শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

যে কোনও বিষয় নিয়ে বিতর্ক হওয়া সব সময় খুব ভালো। পক্ষে বিপক্ষে মানুষ তাদের মত প্রকাশ করবে। এতে ধূসর মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনার কোষগুলোয় জল সার পড়বে, স্থবির কোষগুলো নড়ে চড়ে বসবে। যারা দ্বিধান্বিত, তারাও যথেষ্ট যুক্তিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে যে মত, সেটির পাশে আত্মবিশ্বাস নিয়ে দাঁড়াবে। মুশকিল হলো, আমাদের সমাজে বিতর্ককে ভালো চোখে দেখা হয় না। যে মতটি যে কোন কারণেই প্রতিষ্ঠিত, যে মতটি অধিকাংশের মত, সেই মতকেই মুখ বুজে মেনে নিতে হবে সবার; তা না হলে যে ভিন্ন কথা বলবে, তাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে অপদস্থ করা হবে। মানুষ ভিন্নমতকে ভয় পায়, বিতর্কিত খেতাব পাওয়ার আগ্রহ কারও নেই। এ তো সুস্থ সমাজ নয়, যেন এক বদ্ধ জলাশয়।

আমি যখনই উচ্চারণ করেছি ভিন্নমত, আমাকে আঘাত করেছে সমাজের সর্বস্তরের লোক। আমাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে এক ঘরে করেছে। এসব কাহিনি খুব পুরনো নয়। যে পরিবারতন্ত্র এবং পুরুষতন্ত্র সমাজে প্রতিষ্ঠিত, সেটির সার কথা হলো, পুরুষেরা প্রভু আর নারীরা দাসী। এই ছকটিকেই আদর্শ ছক হিসেবে মানুষ হাজার বছর ধরে পালন করছে। আমি বলেছি, এই ছকটি আদর্শ ছক নয়। অমনি গেল গেল রব। পুরুষতন্ত্র ভেসে গেল, পুরুষ ভেসে গেল। না, কিছুই ভাসেনি। নারীতন্ত্র বুঝি এসেই গেল! এতকালের নির্যাতনের প্রতিশোধ নিতে নারীরা বুঝি অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়েই গেল! আমিই নাকি ইন্ধন জোগাচ্ছি। না, পুরুষতন্ত্রের বিপরীত-তন্ত্র কিন্তু নারীতন্ত্র নয়, এর বিপরীত-তন্ত্রটির নাম ‘সমতা’, নারী-পুরুষের সমতা।

সমতাকেও ভীষণ ভয় পুরুষের। তাদের এতকালের রাজত্ব প্রভুত্ব তারা কিছুতেই হারাতে চায় না। সুতরাং ভিন্নমত প্রকাশ করার শাস্তি আমাকে পেতে হচ্ছে প্রায় তিন যুগ। সমাজ কতটা পিছিয়ে থাকলে এমন ঘটতে পারে, তা অনুমান করা কঠিন নয়। সভ্য সমাজে বিতর্ক আর ভিন্নমতের গুরুত্ব অপরিসীম। সভ্য সমাজ গড়ে তুলতে হলে সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। সেটিই তো হচ্ছে না। অশিক্ষা আর কুশিক্ষায় সমাজ টইটম্বুর। এ নিয়ে কথা বলতে গেলেই মূর্খদের ‘অনুভূতিতে আঘাত লাগে’। বদ্ধ জলাশয়ের কীটেরা তরঙ্গকে বড় ভয় পায়। কিন্তু তরঙ্গ না তুলে বদ্ধ জলাশয়কে শুদ্ধ স্বচ্ছ স্রোতস্বিনী করা তো অসম্ভব।

চিন্তাভাবনার ঘরে মরচে ধরে গেছে মানুষের। সরকারি আদেশ মানতে মানতে, জ্বি হুজুর জো হুকুম বলতে বলতে তাদের তালা লেগে গেছে কানে, চোখ হয়ে গেছে অন্ধ। পুরুষতন্ত্রের নিয়মে চলতে চলতে তারা এখন নারীকে দাসীই বলে বিশ্বাস করে। নারীও মানুষ, সমানাধিকার নারীর প্রাপ্য-এই কথাটি বলার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষতন্ত্রের প্রাসাদের পলেস্তারা খসে পড়তে থাকে। আর আমাকে হাতকড়া পরিয়ে দেওয়া হয়, অন্ধকারে ছুড়ে ফেলা হয়, আমার হাত থেকে কেড়ে নেওয়া হয় কলম।

বাংলাদেশের চেয়ে ভারতের সমাজ খুব আলাদা নয়। ধর্মান্ধতা এবং কুসংস্কারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে এখানেও গেল গেল রব ওঠে। বাংলাদেশ যেমন ব্রাত্য করেছে আমাকে, ভারতও ব্রাত্য করে। এই মাত্র ক’দিন আগে আমি সারোগেসি সম্পর্কে আমার মত প্রকাশ করলাম। যেহেতু আমার মতটি প্রতিষ্ঠিত কোনও মত নয়, আমাকে লোকেরা আক্রমণ করলো ধারালো দাঁত নখ বিঁধিয়ে। প্রতিষ্ঠিত মতটি হলো, ধনী এবং ব্যস্ত মেয়েরা সন্তান নিতে চাইলে গরিব মেয়েদের গর্ভ ভাড়া নিতে পারে, এতে ধনীর আশা পূরণ হলো, গরিবের হাতে টাকা এলো। এতে কেউ কোনও দোষ দেখে না। কিন্তু আমার পোড়া চোখ দোষ দেখেছে, এই হলো আমার অপরাধ। আমি মনে করি শরীর বিক্রির জন্য নয়, ভাড়া খাটাবার জন্যও নয়। পরিশ্রম বিক্রি করা যায়, শরীর নয়। শরীর নয়, শরীরের ভেতরে ঢুকে যাওয়া নয়, ঢুকে গিয়ে আক্রমণ, হামলা, জবর দখল নয়।

ভারতে সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করা নতুন কিছু নয়। বলিউডের নায়িকারা বা নায়কের স্ত্রীরা সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করলে আমরা খবর পাই, কিন্তু অহরহই ধনীরা এই সারোগেসি পদ্ধতির আশ্রয় নিচ্ছে, এমন কী ভারতের বাইরে থেকেও দরিদ্র নারীর গর্ভ ভাড়া নিতে লোক আসে। সারোগেসি সম্পর্কে আমার ভিন্নমতটি হলো-

“সারোগেসি বিজ্ঞানের চমৎকার একটা আবিষ্কার বটে। তবে সারোগেসি ততদিন টিকে থাকবে, যতদিন সমাজে দারিদ্র্য টিকে থাকবে। দারিদ্র্য নেই তো সারোগেসি নেই। দরিদ্র মেয়েদের জরায়ু টাকার বিনিময়ে নয় মাসের জন্য ভাড়া নেয় ধনীরা। ধনী মেয়েরা কিন্তু তাদের জরায়ু কাউকে ভাড়া দেবে না। কারণ গর্ভাবস্থায় জীবনের নানা ঝুঁকি থাকে, শিশুর জন্মের সময়ও থাকে ঝুঁকি। দরিদ্র না হলে কেউ এই ঝুঁকি নেয় না। দরিদ্ররাও বাধ্য হয়ে এই ঝুঁকি নেয়।

গৃহহীন স্বজনহীন কোনও শিশুকে দত্তক নেওয়ার চেয়ে সারোগেসির মাধ্যমে ধনী এবং ব্যস্ত সেলিব্রিটিরা নিজের জিনসমেত একখানা রেডিমেড শিশু চায়। মানুষের ভেতরে এই সেলফিস জিনটি, এই নার্সিসিস্টিক ইগোটি বেশ আছে। এসবের ঊর্ধ্বে উঠতে কেউ যে পারে না তা নয়, অনেকে গর্ভবতী হতে, সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হলেও সন্তান জন্ম না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

সারোগেসিকে তখন মেনে নেবো যখন শুধু দরিদ্র নয়, ধনী মেয়েরাও সারোগেট মা হবে, টাকার বিনিময়ে নয়, সারোগেসিকে ভালোবেসে হবে। ঠিক যেমন বোরখাকে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা ভালোবেসে বোরখা পরবে। মেয়েদের পতিতালয়কে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা নিজেদের পতিত-আলয় গড়ে তুলবে, মুখে মেকআপ করে রাস্তায় ত্রিভঙ্গ দাঁড়িয়ে কুড়ি-পঁচিশ টাকার আশায় নারী-খদ্দেরের জন্য অপেক্ষা করবে।

তা না হলে সারোগেসি, বোরখা, পতিতাবৃত্তি রয়ে যাবে নারী এবং দরিদ্রকে এক্সপ্লয়টেশানের প্রতীক হিসেবে।’’

সারোগেসি নিয়ে যে-ই না আমার ভিন্নমতটি প্রকাশ করেছি, অমনি বদ্ধ জলাশয়ে বিরাট তরঙ্গ উঠলো, আর জলাশয়ের জীবগুলো ক্রুদ্ধ হয়ে আমাকে কামড়ালো, রক্তাক্ত করলো। তারা মেয়েদের শরীরকে পণ্য ভেবে অভ্যস্ত। মেয়েদের অসহায়ত্বের সুযোগে তাদের যৌনাঙ্গ এবং জরায়ু কিনে বা ভাড়া নিয়ে দখল করতে বা হামলা করতে মোটেও আপত্তি করে না। এটিকে তারা অনুচিত কোনও কাজ বলে কোনওদিন মনে করেনি। দাসীর জাতকে, বরং তারা মনে করে, অনেকটা অর্থনৈতিক সুবিধে দেওয়া হয়।

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক চেয়েছিলাম। কিন্তু বিতর্কে কারও ইচ্ছে নেই। তারা প্রতিষ্ঠিত মতটির পক্ষেই থাকতে চায়। তারা আমার কোনও যুক্তি খ-ন করবে না, তারা আমাকে গালি দেবে। সকলেই মনে প্রাণে বিশ্বাস করে, ধনী মেয়েদের সারোগেসির অধিকার থাকতে হবে। কাউকে দেখলাম না সারোগেট মেয়েটির কথা ভাবতে। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু টাকার জন্য সে কেন বাধ্য হচ্ছে ন’মাস অন্যের সন্তানকে গর্ভে বহন করতে, জন্মদান করতে! তার যদি যথেষ্ট টাকা পয়সা থাকতো, তাহলে কি সে এই কাজটি করতো? না, করতো না। তাহলে কী কারণে সারোগেসির প্রশংসা করা হচ্ছে? অবশ্য যে সমাজ পতিতাবৃত্তি টিকিয়ে রাখতে চায়, সে সমাজ তো সারোগেসি টিকিয়ে রাখতে চাইবেই। পতিতাবৃত্তিতে দরিদ্র মেয়ের যৌনাঙ্গ অধিকার করে নেওয়া হয়, ওতে যেমন ইচ্ছে হামলা চলে। সারোগেসিতে দরিদ্র মেয়ের জরায়ু অধিকার করা হয়, ইনভেড করা হয়। ইনভেশানের টাইম আর টাকার পার্থক্য ছাড়া এই দুটোতে আর কোনও পার্থক্য নেই।

কেউ কেউ বলছে, সারোগেসি সারোগেটের ‘চয়েজ’। ঠিক যেমন বলে পতিতাবৃত্তি পতিতাদের ‘চয়েজ’। আসলে কোনওটিই ‘চয়েজ’ নয়। এ দুটো কাজই বাধ্য হয়ে করে মেয়েরা। যখন ‘চয়েজ’ বলে কিছু থাকে না, তখন করে। তখন নিজের শরীরকে বিক্রি করতে বাধ্য হয়।

দারিদ্র্য ঘোচাতে চাইলে দারিদ্রের সুযোগ নিতে হয় না। দারিদ্র্যের কারণে মানুষ যে কাজটি করতে বাধ্য হয়, সে কাজকে ‘চয়েজ’ নাম দিয়ে সমাজের গুরুতর সমস্যাকে কার্পেটের তলায় ঢুকিয়ে দেওয়া অত্যন্ত অন্যায়।

যেহেতু আমি ভিন্নমত প্রকাশ করেছি, মিডিয়াও আমাকে মেনে নেবে না। মিডিয়া বলছে বলিউডের নায়িকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে নাকি কটাক্ষ করেছি, যেহেতু প্রিয়াঙ্কা সম্প্রতি সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করেছে। আমি সারোগেসি সিস্টেমকে কটাক্ষ করেছি, কোনও মানুষকে নয়। ঠিক যেমন আমি বোরখা সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, বোরখা যারা পরতে বাধ্য হয় তাদের করি না, আমি পতিতাবৃত্তি সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, পতিতাদের নয়। যে সমাজে মানুষের বিরুদ্ধে মানুষের হিংসে বিদ্বেষ প্রচ-, সে সমাজে কল্যাণের জন্য কোনও বাক্য উচ্চারণ করার অর্থই হয়ে যায়, এ কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়া। কিছু মানুষ যে এখনও পৃথিবীতে অবশিষ্ট আছে, যারা হিংসে বিদ্বেষের ঊর্ধ্বে উঠতে পারে, সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়ার কথা ভাবতে পারে, দরিদ্র, নির্যাতিত, অবহেলিত মানুষের পক্ষ নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে কথা বলতে পারে, তা মানুষ ভুলেই গেছে। অবশ্য আমাকে অপমান-অপদস্থ করা যত সহজ, তত সহজ দুনিয়াতে অন্য কিছু নয়।

আমাকে ছিঁড়ে কামড়ে রক্তাক্ত করুক, তবু সমাজে সমতা আসুক। মানুষকে পণ্যের বাজারে কেউ ছুড়ে না দিক। মানুষকে ডিগনিটি নিয়ে বাঁচতে দিক। দারিদ্র্য দূর হোক, শোষণ এবং দুঃশাসনের সমাপ্তি হোক।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের গ্রুপের সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের গ্রুপের সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা