শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

বিগত শতকে ১৯৭১ সালে বাঙালি হত্যার জন্য আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিকসন পাকিস্তানকে যে অস্ত্র দিয়েছিলেন, সে কথা বিশ্ববাসী জানেন। তার কিছুদিন পরেই নিকসন ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে ধরা পড়েন এবং তার প্রেসিডেন্ট পদ চলে যায়। সেই আমেরিকাই হিন্ডারগার্ডেন গেট প্রকাশ করেছে এক মাসও হয়নি। গোটা বিশ্বে এ নিয়ে তোলপাড়। হিন্ডারগার্ডেন গেটের নায়ক হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাই-বন্ধু গুজরাটি ব্যবসায়ী গৌতম আদানি।  আমেরিকার শেয়ারবাজারে ধস নামিয়ে দিয়েছেন গৌতম। বিশ্বের তাবৎ তাবৎ মিডিয়া ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা এই শেয়ার কেলেঙ্কারির জন্য সরাসরি মোদিকেই দায়ী করছেন। ভারতের সংসদ বিরোধীরা তিন দিন অচল করে রেখেছিল। তাঁদের দাবি, মোদিকে সংসদে এসে জবাব দিতে হবে। সে জন্য তাঁরা আলোচনা চেয়েছিলেন। মোদি সংসদে তাঁর নিজের কক্ষে বসে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে সলাপরামর্শ করছেন। হিন্ডারগার্ডেন গেটের ঘটনাটি ফাঁস হওয়ার সাত দিন আগে ইন্ডিয়া টুডে চ্যানেলে আদানি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, নরেন্দ্রভাই মোদি আমার ভাই। ২০০১ সালে গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর আমরা দুজনে মিলে ঠিক করি গুজরাটকে আমরা সোনা নয়, হীরে দিয়ে বাঁধিয়ে দেব। বিরোধীদের অভিযোগ, ভারতের স্টেট ব্যাংক ও পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন। ভারতীয় জীবন বীমা কোম্পানি থেকে ৪ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন।

জীবন বীমায় টাকা কারা রাখেন? সাধারণ মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত লোকরা সঞ্চয়ের জন্য বীমা করেন। বীমার টাকায় হাত পড়াতেই ক্ষিপ্ত সাধারণ মানুষ। কলকাতাসহ সারা দেশে জীবন বীমা অফিসের সামনে সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন। তাদের দাবি, সাধারণ মানুষের টাকা কেন, কীভাবে গৌতম আদানিকে দেওয়া হলো সাধারণ বাজারে খাটানোর জন্য? এলআইসি থেকে নিয়েছেন ২৭ লাখ কোটি টাকা।

গৌতম আদানি কে? তাঁর পরিচয় কী? গত সাত বছরে মোদি জমানার আগে তাঁর বাবার ব্যবসা ছিল উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে গুজরাটে কলকারখানার জন্য কয়লা পরিবহন করা। মোদি জমানার সাত বছরে তিনি বিশ্বের তিন নম্বর ধনীতে পরিণত হন। শেয়ারবাজারে ধস নামার পরেই এক দিনে তিনি ১৭ নম্বরে নেমে আসেন। দেশের তাবৎ অর্থনীতিবিদ এবং প্রশাসক মনে করেন, সরকারি ব্যাংক থেকে মোদি কেন তার এ গুজরাটি ভাইকে সাহায্য করলেন। এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। আদানিকান্ডে বিরোধী দলগুলো একাট্টা হচ্ছে। ততই আরএসএস তেড়েফুঁড়ে উঠছে। আরএসএস মুখপাত্র বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, গৌতম আদানিকে অপরাধীর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত নয়। আমেরিকার গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কৃত্রিমভাবে শেয়ার দর বৃদ্ধি এবং আর্থিক লেনদেনে প্রতারণার অভিযোগ এনেছে। গোষ্ঠীর বিভিন্ন সংস্থায় শেয়ারের পতন ঘটেছে। দ্বিতীয়বার বিক্রয় চেষ্টায় নামে আদানি এন্টারপ্রাইজেস। চলতি সপ্তাহে সেই শেয়ারের দামই নামে ২৮ শতাংশ। তাতেই সেই এফপিও প্রত্যাহার করে নেন আদানি। পর দিনই সেই শেয়ারের দাম আরও ২৬.৫০ শতাংশ পড়ে যায়।

টানা ছয় দিন লেনদেনে আদানিদের ১০টি সংস্থার লগ্নিকারীরা হারান ৮.৭৬ লাখ কোটি টাকারও বেশি শেয়ার সম্পদ। কংগ্রেসের অভিযোগ, লাইফ ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন অব ইন্ডিয়া (এলআইসি)-এর মতো সংস্থা আদানিদের সংস্থায় বিপুল বিনিয়োগ করেছে। ফলে শেয়ারের দাম পতনে জনগণের টাকা নিয়ে বিরাট সংশয় তৈরি হয়েছে। আদানি শিল্পগোষ্ঠীর শেয়ারে পতন এবং তাদের সম্পত্তি মূল্য কমে যাওয়ায় হইচই বেধেছে ভারতজুড়ে। যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে আদানি কেলেঙ্কারির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে কংগ্রেস। রিজার্ভ ব্যাংক স্টেট ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে জানতে চেয়েছে নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠবলে পরিচিত গৌতম আদানি কোন ব্যাংক থেকে কত টাকা ঋণ নিয়ে বসে আছেন। আদানি গোষ্ঠীর মোট দেনার পরিমাণ ২ লাখ কোটি টাকার বেশি। স্টেট ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো আদানি গোষ্ঠীকে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিয়েছে। আদানিদের শেয়ারে ৭৪ হাজার কোটি টাকার লগ্নি রয়েছে, জীবন বীমা কোম্পানির। শেয়ার দরে কারচুপির অভিযোগে যখন আদানিদের শেয়ারের দর হু হু করে পড়ছে, তখন স্টেট ব্যাংক, এলআইসি-তে গচ্ছিত সঞ্চয়ের টাকা সুরক্ষিত কি না, তা নিয়ে মধ্যবিত্তের চিন্তা বেড়েছে। সংসদে বিরোধীরা তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। মোদি সরকার বাজেটে আয়কর ছাড়ের কথা বলে মধ্যবিত্তের মন জয়ের চেষ্টা করেছিল। সেই মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ের সুরক্ষা নিয়েই বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন। কংগ্রেসের অভিযোগ, সংসদে আদানির নাম উচ্চারিত হোক এটাই আদানির অভিভাবক নরেন্দ্র মোদি চান না। আদানির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ সত্ত্বেও মোদি সরকারই সরকারি ব্যাংকগুলোকে আদানিদের ঋণ দিতে বাধ্য করেছিল কি না, এলআইসি-কে আদানিদের শেয়ারে টাকা টানতে চাপ দিয়েছিল কি না, তা নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে তদন্ত হোক। তাদের প্রশ্ন মোদি সরকার এ বিষয়ে কেন নীরব? গৌতম আদানির এই কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশও প্রচ-ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুন্দরবন এলাকায় বাংলাদেশ যে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে সে কয়লা সরবরাহের দায়িত্ব মোদি সরকার দিয়েছিল গৌতম আদানিকে। এ সিদ্ধান্ত কার্যত বাংলাদেশের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আদানির শেয়ারে ধস নামার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, আদানির ইচ্ছে পূরণ করতে গিয়ে ঢাকা বিপদগ্রস্ত। এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ বিষয়ক এক শীর্ষ কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন ভারত থেকে বাংলাদেশে যে বিদ্যুৎ রপ্তানি হবে তাতে বাংলাদেশ বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে আদানি বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাবে সোয়া লাখ কোটি টাকার বেশি। অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে যে কয়লা আমদানি হবে তার জন্য বাংলাদেশকে ৪৫ শতাংশ বেশি দাম দিতে হবে। তথ্য গোপন করে বাংলাদেশের সঙ্গে ভয়াবহ বৈষম্যমূলক চুক্তি করেছে ভারতের আদানি পাওয়ার লিমিটেড। এই চুক্তি দুই দেশের বন্ধুত্বে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করতে পারে। এর আগে শ্রীলঙ্কা সরকারের বিদ্যুৎ সচিব অভিযোগ করেছেন, শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীকে চাপ দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী যে চুক্তি করেছিলেন, তাতে শ্রীলঙ্কা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এর কোনো জবাব দিল্লির সাউথ ব্লক এখনো পর্যন্ত দেয়নি। শুধু কী বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা? এবার পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকানো যাক। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাজপুরে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব দিয়েছে গৌতমকে। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার একান্তে একাধিক বৈঠক হওয়ার পর গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে মমতা তাজপুর বন্দর নির্মাণের অর্ডারের কপি হাতে হাতে তুলে দেন। গৌতম সেদিন বলেছিলেন, তিনি ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন। আর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এক লাখ লোকের কাজ হবে। বেঁকে বসেছেন  সেখানকার প্রায় ৩০ মাইল এলাকাজুড়ে সব জমির মলিকরা। আরেকটি ভারতের বৃহত্তম কয়লা খনি বীরভূমের দেউটে পাচামিতে কয়লা তোলার দায়িত্ব গৌতম আদানিকে দেওয়া হয়েছে। সেখানকার জমিদাতারাও বেঁকে বসেছেন। দেশের বিশিষ্ট খনি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ১০ মাইল মাটি কেটে সেখানে কয়লা পাওয়া যাবে। এই দুটি প্রকল্প নিয়ে এখন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধীরা সোচ্চার হয়েছেন। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার পরিচয় করিয়ে দেন দাদা নরেন্দ্র মোদি। আদানির ধাপ্পা জনগণ বুঝতে পারেনি। সাত বছর আগে মোদি প্রথম ক্ষমতায় আসার পর থেকেই গৌতম আদানির উত্থান। সেই সাত বছর ধরে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী প্রতিদিন অভিযোগ করে গেছেন দিল্লির সরকার এখন পরিচালনা করেন আদানি এবং আম্বানিরা। শেয়ার কেলেঙ্কারির ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে রাহুল গান্ধীর অভিযোগই যোলোআনা ঠিক। তাই বিজেপি মুখপাত্র তাদের পরিচালিত চ্যানেলগুলোতে রাহুলকে গালাগালি দিয়ে যাচ্ছেন। হিন্ডেলবার্গের ফাঁস করে দেওয়া তথ্যাদি শুধু ভারত বা আমেরিকা নয়, গোটা বিশ্বকে আরেকবার আর্থিক কেলেঙ্কারিতে নাড়া দিয়ে দিল। এ নিয়ে ভারতের রাজনীতিতে জল ঘোলা হতে শুরু করেছে। ভারতের সংসদীয় রাজনীতিতে রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতা যিনিই হন তার নেতৃত্বে বিরোধীরা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে এসেছে ১৯৫০ সাল থেকে। রাজ্যসভায় যিনি কংগ্রেস দলের নেতা, তিনিই সব বিরোধী দলের নেতৃত্ব করেন। ১৭টি বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধ হয়ে মল্লিকার্জুন খাড়গের নেতৃত্বে বৈঠকে বসেন। কিন্তু সেই বৈঠকে প্রথম দিন তৃণমূল সদস্যরা যোগ দিলেও পরের দুই দিনের বৈঠকে যোগ দেননি। কংগ্রেস অভিযোগ করছে, দিল্লির দাদা এবং কলকাতার দিদির মধ্যে গোপন কথাবার্তা হওয়ার পরেই মমতার দল বেঁকে বসে। কংগ্রেস ও অন্যান্য বিরোধী দলের দাবি সবই তো জনসমক্ষে এসে গেছে। আদানি পশ্চিমবঙ্গে যেসব প্রকল্প পাচ্ছে, বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছেন, আদানির ওই প্রকল্পগুলো কি আদৌ বাস্তবায়িত হবে? তাজপুরে এখন সমীক্ষার কাজ চলছে। দেউটে পাচামিতে আদানিদের আগ্রহের কারণ হলো সেখানে প্রচুর গ্রানাইটের সন্ধান মিলেছে। কৃষিভিত্তিক শিল্পেও আদানিদের আগ্রহ রয়েছে। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে সম্প্রসারণের কাজেও তারা যুক্ত। বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে আদানিদের বড় করে তুলে ধরা হয়েছিল। সিপিএমের বক্তব্য, শেষ পর্যন্ত আদানিদের জন্য প্রকল্প বানচাল হলে ক্ষতি হবে রাজ্যেরই। কলকাতায় বিজেপি নেতারাও অভিযোগ করছে, আদানি আর মমতা দুজনে মিলে রাজ্যটাকে ডুবাচ্ছে।  তাজপুরের সমুদ্রবন্দর আর দেউটে পাচামির ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে গভীর সন্দেহ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীদের বড় হাতিয়ার হতে পারে আদানির এই শেয়ার কেলেঙ্কারি।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে