শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

হিজাবের রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হিজাবের রাজনীতি

১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর ইরানের মৌলবাদি সরকার মেয়েদের জন্য হিজাব, এবং ঢিলে পোশাক বাধ্যতামূলক করেছে। এর আগে ইরানের কোনও মেয়ে কি হিজাব পরতো না? পরতো। যার ইচ্ছে পরার, পরতো, যার ইচ্ছে না পরার, পরতো না। মেয়েরা সমুদ্রের ধারে বিকিনি পরে রৌদ্রস্নান করতো। মিনিস্কার্ট পরে রাস্তায় ঘুরে বেড়াতো। মোদ্দা কথা, মেয়েদের যে পোশাক পরার ইচ্ছে, তা পরার স্বাধীনতা তাদের ছিল। ইসলামী মৌলবাদিরা ক্ষমতায় আসার পর প্রথম যে কাজটি করলো, তা হলো, মেয়েদের স্বাধীনতা কেড়ে নিল। ইসলামী মৌলবাদিরা যে রাজ্যের বা রাষ্ট্রেরই ক্ষমতা কুক্ষিগত করে, সে রাজ্যে বা রাষ্ট্রেই মেয়েদের স্বাধীনতা এবং অধিকারের কিছু আর অবশিষ্ট থাকে না। মেয়েদের নিতান্তই যৌনবস্তু, পুরুষের দাসী এবং সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র হিসেবে দেখা হয়। বাংলাদেশেও মেয়েদের হিজাব পরানোর জোর আয়োজন চলছে। সত্তর দশক বা আশির দশকের বাংলাদেশ এবং এখনকার বাংলাদেশে আকাশ পাতাল পার্থক্য। এখন মেয়েদের শরীর কালো কাপড়ে, এবং হিজাবে, পর্দায় ঢেকে দেওয়া হচ্ছে। ষাট-সত্তর-আশির দশকে কি বাংলাদেশের মানুষ ধার্মিক ছিল না? ছিল। এখন যত ধার্মিক, তার চেয়ে নেহাত কম ছিল না। তাহলে কী এমন ঘটেছে যে মেয়েদের পোশাকে এমন বিস্তর পরিবর্তন আনতে হয়েছে? কেন মেয়েদের পোশাকে ধর্ম বহন করতে হচ্ছে? হচ্ছে, কারণ এখনকার ইসলামটি ধর্মীয় ইসলাম নয়, এখনকার ইসলামটি রাজনৈতিক ইসলাম। মসজিদে মাদ্রাসায় ওয়াজে যে ইসলামটির প্রচার হয়, তা ধর্ম নয়, পুরোটাই রাজনীতি। ক্ষমতা দখল করার রাজনীতি। ক্ষমতা দখল করার ইচ্ছে মৌলবাদিদের প্রচ-, তারা তাদের ইচ্ছের ঝান্ডা উড়িয়ে দিয়েছে, সেই ঝান্ডাই হলো মেয়েদের বোরখা, মেয়েদের নিকাব, মেয়েদের হিজাব, মেয়েদের ফুলহাতা জামা বা ব্লাউজ। এখন মৌলবাদিরা বলে বেড়াচ্ছে, হিজাব হচ্ছে ‘চয়েজ’। ক্ষমতার ওঠার সিঁড়ি বেয়ে যত তারা ওপরে উঠবে, অথবা ক্ষমতাসীন দুর্বল সরকারকে যতই তারা নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ পাবে, ততই তারা হিজাবকে আর ‘চয়েজ’ বলবে না, হিজাবকে ‘বাধ্যতামূলক’ করবে। ইরানে যা হয়েছে। শিয়া সুন্নিতে বিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু তাদের মৌলবাদি চরিত্রে কোনও বিরোধ নেই। দুই সম্প্রদায়ের টার্গেট নারী। নারীকে তারা পরাজিত করবে, নারীর শিক্ষায় বাদ সাধবে, নারীকে স্বনির্ভর হতে দেবে না, নারীকে তার আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে দেবে না। নারী যেন নরকের কীট, নারীর শরীর থেকে যেন দুর্গন্ধ বেরোচ্ছে, নারীর শরীরে যেন জগতের সমস্ত পাপ বাসা বেঁধেছে, তাই নারীর আপাদমস্তক ঢেকে রাখতে হবে। নারীরা তাদের শরীর নিয়ে জনসম্মুখে আসার যোগ্য নয়। তাদের লুকিয়ে থাকতে হবে বস্তার মধ্যে। তাদের চুল যেন আলো বাতাস পাওয়ার যোগ্য নয়। পুরুষের যৌন ইচ্ছে জাগরিত হবে নারীর চুল দেখলে, সে কারণে নারীকে তার চুল আড়াল করতে হবে। নারীর বাহু দেখলে, পা দেখলে পুরুষ লোভ করবে, তাই নারীকে তার হাত পা ঢেকে রাখতে হবে। সপ্তম শতাব্দিতে যে কারণ দেখিয়ে নারীকে আবৃত করা হতো, একবিংশ শতাব্দির বিজ্ঞানসমৃদ্ধ সভ্য পৃথিবীতে একই কারণ দেখিয়ে নারীকে আবৃত করা হচ্ছে। ছলে বলে কৌশলে যত মেয়েদের হিজাব পরাতে পারবে মৌলবাদিরা, তত তাদের সামাজিক জয় নিশ্চিত হবে। সামাজিক জয় হাতে এলে রাজনৈতিক জয় সহজ হয়ে ওঠে। নারীরা মৌলবাদিদের রাজনৈতিক জয়ের সিঁড়ি ছাড়া আর কিছু নয়। রাজনৈতিক জয় পেয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ করবে তারা। ধর্মনিরপেক্ষতাকে দূর করবে, অমুসলিমদের বিদেয় করবে, নারীর শিক্ষা, স্বাধীনতা আর স্বনির্ভরতাকে চিরকালের জন্য কবর দিয়ে দেবে। ইরানে, আফগানিস্তানে, সৌদি আরবে কী ঘটেছে, কী ঘটছে, তা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি।

“আল্লাহতায়ালা মেয়েদের মাথায় যে চুল দিয়েছেন, তা লুকিয়ে রাখা মানে আল্লাহতায়ালার সৃষ্টিকে অস্বীকার করা। যদি মেয়েদের চুলে সমস্যা থাকতো, তাহলে চুল ছাড়াই তিনি মেয়েদের পয়দা করতেন। শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গে ভুল ধরা মানে আল্লাহর সৃষ্টিকে ভুল ধরা। সৃষ্টিকে পুজো করলে স্রষ্টাকে পুজো করা হয়।’’ এক ধার্মিক সেদিন বললেন আমাকে। এমন ধার্মিকের সংখ্যা বাংলাদেশে কমে গেছে। এখন রাজনৈতিক ধার্মিকের সংখ্যা বাড়ছে। ওয়াজীরা সামিয়ানা টাঙিয়ে চিৎকার করে যেসব বক্তৃতা দেয়, সেসব ধর্মের বক্তৃতা নয়, সেসব ধর্মকে ব্যবহার করা রাজনৈতিক বক্তৃতা। ধর্মের জন্য বক্তৃতার প্রয়োজন হয় না। যার ধর্ম সে পালন করবে, যে যেভাবে পালন করতে চায়, সে সেভাবে করবে। ধর্ম যদি মানুষকে এই অধিকার না দেয়, তবে সেটি আর ধর্ম নয়।

ইরানের মেয়েরা বহু বছর যাবৎ বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে লড়ছে। কয়েক বছর আগে এক মেয়ে রাস্তার পাশে রাখা ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে মাথা থেকে তার সাদা স্কার্ফটি খুলে একটি লাঠির মাথায় স্কার্ফটি নিয়ে জনবহুল রাস্তার জনতাকে দেখিয়ে লাঠিটি নেড়েছিল। এই ছবিটি প্রচারিত হওয়ার পর ইরানের বিভিন্ন শহরের মেয়েরা একই কাজ করেছে। রাস্তার ইউটিলিটি বাক্সের ওপর দাঁড়িয়ে লাঠির মাথায় সাদা হিজাব নিয়ে নাড়িয়েছে। মসজিদের গম্বুজে উঠেও কিছু মেয়ে মাথার হিজাব খুলে নাড়িয়েছে। এই নাড়ানো মানে বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। এই প্রতিবাদের মাধ্যমে তারা একটি কথাই বলতে চায়, যারা হিজাব পরতে আগ্রহী, তারা হিজাব পরবে, যারা পরতে চায় না, তারা পরবে না। কিন্তু মৌলবাদি রাষ্ট্র মেয়েদের হিজাব না পরার অধিকার দিতে রাজি নয়। প্রতিবাদী নারীদের এক এক করে গ্রেফতার করেছে, অত্যাচার করেছে, জেলে ভরেছে। মাশা আমিনী নামের এক বাইশ বছরের মেয়ের হিজাব পরায় কিছু ভুল ধরেছে ধর্মীয় নীতি-পুলিশ। মাশার হিজাবের দৈর্ঘ্য নাকি কম ছিল। মাশাকে গ্রেফতার করে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে তারা। এই খবর প্রচার হওয়ার পর ইরানের রাস্তায় হাজার হাজার নারী পুরুষ বেরিয়ে পড়েছে, বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে আবারও সরব হয়েছে। সারা পৃথিবীর শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ ইরানের হিজাব-বিরোধী প্রতিবাদকে সমর্থন জানিয়েছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ইরানের প্রতিবাদী মেয়েরা মিছিলে তাদের হিজাব খুলে শূন্যে উড়িয়েছে। কেউ কেউ তো জনসম্মুখে তাদের হিজাব আগুনে পুড়িয়ে প্রতিবাদ করেছে। কেউ কেউ নিজের চুল কেটে প্রতিবাদ করেছে।

বাংলাদেশে যারা হিজাবের পক্ষে দাঁড়িয়েছে, তাদের কিন্তু ইরানের মেয়েদের দিকে দেখা দরকার। হিজাব না পরলে বা হিজাব পরায় একটু এদিক ওদিকে হলেই বা চুল দৃশ্যমান হলেই মেয়েদের গ্রেফতার করা হয়, থানায় নিয়ে তাদের অকথ্য অত্যাচার করা হয়, তাদের প্রচুর টাকা জরিমানা দিতে হয়, জেল খাটতে হয়। বাংলাদেশে মৌলবাদের যে উত্থান শুরু হয়েছে, এবং মেয়েরা হিজাব বোরখা পরে মৌলবাদিদের রাজনৈতিক ইসলামের পথ যেভাবে সুগম করছে, তাতে কিন্তু বাংলাদেশে ইরানের অবস্থা আসতে খুব বেশি দেরি নেই। মৌলবাদিরা মাদ্রাসার মেয়েদের হিজাব বা বোরখা পরাতে বাধ্য করে। এবার তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের হিজাব পরতে বাধ্য করতে আদাজল খেয়ে লেগেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মানবাধিকারের আন্দোলন যুগ যুগ ধরে হচ্ছে, সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে, প্রখ্যাত ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে, প্রগতিশীল ছাত্র আন্দোলনের পীঠস্থানকে একটি নির্দিষ্ট ধর্মে মুড়িয়ে দেওয়া হলে রাজনৈতিক ইসলামের জয়জয়কার পড়ে যাবে। প্রতিটি মেয়েকে হিজাব পরাতে বাধ্য করাই মৌলবাদিদের গভীর ষড়যন্ত্র। তাদের এই ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আগেই বাংলাদেশের ফুটবল দলের মেয়েরা মাঠজুড়ে দাবিয়ে খেলে হিজাব ছাড়া, ওড়না ছাড়া, পাজামা ছাড়া সাফের চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে। মৌলবাদিরা কিন্তু দেশের মুখ অন্ধকারই চিরকাল করেছে, কোনও দিন উজ্জ্বল করেনি। হিজাববিহীন মেয়েরাই বরং উজ্জ্বল করেছে। সুতরাং দেশের সরকারের দায়িত্ব মানবাধিকার বিরোধী, বাক স্বাধীনতা বিরোধী, নারীবিদ্বেষী মৌলবাদিদের নয়, বরং গুণী মেয়েদের কদর করা। এই মেয়েরাই দেশের সম্পদ। ছেলে-ফুটবলারদের পেছনে যে টাকা পয়সা খরচ করা হয়, মেয়ে-ফুটবলারদের পেছনে তার অর্ধেকও খরচ করা হয় না। মনে রাখতে হবে নারীই জাতির ভবিষ্যৎ। নারীকে দাবিয়ে না রেখে, তাদের বস্তাবন্দি, ঘরবন্দি না করে তাদের স্বাধীনতা আর অধিকারে হস্তক্ষেপ না করে তাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে বেড়ে উঠতে দেওয়া হোক, তারা শুধু নিজেরা সমৃদ্ধ হবে না, তারা সমাজকে এবং রাষ্ট্রকে সমৃদ্ধ করবে। মেয়েদের উন্নতির পথ রোধ করে দাঁড়িয়ে আছে চূড়ান্ত অপশক্তি ধর্মীয় রাজনীতি। মেয়েদের পথের কাঁটা সরিয়ে ফেলার দায়িত্ব দেশের সকল শুভানুধ্যায়ীর, সবচেয়ে বড় দায়িত্ব সরকারের।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য