শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ জুলাই, ২০২২

স্বাস্থ্য খাত আর গণমানুষের দারিদ্র্য

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত আর গণমানুষের দারিদ্র্য

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির মেধাবী শিক্ষক প্রফেসর আবুল বারকাত আন্তর্জাতিকমানের গবেষক। তার রাজনৈতিক-দৃষ্টিভঙ্গির অনেক কিছুর সঙ্গেই এবং অন্য-সব বক্তব্যের সঙ্গে আমি একমত নই। তবে তিনি আমার অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষক। তাঁর বক্তব্যের অনেক কিছুর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেও এ কথা অকাতরে স্বীকার করবেন সবাই-তিনি এই দেশের গণমানুষের অর্থনীতির একজন অদম্য পরিশ্রমী ও আত্মত্যাগী গবেষক; সেটার প্রমাণ তিনি দিয়ে যাচ্ছেন অবিরাম। নিজের সহধর্মিণী প্রফেসর ডা. সাহিদা আখতারকে তাঁর ক্যান্সার-আক্রান্ত জীবনের শেষ-প্রান্তে শয্যাশায়ী রেখেও, ড. আবুল বারকাত রাত-দিন আহার-নিদ্রার সময়-রুটিন গোলমাল করে দিয়ে তাঁর গবেষণা-কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন প্রচন্ড দৃঢ়তায়। তিনি করোনা সংক্রমণের ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যেও, নিজের দুর্বল-শরীরের কষ্ট নিয়ে প্রচন্ড দুঃসাহসী ছিলেন তাঁর সর্বশেষ গবেষণা-কাজ সম্পাদনে। প্রকাশিত হয়েছে তাঁর বিশালকায় গবেষণাগ্রন্থ ‘বড় পর্দায় সমাজ-অর্থনীতি-রাষ্ট্র : ভাইরাসের মহাবিপর্যয় থেকে শোভন বাংলাদেশের সন্ধানে।’ ২০২০ সালে সেই করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহ দিনগুলোর মধ্যেই প্রকাশিত হয় এই গণমানুষের অর্থনীতির অসামান্য এক গবেষণা-দলিল। (অত্যন্ত বেদনার খবর-বইটির অন্যতম প্রকাশক এবং গণমানুষের অর্থনীতিবিদ-বারকাতের জীবনসঙ্গী প্রফেসর ডা. সাহিদা আখতার এই বইটি প্রকাশের বছরকালের মধ্যেই সেই গুরুতর-ব্যাধির কাছে হার মানতে বাধ্য হন, অকালে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। অসামান্য মানবদরদি এক চিকিৎসাবিদ এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব ডা. সাহিদা আখতার বারডেম হাসপাতালের প্রফেসর ছিলেন। দেশ হারালো এক অসাধারণ গণমানুষ-বন্ধু চিকিৎসা-বিশেষজ্ঞকে)।

প্রায় পৌনে সাত শ পাতার এবং প্রায় পৌনে তিন লাখ শব্দের এই গবেষণা-বইটিতে আমাদের রাষ্ট্রের গণমানুষের তথা সারা বিশ্বের মানবসমাজের প্রতিটি সদস্যের জীবনযাপন কষ্টের অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ, শোষক ও শোষিতের আসল চরিত্র ও প্রাসঙ্গিক সমাজ-সংকটের বিচিত্র-চিত্রের নানা-বিষয়। আলোচিত ও মূল্যায়িত হয়েছে, অসামান্য সব মন্তব্য ও অভিমত দেওয়া হয়েছে। এই নিবন্ধে শুধু বাংলাদেশের মানুষের স্বাস্থ্য খাত নিয়েই আলোচনা করা হচ্ছে।

এই বইয়ের স্বাস্থ্য খাত বিষয়ক অনুচ্ছেদে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাতের দশা ‘মহাদুর্দশাগ্রস্ত’ মন্তব্য করে বলা হয়েছে, “জনগণের জন্য ‘ভিক্ষাসম’ স্বাস্থ্য খাতে আমাদের সরকারি বরাদ্দ বিশ্বের ১৮৯টি দেশের মধ্যে ১৮৮তম অর্থাৎ সর্বনিম্নে (আমাদের পরে আছে শুধু পাপুয়া নিউগিনি); স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ মাত্র ২.৪  শতাংশের সমপরিমাণ। অথচ জনগণের স্বাস্থ্য রাষ্ট্র দেখবে বলে সংবিধান অঙ্গীকার করছে।’’

একই পাতার শেষাংশে আছে-‘‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি ও ব্যয়বহুল-অসংক্রামক (ক্রনিক অ্যান্ড এক্সপেন্সিভ নন-কমিউনিক্যাবল ডিজিজ) রোগের বিস্তৃতি ও চিকিৎসায় ব্যক্তিগত ব্যয়ের উচ্চহারের কারণে প্রতি বছর প্রায় ৫০ লাখ অদরিদ্র মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যান।’’

বইটির ৩৫০ পাতায় ‘দেশবাসীর স্বাস্থ্য ও মন কোনোটাই ভালো নেই’ মন্তব্য করে বলা হয়েছে : ‘‘১. ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় ৯ কোটি মানুষ সরকারি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ থেকে কার্যত বঞ্চিত। ২. প্রতি বছর যে ৯ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করেন তার অর্ধেকই ৫ অথবা কম বয়সের শিশু। আরও লজ্জাজনক কথা, ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ দারিদ্র্য-উদ্ভূত। নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় মাথাপিছু ব্যয় মাত্র ১৩ টাকা, ডায়রিয়ায় ১৭ টাকা, হামে ১২ টাকা এবং যক্ষ্মায় ৯০০ টাকা। উল্লেখ্য, যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যার দিক থেকে পৃথিবীতে আমাদের অবস্থান এখনো অনেক ওপরের দিকে। ৩. প্রায় সাড়ে ৮ কোটি মানুষ সুপেয় পানির অভাবে মরণব্যাধি আর্সেনিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে আছেন। ধনীদের তুলনায় দরিদ্র মানুষের আর্সেনিকোসিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১১ গুণ বেশি। ৪. প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষ হাইপারটেনশন-এ ভোগেন বয়স্কদের মধ্যে ৬০ শতাংশ বা বেশি। ৫. প্রায় ১০ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিস রোগী। ৬. প্রায় ১৪ শতাংশ মানুষ ক্রনিক কিডনি রোগে ভোগেন। ৭. প্রায় ১৮-২০ লাখ মানুষ হার্টের সমস্যায় ভোগেন। ৮. প্রায় দেড় কোটি মানুষের আছে থাইরয়েড সমস্যা। ৯. প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ ক্যান্সারে ভোগেন। স্তন ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা হবে আনুমানিক ২৩ লাখ। ১০. প্রায় ২.৫-৩ কোটি মানুষের আছে অস্টিও-আরথ্রাইটিস। ১১. প্রায় দেড় কোটি মানুষ ভোগেন সিওপিডিসহ অ্যাজমায়।”

মুক্তিযোদ্ধা আবুল বারকাত বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের রক্ষক-দাবিদার ক্ষমতাসীন পক্ষের একনিষ্ঠ সমর্থক (তবে সব ধরনের মৌলবাদ-সাম্প্রদায়িতা লালন-পোষণের ঘোরবিরোধী) বুদ্ধিজীবী গবেষক হিসেবে কখনই বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের ব্যর্থতাগুলোর ইতিবাচক ও যুক্তিসিদ্ধ, তথ্যসমৃদ্ধ সমালোচনার বিপক্ষে যাবেন না অবশ্যই, তিনি তা করতেই পারেন না। সেই-তিনি যখন এই সরকারের স্বাস্থ্য খাতে ব্যর্থতার এই ‘করুণ-চিত্র’ লিপিবদ্ধ করেন তাঁর অত্যন্ত শ্রমসাধ্য গবেষণা গ্রন্থে তখন তো আর কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ লাগে না, আওয়ামী লীগ সরকারের একটানা সাড়ে ১৩ বছরের ‘অপরিসীম’ উন্নয়ন কর্মকান্ডের অন্তঃসারশূন্যতার ব্যাপারে। এর পাশাপাশি আরও ভয়াবহ চিত্র পাচ্ছি আমরা সাম্প্রতিক আরেক রিপোর্টে। ১৫ জুলাই শীর্ষস্থানীয় বাংলা দৈনিক পত্রিকায় প্রথম পাতায় শীর্ষ-শিরোনাম রিপোর্ট হচ্ছে-‘স্বাস্থ্যকর খাবার কিনতে পারে না ৭৩% মানুষ।’ বাংলাদেশের ৭৩ শতাংশ মানুষ তাদের দৈনন্দিন স্বাস্থ্যকর খাবারের ২৭৬ টাকা জোগাড় করতে অক্ষম। জাতিসংঘসহ পাঁচটি বৈশ্বিক সংস্থার রিপোর্টে এ তথ্য উঠে এসেছে।          

সম্প্রতি ‘বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টি পরিস্থিতি’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনটি যৌথভাবে প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন সংস্থা, ইউনিসেফ, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই পাঁচ সংস্থার প্রতিবেদন বলছে-‘২০১৯ সালে স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য একজন মানুষের দৈনিক প্রয়োজন হতো ২৭২ টাকা ১৬ পয়সা। ওই সময় দেশের ১১ কোটি ৯৮ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যকর খাবার কেনার সামর্থ্য ছিল না। ২০২০ সালে দৈনিক স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য খরচ বেড়ে হয় ২৭৫ টাকা ৭৬ পয়সা। কিন্তু দেশের ১২ কোটি ১১ লাখ মানুষের দৈনিক ওই পরিমাণ টাকা খরচ করার সামর্থ্য নেই। এই সামর্থ্যহীন মানুষ মোট জনসংখ্যার ৭৩.৫ শতাংশ।

অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতের ওই গবেষণা গ্রন্থ এবং পাঁচ বিশ্ব সংস্থার সাম্প্রতিক প্রতিবেদন সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ দেয় এই দেশে স্বাস্থ্য খাতের চিকিৎসা কার্যক্রম নিদারুণ দুরবস্থায় রয়েছে। অপুষ্টি-আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এই দেশে সত্তর শতাংশের বেশি, প্রায় ১৫ কোটি মানুষ যথাযথ চিকিৎসা সুবিধা থেকে বঞ্চিত, তারা সবাই-ই রোগে-শোকে ভুগে ভুগে দিশাহারা।

তাহলে আওয়ামী লীগের একটানা সাড়ে ১৩ বছরের ক্ষমতাসীন থাকাকালের ‘অপরিসীম’ উন্নয়নের সুফল কোথায় গেল! এর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অদক্ষতা ও দুর্নীতির ফলে সড়ক দুর্ঘটনা অবিরাম বেড়ে চলায় প্রচুর সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ঘটছে অকালে। আহত ও পঙ্গু হচ্ছে অসংখ্য মানুষ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে অনেকে খুনোখুনির শিকার হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন, আহত ও পঙ্গু হচ্ছেন। হতাশাজনক পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হওয়ায় আত্মহত্যা প্রবণতাও বাড়ছে। এ সবই সরকারের সুশাসন দিতে না-পারার ব্যর্থতার কারণে।

গণতন্ত্রহীন দশায় কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতাধরদের ব্যর্থতার মাত্রা প্রতিদিন বেড়ে চলেছে, এ অবস্থা থেকে মানুষ মুক্তি চায়, প্রকৃত গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা