শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা বাংলাদেশ

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা বাংলাদেশ

১৯৭৩ সালে একটি অসাধারণ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশের পরিকল্পনা কমিশন থেকে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের ভাগ্যোন্নয়নের পরামর্শদাতা হিসেবে বিশ্ববিখ্যাত অর্থনীতিবিদদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। বাংলাদেশ আয়োজিত কনফারেন্সে যোগ দিতে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সোভিয়েত ইউনিয়ন, বুলগেরিয়া, যুগোস্লাভিয়া, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, নরওয়ে, জাপান এবং ইন্ডিয়া থেকে দুই ডজন দিকপাল অর্থনীতিবিদ এসেছিলেন।  উদ্যোক্তা আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান এবং বাংলাদেশের প্রথম প্ল্যানিং কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান ড. নুরুল ইসলাম। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা (BIDS) ওই কনফারেন্সে পেপার উপস্থাপন করে। সমাবেশটি ছিল বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও তাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়, যা বাংলাদেশের উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণের জন্য ছিল একটি মাইলফলক।

দুর্ভাগ্যবশত বাংলাদেশ তখন অর্থনৈতিকভাবে এতটাই অসচ্ছল ছিল যে, ব্যয়বহুল এই কনফারেন্সটি আয়োজন করতে নিউইয়র্কভিত্তিক বিদেশি সংস্থা ফোর্ড ফাউন্ডেশন এবং যুক্তরাজ্যভিত্তিক থিঙ্কট্যাঙ্ক ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশনের (IEA) বিশেষ মঞ্জুরি সহায়তা নিতে হয়েছিল। কারণ মাত্র এক বছর আগে শূন্য রিজার্ভ নিয়ে সদ্যোজাত দেশটি যাত্রা শুরু করেছিল। এই পরিস্থিতিতেই ইউএস সেক্রেটারি অব স্টেট হেনরি কিসিঞ্জার তার বিতর্কিত উক্তিটি করেছিলেন ‘বাংলাদেশ একটা তলাবিহীন ঝুড়ি’। উচ্চমূল্যে আয়োজিত এই কনফারেন্স শেষে তারা বাংলাদেশের জন্য হতাশাজনক শীতল কিছু মন্তব্য রেখে যান বিশ্ব মানচিত্রে ঠাঁই পাওয়া রক্তস্নাত সদ্যোজাত দুর্বল, যুদ্ধবিধ্বস্ত, চরম দারিদ্র্যপীড়িত আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য।

বিদেশি অর্থনীতিবিদদের বাংলাদেশের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি কেমন ছিল, বাংলাদেশের ভবিতব্য নিয়ে কী বলেছিলেন সেদিন, ফিরে দেখি সেই দিনগুলো। ক্যামব্রিজ অর্থনীতিবিদ অস্টিন রবিনসন এই কনফারেন্সে যোগ দিয়ে সদ্যোজাত দেশটির দুর্দশার চিত্র আঁকতে গিয়ে বলেছিলেন, সরকার অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে অসংখ্য দৈনন্দিন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যার মধ্যে চরম খাদ্য সংকট, বিধ্বস্ত পরিবহন ব্যবস্থা, রিজার্ভ শূন্যতা, বৈদেশিক বাণিজ্যের ভঙ্গুর দশা। এভাবে তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক চিত্র আঁকেন। অর্থনৈতিক অবস্থা এতই ভঙ্গুর ছিল যে, তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন সদ্যোজাত বাংলাদেশটি বাঁচবে কি না! বহু জ্ঞানী ও অর্থনীতির বিশ্লেষক ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, পৃথিবীতে বাংলাদেশ বৈদেশিক সাহায্যনির্ভর একটি অকার্যকর দেশ হয়ে টিকে থাকবে। কেউ কেউ ম্যালথেসিয়ান দুঃস্বপ্ন হিসেবে অভিহিত করেন এর জনসংখ্যা স্ফীতি ও খাদ্য উৎপাদনের অপ্রতুলতার জন্য। ইউএস অর্থনীতিবিদ Hollis B. chenery যিনি ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিকসের প্রবক্তা ছিলেন এবং ১০ বছর বিশ্বব্যাংকের চিফ ইকোনমিস্ট হিসেবে কাজ করেন। ওই কনফারেন্সে যোগ দেন আন্তর্জাতিক সংস্কার ও উন্নয়ন ব্যাংকের প্রতিনিধি (IBRD) হিসেবে, তিনি বাংলাদেশের ভবিতব্য লিখতে গিয়ে বলেন, বাংলাদেশের ১২৫ বছর প্রয়োজন হবে এর জনগণের মাথাপিছু আয় ৭০ ডলার থেকে ৯০০ ডলারে পৌঁছতে। সেই দুঃখের দিন চলে গেছে, বাংলাদেশের ৫২ বছরে মাথাপিছু আয় বেড়ে ২৮২৪ ডলার। বাংলাদেশ পৃথিবীকে এখন ভিন্ন গল্প শোনাচ্ছে। সেই গল্প উন্নয়নের, সেই গল্প বহুক্ষেত্রে সফলতার। অর্থনীতিবিদ chenery’র ভবিষ্যদ্বাণী ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ‘বাংলাদেশ এখন অন্যান্য দেশের জন্য উন্নয়নের মডেল’। উদাহরণ হিসেবে বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসুর উক্তিটি নেওয়া হলো। Bangladesh has become one of Asia's most remarkable and unexpected success stories in recent years. ২০১৮ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে তিনি লিখেছেন- As a result of progressive social polices and a bit of historical luck Bangladesh has gone from being one of poorest countries in south Asia to an aspring 'Tiger' economy. এই প্রশংসাসূচক মন্তব্য শুধু কথার কথা নয়। নোবেলপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বাংলাদেশের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতাকে প্রশংসা করেছেন। প্রান্তিক জনগণের উন্নয়ন, শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্যব্যবস্থা উন্নয়নে ভারত সরকারকে তিনি বাংলাদেশকে অনুসরণ করার জন্য বলেছেন। কলকাতা প্রেস ক্লাবে তিনি বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে’। ২০১৫ সালের ১৭ জুন ইউএস রিপোর্টে গ্লোবাল হাঙ্গার বাংলাদেশকে উদ্ধৃতি দিয়েছে এবং একই বছর ক্রিশ্চিয়ান সায়েন্স মনিটর এক রিপোর্টে বলেছে, ‘ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়তে বাংলাদেশ বিশ্বের মডেল হতে পারে।’ ‘Today, the one time food basket case has transformed into something at a food basket and a model for hunger reduction for the rest of the world |’ বাংলাদেশ এশিয়ার অপ্রত্যাশিত সাফল্যগাথা। আমাদের পূর্বপুরুষরা সমৃদ্ধ ছিলেন, ব্রিটিশ শাসন ও ২৩ বছরের বৈষম্যমূলক পাকিস্তানি শাসন আমাদের দারিদ্র্যের চরম সীমায় পৌঁছে দেয়। বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতার পর দূরদর্শী মহান নেতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমাদের মাটি আছে, মানুষ আছে। বাংলাদেশের সেই মানুষরা অদম্য সাহস ও শক্তিতে বলীয়ান হয়ে নিজেদের দেশের উৎপাদন বাড়িয়ে পৃথিবীতে সামনের কাতারে এসেছে।

বাংলাদেশের বর্তমান উন্নয়নচিত্র ১৯৭৩ সালের কনফারেন্সে আসা অর্থনীতিবিদদের ভুল প্রমাণিত করেছে। তবে যুগোস্লাভিয়ার ইকোনমিস্ট Branko Hovart, ইনস্টিটিউট অব ইকোনমিক সায়েন্স অব যুগোস্লাভিয়ার সেই কনফারেন্সে সোশ্যালিস্ট সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে বলেন, বাংলাদেশ ৮% হারে প্রতি বছর গ্রোথ অর্জন করতে পারে। তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন একমত পোষণ করেছিলেন কি না জানা যায় না। তবে ক্যামব্রিজ ইকোনমিস্টসহ রবিনসন ভিন্নমত পোষণ করে তাঁর নেতিবাচক মন্তব্যে অটল থাকেন। আমি দেশটির চরম দারিদ্র্য থেকে উত্তরণের কোনো উপায় দেখছি না। বিশেষ করে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি উদ্বেগজনক। দুই বছর আগে কৌশিক বসু যিনি বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ছিলেন। তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশ ম্যালথাসের তত্ত্বের উদ্বেগজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনায়। বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম একটি চরম দরিদ্রতম দেশ থেকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে উদীয়মান অর্থনীতির শীর্ষে অবস্থান করছে। রবিনসনসের উক্তির উত্তম জবাব দিয়েছেন কৌশিক বসু। সময়ের পরিক্রমায় রবিনসনসের মতামত ভুল প্রমাণিত এবং Branko যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করা মানুষের হৃদয়ের অদম্য সাহসিকতা অনুমান করে হয়তো আশার বাণী শুনিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই অমর বাণী আজ সত্য হয়েছে ‘আমাদের দাবায়া রাখতে পারবা না’।

বাংলাদেশ এখন LDCs থেকে উত্তরণ হয়েছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ আমাদের উন্নয়ন গাথার অংশীদার হয়ে গর্ববোধ করে। তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যতের সুন্দর ছবি আঁকে। পদ্মা সেতুর মতো মেগা প্রকল্প বাংলাদেশে নিজস্ব অর্থায়নে শেষ হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নামে নিজস্ব স্যাটেলাইট মহাশূন্যে উৎক্ষেপণ, ঢাকার বুকে মেট্রোরেল প্রকল্পের বাস্তবতা, কর্ণফুলীতে টানেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অচিরেই চালু হতে যাচ্ছে। কিন্তু এই অর্জন সহজ ছিল না। অনেক বাধা, চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রেখেছেন গত দেড় দশক ধরে দায়িত্বে আসীন বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রেডিমেড গার্মেন্ট, বাংলার কৃষি, বাংলাদেশের সন্তানদের পাঠানো কষ্টার্জিত রেমিট্যান্স, দানা জাতীয় খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা বাংলাদেশকে বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও স্বস্তি এনে দিয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বৈশ্বিক সংকটে ইউরোপজুড়ে মূল্যস্ফীতি, বিপর্যস্ত ব্রিটিশ নাগরিকদের জীবন। কদিন আগেই মূল্যস্ফীতি বিগত ৪২ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, সেবার বিনিময়ে চড়ামূল্য দিতে হচ্ছে। দুশ্চিন্তায় কপালে ভাঁজ পড়েছে সব দেশের অভিভাবকদের। আমাদের একজন অভিভাবক আছেন। পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রনেতা বিচক্ষণ রাষ্ট্রনেতা হিসেবে অত্যন্ত সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে যার নাম উচ্চারণ করেন তিনি বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের অভিভাবক শেখ হাসিনা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও কভিড-পরবর্তী সংকটে উন্নত বিশ্বের অর্থনীতি যেখানে হেলে পড়েছে সেখানে আমাদের অনেকে স্রেফ গুজবের ওপর ভিত্তি করে এটা কেন হলো না, ওটা কেন হলো না বলে দেশে অস্থিরতা তৈরি করতে তৎপর রয়েছে।

Nicholas Kristof আমেরিকান সাংবাদিক। যিনি দুবার পুলিৎজার পুরস্কার পান। ১৯৯১ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে বাংলাদেশে প্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। এ ঘটনায় তিনি নিউইয়র্ক টাইমসে কলাম লেখেন, যার শিরোনাম ছিল ‘Bangladesh is a country full of misfortune’ অর্থাৎ দুর্ভাগ্যের প্রাচুর্যে ভরা একটি দেশ বাংলাদেশ। সম্প্রতি বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর ৫০ বছর পূর্তিতে তিনি পুনরায় গত তিন দশকের বাংলাদেশের অভাবিত অগ্রগতি দেখে বলেন, ‘আমি যে মন্তব্য লিখেছিলাম তা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের ঈর্ষণীয় অর্থনৈতিক অগ্রগতি হয়েছে। এক সময় যে দেশ ছিল হতাশার অপর নাম, এখন তা বিশ্বকে শেখাতে পারে কীভাবে সামনে এগোতে হয়।’  সর্বশেষ ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট কর্তৃক ‘The top heavy global economy’ শিরোনামে প্রতিবেদন মতে, বিশ্বে বাংলাদেশ এখন ৩৫তম শীর্ষ অর্থনীতির দেশ।

পৃথিবীতে এমন কোনো হতাশা জন্ম নেয়নি যা আশা ও আত্মবিশ্বাস অতিক্রম করতে পারেনি। আশা হলো এমন একটি বিশ্বাস, যা মানুষকে অর্জনের দিকে নিয়ে যায়। আশা আর আত্মবিশ্বাস ছাড়া কিছুই সম্ভব হয় না। যুদ্ধবিধ্বস্ত ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু আশা করেছিলেন, স্বপ্ন দেখেছিলেন তাঁর দেশের মাটি ও মানুষ সোনার বাংলা গড়বে। সেই স্বপ্ন আজ সার্থক হয়েছে। পৃথিবীর সব বড় অর্জন সেসব মানুষের দ্বারা হয়েছে, যারা কোনো সম্ভাবনা না থাকা সত্ত্বেও আশা নিয়ে চেষ্টা করে গেছেন।  আশা কখনো মিথ্যা হয় না, আর যেখানে লক্ষ্য নেই সেখানে আশাও নেই। আমরা এই আশা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশকে একটি উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যাব। ইনশাআল্লাহ্।

                লেখক : সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩২ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৭ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে

১৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’
‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার
মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’
‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু
খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০
খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক
টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫
যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা