শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

বিগত শতকে ১৯৭১ সালে বাঙালি হত্যার জন্য আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিকসন পাকিস্তানকে যে অস্ত্র দিয়েছিলেন, সে কথা বিশ্ববাসী জানেন। তার কিছুদিন পরেই নিকসন ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে ধরা পড়েন এবং তার প্রেসিডেন্ট পদ চলে যায়। সেই আমেরিকাই হিন্ডারগার্ডেন গেট প্রকাশ করেছে এক মাসও হয়নি। গোটা বিশ্বে এ নিয়ে তোলপাড়। হিন্ডারগার্ডেন গেটের নায়ক হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাই-বন্ধু গুজরাটি ব্যবসায়ী গৌতম আদানি।  আমেরিকার শেয়ারবাজারে ধস নামিয়ে দিয়েছেন গৌতম। বিশ্বের তাবৎ তাবৎ মিডিয়া ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা এই শেয়ার কেলেঙ্কারির জন্য সরাসরি মোদিকেই দায়ী করছেন। ভারতের সংসদ বিরোধীরা তিন দিন অচল করে রেখেছিল। তাঁদের দাবি, মোদিকে সংসদে এসে জবাব দিতে হবে। সে জন্য তাঁরা আলোচনা চেয়েছিলেন। মোদি সংসদে তাঁর নিজের কক্ষে বসে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে সলাপরামর্শ করছেন। হিন্ডারগার্ডেন গেটের ঘটনাটি ফাঁস হওয়ার সাত দিন আগে ইন্ডিয়া টুডে চ্যানেলে আদানি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, নরেন্দ্রভাই মোদি আমার ভাই। ২০০১ সালে গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর আমরা দুজনে মিলে ঠিক করি গুজরাটকে আমরা সোনা নয়, হীরে দিয়ে বাঁধিয়ে দেব। বিরোধীদের অভিযোগ, ভারতের স্টেট ব্যাংক ও পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন। ভারতীয় জীবন বীমা কোম্পানি থেকে ৪ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন।

জীবন বীমায় টাকা কারা রাখেন? সাধারণ মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত লোকরা সঞ্চয়ের জন্য বীমা করেন। বীমার টাকায় হাত পড়াতেই ক্ষিপ্ত সাধারণ মানুষ। কলকাতাসহ সারা দেশে জীবন বীমা অফিসের সামনে সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন। তাদের দাবি, সাধারণ মানুষের টাকা কেন, কীভাবে গৌতম আদানিকে দেওয়া হলো সাধারণ বাজারে খাটানোর জন্য? এলআইসি থেকে নিয়েছেন ২৭ লাখ কোটি টাকা।

গৌতম আদানি কে? তাঁর পরিচয় কী? গত সাত বছরে মোদি জমানার আগে তাঁর বাবার ব্যবসা ছিল উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে গুজরাটে কলকারখানার জন্য কয়লা পরিবহন করা। মোদি জমানার সাত বছরে তিনি বিশ্বের তিন নম্বর ধনীতে পরিণত হন। শেয়ারবাজারে ধস নামার পরেই এক দিনে তিনি ১৭ নম্বরে নেমে আসেন। দেশের তাবৎ অর্থনীতিবিদ এবং প্রশাসক মনে করেন, সরকারি ব্যাংক থেকে মোদি কেন তার এ গুজরাটি ভাইকে সাহায্য করলেন। এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। আদানিকান্ডে বিরোধী দলগুলো একাট্টা হচ্ছে। ততই আরএসএস তেড়েফুঁড়ে উঠছে। আরএসএস মুখপাত্র বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, গৌতম আদানিকে অপরাধীর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত নয়। আমেরিকার গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কৃত্রিমভাবে শেয়ার দর বৃদ্ধি এবং আর্থিক লেনদেনে প্রতারণার অভিযোগ এনেছে। গোষ্ঠীর বিভিন্ন সংস্থায় শেয়ারের পতন ঘটেছে। দ্বিতীয়বার বিক্রয় চেষ্টায় নামে আদানি এন্টারপ্রাইজেস। চলতি সপ্তাহে সেই শেয়ারের দামই নামে ২৮ শতাংশ। তাতেই সেই এফপিও প্রত্যাহার করে নেন আদানি। পর দিনই সেই শেয়ারের দাম আরও ২৬.৫০ শতাংশ পড়ে যায়।

টানা ছয় দিন লেনদেনে আদানিদের ১০টি সংস্থার লগ্নিকারীরা হারান ৮.৭৬ লাখ কোটি টাকারও বেশি শেয়ার সম্পদ। কংগ্রেসের অভিযোগ, লাইফ ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন অব ইন্ডিয়া (এলআইসি)-এর মতো সংস্থা আদানিদের সংস্থায় বিপুল বিনিয়োগ করেছে। ফলে শেয়ারের দাম পতনে জনগণের টাকা নিয়ে বিরাট সংশয় তৈরি হয়েছে। আদানি শিল্পগোষ্ঠীর শেয়ারে পতন এবং তাদের সম্পত্তি মূল্য কমে যাওয়ায় হইচই বেধেছে ভারতজুড়ে। যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে আদানি কেলেঙ্কারির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে কংগ্রেস। রিজার্ভ ব্যাংক স্টেট ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে জানতে চেয়েছে নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠবলে পরিচিত গৌতম আদানি কোন ব্যাংক থেকে কত টাকা ঋণ নিয়ে বসে আছেন। আদানি গোষ্ঠীর মোট দেনার পরিমাণ ২ লাখ কোটি টাকার বেশি। স্টেট ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো আদানি গোষ্ঠীকে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিয়েছে। আদানিদের শেয়ারে ৭৪ হাজার কোটি টাকার লগ্নি রয়েছে, জীবন বীমা কোম্পানির। শেয়ার দরে কারচুপির অভিযোগে যখন আদানিদের শেয়ারের দর হু হু করে পড়ছে, তখন স্টেট ব্যাংক, এলআইসি-তে গচ্ছিত সঞ্চয়ের টাকা সুরক্ষিত কি না, তা নিয়ে মধ্যবিত্তের চিন্তা বেড়েছে। সংসদে বিরোধীরা তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। মোদি সরকার বাজেটে আয়কর ছাড়ের কথা বলে মধ্যবিত্তের মন জয়ের চেষ্টা করেছিল। সেই মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ের সুরক্ষা নিয়েই বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন। কংগ্রেসের অভিযোগ, সংসদে আদানির নাম উচ্চারিত হোক এটাই আদানির অভিভাবক নরেন্দ্র মোদি চান না। আদানির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ সত্ত্বেও মোদি সরকারই সরকারি ব্যাংকগুলোকে আদানিদের ঋণ দিতে বাধ্য করেছিল কি না, এলআইসি-কে আদানিদের শেয়ারে টাকা টানতে চাপ দিয়েছিল কি না, তা নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে তদন্ত হোক। তাদের প্রশ্ন মোদি সরকার এ বিষয়ে কেন নীরব? গৌতম আদানির এই কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশও প্রচ-ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুন্দরবন এলাকায় বাংলাদেশ যে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে সে কয়লা সরবরাহের দায়িত্ব মোদি সরকার দিয়েছিল গৌতম আদানিকে। এ সিদ্ধান্ত কার্যত বাংলাদেশের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আদানির শেয়ারে ধস নামার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, আদানির ইচ্ছে পূরণ করতে গিয়ে ঢাকা বিপদগ্রস্ত। এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ বিষয়ক এক শীর্ষ কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন ভারত থেকে বাংলাদেশে যে বিদ্যুৎ রপ্তানি হবে তাতে বাংলাদেশ বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে আদানি বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাবে সোয়া লাখ কোটি টাকার বেশি। অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে যে কয়লা আমদানি হবে তার জন্য বাংলাদেশকে ৪৫ শতাংশ বেশি দাম দিতে হবে। তথ্য গোপন করে বাংলাদেশের সঙ্গে ভয়াবহ বৈষম্যমূলক চুক্তি করেছে ভারতের আদানি পাওয়ার লিমিটেড। এই চুক্তি দুই দেশের বন্ধুত্বে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করতে পারে। এর আগে শ্রীলঙ্কা সরকারের বিদ্যুৎ সচিব অভিযোগ করেছেন, শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীকে চাপ দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী যে চুক্তি করেছিলেন, তাতে শ্রীলঙ্কা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এর কোনো জবাব দিল্লির সাউথ ব্লক এখনো পর্যন্ত দেয়নি। শুধু কী বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা? এবার পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকানো যাক। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাজপুরে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব দিয়েছে গৌতমকে। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার একান্তে একাধিক বৈঠক হওয়ার পর গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে মমতা তাজপুর বন্দর নির্মাণের অর্ডারের কপি হাতে হাতে তুলে দেন। গৌতম সেদিন বলেছিলেন, তিনি ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন। আর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এক লাখ লোকের কাজ হবে। বেঁকে বসেছেন  সেখানকার প্রায় ৩০ মাইল এলাকাজুড়ে সব জমির মলিকরা। আরেকটি ভারতের বৃহত্তম কয়লা খনি বীরভূমের দেউটে পাচামিতে কয়লা তোলার দায়িত্ব গৌতম আদানিকে দেওয়া হয়েছে। সেখানকার জমিদাতারাও বেঁকে বসেছেন। দেশের বিশিষ্ট খনি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ১০ মাইল মাটি কেটে সেখানে কয়লা পাওয়া যাবে। এই দুটি প্রকল্প নিয়ে এখন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধীরা সোচ্চার হয়েছেন। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার পরিচয় করিয়ে দেন দাদা নরেন্দ্র মোদি। আদানির ধাপ্পা জনগণ বুঝতে পারেনি। সাত বছর আগে মোদি প্রথম ক্ষমতায় আসার পর থেকেই গৌতম আদানির উত্থান। সেই সাত বছর ধরে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী প্রতিদিন অভিযোগ করে গেছেন দিল্লির সরকার এখন পরিচালনা করেন আদানি এবং আম্বানিরা। শেয়ার কেলেঙ্কারির ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে রাহুল গান্ধীর অভিযোগই যোলোআনা ঠিক। তাই বিজেপি মুখপাত্র তাদের পরিচালিত চ্যানেলগুলোতে রাহুলকে গালাগালি দিয়ে যাচ্ছেন। হিন্ডেলবার্গের ফাঁস করে দেওয়া তথ্যাদি শুধু ভারত বা আমেরিকা নয়, গোটা বিশ্বকে আরেকবার আর্থিক কেলেঙ্কারিতে নাড়া দিয়ে দিল। এ নিয়ে ভারতের রাজনীতিতে জল ঘোলা হতে শুরু করেছে। ভারতের সংসদীয় রাজনীতিতে রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতা যিনিই হন তার নেতৃত্বে বিরোধীরা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে এসেছে ১৯৫০ সাল থেকে। রাজ্যসভায় যিনি কংগ্রেস দলের নেতা, তিনিই সব বিরোধী দলের নেতৃত্ব করেন। ১৭টি বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধ হয়ে মল্লিকার্জুন খাড়গের নেতৃত্বে বৈঠকে বসেন। কিন্তু সেই বৈঠকে প্রথম দিন তৃণমূল সদস্যরা যোগ দিলেও পরের দুই দিনের বৈঠকে যোগ দেননি। কংগ্রেস অভিযোগ করছে, দিল্লির দাদা এবং কলকাতার দিদির মধ্যে গোপন কথাবার্তা হওয়ার পরেই মমতার দল বেঁকে বসে। কংগ্রেস ও অন্যান্য বিরোধী দলের দাবি সবই তো জনসমক্ষে এসে গেছে। আদানি পশ্চিমবঙ্গে যেসব প্রকল্প পাচ্ছে, বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছেন, আদানির ওই প্রকল্পগুলো কি আদৌ বাস্তবায়িত হবে? তাজপুরে এখন সমীক্ষার কাজ চলছে। দেউটে পাচামিতে আদানিদের আগ্রহের কারণ হলো সেখানে প্রচুর গ্রানাইটের সন্ধান মিলেছে। কৃষিভিত্তিক শিল্পেও আদানিদের আগ্রহ রয়েছে। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে সম্প্রসারণের কাজেও তারা যুক্ত। বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে আদানিদের বড় করে তুলে ধরা হয়েছিল। সিপিএমের বক্তব্য, শেষ পর্যন্ত আদানিদের জন্য প্রকল্প বানচাল হলে ক্ষতি হবে রাজ্যেরই। কলকাতায় বিজেপি নেতারাও অভিযোগ করছে, আদানি আর মমতা দুজনে মিলে রাজ্যটাকে ডুবাচ্ছে।  তাজপুরের সমুদ্রবন্দর আর দেউটে পাচামির ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে গভীর সন্দেহ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীদের বড় হাতিয়ার হতে পারে আদানির এই শেয়ার কেলেঙ্কারি।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা