শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ জুলাই, ২০২২

স্বাস্থ্য খাত আর গণমানুষের দারিদ্র্য

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত আর গণমানুষের দারিদ্র্য

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির মেধাবী শিক্ষক প্রফেসর আবুল বারকাত আন্তর্জাতিকমানের গবেষক। তার রাজনৈতিক-দৃষ্টিভঙ্গির অনেক কিছুর সঙ্গেই এবং অন্য-সব বক্তব্যের সঙ্গে আমি একমত নই। তবে তিনি আমার অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষক। তাঁর বক্তব্যের অনেক কিছুর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেও এ কথা অকাতরে স্বীকার করবেন সবাই-তিনি এই দেশের গণমানুষের অর্থনীতির একজন অদম্য পরিশ্রমী ও আত্মত্যাগী গবেষক; সেটার প্রমাণ তিনি দিয়ে যাচ্ছেন অবিরাম। নিজের সহধর্মিণী প্রফেসর ডা. সাহিদা আখতারকে তাঁর ক্যান্সার-আক্রান্ত জীবনের শেষ-প্রান্তে শয্যাশায়ী রেখেও, ড. আবুল বারকাত রাত-দিন আহার-নিদ্রার সময়-রুটিন গোলমাল করে দিয়ে তাঁর গবেষণা-কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন প্রচন্ড দৃঢ়তায়। তিনি করোনা সংক্রমণের ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যেও, নিজের দুর্বল-শরীরের কষ্ট নিয়ে প্রচন্ড দুঃসাহসী ছিলেন তাঁর সর্বশেষ গবেষণা-কাজ সম্পাদনে। প্রকাশিত হয়েছে তাঁর বিশালকায় গবেষণাগ্রন্থ ‘বড় পর্দায় সমাজ-অর্থনীতি-রাষ্ট্র : ভাইরাসের মহাবিপর্যয় থেকে শোভন বাংলাদেশের সন্ধানে।’ ২০২০ সালে সেই করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহ দিনগুলোর মধ্যেই প্রকাশিত হয় এই গণমানুষের অর্থনীতির অসামান্য এক গবেষণা-দলিল। (অত্যন্ত বেদনার খবর-বইটির অন্যতম প্রকাশক এবং গণমানুষের অর্থনীতিবিদ-বারকাতের জীবনসঙ্গী প্রফেসর ডা. সাহিদা আখতার এই বইটি প্রকাশের বছরকালের মধ্যেই সেই গুরুতর-ব্যাধির কাছে হার মানতে বাধ্য হন, অকালে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। অসামান্য মানবদরদি এক চিকিৎসাবিদ এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব ডা. সাহিদা আখতার বারডেম হাসপাতালের প্রফেসর ছিলেন। দেশ হারালো এক অসাধারণ গণমানুষ-বন্ধু চিকিৎসা-বিশেষজ্ঞকে)।

প্রায় পৌনে সাত শ পাতার এবং প্রায় পৌনে তিন লাখ শব্দের এই গবেষণা-বইটিতে আমাদের রাষ্ট্রের গণমানুষের তথা সারা বিশ্বের মানবসমাজের প্রতিটি সদস্যের জীবনযাপন কষ্টের অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ, শোষক ও শোষিতের আসল চরিত্র ও প্রাসঙ্গিক সমাজ-সংকটের বিচিত্র-চিত্রের নানা-বিষয়। আলোচিত ও মূল্যায়িত হয়েছে, অসামান্য সব মন্তব্য ও অভিমত দেওয়া হয়েছে। এই নিবন্ধে শুধু বাংলাদেশের মানুষের স্বাস্থ্য খাত নিয়েই আলোচনা করা হচ্ছে।

এই বইয়ের স্বাস্থ্য খাত বিষয়ক অনুচ্ছেদে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাতের দশা ‘মহাদুর্দশাগ্রস্ত’ মন্তব্য করে বলা হয়েছে, “জনগণের জন্য ‘ভিক্ষাসম’ স্বাস্থ্য খাতে আমাদের সরকারি বরাদ্দ বিশ্বের ১৮৯টি দেশের মধ্যে ১৮৮তম অর্থাৎ সর্বনিম্নে (আমাদের পরে আছে শুধু পাপুয়া নিউগিনি); স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ মাত্র ২.৪  শতাংশের সমপরিমাণ। অথচ জনগণের স্বাস্থ্য রাষ্ট্র দেখবে বলে সংবিধান অঙ্গীকার করছে।’’

একই পাতার শেষাংশে আছে-‘‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি ও ব্যয়বহুল-অসংক্রামক (ক্রনিক অ্যান্ড এক্সপেন্সিভ নন-কমিউনিক্যাবল ডিজিজ) রোগের বিস্তৃতি ও চিকিৎসায় ব্যক্তিগত ব্যয়ের উচ্চহারের কারণে প্রতি বছর প্রায় ৫০ লাখ অদরিদ্র মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যান।’’

বইটির ৩৫০ পাতায় ‘দেশবাসীর স্বাস্থ্য ও মন কোনোটাই ভালো নেই’ মন্তব্য করে বলা হয়েছে : ‘‘১. ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় ৯ কোটি মানুষ সরকারি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ থেকে কার্যত বঞ্চিত। ২. প্রতি বছর যে ৯ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করেন তার অর্ধেকই ৫ অথবা কম বয়সের শিশু। আরও লজ্জাজনক কথা, ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ দারিদ্র্য-উদ্ভূত। নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় মাথাপিছু ব্যয় মাত্র ১৩ টাকা, ডায়রিয়ায় ১৭ টাকা, হামে ১২ টাকা এবং যক্ষ্মায় ৯০০ টাকা। উল্লেখ্য, যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যার দিক থেকে পৃথিবীতে আমাদের অবস্থান এখনো অনেক ওপরের দিকে। ৩. প্রায় সাড়ে ৮ কোটি মানুষ সুপেয় পানির অভাবে মরণব্যাধি আর্সেনিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে আছেন। ধনীদের তুলনায় দরিদ্র মানুষের আর্সেনিকোসিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১১ গুণ বেশি। ৪. প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষ হাইপারটেনশন-এ ভোগেন বয়স্কদের মধ্যে ৬০ শতাংশ বা বেশি। ৫. প্রায় ১০ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিস রোগী। ৬. প্রায় ১৪ শতাংশ মানুষ ক্রনিক কিডনি রোগে ভোগেন। ৭. প্রায় ১৮-২০ লাখ মানুষ হার্টের সমস্যায় ভোগেন। ৮. প্রায় দেড় কোটি মানুষের আছে থাইরয়েড সমস্যা। ৯. প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ ক্যান্সারে ভোগেন। স্তন ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা হবে আনুমানিক ২৩ লাখ। ১০. প্রায় ২.৫-৩ কোটি মানুষের আছে অস্টিও-আরথ্রাইটিস। ১১. প্রায় দেড় কোটি মানুষ ভোগেন সিওপিডিসহ অ্যাজমায়।”

মুক্তিযোদ্ধা আবুল বারকাত বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের রক্ষক-দাবিদার ক্ষমতাসীন পক্ষের একনিষ্ঠ সমর্থক (তবে সব ধরনের মৌলবাদ-সাম্প্রদায়িতা লালন-পোষণের ঘোরবিরোধী) বুদ্ধিজীবী গবেষক হিসেবে কখনই বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের ব্যর্থতাগুলোর ইতিবাচক ও যুক্তিসিদ্ধ, তথ্যসমৃদ্ধ সমালোচনার বিপক্ষে যাবেন না অবশ্যই, তিনি তা করতেই পারেন না। সেই-তিনি যখন এই সরকারের স্বাস্থ্য খাতে ব্যর্থতার এই ‘করুণ-চিত্র’ লিপিবদ্ধ করেন তাঁর অত্যন্ত শ্রমসাধ্য গবেষণা গ্রন্থে তখন তো আর কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ লাগে না, আওয়ামী লীগ সরকারের একটানা সাড়ে ১৩ বছরের ‘অপরিসীম’ উন্নয়ন কর্মকান্ডের অন্তঃসারশূন্যতার ব্যাপারে। এর পাশাপাশি আরও ভয়াবহ চিত্র পাচ্ছি আমরা সাম্প্রতিক আরেক রিপোর্টে। ১৫ জুলাই শীর্ষস্থানীয় বাংলা দৈনিক পত্রিকায় প্রথম পাতায় শীর্ষ-শিরোনাম রিপোর্ট হচ্ছে-‘স্বাস্থ্যকর খাবার কিনতে পারে না ৭৩% মানুষ।’ বাংলাদেশের ৭৩ শতাংশ মানুষ তাদের দৈনন্দিন স্বাস্থ্যকর খাবারের ২৭৬ টাকা জোগাড় করতে অক্ষম। জাতিসংঘসহ পাঁচটি বৈশ্বিক সংস্থার রিপোর্টে এ তথ্য উঠে এসেছে।          

সম্প্রতি ‘বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টি পরিস্থিতি’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনটি যৌথভাবে প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন সংস্থা, ইউনিসেফ, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই পাঁচ সংস্থার প্রতিবেদন বলছে-‘২০১৯ সালে স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য একজন মানুষের দৈনিক প্রয়োজন হতো ২৭২ টাকা ১৬ পয়সা। ওই সময় দেশের ১১ কোটি ৯৮ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যকর খাবার কেনার সামর্থ্য ছিল না। ২০২০ সালে দৈনিক স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য খরচ বেড়ে হয় ২৭৫ টাকা ৭৬ পয়সা। কিন্তু দেশের ১২ কোটি ১১ লাখ মানুষের দৈনিক ওই পরিমাণ টাকা খরচ করার সামর্থ্য নেই। এই সামর্থ্যহীন মানুষ মোট জনসংখ্যার ৭৩.৫ শতাংশ।

অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতের ওই গবেষণা গ্রন্থ এবং পাঁচ বিশ্ব সংস্থার সাম্প্রতিক প্রতিবেদন সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ দেয় এই দেশে স্বাস্থ্য খাতের চিকিৎসা কার্যক্রম নিদারুণ দুরবস্থায় রয়েছে। অপুষ্টি-আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এই দেশে সত্তর শতাংশের বেশি, প্রায় ১৫ কোটি মানুষ যথাযথ চিকিৎসা সুবিধা থেকে বঞ্চিত, তারা সবাই-ই রোগে-শোকে ভুগে ভুগে দিশাহারা।

তাহলে আওয়ামী লীগের একটানা সাড়ে ১৩ বছরের ক্ষমতাসীন থাকাকালের ‘অপরিসীম’ উন্নয়নের সুফল কোথায় গেল! এর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অদক্ষতা ও দুর্নীতির ফলে সড়ক দুর্ঘটনা অবিরাম বেড়ে চলায় প্রচুর সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ঘটছে অকালে। আহত ও পঙ্গু হচ্ছে অসংখ্য মানুষ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে অনেকে খুনোখুনির শিকার হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন, আহত ও পঙ্গু হচ্ছেন। হতাশাজনক পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হওয়ায় আত্মহত্যা প্রবণতাও বাড়ছে। এ সবই সরকারের সুশাসন দিতে না-পারার ব্যর্থতার কারণে।

গণতন্ত্রহীন দশায় কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতাধরদের ব্যর্থতার মাত্রা প্রতিদিন বেড়ে চলেছে, এ অবস্থা থেকে মানুষ মুক্তি চায়, প্রকৃত গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

এই মাত্র | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৬ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৩৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা