শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা বাংলাদেশ

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা বাংলাদেশ

১৯৭৩ সালে একটি অসাধারণ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশের পরিকল্পনা কমিশন থেকে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের ভাগ্যোন্নয়নের পরামর্শদাতা হিসেবে বিশ্ববিখ্যাত অর্থনীতিবিদদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। বাংলাদেশ আয়োজিত কনফারেন্সে যোগ দিতে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সোভিয়েত ইউনিয়ন, বুলগেরিয়া, যুগোস্লাভিয়া, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, নরওয়ে, জাপান এবং ইন্ডিয়া থেকে দুই ডজন দিকপাল অর্থনীতিবিদ এসেছিলেন।  উদ্যোক্তা আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান এবং বাংলাদেশের প্রথম প্ল্যানিং কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান ড. নুরুল ইসলাম। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা (BIDS) ওই কনফারেন্সে পেপার উপস্থাপন করে। সমাবেশটি ছিল বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও তাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়, যা বাংলাদেশের উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণের জন্য ছিল একটি মাইলফলক।

দুর্ভাগ্যবশত বাংলাদেশ তখন অর্থনৈতিকভাবে এতটাই অসচ্ছল ছিল যে, ব্যয়বহুল এই কনফারেন্সটি আয়োজন করতে নিউইয়র্কভিত্তিক বিদেশি সংস্থা ফোর্ড ফাউন্ডেশন এবং যুক্তরাজ্যভিত্তিক থিঙ্কট্যাঙ্ক ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশনের (IEA) বিশেষ মঞ্জুরি সহায়তা নিতে হয়েছিল। কারণ মাত্র এক বছর আগে শূন্য রিজার্ভ নিয়ে সদ্যোজাত দেশটি যাত্রা শুরু করেছিল। এই পরিস্থিতিতেই ইউএস সেক্রেটারি অব স্টেট হেনরি কিসিঞ্জার তার বিতর্কিত উক্তিটি করেছিলেন ‘বাংলাদেশ একটা তলাবিহীন ঝুড়ি’। উচ্চমূল্যে আয়োজিত এই কনফারেন্স শেষে তারা বাংলাদেশের জন্য হতাশাজনক শীতল কিছু মন্তব্য রেখে যান বিশ্ব মানচিত্রে ঠাঁই পাওয়া রক্তস্নাত সদ্যোজাত দুর্বল, যুদ্ধবিধ্বস্ত, চরম দারিদ্র্যপীড়িত আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য।

বিদেশি অর্থনীতিবিদদের বাংলাদেশের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি কেমন ছিল, বাংলাদেশের ভবিতব্য নিয়ে কী বলেছিলেন সেদিন, ফিরে দেখি সেই দিনগুলো। ক্যামব্রিজ অর্থনীতিবিদ অস্টিন রবিনসন এই কনফারেন্সে যোগ দিয়ে সদ্যোজাত দেশটির দুর্দশার চিত্র আঁকতে গিয়ে বলেছিলেন, সরকার অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে অসংখ্য দৈনন্দিন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যার মধ্যে চরম খাদ্য সংকট, বিধ্বস্ত পরিবহন ব্যবস্থা, রিজার্ভ শূন্যতা, বৈদেশিক বাণিজ্যের ভঙ্গুর দশা। এভাবে তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক চিত্র আঁকেন। অর্থনৈতিক অবস্থা এতই ভঙ্গুর ছিল যে, তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন সদ্যোজাত বাংলাদেশটি বাঁচবে কি না! বহু জ্ঞানী ও অর্থনীতির বিশ্লেষক ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, পৃথিবীতে বাংলাদেশ বৈদেশিক সাহায্যনির্ভর একটি অকার্যকর দেশ হয়ে টিকে থাকবে। কেউ কেউ ম্যালথেসিয়ান দুঃস্বপ্ন হিসেবে অভিহিত করেন এর জনসংখ্যা স্ফীতি ও খাদ্য উৎপাদনের অপ্রতুলতার জন্য। ইউএস অর্থনীতিবিদ Hollis B. chenery যিনি ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিকসের প্রবক্তা ছিলেন এবং ১০ বছর বিশ্বব্যাংকের চিফ ইকোনমিস্ট হিসেবে কাজ করেন। ওই কনফারেন্সে যোগ দেন আন্তর্জাতিক সংস্কার ও উন্নয়ন ব্যাংকের প্রতিনিধি (IBRD) হিসেবে, তিনি বাংলাদেশের ভবিতব্য লিখতে গিয়ে বলেন, বাংলাদেশের ১২৫ বছর প্রয়োজন হবে এর জনগণের মাথাপিছু আয় ৭০ ডলার থেকে ৯০০ ডলারে পৌঁছতে। সেই দুঃখের দিন চলে গেছে, বাংলাদেশের ৫২ বছরে মাথাপিছু আয় বেড়ে ২৮২৪ ডলার। বাংলাদেশ পৃথিবীকে এখন ভিন্ন গল্প শোনাচ্ছে। সেই গল্প উন্নয়নের, সেই গল্প বহুক্ষেত্রে সফলতার। অর্থনীতিবিদ chenery’র ভবিষ্যদ্বাণী ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ‘বাংলাদেশ এখন অন্যান্য দেশের জন্য উন্নয়নের মডেল’। উদাহরণ হিসেবে বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসুর উক্তিটি নেওয়া হলো। Bangladesh has become one of Asia's most remarkable and unexpected success stories in recent years. ২০১৮ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে তিনি লিখেছেন- As a result of progressive social polices and a bit of historical luck Bangladesh has gone from being one of poorest countries in south Asia to an aspring 'Tiger' economy. এই প্রশংসাসূচক মন্তব্য শুধু কথার কথা নয়। নোবেলপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বাংলাদেশের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতাকে প্রশংসা করেছেন। প্রান্তিক জনগণের উন্নয়ন, শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্যব্যবস্থা উন্নয়নে ভারত সরকারকে তিনি বাংলাদেশকে অনুসরণ করার জন্য বলেছেন। কলকাতা প্রেস ক্লাবে তিনি বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে’। ২০১৫ সালের ১৭ জুন ইউএস রিপোর্টে গ্লোবাল হাঙ্গার বাংলাদেশকে উদ্ধৃতি দিয়েছে এবং একই বছর ক্রিশ্চিয়ান সায়েন্স মনিটর এক রিপোর্টে বলেছে, ‘ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়তে বাংলাদেশ বিশ্বের মডেল হতে পারে।’ ‘Today, the one time food basket case has transformed into something at a food basket and a model for hunger reduction for the rest of the world |’ বাংলাদেশ এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা। আমাদের পূর্বপুরুষরা সমৃদ্ধ ছিলেন, ব্রিটিশ শাসন ও ২৩ বছরের বৈষম্যমূলক পাকিস্তানি শাসন আমাদের দারিদ্র্যের চরম সীমায় পৌঁছে দেয়। বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতার পর দূরদর্শী মহান নেতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমাদের মাটি আছে, মানুষ আছে। বাংলাদেশের সেই মানুষরা অদম্য সাহস ও শক্তিতে বলীয়ান হয়ে নিজেদের দেশের উৎপাদন বাড়িয়ে পৃথিবীতে সামনের কাতারে এসেছে।

বাংলাদেশের বর্তমান উন্নয়নচিত্র ১৯৭৩ সালের কনফারেন্সে আসা অর্থনীতিবিদদের ভুল প্রমাণিত করেছে। তবে যুগোস্লাভিয়ার ইকোনমিস্ট Branko Hovart, ইনস্টিটিউট অব ইকোনমিক সায়েন্স অব যুগোস্লাভিয়ার সেই কনফারেন্সে সোশ্যালিস্ট সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে বলেন, বাংলাদেশ ৮% হারে প্রতি বছর গ্রোথ অর্জন করতে পারে। তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন একমত পোষণ করেছিলেন কি না জানা যায় না। তবে ক্যামব্রিজ ইকোনমিস্টসহ রবিনসন ভিন্নমত পোষণ করে তাঁর নেতিবাচক মন্তব্যে অটল থাকেন। আমি দেশটির চরম দারিদ্র্য থেকে উত্তরণের কোনো উপায় দেখছি না। বিশেষ করে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি উদ্বেগজনক। দুই বছর আগে কৌশিক বসু যিনি বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ছিলেন। তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশ ম্যালথাসের তত্ত্বের উদ্বেগজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনায়। বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম একটি চরম দরিদ্রতম দেশ থেকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে উদীয়মান অর্থনীতির শীর্ষে অবস্থান করছে। রবিনসনসের উক্তির উত্তম জবাব দিয়েছেন কৌশিক বসু। সময়ের পরিক্রমায় রবিনসনসের মতামত ভুল প্রমাণিত এবং Branko যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করা মানুষের হৃদয়ের অদম্য সাহসিকতা অনুমান করে হয়তো আশার বাণী শুনিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই অমর বাণী আজ সত্য হয়েছে ‘আমাদের দাবায়া রাখতে পারবা না’।

বাংলাদেশ এখন LDCs থেকে উত্তরণ হয়েছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ আমাদের উন্নয়ন গাথার অংশীদার হয়ে গর্ববোধ করে। তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যতের সুন্দর ছবি আঁকে। পদ্মা সেতুর মতো মেগা প্রকল্প বাংলাদেশে নিজস্ব অর্থায়নে শেষ হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নামে নিজস্ব স্যাটেলাইট মহাশূন্যে উৎক্ষেপণ, ঢাকার বুকে মেট্রোরেল প্রকল্পের বাস্তবতা, কর্ণফুলীতে টানেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অচিরেই চালু হতে যাচ্ছে। কিন্তু এই অর্জন সহজ ছিল না। অনেক বাধা, চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রেখেছেন গত দেড় দশক ধরে দায়িত্বে আসীন বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রেডিমেড গার্মেন্ট, বাংলার কৃষি, বাংলাদেশের সন্তানদের পাঠানো কষ্টার্জিত রেমিট্যান্স, দানা জাতীয় খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা বাংলাদেশকে বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও স্বস্তি এনে দিয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বৈশ্বিক সংকটে ইউরোপজুড়ে মূল্যস্ফীতি, বিপর্যস্ত ব্রিটিশ নাগরিকদের জীবন। কদিন আগেই মূল্যস্ফীতি বিগত ৪২ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, সেবার বিনিময়ে চড়ামূল্য দিতে হচ্ছে। দুশ্চিন্তায় কপালে ভাঁজ পড়েছে সব দেশের অভিভাবকদের। আমাদের একজন অভিভাবক আছেন। পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রনেতা বিচক্ষণ রাষ্ট্রনেতা হিসেবে অত্যন্ত সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে যার নাম উচ্চারণ করেন তিনি বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের অভিভাবক শেখ হাসিনা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও কভিড-পরবর্তী সংকটে উন্নত বিশ্বের অর্থনীতি যেখানে হেলে পড়েছে সেখানে আমাদের অনেকে স্রেফ গুজবের ওপর ভিত্তি করে এটা কেন হলো না, ওটা কেন হলো না বলে দেশে অস্থিরতা তৈরি করতে তৎপর রয়েছে।

Nicholas Kristof আমেরিকান সাংবাদিক। যিনি দুবার পুলিৎজার পুরস্কার পান। ১৯৯১ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে বাংলাদেশে প্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। এ ঘটনায় তিনি নিউইয়র্ক টাইমসে কলাম লেখেন, যার শিরোনাম ছিল ‘Bangladesh is a country full of misfortune’ অর্থাৎ দুর্ভাগ্যের প্রাচুর্যে ভরা একটি দেশ বাংলাদেশ। সম্প্রতি বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর ৫০ বছর পূর্তিতে তিনি পুনরায় গত তিন দশকের বাংলাদেশের অভাবিত অগ্রগতি দেখে বলেন, ‘আমি যে মন্তব্য লিখেছিলাম তা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের ঈর্ষণীয় অর্থনৈতিক অগ্রগতি হয়েছে। এক সময় যে দেশ ছিল হতাশার অপর নাম, এখন তা বিশ্বকে শেখাতে পারে কীভাবে সামনে এগোতে হয়।’  সর্বশেষ ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট কর্তৃক ‘The top heavy global economy’ শিরোনামে প্রতিবেদন মতে, বিশ্বে বাংলাদেশ এখন ৩৫তম শীর্ষ অর্থনীতির দেশ।

পৃথিবীতে এমন কোনো হতাশা জন্ম নেয়নি যা আশা ও আত্মবিশ্বাস অতিক্রম করতে পারেনি। আশা হলো এমন একটি বিশ্বাস, যা মানুষকে অর্জনের দিকে নিয়ে যায়। আশা আর আত্মবিশ্বাস ছাড়া কিছুই সম্ভব হয় না। যুদ্ধবিধ্বস্ত ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু আশা করেছিলেন, স্বপ্ন দেখেছিলেন তাঁর দেশের মাটি ও মানুষ সোনার বাংলা গড়বে। সেই স্বপ্ন আজ সার্থক হয়েছে। পৃথিবীর সব বড় অর্জন সেসব মানুষের দ্বারা হয়েছে, যারা কোনো সম্ভাবনা না থাকা সত্ত্বেও আশা নিয়ে চেষ্টা করে গেছেন।  আশা কখনো মিথ্যা হয় না, আর যেখানে লক্ষ্য নেই সেখানে আশাও নেই। আমরা এই আশা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশকে একটি উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যাব। ইনশাআল্লাহ্।

                লেখক : সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৩৯ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা