শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নতুন হাতিয়ার

বিগত শতকে ১৯৭১ সালে বাঙালি হত্যার জন্য আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নিকসন পাকিস্তানকে যে অস্ত্র দিয়েছিলেন, সে কথা বিশ্ববাসী জানেন। তার কিছুদিন পরেই নিকসন ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে ধরা পড়েন এবং তার প্রেসিডেন্ট পদ চলে যায়। সেই আমেরিকাই হিন্ডারগার্ডেন গেট প্রকাশ করেছে এক মাসও হয়নি। গোটা বিশ্বে এ নিয়ে তোলপাড়। হিন্ডারগার্ডেন গেটের নায়ক হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাই-বন্ধু গুজরাটি ব্যবসায়ী গৌতম আদানি।  আমেরিকার শেয়ারবাজারে ধস নামিয়ে দিয়েছেন গৌতম। বিশ্বের তাবৎ তাবৎ মিডিয়া ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা এই শেয়ার কেলেঙ্কারির জন্য সরাসরি মোদিকেই দায়ী করছেন। ভারতের সংসদ বিরোধীরা তিন দিন অচল করে রেখেছিল। তাঁদের দাবি, মোদিকে সংসদে এসে জবাব দিতে হবে। সে জন্য তাঁরা আলোচনা চেয়েছিলেন। মোদি সংসদে তাঁর নিজের কক্ষে বসে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে সলাপরামর্শ করছেন। হিন্ডারগার্ডেন গেটের ঘটনাটি ফাঁস হওয়ার সাত দিন আগে ইন্ডিয়া টুডে চ্যানেলে আদানি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, নরেন্দ্রভাই মোদি আমার ভাই। ২০০১ সালে গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর আমরা দুজনে মিলে ঠিক করি গুজরাটকে আমরা সোনা নয়, হীরে দিয়ে বাঁধিয়ে দেব। বিরোধীদের অভিযোগ, ভারতের স্টেট ব্যাংক ও পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন। ভারতীয় জীবন বীমা কোম্পানি থেকে ৪ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়ে গেছেন।

জীবন বীমায় টাকা কারা রাখেন? সাধারণ মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত লোকরা সঞ্চয়ের জন্য বীমা করেন। বীমার টাকায় হাত পড়াতেই ক্ষিপ্ত সাধারণ মানুষ। কলকাতাসহ সারা দেশে জীবন বীমা অফিসের সামনে সাধারণ মানুষ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন। তাদের দাবি, সাধারণ মানুষের টাকা কেন, কীভাবে গৌতম আদানিকে দেওয়া হলো সাধারণ বাজারে খাটানোর জন্য? এলআইসি থেকে নিয়েছেন ২৭ লাখ কোটি টাকা।

গৌতম আদানি কে? তাঁর পরিচয় কী? গত সাত বছরে মোদি জমানার আগে তাঁর বাবার ব্যবসা ছিল উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে গুজরাটে কলকারখানার জন্য কয়লা পরিবহন করা। মোদি জমানার সাত বছরে তিনি বিশ্বের তিন নম্বর ধনীতে পরিণত হন। শেয়ারবাজারে ধস নামার পরেই এক দিনে তিনি ১৭ নম্বরে নেমে আসেন। দেশের তাবৎ অর্থনীতিবিদ এবং প্রশাসক মনে করেন, সরকারি ব্যাংক থেকে মোদি কেন তার এ গুজরাটি ভাইকে সাহায্য করলেন। এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। আদানিকান্ডে বিরোধী দলগুলো একাট্টা হচ্ছে। ততই আরএসএস তেড়েফুঁড়ে উঠছে। আরএসএস মুখপাত্র বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, গৌতম আদানিকে অপরাধীর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত নয়। আমেরিকার গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কৃত্রিমভাবে শেয়ার দর বৃদ্ধি এবং আর্থিক লেনদেনে প্রতারণার অভিযোগ এনেছে। গোষ্ঠীর বিভিন্ন সংস্থায় শেয়ারের পতন ঘটেছে। দ্বিতীয়বার বিক্রয় চেষ্টায় নামে আদানি এন্টারপ্রাইজেস। চলতি সপ্তাহে সেই শেয়ারের দামই নামে ২৮ শতাংশ। তাতেই সেই এফপিও প্রত্যাহার করে নেন আদানি। পর দিনই সেই শেয়ারের দাম আরও ২৬.৫০ শতাংশ পড়ে যায়।

টানা ছয় দিন লেনদেনে আদানিদের ১০টি সংস্থার লগ্নিকারীরা হারান ৮.৭৬ লাখ কোটি টাকারও বেশি শেয়ার সম্পদ। কংগ্রেসের অভিযোগ, লাইফ ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন অব ইন্ডিয়া (এলআইসি)-এর মতো সংস্থা আদানিদের সংস্থায় বিপুল বিনিয়োগ করেছে। ফলে শেয়ারের দাম পতনে জনগণের টাকা নিয়ে বিরাট সংশয় তৈরি হয়েছে। আদানি শিল্পগোষ্ঠীর শেয়ারে পতন এবং তাদের সম্পত্তি মূল্য কমে যাওয়ায় হইচই বেধেছে ভারতজুড়ে। যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে আদানি কেলেঙ্কারির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে কংগ্রেস। রিজার্ভ ব্যাংক স্টেট ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে জানতে চেয়েছে নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠবলে পরিচিত গৌতম আদানি কোন ব্যাংক থেকে কত টাকা ঋণ নিয়ে বসে আছেন। আদানি গোষ্ঠীর মোট দেনার পরিমাণ ২ লাখ কোটি টাকার বেশি। স্টেট ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো আদানি গোষ্ঠীকে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিয়েছে। আদানিদের শেয়ারে ৭৪ হাজার কোটি টাকার লগ্নি রয়েছে, জীবন বীমা কোম্পানির। শেয়ার দরে কারচুপির অভিযোগে যখন আদানিদের শেয়ারের দর হু হু করে পড়ছে, তখন স্টেট ব্যাংক, এলআইসি-তে গচ্ছিত সঞ্চয়ের টাকা সুরক্ষিত কি না, তা নিয়ে মধ্যবিত্তের চিন্তা বেড়েছে। সংসদে বিরোধীরা তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। মোদি সরকার বাজেটে আয়কর ছাড়ের কথা বলে মধ্যবিত্তের মন জয়ের চেষ্টা করেছিল। সেই মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ের সুরক্ষা নিয়েই বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন। কংগ্রেসের অভিযোগ, সংসদে আদানির নাম উচ্চারিত হোক এটাই আদানির অভিভাবক নরেন্দ্র মোদি চান না। আদানির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ সত্ত্বেও মোদি সরকারই সরকারি ব্যাংকগুলোকে আদানিদের ঋণ দিতে বাধ্য করেছিল কি না, এলআইসি-কে আদানিদের শেয়ারে টাকা টানতে চাপ দিয়েছিল কি না, তা নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটি বা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নজরদারিতে তদন্ত হোক। তাদের প্রশ্ন মোদি সরকার এ বিষয়ে কেন নীরব? গৌতম আদানির এই কেলেঙ্কারিতে বাংলাদেশও প্রচ-ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুন্দরবন এলাকায় বাংলাদেশ যে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে সে কয়লা সরবরাহের দায়িত্ব মোদি সরকার দিয়েছিল গৌতম আদানিকে। এ সিদ্ধান্ত কার্যত বাংলাদেশের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আদানির শেয়ারে ধস নামার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা দিল্লিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, আদানির ইচ্ছে পূরণ করতে গিয়ে ঢাকা বিপদগ্রস্ত। এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ বিষয়ক এক শীর্ষ কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন ভারত থেকে বাংলাদেশে যে বিদ্যুৎ রপ্তানি হবে তাতে বাংলাদেশ বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে আদানি বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাবে সোয়া লাখ কোটি টাকার বেশি। অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে যে কয়লা আমদানি হবে তার জন্য বাংলাদেশকে ৪৫ শতাংশ বেশি দাম দিতে হবে। তথ্য গোপন করে বাংলাদেশের সঙ্গে ভয়াবহ বৈষম্যমূলক চুক্তি করেছে ভারতের আদানি পাওয়ার লিমিটেড। এই চুক্তি দুই দেশের বন্ধুত্বে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করতে পারে। এর আগে শ্রীলঙ্কা সরকারের বিদ্যুৎ সচিব অভিযোগ করেছেন, শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীকে চাপ দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী যে চুক্তি করেছিলেন, তাতে শ্রীলঙ্কা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এর কোনো জবাব দিল্লির সাউথ ব্লক এখনো পর্যন্ত দেয়নি। শুধু কী বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা? এবার পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকানো যাক। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাজপুরে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের দায়িত্ব দিয়েছে গৌতমকে। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার একান্তে একাধিক বৈঠক হওয়ার পর গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে মমতা তাজপুর বন্দর নির্মাণের অর্ডারের কপি হাতে হাতে তুলে দেন। গৌতম সেদিন বলেছিলেন, তিনি ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন। আর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এক লাখ লোকের কাজ হবে। বেঁকে বসেছেন  সেখানকার প্রায় ৩০ মাইল এলাকাজুড়ে সব জমির মলিকরা। আরেকটি ভারতের বৃহত্তম কয়লা খনি বীরভূমের দেউটে পাচামিতে কয়লা তোলার দায়িত্ব গৌতম আদানিকে দেওয়া হয়েছে। সেখানকার জমিদাতারাও বেঁকে বসেছেন। দেশের বিশিষ্ট খনি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ১০ মাইল মাটি কেটে সেখানে কয়লা পাওয়া যাবে। এই দুটি প্রকল্প নিয়ে এখন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধীরা সোচ্চার হয়েছেন। গৌতম আদানির সঙ্গে মমতার পরিচয় করিয়ে দেন দাদা নরেন্দ্র মোদি। আদানির ধাপ্পা জনগণ বুঝতে পারেনি। সাত বছর আগে মোদি প্রথম ক্ষমতায় আসার পর থেকেই গৌতম আদানির উত্থান। সেই সাত বছর ধরে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী প্রতিদিন অভিযোগ করে গেছেন দিল্লির সরকার এখন পরিচালনা করেন আদানি এবং আম্বানিরা। শেয়ার কেলেঙ্কারির ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে রাহুল গান্ধীর অভিযোগই যোলোআনা ঠিক। তাই বিজেপি মুখপাত্র তাদের পরিচালিত চ্যানেলগুলোতে রাহুলকে গালাগালি দিয়ে যাচ্ছেন। হিন্ডেলবার্গের ফাঁস করে দেওয়া তথ্যাদি শুধু ভারত বা আমেরিকা নয়, গোটা বিশ্বকে আরেকবার আর্থিক কেলেঙ্কারিতে নাড়া দিয়ে দিল। এ নিয়ে ভারতের রাজনীতিতে জল ঘোলা হতে শুরু করেছে। ভারতের সংসদীয় রাজনীতিতে রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতা যিনিই হন তার নেতৃত্বে বিরোধীরা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে এসেছে ১৯৫০ সাল থেকে। রাজ্যসভায় যিনি কংগ্রেস দলের নেতা, তিনিই সব বিরোধী দলের নেতৃত্ব করেন। ১৭টি বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধ হয়ে মল্লিকার্জুন খাড়গের নেতৃত্বে বৈঠকে বসেন। কিন্তু সেই বৈঠকে প্রথম দিন তৃণমূল সদস্যরা যোগ দিলেও পরের দুই দিনের বৈঠকে যোগ দেননি। কংগ্রেস অভিযোগ করছে, দিল্লির দাদা এবং কলকাতার দিদির মধ্যে গোপন কথাবার্তা হওয়ার পরেই মমতার দল বেঁকে বসে। কংগ্রেস ও অন্যান্য বিরোধী দলের দাবি সবই তো জনসমক্ষে এসে গেছে। আদানি পশ্চিমবঙ্গে যেসব প্রকল্প পাচ্ছে, বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছেন, আদানির ওই প্রকল্পগুলো কি আদৌ বাস্তবায়িত হবে? তাজপুরে এখন সমীক্ষার কাজ চলছে। দেউটে পাচামিতে আদানিদের আগ্রহের কারণ হলো সেখানে প্রচুর গ্রানাইটের সন্ধান মিলেছে। কৃষিভিত্তিক শিল্পেও আদানিদের আগ্রহ রয়েছে। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে সম্প্রসারণের কাজেও তারা যুক্ত। বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে আদানিদের বড় করে তুলে ধরা হয়েছিল। সিপিএমের বক্তব্য, শেষ পর্যন্ত আদানিদের জন্য প্রকল্প বানচাল হলে ক্ষতি হবে রাজ্যেরই। কলকাতায় বিজেপি নেতারাও অভিযোগ করছে, আদানি আর মমতা দুজনে মিলে রাজ্যটাকে ডুবাচ্ছে।  তাজপুরের সমুদ্রবন্দর আর দেউটে পাচামির ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে গভীর সন্দেহ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীদের বড় হাতিয়ার হতে পারে আদানির এই শেয়ার কেলেঙ্কারি।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা