শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

করোনার পরে কিছুদিন হলো আমরা সভা-সমাবেশের দিকে পা বাড়িয়েছি। এর মধ্যে বেশ কিছু সভা-সমাবেশও করেছি। সাধারণ মানুষের দারুণ সাড়া। এর মধ্যে হঠাৎই একদিন সমকালের শাহেদ চৌধুরী ফোন করে, ‘দাদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মাননা দেওয়া হবে। আপনি আমন্ত্রিত। আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে।’ জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কথা শুনে আর ওজর আপত্তি করিনি। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছিলাম। সেভাবে প্রোগ্রামও সাজিয়েছিলাম। প্রায় তিন বছর পর নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনারে কর্মিসভা ছিল। কর্মিসভা হিসেবে উপস্থিতি ছিল খুবই সন্তোষজনক। কিন্তু চারদিকে অত কোলাহলে কর্মিসভা হয় না, আলোচনা করা যায় না। কর্মীদের সামান্য হলেও সৎ পরামর্শ দেওয়া যায় না। আমাদের নিবেদিত নেতা সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের নেতা-কর্মীরা শহীদ মিনার নির্বাচন করেছে তাই আপত্তি করিনি। ১৮ তারিখ ছিল কর্মিসভা। হঠাৎই শাহেদ ফোন করেছিল, ‘দাদা, জাফর ভাইর শরীরটা একটু খারাপ থাকার জন্য তারিখ বদল করা হয়েছে। জাফর ভাইর সম্মাননার তারিখ হলো ১৮ মার্চ।’ বলেছিলাম, কী করে হবে? ১৮ মার্চ তো আমি নারায়ণগঞ্জে যাব। শাহেদ বলেছিল, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭-৮টায় আসলেও হবে।’ অনেকদিন পর নারায়ণগঞ্জ গিয়েছিলাম। তাই পারভেজের বাড়িতে তার মায়ের আবদারে খেতে বাধ্য হয়েছিলাম। খাবার যা কিছুই হোক আন্তরিকতা ছিল অসাধারণ। আপনজন ছাড়া অত ঘনিষ্ঠ আন্তরিক হওয়া কারও পক্ষে সম্ভব না। কর্মিসভায় ৬টা পর্যন্ত ছিলাম। অনুষ্ঠানস্থলে গিয়েই পতাকা তুলেছিলাম। অত নোংরা জায়গায় এর আগে কখনো পতাকা তুলিনি। মুক্তিযুদ্ধে হাতে পায়ে গুলি লেগে প্রচুর রক্ত ঝরিয়েছি। তাই সব সময় মনে হয় বাংলাদেশের পতাকা আমার রক্ত মাখা। সভা শেষে রওনা হয়েছিলাম সমকালের দিকে। রাস্তা ছিল ফাঁকা। কিন্তু হানিফ ফ্লাইওভারে একেবারে ঠাসা। প্রায় ৩০-৪০ মিনিট সময় লেগেছে ২-৩ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে। পরে আর যানজটে পড়তে হয়নি। সোজা পৌঁছে গিয়েছিলাম সমকালের সামনে। হা-মীম গ্রুপ এবং সমকাল ও চ্যানেল ২৪ টিভির প্রাণপুরুষ এ কে আজাদের সঙ্গে যেখানেই দেখা হয় দারুণ উষ্ণতাবোধ করি। একটা না একটা নতুন কথা তিনি আমাকে উপহার দিবেনই। লোকটিকে বেশ ভালো লাগে। ১৮ তারিখও ভালো লেগেছে। ৭টা কয়েক মিনিটে আমি গেলে তার নিজের চেয়ার ছেড়ে দিয়ে আমাকে বসিয়ে ছিলেন। ওরকম অনেকেই করে। কিন্তু এ কে আজাদের অমন করা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি যে আন্তরিকভাবেই করেছেন এটা তার কথাবার্তায় বোঝা যায়। কয়েক মাস আগে খুব সম্ভবত চ্যানেল ২৪ অথবা সমকালের কোনো অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। একেবারে পাশে বসিয়ে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, সেদিন এক বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। এক কোণে লতিফ ভাই বসেছিলেন। কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক অনুষ্ঠানে এসে যেই শুনলেন লতিফ ভাই আছেন ছুটে গিয়ে খুঁজে তার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেন। আমার বড় ভালো লেগেছে। এখন তো আর খুব বেশি মানুষ কেউ কাউকে সম্মান করে না।’ বলেছিলাম, লতিফ ভাই তো রাজ্জাকের ওস্তাদ। আমিও তো তার মুক্তিযুদ্ধের গুরু। আমরা যে যেখানেই থাকি একজন আরেকজনকে ভালোবাসতে সম্মান দেখাতে কোনো কুণ্ঠাবোধ করি না। ১৮ তারিখেও দেখলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোর প্রধান উদ্যোক্তা জনাব এ কে আজাদ। তিনি সবার আগে তার অনুভূতি উপস্থাপন করেন। অসাধারণ। আমার বিশ্বাস যাদের টাকা হয় তাদের জ্ঞান বুদ্ধি হয় না। কিন্তু এ কে আজাদ আর আনিসুল হক বোধহয় অনেকটাই আলাদা। জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না আমাকে বেশ কয়েকবার বলেছেন এ কে আজাদের সাবলীলতা নিয়ে। সেদিনও বেশ ভালো লেগেছে। ৮টার দিকে চলে আসতে চেয়েছিলাম। বাড়ি থেকে সেই ১২-সাড়ে ১২টায় বেরিয়েছি তাই একটু অস্বস্তি লাগছিল। পিছন দিয়ে ঘুরে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। কীভাবে কোথা থেকে এসে এ কে আজাদ খুব শক্তভাবে ধরেছিলেন, ‘অবশ্যই দুকথা বলে যেতে হবে।’ তখন কথা বলছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বড় ভালো মানুষ। প্রধান অতিথি হিসেবে প্রথমেই তিনি তার বক্তব্য রাখছিলেন। একজন জ্ঞানের সাগর। তার কথাবার্তাও তেমনি। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর কথা শেষ হতেই আমার হাতে মাইক্রোফোন দেওয়া হলো। বলেছিলাম, আমাদের দেশে মরে গেলে তারপর সম্মান দেখানো হয়। এ কে আজাদও কবি কাজী নজরুল ইসলামের একটি লেখা পাঠ করে আমাদের শুনাচ্ছিলেন,

“বন্ধুগণ,

আপনারা যে সওগাত আজ হাতে তুলে দিলেন আমি তা মাথায় তুলে নিলুম। আমার সকল তনুমন প্রাণ আজ বীণার মতো বেঁজে উঠেছে, তাতে শুধু একটি মাত্র সুর ধ্বনিত হয়ে উঠেছে- আমি ধন্য হলুম, আমি ধন্য হলুম। আমায় অভিনন্দিত আপনারা সেইদিনই করেছেন, যেদিন আমার লেখা আপনাদের ভালো লেগেছে। বিংশ শতাব্দীর অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে আমি জন্মগ্রহণ করেছি। এরই অভিযান সেনাদলের তুর্য বাদকের একজন আমি, এই হোক আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়।

আমি এই দেশে এই সমাজে জন্মেছি বলেই শুধু এই দেশেরই এই সমাজেরই নই, আমি সকল দেশের সকল মানুষের। কবি চায় না দান, কবি চায় অঞ্জলী কবি চায় প্রীতি। কবিতা আর দেবতা সুন্দরের প্রকাশ সুন্দরকে স্বীকার করতে হয় যা সুন্দর তাই দিয়ে সুন্দরের ধ্যান, তার স্তব গানই আমার ধর্ম। তবু বলছি আমি শুধু সুন্দরে হাতে বীণা পায়ে পদ্মফুলই দেখিনি, তার চোখে চোখ ভরা জলও দেখেছি। শ্মশানের পথে, গোরস্থানের পথে তাঁকে ক্ষুধা দীর্ণ মূর্তিতে ব্যথিত পায়ে চলে যেতে দেখেছি, যুদ্ধভূমিতে তাকে দেখেছি, কারাগারের অন্ধকূপে তাকে দেখেছি, ফাঁসির মঞ্চে তাকে দেখেছি। ...

যেদিন আমি চলে যাব সেদিন হয়তোবা বড় বড় সভা হবে, কত প্রশংসা কত কবিতা বেরোবে হয়তো আমার নামে, দেশপ্রেমিক-ত্যাগী-বীর-বিদ্রোহী বিশেষণের পর বিশেষণ, টেবিল ভেঙে ফেলবে থাপ্পড় মেরে, বক্তার পর বক্তা এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে- বন্ধু তুমি যেন যেও না। যদি পার চুপটি করে বসে আমার অলিখিত জীবনের কোনো একটি কথা স্মরণ করো, তোমার ঘরের আঙিনায় বা আশপাশে যদি একটি ঝরা পায়ে পেষা ফুল পাও সেইটিকে বুকে চেপে বল, বন্ধু আমি তোমায় পেয়েছি-

তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিবনা/ কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙ্গিবনা/ নিশ্চল-নিশ্চুপ আপনার মনে পুড়িব একাকী/ গন্ধ বিধুর ধূপ।”

আমি লেখাটি শতবার পড়েছি। কবি কাজী নজরুল ইসলামের ছেলে সব্যসাচীর কণ্ঠে দারুণ সুন্দর পাঠ শুনেছি। অসংখ্য জ্ঞানী গুণীজন দেখে বুক ভরে গিয়েছিল। জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে আমি ভালোবাসি তার প্রধান কারণ ইংল্যান্ডের নিরাপদ জীবন ত্যাগ করে তিনি যুদ্ধে এসেছিলেন। তিনি যদি ফিল্ড হসপিটাল না করতেন তাহলে আরও অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ প্রাণ হারাত, পঙ্গু হয়ে থাকত। বঙ্গবন্ধু তাকে প্রচুর সম্মান করেছেন, সাহায্য করেছেন। তার সব সময় চিন্তা সাধারণ মানুষকে নিয়ে। সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে তিনি খুব খুশি হন। তার অসুস্থ শরীর কখনো তাকে থামাতে পারেনি। বহু অনুষ্ঠানে কেন যেন আমরা অনেকবার পাশাপাশি বসেছি। এই সেদিন পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে আমরা দুজন পাশাপাশি বসেছিলাম। আওয়ামী লীগের সম্মেলনেও বসেছিলাম। এমনি আরও কোথাও কোথাও পাশাপাশি বসেছি, কথা বলেছি। কিন্তু ১৮ মার্চ শনিবার জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে বড় বেশি ক্লান্ত মনে হলো। চোখ মুখটা কেমন যেন শুকিয়ে গেছে। জানি না কবে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সম্মাননা অনুষ্ঠানে অনেককেই দেখলাম। প্রথমেই চোখে পড়েছিল আ স ম আবদুর রব, আমার প্রাণের মানুষ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। একটু পরে যখন কথা বলছিলাম তখন হঠাৎই আমার ৫-৭ হাতের মধ্যে ড. কামাল হোসেনকে দেখলাম। বড় ভালো লেগেছে তাকে দেখে। তার সঙ্গে তার স্ত্রী ও মেয়ে সারা হোসেন পাশে থাকায় আরও ভালো লেগেছে। দেখলাম অধ্যাপক আসিফ নজরুল, শাহদীন মালিক, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, কমরেড খালেকুজ্জামান ও নুরুল হক নূরকে। আর মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে একেবারে ডানপাশে ঘণ্টাখানিক তো বসেই ছিলাম। বড় ভালো লেগেছে মৃত কাউকে সম্মান না জানিয়ে মৃতের মতো জীবিত থাকতেই বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোয়। দেশে আমাদের অনেক কিছু আছে। খুব বেশি কিছুর যে অভাব আছে তা নয়। যেটা সবচাইতে উদ্বেগ ও কষ্টের সেটা হলো কাউকে সম্মান জানাতে আমরা কেন যেন কিছুটা কৃপণ হয়ে গেছি। দুহাত প্রসারিত করে বুকের সব উত্তাপ দিয়ে কাউকে ভালোবাসলে, সম্মান জানালে দোষ কোথায়? কিন্তু কেন যেন আমরা সবাই রাজা। কেউ কাউকে উজাড় করা ভালোবাসা দিয়ে গ্রহণ করতে চাই না, গ্রহণ করতে পারিও না। সেই অচলায়তন ভেঙে এ কে আজাদ যে শুভ সূচনা করেছেন বা করলেন তার প্রতি আমি সাধুবাদ জানাই। পরম করুণাময় আল্লাহ তাকে সাহায্য করুন, ছায়াতলে রাখুন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকা। এত বিপুল পাঠক প্রিয়তা এর আগে কোনো পত্রিকা পেয়েছে বলে মনে হয় না। গত ১৫ মার্চ বুধবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১৪তম জন্মদিন। ১৪তম জন্মদিনে একটা লেখা লিখেছিলাম। শুনেছি অনেকের বেশ ভালো লেগেছে। গত পরশু ১৯ মার্চ রবিবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্ম বার্ষিকী পালন। গিয়েছিলাম বসুন্ধরার চমৎকার কনভেনশন হলে। বহু লোক এসেছিলেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি তেমন কোনো দলই খুব একটা বাদ থাকেনি। এসেছিল পুলিশ কর্মকর্তারা। ডিবি হারুন, ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার হাফিজ আক্তার, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। হাফিজ টাঙ্গাইলের এসপি ছিলেন, হারুন গাজীপুর-নারায়ণগঞ্জের। জনাব ফারুক ভূঞাপুরের মানুষ, আমাদের প্রিয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম ও কালের কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন সব সময়ই ছিল। দুজনেই আমায় ভীষণ ভালোবাসে। ওদের ভালোবাসার তুলনা হয় না। একটু পরেই দেখলাম বসুন্ধরা গ্রুপের প্রাণপুরুষ সায়েম সোবহান আনভীরকে। দেখা করে কথা বলে যখন চলে আসছিলাম তখন দুকথা বলার অনুরোধ করেছিল। অনুরোধে সাড়া দিয়ে কিছু বলার চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু সেই সময় একটা ঢোলক দল বড় বেশি উৎসাহে চমৎকার ঢোল বাজাচ্ছিল। তাই আর কিছু বলা হয়নি। ধন্যবাদ জানিয়ে চলে এসেছিলাম। যখনই বাইরের দিকে পা বাড়াচ্ছিলাম তখনই চিফ রিপোর্টার মন্জুরুল ইসলাম হাত চেপে ধরেছিল, ‘দাদা, আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ রান্না হয়েছে।’ একটু আগে কে যেন চুপিচুপি বলে রেখেছিল ‘আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ করেছি।’ গিয়েছিলাম খাবার টেবিলে। অসাধারণ যতœ। খুবই ভালো লেগেছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিনে। জন্ম থেকেই সঙ্গে আছি তাই পত্রিকাটি নিজেদের বলেই মনে হয়। অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি থাকার পরও কেন যেন মনে হয় পত্রিকাটি আমাদের। ওইভাবে কোনো পত্রিকা এত মানুষ পাঠ করে কল্পনা করা যায় না। ১৪ বছরই পত্রিকার সঙ্গে লেখালেখিতে যুক্ত থাকায় একটা মায়া ধরে গেছে। তাই ছায়ায় মায়ায় কায়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে জড়িয়ে আছি। মার্চ মাসের এই কদিন কখনো তেমন কষ্ট লাগেনি। কিন্তু কেন জানি না নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-টাঙ্গাইল ছোটাছুটি করে আজ বড় অসহায় ক্লান্ত লাগছে। তবে যত ক্লান্তিই লাগুক এমন সুন্দর অভাবনীয় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সব সময়ই ভালো লাগে।

খাবার টেবিলে বড় ভালো লেগেছে যখন একদম ঘাড়ের কাছে দাঁড়িয়ে ছিল চিফ রিপোর্টার মন্জুুরুল ইসলাম। দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসনে কাটাবার পর দেশে ফিরলে সেনাকুঞ্জে জহুরুল ইসলামের মেয়ের বিয়েতে এমনটা করেছিলেন। বাড়ি থেকে আমার জন্যে রান্না করে এনেছিলেন এবং স্বামী-স্ত্রী দুজন পাশে দাঁড়িয়ে পরম যতেœ খাইয়ে ছিলেন। আরেকজন আমাদের চাচা চারানের অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কলকাতায় বেকার হোস্টেলে থাকতেন। তার ছেলে ডা. ফেরদৌসের বিয়েতে অফিসার্স ক্লাবে একইরকম করেছিলেন। কেউ কাউকে কতটা ভালোবাসলে একটা এত বড় অনুষ্ঠানে আলাদা করে খাবার এনে কাউকে খাওয়াতে পারে। তাই এ রকম মানুষের ভালোবাসা কখনো ভুলতে পারি না। এমনিতেই আমার দোষ কেউ আমাকে সামান্য সহযোগিতা করলে একটু ভালোবাসা দেখালে আমার মনপ্রাণ হৃদয় গলে যায়, তাদের সঙ্গে একাকার হয়ে যাই। এখানেও তাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন কেন যেন মনে হয় আমারই কোনো সন্তানের জন্মদিন। বাংলাদেশ প্রতিদিন আরও বেশি মানুষের আস্থা অর্জন করুক, গণমানুষের পক্ষে দাঁড়াক এই শুভদিনে সেই কামনাই করি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন