শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

যে কোনও বিষয় নিয়ে বিতর্ক হওয়া সব সময় খুব ভালো। পক্ষে বিপক্ষে মানুষ তাদের মত প্রকাশ করবে। এতে ধূসর মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনার কোষগুলোয় জল সার পড়বে, স্থবির কোষগুলো নড়ে চড়ে বসবে। যারা দ্বিধান্বিত, তারাও যথেষ্ট যুক্তিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে যে মত, সেটির পাশে আত্মবিশ্বাস নিয়ে দাঁড়াবে। মুশকিল হলো, আমাদের সমাজে বিতর্ককে ভালো চোখে দেখা হয় না। যে মতটি যে কোন কারণেই প্রতিষ্ঠিত, যে মতটি অধিকাংশের মত, সেই মতকেই মুখ বুজে মেনে নিতে হবে সবার; তা না হলে যে ভিন্ন কথা বলবে, তাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে অপদস্থ করা হবে। মানুষ ভিন্নমতকে ভয় পায়, বিতর্কিত খেতাব পাওয়ার আগ্রহ কারও নেই। এ তো সুস্থ সমাজ নয়, যেন এক বদ্ধ জলাশয়।

আমি যখনই উচ্চারণ করেছি ভিন্নমত, আমাকে আঘাত করেছে সমাজের সর্বস্তরের লোক। আমাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে এক ঘরে করেছে। এসব কাহিনি খুব পুরনো নয়। যে পরিবারতন্ত্র এবং পুরুষতন্ত্র সমাজে প্রতিষ্ঠিত, সেটির সার কথা হলো, পুরুষেরা প্রভু আর নারীরা দাসী। এই ছকটিকেই আদর্শ ছক হিসেবে মানুষ হাজার বছর ধরে পালন করছে। আমি বলেছি, এই ছকটি আদর্শ ছক নয়। অমনি গেল গেল রব। পুরুষতন্ত্র ভেসে গেল, পুরুষ ভেসে গেল। না, কিছুই ভাসেনি। নারীতন্ত্র বুঝি এসেই গেল! এতকালের নির্যাতনের প্রতিশোধ নিতে নারীরা বুঝি অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়েই গেল! আমিই নাকি ইন্ধন জোগাচ্ছি। না, পুরুষতন্ত্রের বিপরীত-তন্ত্র কিন্তু নারীতন্ত্র নয়, এর বিপরীত-তন্ত্রটির নাম ‘সমতা’, নারী-পুরুষের সমতা।

সমতাকেও ভীষণ ভয় পুরুষের। তাদের এতকালের রাজত্ব প্রভুত্ব তারা কিছুতেই হারাতে চায় না। সুতরাং ভিন্নমত প্রকাশ করার শাস্তি আমাকে পেতে হচ্ছে প্রায় তিন যুগ। সমাজ কতটা পিছিয়ে থাকলে এমন ঘটতে পারে, তা অনুমান করা কঠিন নয়। সভ্য সমাজে বিতর্ক আর ভিন্নমতের গুরুত্ব অপরিসীম। সভ্য সমাজ গড়ে তুলতে হলে সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। সেটিই তো হচ্ছে না। অশিক্ষা আর কুশিক্ষায় সমাজ টইটম্বুর। এ নিয়ে কথা বলতে গেলেই মূর্খদের ‘অনুভূতিতে আঘাত লাগে’। বদ্ধ জলাশয়ের কীটেরা তরঙ্গকে বড় ভয় পায়। কিন্তু তরঙ্গ না তুলে বদ্ধ জলাশয়কে শুদ্ধ স্বচ্ছ স্রোতস্বিনী করা তো অসম্ভব।

চিন্তাভাবনার ঘরে মরচে ধরে গেছে মানুষের। সরকারি আদেশ মানতে মানতে, জ্বি হুজুর জো হুকুম বলতে বলতে তাদের তালা লেগে গেছে কানে, চোখ হয়ে গেছে অন্ধ। পুরুষতন্ত্রের নিয়মে চলতে চলতে তারা এখন নারীকে দাসীই বলে বিশ্বাস করে। নারীও মানুষ, সমানাধিকার নারীর প্রাপ্য-এই কথাটি বলার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষতন্ত্রের প্রাসাদের পলেস্তারা খসে পড়তে থাকে। আর আমাকে হাতকড়া পরিয়ে দেওয়া হয়, অন্ধকারে ছুড়ে ফেলা হয়, আমার হাত থেকে কেড়ে নেওয়া হয় কলম।

বাংলাদেশের চেয়ে ভারতের সমাজ খুব আলাদা নয়। ধর্মান্ধতা এবং কুসংস্কারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে এখানেও গেল গেল রব ওঠে। বাংলাদেশ যেমন ব্রাত্য করেছে আমাকে, ভারতও ব্রাত্য করে। এই মাত্র ক’দিন আগে আমি সারোগেসি সম্পর্কে আমার মত প্রকাশ করলাম। যেহেতু আমার মতটি প্রতিষ্ঠিত কোনও মত নয়, আমাকে লোকেরা আক্রমণ করলো ধারালো দাঁত নখ বিঁধিয়ে। প্রতিষ্ঠিত মতটি হলো, ধনী এবং ব্যস্ত মেয়েরা সন্তান নিতে চাইলে গরিব মেয়েদের গর্ভ ভাড়া নিতে পারে, এতে ধনীর আশা পূরণ হলো, গরিবের হাতে টাকা এলো। এতে কেউ কোনও দোষ দেখে না। কিন্তু আমার পোড়া চোখ দোষ দেখেছে, এই হলো আমার অপরাধ। আমি মনে করি শরীর বিক্রির জন্য নয়, ভাড়া খাটাবার জন্যও নয়। পরিশ্রম বিক্রি করা যায়, শরীর নয়। শরীর নয়, শরীরের ভেতরে ঢুকে যাওয়া নয়, ঢুকে গিয়ে আক্রমণ, হামলা, জবর দখল নয়।

ভারতে সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করা নতুন কিছু নয়। বলিউডের নায়িকারা বা নায়কের স্ত্রীরা সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করলে আমরা খবর পাই, কিন্তু অহরহই ধনীরা এই সারোগেসি পদ্ধতির আশ্রয় নিচ্ছে, এমন কী ভারতের বাইরে থেকেও দরিদ্র নারীর গর্ভ ভাড়া নিতে লোক আসে। সারোগেসি সম্পর্কে আমার ভিন্নমতটি হলো-

“সারোগেসি বিজ্ঞানের চমৎকার একটা আবিষ্কার বটে। তবে সারোগেসি ততদিন টিকে থাকবে, যতদিন সমাজে দারিদ্র্য টিকে থাকবে। দারিদ্র্য নেই তো সারোগেসি নেই। দরিদ্র মেয়েদের জরায়ু টাকার বিনিময়ে নয় মাসের জন্য ভাড়া নেয় ধনীরা। ধনী মেয়েরা কিন্তু তাদের জরায়ু কাউকে ভাড়া দেবে না। কারণ গর্ভাবস্থায় জীবনের নানা ঝুঁকি থাকে, শিশুর জন্মের সময়ও থাকে ঝুঁকি। দরিদ্র না হলে কেউ এই ঝুঁকি নেয় না। দরিদ্ররাও বাধ্য হয়ে এই ঝুঁকি নেয়।

গৃহহীন স্বজনহীন কোনও শিশুকে দত্তক নেওয়ার চেয়ে সারোগেসির মাধ্যমে ধনী এবং ব্যস্ত সেলিব্রিটিরা নিজের জিনসমেত একখানা রেডিমেড শিশু চায়। মানুষের ভেতরে এই সেলফিস জিনটি, এই নার্সিসিস্টিক ইগোটি বেশ আছে। এসবের ঊর্ধ্বে উঠতে কেউ যে পারে না তা নয়, অনেকে গর্ভবতী হতে, সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হলেও সন্তান জন্ম না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

সারোগেসিকে তখন মেনে নেবো যখন শুধু দরিদ্র নয়, ধনী মেয়েরাও সারোগেট মা হবে, টাকার বিনিময়ে নয়, সারোগেসিকে ভালোবেসে হবে। ঠিক যেমন বোরখাকে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা ভালোবেসে বোরখা পরবে। মেয়েদের পতিতালয়কে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা নিজেদের পতিত-আলয় গড়ে তুলবে, মুখে মেকআপ করে রাস্তায় ত্রিভঙ্গ দাঁড়িয়ে কুড়ি-পঁচিশ টাকার আশায় নারী-খদ্দেরের জন্য অপেক্ষা করবে।

তা না হলে সারোগেসি, বোরখা, পতিতাবৃত্তি রয়ে যাবে নারী এবং দরিদ্রকে এক্সপ্লয়টেশানের প্রতীক হিসেবে।’’

সারোগেসি নিয়ে যে-ই না আমার ভিন্নমতটি প্রকাশ করেছি, অমনি বদ্ধ জলাশয়ে বিরাট তরঙ্গ উঠলো, আর জলাশয়ের জীবগুলো ক্রুদ্ধ হয়ে আমাকে কামড়ালো, রক্তাক্ত করলো। তারা মেয়েদের শরীরকে পণ্য ভেবে অভ্যস্ত। মেয়েদের অসহায়ত্বের সুযোগে তাদের যৌনাঙ্গ এবং জরায়ু কিনে বা ভাড়া নিয়ে দখল করতে বা হামলা করতে মোটেও আপত্তি করে না। এটিকে তারা অনুচিত কোনও কাজ বলে কোনওদিন মনে করেনি। দাসীর জাতকে, বরং তারা মনে করে, অনেকটা অর্থনৈতিক সুবিধে দেওয়া হয়।

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক চেয়েছিলাম। কিন্তু বিতর্কে কারও ইচ্ছে নেই। তারা প্রতিষ্ঠিত মতটির পক্ষেই থাকতে চায়। তারা আমার কোনও যুক্তি খ-ন করবে না, তারা আমাকে গালি দেবে। সকলেই মনে প্রাণে বিশ্বাস করে, ধনী মেয়েদের সারোগেসির অধিকার থাকতে হবে। কাউকে দেখলাম না সারোগেট মেয়েটির কথা ভাবতে। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু টাকার জন্য সে কেন বাধ্য হচ্ছে ন’মাস অন্যের সন্তানকে গর্ভে বহন করতে, জন্মদান করতে! তার যদি যথেষ্ট টাকা পয়সা থাকতো, তাহলে কি সে এই কাজটি করতো? না, করতো না। তাহলে কী কারণে সারোগেসির প্রশংসা করা হচ্ছে? অবশ্য যে সমাজ পতিতাবৃত্তি টিকিয়ে রাখতে চায়, সে সমাজ তো সারোগেসি টিকিয়ে রাখতে চাইবেই। পতিতাবৃত্তিতে দরিদ্র মেয়ের যৌনাঙ্গ অধিকার করে নেওয়া হয়, ওতে যেমন ইচ্ছে হামলা চলে। সারোগেসিতে দরিদ্র মেয়ের জরায়ু অধিকার করা হয়, ইনভেড করা হয়। ইনভেশানের টাইম আর টাকার পার্থক্য ছাড়া এই দুটোতে আর কোনও পার্থক্য নেই।

কেউ কেউ বলছে, সারোগেসি সারোগেটের ‘চয়েজ’। ঠিক যেমন বলে পতিতাবৃত্তি পতিতাদের ‘চয়েজ’। আসলে কোনওটিই ‘চয়েজ’ নয়। এ দুটো কাজই বাধ্য হয়ে করে মেয়েরা। যখন ‘চয়েজ’ বলে কিছু থাকে না, তখন করে। তখন নিজের শরীরকে বিক্রি করতে বাধ্য হয়।

দারিদ্র্য ঘোচাতে চাইলে দারিদ্রের সুযোগ নিতে হয় না। দারিদ্র্যের কারণে মানুষ যে কাজটি করতে বাধ্য হয়, সে কাজকে ‘চয়েজ’ নাম দিয়ে সমাজের গুরুতর সমস্যাকে কার্পেটের তলায় ঢুকিয়ে দেওয়া অত্যন্ত অন্যায়।

যেহেতু আমি ভিন্নমত প্রকাশ করেছি, মিডিয়াও আমাকে মেনে নেবে না। মিডিয়া বলছে বলিউডের নায়িকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে নাকি কটাক্ষ করেছি, যেহেতু প্রিয়াঙ্কা সম্প্রতি সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করেছে। আমি সারোগেসি সিস্টেমকে কটাক্ষ করেছি, কোনও মানুষকে নয়। ঠিক যেমন আমি বোরখা সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, বোরখা যারা পরতে বাধ্য হয় তাদের করি না, আমি পতিতাবৃত্তি সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, পতিতাদের নয়। যে সমাজে মানুষের বিরুদ্ধে মানুষের হিংসে বিদ্বেষ প্রচ-, সে সমাজে কল্যাণের জন্য কোনও বাক্য উচ্চারণ করার অর্থই হয়ে যায়, এ কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়া। কিছু মানুষ যে এখনও পৃথিবীতে অবশিষ্ট আছে, যারা হিংসে বিদ্বেষের ঊর্ধ্বে উঠতে পারে, সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়ার কথা ভাবতে পারে, দরিদ্র, নির্যাতিত, অবহেলিত মানুষের পক্ষ নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে কথা বলতে পারে, তা মানুষ ভুলেই গেছে। অবশ্য আমাকে অপমান-অপদস্থ করা যত সহজ, তত সহজ দুনিয়াতে অন্য কিছু নয়।

আমাকে ছিঁড়ে কামড়ে রক্তাক্ত করুক, তবু সমাজে সমতা আসুক। মানুষকে পণ্যের বাজারে কেউ ছুড়ে না দিক। মানুষকে ডিগনিটি নিয়ে বাঁচতে দিক। দারিদ্র্য দূর হোক, শোষণ এবং দুঃশাসনের সমাপ্তি হোক।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিনে হলে সমস্যা নেই
একই দিনে হলে সমস্যা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা
বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

আর্চারিতে হলো না সোনা জয়
আর্চারিতে হলো না সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি
সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি

মাঠে ময়দানে

বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা
বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা

দেশগ্রাম

বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর
বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

নগর জীবন