শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

করোনার পরে কিছুদিন হলো আমরা সভা-সমাবেশের দিকে পা বাড়িয়েছি। এর মধ্যে বেশ কিছু সভা-সমাবেশও করেছি। সাধারণ মানুষের দারুণ সাড়া। এর মধ্যে হঠাৎই একদিন সমকালের শাহেদ চৌধুরী ফোন করে, ‘দাদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মাননা দেওয়া হবে। আপনি আমন্ত্রিত। আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে।’ জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কথা শুনে আর ওজর আপত্তি করিনি। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছিলাম। সেভাবে প্রোগ্রামও সাজিয়েছিলাম। প্রায় তিন বছর পর নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনারে কর্মিসভা ছিল। কর্মিসভা হিসেবে উপস্থিতি ছিল খুবই সন্তোষজনক। কিন্তু চারদিকে অত কোলাহলে কর্মিসভা হয় না, আলোচনা করা যায় না। কর্মীদের সামান্য হলেও সৎ পরামর্শ দেওয়া যায় না। আমাদের নিবেদিত নেতা সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের নেতা-কর্মীরা শহীদ মিনার নির্বাচন করেছে তাই আপত্তি করিনি। ১৮ তারিখ ছিল কর্মিসভা। হঠাৎই শাহেদ ফোন করেছিল, ‘দাদা, জাফর ভাইর শরীরটা একটু খারাপ থাকার জন্য তারিখ বদল করা হয়েছে। জাফর ভাইর সম্মাননার তারিখ হলো ১৮ মার্চ।’ বলেছিলাম, কী করে হবে? ১৮ মার্চ তো আমি নারায়ণগঞ্জে যাব। শাহেদ বলেছিল, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭-৮টায় আসলেও হবে।’ অনেকদিন পর নারায়ণগঞ্জ গিয়েছিলাম। তাই পারভেজের বাড়িতে তার মায়ের আবদারে খেতে বাধ্য হয়েছিলাম। খাবার যা কিছুই হোক আন্তরিকতা ছিল অসাধারণ। আপনজন ছাড়া অত ঘনিষ্ঠ আন্তরিক হওয়া কারও পক্ষে সম্ভব না। কর্মিসভায় ৬টা পর্যন্ত ছিলাম। অনুষ্ঠানস্থলে গিয়েই পতাকা তুলেছিলাম। অত নোংরা জায়গায় এর আগে কখনো পতাকা তুলিনি। মুক্তিযুদ্ধে হাতে পায়ে গুলি লেগে প্রচুর রক্ত ঝরিয়েছি। তাই সব সময় মনে হয় বাংলাদেশের পতাকা আমার রক্ত মাখা। সভা শেষে রওনা হয়েছিলাম সমকালের দিকে। রাস্তা ছিল ফাঁকা। কিন্তু হানিফ ফ্লাইওভারে একেবারে ঠাসা। প্রায় ৩০-৪০ মিনিট সময় লেগেছে ২-৩ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে। পরে আর যানজটে পড়তে হয়নি। সোজা পৌঁছে গিয়েছিলাম সমকালের সামনে। হা-মীম গ্রুপ এবং সমকাল ও চ্যানেল ২৪ টিভির প্রাণপুরুষ এ কে আজাদের সঙ্গে যেখানেই দেখা হয় দারুণ উষ্ণতাবোধ করি। একটা না একটা নতুন কথা তিনি আমাকে উপহার দিবেনই। লোকটিকে বেশ ভালো লাগে। ১৮ তারিখও ভালো লেগেছে। ৭টা কয়েক মিনিটে আমি গেলে তার নিজের চেয়ার ছেড়ে দিয়ে আমাকে বসিয়ে ছিলেন। ওরকম অনেকেই করে। কিন্তু এ কে আজাদের অমন করা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি যে আন্তরিকভাবেই করেছেন এটা তার কথাবার্তায় বোঝা যায়। কয়েক মাস আগে খুব সম্ভবত চ্যানেল ২৪ অথবা সমকালের কোনো অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। একেবারে পাশে বসিয়ে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, সেদিন এক বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। এক কোণে লতিফ ভাই বসেছিলেন। কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক অনুষ্ঠানে এসে যেই শুনলেন লতিফ ভাই আছেন ছুটে গিয়ে খুঁজে তার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেন। আমার বড় ভালো লেগেছে। এখন তো আর খুব বেশি মানুষ কেউ কাউকে সম্মান করে না।’ বলেছিলাম, লতিফ ভাই তো রাজ্জাকের ওস্তাদ। আমিও তো তার মুক্তিযুদ্ধের গুরু। আমরা যে যেখানেই থাকি একজন আরেকজনকে ভালোবাসতে সম্মান দেখাতে কোনো কুণ্ঠাবোধ করি না। ১৮ তারিখেও দেখলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোর প্রধান উদ্যোক্তা জনাব এ কে আজাদ। তিনি সবার আগে তার অনুভূতি উপস্থাপন করেন। অসাধারণ। আমার বিশ্বাস যাদের টাকা হয় তাদের জ্ঞান বুদ্ধি হয় না। কিন্তু এ কে আজাদ আর আনিসুল হক বোধহয় অনেকটাই আলাদা। জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না আমাকে বেশ কয়েকবার বলেছেন এ কে আজাদের সাবলীলতা নিয়ে। সেদিনও বেশ ভালো লেগেছে। ৮টার দিকে চলে আসতে চেয়েছিলাম। বাড়ি থেকে সেই ১২-সাড়ে ১২টায় বেরিয়েছি তাই একটু অস্বস্তি লাগছিল। পিছন দিয়ে ঘুরে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। কীভাবে কোথা থেকে এসে এ কে আজাদ খুব শক্তভাবে ধরেছিলেন, ‘অবশ্যই দুকথা বলে যেতে হবে।’ তখন কথা বলছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বড় ভালো মানুষ। প্রধান অতিথি হিসেবে প্রথমেই তিনি তার বক্তব্য রাখছিলেন। একজন জ্ঞানের সাগর। তার কথাবার্তাও তেমনি। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর কথা শেষ হতেই আমার হাতে মাইক্রোফোন দেওয়া হলো। বলেছিলাম, আমাদের দেশে মরে গেলে তারপর সম্মান দেখানো হয়। এ কে আজাদও কবি কাজী নজরুল ইসলামের একটি লেখা পাঠ করে আমাদের শুনাচ্ছিলেন,

“বন্ধুগণ,

আপনারা যে সওগাত আজ হাতে তুলে দিলেন আমি তা মাথায় তুলে নিলুম। আমার সকল তনুমন প্রাণ আজ বীণার মতো বেঁজে উঠেছে, তাতে শুধু একটি মাত্র সুর ধ্বনিত হয়ে উঠেছে- আমি ধন্য হলুম, আমি ধন্য হলুম। আমায় অভিনন্দিত আপনারা সেইদিনই করেছেন, যেদিন আমার লেখা আপনাদের ভালো লেগেছে। বিংশ শতাব্দীর অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে আমি জন্মগ্রহণ করেছি। এরই অভিযান সেনাদলের তুর্য বাদকের একজন আমি, এই হোক আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়।

আমি এই দেশে এই সমাজে জন্মেছি বলেই শুধু এই দেশেরই এই সমাজেরই নই, আমি সকল দেশের সকল মানুষের। কবি চায় না দান, কবি চায় অঞ্জলী কবি চায় প্রীতি। কবিতা আর দেবতা সুন্দরের প্রকাশ সুন্দরকে স্বীকার করতে হয় যা সুন্দর তাই দিয়ে সুন্দরের ধ্যান, তার স্তব গানই আমার ধর্ম। তবু বলছি আমি শুধু সুন্দরে হাতে বীণা পায়ে পদ্মফুলই দেখিনি, তার চোখে চোখ ভরা জলও দেখেছি। শ্মশানের পথে, গোরস্থানের পথে তাঁকে ক্ষুধা দীর্ণ মূর্তিতে ব্যথিত পায়ে চলে যেতে দেখেছি, যুদ্ধভূমিতে তাকে দেখেছি, কারাগারের অন্ধকূপে তাকে দেখেছি, ফাঁসির মঞ্চে তাকে দেখেছি। ...

যেদিন আমি চলে যাব সেদিন হয়তোবা বড় বড় সভা হবে, কত প্রশংসা কত কবিতা বেরোবে হয়তো আমার নামে, দেশপ্রেমিক-ত্যাগী-বীর-বিদ্রোহী বিশেষণের পর বিশেষণ, টেবিল ভেঙে ফেলবে থাপ্পড় মেরে, বক্তার পর বক্তা এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে- বন্ধু তুমি যেন যেও না। যদি পার চুপটি করে বসে আমার অলিখিত জীবনের কোনো একটি কথা স্মরণ করো, তোমার ঘরের আঙিনায় বা আশপাশে যদি একটি ঝরা পায়ে পেষা ফুল পাও সেইটিকে বুকে চেপে বল, বন্ধু আমি তোমায় পেয়েছি-

তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিবনা/ কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙ্গিবনা/ নিশ্চল-নিশ্চুপ আপনার মনে পুড়িব একাকী/ গন্ধ বিধুর ধূপ।”

আমি লেখাটি শতবার পড়েছি। কবি কাজী নজরুল ইসলামের ছেলে সব্যসাচীর কণ্ঠে দারুণ সুন্দর পাঠ শুনেছি। অসংখ্য জ্ঞানী গুণীজন দেখে বুক ভরে গিয়েছিল। জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে আমি ভালোবাসি তার প্রধান কারণ ইংল্যান্ডের নিরাপদ জীবন ত্যাগ করে তিনি যুদ্ধে এসেছিলেন। তিনি যদি ফিল্ড হসপিটাল না করতেন তাহলে আরও অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ প্রাণ হারাত, পঙ্গু হয়ে থাকত। বঙ্গবন্ধু তাকে প্রচুর সম্মান করেছেন, সাহায্য করেছেন। তার সব সময় চিন্তা সাধারণ মানুষকে নিয়ে। সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে তিনি খুব খুশি হন। তার অসুস্থ শরীর কখনো তাকে থামাতে পারেনি। বহু অনুষ্ঠানে কেন যেন আমরা অনেকবার পাশাপাশি বসেছি। এই সেদিন পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে আমরা দুজন পাশাপাশি বসেছিলাম। আওয়ামী লীগের সম্মেলনেও বসেছিলাম। এমনি আরও কোথাও কোথাও পাশাপাশি বসেছি, কথা বলেছি। কিন্তু ১৮ মার্চ শনিবার জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে বড় বেশি ক্লান্ত মনে হলো। চোখ মুখটা কেমন যেন শুকিয়ে গেছে। জানি না কবে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সম্মাননা অনুষ্ঠানে অনেককেই দেখলাম। প্রথমেই চোখে পড়েছিল আ স ম আবদুর রব, আমার প্রাণের মানুষ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। একটু পরে যখন কথা বলছিলাম তখন হঠাৎই আমার ৫-৭ হাতের মধ্যে ড. কামাল হোসেনকে দেখলাম। বড় ভালো লেগেছে তাকে দেখে। তার সঙ্গে তার স্ত্রী ও মেয়ে সারা হোসেন পাশে থাকায় আরও ভালো লেগেছে। দেখলাম অধ্যাপক আসিফ নজরুল, শাহদীন মালিক, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, কমরেড খালেকুজ্জামান ও নুরুল হক নূরকে। আর মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে একেবারে ডানপাশে ঘণ্টাখানিক তো বসেই ছিলাম। বড় ভালো লেগেছে মৃত কাউকে সম্মান না জানিয়ে মৃতের মতো জীবিত থাকতেই বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোয়। দেশে আমাদের অনেক কিছু আছে। খুব বেশি কিছুর যে অভাব আছে তা নয়। যেটা সবচাইতে উদ্বেগ ও কষ্টের সেটা হলো কাউকে সম্মান জানাতে আমরা কেন যেন কিছুটা কৃপণ হয়ে গেছি। দুহাত প্রসারিত করে বুকের সব উত্তাপ দিয়ে কাউকে ভালোবাসলে, সম্মান জানালে দোষ কোথায়? কিন্তু কেন যেন আমরা সবাই রাজা। কেউ কাউকে উজাড় করা ভালোবাসা দিয়ে গ্রহণ করতে চাই না, গ্রহণ করতে পারিও না। সেই অচলায়তন ভেঙে এ কে আজাদ যে শুভ সূচনা করেছেন বা করলেন তার প্রতি আমি সাধুবাদ জানাই। পরম করুণাময় আল্লাহ তাকে সাহায্য করুন, ছায়াতলে রাখুন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকা। এত বিপুল পাঠক প্রিয়তা এর আগে কোনো পত্রিকা পেয়েছে বলে মনে হয় না। গত ১৫ মার্চ বুধবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১৪তম জন্মদিন। ১৪তম জন্মদিনে একটা লেখা লিখেছিলাম। শুনেছি অনেকের বেশ ভালো লেগেছে। গত পরশু ১৯ মার্চ রবিবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্ম বার্ষিকী পালন। গিয়েছিলাম বসুন্ধরার চমৎকার কনভেনশন হলে। বহু লোক এসেছিলেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি তেমন কোনো দলই খুব একটা বাদ থাকেনি। এসেছিল পুলিশ কর্মকর্তারা। ডিবি হারুন, ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার হাফিজ আক্তার, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। হাফিজ টাঙ্গাইলের এসপি ছিলেন, হারুন গাজীপুর-নারায়ণগঞ্জের। জনাব ফারুক ভূঞাপুরের মানুষ, আমাদের প্রিয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম ও কালের কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন সব সময়ই ছিল। দুজনেই আমায় ভীষণ ভালোবাসে। ওদের ভালোবাসার তুলনা হয় না। একটু পরেই দেখলাম বসুন্ধরা গ্রুপের প্রাণপুরুষ সায়েম সোবহান আনভীরকে। দেখা করে কথা বলে যখন চলে আসছিলাম তখন দুকথা বলার অনুরোধ করেছিল। অনুরোধে সাড়া দিয়ে কিছু বলার চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু সেই সময় একটা ঢোলক দল বড় বেশি উৎসাহে চমৎকার ঢোল বাজাচ্ছিল। তাই আর কিছু বলা হয়নি। ধন্যবাদ জানিয়ে চলে এসেছিলাম। যখনই বাইরের দিকে পা বাড়াচ্ছিলাম তখনই চিফ রিপোর্টার মন্জুরুল ইসলাম হাত চেপে ধরেছিল, ‘দাদা, আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ রান্না হয়েছে।’ একটু আগে কে যেন চুপিচুপি বলে রেখেছিল ‘আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ করেছি।’ গিয়েছিলাম খাবার টেবিলে। অসাধারণ যতœ। খুবই ভালো লেগেছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিনে। জন্ম থেকেই সঙ্গে আছি তাই পত্রিকাটি নিজেদের বলেই মনে হয়। অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি থাকার পরও কেন যেন মনে হয় পত্রিকাটি আমাদের। ওইভাবে কোনো পত্রিকা এত মানুষ পাঠ করে কল্পনা করা যায় না। ১৪ বছরই পত্রিকার সঙ্গে লেখালেখিতে যুক্ত থাকায় একটা মায়া ধরে গেছে। তাই ছায়ায় মায়ায় কায়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে জড়িয়ে আছি। মার্চ মাসের এই কদিন কখনো তেমন কষ্ট লাগেনি। কিন্তু কেন জানি না নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-টাঙ্গাইল ছোটাছুটি করে আজ বড় অসহায় ক্লান্ত লাগছে। তবে যত ক্লান্তিই লাগুক এমন সুন্দর অভাবনীয় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সব সময়ই ভালো লাগে।

খাবার টেবিলে বড় ভালো লেগেছে যখন একদম ঘাড়ের কাছে দাঁড়িয়ে ছিল চিফ রিপোর্টার মন্জুুরুল ইসলাম। দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসনে কাটাবার পর দেশে ফিরলে সেনাকুঞ্জে জহুরুল ইসলামের মেয়ের বিয়েতে এমনটা করেছিলেন। বাড়ি থেকে আমার জন্যে রান্না করে এনেছিলেন এবং স্বামী-স্ত্রী দুজন পাশে দাঁড়িয়ে পরম যতেœ খাইয়ে ছিলেন। আরেকজন আমাদের চাচা চারানের অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কলকাতায় বেকার হোস্টেলে থাকতেন। তার ছেলে ডা. ফেরদৌসের বিয়েতে অফিসার্স ক্লাবে একইরকম করেছিলেন। কেউ কাউকে কতটা ভালোবাসলে একটা এত বড় অনুষ্ঠানে আলাদা করে খাবার এনে কাউকে খাওয়াতে পারে। তাই এ রকম মানুষের ভালোবাসা কখনো ভুলতে পারি না। এমনিতেই আমার দোষ কেউ আমাকে সামান্য সহযোগিতা করলে একটু ভালোবাসা দেখালে আমার মনপ্রাণ হৃদয় গলে যায়, তাদের সঙ্গে একাকার হয়ে যাই। এখানেও তাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন কেন যেন মনে হয় আমারই কোনো সন্তানের জন্মদিন। বাংলাদেশ প্রতিদিন আরও বেশি মানুষের আস্থা অর্জন করুক, গণমানুষের পক্ষে দাঁড়াক এই শুভদিনে সেই কামনাই করি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ