শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

বিগত শতকে ১৯৭১ সালে বাঙালি হত্যার জন্য আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিকসন পাকিস্তানকে যে অস্ত্র দিয়েছিলেন, সে কথা বিশ্ববাসী জানেন। তার কিছুদিন পরেই নিকসন ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে ধরা পড়েন এবং তার প্রেসিডেন্ট পদ চলে যায়। সেই আমেরিকাই হিন্ডারগার্ডেন গেট প্রকাশ করেছে এক মাসও হয়নি। গোটা বিশ্বে এ নিয়ে তোলপাড়। হিন্ডারগার্ডেন গেটের নায়ক হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাই-বন্ধু গুজরাটি ব্যবসায়ী গৌতম আদানি।  আমেরিকার শেয়ারবাজারে ধস নামিয়ে দিয়েছেন গৌতম। বিশ্বের তাবৎ তাবৎ মিডিয়া ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা এই শেয়ার কেলেঙ্কারির জন্য সরাসরি মোদিকেই দায়ী করছেন। ভারতের সংসদ বিরোধীরা তিন দিন অচল করে রেখেছিল। তাঁদের দাবি, মোদিকে সংসদে এসে জবাব দিতে হবে। সে জন্য তাঁরা আলোচনা চেয়েছিলেন। মোদি সংসদে তাঁর নিজের কক্ষে বসে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে সলাপরামর্শ করছেন। হিন্ডারগার্ডেন গেটের ঘটনাটি ফাঁস হওয়ার সাত দিন আগে ইন্ডিয়া টুডে চ্যানেলে আদানি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, নরেন্দ্রভাই মোদি আমার ভাই। ২০০১ সালে গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর আমরা দুজনে মিলে ঠিক করি গুজরাটকে আমরা সোনা নয়, হীরে দিয়ে বাঁধিয়ে দেব। বিরোধীদের অভিযোগ, ভারতের স্টেট ব্যাংক ও পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন। ভারতীয় জীবন বীমা কোম্পানি থেকে ৪ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন।

জীবন বীমায় টাকা কারা রাখেন? সাধারণ মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত লোকরা সঞ্চয়ের জন্য বীমা করেন। বীমার টাকায় হাত পড়াতেই ক্ষিপ্ত সাধারণ মানুষ। কলকাতাসহ সারা দেশে জীবন বীমা অফিসের সামনে সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন। তাদের দাবি, সাধারণ মানুষের টাকা কেন, কীভাবে গৌতম আদানিকে দেওয়া হলো সাধারণ বাজারে খাটানোর জন্য? এলআইসি থেকে নিয়েছেন ২৭ লাখ কোটি টাকা।

গৌতম আদানি কে? তাঁর পরিচয় কী? গত সাত বছরে মোদি জমানার আগে তাঁর বাবার ব্যবসা ছিল উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে গুজরাটে কলকারখানার জন্য কয়লা পরিবহন করা। মোদি জমানার সাত বছরে তিনি বিশ্বের তিন নম্বর ধনীতে পরিণত হন। শেয়ারবাজারে ধস নামার পরেই এক দিনে তিনি ১৭ নম্বরে নেমে আসেন। দেশের তাবৎ অর্থনীতিবিদ এবং প্রশাসক মনে করেন, সরকারি ব্যাংক থেকে মোদি কেন তার এ গুজরাটি ভাইকে সাহায্য করলেন। এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। আদানিকান্ডে বিরোধী দলগুলো একাট্টা হচ্ছে। ততই আরএসএস তেড়েফুঁড়ে উঠছে। আরএসএস মুখপাত্র বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, গৌতম আদানিকে অপরাধীর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত নয়। আমেরিকার গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কৃত্রিমভাবে শেয়ার দর বৃদ্ধি এবং আর্থিক লেনদেনে প্রতারণার অভিযোগ এনেছে। গোষ্ঠীর বিভিন্ন সংস্থায় শেয়ারের পতন ঘটেছে। দ্বিতীয়বার বিক্রয় চেষ্টায় নামে আদানি এন্টারপ্রাইজেস। চলতি সপ্তাহে সেই শেয়ারের দামই নামে ২৮ শতাংশ। তাতেই সেই এফপিও প্রত্যাহার করে নেন আদানি। পর দিনই সেই শেয়ারের দাম আরও ২৬.৫০ শতাংশ পড়ে যায়।

টানা ছয় দিন লেনদেনে আদানিদের ১০টি সংস্থার লগ্নিকারীরা হারান ৮.৭৬ লাখ কোটি টাকারও বেশি শেয়ার সম্পদ। কংগ্রেসের অভিযোগ, লাইফ ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন অব ইন্ডিয়া (এলআইসি)-এর মতো সংস্থা আদানিদের সংস্থায় বিপুল বিনিয়োগ করেছে। ফলে শেয়ারের দাম পতনে জনগণের টাকা নিয়ে বিরাট সংশয় তৈরি হয়েছে। আদানি শিল্পগোষ্ঠীর শেয়ারে পতন এবং তাদের সম্পত্তি মূল্য কমে যাওয়ায় হইচই বেধেছে ভারতজুড়ে। যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে আদানি কেলেঙ্কারির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে কংগ্রেস। রিজার্ভ ব্যাংক স্টেট ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে জানতে চেয়েছে নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠবলে পরিচিত গৌতম আদানি কোন ব্যাংক থেকে কত টাকা ঋণ নিয়ে বসে আছেন। আদানি গোষ্ঠীর মোট দেনার পরিমাণ ২ লাখ কোটি টাকার বেশি। স্টেট ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো আদানি গোষ্ঠীকে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিয়েছে। আদানিদের শেয়ারে ৭৪ হাজার কোটি টাকার লগ্নি রয়েছে, জীবন বীমা কোম্পানির। শেয়ার দরে কারচুপির অভিযোগে যখন আদানিদের শেয়ারের দর হু হু করে পড়ছে, তখন স্টেট ব্যাংক, এলআইসি-তে গচ্ছিত সঞ্চয়ের টাকা সুরক্ষিত কি না, তা নিয়ে মধ্যবিত্তের চিন্তা বেড়েছে। সংসদে বিরোধীরা তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। মোদি সরকার বাজেটে আয়কর ছাড়ের কথা বলে মধ্যবিত্তের মন জয়ের চেষ্টা করেছিল। সেই মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ের সুরক্ষা নিয়েই বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন। কংগ্রেসের অভিযোগ, সংসদে আদানির নাম উচ্চারিত হোক এটাই আদানির অভিভাবক নরেন্দ্র মোদি চান না। আদানির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ সত্ত্বেও মোদি সরকারই সরকারি ব্যাংকগুলোকে আদানিদের ঋণ দিতে বাধ্য করেছিল কি না, এলআইসি-কে আদানিদের শেয়ারে টাকা টানতে চাপ দিয়েছিল কি না, তা নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে তদন্ত হোক। তাদের প্রশ্ন মোদি সরকার এ বিষয়ে কেন নীরব? গৌতম আদানির এই কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশও প্রচ-ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুন্দরবন এলাকায় বাংলাদেশ যে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে সে কয়লা সরবরাহের দায়িত্ব মোদি সরকার দিয়েছিল গৌতম আদানিকে। এ সিদ্ধান্ত কার্যত বাংলাদেশের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আদানির শেয়ারে ধস নামার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, আদানির ইচ্ছে পূরণ করতে গিয়ে ঢাকা বিপদগ্রস্ত। এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ বিষয়ক এক শীর্ষ কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন ভারত থেকে বাংলাদেশে যে বিদ্যুৎ রপ্তানি হবে তাতে বাংলাদেশ বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে আদানি বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাবে সোয়া লাখ কোটি টাকার বেশি। অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে যে কয়লা আমদানি হবে তার জন্য বাংলাদেশকে ৪৫ শতাংশ বেশি দাম দিতে হবে। তথ্য গোপন করে বাংলাদেশের সঙ্গে ভয়াবহ বৈষম্যমূলক চুক্তি করেছে ভারতের আদানি পাওয়ার লিমিটেড। এই চুক্তি দুই দেশের বন্ধুত্বে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করতে পারে। এর আগে শ্রীলঙ্কা সরকারের বিদ্যুৎ সচিব অভিযোগ করেছেন, শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীকে চাপ দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী যে চুক্তি করেছিলেন, তাতে শ্রীলঙ্কা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এর কোনো জবাব দিল্লির সাউথ ব্লক এখনো পর্যন্ত দেয়নি। শুধু কী বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা? এবার পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকানো যাক। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাজপুরে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব দিয়েছে গৌতমকে। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার একান্তে একাধিক বৈঠক হওয়ার পর গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে মমতা তাজপুর বন্দর নির্মাণের অর্ডারের কপি হাতে হাতে তুলে দেন। গৌতম সেদিন বলেছিলেন, তিনি ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন। আর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এক লাখ লোকের কাজ হবে। বেঁকে বসেছেন  সেখানকার প্রায় ৩০ মাইল এলাকাজুড়ে সব জমির মলিকরা। আরেকটি ভারতের বৃহত্তম কয়লা খনি বীরভূমের দেউটে পাচামিতে কয়লা তোলার দায়িত্ব গৌতম আদানিকে দেওয়া হয়েছে। সেখানকার জমিদাতারাও বেঁকে বসেছেন। দেশের বিশিষ্ট খনি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ১০ মাইল মাটি কেটে সেখানে কয়লা পাওয়া যাবে। এই দুটি প্রকল্প নিয়ে এখন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধীরা সোচ্চার হয়েছেন। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার পরিচয় করিয়ে দেন দাদা নরেন্দ্র মোদি। আদানির ধাপ্পা জনগণ বুঝতে পারেনি। সাত বছর আগে মোদি প্রথম ক্ষমতায় আসার পর থেকেই গৌতম আদানির উত্থান। সেই সাত বছর ধরে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী প্রতিদিন অভিযোগ করে গেছেন দিল্লির সরকার এখন পরিচালনা করেন আদানি এবং আম্বানিরা। শেয়ার কেলেঙ্কারির ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে রাহুল গান্ধীর অভিযোগই যোলোআনা ঠিক। তাই বিজেপি মুখপাত্র তাদের পরিচালিত চ্যানেলগুলোতে রাহুলকে গালাগালি দিয়ে যাচ্ছেন। হিন্ডেলবার্গের ফাঁস করে দেওয়া তথ্যাদি শুধু ভারত বা আমেরিকা নয়, গোটা বিশ্বকে আরেকবার আর্থিক কেলেঙ্কারিতে নাড়া দিয়ে দিল। এ নিয়ে ভারতের রাজনীতিতে জল ঘোলা হতে শুরু করেছে। ভারতের সংসদীয় রাজনীতিতে রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতা যিনিই হন তার নেতৃত্বে বিরোধীরা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে এসেছে ১৯৫০ সাল থেকে। রাজ্যসভায় যিনি কংগ্রেস দলের নেতা, তিনিই সব বিরোধী দলের নেতৃত্ব করেন। ১৭টি বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধ হয়ে মল্লিকার্জুন খাড়গের নেতৃত্বে বৈঠকে বসেন। কিন্তু সেই বৈঠকে প্রথম দিন তৃণমূল সদস্যরা যোগ দিলেও পরের দুই দিনের বৈঠকে যোগ দেননি। কংগ্রেস অভিযোগ করছে, দিল্লির দাদা এবং কলকাতার দিদির মধ্যে গোপন কথাবার্তা হওয়ার পরেই মমতার দল বেঁকে বসে। কংগ্রেস ও অন্যান্য বিরোধী দলের দাবি সবই তো জনসমক্ষে এসে গেছে। আদানি পশ্চিমবঙ্গে যেসব প্রকল্প পাচ্ছে, বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছেন, আদানির ওই প্রকল্পগুলো কি আদৌ বাস্তবায়িত হবে? তাজপুরে এখন সমীক্ষার কাজ চলছে। দেউটে পাচামিতে আদানিদের আগ্রহের কারণ হলো সেখানে প্রচুর গ্রানাইটের সন্ধান মিলেছে। কৃষিভিত্তিক শিল্পেও আদানিদের আগ্রহ রয়েছে। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে সম্প্রসারণের কাজেও তারা যুক্ত। বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে আদানিদের বড় করে তুলে ধরা হয়েছিল। সিপিএমের বক্তব্য, শেষ পর্যন্ত আদানিদের জন্য প্রকল্প বানচাল হলে ক্ষতি হবে রাজ্যেরই। কলকাতায় বিজেপি নেতারাও অভিযোগ করছে, আদানি আর মমতা দুজনে মিলে রাজ্যটাকে ডুবাচ্ছে।  তাজপুরের সমুদ্রবন্দর আর দেউটে পাচামির ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে গভীর সন্দেহ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীদের বড় হাতিয়ার হতে পারে আদানির এই শেয়ার কেলেঙ্কারি।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনাসহ ১২ জনের দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ : ইসি আনোয়ারুল

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন শাটডাউনের সম্ভাবনায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি
মার্কিন শাটডাউনের সম্ভাবনায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর সেনানিবাসে বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে সেনাপ্রধান
যশোর সেনানিবাসে বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে সেনাপ্রধান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রপ জানলো শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রপ জানলো শিক্ষার্থীরা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একবার সেবা করার সুযোগ দিন, না পারলে আর আসবো না: এস এম জিলানী
একবার সেবা করার সুযোগ দিন, না পারলে আর আসবো না: এস এম জিলানী

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জানুয়ারির মধ্যেই শেষ হচ্ছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার : প্রসিকিউশন
জানুয়ারির মধ্যেই শেষ হচ্ছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার : প্রসিকিউশন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের
জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র অবস্থায় ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব
ছাত্র অবস্থায় ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব

৩৩ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কেরানীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গণ-অভ্যুত্থানের পরেও অনেকে স্বৈরতন্ত্রের ভূত কাঁধে নিয়ে হাঁটছেন: সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের পরেও অনেকে স্বৈরতন্ত্রের ভূত কাঁধে নিয়ে হাঁটছেন: সাইফুল হক

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেবাগ্রহীতাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে
সেবাগ্রহীতাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করি : মঈন খান
আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করি : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশম গ্রেডসহ তিন দাবি, তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান
দশম গ্রেডসহ তিন দাবি, তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মানববন্ধন
কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক তিন বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে আটক তিন বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে
থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, গ্রেপ্তার ৬৭
পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, গ্রেপ্তার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা