শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বাবা তোমাকে মনে পড়ে

আহনাফ ফাহমিন অন্তর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা তোমাকে মনে পড়ে

বাবা, তুমি এভাবে কথা বলতে বলতে চলে গেলে? গত ২৭ জানুয়ারি ল্যাবএইডের ৬০১ নম্বর কেবিনে ডা. আলী হোসেন সাহেব এসে বললেন, ‘আপনার ফুসফুস ভালো, তবে কিডনির ট্রিটমেন্ট দরকার যা ল্যাবএইডে সম্ভব নয়। কারণ সেখানে কভিড পজিটিভ রোগীদের সরেজমিন দেখতে যাই না।’ ম্যানেজিং ডিরেক্টর শামীম আঙ্কেল সব সময়ই আন্তরিক। বললেন, ‘মিসবাহকে ফোন করো। ও কি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবে?’ এই বলে কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে একটা ২ লাখ টাকার চেক লিখে মো. আলী আঙ্কেলকে দিয়ে পাঠালে ব্যাংক থেকে ফোন করে বলল, ‘স্যার সাইন মিলছে না।’ উত্তরে পাপা বলল, ‘শরীরটা ভালো নেই, একটু দিয়ে দেন।’ আমি চাচুকে কল করলাম, বলল, ‘আমি কথা বলেছি তুই নিয়ে যা, আমি আসছি।’ আমরা একই সময়ে পৌঁছলাম। ২ তারিখ বেশ কষ্ট হচ্ছিল পাপার। সকালে আমাদের পূর্বপশ্চিমের তৎকালীন নিউজ এডিটর বিপুল আঙ্কেলকে ডাকল বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাটা লিখবে বলে। কিন্তু না পেরে ঘুমিয়ে গেল। মা বলল, ‘আজকে মনে হয় লিখতে পারবে না।’ ওষুধ বন্ধ করল, কিন্তু ক্রিয়েটিনিন কমছে না। ৩ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় ডায়ালাইসিস দেওয়ার সময় বমি করল। সন্ধ্যায় কেবিনে এলো বিএসএমএমইউর ডাক্তাররা, দেখে বমির ইনজেকশন দিল। এর আগে একবার বলল চা খাবে। সঙ্গে সঙ্গেই ছোট চাচিকে বলা হলো চা রেডি করতে। চা আসার পর আর খেলো না। ৩ তারিখে প্রথমে খুব বেশি কথা বলল না। চাচু সন্ধ্যার পর বাসায় গিয়ে আবার চাচিকে নিয়ে এলে একসঙ্গে রাত ৩টায় বের হলাম। জিজ্ঞেস করল, বিস্ময় কই? শুধু বলল, ‘আমাকে বাসায় নিয়ে যাও। আমি বাসায় যাব।’ ৪ তারিখ সকালে যাওয়ার পর দেখি উঠে বসলে ব্যালান্স হারিয়ে পড়ে যাচ্ছে। মা বলল, কিছুই খাচ্ছে না। মুখে ঘা হয়ে ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়ার কারণে ঝাল-মসলা খেতে পারত না। গ্রিল চিকেন আর ম্যাসড পটেটো আনলাম। জিজ্ঞেস করল, ‘খাবার কে এনেছে ওপরে?’ আমি বললাম, ‘সুমন’। ঢঙ করে আবার বলল, ‘ও তো তোমার ম্যানেজার।’ ততক্ষণে চাচু চন্দ্রস্মিতা, রোদসী, চাচি ও বিস্ময়কে নিয়ে হসপিটালে এলো। ৪ তারিখ বিকালেই ল্যাবএইড থেকে অ্যাম্বুলেন্স আনিয়ে রওনা হলাম। অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর আগে চাচিকে জিজ্ঞেস করল, ‘অন্তর কী বলে। কী খোঁজে দেখো।’ অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর সময় বলল, ‘আমাকে কই নাও?’ বললাম, ল্যাবএইডে নিয়ে যাই, ওখানে ভালো হবে। হঠাৎ আবার বলল, কোনো কথা ছাড়াই, ‘তোমার মা হাউসওয়াইফ।’ ল্যাবএইডে নিয়ে এমআরআই করিয়ে আইসিইউতে। মায়ের খালাতো ভাই, নিউরোসার্জন রাজিউল হক এলেন দেখতে। মামাকে দেখে আবার বলল, ‘ভাবি কই, আপনি তো শুধু একলাই ঘুরলেন।’ ডক্টররা আশাবাদী বেস্ট্রাক্টা নিরাময়যোগ্য। শুধু একটা হাতে শক্তি পাচ্ছিল না। আমরা রাতেই সিদ্ধান্ত নিই, নিয়ে যাব দিল্লি। ভারতের হাইকমিশনের সহায়তায় সব পারমিশনও অ্যারেঞ্জ করছিলাম। বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান হাউস থেকে পাপার ফোনে ফোন করে আমাকে জানানো হলো বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের পাশে আছে। যে কোনো প্রয়োজনে উনারা সবকিছু করবেন। আমার বাবা সেদিন দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার পথে। কিন্তু এটাই মানবতা। বসুন্ধরা গ্রুপ বাবা চলে যাওয়ার পরও আমাদের পাশে আছে। চেয়ারম্যান সাহেব ও এমডি সাহেবের সঙ্গে তোমার প্রায় ১৫ বছরের সম্পর্ক। উনারা তোমাকে আসলেই ভালোবাসতেন। দেশে অনেক শিল্পপতি আছেন, কিন্তু সবাই মানবিক না। সবাই স্বার্থ ছাড়া মানবতা থেকে এত কিছু করেন না। চাচ্চু যখন ব্যাংক থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের টাকাটা উঠিয়ে আনছিল, ২৭ নম্বরের মোড় ক্রস না করতেই আমি ফোন দিলাম। ডক্টররা বলছে, কন্ডিশন ডেটোরিয়েট করছে, মনে হয় আর নেওয়া যাবে না। ৫ তারিখ ৩টার দিকেই বুঝে গেলাম বাবা আর আসছে না। ৪টা ৮ মিনিটে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলে লাইফ সাপোর্ট খুলে দেওয়া হয়। আকাশের দিকে চেয়ে ভাবলাম, আল্লাহ আমাদের কীসের শাস্তি দিলেন! কিছুক্ষণ পর সব মিডিয়া, ক্যামেরা এসে হাজির। বাবার বন্ধু, সহকর্মী, শুভানুধ্যায়ী সবাই আসছে একে একে। বাবার মৃত্যুর কথা নিজের মুখে বলতে হৃদয় ভেঙেছে। বাবাকে হারিয়ে গত এক বছরে টের পেয়েছি বাবা কেন বলত, জীবন বড় কঠিন। চন্দ্রস্মিতা তো মাঝে মাঝে একা একা কথা বলে এটা মনে করে যে, তুমি শুনতে পাও। বিস্ময় তো প্রথম তোমাকে স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নেও নাকি আমাকে কে আঘাত করছে বলে তুমি ছোটাছুটি শুরু করেছিলে। ফিল করে। রোদসী এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে। ছোট চাচির কাছে তো আপন বড় ভাই ছিলা। আমার বড় চাচুও বাবার অনুপস্থিতি অনুভব করেন কিন্তু তাঁর প্রকাশটাই একটু অন্যরকম। বড় চাচু অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান পীর ’৭৫-পরবর্তীতে সুনামগঞ্জের জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক, পরে দুবার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। বড় চাচুর হাত ধরেই বাবা ও ছোট চাচু ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যোগদান করেন। ছোট চাচুর সঙ্গে তোমার বন্ধন এই লেখায় বলা যাবে না। মানুষ যে এই বয়সেও ভাই হারিয়ে এতটা ভেঙে পড়ে তা স্বচক্ষে না দেখলে বোঝা যাবে না। নঈম নিজাম আঙ্কেলের সঙ্গে তোমার বন্ধুত্ব ছিল ভাইয়ের মতো। আমি জানি তোমার এই অকালমৃত্যুতে আঙ্কেল কতটা একা অনুভব করেন। তোমাদের অফিসে মাঝে মাঝেই যাই।

গত একটা বছর শুধু এটাই ভাবি যে, আমার বাবা এত চেয়েছিল আমাকে ব্যারিস্টার হিসেবে দেখতে, অথচ বাবা শুনেও যেতে পারল না। মানুষের জীবনে হয়তো সব স্বপ্ন পূর্ণতা পায় না আবার অনেক স্বপ্ন পূর্ণ হলেও কোথাও একটা শূন্যতা থেকে যায়। আমার জীবনে গর্ব করার মতো কিছু নেই, কিন্তু একটা জিনিস আছে সেটা বাবা নিজের জীবনের শেষ বছরগুলোয় আমাকে নিয়ে খুব খুশি ছিলেন ভরসা করতেন।

সুনামগঞ্জে তোমার জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছিল। সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় ইদগাহ উপচে রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমার জানাজার নামাজ পড়েছে। তোমার জন্য আয়োজিত শোকসভায় জুবিলীর মাঠ ছাড়িয়ে ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে উকিলপাড়া পর্যন্ত মানুষ। ঢাকা থেকে অনেক দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিক গিয়েছিলেন। শামীম ওসমান চাচা তোমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা থেকে বলেছিলেন, তোমার জীবন সার্থক। তবে আমার কষ্ট তো সারা জীবন থেকেই যাবে।

আমার বাবার জীবনে ভুল থাকতে পারে, কিন্তু সে কোনো অপরাধ করেনি। কারও বিশ্বাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। আমার বাবা তার সন্তানদের কোনো কষ্ট দেয়নি। তার পরিবারের সঙ্গে কোনো দিন স্বার্থপরের আচরণ করেনি। আমার বাবার সীমাবদ্ধতা ছিল যে কোনো মানুষের মতোই। এত কিছুর পরও বাবা সত্য বলতে দ্বিধা করেনি কোনো দিন। নিজের লাভক্ষতি নিয়ে এত চিন্তা করলে তো আমাদের আর কোনো চিন্তাই থাকত না। দুর্নীতি নিয়ে বেশি লেখালেখির পর পাপার অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছিল সরকারি একটা সংস্থা। পরে তার ব্যাংকের টাকা দেখে নিজেরাই লজ্জা পেয়েছে। পড়ালেখা করে আমি ডিগ্রি পেয়েছি। কিন্তু জীবনে সরল মন নিয়ে মানুষকে বিশ্বাস করতে বাবাকে দেখেই শিখেছি।

এখনো সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করি। এত প্যাঁচ বুঝি না। আমাদের প্রজন্ম এত লাভক্ষতির হিসাব বোঝে না, বোঝে কোনটা সত্যি কোনটা মিথ্যা। কী জানি তুমি যে কোনো দিন একটা সরকারি প্লটও চাওনি, যেটা সব সাংবাদিক পেয়ে থাকে। মানুষ কি জানে তোমার ব্যাংকে মৃত্যুর সময় কত টাকা ছিল। সাংবাদিকের অনেক কথা পক্ষে গেলে কিছু বিপক্ষে যাবে। কিন্তু কোনো দিন তো কিছু নিয়ে মিথ্যা বল নাই। আল্লাহ সব জানেন, সব দেখেন। বড় সন্তান হিসেবে বাবার কঠিন বিপর্যয় কাছ থেকে দেখেছি। আমি জানি হয়তো একদিন অনেকে তোমাকে ভুলে যাবে, হয়তো আমাদের চিনেও চিনবে না। কারণ আমার বাবার তো আর দেওয়ার কিছু নাই।

বাবা মানুষকে বড় করতে জানতেন। গ্রামের একদম সাধারণ বাল্যকালের বন্ধুকে গর্বের সঙ্গে বন্ধু বলে পরিচয় দিতেন। আত্মীয়দের আপন করে নিতেন। যেখানে ভালোবাসা পেয়েছেন, সম্মান পেয়েছেন সেখানে বারবার ছুটে গেছেন। যেখানে পাননি সেখানে ফিরেও তাকাননি। বাবা মানুষকে বড় করে আনন্দ পেতেন। কারও ওপর অভিমান হলে মুখের ওপর বলেছেন।

কত যে শিশুসুলভ খুনসুটি ছিল। আবার নতুন জুতা কিনলে আমাকে বলত তুমি আমার জুতার দিকে তাকাবা না, এটা আমি দেব না। আবার নিজেই বলত বেশি ভালো লেগেছে নিয়ে গেলে নিয়ে নে। শেষবার হসপিটালে যাওয়ার কয়দিন আগে একদিন জিজ্ঞেস করল আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান কী, আমি বললাম জানি না। আমি তো একটা টু-ডোর মারসিডিস কিনতে চাই। শুনে মাকে বলল, ‘দেখো ডায়না, এই ছেলেকে নিয়ে আমি কী করি? ও তো এখনো বাচ্চাই থেকে গেল!’

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা