শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন ও ডা. জাফরুল্লাহর সম্মাননা

করোনার পরে কিছুদিন হলো আমরা সভা-সমাবেশের দিকে পা বাড়িয়েছি। এর মধ্যে বেশ কিছু সভা-সমাবেশও করেছি। সাধারণ মানুষের দারুণ সাড়া। এর মধ্যে হঠাৎই একদিন সমকালের শাহেদ চৌধুরী ফোন করে, ‘দাদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মাননা দেওয়া হবে। আপনি আমন্ত্রিত। আপনাকে অবশ্যই আসতে হবে।’ জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কথা শুনে আর ওজর আপত্তি করিনি। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছিলাম। সেভাবে প্রোগ্রামও সাজিয়েছিলাম। প্রায় তিন বছর পর নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনারে কর্মিসভা ছিল। কর্মিসভা হিসেবে উপস্থিতি ছিল খুবই সন্তোষজনক। কিন্তু চারদিকে অত কোলাহলে কর্মিসভা হয় না, আলোচনা করা যায় না। কর্মীদের সামান্য হলেও সৎ পরামর্শ দেওয়া যায় না। আমাদের নিবেদিত নেতা সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের নেতা-কর্মীরা শহীদ মিনার নির্বাচন করেছে তাই আপত্তি করিনি। ১৮ তারিখ ছিল কর্মিসভা। হঠাৎই শাহেদ ফোন করেছিল, ‘দাদা, জাফর ভাইর শরীরটা একটু খারাপ থাকার জন্য তারিখ বদল করা হয়েছে। জাফর ভাইর সম্মাননার তারিখ হলো ১৮ মার্চ।’ বলেছিলাম, কী করে হবে? ১৮ মার্চ তো আমি নারায়ণগঞ্জে যাব। শাহেদ বলেছিল, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭-৮টায় আসলেও হবে।’ অনেকদিন পর নারায়ণগঞ্জ গিয়েছিলাম। তাই পারভেজের বাড়িতে তার মায়ের আবদারে খেতে বাধ্য হয়েছিলাম। খাবার যা কিছুই হোক আন্তরিকতা ছিল অসাধারণ। আপনজন ছাড়া অত ঘনিষ্ঠ আন্তরিক হওয়া কারও পক্ষে সম্ভব না। কর্মিসভায় ৬টা পর্যন্ত ছিলাম। অনুষ্ঠানস্থলে গিয়েই পতাকা তুলেছিলাম। অত নোংরা জায়গায় এর আগে কখনো পতাকা তুলিনি। মুক্তিযুদ্ধে হাতে পায়ে গুলি লেগে প্রচুর রক্ত ঝরিয়েছি। তাই সব সময় মনে হয় বাংলাদেশের পতাকা আমার রক্ত মাখা। সভা শেষে রওনা হয়েছিলাম সমকালের দিকে। রাস্তা ছিল ফাঁকা। কিন্তু হানিফ ফ্লাইওভারে একেবারে ঠাসা। প্রায় ৩০-৪০ মিনিট সময় লেগেছে ২-৩ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে। পরে আর যানজটে পড়তে হয়নি। সোজা পৌঁছে গিয়েছিলাম সমকালের সামনে। হা-মীম গ্রুপ এবং সমকাল ও চ্যানেল ২৪ টিভির প্রাণপুরুষ এ কে আজাদের সঙ্গে যেখানেই দেখা হয় দারুণ উষ্ণতাবোধ করি। একটা না একটা নতুন কথা তিনি আমাকে উপহার দিবেনই। লোকটিকে বেশ ভালো লাগে। ১৮ তারিখও ভালো লেগেছে। ৭টা কয়েক মিনিটে আমি গেলে তার নিজের চেয়ার ছেড়ে দিয়ে আমাকে বসিয়ে ছিলেন। ওরকম অনেকেই করে। কিন্তু এ কে আজাদের অমন করা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি যে আন্তরিকভাবেই করেছেন এটা তার কথাবার্তায় বোঝা যায়। কয়েক মাস আগে খুব সম্ভবত চ্যানেল ২৪ অথবা সমকালের কোনো অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। একেবারে পাশে বসিয়ে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, সেদিন এক বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। এক কোণে লতিফ ভাই বসেছিলেন। কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক অনুষ্ঠানে এসে যেই শুনলেন লতিফ ভাই আছেন ছুটে গিয়ে খুঁজে তার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেন। আমার বড় ভালো লেগেছে। এখন তো আর খুব বেশি মানুষ কেউ কাউকে সম্মান করে না।’ বলেছিলাম, লতিফ ভাই তো রাজ্জাকের ওস্তাদ। আমিও তো তার মুক্তিযুদ্ধের গুরু। আমরা যে যেখানেই থাকি একজন আরেকজনকে ভালোবাসতে সম্মান দেখাতে কোনো কুণ্ঠাবোধ করি না। ১৮ তারিখেও দেখলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোর প্রধান উদ্যোক্তা জনাব এ কে আজাদ। তিনি সবার আগে তার অনুভূতি উপস্থাপন করেন। অসাধারণ। আমার বিশ্বাস যাদের টাকা হয় তাদের জ্ঞান বুদ্ধি হয় না। কিন্তু এ কে আজাদ আর আনিসুল হক বোধহয় অনেকটাই আলাদা। জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না আমাকে বেশ কয়েকবার বলেছেন এ কে আজাদের সাবলীলতা নিয়ে। সেদিনও বেশ ভালো লেগেছে। ৮টার দিকে চলে আসতে চেয়েছিলাম। বাড়ি থেকে সেই ১২-সাড়ে ১২টায় বেরিয়েছি তাই একটু অস্বস্তি লাগছিল। পিছন দিয়ে ঘুরে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। কীভাবে কোথা থেকে এসে এ কে আজাদ খুব শক্তভাবে ধরেছিলেন, ‘অবশ্যই দুকথা বলে যেতে হবে।’ তখন কথা বলছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বড় ভালো মানুষ। প্রধান অতিথি হিসেবে প্রথমেই তিনি তার বক্তব্য রাখছিলেন। একজন জ্ঞানের সাগর। তার কথাবার্তাও তেমনি। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর কথা শেষ হতেই আমার হাতে মাইক্রোফোন দেওয়া হলো। বলেছিলাম, আমাদের দেশে মরে গেলে তারপর সম্মান দেখানো হয়। এ কে আজাদও কবি কাজী নজরুল ইসলামের একটি লেখা পাঠ করে আমাদের শুনাচ্ছিলেন,

“বন্ধুগণ,

আপনারা যে সওগাত আজ হাতে তুলে দিলেন আমি তা মাথায় তুলে নিলুম। আমার সকল তনুমন প্রাণ আজ বীণার মতো বেঁজে উঠেছে, তাতে শুধু একটি মাত্র সুর ধ্বনিত হয়ে উঠেছে- আমি ধন্য হলুম, আমি ধন্য হলুম। আমায় অভিনন্দিত আপনারা সেইদিনই করেছেন, যেদিন আমার লেখা আপনাদের ভালো লেগেছে। বিংশ শতাব্দীর অসম্ভবের সম্ভাবনার যুগে আমি জন্মগ্রহণ করেছি। এরই অভিযান সেনাদলের তুর্য বাদকের একজন আমি, এই হোক আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়।

আমি এই দেশে এই সমাজে জন্মেছি বলেই শুধু এই দেশেরই এই সমাজেরই নই, আমি সকল দেশের সকল মানুষের। কবি চায় না দান, কবি চায় অঞ্জলী কবি চায় প্রীতি। কবিতা আর দেবতা সুন্দরের প্রকাশ সুন্দরকে স্বীকার করতে হয় যা সুন্দর তাই দিয়ে সুন্দরের ধ্যান, তার স্তব গানই আমার ধর্ম। তবু বলছি আমি শুধু সুন্দরে হাতে বীণা পায়ে পদ্মফুলই দেখিনি, তার চোখে চোখ ভরা জলও দেখেছি। শ্মশানের পথে, গোরস্থানের পথে তাঁকে ক্ষুধা দীর্ণ মূর্তিতে ব্যথিত পায়ে চলে যেতে দেখেছি, যুদ্ধভূমিতে তাকে দেখেছি, কারাগারের অন্ধকূপে তাকে দেখেছি, ফাঁসির মঞ্চে তাকে দেখেছি। ...

যেদিন আমি চলে যাব সেদিন হয়তোবা বড় বড় সভা হবে, কত প্রশংসা কত কবিতা বেরোবে হয়তো আমার নামে, দেশপ্রেমিক-ত্যাগী-বীর-বিদ্রোহী বিশেষণের পর বিশেষণ, টেবিল ভেঙে ফেলবে থাপ্পড় মেরে, বক্তার পর বক্তা এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে- বন্ধু তুমি যেন যেও না। যদি পার চুপটি করে বসে আমার অলিখিত জীবনের কোনো একটি কথা স্মরণ করো, তোমার ঘরের আঙিনায় বা আশপাশে যদি একটি ঝরা পায়ে পেষা ফুল পাও সেইটিকে বুকে চেপে বল, বন্ধু আমি তোমায় পেয়েছি-

তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিবনা/ কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙ্গিবনা/ নিশ্চল-নিশ্চুপ আপনার মনে পুড়িব একাকী/ গন্ধ বিধুর ধূপ।”

আমি লেখাটি শতবার পড়েছি। কবি কাজী নজরুল ইসলামের ছেলে সব্যসাচীর কণ্ঠে দারুণ সুন্দর পাঠ শুনেছি। অসংখ্য জ্ঞানী গুণীজন দেখে বুক ভরে গিয়েছিল। জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে আমি ভালোবাসি তার প্রধান কারণ ইংল্যান্ডের নিরাপদ জীবন ত্যাগ করে তিনি যুদ্ধে এসেছিলেন। তিনি যদি ফিল্ড হসপিটাল না করতেন তাহলে আরও অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ প্রাণ হারাত, পঙ্গু হয়ে থাকত। বঙ্গবন্ধু তাকে প্রচুর সম্মান করেছেন, সাহায্য করেছেন। তার সব সময় চিন্তা সাধারণ মানুষকে নিয়ে। সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে তিনি খুব খুশি হন। তার অসুস্থ শরীর কখনো তাকে থামাতে পারেনি। বহু অনুষ্ঠানে কেন যেন আমরা অনেকবার পাশাপাশি বসেছি। এই সেদিন পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধনে আমরা দুজন পাশাপাশি বসেছিলাম। আওয়ামী লীগের সম্মেলনেও বসেছিলাম। এমনি আরও কোথাও কোথাও পাশাপাশি বসেছি, কথা বলেছি। কিন্তু ১৮ মার্চ শনিবার জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে বড় বেশি ক্লান্ত মনে হলো। চোখ মুখটা কেমন যেন শুকিয়ে গেছে। জানি না কবে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সম্মাননা অনুষ্ঠানে অনেককেই দেখলাম। প্রথমেই চোখে পড়েছিল আ স ম আবদুর রব, আমার প্রাণের মানুষ অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। একটু পরে যখন কথা বলছিলাম তখন হঠাৎই আমার ৫-৭ হাতের মধ্যে ড. কামাল হোসেনকে দেখলাম। বড় ভালো লেগেছে তাকে দেখে। তার সঙ্গে তার স্ত্রী ও মেয়ে সারা হোসেন পাশে থাকায় আরও ভালো লেগেছে। দেখলাম অধ্যাপক আসিফ নজরুল, শাহদীন মালিক, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, কমরেড খালেকুজ্জামান ও নুরুল হক নূরকে। আর মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে একেবারে ডানপাশে ঘণ্টাখানিক তো বসেই ছিলাম। বড় ভালো লেগেছে মৃত কাউকে সম্মান না জানিয়ে মৃতের মতো জীবিত থাকতেই বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সম্মান জানানোয়। দেশে আমাদের অনেক কিছু আছে। খুব বেশি কিছুর যে অভাব আছে তা নয়। যেটা সবচাইতে উদ্বেগ ও কষ্টের সেটা হলো কাউকে সম্মান জানাতে আমরা কেন যেন কিছুটা কৃপণ হয়ে গেছি। দুহাত প্রসারিত করে বুকের সব উত্তাপ দিয়ে কাউকে ভালোবাসলে, সম্মান জানালে দোষ কোথায়? কিন্তু কেন যেন আমরা সবাই রাজা। কেউ কাউকে উজাড় করা ভালোবাসা দিয়ে গ্রহণ করতে চাই না, গ্রহণ করতে পারিও না। সেই অচলায়তন ভেঙে এ কে আজাদ যে শুভ সূচনা করেছেন বা করলেন তার প্রতি আমি সাধুবাদ জানাই। পরম করুণাময় আল্লাহ তাকে সাহায্য করুন, ছায়াতলে রাখুন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকা। এত বিপুল পাঠক প্রিয়তা এর আগে কোনো পত্রিকা পেয়েছে বলে মনে হয় না। গত ১৫ মার্চ বুধবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১৪তম জন্মদিন। ১৪তম জন্মদিনে একটা লেখা লিখেছিলাম। শুনেছি অনেকের বেশ ভালো লেগেছে। গত পরশু ১৯ মার্চ রবিবার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্ম বার্ষিকী পালন। গিয়েছিলাম বসুন্ধরার চমৎকার কনভেনশন হলে। বহু লোক এসেছিলেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি তেমন কোনো দলই খুব একটা বাদ থাকেনি। এসেছিল পুলিশ কর্মকর্তারা। ডিবি হারুন, ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার হাফিজ আক্তার, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। হাফিজ টাঙ্গাইলের এসপি ছিলেন, হারুন গাজীপুর-নারায়ণগঞ্জের। জনাব ফারুক ভূঞাপুরের মানুষ, আমাদের প্রিয়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম ও কালের কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন সব সময়ই ছিল। দুজনেই আমায় ভীষণ ভালোবাসে। ওদের ভালোবাসার তুলনা হয় না। একটু পরেই দেখলাম বসুন্ধরা গ্রুপের প্রাণপুরুষ সায়েম সোবহান আনভীরকে। দেখা করে কথা বলে যখন চলে আসছিলাম তখন দুকথা বলার অনুরোধ করেছিল। অনুরোধে সাড়া দিয়ে কিছু বলার চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু সেই সময় একটা ঢোলক দল বড় বেশি উৎসাহে চমৎকার ঢোল বাজাচ্ছিল। তাই আর কিছু বলা হয়নি। ধন্যবাদ জানিয়ে চলে এসেছিলাম। যখনই বাইরের দিকে পা বাড়াচ্ছিলাম তখনই চিফ রিপোর্টার মন্জুরুল ইসলাম হাত চেপে ধরেছিল, ‘দাদা, আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ রান্না হয়েছে।’ একটু আগে কে যেন চুপিচুপি বলে রেখেছিল ‘আপনার জন্যে আলাদা করে মাছ করেছি।’ গিয়েছিলাম খাবার টেবিলে। অসাধারণ যতœ। খুবই ভালো লেগেছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিনে। জন্ম থেকেই সঙ্গে আছি তাই পত্রিকাটি নিজেদের বলেই মনে হয়। অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি থাকার পরও কেন যেন মনে হয় পত্রিকাটি আমাদের। ওইভাবে কোনো পত্রিকা এত মানুষ পাঠ করে কল্পনা করা যায় না। ১৪ বছরই পত্রিকার সঙ্গে লেখালেখিতে যুক্ত থাকায় একটা মায়া ধরে গেছে। তাই ছায়ায় মায়ায় কায়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে জড়িয়ে আছি। মার্চ মাসের এই কদিন কখনো তেমন কষ্ট লাগেনি। কিন্তু কেন জানি না নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-টাঙ্গাইল ছোটাছুটি করে আজ বড় অসহায় ক্লান্ত লাগছে। তবে যত ক্লান্তিই লাগুক এমন সুন্দর অভাবনীয় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সব সময়ই ভালো লাগে।

খাবার টেবিলে বড় ভালো লেগেছে যখন একদম ঘাড়ের কাছে দাঁড়িয়ে ছিল চিফ রিপোর্টার মন্জুুরুল ইসলাম। দীর্ঘ ১৬ বছর নির্বাসনে কাটাবার পর দেশে ফিরলে সেনাকুঞ্জে জহুরুল ইসলামের মেয়ের বিয়েতে এমনটা করেছিলেন। বাড়ি থেকে আমার জন্যে রান্না করে এনেছিলেন এবং স্বামী-স্ত্রী দুজন পাশে দাঁড়িয়ে পরম যতেœ খাইয়ে ছিলেন। আরেকজন আমাদের চাচা চারানের অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কলকাতায় বেকার হোস্টেলে থাকতেন। তার ছেলে ডা. ফেরদৌসের বিয়েতে অফিসার্স ক্লাবে একইরকম করেছিলেন। কেউ কাউকে কতটা ভালোবাসলে একটা এত বড় অনুষ্ঠানে আলাদা করে খাবার এনে কাউকে খাওয়াতে পারে। তাই এ রকম মানুষের ভালোবাসা কখনো ভুলতে পারি না। এমনিতেই আমার দোষ কেউ আমাকে সামান্য সহযোগিতা করলে একটু ভালোবাসা দেখালে আমার মনপ্রাণ হৃদয় গলে যায়, তাদের সঙ্গে একাকার হয়ে যাই। এখানেও তাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্মদিন কেন যেন মনে হয় আমারই কোনো সন্তানের জন্মদিন। বাংলাদেশ প্রতিদিন আরও বেশি মানুষের আস্থা অর্জন করুক, গণমানুষের পক্ষে দাঁড়াক এই শুভদিনে সেই কামনাই করি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা