শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

দেখতে দেখতে কেটে গেল ৫০০ দিন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির ঠান্ডা সকালে রাশিয়া তার পশ্চিম প্রতিবেশী ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করে। ক্রেমলিন একটি স্বল্প মেয়াদি ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ আশা নিয়ে যুদ্ধ শুরু করেছিল। কিন্তু ৫০০ দিন পরেও বলা যাচ্ছে না সর্বনাশা এ যুদ্ধ কবে শেষ হবে। যুদ্ধ যখন ৫০০ দিনের আরেকটি ভয়ংকর মাইলফলক ছুঁয়েছে, তখন কয়েক কোটি মানুষের তথা বিপন্ন মানবতার ভয়ংকর কিছু তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করেছে বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থা। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার হিসাবে, ৬৩ লাখ ইউক্রেনীয় নাগরিক আজ নিজ ভিটা থেকে বিতাড়িত হয়ে শরণার্থী হয়েছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকার শাখার (ওএইচসিএইচআর) সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে এই যুদ্ধে ইউক্রেনে ৯ হাজার ৮৩ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। তবে প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সংস্থাটির আরেক তথ্যানুসারে, ইউক্রেনে ১৫ হাজার ৭৭৯ জন বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন। যুদ্ধে উভয় পক্ষের সামরিক বাহিনীর কতজন আহত বা নিহত হয়েছেন বা কী পরিমাণ সামরিক বা বেসামরিক স্থাপনা এই যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছে, তা যাচাই-বাছাই করা কঠিন। কেননা যুদ্ধরত পক্ষগুলো প্রায়শই প্রতিদ্বন্দ্বীর ক্ষতি বড় করে দেখায় এবং নিজেদের ক্ষতি সহজে স্বীকার করতে চায় না। ইউক্রেনের রাজধানীতে অবস্থিত কিয়েভ স্কুল অব ইকোনমিক্সের সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে এই যুদ্ধে ১৪৩ বিলিয়ন ডলার (১৪৩ হাজার কোটি টাকার বেশি) মূল্যের সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের ২০ শতাংশেরও কম ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে বলে অনুমান করা হয়।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি, ৫ জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত রাশিয়ার ২ লাখ ৩১ হাজার ৭০০ সৈন্যকে আহত বা নিহত অবস্থায় যুদ্ধের মাঠ ছাড়তে হয়েছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে- যুদ্ধের প্রথম বছরে রাশিয়ান নিজস্ব সৈন্য এবং ভাড়াটিয়া বাহিনীর ২ লাখ সদস্য হতাহতের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে হালের আলোচিত ওয়াগনার বাহিনীর প্রায় ৪০ থেকে ৬০ হাজার ভাড়াটিয়া সৈন্য নিহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। চলতি বছরের এপ্রিলে ফাঁস হওয়া মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার একটি মূল্যায়ন অনুসারে, রাশিয়ার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০ থেকে ২ লাখ ২৩ হাজার সৈন্য হতাহতের শিকার হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ৩৫ হাজার থেকে ৪৩ হাজার সৈন্য সম্মুখযুদ্ধে নিহত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৫৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার সৈন্য আহত হয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আরও বলেছে যে, এই যুদ্ধে ইউক্রেনের মোট ১ লাখ ৩১ হাজার নাগরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ১৭ হাজার সৈন্য সরাসরি যুদ্ধে নিহত হন এবং ১ লাখ সাড়ে ১৩ হাজার জন আহত হন।

যুদ্ধের প্রথম মাসগুলোতে রাশিয়ার সৈন্যরা উত্তর-পূর্ব ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভের আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল দখল করে দ্রুত অগ্রসর হন। ইউক্রেনের অন্যান্য অংশের মধ্যে রাশিয়ার সৈন্যরা খেরসন, মারিউপোল এবং পূর্বের অনেক গ্রামের আশপাশের অঞ্চলগুলোর নিয়ন্ত্রণ অর্জন করেন। নিজ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার লজিস্টিক সমস্যা, ইউক্রেনীয়দের কল্পনাতীত প্রতিরোধ এবং ইউক্রেনের প্রতি পশ্চিমা সমর্থন ও অঢেল অস্ত্র এবং যুদ্ধ সরঞ্জাম সরবরাহের কারণে মস্কোর পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়। ইউক্রেনের প্রথম বড় পাল্টা আক্রমণের ফলে খারকিভ এবং খেরসনের আশপাশের এলাকা পুনরুদ্ধার হয়। জুনের গোড়ার দিকে ইউক্রেন পূর্ব ও দক্ষিণের কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করার জন্য আরেকটি বড় রকমের পাল্টা আক্রমণ শুরু করলেও তার গতি ছিল স্থির।

বিগত ৫০০ দিনের যুদ্ধের ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে দেখা যায়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে মূলত একটি ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করার ঘোষণা দিয়ে অভিযান শুরু করেন এবং দ্রুততম সময়ে মস্কো ইউক্রেনের দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে আশা করেন। তবে পুতিনের এই ঘোষণার বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া ছিল নেতিবাচক। পশ্চিমা দেশগুলো এ পরিপ্রেক্ষিতে রাশিয়ার ওপর নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করে।

প্রাথমিক পর্যায়ে, রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করে। তবে পরবর্তীতে এই যুদ্ধে নতুন মেরুকরণ হলে দ্রুতই পাল্টাতে থাকে দৃশ্যপট। পশ্চিমাদের ইউক্রেনের পক্ষাবলম্বন ও রাশিয়ান বাহিনী কর্তৃক বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এবং ইউরোপের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র জাপোরিঝঝিয়া নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের নিয়ন্ত্রণ বিশ্বব্যাপী পরমাণু বিপর্যয়ের আশঙ্কা জাগিয়ে দেয়। মস্কো এবং কিয়েভ উভয় পক্ষ তখন নিয়মিতভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং এর আশপাশে গোলাগুলির জন্য অভিযুক্ত করে। অন্যদিকে ১৫ এপ্রিল রাশিয়ান নৌবাহিনী ফ্লিটের ফ্লাগশিপ জাহাজ ‘মস্কভা’ ডুবে যায়। রাশিয়ার দাবি, জাহাজে আগুন লাগলে জাহাজটি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝড়ের সময় নিরাপদ স্থানে নেওয়ার সময় এ জাহাজ ডুবে যায়। কিন্তু ইউক্রেন দাবি করেছে যে তারা একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কৌশলগতভাবে মূল্যবান জাহাজটিকে আঘাত করেছে। এর মাঝে আশার বাতি জ্বলে ইস্তাম্বুলে শস্য চুক্তির মধ্য দিয়ে। রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে স্থগিত জাহাজ চলাচল পুনরায় শুরু এবং ৩টি ইউক্রেনীয় জাহাজকে কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে শস্য নিয়ে তাৎক্ষণিক যাত্রা শুরু করার জন্য ২২ জুলাই ইস্তাম্বুলে একটি চুক্তিতে পৌঁছে। এই চুক্তির অধীনে পোতাশ্রয়ে প্রবেশ এবং প্রস্থানকালে যৌথ পরিদর্শন পরিচালনা এবং রুটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি সমন্বয় কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছিল। চুক্তিটি প্রাথমিকভাবে ১২০ দিনের জন্য নির্ধারিত থাকলেও বাস্তবতার নিরিখে গত এক বছরে বেশ কয়েকবার নবায়ন করা হয়। ২১ সেপ্টেম্বর পুতিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো দেশে নতুনভাবে যুদ্ধ প্রস্তুতির সম্মতি দেন, যার অধীনে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী ৩ লাখ রাশিয়ানকে সামরিক পরিষেবার জন্য ডাকা হয়। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বর পুতিন ৪টি ইউক্রেনীয় অঞ্চল-দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝঝিয়া এবং খেরসনকে একতরফাভাবে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করার ঘোষণা করেছিলেন। তুরস্ক ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ জন্য ২২-২৩ সেপ্টেম্বরে পরিচালিত ‘জাল গণভোটের’ নিন্দা করে এবং তাদের বৈধতা দিতে অস্বীকার করেছে। প্রতিক্রিয়া হিসেবে জেলেনস্কি একটি ডিক্রিতে রাশিয়া কর্তৃক এই ৪টি অঞ্চলের সংযুক্তি এবং ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে সংযুক্ত করার রাশিয়ান ঘোষণা অবৈধ ও অকার্যকর বলে ঘোষণা দেয়। ৮ অক্টোবর রাশিয়া ও ক্রিমিয়ার সংযোগ স্থাপনকারী মূল সড়কের ওপর থাকা একটি ব্রিজ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পুতিনের দাবি-ইউক্রেনীয় গোয়েন্দারা একটি সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে ব্রিজটি ধ্বংস করে। ১০ অক্টোবর থেকে রাশিয়া ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে। ৯ নভেম্বর রাশিয়া তার সৈন্যদের দক্ষিণ ইউক্রেনের বন্দর শহর খেরসন থেকে ডিনিপার নদীর বাম তীরে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেছেন, রুশ সেনাদের জীবন বাঁচাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই দিন পর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করে যে, রুশ বাহিনী নদী পেরিয়ে তাদের প্রত্যাহার সম্পন্ন করেছে। ২০২৩ সালের ২৫ জানুয়ারি জার্মানি আন্তর্জাতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে এবং ইউক্রেনে লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক সরবরাহ করার জন্য তার মিত্রদের সবুজ সংকেত দেয়। রাশিয়ান আক্রমণ মোকাবিলার জন্য কিয়েভ এবং পশ্চিমা বিশ্ব লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক পাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন সচেষ্ট ছিল। ৩ মে মস্কো থেকে বলা হয়, পুতিনের ক্রেমলিনের বাসভবনের ওপর উড়তে থাকা দুটি ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী। এই আক্রমণকে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতিকে হত্যার একটি ‘সন্ত্রাসী’ ষড়যন্ত্র বলে অভিহিত করে মস্কো। জেলেনস্কি স্পষ্টভাবে এই ড্রোন আক্রমণের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন এবং জোর দিয়ে বলেন যে, ইউক্রেনের মূল লক্ষ্য কোনো দেশে আক্রমণ করা নয় বরং তার নিজস্ব অঞ্চল পুনরুদ্ধার করা। ২১ মে রাশিয়া ইউক্রেনের অভ্যন্তরে দোনেৎস্ক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন এবং সরবরাহের কেন্দ্র ‘বাখমুত’ শহরের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ঘোষণা করেছে, যা প্রধানত রাশিয়ান-ভাষী শিল্পায়িত দোনবাস অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত। জেলেনস্কি এবং অন্যান্য ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বাখমুত দখলবিষয়ক রাশিয়ার দাবি দ্রুত অস্বীকার করেছিলেন। রাশিয়ার বেলগ্রেড অঞ্চলের গভর্নর ২২ মে দাবি করেন, একটি ‘ইউক্রেনীয় নাশকতাকারী গোষ্ঠী’ এ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে এবং রাশিয়ান বাহিনী এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থা এই ‘হুমকি নির্মূল’ করার ব্যবস্থা নিচ্ছে। ইউক্রেন তখন থেকে রাশিয়ার সীমান্ত অঞ্চলে, বিশেষ করে ব্রায়ানস্ক এবং বেলগোরোডে ড্রোন এবং আর্টিলারি স্ট্রাইক এবং আধা-সামরিক গোষ্ঠীর অভিযানসহ একাধিক আক্রমণ শুরু করে। ২৫ মে রাশিয়া বেলারুশের সঙ্গে সে দেশে রাশিয়ান পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। মস্কোর দাবি- ন্যাটোর সম্ভাব্য পারমাণবিক আক্রমণ প্রতিহত করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে রাশিয়া এবং ইউক্রেন ৬ জুন কাখোভকা বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার জন্য একে অপরকে দোষারোপ করেছে, যা আশপাশের এলাকা প্লাবিত করেছে এবং হাজার হাজার মানুষকে তাদের বাড়িঘর থেকে চলে যেতে বাধ্য করেছে। মস্কো ইউক্রেনকে ক্রিমিয়ায় খাবার পানি সরবরাহ বন্ধ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরই ধারাবাহিকতায় কিয়েভ দাবি করেছে, রাশিয়া পাল্টা আক্রমণ হিসেবে বাঁধটি উড়িয়ে দিয়েছে। ১০ জুন জেলেনস্কি ঘোষণা করেন, ইউক্রেন পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে এবং প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপও নিচ্ছে। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা তখন থেকে বলছেন, তাদের বাহিনী বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করেছে, যে দাবি রাশিয়া অস্বীকার করেছে।

২৪ জুন ওয়াগনার নামক আধা-সামরিক গোষ্ঠী তথা ভাড়াটিয়া বাহিনীর প্রধান প্রিগোজিন রাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে তার যোদ্ধাদের আক্রমণ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরপর তার বাহিনী ইউক্রেন ছেড়ে রাশিয়ার শহর রোস্তভ-অন-ডনে চলে যায়। রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ এটিকে ‘সশস্ত্র বিদ্রোহ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং রাষ্ট্রপতি পুতিন এটিকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ হিসেবে নিন্দা করেছেন। পরের দিন, ওয়াগনার নেতা ইয়েভগেনি প্রিগোজিন এবং তার যোদ্ধারা মস্কো থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৫ মাইল) দূরে অবস্থান করে ও সহিংসতা এড়াতে পশ্চাৎপসরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এমনি এক প্রেক্ষাপটে পুতিনের ঘনিষ্ঠরূপে পরিচিত বেলারুশের রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেন ও দুই পক্ষকে দ্রুত সমাধানে পৌঁছতে সহায়তা করেন।

ইউক্রেন বর্তমানে দখলকৃত অঞ্চলগুলোকে মুক্ত এবং রাশিয়ান আক্রমণকারীদের বিতাড়িত করার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা যুদ্ধ এবং যুদ্ধের সম্ভাব্য পরিণতি নিয়ে বিতর্ক করছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া এখনো অপর্যাপ্ত। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থায় রাশিয়ার ব্যাপক প্রভাব অস্বীকার করার উপায় নেই। কীভাবে সংঘাতের অবসান ঘটানো যেতে পারে বা কার কী করা উচিত-এ জন্য অনেক প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে কার্যকরভাবে রাশিয়াকে সন্তুষ্ট করবে, ইউক্রেনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না এবং ইউরোপকে বিপন্ন হওয়া থেকে রক্ষা করবে এমন কোনো ফর্মুলা পাওয়া সত্যিই কঠিন। এ সংকটের অন্তর্নিহিত কারণ মোকাবিলা না করেই যুদ্ধ শেষ করার জন্য একটি যুদ্ধবিরতি বা ‘আলোচনামূলক মীমাংসার’ জন্য অবিরাম আহ্বান তেমন কাজে আসবে না বলেই বিশ্লেষকদের ধারণা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন