শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হিজাবের রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হিজাবের রাজনীতি

১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর ইরানের মৌলবাদি সরকার মেয়েদের জন্য হিজাব, এবং ঢিলে পোশাক বাধ্যতামূলক করেছে। এর আগে ইরানের কোনও মেয়ে কি হিজাব পরতো না? পরতো। যার ইচ্ছে পরার, পরতো, যার ইচ্ছে না পরার, পরতো না। মেয়েরা সমুদ্রের ধারে বিকিনি পরে রৌদ্রস্নান করতো। মিনিস্কার্ট পরে রাস্তায় ঘুরে বেড়াতো। মোদ্দা কথা, মেয়েদের যে পোশাক পরার ইচ্ছে, তা পরার স্বাধীনতা তাদের ছিল। ইসলামী মৌলবাদিরা ক্ষমতায় আসার পর প্রথম যে কাজটি করলো, তা হলো, মেয়েদের স্বাধীনতা কেড়ে নিল। ইসলামী মৌলবাদিরা যে রাজ্যের বা রাষ্ট্রেরই ক্ষমতা কুক্ষিগত করে, সে রাজ্যে বা রাষ্ট্রেই মেয়েদের স্বাধীনতা এবং অধিকারের কিছু আর অবশিষ্ট থাকে না। মেয়েদের নিতান্তই যৌনবস্তু, পুরুষের দাসী এবং সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র হিসেবে দেখা হয়। বাংলাদেশেও মেয়েদের হিজাব পরানোর জোর আয়োজন চলছে। সত্তর দশক বা আশির দশকের বাংলাদেশ এবং এখনকার বাংলাদেশে আকাশ পাতাল পার্থক্য। এখন মেয়েদের শরীর কালো কাপড়ে, এবং হিজাবে, পর্দায় ঢেকে দেওয়া হচ্ছে। ষাট-সত্তর-আশির দশকে কি বাংলাদেশের মানুষ ধার্মিক ছিল না? ছিল। এখন যত ধার্মিক, তার চেয়ে নেহাত কম ছিল না। তাহলে কী এমন ঘটেছে যে মেয়েদের পোশাকে এমন বিস্তর পরিবর্তন আনতে হয়েছে? কেন মেয়েদের পোশাকে ধর্ম বহন করতে হচ্ছে? হচ্ছে, কারণ এখনকার ইসলামটি ধর্মীয় ইসলাম নয়, এখনকার ইসলামটি রাজনৈতিক ইসলাম। মসজিদে মাদ্রাসায় ওয়াজে যে ইসলামটির প্রচার হয়, তা ধর্ম নয়, পুরোটাই রাজনীতি। ক্ষমতা দখল করার রাজনীতি। ক্ষমতা দখল করার ইচ্ছে মৌলবাদিদের প্রচ-, তারা তাদের ইচ্ছের ঝান্ডা উড়িয়ে দিয়েছে, সেই ঝান্ডাই হলো মেয়েদের বোরখা, মেয়েদের নিকাব, মেয়েদের হিজাব, মেয়েদের ফুলহাতা জামা বা ব্লাউজ। এখন মৌলবাদিরা বলে বেড়াচ্ছে, হিজাব হচ্ছে ‘চয়েজ’। ক্ষমতার ওঠার সিঁড়ি বেয়ে যত তারা ওপরে উঠবে, অথবা ক্ষমতাসীন দুর্বল সরকারকে যতই তারা নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ পাবে, ততই তারা হিজাবকে আর ‘চয়েজ’ বলবে না, হিজাবকে ‘বাধ্যতামূলক’ করবে। ইরানে যা হয়েছে। শিয়া সুন্নিতে বিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু তাদের মৌলবাদি চরিত্রে কোনও বিরোধ নেই। দুই সম্প্রদায়ের টার্গেট নারী। নারীকে তারা পরাজিত করবে, নারীর শিক্ষায় বাদ সাধবে, নারীকে স্বনির্ভর হতে দেবে না, নারীকে তার আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে দেবে না। নারী যেন নরকের কীট, নারীর শরীর থেকে যেন দুর্গন্ধ বেরোচ্ছে, নারীর শরীরে যেন জগতের সমস্ত পাপ বাসা বেঁধেছে, তাই নারীর আপাদমস্তক ঢেকে রাখতে হবে। নারীরা তাদের শরীর নিয়ে জনসম্মুখে আসার যোগ্য নয়। তাদের লুকিয়ে থাকতে হবে বস্তার মধ্যে। তাদের চুল যেন আলো বাতাস পাওয়ার যোগ্য নয়। পুরুষের যৌন ইচ্ছে জাগরিত হবে নারীর চুল দেখলে, সে কারণে নারীকে তার চুল আড়াল করতে হবে। নারীর বাহু দেখলে, পা দেখলে পুরুষ লোভ করবে, তাই নারীকে তার হাত পা ঢেকে রাখতে হবে। সপ্তম শতাব্দিতে যে কারণ দেখিয়ে নারীকে আবৃত করা হতো, একবিংশ শতাব্দির বিজ্ঞানসমৃদ্ধ সভ্য পৃথিবীতে একই কারণ দেখিয়ে নারীকে আবৃত করা হচ্ছে। ছলে বলে কৌশলে যত মেয়েদের হিজাব পরাতে পারবে মৌলবাদিরা, তত তাদের সামাজিক জয় নিশ্চিত হবে। সামাজিক জয় হাতে এলে রাজনৈতিক জয় সহজ হয়ে ওঠে। নারীরা মৌলবাদিদের রাজনৈতিক জয়ের সিঁড়ি ছাড়া আর কিছু নয়। রাজনৈতিক জয় পেয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ করবে তারা। ধর্মনিরপেক্ষতাকে দূর করবে, অমুসলিমদের বিদেয় করবে, নারীর শিক্ষা, স্বাধীনতা আর স্বনির্ভরতাকে চিরকালের জন্য কবর দিয়ে দেবে। ইরানে, আফগানিস্তানে, সৌদি আরবে কী ঘটেছে, কী ঘটছে, তা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি।

“আল্লাহতায়ালা মেয়েদের মাথায় যে চুল দিয়েছেন, তা লুকিয়ে রাখা মানে আল্লাহতায়ালার সৃষ্টিকে অস্বীকার করা। যদি মেয়েদের চুলে সমস্যা থাকতো, তাহলে চুল ছাড়াই তিনি মেয়েদের পয়দা করতেন। শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গে ভুল ধরা মানে আল্লাহর সৃষ্টিকে ভুল ধরা। সৃষ্টিকে পুজো করলে স্রষ্টাকে পুজো করা হয়।’’ এক ধার্মিক সেদিন বললেন আমাকে। এমন ধার্মিকের সংখ্যা বাংলাদেশে কমে গেছে। এখন রাজনৈতিক ধার্মিকের সংখ্যা বাড়ছে। ওয়াজীরা সামিয়ানা টাঙিয়ে চিৎকার করে যেসব বক্তৃতা দেয়, সেসব ধর্মের বক্তৃতা নয়, সেসব ধর্মকে ব্যবহার করা রাজনৈতিক বক্তৃতা। ধর্মের জন্য বক্তৃতার প্রয়োজন হয় না। যার ধর্ম সে পালন করবে, যে যেভাবে পালন করতে চায়, সে সেভাবে করবে। ধর্ম যদি মানুষকে এই অধিকার না দেয়, তবে সেটি আর ধর্ম নয়।

ইরানের মেয়েরা বহু বছর যাবৎ বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে লড়ছে। কয়েক বছর আগে এক মেয়ে রাস্তার পাশে রাখা ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে মাথা থেকে তার সাদা স্কার্ফটি খুলে একটি লাঠির মাথায় স্কার্ফটি নিয়ে জনবহুল রাস্তার জনতাকে দেখিয়ে লাঠিটি নেড়েছিল। এই ছবিটি প্রচারিত হওয়ার পর ইরানের বিভিন্ন শহরের মেয়েরা একই কাজ করেছে। রাস্তার ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে লাঠির মাথায় সাদা হিজাব নিয়ে নাড়িয়েছে। মসজিদের গম্বুজে উঠেও কিছু মেয়ে মাথার হিজাব খুলে নাড়িয়েছে। এই নাড়ানো মানে বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। এই প্রতিবাদের মাধ্যমে তারা একটি কথাই বলতে চায়, যারা হিজাব পরতে আগ্রহী, তারা হিজাব পরবে, যারা পরতে চায় না, তারা পরবে না। কিন্তু মৌলবাদি রাষ্ট্র মেয়েদের হিজাব না পরার অধিকার দিতে রাজি নয়। প্রতিবাদী নারীদের এক এক করে গ্রেফতার করেছে, অত্যাচার করেছে, জেলে ভরেছে। মাশা আমিনী নামের এক বাইশ বছরের মেয়ের হিজাব পরায় কিছু ভুল ধরেছে ধর্মীয় নীতি-পুলিশ। মাশার হিজাবের দৈর্ঘ্য নাকি কম ছিল। মাশাকে গ্রেফতার করে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে তারা। এই খবর প্রচার হওয়ার পর ইরানের রাস্তায় হাজার হাজার নারী পুরুষ বেরিয়ে পড়েছে, বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে আবারও সরব হয়েছে। সারা পৃথিবীর শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ ইরানের হিজাব-বিরোধী প্রতিবাদকে সমর্থন জানিয়েছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ইরানের প্রতিবাদী মেয়েরা মিছিলে তাদের হিজাব খুলে শূন্যে উড়িয়েছে। কেউ কেউ তো জনসম্মুখে তাদের হিজাব আগুনে পুড়িয়ে প্রতিবাদ করেছে। কেউ কেউ নিজের চুল কেটে প্রতিবাদ করেছে।

বাংলাদেশে যারা হিজাবের পক্ষে দাঁড়িয়েছে, তাদের কিন্তু ইরানের মেয়েদের দিকে দেখা দরকার। হিজাব না পরলে বা হিজাব পরায় একটু এদিক ওদিকে হলেই বা চুল দৃশ্যমান হলেই মেয়েদের গ্রেফতার করা হয়, থানায় নিয়ে তাদের অকথ্য অত্যাচার করা হয়, তাদের প্রচুর টাকা জরিমানা দিতে হয়, জেল খাটতে হয়। বাংলাদেশে মৌলবাদের যে উত্থান শুরু হয়েছে, এবং মেয়েরা হিজাব বোরখা পরে মৌলবাদিদের রাজনৈতিক ইসলামের পথ যেভাবে সুগম করছে, তাতে কিন্তু বাংলাদেশে ইরানের অবস্থা আসতে খুব বেশি দেরি নেই। মৌলবাদিরা মাদ্রাসার মেয়েদের হিজাব বা বোরখা পরাতে বাধ্য করে। এবার তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের হিজাব পরতে বাধ্য করতে আদাজল খেয়ে লেগেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মানবাধিকারের আন্দোলন যুগ যুগ ধরে হচ্ছে, সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে, প্রখ্যাত ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে, প্রগতিশীল ছাত্র আন্দোলনের পীঠস্থানকে একটি নির্দিষ্ট ধর্মে মুড়িয়ে দেওয়া হলে রাজনৈতিক ইসলামের জয়জয়কার পড়ে যাবে। প্রতিটি মেয়েকে হিজাব পরাতে বাধ্য করাই মৌলবাদিদের গভীর ষড়যন্ত্র। তাদের এই ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আগেই বাংলাদেশের ফুটবল দলের মেয়েরা মাঠজুড়ে দাবিয়ে খেলে হিজাব ছাড়া, ওড়না ছাড়া, পাজামা ছাড়া সাফের চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে। মৌলবাদিরা কিন্তু দেশের মুখ অন্ধকারই চিরকাল করেছে, কোনও দিন উজ্জ্বল করেনি। হিজাববিহীন মেয়েরাই বরং উজ্জ্বল করেছে। সুতরাং দেশের সরকারের দায়িত্ব মানবাধিকার বিরোধী, বাক স্বাধীনতা বিরোধী, নারীবিদ্বেষী মৌলবাদিদের নয়, বরং গুণী মেয়েদের কদর করা। এই মেয়েরাই দেশের সম্পদ। ছেলে-ফুটবলারদের পেছনে যে টাকা পয়সা খরচ করা হয়, মেয়ে-ফুটবলারদের পেছনে তার অর্ধেকও খরচ করা হয় না। মনে রাখতে হবে নারীই জাতির ভবিষ্যৎ। নারীকে দাবিয়ে না রেখে, তাদের বস্তাবন্দি, ঘরবন্দি না করে তাদের স্বাধীনতা আর অধিকারে হস্তক্ষেপ না করে তাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে বেড়ে উঠতে দেওয়া হোক, তারা শুধু নিজেরা সমৃদ্ধ হবে না, তারা সমাজকে এবং রাষ্ট্রকে সমৃদ্ধ করবে। মেয়েদের উন্নতির পথ রোধ করে দাঁড়িয়ে আছে চূড়ান্ত অপশক্তি ধর্মীয় রাজনীতি। মেয়েদের পথের কাঁটা সরিয়ে ফেলার দায়িত্ব দেশের সকল শুভানুধ্যায়ীর, সবচেয়ে বড় দায়িত্ব সরকারের।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা