শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হিজাবের রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হিজাবের রাজনীতি

১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর ইরানের মৌলবাদি সরকার মেয়েদের জন্য হিজাব, এবং ঢিলে পোশাক বাধ্যতামূলক করেছে। এর আগে ইরানের কোনও মেয়ে কি হিজাব পরতো না? পরতো। যার ইচ্ছে পরার, পরতো, যার ইচ্ছে না পরার, পরতো না। মেয়েরা সমুদ্রের ধারে বিকিনি পরে রৌদ্রস্নান করতো। মিনিস্কার্ট পরে রাস্তায় ঘুরে বেড়াতো। মোদ্দা কথা, মেয়েদের যে পোশাক পরার ইচ্ছে, তা পরার স্বাধীনতা তাদের ছিল। ইসলামী মৌলবাদিরা ক্ষমতায় আসার পর প্রথম যে কাজটি করলো, তা হলো, মেয়েদের স্বাধীনতা কেড়ে নিল। ইসলামী মৌলবাদিরা যে রাজ্যের বা রাষ্ট্রেরই ক্ষমতা কুক্ষিগত করে, সে রাজ্যে বা রাষ্ট্রেই মেয়েদের স্বাধীনতা এবং অধিকারের কিছু আর অবশিষ্ট থাকে না। মেয়েদের নিতান্তই যৌনবস্তু, পুরুষের দাসী এবং সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র হিসেবে দেখা হয়। বাংলাদেশেও মেয়েদের হিজাব পরানোর জোর আয়োজন চলছে। সত্তর দশক বা আশির দশকের বাংলাদেশ এবং এখনকার বাংলাদেশে আকাশ পাতাল পার্থক্য। এখন মেয়েদের শরীর কালো কাপড়ে, এবং হিজাবে, পর্দায় ঢেকে দেওয়া হচ্ছে। ষাট-সত্তর-আশির দশকে কি বাংলাদেশের মানুষ ধার্মিক ছিল না? ছিল। এখন যত ধার্মিক, তার চেয়ে নেহাত কম ছিল না। তাহলে কী এমন ঘটেছে যে মেয়েদের পোশাকে এমন বিস্তর পরিবর্তন আনতে হয়েছে? কেন মেয়েদের পোশাকে ধর্ম বহন করতে হচ্ছে? হচ্ছে, কারণ এখনকার ইসলামটি ধর্মীয় ইসলাম নয়, এখনকার ইসলামটি রাজনৈতিক ইসলাম। মসজিদে মাদ্রাসায় ওয়াজে যে ইসলামটির প্রচার হয়, তা ধর্ম নয়, পুরোটাই রাজনীতি। ক্ষমতা দখল করার রাজনীতি। ক্ষমতা দখল করার ইচ্ছে মৌলবাদিদের প্রচ-, তারা তাদের ইচ্ছের ঝান্ডা উড়িয়ে দিয়েছে, সেই ঝান্ডাই হলো মেয়েদের বোরখা, মেয়েদের নিকাব, মেয়েদের হিজাব, মেয়েদের ফুলহাতা জামা বা ব্লাউজ। এখন মৌলবাদিরা বলে বেড়াচ্ছে, হিজাব হচ্ছে ‘চয়েজ’। ক্ষমতার ওঠার সিঁড়ি বেয়ে যত তারা ওপরে উঠবে, অথবা ক্ষমতাসীন দুর্বল সরকারকে যতই তারা নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ পাবে, ততই তারা হিজাবকে আর ‘চয়েজ’ বলবে না, হিজাবকে ‘বাধ্যতামূলক’ করবে। ইরানে যা হয়েছে। শিয়া সুন্নিতে বিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু তাদের মৌলবাদি চরিত্রে কোনও বিরোধ নেই। দুই সম্প্রদায়ের টার্গেট নারী। নারীকে তারা পরাজিত করবে, নারীর শিক্ষায় বাদ সাধবে, নারীকে স্বনির্ভর হতে দেবে না, নারীকে তার আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে দেবে না। নারী যেন নরকের কীট, নারীর শরীর থেকে যেন দুর্গন্ধ বেরোচ্ছে, নারীর শরীরে যেন জগতের সমস্ত পাপ বাসা বেঁধেছে, তাই নারীর আপাদমস্তক ঢেকে রাখতে হবে। নারীরা তাদের শরীর নিয়ে জনসম্মুখে আসার যোগ্য নয়। তাদের লুকিয়ে থাকতে হবে বস্তার মধ্যে। তাদের চুল যেন আলো বাতাস পাওয়ার যোগ্য নয়। পুরুষের যৌন ইচ্ছে জাগরিত হবে নারীর চুল দেখলে, সে কারণে নারীকে তার চুল আড়াল করতে হবে। নারীর বাহু দেখলে, পা দেখলে পুরুষ লোভ করবে, তাই নারীকে তার হাত পা ঢেকে রাখতে হবে। সপ্তম শতাব্দিতে যে কারণ দেখিয়ে নারীকে আবৃত করা হতো, একবিংশ শতাব্দির বিজ্ঞানসমৃদ্ধ সভ্য পৃথিবীতে একই কারণ দেখিয়ে নারীকে আবৃত করা হচ্ছে। ছলে বলে কৌশলে যত মেয়েদের হিজাব পরাতে পারবে মৌলবাদিরা, তত তাদের সামাজিক জয় নিশ্চিত হবে। সামাজিক জয় হাতে এলে রাজনৈতিক জয় সহজ হয়ে ওঠে। নারীরা মৌলবাদিদের রাজনৈতিক জয়ের সিঁড়ি ছাড়া আর কিছু নয়। রাজনৈতিক জয় পেয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ করবে তারা। ধর্মনিরপেক্ষতাকে দূর করবে, অমুসলিমদের বিদেয় করবে, নারীর শিক্ষা, স্বাধীনতা আর স্বনির্ভরতাকে চিরকালের জন্য কবর দিয়ে দেবে। ইরানে, আফগানিস্তানে, সৌদি আরবে কী ঘটেছে, কী ঘটছে, তা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি।

“আল্লাহতায়ালা মেয়েদের মাথায় যে চুল দিয়েছেন, তা লুকিয়ে রাখা মানে আল্লাহতায়ালার সৃষ্টিকে অস্বীকার করা। যদি মেয়েদের চুলে সমস্যা থাকতো, তাহলে চুল ছাড়াই তিনি মেয়েদের পয়দা করতেন। শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গে ভুল ধরা মানে আল্লাহর সৃষ্টিকে ভুল ধরা। সৃষ্টিকে পুজো করলে স্রষ্টাকে পুজো করা হয়।’’ এক ধার্মিক সেদিন বললেন আমাকে। এমন ধার্মিকের সংখ্যা বাংলাদেশে কমে গেছে। এখন রাজনৈতিক ধার্মিকের সংখ্যা বাড়ছে। ওয়াজীরা সামিয়ানা টাঙিয়ে চিৎকার করে যেসব বক্তৃতা দেয়, সেসব ধর্মের বক্তৃতা নয়, সেসব ধর্মকে ব্যবহার করা রাজনৈতিক বক্তৃতা। ধর্মের জন্য বক্তৃতার প্রয়োজন হয় না। যার ধর্ম সে পালন করবে, যে যেভাবে পালন করতে চায়, সে সেভাবে করবে। ধর্ম যদি মানুষকে এই অধিকার না দেয়, তবে সেটি আর ধর্ম নয়।

ইরানের মেয়েরা বহু বছর যাবৎ বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে লড়ছে। কয়েক বছর আগে এক মেয়ে রাস্তার পাশে রাখা ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে মাথা থেকে তার সাদা স্কার্ফটি খুলে একটি লাঠির মাথায় স্কার্ফটি নিয়ে জনবহুল রাস্তার জনতাকে দেখিয়ে লাঠিটি নেড়েছিল। এই ছবিটি প্রচারিত হওয়ার পর ইরানের বিভিন্ন শহরের মেয়েরা একই কাজ করেছে। রাস্তার ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে লাঠির মাথায় সাদা হিজাব নিয়ে নাড়িয়েছে। মসজিদের গম্বুজে উঠেও কিছু মেয়ে মাথার হিজাব খুলে নাড়িয়েছে। এই নাড়ানো মানে বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। এই প্রতিবাদের মাধ্যমে তারা একটি কথাই বলতে চায়, যারা হিজাব পরতে আগ্রহী, তারা হিজাব পরবে, যারা পরতে চায় না, তারা পরবে না। কিন্তু মৌলবাদি রাষ্ট্র মেয়েদের হিজাব না পরার অধিকার দিতে রাজি নয়। প্রতিবাদী নারীদের এক এক করে গ্রেফতার করেছে, অত্যাচার করেছে, জেলে ভরেছে। মাশা আমিনী নামের এক বাইশ বছরের মেয়ের হিজাব পরায় কিছু ভুল ধরেছে ধর্মীয় নীতি-পুলিশ। মাশার হিজাবের দৈর্ঘ্য নাকি কম ছিল। মাশাকে গ্রেফতার করে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে তারা। এই খবর প্রচার হওয়ার পর ইরানের রাস্তায় হাজার হাজার নারী পুরুষ বেরিয়ে পড়েছে, বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে আবারও সরব হয়েছে। সারা পৃথিবীর শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ ইরানের হিজাব-বিরোধী প্রতিবাদকে সমর্থন জানিয়েছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ইরানের প্রতিবাদী মেয়েরা মিছিলে তাদের হিজাব খুলে শূন্যে উড়িয়েছে। কেউ কেউ তো জনসম্মুখে তাদের হিজাব আগুনে পুড়িয়ে প্রতিবাদ করেছে। কেউ কেউ নিজের চুল কেটে প্রতিবাদ করেছে।

বাংলাদেশে যারা হিজাবের পক্ষে দাঁড়িয়েছে, তাদের কিন্তু ইরানের মেয়েদের দিকে দেখা দরকার। হিজাব না পরলে বা হিজাব পরায় একটু এদিক ওদিকে হলেই বা চুল দৃশ্যমান হলেই মেয়েদের গ্রেফতার করা হয়, থানায় নিয়ে তাদের অকথ্য অত্যাচার করা হয়, তাদের প্রচুর টাকা জরিমানা দিতে হয়, জেল খাটতে হয়। বাংলাদেশে মৌলবাদের যে উত্থান শুরু হয়েছে, এবং মেয়েরা হিজাব বোরখা পরে মৌলবাদিদের রাজনৈতিক ইসলামের পথ যেভাবে সুগম করছে, তাতে কিন্তু বাংলাদেশে ইরানের অবস্থা আসতে খুব বেশি দেরি নেই। মৌলবাদিরা মাদ্রাসার মেয়েদের হিজাব বা বোরখা পরাতে বাধ্য করে। এবার তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের হিজাব পরতে বাধ্য করতে আদাজল খেয়ে লেগেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মানবাধিকারের আন্দোলন যুগ যুগ ধরে হচ্ছে, সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে, প্রখ্যাত ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে, প্রগতিশীল ছাত্র আন্দোলনের পীঠস্থানকে একটি নির্দিষ্ট ধর্মে মুড়িয়ে দেওয়া হলে রাজনৈতিক ইসলামের জয়জয়কার পড়ে যাবে। প্রতিটি মেয়েকে হিজাব পরাতে বাধ্য করাই মৌলবাদিদের গভীর ষড়যন্ত্র। তাদের এই ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আগেই বাংলাদেশের ফুটবল দলের মেয়েরা মাঠজুড়ে দাবিয়ে খেলে হিজাব ছাড়া, ওড়না ছাড়া, পাজামা ছাড়া সাফের চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে। মৌলবাদিরা কিন্তু দেশের মুখ অন্ধকারই চিরকাল করেছে, কোনও দিন উজ্জ্বল করেনি। হিজাববিহীন মেয়েরাই বরং উজ্জ্বল করেছে। সুতরাং দেশের সরকারের দায়িত্ব মানবাধিকার বিরোধী, বাক স্বাধীনতা বিরোধী, নারীবিদ্বেষী মৌলবাদিদের নয়, বরং গুণী মেয়েদের কদর করা। এই মেয়েরাই দেশের সম্পদ। ছেলে-ফুটবলারদের পেছনে যে টাকা পয়সা খরচ করা হয়, মেয়ে-ফুটবলারদের পেছনে তার অর্ধেকও খরচ করা হয় না। মনে রাখতে হবে নারীই জাতির ভবিষ্যৎ। নারীকে দাবিয়ে না রেখে, তাদের বস্তাবন্দি, ঘরবন্দি না করে তাদের স্বাধীনতা আর অধিকারে হস্তক্ষেপ না করে তাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে বেড়ে উঠতে দেওয়া হোক, তারা শুধু নিজেরা সমৃদ্ধ হবে না, তারা সমাজকে এবং রাষ্ট্রকে সমৃদ্ধ করবে। মেয়েদের উন্নতির পথ রোধ করে দাঁড়িয়ে আছে চূড়ান্ত অপশক্তি ধর্মীয় রাজনীতি। মেয়েদের পথের কাঁটা সরিয়ে ফেলার দায়িত্ব দেশের সকল শুভানুধ্যায়ীর, সবচেয়ে বড় দায়িত্ব সরকারের।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা
শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন
গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত
ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন
যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক
কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা
পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি
নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক
দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন্ডিজকে সহজেই হারিয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের
উইন্ডিজকে সহজেই হারিয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় বছর পর আবার ওয়ানডেতে ক্যাম্পবেল
ছয় বছর পর আবার ওয়ানডেতে ক্যাম্পবেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাস্কিন-রবিনস
বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাস্কিন-রবিনস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে
২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক
ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে