শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মে, ২০২২ আপডেট:

আশা হতাশা স্বপ্ন আর বাস্তবতা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
আশা হতাশা স্বপ্ন আর বাস্তবতা

১. উপমহাদেশের কোনও অঞ্চলেই হিন্দু মুসলমান শিখ খ্রিস্টান দেখতে আলাদা নয়। সবাই একই রকম দেখতে। পূর্বনারীপুরুষ এক হলে এ-ই হয়। চেহারায় কোনও ফারাক থাকে না। অঞ্চলভিত্তিক পার্থক্য থাকে বৈকি, কিন্তু ধর্ম বিশ্বাসের কারণে কোনও পার্থক্য থাকে না বললেই চলে। বাঙালি হিন্দু মুসলমান দেখতে যেমন এক, মালায়ালি বা তামিল হিন্দু মুসলমান দেখতেও এক। মধ্য প্রদেশের ভানোয়ারলাল জৈন আর মোহাম্মদ জামিলও দেখতে এক। সে কারণেই মধ্যপ্রদেশের দিনেশ কুশওয়াহা নামের এক লোক ভানোয়ারলালকে মোহাম্মদ ভেবে নির্যাতন করেছে, নির্যাতন করতে করতে তাকে মেরেই ফেলেছে। দিনেশ কুশওয়াহারের যে প্রচ- ঘৃণা মুসলমানদের ওপর, সেই ঘৃণা আমি আরও অনেক হিন্দুর মধ্যে দেখেছি। বহুকাল আমি ভারতবর্ষে আসছি, বাস করছি, একসময় নির্ভয়ে ধর্ম এবং কুসংস্কারের সমালোচনা করেছি। কিন্তু কোনওদিন এত তটস্থ হয়ে থাকিনি। আজকাল হিন্দুদের কিছু কুসংস্কার, যেসব কুসংস্কার অধিকাংশ হিন্দুই মানে না-সেসব নিয়েও কিছু বলার আগে দু’বার ভাবতে হয়। লক্ষ্য করেছি কিছু হিন্দু অবিকল মুসলমান মৌলবাদীর মতো অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। অথচ হিন্দুদের চিরকালই ধর্ম সম্পর্কে উদারই ভেবে এসেছি। যে কেউ যে কোনও ভগবানকে পুজো করতে পারে, না করলেও ক্ষতি নেই, এমনই যখন সমাজ, সেই সমাজে মৌলবাদী তো জন্ম নেওয়ার কথা নয়। যখন গরুর মাংস খায় বলে মুসলমান যুবকদের পিটিয়ে বা পুড়িয়ে মেরে ফেলে হিন্দু মৌলবাদীরা, তখন ভয় হয়, আমিও তো গরুর মাংস খাই, ভারতে না খেলেও ভারতের বাইরে তো হরদমই খাই। তাহলে কি ওরা আমার গা থেকেও কোনওদিন গরুর মাংস খাওয়ার গন্ধ পাবে এবং আমাকেও একদিন পিটিয়ে মেরে ফেলবে?

জ্ঞানব্যাপী মসজিদের ওজুখানায় শিবলিঙ্গ দেখতে পাওয়া গেছে, সুতরাং এটি আগে মন্দির ছিল, মন্দির ভেঙে জ্ঞানব্যাপী মসজিদ করেছেন সম্রাট ঔরঙ্গজেব- এই তথ্য কিছুদিন আগে সামনে এসেছে। অবশ্য এ নিয়ে মতান্তর আছে। কেউ বলছেন, ওটি শিবলিঙ্গ ছিল না, ওটি ছিল ফোয়ারা। কিন্তু কী করে প্রমাণ হবে ওটি কী ছিল? সুপ্রিম কোর্টের ওপর সমস্যার সমাধান করার দায়িত্ব পড়েছে। একদিক থেকে ভালো, কোনও গোষ্ঠীর ওপর দায়িত্বটি পড়েনি। সুপ্রিম কোর্ট যে কোনও গোষ্ঠী বা সংগঠনের চেয়ে, এমনকি সরকারের চেয়েও, দেখা গেছে, বেশি নিরপেক্ষ। কাশীর বিশ্বনাথ মন্দির ভেঙেছিলেন ঔরঙ্গজেব, এ কথা অনেকেই জানে। তিনি যদি হিন্দু বিদ্বেষের কারণে ওটি ভেঙে থাকেন, তাহলে, কেউ কেউ প্রশ্ন করছে, অন্য মন্দিরে দান কেন করতেন তিনি? ইতিহাসবিদ অড্রে ট্রাশকি লিখেছেন, ঔরঙ্গজেব শুধু মন্দির ধ্বংস করেননি, কিছু মন্দিরে দানও করেছেন। ভারতীয় ইতিহাসবিদ প্রদীপ কেশারবানি লিখেছেন, ঔরঙ্গজেব সোমেশ্বর মহাদেব মন্দির, উজ্জয়নের মহাকালেশ্বর মন্দির, চিত্রকূটের বালাজি মন্দির, গৌহাটির উমানন্দ মন্দির, এমনকি দক্ষিণ ভারতেরও কিছু মন্দিরে দান করেছেন। দান যাঁরা করেন, তাঁরা ভাঙেন কেন? ভাঙার পেছনে ইতিহাসবিদরা বলেন মূলত রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। হয়তো দানের পেছনেও আছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। কেউ কেউ মন্দির ভেঙেছেন লুটপাটের উদ্দেশ্যে। কাশ্মীরের হিন্দু রাজা হর্ষ তো বৌদ্ধ মন্দির এমনকি হিন্দু মন্দিরও ধ্বংস করেছেন। মুসলমান মাত্রই মন্দির ধ্বংস করেছেন, হিন্দু মাত্রই মন্দির রক্ষা করেছেন, তা সব সময় ঠিক নয়।

যা বলছিলাম, উপমহাদেশের হিন্দু মুসলমান দেখতে একই রকম। তাই বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী যখন প্রকাশ করেন তিনি হিন্দু, তাঁরই কিছু মুসলমান ভক্ত তখন বিস্মিত হয়, বিমর্ষ হয়। চঞ্চল চৌধুরীকে তখন আর অভিনেতা হিসেবে নয়, হিন্দু হিসেবে, বিধর্মী হিসেবে দেখতে শুরু করে। ভালোবাসার বদলে অসন্তোষ আর অবজ্ঞা ছিটকে বেরোয়। হিন্দুর প্রতি মুসলমানের ঘৃণা এবং মুসলমানের প্রতি হিন্দুর ঘৃণা এত চরমে উঠেছে যে আমার বড় আশঙ্কা হয়। এই ঘৃণার শেষ কবে, জানতে ইচ্ছে করে। হিন্দুদের কেউ কেউ বলতে শুরু করেছে, কুতুব মিনারের তলায় মন্দির আছে, তাজমহলের তলায় মন্দির আছে, সেগুলোও তাদের ফেরত চাই। কেউ আবার এও বলছে সব মসজিদকেই মন্দির করে ফেলা হবে এবং সব মুসলমানকেই ভারত থেকে তাড়ানো হবে। ওদিকে পাকিস্তানে তো হিন্দু মেয়েদের অনেককেই তুলে নিয়ে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করেছে মুসলমান লোকেরা। বাংলাদেশ থেকে অনেক হিন্দুই ভয়ে দেশ ত্যাগ করছে।

মাঝে মাঝে মনে হয় ভারতের মুসলমানরা হয়তো দেশভাগের সময় ভুলই করেছিল পাকিস্তানে চলে না গিয়ে। তাদের বংশধরদের এখন রাস্তাঘাটে জয় শ্রী রাম বলে নির্যাতন থেকে বাঁচতে হয়, গরুর মাংস কখনও খায় না বলে ঘোষণা দিয়ে পার পেতে হয়, হিন্দু মেয়েকে বা ছেলেকে ভালোবাসলেও বিয়ে করা থেকে বিরত থাকতে হয় কারণ বিয়ে করলে লাভ জিহাদের অপরাধে হয়তো খুন হতে হবে। ওদিকে বাংলাদেশ থেকেও হয়তো সব হিন্দুরই ভারতে চলে আসা উচিত ছিল সাতচল্লিশেই। সেই তো আসতে হচ্ছে কয়েক যুগ ধরে। জন্মভূমির মাটি আঁকড়ে নির্ভয়ে নিশ্চিন্তে ক’জন হিন্দু বাংলাদেশে বাস করতে পারছে! লক্ষ করেছি আমার কিছু বাংলাদেশি হিন্দু বন্ধু তাদের পুত্র কন্যার নামে কোনও পদবি যোগ করেনি। পদবিবিহীন বাংলা নাম হিন্দু আর মুসলমানকে আলাদা করতে পারে না। নিরাপত্তার জন্য যদি পদবি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয় তাদের, নিশ্চয় অনুমান করতে পারি কী ভীষণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে তারা।

এই উপমহাদেশ ভাগ হলো হিন্দু মুসলমানে হিংসে দ্বেষ ঘৃণা বন্ধ হওয়ার জন্য। বন্ধ তো হয়নি, বরং দিনে দিনে তা বেড়েছে। মৌলবাদ যত বাড়ে, ঘৃণা তত বাড়ে। গোটা উপমহাদেশ জুড়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ ধর্মীয় সম্প্রদায় সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ওপর কোনও না কোনওভাবে নির্যাতন চালিয়েই যাচ্ছে। তবে সম্প্রদায়ের সকলে নির্যাতন চালায় না। সব সম্প্রদায়েই আছেন উদার, নীতিমান, দাঙ্গাবিরোধী, ঘৃণাবিরোধী, অসাম্প্রদায়িক মানবিক মানুষ। এঁরা আছেন বলেই এখনও আশা জাগে। এখনও ভরসা পাই। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান যখন সংখ্যালঘু হিন্দুর নিরাপত্তার জন্য রাস্তায় নামে, সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু যখন সংখ্যালঘু মুসলমানের পক্ষে স্লোগান দেয়, এর চেয়ে সুন্দর দৃশ্য আর কিছু হতে পারে না। যে মানুষ নিজের ধর্মগোষ্ঠীর পক্ষ নিয়ে অন্য ধর্মগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঘৃণা ছুড়ে দিচ্ছে, তারা নমস্য নয়। নমস্য তাঁরাই, যাঁরা নিঃস্বার্থ।

বুদ্ধিমান মানুষেরা কাল্পনিক ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করার ঘরবাড়িকে অর্থাৎ প্রার্থনালয়কে জাদুঘর বানায়, আর গড়ে তোলে বিজ্ঞান আকাডেমি, ন্যাচারাল হিস্টরি মিউজিয়াম, আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়, আধুনিক হাসপাতাল, গড়ে তোলে সবার জন্য শিক্ষা আর স্বাস্থ্য প্রকল্প, দরিদ্র আর ধনীর ব্যবধান কমিয়ে ফেলার প্রকল্প। ধর্ম আর কুসংস্কার নিয়ে পড়ে থাকলে সমাজকে সভ্য করা যায় না; নারীর সমানাধিকার, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা সব মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে।

সেদিন জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে কিছু মন্তব্য করার জন্য দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রতনলালকে গ্রেফতার করা হলো। তিনি যা লিখেছিলেন সামাজিক মাধ্যমে, তা নাকি হিন্দুর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে। অধ্যাপক রতনলাল জামিন পেয়েছেন। পাকিস্তান আর বাংলাদেশেও মুসলমান মৌলবাদীরা তাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে এই অভিযোগ করে ধর্মান্ধতাবিরোধী প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবীদের জেলের ভাত খাইয়ে ছাড়ে। দেশছাড়া করে ছাড়ে। গোটা উপমহাদেশেই যে বাকস্বাধীনতাবিরোধী পুরোনো ব্রিটিশ আইনটি আজও বহাল তবিয়তে বিরাজ করছে, সেটির অবলুপ্তি দরকার। এবং নতুন করে জারি হওয়া আরও কতক বাকস্বাধীনতাবিরোধী ডিজিটাল আইনেরও অবলুপ্তি দরকার।

২. যখন সৌদি আরবের মতো চরম রক্ষণশীল দেশের মেয়েরা সব নারীকর্মী নিয়ে বিমান ওড়াচ্ছে, যখন নারীকর্মীদের গায়ে বোরখা বা হিজাবের চিহ্ন নেই, পরছে আঁটসাঁট পোশাক, তখন বাংলাদেশের নরসিংদী স্টেশনে জিন্স আর টিশার্ট পরার অপরাধে এক মেয়েকে একপাল লোক জনসমক্ষে হেনস্তা করেছে, পিটিয়েছে, চরম বর্বরতা করেছে, গায়ের কাপড় টেনে খুলে নিয়েছে। আমি অবাক হইনি। আমার আশঙ্কা, বাংলাদেশে সেই দিনটির হয়তো আসতে খুব দেরি নেই যেদিন হিজাব বা বোরখা না পরার অপরাধে রাস্তাঘাটে মেয়েদের পেটাতে পেটাতে হাড়গোড় ভেঙে ফেলবে লোকেরা, আধমরা ফেলে রাখবে, অথবা মেরেই ফেলবে।

আমাদের পূর্বপুরুষনারীরা ন্যাংটো থাকতো। বন্য পশু হত্যা করে খেতো। কাঁচা খেতো, এরপর আগুন জ্বালাতে শেখার পর আগুনে পুড়িয়ে খেতো। পশুর চামড়া গায়ে পরে শীত নিবারণ করতো। কয়েক লক্ষ বছর আমাদের পূর্বপুরুষনারীরা ওভাবেই জীবন কাটিয়েছে। আমরা তাদের বংশধর। আমরা কাপড় আবিষ্কার করেছি মাত্র কয়েক হাজার বছর আগে। আমরা ধর্মও আবিষ্কার করেছি কয়েক হাজার বছর আগে। এক বা একাধিক সৃষ্টিকর্তাকে কল্পনা করেছি, তাঁদের নিয়ে গল্প রচনা করেছি। এখন আমাদের রচিত সেই সৃষ্টিকর্তাকে দিয়ে আমরা বলাচ্ছি আমাদের যৌনাঙ্গ অশ্লীল, আমাদের স্তন অশ্লীল, আমাদের নিতম্ব অশ্লীল, আমাদের কেশ অশ্লীল, আমাদের সৌন্দর্য অশ্লীল, সে কারণে এসব আড়াল করে রাখতে হবে। শুধু তাই নয়, আমাদের এটা খাওয়া চলবে না, ওটা ছোঁয়া চলবে না। মোদ্দা কথা, আমাদের কোনও অধিকার নেই।

বিশাল বিশ্বব্রহ্মান্ডে মানুষ নামক প্রজাতি অতি স্বল্প আয়ু নিয়ে জন্ম নেয়। এই স্বল্প আয়ুর মানুষ শুধু মানুষের নয়, পৃথিবীর আরও সব প্রাণীর জীবন দুর্বিষহ করে ছেড়েছে। হিংসে, দ্বেষ, ঘৃণা, বর্বরতা মানুষের চরিত্রে প্রবলভাবে উপস্থিত। বৈষম্যে ভরপুর এক সমাজ তৈরি করেছি আমরা। রাষ্ট্রও তৈরি করেছি আমরা, যেটি অনেক সময় আমাদের বিপক্ষে অবস্থান নেয়।

আমাদের এখন আর জানতে বাকি নেই যে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু মানুষ।

যেদিন থেকে বস্ত্র পরিধান করেছে মানুষ, সেদিন থেকে কৃত্রিমতা মানুষের ছায়াসঙ্গী। যত বেশি বস্ত্র, তত বেশি কপটতা। তবে বস্ত্র পরিধানের প্রয়োজন হলে সে তো পরতেই হবে। শীতকালে ঘরের বাইরে বেরোলে আমাদের বস্ত্রের প্রয়োজন হয়, শীতকালে আমরা বস্ত্র পরবো, এ নিয়ে কোনও দ্বিমত নেই। কিন্তু গরমকালে আমাদের বস্ত্রের প্রয়োজন হয় না, বস্ত্র না পরাই এই ক্ষেত্রে উচিত; বস্ত্র পরলেও যত কম বস্ত্র পরা যায়, ততই ভালো। মানুষ তার বুদ্ধি দিয়ে শারীরিক প্রয়োজন মেটাতে পেরেছে, এবং ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে খাপ খাওয়াতে পেরেছে, পেরেছে বলেই আর সব মানুষ প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেলেও স্যাপিয়েন নামক মানুষ প্রজাতি আজও পৃথিবীতে টিকে আছে। সত্যি কথা বলতে, উলঙ্গ যে কোনও প্রাণীর মতো উলঙ্গ মানুষ দেখতে সুন্দর। সেটিই মানুষের আসল পরিচয়। মেকি একটি সমাজ তৈরি করে, সেই সমাজে মেকি একটি মূল্যবোধ দাঁড় করিয়ে, মানুষ যেভাবে ভয়ঙ্কর রকম মেকি হয়ে উঠেছে, প্রয়োজনের বাইরে অতিরিক্ত যে বস্ত্র, সেই মেকি বস্ত্র নিয়ে বর্বরতা করছে, এর একটিই সমাধান অতিরিক্ত বস্ত্রকে বিদেয় করা। কৃত্রিমতা আর কপটতা ঝরে যাবে মেকি বস্ত্র ঝরে গেলে।

৩. মুতাজিলাদের সময় ছিল আলোকিত যুগ। বাগদাদ তখন শিক্ষায়, শিল্পে, সংস্কৃতিতে অত্যন্ত উন্নত। নবম শতকে শুরু হয়ে প্রায় দুশ বছর ছিল সেই মুতাজিলা যুগ। বিজ্ঞানী, দার্শনিক, যুক্তিবাদী, মুক্তচিন্তকদের যুগ। ইসলামের ইতিহাসে ওই যুগকেই বলা হয় স্বর্ণযুগ। ওই স্বর্ণযুগের পতন ঘটিয়েছিল মৌলবাদী সন্ত্রাসীরা। চাইছি অন্ধকার কেটে গিয়ে মুতাজিলা যুগের মতো আলোকিত স্বর্ণযুগ আবার আসুক।

৪. পরকাল বলে কিছু নেই জানার পরও বড় ইচ্ছে হয় পরকাল বলে কিছু থাকুক। থাকলে আমি আমার মা’কে আবার দেখতে পাবো। মা’র সঙ্গে মধু আর দুধের সাগরের পাড় ধরে হেঁটে হেঁটে কত না-বলা-কথা বলতে পারবো। পরিবারে কী ঘটেছে, এমনকি পৃথিবীতে কী ঘটেছে সব শোনাতে পারবো। আমার মা তো বেহেস্তে যাবেনই, আর আমি? যদি আল্লাহর কাছে সততা-উদারতার মূল্য থাকে তাহলে আমি বেহেস্তে, যদি আল্লাহকে মহান মহান বলে জপাটারই মূল্য থাকে শুধু, তাহলে আমি দোজখে। দোজখে গেলে মা আমার জন্য সুপারিশ করে করে আমাকে দোজখ থেকে বেহেস্তে নিয়ে আসার চেষ্টা তো করবেনই। আর আল্লাহ যেহেতু সুপারিশ শোনেন, হয়তো আমি দোজখ থেকে উঠে আসতে পারবো। মা’র যেহেতু হুর নিয়ে কোনও লীলার ব্যাপার নেই, আমারও নেই, আমরা তো দিব্যি অঢেল সময় পাবো নিজেদের জন্য।

পরকাল থাকলে আমিই সবচেয়ে সুখী হতাম।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা