শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ জুলাই, ২০২২

স্বাস্থ্য খাত আর গণমানুষের দারিদ্র্য

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত আর গণমানুষের দারিদ্র্য

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির মেধাবী শিক্ষক প্রফেসর আবুল বারকাত আন্তর্জাতিকমানের গবেষক। তার রাজনৈতিক-দৃষ্টিভঙ্গির অনেক কিছুর সঙ্গেই এবং অন্য-সব বক্তব্যের সঙ্গে আমি একমত নই। তবে তিনি আমার অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষক। তাঁর বক্তব্যের অনেক কিছুর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেও এ কথা অকাতরে স্বীকার করবেন সবাই-তিনি এই দেশের গণমানুষের অর্থনীতির একজন অদম্য পরিশ্রমী ও আত্মত্যাগী গবেষক; সেটার প্রমাণ তিনি দিয়ে যাচ্ছেন অবিরাম। নিজের সহধর্মিণী প্রফেসর ডা. সাহিদা আখতারকে তাঁর ক্যান্সার-আক্রান্ত জীবনের শেষ-প্রান্তে শয্যাশায়ী রেখেও, ড. আবুল বারকাত রাত-দিন আহার-নিদ্রার সময়-রুটিন গোলমাল করে দিয়ে তাঁর গবেষণা-কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন প্রচন্ড দৃঢ়তায়। তিনি করোনা সংক্রমণের ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যেও, নিজের দুর্বল-শরীরের কষ্ট নিয়ে প্রচন্ড দুঃসাহসী ছিলেন তাঁর সর্বশেষ গবেষণা-কাজ সম্পাদনে। প্রকাশিত হয়েছে তাঁর বিশালকায় গবেষণাগ্রন্থ ‘বড় পর্দায় সমাজ-অর্থনীতি-রাষ্ট্র : ভাইরাসের মহাবিপর্যয় থেকে শোভন বাংলাদেশের সন্ধানে।’ ২০২০ সালে সেই করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহ দিনগুলোর মধ্যেই প্রকাশিত হয় এই গণমানুষের অর্থনীতির অসামান্য এক গবেষণা-দলিল। (অত্যন্ত বেদনার খবর-বইটির অন্যতম প্রকাশক এবং গণমানুষের অর্থনীতিবিদ-বারকাতের জীবনসঙ্গী প্রফেসর ডা. সাহিদা আখতার এই বইটি প্রকাশের বছরকালের মধ্যেই সেই গুরুতর-ব্যাধির কাছে হার মানতে বাধ্য হন, অকালে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। অসামান্য মানবদরদি এক চিকিৎসাবিদ এবং দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব ডা. সাহিদা আখতার বারডেম হাসপাতালের প্রফেসর ছিলেন। দেশ হারালো এক অসাধারণ গণমানুষ-বন্ধু চিকিৎসা-বিশেষজ্ঞকে)।

প্রায় পৌনে সাত শ পাতার এবং প্রায় পৌনে তিন লাখ শব্দের এই গবেষণা-বইটিতে আমাদের রাষ্ট্রের গণমানুষের তথা সারা বিশ্বের মানবসমাজের প্রতিটি সদস্যের জীবনযাপন কষ্টের অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ, শোষক ও শোষিতের আসল চরিত্র ও প্রাসঙ্গিক সমাজ-সংকটের বিচিত্র-চিত্রের নানা-বিষয়। আলোচিত ও মূল্যায়িত হয়েছে, অসামান্য সব মন্তব্য ও অভিমত দেওয়া হয়েছে। এই নিবন্ধে শুধু বাংলাদেশের মানুষের স্বাস্থ্য খাত নিয়েই আলোচনা করা হচ্ছে।

এই বইয়ের স্বাস্থ্য খাত বিষয়ক অনুচ্ছেদে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাতের দশা ‘মহাদুর্দশাগ্রস্ত’ মন্তব্য করে বলা হয়েছে, “জনগণের জন্য ‘ভিক্ষাসম’ স্বাস্থ্য খাতে আমাদের সরকারি বরাদ্দ বিশ্বের ১৮৯টি দেশের মধ্যে ১৮৮তম অর্থাৎ সর্বনিম্নে (আমাদের পরে আছে শুধু পাপুয়া নিউগিনি); স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ মাত্র ২.৪  শতাংশের সমপরিমাণ। অথচ জনগণের স্বাস্থ্য রাষ্ট্র দেখবে বলে সংবিধান অঙ্গীকার করছে।’’

একই পাতার শেষাংশে আছে-‘‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি ও ব্যয়বহুল-অসংক্রামক (ক্রনিক অ্যান্ড এক্সপেন্সিভ নন-কমিউনিক্যাবল ডিজিজ) রোগের বিস্তৃতি ও চিকিৎসায় ব্যক্তিগত ব্যয়ের উচ্চহারের কারণে প্রতি বছর প্রায় ৫০ লাখ অদরিদ্র মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যান।’’

বইটির ৩৫০ পাতায় ‘দেশবাসীর স্বাস্থ্য ও মন কোনোটাই ভালো নেই’ মন্তব্য করে বলা হয়েছে : ‘‘১. ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় ৯ কোটি মানুষ সরকারি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ থেকে কার্যত বঞ্চিত। ২. প্রতি বছর যে ৯ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করেন তার অর্ধেকই ৫ অথবা কম বয়সের শিশু। আরও লজ্জাজনক কথা, ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ দারিদ্র্য-উদ্ভূত। নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় মাথাপিছু ব্যয় মাত্র ১৩ টাকা, ডায়রিয়ায় ১৭ টাকা, হামে ১২ টাকা এবং যক্ষ্মায় ৯০০ টাকা। উল্লেখ্য, যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যার দিক থেকে পৃথিবীতে আমাদের অবস্থান এখনো অনেক ওপরের দিকে। ৩. প্রায় সাড়ে ৮ কোটি মানুষ সুপেয় পানির অভাবে মরণব্যাধি আর্সেনিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে আছেন। ধনীদের তুলনায় দরিদ্র মানুষের আর্সেনিকোসিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১১ গুণ বেশি। ৪. প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষ হাইপারটেনশন-এ ভোগেন বয়স্কদের মধ্যে ৬০ শতাংশ বা বেশি। ৫. প্রায় ১০ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিস রোগী। ৬. প্রায় ১৪ শতাংশ মানুষ ক্রনিক কিডনি রোগে ভোগেন। ৭. প্রায় ১৮-২০ লাখ মানুষ হার্টের সমস্যায় ভোগেন। ৮. প্রায় দেড় কোটি মানুষের আছে থাইরয়েড সমস্যা। ৯. প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ ক্যান্সারে ভোগেন। স্তন ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা হবে আনুমানিক ২৩ লাখ। ১০. প্রায় ২.৫-৩ কোটি মানুষের আছে অস্টিও-আরথ্রাইটিস। ১১. প্রায় দেড় কোটি মানুষ ভোগেন সিওপিডিসহ অ্যাজমায়।”

মুক্তিযোদ্ধা আবুল বারকাত বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের রক্ষক-দাবিদার ক্ষমতাসীন পক্ষের একনিষ্ঠ সমর্থক (তবে সব ধরনের মৌলবাদ-সাম্প্রদায়িতা লালন-পোষণের ঘোরবিরোধী) বুদ্ধিজীবী গবেষক হিসেবে কখনই বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের ব্যর্থতাগুলোর ইতিবাচক ও যুক্তিসিদ্ধ, তথ্যসমৃদ্ধ সমালোচনার বিপক্ষে যাবেন না অবশ্যই, তিনি তা করতেই পারেন না। সেই-তিনি যখন এই সরকারের স্বাস্থ্য খাতে ব্যর্থতার এই ‘করুণ-চিত্র’ লিপিবদ্ধ করেন তাঁর অত্যন্ত শ্রমসাধ্য গবেষণা গ্রন্থে তখন তো আর কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ লাগে না, আওয়ামী লীগ সরকারের একটানা সাড়ে ১৩ বছরের ‘অপরিসীম’ উন্নয়ন কর্মকান্ডের অন্তঃসারশূন্যতার ব্যাপারে। এর পাশাপাশি আরও ভয়াবহ চিত্র পাচ্ছি আমরা সাম্প্রতিক আরেক রিপোর্টে। ১৫ জুলাই শীর্ষস্থানীয় বাংলা দৈনিক পত্রিকায় প্রথম পাতায় শীর্ষ-শিরোনাম রিপোর্ট হচ্ছে-‘স্বাস্থ্যকর খাবার কিনতে পারে না ৭৩% মানুষ।’ বাংলাদেশের ৭৩ শতাংশ মানুষ তাদের দৈনন্দিন স্বাস্থ্যকর খাবারের ২৭৬ টাকা জোগাড় করতে অক্ষম। জাতিসংঘসহ পাঁচটি বৈশ্বিক সংস্থার রিপোর্টে এ তথ্য উঠে এসেছে।          

সম্প্রতি ‘বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা ও পুষ্টি পরিস্থিতি’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনটি যৌথভাবে প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন সংস্থা, ইউনিসেফ, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই পাঁচ সংস্থার প্রতিবেদন বলছে-‘২০১৯ সালে স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য একজন মানুষের দৈনিক প্রয়োজন হতো ২৭২ টাকা ১৬ পয়সা। ওই সময় দেশের ১১ কোটি ৯৮ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যকর খাবার কেনার সামর্থ্য ছিল না। ২০২০ সালে দৈনিক স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য খরচ বেড়ে হয় ২৭৫ টাকা ৭৬ পয়সা। কিন্তু দেশের ১২ কোটি ১১ লাখ মানুষের দৈনিক ওই পরিমাণ টাকা খরচ করার সামর্থ্য নেই। এই সামর্থ্যহীন মানুষ মোট জনসংখ্যার ৭৩.৫ শতাংশ।

অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতের ওই গবেষণা গ্রন্থ এবং পাঁচ বিশ্ব সংস্থার সাম্প্রতিক প্রতিবেদন সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ দেয় এই দেশে স্বাস্থ্য খাতের চিকিৎসা কার্যক্রম নিদারুণ দুরবস্থায় রয়েছে। অপুষ্টি-আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এই দেশে সত্তর শতাংশের বেশি, প্রায় ১৫ কোটি মানুষ যথাযথ চিকিৎসা সুবিধা থেকে বঞ্চিত, তারা সবাই-ই রোগে-শোকে ভুগে ভুগে দিশাহারা।

তাহলে আওয়ামী লীগের একটানা সাড়ে ১৩ বছরের ক্ষমতাসীন থাকাকালের ‘অপরিসীম’ উন্নয়নের সুফল কোথায় গেল! এর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অদক্ষতা ও দুর্নীতির ফলে সড়ক দুর্ঘটনা অবিরাম বেড়ে চলায় প্রচুর সংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ঘটছে অকালে। আহত ও পঙ্গু হচ্ছে অসংখ্য মানুষ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে অনেকে খুনোখুনির শিকার হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন, আহত ও পঙ্গু হচ্ছেন। হতাশাজনক পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হওয়ায় আত্মহত্যা প্রবণতাও বাড়ছে। এ সবই সরকারের সুশাসন দিতে না-পারার ব্যর্থতার কারণে।

গণতন্ত্রহীন দশায় কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতাধরদের ব্যর্থতার মাত্রা প্রতিদিন বেড়ে চলেছে, এ অবস্থা থেকে মানুষ মুক্তি চায়, প্রকৃত গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

এই মাত্র | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা