শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বাবা তোমাকে মনে পড়ে

আহনাফ ফাহমিন অন্তর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা তোমাকে মনে পড়ে

বাবা, তুমি এভাবে কথা বলতে বলতে চলে গেলে? গত ২৭ জানুয়ারি ল্যাবএইডের ৬০১ নম্বর কেবিনে ডা. আলী হোসেন সাহেব এসে বললেন, ‘আপনার ফুসফুস ভালো, তবে কিডনির ট্রিটমেন্ট দরকার যা ল্যাবএইডে সম্ভব নয়। কারণ সেখানে কভিড পজিটিভ রোগীদের সরেজমিন দেখতে যাই না।’ ম্যানেজিং ডিরেক্টর শামীম আঙ্কেল সব সময়ই আন্তরিক। বললেন, ‘মিসবাহকে ফোন করো। ও কি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবে?’ এই বলে কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে একটা ২ লাখ টাকার চেক লিখে মো. আলী আঙ্কেলকে দিয়ে পাঠালে ব্যাংক থেকে ফোন করে বলল, ‘স্যার সাইন মিলছে না।’ উত্তরে পাপা বলল, ‘শরীরটা ভালো নেই, একটু দিয়ে দেন।’ আমি চাচুকে কল করলাম, বলল, ‘আমি কথা বলেছি তুই নিয়ে যা, আমি আসছি।’ আমরা একই সময়ে পৌঁছলাম। ২ তারিখ বেশ কষ্ট হচ্ছিল পাপার। সকালে আমাদের পূর্বপশ্চিমের তৎকালীন নিউজ এডিটর বিপুল আঙ্কেলকে ডাকল বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাটা লিখবে বলে। কিন্তু না পেরে ঘুমিয়ে গেল। মা বলল, ‘আজকে মনে হয় লিখতে পারবে না।’ ওষুধ বন্ধ করল, কিন্তু ক্রিয়েটিনিন কমছে না। ৩ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় ডায়ালাইসিস দেওয়ার সময় বমি করল। সন্ধ্যায় কেবিনে এলো বিএসএমএমইউর ডাক্তাররা, দেখে বমির ইনজেকশন দিল। এর আগে একবার বলল চা খাবে। সঙ্গে সঙ্গেই ছোট চাচিকে বলা হলো চা রেডি করতে। চা আসার পর আর খেলো না। ৩ তারিখে প্রথমে খুব বেশি কথা বলল না। চাচু সন্ধ্যার পর বাসায় গিয়ে আবার চাচিকে নিয়ে এলে একসঙ্গে রাত ৩টায় বের হলাম। জিজ্ঞেস করল, বিস্ময় কই? শুধু বলল, ‘আমাকে বাসায় নিয়ে যাও। আমি বাসায় যাব।’ ৪ তারিখ সকালে যাওয়ার পর দেখি উঠে বসলে ব্যালান্স হারিয়ে পড়ে যাচ্ছে। মা বলল, কিছুই খাচ্ছে না। মুখে ঘা হয়ে ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়ার কারণে ঝাল-মসলা খেতে পারত না। গ্রিল চিকেন আর ম্যাসড পটেটো আনলাম। জিজ্ঞেস করল, ‘খাবার কে এনেছে ওপরে?’ আমি বললাম, ‘সুমন’। ঢঙ করে আবার বলল, ‘ও তো তোমার ম্যানেজার।’ ততক্ষণে চাচু চন্দ্রস্মিতা, রোদসী, চাচি ও বিস্ময়কে নিয়ে হসপিটালে এলো। ৪ তারিখ বিকালেই ল্যাবএইড থেকে অ্যাম্বুলেন্স আনিয়ে রওনা হলাম। অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর আগে চাচিকে জিজ্ঞেস করল, ‘অন্তর কী বলে। কী খোঁজে দেখো।’ অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর সময় বলল, ‘আমাকে কই নাও?’ বললাম, ল্যাবএইডে নিয়ে যাই, ওখানে ভালো হবে। হঠাৎ আবার বলল, কোনো কথা ছাড়াই, ‘তোমার মা হাউসওয়াইফ।’ ল্যাবএইডে নিয়ে এমআরআই করিয়ে আইসিইউতে। মায়ের খালাতো ভাই, নিউরোসার্জন রাজিউল হক এলেন দেখতে। মামাকে দেখে আবার বলল, ‘ভাবি কই, আপনি তো শুধু একলাই ঘুরলেন।’ ডক্টররা আশাবাদী বেস্ট্রাক্টা নিরাময়যোগ্য। শুধু একটা হাতে শক্তি পাচ্ছিল না। আমরা রাতেই সিদ্ধান্ত নিই, নিয়ে যাব দিল্লি। ভারতের হাইকমিশনের সহায়তায় সব পারমিশনও অ্যারেঞ্জ করছিলাম। বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান হাউস থেকে পাপার ফোনে ফোন করে আমাকে জানানো হলো বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের পাশে আছে। যে কোনো প্রয়োজনে উনারা সবকিছু করবেন। আমার বাবা সেদিন দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার পথে। কিন্তু এটাই মানবতা। বসুন্ধরা গ্রুপ বাবা চলে যাওয়ার পরও আমাদের পাশে আছে। চেয়ারম্যান সাহেব ও এমডি সাহেবের সঙ্গে তোমার প্রায় ১৫ বছরের সম্পর্ক। উনারা তোমাকে আসলেই ভালোবাসতেন। দেশে অনেক শিল্পপতি আছেন, কিন্তু সবাই মানবিক না। সবাই স্বার্থ ছাড়া মানবতা থেকে এত কিছু করেন না। চাচ্চু যখন ব্যাংক থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের টাকাটা উঠিয়ে আনছিল, ২৭ নম্বরের মোড় ক্রস না করতেই আমি ফোন দিলাম। ডক্টররা বলছে, কন্ডিশন ডেটোরিয়েট করছে, মনে হয় আর নেওয়া যাবে না। ৫ তারিখ ৩টার দিকেই বুঝে গেলাম বাবা আর আসছে না। ৪টা ৮ মিনিটে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলে লাইফ সাপোর্ট খুলে দেওয়া হয়। আকাশের দিকে চেয়ে ভাবলাম, আল্লাহ আমাদের কীসের শাস্তি দিলেন! কিছুক্ষণ পর সব মিডিয়া, ক্যামেরা এসে হাজির। বাবার বন্ধু, সহকর্মী, শুভানুধ্যায়ী সবাই আসছে একে একে। বাবার মৃত্যুর কথা নিজের মুখে বলতে হৃদয় ভেঙেছে। বাবাকে হারিয়ে গত এক বছরে টের পেয়েছি বাবা কেন বলত, জীবন বড় কঠিন। চন্দ্রস্মিতা তো মাঝে মাঝে একা একা কথা বলে এটা মনে করে যে, তুমি শুনতে পাও। বিস্ময় তো প্রথম তোমাকে স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নেও নাকি আমাকে কে আঘাত করছে বলে তুমি ছোটাছুটি শুরু করেছিলে। ফিল করে। রোদসী এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে। ছোট চাচির কাছে তো আপন বড় ভাই ছিলা। আমার বড় চাচুও বাবার অনুপস্থিতি অনুভব করেন কিন্তু তাঁর প্রকাশটাই একটু অন্যরকম। বড় চাচু অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান পীর ’৭৫-পরবর্তীতে সুনামগঞ্জের জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক, পরে দুবার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। বড় চাচুর হাত ধরেই বাবা ও ছোট চাচু ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যোগদান করেন। ছোট চাচুর সঙ্গে তোমার বন্ধন এই লেখায় বলা যাবে না। মানুষ যে এই বয়সেও ভাই হারিয়ে এতটা ভেঙে পড়ে তা স্বচক্ষে না দেখলে বোঝা যাবে না। নঈম নিজাম আঙ্কেলের সঙ্গে তোমার বন্ধুত্ব ছিল ভাইয়ের মতো। আমি জানি তোমার এই অকালমৃত্যুতে আঙ্কেল কতটা একা অনুভব করেন। তোমাদের অফিসে মাঝে মাঝেই যাই।

গত একটা বছর শুধু এটাই ভাবি যে, আমার বাবা এত চেয়েছিল আমাকে ব্যারিস্টার হিসেবে দেখতে, অথচ বাবা শুনেও যেতে পারল না। মানুষের জীবনে হয়তো সব স্বপ্ন পূর্ণতা পায় না আবার অনেক স্বপ্ন পূর্ণ হলেও কোথাও একটা শূন্যতা থেকে যায়। আমার জীবনে গর্ব করার মতো কিছু নেই, কিন্তু একটা জিনিস আছে সেটা বাবা নিজের জীবনের শেষ বছরগুলোয় আমাকে নিয়ে খুব খুশি ছিলেন ভরসা করতেন।

সুনামগঞ্জে তোমার জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছিল। সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় ইদগাহ উপচে রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমার জানাজার নামাজ পড়েছে। তোমার জন্য আয়োজিত শোকসভায় জুবিলীর মাঠ ছাড়িয়ে ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে উকিলপাড়া পর্যন্ত মানুষ। ঢাকা থেকে অনেক দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিক গিয়েছিলেন। শামীম ওসমান চাচা তোমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা থেকে বলেছিলেন, তোমার জীবন সার্থক। তবে আমার কষ্ট তো সারা জীবন থেকেই যাবে।

আমার বাবার জীবনে ভুল থাকতে পারে, কিন্তু সে কোনো অপরাধ করেনি। কারও বিশ্বাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। আমার বাবা তার সন্তানদের কোনো কষ্ট দেয়নি। তার পরিবারের সঙ্গে কোনো দিন স্বার্থপরের আচরণ করেনি। আমার বাবার সীমাবদ্ধতা ছিল যে কোনো মানুষের মতোই। এত কিছুর পরও বাবা সত্য বলতে দ্বিধা করেনি কোনো দিন। নিজের লাভক্ষতি নিয়ে এত চিন্তা করলে তো আমাদের আর কোনো চিন্তাই থাকত না। দুর্নীতি নিয়ে বেশি লেখালেখির পর পাপার অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছিল সরকারি একটা সংস্থা। পরে তার ব্যাংকের টাকা দেখে নিজেরাই লজ্জা পেয়েছে। পড়ালেখা করে আমি ডিগ্রি পেয়েছি। কিন্তু জীবনে সরল মন নিয়ে মানুষকে বিশ্বাস করতে বাবাকে দেখেই শিখেছি।

এখনো সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করি। এত প্যাঁচ বুঝি না। আমাদের প্রজন্ম এত লাভক্ষতির হিসাব বোঝে না, বোঝে কোনটা সত্যি কোনটা মিথ্যা। কী জানি তুমি যে কোনো দিন একটা সরকারি প্লটও চাওনি, যেটা সব সাংবাদিক পেয়ে থাকে। মানুষ কি জানে তোমার ব্যাংকে মৃত্যুর সময় কত টাকা ছিল। সাংবাদিকের অনেক কথা পক্ষে গেলে কিছু বিপক্ষে যাবে। কিন্তু কোনো দিন তো কিছু নিয়ে মিথ্যা বল নাই। আল্লাহ সব জানেন, সব দেখেন। বড় সন্তান হিসেবে বাবার কঠিন বিপর্যয় কাছ থেকে দেখেছি। আমি জানি হয়তো একদিন অনেকে তোমাকে ভুলে যাবে, হয়তো আমাদের চিনেও চিনবে না। কারণ আমার বাবার তো আর দেওয়ার কিছু নাই।

বাবা মানুষকে বড় করতে জানতেন। গ্রামের একদম সাধারণ বাল্যকালের বন্ধুকে গর্বের সঙ্গে বন্ধু বলে পরিচয় দিতেন। আত্মীয়দের আপন করে নিতেন। যেখানে ভালোবাসা পেয়েছেন, সম্মান পেয়েছেন সেখানে বারবার ছুটে গেছেন। যেখানে পাননি সেখানে ফিরেও তাকাননি। বাবা মানুষকে বড় করে আনন্দ পেতেন। কারও ওপর অভিমান হলে মুখের ওপর বলেছেন।

কত যে শিশুসুলভ খুনসুটি ছিল। আবার নতুন জুতা কিনলে আমাকে বলত তুমি আমার জুতার দিকে তাকাবা না, এটা আমি দেব না। আবার নিজেই বলত বেশি ভালো লেগেছে নিয়ে গেলে নিয়ে নে। শেষবার হসপিটালে যাওয়ার কয়দিন আগে একদিন জিজ্ঞেস করল আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান কী, আমি বললাম জানি না। আমি তো একটা টু-ডোর মারসিডিস কিনতে চাই। শুনে মাকে বলল, ‘দেখো ডায়না, এই ছেলেকে নিয়ে আমি কী করি? ও তো এখনো বাচ্চাই থেকে গেল!’

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল
আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

শরীয়তপুরে পদ্মা সেতুর টোলপ্লাজার সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
শরীয়তপুরে পদ্মা সেতুর টোলপ্লাজার সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন
কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন

১১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ
১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ
কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক
রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প
মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী : প্রিন্স
বিএনপি নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৫০ কোটি টাকার মাইলফলকে কান্তারা চ্যাপ্টার ১
৪৫০ কোটি টাকার মাইলফলকে কান্তারা চ্যাপ্টার ১

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের বাড়িতে পাখির মেলা
শিক্ষকের বাড়িতে পাখির মেলা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফিফা বিশ্বকাপের নিরাপত্তায় যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার কোটি টাকার মহাপরিকল্পনা
ফিফা বিশ্বকাপের নিরাপত্তায় যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার কোটি টাকার মহাপরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল জামায়াত নেতার
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল জামায়াত নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বীকৃতি পেল ‌‘টাইপ ৫’ ডায়াবেটিস
স্বীকৃতি পেল ‌‘টাইপ ৫’ ডায়াবেটিস

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপাইনবাবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০
চাপাইনবাবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা