শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বাবা তোমাকে মনে পড়ে

আহনাফ ফাহমিন অন্তর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা তোমাকে মনে পড়ে

বাবা, তুমি এভাবে কথা বলতে বলতে চলে গেলে? গত ২৭ জানুয়ারি ল্যাবএইডের ৬০১ নম্বর কেবিনে ডা. আলী হোসেন সাহেব এসে বললেন, ‘আপনার ফুসফুস ভালো, তবে কিডনির ট্রিটমেন্ট দরকার যা ল্যাবএইডে সম্ভব নয়। কারণ সেখানে কভিড পজিটিভ রোগীদের সরেজমিন দেখতে যাই না।’ ম্যানেজিং ডিরেক্টর শামীম আঙ্কেল সব সময়ই আন্তরিক। বললেন, ‘মিসবাহকে ফোন করো। ও কি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবে?’ এই বলে কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে একটা ২ লাখ টাকার চেক লিখে মো. আলী আঙ্কেলকে দিয়ে পাঠালে ব্যাংক থেকে ফোন করে বলল, ‘স্যার সাইন মিলছে না।’ উত্তরে পাপা বলল, ‘শরীরটা ভালো নেই, একটু দিয়ে দেন।’ আমি চাচুকে কল করলাম, বলল, ‘আমি কথা বলেছি তুই নিয়ে যা, আমি আসছি।’ আমরা একই সময়ে পৌঁছলাম। ২ তারিখ বেশ কষ্ট হচ্ছিল পাপার। সকালে আমাদের পূর্বপশ্চিমের তৎকালীন নিউজ এডিটর বিপুল আঙ্কেলকে ডাকল বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাটা লিখবে বলে। কিন্তু না পেরে ঘুমিয়ে গেল। মা বলল, ‘আজকে মনে হয় লিখতে পারবে না।’ ওষুধ বন্ধ করল, কিন্তু ক্রিয়েটিনিন কমছে না। ৩ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় ডায়ালাইসিস দেওয়ার সময় বমি করল। সন্ধ্যায় কেবিনে এলো বিএসএমএমইউর ডাক্তাররা, দেখে বমির ইনজেকশন দিল। এর আগে একবার বলল চা খাবে। সঙ্গে সঙ্গেই ছোট চাচিকে বলা হলো চা রেডি করতে। চা আসার পর আর খেলো না। ৩ তারিখে প্রথমে খুব বেশি কথা বলল না। চাচু সন্ধ্যার পর বাসায় গিয়ে আবার চাচিকে নিয়ে এলে একসঙ্গে রাত ৩টায় বের হলাম। জিজ্ঞেস করল, বিস্ময় কই? শুধু বলল, ‘আমাকে বাসায় নিয়ে যাও। আমি বাসায় যাব।’ ৪ তারিখ সকালে যাওয়ার পর দেখি উঠে বসলে ব্যালান্স হারিয়ে পড়ে যাচ্ছে। মা বলল, কিছুই খাচ্ছে না। মুখে ঘা হয়ে ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়ার কারণে ঝাল-মসলা খেতে পারত না। গ্রিল চিকেন আর ম্যাসড পটেটো আনলাম। জিজ্ঞেস করল, ‘খাবার কে এনেছে ওপরে?’ আমি বললাম, ‘সুমন’। ঢঙ করে আবার বলল, ‘ও তো তোমার ম্যানেজার।’ ততক্ষণে চাচু চন্দ্রস্মিতা, রোদসী, চাচি ও বিস্ময়কে নিয়ে হসপিটালে এলো। ৪ তারিখ বিকালেই ল্যাবএইড থেকে অ্যাম্বুলেন্স আনিয়ে রওনা হলাম। অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর আগে চাচিকে জিজ্ঞেস করল, ‘অন্তর কী বলে। কী খোঁজে দেখো।’ অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর সময় বলল, ‘আমাকে কই নাও?’ বললাম, ল্যাবএইডে নিয়ে যাই, ওখানে ভালো হবে। হঠাৎ আবার বলল, কোনো কথা ছাড়াই, ‘তোমার মা হাউসওয়াইফ।’ ল্যাবএইডে নিয়ে এমআরআই করিয়ে আইসিইউতে। মায়ের খালাতো ভাই, নিউরোসার্জন রাজিউল হক এলেন দেখতে। মামাকে দেখে আবার বলল, ‘ভাবি কই, আপনি তো শুধু একলাই ঘুরলেন।’ ডক্টররা আশাবাদী বেস্ট্রাক্টা নিরাময়যোগ্য। শুধু একটা হাতে শক্তি পাচ্ছিল না। আমরা রাতেই সিদ্ধান্ত নিই, নিয়ে যাব দিল্লি। ভারতের হাইকমিশনের সহায়তায় সব পারমিশনও অ্যারেঞ্জ করছিলাম। বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান হাউস থেকে পাপার ফোনে ফোন করে আমাকে জানানো হলো বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের পাশে আছে। যে কোনো প্রয়োজনে উনারা সবকিছু করবেন। আমার বাবা সেদিন দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার পথে। কিন্তু এটাই মানবতা। বসুন্ধরা গ্রুপ বাবা চলে যাওয়ার পরও আমাদের পাশে আছে। চেয়ারম্যান সাহেব ও এমডি সাহেবের সঙ্গে তোমার প্রায় ১৫ বছরের সম্পর্ক। উনারা তোমাকে আসলেই ভালোবাসতেন। দেশে অনেক শিল্পপতি আছেন, কিন্তু সবাই মানবিক না। সবাই স্বার্থ ছাড়া মানবতা থেকে এত কিছু করেন না। চাচ্চু যখন ব্যাংক থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের টাকাটা উঠিয়ে আনছিল, ২৭ নম্বরের মোড় ক্রস না করতেই আমি ফোন দিলাম। ডক্টররা বলছে, কন্ডিশন ডেটোরিয়েট করছে, মনে হয় আর নেওয়া যাবে না। ৫ তারিখ ৩টার দিকেই বুঝে গেলাম বাবা আর আসছে না। ৪টা ৮ মিনিটে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলে লাইফ সাপোর্ট খুলে দেওয়া হয়। আকাশের দিকে চেয়ে ভাবলাম, আল্লাহ আমাদের কীসের শাস্তি দিলেন! কিছুক্ষণ পর সব মিডিয়া, ক্যামেরা এসে হাজির। বাবার বন্ধু, সহকর্মী, শুভানুধ্যায়ী সবাই আসছে একে একে। বাবার মৃত্যুর কথা নিজের মুখে বলতে হৃদয় ভেঙেছে। বাবাকে হারিয়ে গত এক বছরে টের পেয়েছি বাবা কেন বলত, জীবন বড় কঠিন। চন্দ্রস্মিতা তো মাঝে মাঝে একা একা কথা বলে এটা মনে করে যে, তুমি শুনতে পাও। বিস্ময় তো প্রথম তোমাকে স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নেও নাকি আমাকে কে আঘাত করছে বলে তুমি ছোটাছুটি শুরু করেছিলে। ফিল করে। রোদসী এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে। ছোট চাচির কাছে তো আপন বড় ভাই ছিলা। আমার বড় চাচুও বাবার অনুপস্থিতি অনুভব করেন কিন্তু তাঁর প্রকাশটাই একটু অন্যরকম। বড় চাচু অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান পীর ’৭৫-পরবর্তীতে সুনামগঞ্জের জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক, পরে দুবার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। বড় চাচুর হাত ধরেই বাবা ও ছোট চাচু ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যোগদান করেন। ছোট চাচুর সঙ্গে তোমার বন্ধন এই লেখায় বলা যাবে না। মানুষ যে এই বয়সেও ভাই হারিয়ে এতটা ভেঙে পড়ে তা স্বচক্ষে না দেখলে বোঝা যাবে না। নঈম নিজাম আঙ্কেলের সঙ্গে তোমার বন্ধুত্ব ছিল ভাইয়ের মতো। আমি জানি তোমার এই অকালমৃত্যুতে আঙ্কেল কতটা একা অনুভব করেন। তোমাদের অফিসে মাঝে মাঝেই যাই।

গত একটা বছর শুধু এটাই ভাবি যে, আমার বাবা এত চেয়েছিল আমাকে ব্যারিস্টার হিসেবে দেখতে, অথচ বাবা শুনেও যেতে পারল না। মানুষের জীবনে হয়তো সব স্বপ্ন পূর্ণতা পায় না আবার অনেক স্বপ্ন পূর্ণ হলেও কোথাও একটা শূন্যতা থেকে যায়। আমার জীবনে গর্ব করার মতো কিছু নেই, কিন্তু একটা জিনিস আছে সেটা বাবা নিজের জীবনের শেষ বছরগুলোয় আমাকে নিয়ে খুব খুশি ছিলেন ভরসা করতেন।

সুনামগঞ্জে তোমার জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছিল। সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় ইদগাহ উপচে রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমার জানাজার নামাজ পড়েছে। তোমার জন্য আয়োজিত শোকসভায় জুবিলীর মাঠ ছাড়িয়ে ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে উকিলপাড়া পর্যন্ত মানুষ। ঢাকা থেকে অনেক দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিক গিয়েছিলেন। শামীম ওসমান চাচা তোমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা থেকে বলেছিলেন, তোমার জীবন সার্থক। তবে আমার কষ্ট তো সারা জীবন থেকেই যাবে।

আমার বাবার জীবনে ভুল থাকতে পারে, কিন্তু সে কোনো অপরাধ করেনি। কারও বিশ্বাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। আমার বাবা তার সন্তানদের কোনো কষ্ট দেয়নি। তার পরিবারের সঙ্গে কোনো দিন স্বার্থপরের আচরণ করেনি। আমার বাবার সীমাবদ্ধতা ছিল যে কোনো মানুষের মতোই। এত কিছুর পরও বাবা সত্য বলতে দ্বিধা করেনি কোনো দিন। নিজের লাভক্ষতি নিয়ে এত চিন্তা করলে তো আমাদের আর কোনো চিন্তাই থাকত না। দুর্নীতি নিয়ে বেশি লেখালেখির পর পাপার অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছিল সরকারি একটা সংস্থা। পরে তার ব্যাংকের টাকা দেখে নিজেরাই লজ্জা পেয়েছে। পড়ালেখা করে আমি ডিগ্রি পেয়েছি। কিন্তু জীবনে সরল মন নিয়ে মানুষকে বিশ্বাস করতে বাবাকে দেখেই শিখেছি।

এখনো সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করি। এত প্যাঁচ বুঝি না। আমাদের প্রজন্ম এত লাভক্ষতির হিসাব বোঝে না, বোঝে কোনটা সত্যি কোনটা মিথ্যা। কী জানি তুমি যে কোনো দিন একটা সরকারি প্লটও চাওনি, যেটা সব সাংবাদিক পেয়ে থাকে। মানুষ কি জানে তোমার ব্যাংকে মৃত্যুর সময় কত টাকা ছিল। সাংবাদিকের অনেক কথা পক্ষে গেলে কিছু বিপক্ষে যাবে। কিন্তু কোনো দিন তো কিছু নিয়ে মিথ্যা বল নাই। আল্লাহ সব জানেন, সব দেখেন। বড় সন্তান হিসেবে বাবার কঠিন বিপর্যয় কাছ থেকে দেখেছি। আমি জানি হয়তো একদিন অনেকে তোমাকে ভুলে যাবে, হয়তো আমাদের চিনেও চিনবে না। কারণ আমার বাবার তো আর দেওয়ার কিছু নাই।

বাবা মানুষকে বড় করতে জানতেন। গ্রামের একদম সাধারণ বাল্যকালের বন্ধুকে গর্বের সঙ্গে বন্ধু বলে পরিচয় দিতেন। আত্মীয়দের আপন করে নিতেন। যেখানে ভালোবাসা পেয়েছেন, সম্মান পেয়েছেন সেখানে বারবার ছুটে গেছেন। যেখানে পাননি সেখানে ফিরেও তাকাননি। বাবা মানুষকে বড় করে আনন্দ পেতেন। কারও ওপর অভিমান হলে মুখের ওপর বলেছেন।

কত যে শিশুসুলভ খুনসুটি ছিল। আবার নতুন জুতা কিনলে আমাকে বলত তুমি আমার জুতার দিকে তাকাবা না, এটা আমি দেব না। আবার নিজেই বলত বেশি ভালো লেগেছে নিয়ে গেলে নিয়ে নে। শেষবার হসপিটালে যাওয়ার কয়দিন আগে একদিন জিজ্ঞেস করল আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান কী, আমি বললাম জানি না। আমি তো একটা টু-ডোর মারসিডিস কিনতে চাই। শুনে মাকে বলল, ‘দেখো ডায়না, এই ছেলেকে নিয়ে আমি কী করি? ও তো এখনো বাচ্চাই থেকে গেল!’

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ