শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

বিগত শতকে ১৯৭১ সালে বাঙালি হত্যার জন্য আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিকসন পাকিস্তানকে যে অস্ত্র দিয়েছিলেন, সে কথা বিশ্ববাসী জানেন। তার কিছুদিন পরেই নিকসন ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে ধরা পড়েন এবং তার প্রেসিডেন্ট পদ চলে যায়। সেই আমেরিকাই হিন্ডারগার্ডেন গেট প্রকাশ করেছে এক মাসও হয়নি। গোটা বিশ্বে এ নিয়ে তোলপাড়। হিন্ডারগার্ডেন গেটের নায়ক হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাই-বন্ধু গুজরাটি ব্যবসায়ী গৌতম আদানি।  আমেরিকার শেয়ারবাজারে ধস নামিয়ে দিয়েছেন গৌতম। বিশ্বের তাবৎ তাবৎ মিডিয়া ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা এই শেয়ার কেলেঙ্কারির জন্য সরাসরি মোদিকেই দায়ী করছেন। ভারতের সংসদ বিরোধীরা তিন দিন অচল করে রেখেছিল। তাঁদের দাবি, মোদিকে সংসদে এসে জবাব দিতে হবে। সে জন্য তাঁরা আলোচনা চেয়েছিলেন। মোদি সংসদে তাঁর নিজের কক্ষে বসে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে সলাপরামর্শ করছেন। হিন্ডারগার্ডেন গেটের ঘটনাটি ফাঁস হওয়ার সাত দিন আগে ইন্ডিয়া টুডে চ্যানেলে আদানি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, নরেন্দ্রভাই মোদি আমার ভাই। ২০০১ সালে গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর আমরা দুজনে মিলে ঠিক করি গুজরাটকে আমরা সোনা নয়, হীরে দিয়ে বাঁধিয়ে দেব। বিরোধীদের অভিযোগ, ভারতের স্টেট ব্যাংক ও পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন। ভারতীয় জীবন বীমা কোম্পানি থেকে ৪ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন।

জীবন বীমায় টাকা কারা রাখেন? সাধারণ মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত লোকরা সঞ্চয়ের জন্য বীমা করেন। বীমার টাকায় হাত পড়াতেই ক্ষিপ্ত সাধারণ মানুষ। কলকাতাসহ সারা দেশে জীবন বীমা অফিসের সামনে সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন। তাদের দাবি, সাধারণ মানুষের টাকা কেন, কীভাবে গৌতম আদানিকে দেওয়া হলো সাধারণ বাজারে খাটানোর জন্য? এলআইসি থেকে নিয়েছেন ২৭ লাখ কোটি টাকা।

গৌতম আদানি কে? তাঁর পরিচয় কী? গত সাত বছরে মোদি জমানার আগে তাঁর বাবার ব্যবসা ছিল উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে গুজরাটে কলকারখানার জন্য কয়লা পরিবহন করা। মোদি জমানার সাত বছরে তিনি বিশ্বের তিন নম্বর ধনীতে পরিণত হন। শেয়ারবাজারে ধস নামার পরেই এক দিনে তিনি ১৭ নম্বরে নেমে আসেন। দেশের তাবৎ অর্থনীতিবিদ এবং প্রশাসক মনে করেন, সরকারি ব্যাংক থেকে মোদি কেন তার এ গুজরাটি ভাইকে সাহায্য করলেন। এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। আদানিকান্ডে বিরোধী দলগুলো একাট্টা হচ্ছে। ততই আরএসএস তেড়েফুঁড়ে উঠছে। আরএসএস মুখপাত্র বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, গৌতম আদানিকে অপরাধীর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত নয়। আমেরিকার গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কৃত্রিমভাবে শেয়ার দর বৃদ্ধি এবং আর্থিক লেনদেনে প্রতারণার অভিযোগ এনেছে। গোষ্ঠীর বিভিন্ন সংস্থায় শেয়ারের পতন ঘটেছে। দ্বিতীয়বার বিক্রয় চেষ্টায় নামে আদানি এন্টারপ্রাইজেস। চলতি সপ্তাহে সেই শেয়ারের দামই নামে ২৮ শতাংশ। তাতেই সেই এফপিও প্রত্যাহার করে নেন আদানি। পর দিনই সেই শেয়ারের দাম আরও ২৬.৫০ শতাংশ পড়ে যায়।

টানা ছয় দিন লেনদেনে আদানিদের ১০টি সংস্থার লগ্নিকারীরা হারান ৮.৭৬ লাখ কোটি টাকারও বেশি শেয়ার সম্পদ। কংগ্রেসের অভিযোগ, লাইফ ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন অব ইন্ডিয়া (এলআইসি)-এর মতো সংস্থা আদানিদের সংস্থায় বিপুল বিনিয়োগ করেছে। ফলে শেয়ারের দাম পতনে জনগণের টাকা নিয়ে বিরাট সংশয় তৈরি হয়েছে। আদানি শিল্পগোষ্ঠীর শেয়ারে পতন এবং তাদের সম্পত্তি মূল্য কমে যাওয়ায় হইচই বেধেছে ভারতজুড়ে। যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে আদানি কেলেঙ্কারির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে কংগ্রেস। রিজার্ভ ব্যাংক স্টেট ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে জানতে চেয়েছে নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠবলে পরিচিত গৌতম আদানি কোন ব্যাংক থেকে কত টাকা ঋণ নিয়ে বসে আছেন। আদানি গোষ্ঠীর মোট দেনার পরিমাণ ২ লাখ কোটি টাকার বেশি। স্টেট ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো আদানি গোষ্ঠীকে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিয়েছে। আদানিদের শেয়ারে ৭৪ হাজার কোটি টাকার লগ্নি রয়েছে, জীবন বীমা কোম্পানির। শেয়ার দরে কারচুপির অভিযোগে যখন আদানিদের শেয়ারের দর হু হু করে পড়ছে, তখন স্টেট ব্যাংক, এলআইসি-তে গচ্ছিত সঞ্চয়ের টাকা সুরক্ষিত কি না, তা নিয়ে মধ্যবিত্তের চিন্তা বেড়েছে। সংসদে বিরোধীরা তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। মোদি সরকার বাজেটে আয়কর ছাড়ের কথা বলে মধ্যবিত্তের মন জয়ের চেষ্টা করেছিল। সেই মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ের সুরক্ষা নিয়েই বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন। কংগ্রেসের অভিযোগ, সংসদে আদানির নাম উচ্চারিত হোক এটাই আদানির অভিভাবক নরেন্দ্র মোদি চান না। আদানির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ সত্ত্বেও মোদি সরকারই সরকারি ব্যাংকগুলোকে আদানিদের ঋণ দিতে বাধ্য করেছিল কি না, এলআইসি-কে আদানিদের শেয়ারে টাকা টানতে চাপ দিয়েছিল কি না, তা নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে তদন্ত হোক। তাদের প্রশ্ন মোদি সরকার এ বিষয়ে কেন নীরব? গৌতম আদানির এই কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশও প্রচ-ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুন্দরবন এলাকায় বাংলাদেশ যে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে সে কয়লা সরবরাহের দায়িত্ব মোদি সরকার দিয়েছিল গৌতম আদানিকে। এ সিদ্ধান্ত কার্যত বাংলাদেশের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আদানির শেয়ারে ধস নামার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, আদানির ইচ্ছে পূরণ করতে গিয়ে ঢাকা বিপদগ্রস্ত। এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ বিষয়ক এক শীর্ষ কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন ভারত থেকে বাংলাদেশে যে বিদ্যুৎ রপ্তানি হবে তাতে বাংলাদেশ বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে আদানি বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাবে সোয়া লাখ কোটি টাকার বেশি। অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে যে কয়লা আমদানি হবে তার জন্য বাংলাদেশকে ৪৫ শতাংশ বেশি দাম দিতে হবে। তথ্য গোপন করে বাংলাদেশের সঙ্গে ভয়াবহ বৈষম্যমূলক চুক্তি করেছে ভারতের আদানি পাওয়ার লিমিটেড। এই চুক্তি দুই দেশের বন্ধুত্বে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করতে পারে। এর আগে শ্রীলঙ্কা সরকারের বিদ্যুৎ সচিব অভিযোগ করেছেন, শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীকে চাপ দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী যে চুক্তি করেছিলেন, তাতে শ্রীলঙ্কা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এর কোনো জবাব দিল্লির সাউথ ব্লক এখনো পর্যন্ত দেয়নি। শুধু কী বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা? এবার পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকানো যাক। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাজপুরে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব দিয়েছে গৌতমকে। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার একান্তে একাধিক বৈঠক হওয়ার পর গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে মমতা তাজপুর বন্দর নির্মাণের অর্ডারের কপি হাতে হাতে তুলে দেন। গৌতম সেদিন বলেছিলেন, তিনি ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন। আর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এক লাখ লোকের কাজ হবে। বেঁকে বসেছেন  সেখানকার প্রায় ৩০ মাইল এলাকাজুড়ে সব জমির মলিকরা। আরেকটি ভারতের বৃহত্তম কয়লা খনি বীরভূমের দেউটে পাচামিতে কয়লা তোলার দায়িত্ব গৌতম আদানিকে দেওয়া হয়েছে। সেখানকার জমিদাতারাও বেঁকে বসেছেন। দেশের বিশিষ্ট খনি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ১০ মাইল মাটি কেটে সেখানে কয়লা পাওয়া যাবে। এই দুটি প্রকল্প নিয়ে এখন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধীরা সোচ্চার হয়েছেন। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার পরিচয় করিয়ে দেন দাদা নরেন্দ্র মোদি। আদানির ধাপ্পা জনগণ বুঝতে পারেনি। সাত বছর আগে মোদি প্রথম ক্ষমতায় আসার পর থেকেই গৌতম আদানির উত্থান। সেই সাত বছর ধরে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী প্রতিদিন অভিযোগ করে গেছেন দিল্লির সরকার এখন পরিচালনা করেন আদানি এবং আম্বানিরা। শেয়ার কেলেঙ্কারির ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে রাহুল গান্ধীর অভিযোগই যোলোআনা ঠিক। তাই বিজেপি মুখপাত্র তাদের পরিচালিত চ্যানেলগুলোতে রাহুলকে গালাগালি দিয়ে যাচ্ছেন। হিন্ডেলবার্গের ফাঁস করে দেওয়া তথ্যাদি শুধু ভারত বা আমেরিকা নয়, গোটা বিশ্বকে আরেকবার আর্থিক কেলেঙ্কারিতে নাড়া দিয়ে দিল। এ নিয়ে ভারতের রাজনীতিতে জল ঘোলা হতে শুরু করেছে। ভারতের সংসদীয় রাজনীতিতে রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতা যিনিই হন তার নেতৃত্বে বিরোধীরা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে এসেছে ১৯৫০ সাল থেকে। রাজ্যসভায় যিনি কংগ্রেস দলের নেতা, তিনিই সব বিরোধী দলের নেতৃত্ব করেন। ১৭টি বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধ হয়ে মল্লিকার্জুন খাড়গের নেতৃত্বে বৈঠকে বসেন। কিন্তু সেই বৈঠকে প্রথম দিন তৃণমূল সদস্যরা যোগ দিলেও পরের দুই দিনের বৈঠকে যোগ দেননি। কংগ্রেস অভিযোগ করছে, দিল্লির দাদা এবং কলকাতার দিদির মধ্যে গোপন কথাবার্তা হওয়ার পরেই মমতার দল বেঁকে বসে। কংগ্রেস ও অন্যান্য বিরোধী দলের দাবি সবই তো জনসমক্ষে এসে গেছে। আদানি পশ্চিমবঙ্গে যেসব প্রকল্প পাচ্ছে, বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছেন, আদানির ওই প্রকল্পগুলো কি আদৌ বাস্তবায়িত হবে? তাজপুরে এখন সমীক্ষার কাজ চলছে। দেউটে পাচামিতে আদানিদের আগ্রহের কারণ হলো সেখানে প্রচুর গ্রানাইটের সন্ধান মিলেছে। কৃষিভিত্তিক শিল্পেও আদানিদের আগ্রহ রয়েছে। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে সম্প্রসারণের কাজেও তারা যুক্ত। বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে আদানিদের বড় করে তুলে ধরা হয়েছিল। সিপিএমের বক্তব্য, শেষ পর্যন্ত আদানিদের জন্য প্রকল্প বানচাল হলে ক্ষতি হবে রাজ্যেরই। কলকাতায় বিজেপি নেতারাও অভিযোগ করছে, আদানি আর মমতা দুজনে মিলে রাজ্যটাকে ডুবাচ্ছে।  তাজপুরের সমুদ্রবন্দর আর দেউটে পাচামির ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে গভীর সন্দেহ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীদের বড় হাতিয়ার হতে পারে আদানির এই শেয়ার কেলেঙ্কারি।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা