শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

করোনার পরে কিছুদিন হলো আমরা সভা-সমাবেশের দিকে পা বাড়িয়েছি। এর মধ্যে বেশ কিছু সভা-সমাবেশও করেছি। সাধারণ মানুষের দারুণ সাড়া। এর মধ্যে হঠাৎই একদিন সমকালের শাহেদ চৌধুরী ফোন করে, ‘দাদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মাননা দেওয়া হবে। আপনি আমন্ত্রিত। আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে।’ জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কথা শুনে আর ওজর আপত্তি করিনি। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছিলাম। সেভাবে প্রোগ্রামও সাজিয়েছিলাম। প্রায় তিন বছর পর নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনারে কর্মিসভা ছিল। কর্মিসভা হিসেবে উপস্থিতি ছিল খুবই সন্তোষজনক। কিন্তু চারদিকে অত কোলাহলে কর্মিসভা হয় না, আলোচনা করা যায় না। কর্মীদের সামান্য হলেও সৎ পরামর্শ দেওয়া যায় না। আমাদের নিবেদিত নেতা সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের নেতা-কর্মীরা শহীদ মিনার নির্বাচন করেছে তাই আপত্তি করিনি। ১৮ তারিখ ছিল কর্মিসভা। হঠাৎই শাহেদ ফোন করেছিল, ‘দাদা, জাফর ভাইর শরীরটা একটু খারাপ থাকার জন্য তারিখ বদল করা হয়েছে। জাফর ভাইর সম্মাননার তারিখ হলো ১৮ মার্চ।’ বলেছিলাম, কী করে হবে? ১৮ মার্চ তো আমি নারায়ণগঞ্জে যাব। শাহেদ বলেছিল, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭-৮টায় আসলেও হবে।’ অনেকদিন পর নারায়ণগঞ্জ গিয়েছিলাম। তাই পারভেজের বাড়িতে তার মায়ের আবদারে খেতে বাধ্য হয়েছিলাম। খাবার যা কিছুই হোক আন্তরিকতা ছিল অসাধারণ। আপনজন ছাড়া অত ঘনিষ্ঠ আন্তরিক হওয়া কারও পক্ষে সম্ভব না। কর্মিসভায় ৬টা পর্যন্ত ছিলাম। অনুষ্ঠানস্থলে গিয়েই পতাকা তুলেছিলাম। অত নোংরা জায়গায় এর আগে কখনো পতাকা তুলিনি। মুক্তিযুদ্ধে হাতে পায়ে গুলি লেগে প্রচুর রক্ত ঝরিয়েছি। তাই সব সময় মনে হয় বাংলাদেশের পতাকা আমার রক্ত মাখা। সভা শেষে রওনা হয়েছিলাম সমকালের দিকে। রাস্তা ছিল ফাঁকা। কিন্তু হানিফ ফ্লাইওভারে একেবারে ঠাসা। প্রায় ৩০-৪০ মিনিট সময় লেগেছে ২-৩ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে। পরে আর যানজটে পড়তে হয়নি। সোজা পৌঁছে গিয়েছিলাম সমকালের সামনে। হা-মীম গ্রুপ এবং সমকাল ও চ্যানেল ২৪ টিভির প্রাণপুরুষ এ কে আজাদের সঙ্গে যেখানেই দেখা হয় দারুণ উষ্ণতাবোধ করি। একটা না একটা নতুন কথা তিনি আমাকে উপহার দিবেনই। লোকটিকে বেশ ভালো লাগে। ১৮ তারিখও ভালো লেগেছে। ৭টা কয়েক মিনিটে আমি গেলে তার নিজের চেয়ার ছেড়ে দিয়ে আমাকে বসিয়ে ছিলেন। ওরকম অনেকেই করে। কিন্তু এ কে আজাদের অমন করা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি যে আন্তরিকভাবেই করেছেন এটা তার কথাবার্তায় বোঝা যায়। কয়েক মাস আগে খুব সম্ভবত চ্যানেল ২৪ অথবা সমকালের কোনো অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। একেবারে পাশে বসিয়ে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, সেদিন এক বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। এক কোণে লতিফ ভাই বসেছিলেন। কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক অনুষ্ঠানে এসে যেই শুনলেন লতিফ ভাই আছেন ছুটে গিয়ে খুঁজে তার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেন। আমার বড় ভালো লেগেছে। এখন তো আর খুব বেশি মানুষ কেউ কাউকে সম্মান করে না।’ বলেছিলাম, লতিফ ভাই তো রাজ্জাকের ওস্তাদ। আমিও তো তার মুক্তিযুদ্ধের গুরু। আমরা যে যেখানেই থাকি একজন আরেকজনকে ভালোবাসতে সম্মান দেখাতে কোনো কুণ্ঠাবোধ করি না। ১৮ তারিখেও দেখলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোর প্রধান উদ্যোক্তা জনাব এ কে আজাদ। তিনি সবার আগে তার অনুভূতি উপস্থাপন করেন। অসাধারণ। আমার বিশ্বাস যাদের টাকা হয় তাদের জ্ঞান বুদ্ধি হয় না। কিন্তু এ কে আজাদ আর আনিসুল হক বোধহয় অনেকটাই আলাদা। জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না আমাকে বেশ কয়েকবার বলেছেন এ কে আজাদের সাবলীলতা নিয়ে। সেদিনও বেশ ভালো লেগেছে। ৮টার দিকে চলে আসতে চেয়েছিলাম। বাড়ি থেকে সেই ১২-সাড়ে ১২টায় বেরিয়েছি তাই একটু অস্বস্তি লাগছিল। পিছন দিয়ে ঘুরে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। কীভাবে কোথা থেকে এসে এ কে আজাদ খুব শক্তভাবে ধরেছিলেন, ‘অবশ্যই দুকথা বলে যেতে হবে।’ তখন কথা বলছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বড় ভালো মানুষ। প্রধান অতিথি হিসেবে প্রথমেই তিনি তার বক্তব্য রাখছিলেন। একজন জ্ঞানের সাগর। তার কথাবার্তাও তেমনি। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর কথা শেষ হতেই আমার হাতে মাইক্রোফোন দেওয়া হলো। বলেছিলাম, আমাদের দেশে মরে গেলে তারপর সম্মান দেখানো হয়। এ কে আজাদও কবি কাজী নজরুল ইসলামের একটি লেখা পাঠ করে আমাদের শুনাচ্ছিলেন,

“বন্ধুগণ,

আপনারা যে সওগাত আজ হাতে তুলে দিলেন আমি তা মাথায় তুলে নিলুম। আমার সকল তনুমন প্রাণ আজ বীণার মতো বেঁজে উঠেছে, তাতে শুধু একটি মাত্র সুর ধ্বনিত হয়ে উঠেছে- আমি ধন্য হলুম, আমি ধন্য হলুম। আমায় অভিনন্দিত আপনারা সেইদিনই করেছেন, যেদিন আমার লেখা আপনাদের ভালো লেগেছে। বিংশ শতাব্দীর অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে আমি জন্মগ্রহণ করেছি। এরই অভিযান সেনাদলের তুর্য বাদকের একজন আমি, এই হোক আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়।

আমি এই দেশে এই সমাজে জন্মেছি বলেই শুধু এই দেশেরই এই সমাজেরই নই, আমি সকল দেশের সকল মানুষের। কবি চায় না দান, কবি চায় অঞ্জলী কবি চায় প্রীতি। কবিতা আর দেবতা সুন্দরের প্রকাশ সুন্দরকে স্বীকার করতে হয় যা সুন্দর তাই দিয়ে সুন্দরের ধ্যান, তার স্তব গানই আমার ধর্ম। তবু বলছি আমি শুধু সুন্দরে হাতে বীণা পায়ে পদ্মফুলই দেখিনি, তার চোখে চোখ ভরা জলও দেখেছি। শ্মশানের পথে, গোরস্থানের পথে তাঁকে ক্ষুধা দীর্ণ মূর্তিতে ব্যথিত পায়ে চলে যেতে দেখেছি, যুদ্ধভূমিতে তাকে দেখেছি, কারাগারের অন্ধকূপে তাকে দেখেছি, ফাঁসির মঞ্চে তাকে দেখেছি। ...

যেদিন আমি চলে যাব সেদিন হয়তোবা বড় বড় সভা হবে, কত প্রশংসা কত কবিতা বেরোবে হয়তো আমার নামে, দেশপ্রেমিক-ত্যাগী-বীর-বিদ্রোহী বিশেষণের পর বিশেষণ, টেবিল ভেঙে ফেলবে থাপ্পড় মেরে, বক্তার পর বক্তা এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে- বন্ধু তুমি যেন যেও না। যদি পার চুপটি করে বসে আমার অলিখিত জীবনের কোনো একটি কথা স্মরণ করো, তোমার ঘরের আঙিনায় বা আশপাশে যদি একটি ঝরা পায়ে পেষা ফুল পাও সেইটিকে বুকে চেপে বল, বন্ধু আমি তোমায় পেয়েছি-

তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিবনা/ কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙ্গিবনা/ নিশ্চল-নিশ্চুপ আপনার মনে পুড়িব একাকী/ গন্ধ বিধুর ধূপ।”

আমি লেখাটি শতবার পড়েছি। কবি কাজী নজরুল ইসলামের ছেলে সব্যসাচীর কণ্ঠে দারুণ সুন্দর পাঠ শুনেছি। অসংখ্য জ্ঞানী গুণীজন দেখে বুক ভরে গিয়েছিল। জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে আমি ভালোবাসি তার প্রধান কারণ ইংল্যান্ডের নিরাপদ জীবন ত্যাগ করে তিনি যুদ্ধে এসেছিলেন। তিনি যদি ফিল্ড হসপিটাল না করতেন তাহলে আরও অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ প্রাণ হারাত, পঙ্গু হয়ে থাকত। বঙ্গবন্ধু তাকে প্রচুর সম্মান করেছেন, সাহায্য করেছেন। তার সব সময় চিন্তা সাধারণ মানুষকে নিয়ে। সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে তিনি খুব খুশি হন। তার অসুস্থ শরীর কখনো তাকে থামাতে পারেনি। বহু অনুষ্ঠানে কেন যেন আমরা অনেকবার পাশাপাশি বসেছি। এই সেদিন পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে আমরা দুজন পাশাপাশি বসেছিলাম। আওয়ামী লীগের সম্মেলনেও বসেছিলাম। এমনি আরও কোথাও কোথাও পাশাপাশি বসেছি, কথা বলেছি। কিন্তু ১৮ মার্চ শনিবার জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে বড় বেশি ক্লান্ত মনে হলো। চোখ মুখটা কেমন যেন শুকিয়ে গেছে। জানি না কবে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সম্মাননা অনুষ্ঠানে অনেককেই দেখলাম। প্রথমেই চোখে পড়েছিল আ স ম আবদুর রব, আমার প্রাণের মানুষ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। একটু পরে যখন কথা বলছিলাম তখন হঠাৎই আমার ৫-৭ হাতের মধ্যে ড. কামাল হোসেনকে দেখলাম। বড় ভালো লেগেছে তাকে দেখে। তার সঙ্গে তার স্ত্রী ও মেয়ে সারা হোসেন পাশে থাকায় আরও ভালো লেগেছে। দেখলাম অধ্যাপক আসিফ নজরুল, শাহদীন মালিক, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, কমরেড খালেকুজ্জামান ও নুরুল হক নূরকে। আর মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে একেবারে ডানপাশে ঘণ্টাখানিক তো বসেই ছিলাম। বড় ভালো লেগেছে মৃত কাউকে সম্মান না জানিয়ে মৃতের মতো জীবিত থাকতেই বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোয়। দেশে আমাদের অনেক কিছু আছে। খুব বেশি কিছুর যে অভাব আছে তা নয়। যেটা সবচাইতে উদ্বেগ ও কষ্টের সেটা হলো কাউকে সম্মান জানাতে আমরা কেন যেন কিছুটা কৃপণ হয়ে গেছি। দুহাত প্রসারিত করে বুকের সব উত্তাপ দিয়ে কাউকে ভালোবাসলে, সম্মান জানালে দোষ কোথায়? কিন্তু কেন যেন আমরা সবাই রাজা। কেউ কাউকে উজাড় করা ভালোবাসা দিয়ে গ্রহণ করতে চাই না, গ্রহণ করতে পারিও না। সেই অচলায়তন ভেঙে এ কে আজাদ যে শুভ সূচনা করেছেন বা করলেন তার প্রতি আমি সাধুবাদ জানাই। পরম করুণাময় আল্লাহ তাকে সাহায্য করুন, ছায়াতলে রাখুন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকা। এত বিপুল পাঠক প্রিয়তা এর আগে কোনো পত্রিকা পেয়েছে বলে মনে হয় না। গত ১৫ মার্চ বুধবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১৪তম জন্মদিন। ১৪তম জন্মদিনে একটা লেখা লিখেছিলাম। শুনেছি অনেকের বেশ ভালো লেগেছে। গত পরশু ১৯ মার্চ রবিবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্ম বার্ষিকী পালন। গিয়েছিলাম বসুন্ধরার চমৎকার কনভেনশন হলে। বহু লোক এসেছিলেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি তেমন কোনো দলই খুব একটা বাদ থাকেনি। এসেছিল পুলিশ কর্মকর্তারা। ডিবি হারুন, ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার হাফিজ আক্তার, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। হাফিজ টাঙ্গাইলের এসপি ছিলেন, হারুন গাজীপুর-নারায়ণগঞ্জের। জনাব ফারুক ভূঞাপুরের মানুষ, আমাদের প্রিয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম ও কালের কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন সব সময়ই ছিল। দুজনেই আমায় ভীষণ ভালোবাসে। ওদের ভালোবাসার তুলনা হয় না। একটু পরেই দেখলাম বসুন্ধরা গ্রুপের প্রাণপুরুষ সায়েম সোবহান আনভীরকে। দেখা করে কথা বলে যখন চলে আসছিলাম তখন দুকথা বলার অনুরোধ করেছিল। অনুরোধে সাড়া দিয়ে কিছু বলার চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু সেই সময় একটা ঢোলক দল বড় বেশি উৎসাহে চমৎকার ঢোল বাজাচ্ছিল। তাই আর কিছু বলা হয়নি। ধন্যবাদ জানিয়ে চলে এসেছিলাম। যখনই বাইরের দিকে পা বাড়াচ্ছিলাম তখনই চিফ রিপোর্টার মন্জুরুল ইসলাম হাত চেপে ধরেছিল, ‘দাদা, আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ রান্না হয়েছে।’ একটু আগে কে যেন চুপিচুপি বলে রেখেছিল ‘আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ করেছি।’ গিয়েছিলাম খাবার টেবিলে। অসাধারণ যতœ। খুবই ভালো লেগেছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিনে। জন্ম থেকেই সঙ্গে আছি তাই পত্রিকাটি নিজেদের বলেই মনে হয়। অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি থাকার পরও কেন যেন মনে হয় পত্রিকাটি আমাদের। ওইভাবে কোনো পত্রিকা এত মানুষ পাঠ করে কল্পনা করা যায় না। ১৪ বছরই পত্রিকার সঙ্গে লেখালেখিতে যুক্ত থাকায় একটা মায়া ধরে গেছে। তাই ছায়ায় মায়ায় কায়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে জড়িয়ে আছি। মার্চ মাসের এই কদিন কখনো তেমন কষ্ট লাগেনি। কিন্তু কেন জানি না নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-টাঙ্গাইল ছোটাছুটি করে আজ বড় অসহায় ক্লান্ত লাগছে। তবে যত ক্লান্তিই লাগুক এমন সুন্দর অভাবনীয় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সব সময়ই ভালো লাগে।

খাবার টেবিলে বড় ভালো লেগেছে যখন একদম ঘাড়ের কাছে দাঁড়িয়ে ছিল চিফ রিপোর্টার মন্জুুরুল ইসলাম। দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসনে কাটাবার পর দেশে ফিরলে সেনাকুঞ্জে জহুরুল ইসলামের মেয়ের বিয়েতে এমনটা করেছিলেন। বাড়ি থেকে আমার জন্যে রান্না করে এনেছিলেন এবং স্বামী-স্ত্রী দুজন পাশে দাঁড়িয়ে পরম যতেœ খাইয়ে ছিলেন। আরেকজন আমাদের চাচা চারানের অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কলকাতায় বেকার হোস্টেলে থাকতেন। তার ছেলে ডা. ফেরদৌসের বিয়েতে অফিসার্স ক্লাবে একইরকম করেছিলেন। কেউ কাউকে কতটা ভালোবাসলে একটা এত বড় অনুষ্ঠানে আলাদা করে খাবার এনে কাউকে খাওয়াতে পারে। তাই এ রকম মানুষের ভালোবাসা কখনো ভুলতে পারি না। এমনিতেই আমার দোষ কেউ আমাকে সামান্য সহযোগিতা করলে একটু ভালোবাসা দেখালে আমার মনপ্রাণ হৃদয় গলে যায়, তাদের সঙ্গে একাকার হয়ে যাই। এখানেও তাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন কেন যেন মনে হয় আমারই কোনো সন্তানের জন্মদিন। বাংলাদেশ প্রতিদিন আরও বেশি মানুষের আস্থা অর্জন করুক, গণমানুষের পক্ষে দাঁড়াক এই শুভদিনে সেই কামনাই করি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা