নয়, ভাড়া খাটাবার জন্যও নয়। পরিশ্রম বিক্রি করা যায়, শরীর নয়। শরীর নয়, শরীরের ভেতরে ঢুকে যাওয়া নয়, ঢুকে গিয়ে আক্রমণ, হামলা, জবর দখল নয়।

ভারতে সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করা নতুন কিছু নয়। বলিউডের নায়িকারা বা নায়কের স্ত্রীরা সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করলে আমরা খবর পাই, কিন্তু অহরহই ধনীরা এই সারোগেসি পদ্ধতির আশ্রয় নিচ্ছে, এমন কী ভারতের বাইরে থেকেও দরিদ্র নারীর গর্ভ ভাড়া নিতে লোক আসে। সারোগেসি সম্পর্কে আমার ভিন্নমতটি হলো-

“সারোগেসি বিজ্ঞানের চমৎকার একটা আবিষ্কার বটে। তবে সারোগেসি ততদিন টিকে থাকবে, যতদিন সমাজে দারিদ্র্য টিকে থাকবে। দারিদ্র্য নেই তো সারোগেসি নেই। দরিদ্র মেয়েদের জরায়ু টাকার বিনিময়ে নয় মাসের জন্য ভাড়া নেয় ধনীরা। ধনী মেয়েরা কিন্তু তাদের জরায়ু কাউকে ভাড়া দেবে না। কারণ গর্ভাবস্থায় জীবনের নানা ঝুঁকি থাকে, শিশুর জন্মের সময়ও থাকে ঝুঁকি। দরিদ্র না হলে কেউ এই ঝুঁকি নেয় না। দরিদ্ররাও বাধ্য হয়ে এই ঝুঁকি নেয়।

গৃহহীন স্বজনহীন কোনও শিশুকে দত্তক নেওয়ার চেয়ে সারোগেসির মাধ্যমে ধনী এবং ব্যস্ত সেলিব্রিটিরা নিজের জিনসমেত একখানা রেডিমেড শিশু চায়। মানুষের ভেতরে এই সেলফিস জিনটি, এই নার্সিসিস্টিক ইগোটি বেশ আছে। এসবের ঊর্ধ্বে উঠতে কেউ যে পারে না তা নয়, অনেকে গর্ভবতী হতে, সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হলেও সন্তান জন্ম না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

সারোগেসিকে তখন মেনে নেবো যখন শুধু দরিদ্র নয়, ধনী মেয়েরাও সারোগেট মা হবে, টাকার বিনিময়ে নয়, সারোগেসিকে ভালোবেসে হবে। ঠিক যেমন বোরখাকে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা ভালোবেসে বোরখা পরবে। মেয়েদের পতিতালয়কে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা নিজেদের পতিত-আলয় গড়ে তুলবে, মুখে মেকআপ করে রাস্তায় ত্রিভঙ্গ দাঁড়িয়ে কুড়ি-পঁচিশ টাকার আশায় নারী-খদ্দেরের জন্য অপেক্ষা করবে।

তা না হলে সারোগেসি, বোরখা, পতিতাবৃত্তি রয়ে যাবে নারী এবং দরিদ্রকে এক্সপ্লয়টেশানের প্রতীক হিসেবে।’’

সারোগেসি নিয়ে যে-ই না আমার ভিন্নমতটি প্রকাশ করেছি, অমনি বদ্ধ জলাশয়ে বিরাট তরঙ্গ উঠলো, আর জলাশয়ের জীবগুলো ক্রুদ্ধ হয়ে আমাকে কামড়ালো, রক্তাক্ত করলো। তারা মেয়েদের শরীরকে পণ্য ভেবে অভ্যস্ত। মেয়েদের অসহায়ত্বের সুযোগে তাদের যৌনাঙ্গ এবং জরায়ু কিনে বা ভাড়া নিয়ে দখল করতে বা হামলা করতে মোটেও আপত্তি করে না। এটিকে তারা অনুচিত কোনও কাজ বলে কোনওদিন মনে করেনি। দাসীর জাতকে, বরং তারা মনে করে, অনেকটা অর্থনৈতিক সুবিধে দেওয়া হয়।

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক চেয়েছিলাম। কিন্তু বিতর্কে কারও ইচ্ছে নেই। তারা প্রতিষ্ঠিত মতটির পক্ষেই থাকতে চায়। তারা আমার কোনও যুক্তি খ-ন করবে না, তারা আমাকে গালি দেবে। সকলেই মনে প্রাণে বিশ্বাস করে, ধনী মেয়েদের সারোগেসির অধিকার থাকতে হবে। কাউকে দেখলাম না সারোগেট মেয়েটির কথা ভাবতে। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু টাকার জন্য সে কেন বাধ্য হচ্ছে ন’মাস অন্যের সন্তানকে গর্ভে বহন করতে, জন্মদান করতে! তার যদি যথেষ্ট টাকা পয়সা থাকতো, তাহলে কি সে এই কাজটি করতো? না, করতো না। তাহলে কী কারণে সারোগেসির প্রশংসা করা হচ্ছে? অবশ্য যে সমাজ পতিতাবৃত্তি টিকিয়ে রাখতে চায়, সে সমাজ তো সারোগেসি টিকিয়ে রাখতে চাইবেই। পতিতাবৃত্তিতে দরিদ্র মেয়ের যৌনাঙ্গ অধিকার করে নেওয়া হয়, ওতে যেমন ইচ্ছে হামলা চলে। সারোগেসিতে দরিদ্র মেয়ের জরায়ু অধিকার করা হয়, ইনভেড করা হয়। ইনভেশানের টাইম আর টাকার পার্থক্য ছাড়া এই দুটোতে আর কোনও পার্থক্য নেই।

কেউ কেউ বলছে, সারোগেসি সারোগেটের ‘চয়েজ’। ঠিক যেমন বলে পতিতাবৃত্তি পতিতাদের ‘চয়েজ’। আসলে কোনওটিই ‘চয়েজ’ নয়। এ দুটো কাজই বাধ্য হয়ে করে মেয়েরা। যখন ‘চয়েজ’ বলে কিছু থাকে না, তখন করে। তখন নিজের শরীরকে বিক্রি করতে বাধ্য হয়।

দারিদ্র্য ঘোচাতে চাইলে দারিদ্রের সুযোগ নিতে হয় না। দারিদ্র্যের কারণে মানুষ যে কাজটি করতে বাধ্য হয়, সে কাজকে ‘চয়েজ’ নাম দিয়ে সমাজের গুরুতর সমস্যাকে কার্পেটের তলায় ঢুকিয়ে দেওয়া অত্যন্ত অন্যায়।

যেহেতু আমি ভিন্নমত প্রকাশ করেছি, মিডিয়াও আমাকে মেনে নেবে না। মিডিয়া বলছে বলিউডের নায়িকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে নাকি কটাক্ষ করেছি, যেহেতু প্রিয়াঙ্কা সম্প্রতি সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করেছে। আমি সারোগেসি সিস্টেমকে কটাক্ষ করেছি, কোনও মানুষকে নয়। ঠিক যেমন আমি বোরখা সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, বোরখা যারা পরতে বাধ্য হয় তাদের করি না, আমি পতিতাবৃত্তি সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, পতিতাদের নয়। যে সমাজে মানুষের বিরুদ্ধে মানুষের হিংসে বিদ্বেষ প্রচ-, সে সমাজে কল্যাণের জন্য কোনও বাক্য উচ্চারণ করার অর্থই হয়ে যায়, এ কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়া। কিছু মানুষ যে এখনও পৃথিবীতে অবশিষ্ট আছে, যারা হিংসে বিদ্বেষের ঊর্ধ্বে উঠতে পারে, সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়ার কথা ভাবতে পারে, দরিদ্র, নির্যাতিত, অবহেলিত মানুষের পক্ষ নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে কথা বলতে পারে, তা মানুষ ভুলেই গেছে। অবশ্য আমাকে অপমান-অপদস্থ করা যত সহজ, তত সহজ দুনিয়াতে অন্য কিছু নয়।

আমাকে ছিঁড়ে কামড়ে রক্তাক্ত করুক, তবু সমাজে সমতা আসুক। মানুষকে পণ্যের বাজারে কেউ ছুড়ে না দিক। মানুষকে ডিগনিটি নিয়ে বাঁচতে দিক। দারিদ্র্য দূর হোক, শোষণ এবং দুঃশাসনের সমাপ্তি হোক।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

এই মাত্র | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে