শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

করোনার পরে কিছুদিন হলো আমরা সভা-সমাবেশের দিকে পা বাড়িয়েছি। এর মধ্যে বেশ কিছু সভা-সমাবেশও করেছি। সাধারণ মানুষের দারুণ সাড়া। এর মধ্যে হঠাৎই একদিন সমকালের শাহেদ চৌধুরী ফোন করে, ‘দাদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মাননা দেওয়া হবে। আপনি আমন্ত্রিত। আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে।’ জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কথা শুনে আর ওজর আপত্তি করিনি। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছিলাম। সেভাবে প্রোগ্রামও সাজিয়েছিলাম। প্রায় তিন বছর পর নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনারে কর্মিসভা ছিল। কর্মিসভা হিসেবে উপস্থিতি ছিল খুবই সন্তোষজনক। কিন্তু চারদিকে অত কোলাহলে কর্মিসভা হয় না, আলোচনা করা যায় না। কর্মীদের সামান্য হলেও সৎ পরামর্শ দেওয়া যায় না। আমাদের নিবেদিত নেতা সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের নেতা-কর্মীরা শহীদ মিনার নির্বাচন করেছে তাই আপত্তি করিনি। ১৮ তারিখ ছিল কর্মিসভা। হঠাৎই শাহেদ ফোন করেছিল, ‘দাদা, জাফর ভাইর শরীরটা একটু খারাপ থাকার জন্য তারিখ বদল করা হয়েছে। জাফর ভাইর সম্মাননার তারিখ হলো ১৮ মার্চ।’ বলেছিলাম, কী করে হবে? ১৮ মার্চ তো আমি নারায়ণগঞ্জে যাব। শাহেদ বলেছিল, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭-৮টায় আসলেও হবে।’ অনেকদিন পর নারায়ণগঞ্জ গিয়েছিলাম। তাই পারভেজের বাড়িতে তার মায়ের আবদারে খেতে বাধ্য হয়েছিলাম। খাবার যা কিছুই হোক আন্তরিকতা ছিল অসাধারণ। আপনজন ছাড়া অত ঘনিষ্ঠ আন্তরিক হওয়া কারও পক্ষে সম্ভব না। কর্মিসভায় ৬টা পর্যন্ত ছিলাম। অনুষ্ঠানস্থলে গিয়েই পতাকা তুলেছিলাম। অত নোংরা জায়গায় এর আগে কখনো পতাকা তুলিনি। মুক্তিযুদ্ধে হাতে পায়ে গুলি লেগে প্রচুর রক্ত ঝরিয়েছি। তাই সব সময় মনে হয় বাংলাদেশের পতাকা আমার রক্ত মাখা। সভা শেষে রওনা হয়েছিলাম সমকালের দিকে। রাস্তা ছিল ফাঁকা। কিন্তু হানিফ ফ্লাইওভারে একেবারে ঠাসা। প্রায় ৩০-৪০ মিনিট সময় লেগেছে ২-৩ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে। পরে আর যানজটে পড়তে হয়নি। সোজা পৌঁছে গিয়েছিলাম সমকালের সামনে। হা-মীম গ্রুপ এবং সমকাল ও চ্যানেল ২৪ টিভির প্রাণপুরুষ এ কে আজাদের সঙ্গে যেখানেই দেখা হয় দারুণ উষ্ণতাবোধ করি। একটা না একটা নতুন কথা তিনি আমাকে উপহার দিবেনই। লোকটিকে বেশ ভালো লাগে। ১৮ তারিখও ভালো লেগেছে। ৭টা কয়েক মিনিটে আমি গেলে তার নিজের চেয়ার ছেড়ে দিয়ে আমাকে বসিয়ে ছিলেন। ওরকম অনেকেই করে। কিন্তু এ কে আজাদের অমন করা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি যে আন্তরিকভাবেই করেছেন এটা তার কথাবার্তায় বোঝা যায়। কয়েক মাস আগে খুব সম্ভবত চ্যানেল ২৪ অথবা সমকালের কোনো অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। একেবারে পাশে বসিয়ে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, সেদিন এক বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। এক কোণে লতিফ ভাই বসেছিলেন। কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক অনুষ্ঠানে এসে যেই শুনলেন লতিফ ভাই আছেন ছুটে গিয়ে খুঁজে তার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেন। আমার বড় ভালো লেগেছে। এখন তো আর খুব বেশি মানুষ কেউ কাউকে সম্মান করে না।’ বলেছিলাম, লতিফ ভাই তো রাজ্জাকের ওস্তাদ। আমিও তো তার মুক্তিযুদ্ধের গুরু। আমরা যে যেখানেই থাকি একজন আরেকজনকে ভালোবাসতে সম্মান দেখাতে কোনো কুণ্ঠাবোধ করি না। ১৮ তারিখেও দেখলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোর প্রধান উদ্যোক্তা জনাব এ কে আজাদ। তিনি সবার আগে তার অনুভূতি উপস্থাপন করেন। অসাধারণ। আমার বিশ্বাস যাদের টাকা হয় তাদের জ্ঞান বুদ্ধি হয় না। কিন্তু এ কে আজাদ আর আনিসুল হক বোধহয় অনেকটাই আলাদা। জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না আমাকে বেশ কয়েকবার বলেছেন এ কে আজাদের সাবলীলতা নিয়ে। সেদিনও বেশ ভালো লেগেছে। ৮টার দিকে চলে আসতে চেয়েছিলাম। বাড়ি থেকে সেই ১২-সাড়ে ১২টায় বেরিয়েছি তাই একটু অস্বস্তি লাগছিল। পিছন দিয়ে ঘুরে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। কীভাবে কোথা থেকে এসে এ কে আজাদ খুব শক্তভাবে ধরেছিলেন, ‘অবশ্যই দুকথা বলে যেতে হবে।’ তখন কথা বলছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বড় ভালো মানুষ। প্রধান অতিথি হিসেবে প্রথমেই তিনি তার বক্তব্য রাখছিলেন। একজন জ্ঞানের সাগর। তার কথাবার্তাও তেমনি। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর কথা শেষ হতেই আমার হাতে মাইক্রোফোন দেওয়া হলো। বলেছিলাম, আমাদের দেশে মরে গেলে তারপর সম্মান দেখানো হয়। এ কে আজাদও কবি কাজী নজরুল ইসলামের একটি লেখা পাঠ করে আমাদের শুনাচ্ছিলেন,

“বন্ধুগণ,

আপনারা যে সওগাত আজ হাতে তুলে দিলেন আমি তা মাথায় তুলে নিলুম। আমার সকল তনুমন প্রাণ আজ বীণার মতো বেঁজে উঠেছে, তাতে শুধু একটি মাত্র সুর ধ্বনিত হয়ে উঠেছে- আমি ধন্য হলুম, আমি ধন্য হলুম। আমায় অভিনন্দিত আপনারা সেইদিনই করেছেন, যেদিন আমার লেখা আপনাদের ভালো লেগেছে। বিংশ শতাব্দীর অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে আমি জন্মগ্রহণ করেছি। এরই অভিযান সেনাদলের তুর্য বাদকের একজন আমি, এই হোক আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়।

আমি এই দেশে এই সমাজে জন্মেছি বলেই শুধু এই দেশেরই এই সমাজেরই নই, আমি সকল দেশের সকল মানুষের। কবি চায় না দান, কবি চায় অঞ্জলী কবি চায় প্রীতি। কবিতা আর দেবতা সুন্দরের প্রকাশ সুন্দরকে স্বীকার করতে হয় যা সুন্দর তাই দিয়ে সুন্দরের ধ্যান, তার স্তব গানই আমার ধর্ম। তবু বলছি আমি শুধু সুন্দরে হাতে বীণা পায়ে পদ্মফুলই দেখিনি, তার চোখে চোখ ভরা জলও দেখেছি। শ্মশানের পথে, গোরস্থানের পথে তাঁকে ক্ষুধা দীর্ণ মূর্তিতে ব্যথিত পায়ে চলে যেতে দেখেছি, যুদ্ধভূমিতে তাকে দেখেছি, কারাগারের অন্ধকূপে তাকে দেখেছি, ফাঁসির মঞ্চে তাকে দেখেছি। ...

যেদিন আমি চলে যাব সেদিন হয়তোবা বড় বড় সভা হবে, কত প্রশংসা কত কবিতা বেরোবে হয়তো আমার নামে, দেশপ্রেমিক-ত্যাগী-বীর-বিদ্রোহী বিশেষণের পর বিশেষণ, টেবিল ভেঙে ফেলবে থাপ্পড় মেরে, বক্তার পর বক্তা এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে- বন্ধু তুমি যেন যেও না। যদি পার চুপটি করে বসে আমার অলিখিত জীবনের কোনো একটি কথা স্মরণ করো, তোমার ঘরের আঙিনায় বা আশপাশে যদি একটি ঝরা পায়ে পেষা ফুল পাও সেইটিকে বুকে চেপে বল, বন্ধু আমি তোমায় পেয়েছি-

তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিবনা/ কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙ্গিবনা/ নিশ্চল-নিশ্চুপ আপনার মনে পুড়িব একাকী/ গন্ধ বিধুর ধূপ।”

আমি লেখাটি শতবার পড়েছি। কবি কাজী নজরুল ইসলামের ছেলে সব্যসাচীর কণ্ঠে দারুণ সুন্দর পাঠ শুনেছি। অসংখ্য জ্ঞানী গুণীজন দেখে বুক ভরে গিয়েছিল। জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে আমি ভালোবাসি তার প্রধান কারণ ইংল্যান্ডের নিরাপদ জীবন ত্যাগ করে তিনি যুদ্ধে এসেছিলেন। তিনি যদি ফিল্ড হসপিটাল না করতেন তাহলে আরও অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ প্রাণ হারাত, পঙ্গু হয়ে থাকত। বঙ্গবন্ধু তাকে প্রচুর সম্মান করেছেন, সাহায্য করেছেন। তার সব সময় চিন্তা সাধারণ মানুষকে নিয়ে। সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে তিনি খুব খুশি হন। তার অসুস্থ শরীর কখনো তাকে থামাতে পারেনি। বহু অনুষ্ঠানে কেন যেন আমরা অনেকবার পাশাপাশি বসেছি। এই সেদিন পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে আমরা দুজন পাশাপাশি বসেছিলাম। আওয়ামী লীগের সম্মেলনেও বসেছিলাম। এমনি আরও কোথাও কোথাও পাশাপাশি বসেছি, কথা বলেছি। কিন্তু ১৮ মার্চ শনিবার জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে বড় বেশি ক্লান্ত মনে হলো। চোখ মুখটা কেমন যেন শুকিয়ে গেছে। জানি না কবে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সম্মাননা অনুষ্ঠানে অনেককেই দেখলাম। প্রথমেই চোখে পড়েছিল আ স ম আবদুর রব, আমার প্রাণের মানুষ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। একটু পরে যখন কথা বলছিলাম তখন হঠাৎই আমার ৫-৭ হাতের মধ্যে ড. কামাল হোসেনকে দেখলাম। বড় ভালো লেগেছে তাকে দেখে। তার সঙ্গে তার স্ত্রী ও মেয়ে সারা হোসেন পাশে থাকায় আরও ভালো লেগেছে। দেখলাম অধ্যাপক আসিফ নজরুল, শাহদীন মালিক, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, কমরেড খালেকুজ্জামান ও নুরুল হক নূরকে। আর মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে একেবারে ডানপাশে ঘণ্টাখানিক তো বসেই ছিলাম। বড় ভালো লেগেছে মৃত কাউকে সম্মান না জানিয়ে মৃতের মতো জীবিত থাকতেই বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোয়। দেশে আমাদের অনেক কিছু আছে। খুব বেশি কিছুর যে অভাব আছে তা নয়। যেটা সবচাইতে উদ্বেগ ও কষ্টের সেটা হলো কাউকে সম্মান জানাতে আমরা কেন যেন কিছুটা কৃপণ হয়ে গেছি। দুহাত প্রসারিত করে বুকের সব উত্তাপ দিয়ে কাউকে ভালোবাসলে, সম্মান জানালে দোষ কোথায়? কিন্তু কেন যেন আমরা সবাই রাজা। কেউ কাউকে উজাড় করা ভালোবাসা দিয়ে গ্রহণ করতে চাই না, গ্রহণ করতে পারিও না। সেই অচলায়তন ভেঙে এ কে আজাদ যে শুভ সূচনা করেছেন বা করলেন তার প্রতি আমি সাধুবাদ জানাই। পরম করুণাময় আল্লাহ তাকে সাহায্য করুন, ছায়াতলে রাখুন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকা। এত বিপুল পাঠক প্রিয়তা এর আগে কোনো পত্রিকা পেয়েছে বলে মনে হয় না। গত ১৫ মার্চ বুধবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১৪তম জন্মদিন। ১৪তম জন্মদিনে একটা লেখা লিখেছিলাম। শুনেছি অনেকের বেশ ভালো লেগেছে। গত পরশু ১৯ মার্চ রবিবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্ম বার্ষিকী পালন। গিয়েছিলাম বসুন্ধরার চমৎকার কনভেনশন হলে। বহু লোক এসেছিলেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি তেমন কোনো দলই খুব একটা বাদ থাকেনি। এসেছিল পুলিশ কর্মকর্তারা। ডিবি হারুন, ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার হাফিজ আক্তার, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। হাফিজ টাঙ্গাইলের এসপি ছিলেন, হারুন গাজীপুর-নারায়ণগঞ্জের। জনাব ফারুক ভূঞাপুরের মানুষ, আমাদের প্রিয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম ও কালের কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন সব সময়ই ছিল। দুজনেই আমায় ভীষণ ভালোবাসে। ওদের ভালোবাসার তুলনা হয় না। একটু পরেই দেখলাম বসুন্ধরা গ্রুপের প্রাণপুরুষ সায়েম সোবহান আনভীরকে। দেখা করে কথা বলে যখন চলে আসছিলাম তখন দুকথা বলার অনুরোধ করেছিল। অনুরোধে সাড়া দিয়ে কিছু বলার চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু সেই সময় একটা ঢোলক দল বড় বেশি উৎসাহে চমৎকার ঢোল বাজাচ্ছিল। তাই আর কিছু বলা হয়নি। ধন্যবাদ জানিয়ে চলে এসেছিলাম। যখনই বাইরের দিকে পা বাড়াচ্ছিলাম তখনই চিফ রিপোর্টার মন্জুরুল ইসলাম হাত চেপে ধরেছিল, ‘দাদা, আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ রান্না হয়েছে।’ একটু আগে কে যেন চুপিচুপি বলে রেখেছিল ‘আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ করেছি।’ গিয়েছিলাম খাবার টেবিলে। অসাধারণ যতœ। খুবই ভালো লেগেছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিনে। জন্ম থেকেই সঙ্গে আছি তাই পত্রিকাটি নিজেদের বলেই মনে হয়। অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি থাকার পরও কেন যেন মনে হয় পত্রিকাটি আমাদের। ওইভাবে কোনো পত্রিকা এত মানুষ পাঠ করে কল্পনা করা যায় না। ১৪ বছরই পত্রিকার সঙ্গে লেখালেখিতে যুক্ত থাকায় একটা মায়া ধরে গেছে। তাই ছায়ায় মায়ায় কায়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে জড়িয়ে আছি। মার্চ মাসের এই কদিন কখনো তেমন কষ্ট লাগেনি। কিন্তু কেন জানি না নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-টাঙ্গাইল ছোটাছুটি করে আজ বড় অসহায় ক্লান্ত লাগছে। তবে যত ক্লান্তিই লাগুক এমন সুন্দর অভাবনীয় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সব সময়ই ভালো লাগে।

খাবার টেবিলে বড় ভালো লেগেছে যখন একদম ঘাড়ের কাছে দাঁড়িয়ে ছিল চিফ রিপোর্টার মন্জুুরুল ইসলাম। দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসনে কাটাবার পর দেশে ফিরলে সেনাকুঞ্জে জহুরুল ইসলামের মেয়ের বিয়েতে এমনটা করেছিলেন। বাড়ি থেকে আমার জন্যে রান্না করে এনেছিলেন এবং স্বামী-স্ত্রী দুজন পাশে দাঁড়িয়ে পরম যতেœ খাইয়ে ছিলেন। আরেকজন আমাদের চাচা চারানের অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কলকাতায় বেকার হোস্টেলে থাকতেন। তার ছেলে ডা. ফেরদৌসের বিয়েতে অফিসার্স ক্লাবে একইরকম করেছিলেন। কেউ কাউকে কতটা ভালোবাসলে একটা এত বড় অনুষ্ঠানে আলাদা করে খাবার এনে কাউকে খাওয়াতে পারে। তাই এ রকম মানুষের ভালোবাসা কখনো ভুলতে পারি না। এমনিতেই আমার দোষ কেউ আমাকে সামান্য সহযোগিতা করলে একটু ভালোবাসা দেখালে আমার মনপ্রাণ হৃদয় গলে যায়, তাদের সঙ্গে একাকার হয়ে যাই। এখানেও তাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন কেন যেন মনে হয় আমারই কোনো সন্তানের জন্মদিন। বাংলাদেশ প্রতিদিন আরও বেশি মানুষের আস্থা অর্জন করুক, গণমানুষের পক্ষে দাঁড়াক এই শুভদিনে সেই কামনাই করি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন