শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

দেখতে দেখতে কেটে গেল ৫০০ দিন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির ঠান্ডা সকালে রাশিয়া তার পশ্চিম প্রতিবেশী ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করে। ক্রেমলিন একটি স্বল্প মেয়াদি ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ আশা নিয়ে যুদ্ধ শুরু করেছিল। কিন্তু ৫০০ দিন পরেও বলা যাচ্ছে না সর্বনাশা এ যুদ্ধ কবে শেষ হবে। যুদ্ধ যখন ৫০০ দিনের আরেকটি ভয়ংকর মাইলফলক ছুঁয়েছে, তখন কয়েক কোটি মানুষের তথা বিপন্ন মানবতার ভয়ংকর কিছু তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করেছে বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থা। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার হিসাবে, ৬৩ লাখ ইউক্রেনীয় নাগরিক আজ নিজ ভিটা থেকে বিতাড়িত হয়ে শরণার্থী হয়েছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকার শাখার (ওএইচসিএইচআর) সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে এই যুদ্ধে ইউক্রেনে ৯ হাজার ৮৩ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। তবে প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সংস্থাটির আরেক তথ্যানুসারে, ইউক্রেনে ১৫ হাজার ৭৭৯ জন বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন। যুদ্ধে উভয় পক্ষের সামরিক বাহিনীর কতজন আহত বা নিহত হয়েছেন বা কী পরিমাণ সামরিক বা বেসামরিক স্থাপনা এই যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছে, তা যাচাই-বাছাই করা কঠিন। কেননা যুদ্ধরত পক্ষগুলো প্রায়শই প্রতিদ্বন্দ্বীর ক্ষতি বড় করে দেখায় এবং নিজেদের ক্ষতি সহজে স্বীকার করতে চায় না। ইউক্রেনের রাজধানীতে অবস্থিত কিয়েভ স্কুল অব ইকোনমিক্সের সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে এই যুদ্ধে ১৪৩ বিলিয়ন ডলার (১৪৩ হাজার কোটি টাকার বেশি) মূল্যের সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের ২০ শতাংশেরও কম ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে বলে অনুমান করা হয়।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি, ৫ জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত রাশিয়ার ২ লাখ ৩১ হাজার ৭০০ সৈন্যকে আহত বা নিহত অবস্থায় যুদ্ধের মাঠ ছাড়তে হয়েছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে- যুদ্ধের প্রথম বছরে রাশিয়ান নিজস্ব সৈন্য এবং ভাড়াটিয়া বাহিনীর ২ লাখ সদস্য হতাহতের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে হালের আলোচিত ওয়াগনার বাহিনীর প্রায় ৪০ থেকে ৬০ হাজার ভাড়াটিয়া সৈন্য নিহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। চলতি বছরের এপ্রিলে ফাঁস হওয়া মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার একটি মূল্যায়ন অনুসারে, রাশিয়ার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০ থেকে ২ লাখ ২৩ হাজার সৈন্য হতাহতের শিকার হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ৩৫ হাজার থেকে ৪৩ হাজার সৈন্য সম্মুখযুদ্ধে নিহত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৫৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার সৈন্য আহত হয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আরও বলেছে যে, এই যুদ্ধে ইউক্রেনের মোট ১ লাখ ৩১ হাজার নাগরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ১৭ হাজার সৈন্য সরাসরি যুদ্ধে নিহত হন এবং ১ লাখ সাড়ে ১৩ হাজার জন আহত হন।

যুদ্ধের প্রথম মাসগুলোতে রাশিয়ার সৈন্যরা উত্তর-পূর্ব ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভের আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল দখল করে দ্রুত অগ্রসর হন। ইউক্রেনের অন্যান্য অংশের মধ্যে রাশিয়ার সৈন্যরা খেরসন, মারিউপোল এবং পূর্বের অনেক গ্রামের আশপাশের অঞ্চলগুলোর নিয়ন্ত্রণ অর্জন করেন। নিজ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার লজিস্টিক সমস্যা, ইউক্রেনীয়দের কল্পনাতীত প্রতিরোধ এবং ইউক্রেনের প্রতি পশ্চিমা সমর্থন ও অঢেল অস্ত্র এবং যুদ্ধ সরঞ্জাম সরবরাহের কারণে মস্কোর পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়। ইউক্রেনের প্রথম বড় পাল্টা আক্রমণের ফলে খারকিভ এবং খেরসনের আশপাশের এলাকা পুনরুদ্ধার হয়। জুনের গোড়ার দিকে ইউক্রেন পূর্ব ও দক্ষিণের কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করার জন্য আরেকটি বড় রকমের পাল্টা আক্রমণ শুরু করলেও তার গতি ছিল স্থির।

বিগত ৫০০ দিনের যুদ্ধের ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে দেখা যায়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে মূলত একটি ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করার ঘোষণা দিয়ে অভিযান শুরু করেন এবং দ্রুততম সময়ে মস্কো ইউক্রেনের দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে আশা করেন। তবে পুতিনের এই ঘোষণার বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া ছিল নেতিবাচক। পশ্চিমা দেশগুলো এ পরিপ্রেক্ষিতে রাশিয়ার ওপর নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করে।

প্রাথমিক পর্যায়ে, রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করে। তবে পরবর্তীতে এই যুদ্ধে নতুন মেরুকরণ হলে দ্রুতই পাল্টাতে থাকে দৃশ্যপট। পশ্চিমাদের ইউক্রেনের পক্ষাবলম্বন ও রাশিয়ান বাহিনী কর্তৃক বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এবং ইউরোপের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র জাপোরিঝঝিয়া নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের নিয়ন্ত্রণ বিশ্বব্যাপী পরমাণু বিপর্যয়ের আশঙ্কা জাগিয়ে দেয়। মস্কো এবং কিয়েভ উভয় পক্ষ তখন নিয়মিতভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং এর আশপাশে গোলাগুলির জন্য অভিযুক্ত করে। অন্যদিকে ১৫ এপ্রিল রাশিয়ান নৌবাহিনী ফ্লিটের ফ্লাগশিপ জাহাজ ‘মস্কভা’ ডুবে যায়। রাশিয়ার দাবি, জাহাজে আগুন লাগলে জাহাজটি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝড়ের সময় নিরাপদ স্থানে নেওয়ার সময় এ জাহাজ ডুবে যায়। কিন্তু ইউক্রেন দাবি করেছে যে তারা একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কৌশলগতভাবে মূল্যবান জাহাজটিকে আঘাত করেছে। এর মাঝে আশার বাতি জ্বলে ইস্তাম্বুলে শস্য চুক্তির মধ্য দিয়ে। রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে স্থগিত জাহাজ চলাচল পুনরায় শুরু এবং ৩টি ইউক্রেনীয় জাহাজকে কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে শস্য নিয়ে তাৎক্ষণিক যাত্রা শুরু করার জন্য ২২ জুলাই ইস্তাম্বুলে একটি চুক্তিতে পৌঁছে। এই চুক্তির অধীনে পোতাশ্রয়ে প্রবেশ এবং প্রস্থানকালে যৌথ পরিদর্শন পরিচালনা এবং রুটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি সমন্বয় কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছিল। চুক্তিটি প্রাথমিকভাবে ১২০ দিনের জন্য নির্ধারিত থাকলেও বাস্তবতার নিরিখে গত এক বছরে বেশ কয়েকবার নবায়ন করা হয়। ২১ সেপ্টেম্বর পুতিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো দেশে নতুনভাবে যুদ্ধ প্রস্তুতির সম্মতি দেন, যার অধীনে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী ৩ লাখ রাশিয়ানকে সামরিক পরিষেবার জন্য ডাকা হয়। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বর পুতিন ৪টি ইউক্রেনীয় অঞ্চল-দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝঝিয়া এবং খেরসনকে একতরফাভাবে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করার ঘোষণা করেছিলেন। তুরস্ক ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ জন্য ২২-২৩ সেপ্টেম্বরে পরিচালিত ‘জাল গণভোটের’ নিন্দা করে এবং তাদের বৈধতা দিতে অস্বীকার করেছে। প্রতিক্রিয়া হিসেবে জেলেনস্কি একটি ডিক্রিতে রাশিয়া কর্তৃক এই ৪টি অঞ্চলের সংযুক্তি এবং ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে সংযুক্ত করার রাশিয়ান ঘোষণা অবৈধ ও অকার্যকর বলে ঘোষণা দেয়। ৮ অক্টোবর রাশিয়া ও ক্রিমিয়ার সংযোগ স্থাপনকারী মূল সড়কের ওপর থাকা একটি ব্রিজ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পুতিনের দাবি-ইউক্রেনীয় গোয়েন্দারা একটি সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে ব্রিজটি ধ্বংস করে। ১০ অক্টোবর থেকে রাশিয়া ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে। ৯ নভেম্বর রাশিয়া তার সৈন্যদের দক্ষিণ ইউক্রেনের বন্দর শহর খেরসন থেকে ডিনিপার নদীর বাম তীরে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেছেন, রুশ সেনাদের জীবন বাঁচাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই দিন পর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করে যে, রুশ বাহিনী নদী পেরিয়ে তাদের প্রত্যাহার সম্পন্ন করেছে। ২০২৩ সালের ২৫ জানুয়ারি জার্মানি আন্তর্জাতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে এবং ইউক্রেনে লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক সরবরাহ করার জন্য তার মিত্রদের সবুজ সংকেত দেয়। রাশিয়ান আক্রমণ মোকাবিলার জন্য কিয়েভ এবং পশ্চিমা বিশ্ব লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক পাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন সচেষ্ট ছিল। ৩ মে মস্কো থেকে বলা হয়, পুতিনের ক্রেমলিনের বাসভবনের ওপর উড়তে থাকা দুটি ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী। এই আক্রমণকে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতিকে হত্যার একটি ‘সন্ত্রাসী’ ষড়যন্ত্র বলে অভিহিত করে মস্কো। জেলেনস্কি স্পষ্টভাবে এই ড্রোন আক্রমণের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন এবং জোর দিয়ে বলেন যে, ইউক্রেনের মূল লক্ষ্য কোনো দেশে আক্রমণ করা নয় বরং তার নিজস্ব অঞ্চল পুনরুদ্ধার করা। ২১ মে রাশিয়া ইউক্রেনের অভ্যন্তরে দোনেৎস্ক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন এবং সরবরাহের কেন্দ্র ‘বাখমুত’ শহরের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ঘোষণা করেছে, যা প্রধানত রাশিয়ান-ভাষী শিল্পায়িত দোনবাস অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত। জেলেনস্কি এবং অন্যান্য ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বাখমুত দখলবিষয়ক রাশিয়ার দাবি দ্রুত অস্বীকার করেছিলেন। রাশিয়ার বেলগ্রেড অঞ্চলের গভর্নর ২২ মে দাবি করেন, একটি ‘ইউক্রেনীয় নাশকতাকারী গোষ্ঠী’ এ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে এবং রাশিয়ান বাহিনী এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থা এই ‘হুমকি নির্মূল’ করার ব্যবস্থা নিচ্ছে। ইউক্রেন তখন থেকে রাশিয়ার সীমান্ত অঞ্চলে, বিশেষ করে ব্রায়ানস্ক এবং বেলগোরোডে ড্রোন এবং আর্টিলারি স্ট্রাইক এবং আধা-সামরিক গোষ্ঠীর অভিযানসহ একাধিক আক্রমণ শুরু করে। ২৫ মে রাশিয়া বেলারুশের সঙ্গে সে দেশে রাশিয়ান পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। মস্কোর দাবি- ন্যাটোর সম্ভাব্য পারমাণবিক আক্রমণ প্রতিহত করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে রাশিয়া এবং ইউক্রেন ৬ জুন কাখোভকা বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার জন্য একে অপরকে দোষারোপ করেছে, যা আশপাশের এলাকা প্লাবিত করেছে এবং হাজার হাজার মানুষকে তাদের বাড়িঘর থেকে চলে যেতে বাধ্য করেছে। মস্কো ইউক্রেনকে ক্রিমিয়ায় খাবার পানি সরবরাহ বন্ধ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরই ধারাবাহিকতায় কিয়েভ দাবি করেছে, রাশিয়া পাল্টা আক্রমণ হিসেবে বাঁধটি উড়িয়ে দিয়েছে। ১০ জুন জেলেনস্কি ঘোষণা করেন, ইউক্রেন পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে এবং প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপও নিচ্ছে। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা তখন থেকে বলছেন, তাদের বাহিনী বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করেছে, যে দাবি রাশিয়া অস্বীকার করেছে।

২৪ জুন ওয়াগনার নামক আধা-সামরিক গোষ্ঠী তথা ভাড়াটিয়া বাহিনীর প্রধান প্রিগোজিন রাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে তার যোদ্ধাদের আক্রমণ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরপর তার বাহিনী ইউক্রেন ছেড়ে রাশিয়ার শহর রোস্তভ-অন-ডনে চলে যায়। রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ এটিকে ‘সশস্ত্র বিদ্রোহ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং রাষ্ট্রপতি পুতিন এটিকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ হিসেবে নিন্দা করেছেন। পরের দিন, ওয়াগনার নেতা ইয়েভগেনি প্রিগোজিন এবং তার যোদ্ধারা মস্কো থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৫ মাইল) দূরে অবস্থান করে ও সহিংসতা এড়াতে পশ্চাৎপসরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এমনি এক প্রেক্ষাপটে পুতিনের ঘনিষ্ঠরূপে পরিচিত বেলারুশের রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেন ও দুই পক্ষকে দ্রুত সমাধানে পৌঁছতে সহায়তা করেন।

ইউক্রেন বর্তমানে দখলকৃত অঞ্চলগুলোকে মুক্ত এবং রাশিয়ান আক্রমণকারীদের বিতাড়িত করার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা যুদ্ধ এবং যুদ্ধের সম্ভাব্য পরিণতি নিয়ে বিতর্ক করছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া এখনো অপর্যাপ্ত। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থায় রাশিয়ার ব্যাপক প্রভাব অস্বীকার করার উপায় নেই। কীভাবে সংঘাতের অবসান ঘটানো যেতে পারে বা কার কী করা উচিত-এ জন্য অনেক প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে কার্যকরভাবে রাশিয়াকে সন্তুষ্ট করবে, ইউক্রেনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না এবং ইউরোপকে বিপন্ন হওয়া থেকে রক্ষা করবে এমন কোনো ফর্মুলা পাওয়া সত্যিই কঠিন। এ সংকটের অন্তর্নিহিত কারণ মোকাবিলা না করেই যুদ্ধ শেষ করার জন্য একটি যুদ্ধবিরতি বা ‘আলোচনামূলক মীমাংসার’ জন্য অবিরাম আহ্বান তেমন কাজে আসবে না বলেই বিশ্লেষকদের ধারণা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন