শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা বাংলাদেশ

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা বাংলাদেশ

১৯৭৩ সালে একটি অসাধারণ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশের পরিকল্পনা কমিশন থেকে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের ভাগ্যোন্নয়নের পরামর্শদাতা হিসেবে বিশ্ববিখ্যাত অর্থনীতিবিদদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। বাংলাদেশ আয়োজিত কনফারেন্সে যোগ দিতে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সোভিয়েত ইউনিয়ন, বুলগেরিয়া, যুগোস্লাভিয়া, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, নরওয়ে, জাপান এবং ইন্ডিয়া থেকে দুই ডজন দিকপাল অর্থনীতিবিদ এসেছিলেন।  উদ্যোক্তা আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান এবং বাংলাদেশের প্রথম প্ল্যানিং কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান ড. নুরুল ইসলাম। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা (BIDS) ওই কনফারেন্সে পেপার উপস্থাপন করে। সমাবেশটি ছিল বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও তাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়, যা বাংলাদেশের উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণের জন্য ছিল একটি মাইলফলক।

দুর্ভাগ্যবশত বাংলাদেশ তখন অর্থনৈতিকভাবে এতটাই অসচ্ছল ছিল যে, ব্যয়বহুল এই কনফারেন্সটি আয়োজন করতে নিউইয়র্কভিত্তিক বিদেশি সংস্থা ফোর্ড ফাউন্ডেশন এবং যুক্তরাজ্যভিত্তিক থিঙ্কট্যাঙ্ক ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশনের (IEA) বিশেষ মঞ্জুরি সহায়তা নিতে হয়েছিল। কারণ মাত্র এক বছর আগে শূন্য রিজার্ভ নিয়ে সদ্যোজাত দেশটি যাত্রা শুরু করেছিল। এই পরিস্থিতিতেই ইউএস সেক্রেটারি অব স্টেট হেনরি কিসিঞ্জার তার বিতর্কিত উক্তিটি করেছিলেন ‘বাংলাদেশ একটা তলাবিহীন ঝুড়ি’। উচ্চমূল্যে আয়োজিত এই কনফারেন্স শেষে তারা বাংলাদেশের জন্য হতাশাজনক শীতল কিছু মন্তব্য রেখে যান বিশ্ব মানচিত্রে ঠাঁই পাওয়া রক্তস্নাত সদ্যোজাত দুর্বল, যুদ্ধবিধ্বস্ত, চরম দারিদ্র্যপীড়িত আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য।

বিদেশি অর্থনীতিবিদদের বাংলাদেশের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি কেমন ছিল, বাংলাদেশের ভবিতব্য নিয়ে কী বলেছিলেন সেদিন, ফিরে দেখি সেই দিনগুলো। ক্যামব্রিজ অর্থনীতিবিদ অস্টিন রবিনসন এই কনফারেন্সে যোগ দিয়ে সদ্যোজাত দেশটির দুর্দশার চিত্র আঁকতে গিয়ে বলেছিলেন, সরকার অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে অসংখ্য দৈনন্দিন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যার মধ্যে চরম খাদ্য সংকট, বিধ্বস্ত পরিবহন ব্যবস্থা, রিজার্ভ শূন্যতা, বৈদেশিক বাণিজ্যের ভঙ্গুর দশা। এভাবে তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক চিত্র আঁকেন। অর্থনৈতিক অবস্থা এতই ভঙ্গুর ছিল যে, তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন সদ্যোজাত বাংলাদেশটি বাঁচবে কি না! বহু জ্ঞানী ও অর্থনীতির বিশ্লেষক ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, পৃথিবীতে বাংলাদেশ বৈদেশিক সাহায্যনির্ভর একটি অকার্যকর দেশ হয়ে টিকে থাকবে। কেউ কেউ ম্যালথেসিয়ান দুঃস্বপ্ন হিসেবে অভিহিত করেন এর জনসংখ্যা স্ফীতি ও খাদ্য উৎপাদনের অপ্রতুলতার জন্য। ইউএস অর্থনীতিবিদ Hollis B. chenery যিনি ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিকসের প্রবক্তা ছিলেন এবং ১০ বছর বিশ্বব্যাংকের চিফ ইকোনমিস্ট হিসেবে কাজ করেন। ওই কনফারেন্সে যোগ দেন আন্তর্জাতিক সংস্কার ও উন্নয়ন ব্যাংকের প্রতিনিধি (IBRD) হিসেবে, তিনি বাংলাদেশের ভবিতব্য লিখতে গিয়ে বলেন, বাংলাদেশের ১২৫ বছর প্রয়োজন হবে এর জনগণের মাথাপিছু আয় ৭০ ডলার থেকে ৯০০ ডলারে পৌঁছতে। সেই দুঃখের দিন চলে গেছে, বাংলাদেশের ৫২ বছরে মাথাপিছু আয় বেড়ে ২৮২৪ ডলার। বাংলাদেশ পৃথিবীকে এখন ভিন্ন গল্প শোনাচ্ছে। সেই গল্প উন্নয়নের, সেই গল্প বহুক্ষেত্রে সফলতার। অর্থনীতিবিদ chenery’র ভবিষ্যদ্বাণী ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ‘বাংলাদেশ এখন অন্যান্য দেশের জন্য উন্নয়নের মডেল’। উদাহরণ হিসেবে বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসুর উক্তিটি নেওয়া হলো। Bangladesh has become one of Asia's most remarkable and unexpected success stories in recent years. ২০১৮ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে তিনি লিখেছেন- As a result of progressive social polices and a bit of historical luck Bangladesh has gone from being one of poorest countries in south Asia to an aspring 'Tiger' economy. এই প্রশংসাসূচক মন্তব্য শুধু কথার কথা নয়। নোবেলপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বাংলাদেশের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতাকে প্রশংসা করেছেন। প্রান্তিক জনগণের উন্নয়ন, শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্যব্যবস্থা উন্নয়নে ভারত সরকারকে তিনি বাংলাদেশকে অনুসরণ করার জন্য বলেছেন। কলকাতা প্রেস ক্লাবে তিনি বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে’। ২০১৫ সালের ১৭ জুন ইউএস রিপোর্টে গ্লোবাল হাঙ্গার বাংলাদেশকে উদ্ধৃতি দিয়েছে এবং একই বছর ক্রিশ্চিয়ান সায়েন্স মনিটর এক রিপোর্টে বলেছে, ‘ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়তে বাংলাদেশ বিশ্বের মডেল হতে পারে।’ ‘Today, the one time food basket case has transformed into something at a food basket and a model for hunger reduction for the rest of the world |’ বাংলাদেশ এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা। আমাদের পূর্বপুরুষরা সমৃদ্ধ ছিলেন, ব্রিটিশ শাসন ও ২৩ বছরের বৈষম্যমূলক পাকিস্তানি শাসন আমাদের দারিদ্র্যের চরম সীমায় পৌঁছে দেয়। বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতার পর দূরদর্শী মহান নেতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমাদের মাটি আছে, মানুষ আছে। বাংলাদেশের সেই মানুষরা অদম্য সাহস ও শক্তিতে বলীয়ান হয়ে নিজেদের দেশের উৎপাদন বাড়িয়ে পৃথিবীতে সামনের কাতারে এসেছে।

বাংলাদেশের বর্তমান উন্নয়নচিত্র ১৯৭৩ সালের কনফারেন্সে আসা অর্থনীতিবিদদের ভুল প্রমাণিত করেছে। তবে যুগোস্লাভিয়ার ইকোনমিস্ট Branko Hovart, ইনস্টিটিউট অব ইকোনমিক সায়েন্স অব যুগোস্লাভিয়ার সেই কনফারেন্সে সোশ্যালিস্ট সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে বলেন, বাংলাদেশ ৮% হারে প্রতি বছর গ্রোথ অর্জন করতে পারে। তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন একমত পোষণ করেছিলেন কি না জানা যায় না। তবে ক্যামব্রিজ ইকোনমিস্টসহ রবিনসন ভিন্নমত পোষণ করে তাঁর নেতিবাচক মন্তব্যে অটল থাকেন। আমি দেশটির চরম দারিদ্র্য থেকে উত্তরণের কোনো উপায় দেখছি না। বিশেষ করে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি উদ্বেগজনক। দুই বছর আগে কৌশিক বসু যিনি বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ছিলেন। তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশ ম্যালথাসের তত্ত্বের উদ্বেগজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনায়। বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম একটি চরম দরিদ্রতম দেশ থেকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে উদীয়মান অর্থনীতির শীর্ষে অবস্থান করছে। রবিনসনসের উক্তির উত্তম জবাব দিয়েছেন কৌশিক বসু। সময়ের পরিক্রমায় রবিনসনসের মতামত ভুল প্রমাণিত এবং Branko যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করা মানুষের হৃদয়ের অদম্য সাহসিকতা অনুমান করে হয়তো আশার বাণী শুনিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই অমর বাণী আজ সত্য হয়েছে ‘আমাদের দাবায়া রাখতে পারবা না’।

বাংলাদেশ এখন LDCs থেকে উত্তরণ হয়েছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ আমাদের উন্নয়ন গাথার অংশীদার হয়ে গর্ববোধ করে। তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যতের সুন্দর ছবি আঁকে। পদ্মা সেতুর মতো মেগা প্রকল্প বাংলাদেশে নিজস্ব অর্থায়নে শেষ হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নামে নিজস্ব স্যাটেলাইট মহাশূন্যে উৎক্ষেপণ, ঢাকার বুকে মেট্রোরেল প্রকল্পের বাস্তবতা, কর্ণফুলীতে টানেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অচিরেই চালু হতে যাচ্ছে। কিন্তু এই অর্জন সহজ ছিল না। অনেক বাধা, চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রেখেছেন গত দেড় দশক ধরে দায়িত্বে আসীন বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রেডিমেড গার্মেন্ট, বাংলার কৃষি, বাংলাদেশের সন্তানদের পাঠানো কষ্টার্জিত রেমিট্যান্স, দানা জাতীয় খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা বাংলাদেশকে বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও স্বস্তি এনে দিয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বৈশ্বিক সংকটে ইউরোপজুড়ে মূল্যস্ফীতি, বিপর্যস্ত ব্রিটিশ নাগরিকদের জীবন। কদিন আগেই মূল্যস্ফীতি বিগত ৪২ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, সেবার বিনিময়ে চড়ামূল্য দিতে হচ্ছে। দুশ্চিন্তায় কপালে ভাঁজ পড়েছে সব দেশের অভিভাবকদের। আমাদের একজন অভিভাবক আছেন। পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রনেতা বিচক্ষণ রাষ্ট্রনেতা হিসেবে অত্যন্ত সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে যার নাম উচ্চারণ করেন তিনি বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের অভিভাবক শেখ হাসিনা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও কভিড-পরবর্তী সংকটে উন্নত বিশ্বের অর্থনীতি যেখানে হেলে পড়েছে সেখানে আমাদের অনেকে স্রেফ গুজবের ওপর ভিত্তি করে এটা কেন হলো না, ওটা কেন হলো না বলে দেশে অস্থিরতা তৈরি করতে তৎপর রয়েছে।

Nicholas Kristof আমেরিকান সাংবাদিক। যিনি দুবার পুলিৎজার পুরস্কার পান। ১৯৯১ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে বাংলাদেশে প্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। এ ঘটনায় তিনি নিউইয়র্ক টাইমসে কলাম লেখেন, যার শিরোনাম ছিল ‘Bangladesh is a country full of misfortune’ অর্থাৎ দুর্ভাগ্যের প্রাচুর্যে ভরা একটি দেশ বাংলাদেশ। সম্প্রতি বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর ৫০ বছর পূর্তিতে তিনি পুনরায় গত তিন দশকের বাংলাদেশের অভাবিত অগ্রগতি দেখে বলেন, ‘আমি যে মন্তব্য লিখেছিলাম তা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের ঈর্ষণীয় অর্থনৈতিক অগ্রগতি হয়েছে। এক সময় যে দেশ ছিল হতাশার অপর নাম, এখন তা বিশ্বকে শেখাতে পারে কীভাবে সামনে এগোতে হয়।’  সর্বশেষ ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট কর্তৃক ‘The top heavy global economy’ শিরোনামে প্রতিবেদন মতে, বিশ্বে বাংলাদেশ এখন ৩৫তম শীর্ষ অর্থনীতির দেশ।

পৃথিবীতে এমন কোনো হতাশা জন্ম নেয়নি যা আশা ও আত্মবিশ্বাস অতিক্রম করতে পারেনি। আশা হলো এমন একটি বিশ্বাস, যা মানুষকে অর্জনের দিকে নিয়ে যায়। আশা আর আত্মবিশ্বাস ছাড়া কিছুই সম্ভব হয় না। যুদ্ধবিধ্বস্ত ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু আশা করেছিলেন, স্বপ্ন দেখেছিলেন তাঁর দেশের মাটি ও মানুষ সোনার বাংলা গড়বে। সেই স্বপ্ন আজ সার্থক হয়েছে। পৃথিবীর সব বড় অর্জন সেসব মানুষের দ্বারা হয়েছে, যারা কোনো সম্ভাবনা না থাকা সত্ত্বেও আশা নিয়ে চেষ্টা করে গেছেন।  আশা কখনো মিথ্যা হয় না, আর যেখানে লক্ষ্য নেই সেখানে আশাও নেই। আমরা এই আশা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশকে একটি উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যাব। ইনশাআল্লাহ্।

                লেখক : সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন