শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক

যে কোনও বিষয় নিয়ে বিতর্ক হওয়া সব সময় খুব ভালো। পক্ষে বিপক্ষে মানুষ তাদের মত প্রকাশ করবে। এতে ধূসর মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনার কোষগুলোয় জল সার পড়বে, স্থবির কোষগুলো নড়ে চড়ে বসবে। যারা দ্বিধান্বিত, তারাও যথেষ্ট যুক্তিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে যে মত, সেটির পাশে আত্মবিশ্বাস নিয়ে দাঁড়াবে। মুশকিল হলো, আমাদের সমাজে বিতর্ককে ভালো চোখে দেখা হয় না। যে মতটি যে কোন কারণেই প্রতিষ্ঠিত, যে মতটি অধিকাংশের মত, সেই মতকেই মুখ বুজে মেনে নিতে হবে সবার; তা না হলে যে ভিন্ন কথা বলবে, তাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে অপদস্থ করা হবে। মানুষ ভিন্নমতকে ভয় পায়, বিতর্কিত খেতাব পাওয়ার আগ্রহ কারও নেই। এ তো সুস্থ সমাজ নয়, যেন এক বদ্ধ জলাশয়।

আমি যখনই উচ্চারণ করেছি ভিন্নমত, আমাকে আঘাত করেছে সমাজের সর্বস্তরের লোক। আমাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে এক ঘরে করেছে। এসব কাহিনি খুব পুরনো নয়। যে পরিবারতন্ত্র এবং পুরুষতন্ত্র সমাজে প্রতিষ্ঠিত, সেটির সার কথা হলো, পুরুষেরা প্রভু আর নারীরা দাসী। এই ছকটিকেই আদর্শ ছক হিসেবে মানুষ হাজার বছর ধরে পালন করছে। আমি বলেছি, এই ছকটি আদর্শ ছক নয়। অমনি গেল গেল রব। পুরুষতন্ত্র ভেসে গেল, পুরুষ ভেসে গেল। না, কিছুই ভাসেনি। নারীতন্ত্র বুঝি এসেই গেল! এতকালের নির্যাতনের প্রতিশোধ নিতে নারীরা বুঝি অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়েই গেল! আমিই নাকি ইন্ধন জোগাচ্ছি। না, পুরুষতন্ত্রের বিপরীত-তন্ত্র কিন্তু নারীতন্ত্র নয়, এর বিপরীত-তন্ত্রটির নাম ‘সমতা’, নারী-পুরুষের সমতা।

সমতাকেও ভীষণ ভয় পুরুষের। তাদের এতকালের রাজত্ব প্রভুত্ব তারা কিছুতেই হারাতে চায় না। সুতরাং ভিন্নমত প্রকাশ করার শাস্তি আমাকে পেতে হচ্ছে প্রায় তিন যুগ। সমাজ কতটা পিছিয়ে থাকলে এমন ঘটতে পারে, তা অনুমান করা কঠিন নয়। সভ্য সমাজে বিতর্ক আর ভিন্নমতের গুরুত্ব অপরিসীম। সভ্য সমাজ গড়ে তুলতে হলে সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। সেটিই তো হচ্ছে না। অশিক্ষা আর কুশিক্ষায় সমাজ টইটম্বুর। এ নিয়ে কথা বলতে গেলেই মূর্খদের ‘অনুভূতিতে আঘাত লাগে’। বদ্ধ জলাশয়ের কীটেরা তরঙ্গকে বড় ভয় পায়। কিন্তু তরঙ্গ না তুলে বদ্ধ জলাশয়কে শুদ্ধ স্বচ্ছ স্রোতস্বিনী করা তো অসম্ভব।

চিন্তাভাবনার ঘরে মরচে ধরে গেছে মানুষের। সরকারি আদেশ মানতে মানতে, জ্বি হুজুর জো হুকুম বলতে বলতে তাদের তালা লেগে গেছে কানে, চোখ হয়ে গেছে অন্ধ। পুরুষতন্ত্রের নিয়মে চলতে চলতে তারা এখন নারীকে দাসীই বলে বিশ্বাস করে। নারীও মানুষ, সমানাধিকার নারীর প্রাপ্য-এই কথাটি বলার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষতন্ত্রের প্রাসাদের পলেস্তারা খসে পড়তে থাকে। আর আমাকে হাতকড়া পরিয়ে দেওয়া হয়, অন্ধকারে ছুড়ে ফেলা হয়, আমার হাত থেকে কেড়ে নেওয়া হয় কলম।

বাংলাদেশের চেয়ে ভারতের সমাজ খুব আলাদা নয়। ধর্মান্ধতা এবং কুসংস্কারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে এখানেও গেল গেল রব ওঠে। বাংলাদেশ যেমন ব্রাত্য করেছে আমাকে, ভারতও ব্রাত্য করে। এই মাত্র ক’দিন আগে আমি সারোগেসি সম্পর্কে আমার মত প্রকাশ করলাম। যেহেতু আমার মতটি প্রতিষ্ঠিত কোনও মত নয়, আমাকে লোকেরা আক্রমণ করলো ধারালো দাঁত নখ বিঁধিয়ে। প্রতিষ্ঠিত মতটি হলো, ধনী এবং ব্যস্ত মেয়েরা সন্তান নিতে চাইলে গরিব মেয়েদের গর্ভ ভাড়া নিতে পারে, এতে ধনীর আশা পূরণ হলো, গরিবের হাতে টাকা এলো। এতে কেউ কোনও দোষ দেখে না। কিন্তু আমার পোড়া চোখ দোষ দেখেছে, এই হলো আমার অপরাধ। আমি মনে করি শরীর বিক্রির জন্য নয়, ভাড়া খাটাবার জন্যও নয়। পরিশ্রম বিক্রি করা যায়, শরীর নয়। শরীর নয়, শরীরের ভেতরে ঢুকে যাওয়া নয়, ঢুকে গিয়ে আক্রমণ, হামলা, জবর দখল নয়।

ভারতে সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করা নতুন কিছু নয়। বলিউডের নায়িকারা বা নায়কের স্ত্রীরা সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করলে আমরা খবর পাই, কিন্তু অহরহই ধনীরা এই সারোগেসি পদ্ধতির আশ্রয় নিচ্ছে, এমন কী ভারতের বাইরে থেকেও দরিদ্র নারীর গর্ভ ভাড়া নিতে লোক আসে। সারোগেসি সম্পর্কে আমার ভিন্নমতটি হলো-

“সারোগেসি বিজ্ঞানের চমৎকার একটা আবিষ্কার বটে। তবে সারোগেসি ততদিন টিকে থাকবে, যতদিন সমাজে দারিদ্র্য টিকে থাকবে। দারিদ্র্য নেই তো সারোগেসি নেই। দরিদ্র মেয়েদের জরায়ু টাকার বিনিময়ে নয় মাসের জন্য ভাড়া নেয় ধনীরা। ধনী মেয়েরা কিন্তু তাদের জরায়ু কাউকে ভাড়া দেবে না। কারণ গর্ভাবস্থায় জীবনের নানা ঝুঁকি থাকে, শিশুর জন্মের সময়ও থাকে ঝুঁকি। দরিদ্র না হলে কেউ এই ঝুঁকি নেয় না। দরিদ্ররাও বাধ্য হয়ে এই ঝুঁকি নেয়।

গৃহহীন স্বজনহীন কোনও শিশুকে দত্তক নেওয়ার চেয়ে সারোগেসির মাধ্যমে ধনী এবং ব্যস্ত সেলিব্রিটিরা নিজের জিনসমেত একখানা রেডিমেড শিশু চায়। মানুষের ভেতরে এই সেলফিস জিনটি, এই নার্সিসিস্টিক ইগোটি বেশ আছে। এসবের ঊর্ধ্বে উঠতে কেউ যে পারে না তা নয়, অনেকে গর্ভবতী হতে, সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হলেও সন্তান জন্ম না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

সারোগেসিকে তখন মেনে নেবো যখন শুধু দরিদ্র নয়, ধনী মেয়েরাও সারোগেট মা হবে, টাকার বিনিময়ে নয়, সারোগেসিকে ভালোবেসে হবে। ঠিক যেমন বোরখাকে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা ভালোবেসে বোরখা পরবে। মেয়েদের পতিতালয়কে মেনে নেবো, যখন পুরুষেরা নিজেদের পতিত-আলয় গড়ে তুলবে, মুখে মেকআপ করে রাস্তায় ত্রিভঙ্গ দাঁড়িয়ে কুড়ি-পঁচিশ টাকার আশায় নারী-খদ্দেরের জন্য অপেক্ষা করবে।

তা না হলে সারোগেসি, বোরখা, পতিতাবৃত্তি রয়ে যাবে নারী এবং দরিদ্রকে এক্সপ্লয়টেশানের প্রতীক হিসেবে।’’

সারোগেসি নিয়ে যে-ই না আমার ভিন্নমতটি প্রকাশ করেছি, অমনি বদ্ধ জলাশয়ে বিরাট তরঙ্গ উঠলো, আর জলাশয়ের জীবগুলো ক্রুদ্ধ হয়ে আমাকে কামড়ালো, রক্তাক্ত করলো। তারা মেয়েদের শরীরকে পণ্য ভেবে অভ্যস্ত। মেয়েদের অসহায়ত্বের সুযোগে তাদের যৌনাঙ্গ এবং জরায়ু কিনে বা ভাড়া নিয়ে দখল করতে বা হামলা করতে মোটেও আপত্তি করে না। এটিকে তারা অনুচিত কোনও কাজ বলে কোনওদিন মনে করেনি। দাসীর জাতকে, বরং তারা মনে করে, অনেকটা অর্থনৈতিক সুবিধে দেওয়া হয়।

সারোগেসি নিয়ে বিতর্ক হোক চেয়েছিলাম। কিন্তু বিতর্কে কারও ইচ্ছে নেই। তারা প্রতিষ্ঠিত মতটির পক্ষেই থাকতে চায়। তারা আমার কোনও যুক্তি খ-ন করবে না, তারা আমাকে গালি দেবে। সকলেই মনে প্রাণে বিশ্বাস করে, ধনী মেয়েদের সারোগেসির অধিকার থাকতে হবে। কাউকে দেখলাম না সারোগেট মেয়েটির কথা ভাবতে। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু টাকার জন্য সে কেন বাধ্য হচ্ছে ন’মাস অন্যের সন্তানকে গর্ভে বহন করতে, জন্মদান করতে! তার যদি যথেষ্ট টাকা পয়সা থাকতো, তাহলে কি সে এই কাজটি করতো? না, করতো না। তাহলে কী কারণে সারোগেসির প্রশংসা করা হচ্ছে? অবশ্য যে সমাজ পতিতাবৃত্তি টিকিয়ে রাখতে চায়, সে সমাজ তো সারোগেসি টিকিয়ে রাখতে চাইবেই। পতিতাবৃত্তিতে দরিদ্র মেয়ের যৌনাঙ্গ অধিকার করে নেওয়া হয়, ওতে যেমন ইচ্ছে হামলা চলে। সারোগেসিতে দরিদ্র মেয়ের জরায়ু অধিকার করা হয়, ইনভেড করা হয়। ইনভেশানের টাইম আর টাকার পার্থক্য ছাড়া এই দুটোতে আর কোনও পার্থক্য নেই।

কেউ কেউ বলছে, সারোগেসি সারোগেটের ‘চয়েজ’। ঠিক যেমন বলে পতিতাবৃত্তি পতিতাদের ‘চয়েজ’। আসলে কোনওটিই ‘চয়েজ’ নয়। এ দুটো কাজই বাধ্য হয়ে করে মেয়েরা। যখন ‘চয়েজ’ বলে কিছু থাকে না, তখন করে। তখন নিজের শরীরকে বিক্রি করতে বাধ্য হয়।

দারিদ্র্য ঘোচাতে চাইলে দারিদ্রের সুযোগ নিতে হয় না। দারিদ্র্যের কারণে মানুষ যে কাজটি করতে বাধ্য হয়, সে কাজকে ‘চয়েজ’ নাম দিয়ে সমাজের গুরুতর সমস্যাকে কার্পেটের তলায় ঢুকিয়ে দেওয়া অত্যন্ত অন্যায়।

যেহেতু আমি ভিন্নমত প্রকাশ করেছি, মিডিয়াও আমাকে মেনে নেবে না। মিডিয়া বলছে বলিউডের নায়িকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে নাকি কটাক্ষ করেছি, যেহেতু প্রিয়াঙ্কা সম্প্রতি সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান লাভ করেছে। আমি সারোগেসি সিস্টেমকে কটাক্ষ করেছি, কোনও মানুষকে নয়। ঠিক যেমন আমি বোরখা সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, বোরখা যারা পরতে বাধ্য হয় তাদের করি না, আমি পতিতাবৃত্তি সিস্টেমকে কটাক্ষ করি, পতিতাদের নয়। যে সমাজে মানুষের বিরুদ্ধে মানুষের হিংসে বিদ্বেষ প্রচ-, সে সমাজে কল্যাণের জন্য কোনও বাক্য উচ্চারণ করার অর্থই হয়ে যায়, এ কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়া। কিছু মানুষ যে এখনও পৃথিবীতে অবশিষ্ট আছে, যারা হিংসে বিদ্বেষের ঊর্ধ্বে উঠতে পারে, সুশিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়ার কথা ভাবতে পারে, দরিদ্র, নির্যাতিত, অবহেলিত মানুষের পক্ষ নিয়ে নিঃস্বার্থভাবে কথা বলতে পারে, তা মানুষ ভুলেই গেছে। অবশ্য আমাকে অপমান-অপদস্থ করা যত সহজ, তত সহজ দুনিয়াতে অন্য কিছু নয়।

আমাকে ছিঁড়ে কামড়ে রক্তাক্ত করুক, তবু সমাজে সমতা আসুক। মানুষকে পণ্যের বাজারে কেউ ছুড়ে না দিক। মানুষকে ডিগনিটি নিয়ে বাঁচতে দিক। দারিদ্র্য দূর হোক, শোষণ এবং দুঃশাসনের সমাপ্তি হোক।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ