শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কয়েকটি কাল্পনিক সিনেমার কাহিনি

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কয়েকটি কাল্পনিক সিনেমার কাহিনি

অনেকেই বলেন কিংবা তাচ্ছিল্য করে বলেন, বাংলাদেশে এখন আর ভালো সিনেমা তৈরি হয় না। পুরনো বা সোনালি দিনের সিনেমার কথা বলে স্মৃতিকাতরতায় ভোগেন এককালের সিনেমাপ্রেমীরা। আমিও একদা এই দলে ছিলাম। তবে এখন নয়, কারণ মূলধারার যোগাযোগমাধ্যম আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে বেশ উপভোগ করছি স্মরণকালের বেশ কিছু মনকাড়া সিনেমা (কাল্পনিক)।

সাম্প্রতিক সময়ে এককালের স্বপ্নের জগৎ বাংলাদেশ ফিল্ম ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনে (সংক্ষেপে এফডিসি) প্রদর্শিত হচ্ছে ‘শিল্পী সমিতি নির্বাচন’ কাল্পনিক নামের পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা সিনেমা। এ দেশে ভালো সিনেমা হয় না কথার অসারতা প্রমাণ করে সিনেমা নির্মাণকারীদের গড়া ১৮টি সংগঠন। প্রতি সংগঠন যদি বছরে একটি করে ভালো সিনেমা নির্মাণের দায়িত্ব নিত তবে আমরা পেতাম ১৮টি ভালো সিনেমা। ১৮ জন দুস্থ শিল্পীকে পুনর্বাসন করলে চলচ্চিত্রাঙ্গন উপকৃত হতো। ১৮টি জেলায় ১৮টি ডিজিটাল বা অত্যাধুনিক সিনেমা হল করলে ঘুরে দাঁড়াত বাংলা সিনেমা। কিন্তু এসবের ধারেকাছেও নেই কেউ। সবাই সব শোনেন, সব বোঝেন তারপর বলেন, সবই শুনলাম, বুঝলাম। আমি অবশ্যই আছি আপনাদের সঙ্গে। তবে তার আগে বলুন আমার চেয়ার কোনটা? এসব সংগঠনের মধ্যে হালের সুপার ডুপার হিট ‘চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি’। মাত্র ৪২৮ জনের এ সংগঠনের সাম্প্রতিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটছে না। দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে এ নির্বাচনের বিজয়ী বা বৈধ সাধারণ সম্পাদক খুঁজে বের করতে হয়েছে। সিনেমা সেটের লালসালু কাপড় দিয়ে ঘেরা বিচার কক্ষে কাঠের হাতুড়ি দিয়ে টেবিলে বা ঘণ্টায় শব্দ করে ‘অর্ডার’ ‘অর্ডার’ বলে রায় ঘোষণার আদলে আজ বাস্তবে দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে বলতে হচ্ছে ‘চেয়ার তুমি কার?’ এ চেয়ার কিছুতেই ছাড়তে নারাজ একজন। এ চেয়ার একমাত্র তার জন্যই জায়েজ। অন্যজন এ চেয়ারে কয়েক মিনিট বসার সুযোগ পেয়েই চেয়ারের গায়ে নিজের নাম নিপুণ হাতে লিখিয়েছেন বলে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হচ্ছে। মাত্র ৪২৮ জনের এ সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে কী মধু আছে তা জানতে পারলে হয়তো সুন্দরবনের মৌয়াল কিংবা মানিকগঞ্জের সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহকারীরাও কারওয়ান বাজারে কাউ কাউ করতেন। কিংবা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা মরিয়া হয়ে প্রতিযোগিতায় নামতেন। কিন্তু বাস্তবে তার লেশমাত্র নেই। এফডিসিতে এখন সেট ফেলে অনেক কিছুই হয়। তবে নিন্দুকরা বলেন, হয় না কেবল ভালো সিনেমা। তবে নির্বাচনের নামে যে অভিনয় হচ্ছে তা দেখলে সিনেমা দেখার প্রয়োজন কোথায়? ঘটনার আলোকে নির্বাচন নামের এ সিনেমায় একজন পীর সাহেবের নাম প্রকাশিত হলো। অতীতের সিনেমায় একজন পীর বা মাজারের খাদেমের সাক্ষাৎ মিলত, যিনি বিপদগ্রস্তদের দোয়া করতেন, সান্ত্বনা দিতেন, পথের দিশা দিতেন কিংবা যাত্রার বিবেকের মতো ‘ভোলামন বলে’ গান গেয়ে সতর্কবাণী উচ্চারণ করতেন। কিন্তু এই পীর সাহেবের নামে একজন মহিলা প্রার্থী সংবাদ সম্মেলন করে যা বলেছেন তা সমগ্র সিনেমাজগৎকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে একজন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী ক্রমাগত অভিযোগ করে চলেছেন কানে দুল পরা এক অভিনেতা এবং প্রার্থীর বিরুদ্ধে। যদিও কাগজে কলমে তিনি ‘নায়ক’ তবে বাস্তবে তিনি কয়টি সিনেমা করেছেন বা কয়টি সফল সিনেমা উপহার দিয়েছেন তার হিসাব খুঁজতে ম্যাগনিফাইং গ্লাস প্রয়োজন। তবে যে সংখ্যা স্পষ্টত প্রকাশিত হয়েছে তা হলো, তার সরাসরি প্রচেষ্টায় ১৮৪ জন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্যপদ হারিয়েছেন। একটি সংগঠনের প্রচেষ্টা থাকে সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করে কলেবর বাড়ানো। কিন্তু এ সংগঠন হেঁটেছে উল্টো পথে। সুতরাং সব মিলিয়ে কেউ যদি দাবি করেন আমরা সফল, আমরা আদৌ বিব্রত নই, আমরা ‘চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নির্বাচন’ (কাল্পনিক) ও সাধারণ সম্পাদকের ‘চেয়ার তুমি কার?’ (কাল্পনিক) নামের দুটি সিনেমা রেকর্ড সময়ে উপহার দিয়েছি; তবে আমাদের গাইতেই হবে ‘ধন্য ধন্য বলি তারে, বেঁধেছে এমনও ঘর (এফডিসি) শূন্যের উপর পোস্তা করে, ধন্য ধন্য বলি তারে।’

কদিন আগে জাতি উপহার পেল ‘বোটক্লাবে নামল পরী’ (কাল্পনিক) নামের আরেকটি অ্যাকশনধর্মী সিনেমা। দেশের অনেকেই জানতেন না হাজার ক্লাবের ভিড়ে বাংলাদেশে ‘বোটক্লাব’ নামেরও একটি ক্লাব আছে। বোটক্লাব নাম শুনলেই যে কেউ ভাবতে পারেন এ ক্লাব নৌকাকেন্দ্রিক। এখানে নৌকাবাইচ, নৌকা ভ্রমণ, নানা রকম নৌকা সংরক্ষণ ও প্রদর্শনী ইত্যাদি হয়। না, এসবের ধারেকাছেও নেই বোটক্লাব। তবে কী আছে সেখানে? এ প্রশ্নের উত্তর জানা গেল হঠাৎ এক রাতে বোটক্লাবে একটি পরীর আবির্ভাব ঘটায়। বাংলা, হিন্দি ও পশ্চিমা সিনেমায় সুন্দরী নারীদের মদ পরিবেশনের ভূমিকায় অন্যায়ভাবে উপস্থাপন করা হয়। কিন্তু ‘বোটক্লাবে নামল পরী’ সিনেমায় এই সুন্দরীর আবির্ভাব মদ পরিবেশনের জন্য নয়, মদ গিলতে। অন্তত তা-ই জানালেন বোটক্লাবের এক কর্মকর্তা। এ যেন সুকান্তের ‘একটি মোরগের কাহিনী’ কবিতার সেই বিখ্যাত উক্তির প্রতিধ্বনি, যেখানে মোরগের প্রাসাদে ঢোকার বর্ণনায় বলা হয়-

‘তারপর সত্যিই সে একদিন প্রাসাদে ঢুকতে পেল,

একেবারে সোজা চলে এলো

ধবধবে সাদা দামি কাপড়ে ঢাকা খাবার টেবিলে

অবশ্যই খাবার খেতে নয়

খাবার হিসেবে॥’

এদিকে সুন্দরী পরীর অভিযোগ তার সরলতার সুযোগে অন্যায়ভাবে তাকে জোরপূর্বক মদ গিলানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এমনি প্রেক্ষাপটে সরব হলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। দেশের এলিট ফোর্সের একদল সশস্ত্র সদস্য পরীর আস্তানায় হানা দিলে বেরিয়ে এলো মদের বোতলের বিশাল সংগ্রহ। বিচিত্র সব আইটেম সংয়ের মতো যোগ হলো লাল বিমানবালার পোশাকে লুঙ্গি ড্যান্স আর নীল শাড়িতে বার্থ ডে কেক ড্যান্স। এভাবে যখন ‘বোটক্লাবে নামল পরী’ (কাল্পনিক) সিনেমা জমে উঠছে, তখন বিয়ের ঘোষণার আগেই ঘোষণা এলো পরীর সঙ্গী ভাইজানরা মামা হতে চলেছেন। হঠাৎ করে একটা সিনেমা শেষ হওয়ার এই নতুন কৌশল হয়তো কাউকে স্বস্তি দিয়েছে। আবার কারও মন ভেঙে দিয়েছে। তবে সাধারণ দর্শক এমন সিনেমা দেখে স্বর্ণযুগের ‘ছুটির ঘণ্টা’ ছবির একটি গান স্মরণ করতেই পারেন, যেখানে বলা হয়-

‘আমাদের দেশটা স্বপ্নপুরী

সাথী মোদের ফুলপরী,

ফুলপরী, লালপরী, লালপরী, নীলপরী

সবার সাথে ভাব করি।’

অতি সম্প্রতি এবং জীবনঘনিষ্ঠ একটি সিনেমার নাম ‘ওরা তিনজন’ (কাল্পনিক) ডিজিটাল যুগের সঙ্গে মানানসই নাম! এ সিনেমার প্রেক্ষাপটও ডিজিটাল। চমৎকার বিজ্ঞাপন, সকল প্রকার ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে প্রচারণা এবং অত্যাধুনিক অফিস বসিয়ে বিভিন্ন কোম্পানির মালামাল বিশেষ ছাড়ে গ্রাহকদের দেওয়ার এক অভিনব ব্যবসা শুরু হয় বাংলাদেশে। করোনাজনিত লকডাউনের মধ্যে ঘরে বসে কাক্সিক্ষত পণ্যবাজার মূল্যের চেয়ে অনেক কম মূল্য পেয়ে খুশি বিরাট ক্রেতা গোষ্ঠী।  একবারও কারও মনে প্রশ্ন জাগল না কী করে ১০০ টাকার পণ্য দিনের পর দিন ৩০-৪০ টাকায় বিক্রি করছে এসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। অধিক পণ্যের আশায় যখন তাদের অ্যাকাউন্টে সাধারণ মানুষের টাকার পাহাড়, তখনই শোনা গেল সেই চিরায়ত বাংলা সিনেমার সংলাপ ‘আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না, অ্যারেস্ট দেম’। সিনেমাটা এখানেই শেষ হলে ভালো হতো। কিন্তু না। দৃশ্যপটে আবির্ভূত হলেন তিন স্বপ্নের তারকা। এ, এফ এবং এম আদ্যাক্ষরের একজন যুগপৎ অভিনেতা ও গায়ক এবং দুজন অফিনেত্রীকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হলো এমনি একটি প্রতারক কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর (শুভেচ্ছা দূত) এবং জনসংযোগ কর্মকর্তারূপে জনগণকে প্রলুব্ধ করার অভিযোগে। এ তিনজনের মধ্যে কাকতালীয়ভাবে আরেকটি মিল হলো, তারা তিনজনই প্রথম সংসার ত্যাগ করেছেন। সিনেমা বা বিনোদন জগতের তারকারা হলেন দর্শকদের স্বপ্নের জগতের মানুষ, অনুকরণীয় চরিত্র বা রোল মডেল। তদুপরি এ তিনজনই যথেষ্ট শিক্ষিত, আধুনিক এবং সফল মানুষ। সুতরাং কোনো পণ্য বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর’ বা জনসংযোগ কর্মকর্তা হওয়ার আগে সেই পণ্য বা কোম্পানি সম্পর্কে তারা খোঁজখবর নেবেন, এটাই ছিল স্বাভাবিক এবং প্রত্যাশিত। কিন্তু তা না করে তারা লাখ লাখ গ্রাহককে প্রলুব্ধ করে পথে বসিয়ে এখন দুঃখ প্রকাশ করছেন। আর এখানেই থেমে আছে ‘ওরা তিনজন’ (কাল্পনিক) নামের সিনেমা। ‘ওরা তিনজন’ই বলেছেন, তারা বিষয়টি বুঝতে পারেননি। নিজের ভালোমন্দ যারা বোঝে না তাদের বলা হয় পাগল। তাই ‘ওরা তিনজন’ সিনেমার টাইটেল সং ‘তিন পাগলে হলো দেখা নদে এসে’।

একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের কল্যাণে রাজধানীর রামপুরা বিনোদন তারকাদের পছন্দের এলাকা ছিল। এ রামপুরাই ২০২১ সালে আলোচনায় এলো ‘কাজের মেয়ে হাজেরা’ (কাল্পনিক) নামের সিনেমার কারণে। হাজেরা নামের একটি মেয়ে গৃহকর্মীর কাজ করতেন, টানা টানা চোখের এককালের নায়িকার বাসায়। পুলিশের খাতায় লিপিবদ্ধ অভিযোগ মোতাবেক তার কাজ বা কর্মঘণ্টা মনঃপূত না হওয়ায় এ নায়িকা ইট দিয়ে হাজেরার মাথা ও বাঁ হাতে আঘাত করে আহত করেন। এলাকাবাসী ৯৯৯-এ কল করে বিষয়টি অবহিত করলে সেই নায়িকার বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। মদ, ইয়াবাসহ আটক হন নায়িকা। আর ন্যায়বিচারের আশায় দিন গুনছেন ‘কাজের মেয়ে হাজেরা’। রামপুরার পশ্চিমে নিকেতনে কেতন উড়িয়ে আলোচনায় আসেন আরেক নায়িকা। তার নিকেতনের একটি বাড়ি থেকে সাত নারীসহ দুই খদ্দেরকে গ্রেফতার করে গুলশান থানা পুলিশ। এতেই চিত্রায়িত হয় ‘দি আনলাকি সেভেন’ (কাল্পনিক) সিনেমা। কারণ রাজধানীর বুকে বহু অনৈতিক কর্মকাণ্ড ঘটলেও সেদিন নিতান্ত ভাগ্যের ফেরেই হয়তো নিকেতনের ১ নম্বর সড়ক থেকে ২ নম্বর কাজের অভিযোগে অন্য ছয়জনের সঙ্গে এ নায়িকাকেও গ্রেফতার হতে হয়। তাকে নিয়ে রাতভর থানায় চলে নানামুখী দেনদরবার। এ নায়িকাকে কেয়ার (দেখভাল) করার জন্য অনেকেই উদ্যোগী হলেও গণমাধ্যম বিষয়টি টের পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত আদালত হয়ে আবার নিজ নিবাসে ফেরেন এ নায়িকা।

দেশের একজন প্রতিমন্ত্রীর ভাইরাল হওয়া কথোপকথনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশবাসী জানতে পারেন ‘এখন তুই হোটেলে আয়’ সিনেমার (কাল্পনিক) কাহিনি। দেশের একশ্রেণির মানুষ টাকা ও ক্ষমতার মহিমায় কত কী যে করতে পারেন, তার বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে এ কাল্পনিক সিনেমায়। এখানে আরও আছে দেশের একজন প্রতিষ্ঠিত নায়িকাকেও কেমন অসম্মানের চোখে দেখেন নব্য রাজনীতিবিদরা তার প্রামাণ্য দলিল। এ কাল্পনিক সিনেমার বিশেষ অংশের শুটিং হয়েছে কানাডা ও দুবাইয়ের বিমানবন্দরে।

সিনেমা জগতের বাইরের অনেক মানুষও ইদানীং অনেক সিনেমা (কাল্পনিক) উপহার দিয়েছেন। এমনি ধরনের কয়েকটি সিনেমা (কাল্পনিক) হলো সাহেদ কেন কারাগারে, সম্রাটের পতন, দ্য ক্যাসিনো, জি কে শামীম, দ্য গ্রেট, মিস্ পাপিয়া, নরসিংদী টু ওয়েস্টিন, ঢেলে দিই, এমপি কেন জেলে, লাখ টাকার পর্দা, হাজার টাকার বালিশ, টাকলুর টিকটক, ডা. সাবরিনা এবং এমপি বড় না মেয়র বড় ইত্যাদি। ‘বাবা তোর দরবারে সব পাগলের খেলা, হরেক রকম পাগল নিয়া মিলাইছ মেলা’ টাইটেল সং দিয়ে কেউ যদি ‘পাগলের খেলা’ নামে সিনেমা বানায়, তবে তাকে কি দোষ দেওয়া যায়?

লেখক : গবেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে