শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

দেখতে দেখতে কেটে গেল ৫০০ দিন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির ঠান্ডা সকালে রাশিয়া তার পশ্চিম প্রতিবেশী ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করে। ক্রেমলিন একটি স্বল্প মেয়াদি ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ আশা নিয়ে যুদ্ধ শুরু করেছিল। কিন্তু ৫০০ দিন পরেও বলা যাচ্ছে না সর্বনাশা এ যুদ্ধ কবে শেষ হবে। যুদ্ধ যখন ৫০০ দিনের আরেকটি ভয়ংকর মাইলফলক ছুঁয়েছে, তখন কয়েক কোটি মানুষের তথা বিপন্ন মানবতার ভয়ংকর কিছু তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করেছে বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থা। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার হিসাবে, ৬৩ লাখ ইউক্রেনীয় নাগরিক আজ নিজ ভিটা থেকে বিতাড়িত হয়ে শরণার্থী হয়েছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকার শাখার (ওএইচসিএইচআর) সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে এই যুদ্ধে ইউক্রেনে ৯ হাজার ৮৩ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। তবে প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সংস্থাটির আরেক তথ্যানুসারে, ইউক্রেনে ১৫ হাজার ৭৭৯ জন বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন। যুদ্ধে উভয় পক্ষের সামরিক বাহিনীর কতজন আহত বা নিহত হয়েছেন বা কী পরিমাণ সামরিক বা বেসামরিক স্থাপনা এই যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছে, তা যাচাই-বাছাই করা কঠিন। কেননা যুদ্ধরত পক্ষগুলো প্রায়শই প্রতিদ্বন্দ্বীর ক্ষতি বড় করে দেখায় এবং নিজেদের ক্ষতি সহজে স্বীকার করতে চায় না। ইউক্রেনের রাজধানীতে অবস্থিত কিয়েভ স্কুল অব ইকোনমিক্সের সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে এই যুদ্ধে ১৪৩ বিলিয়ন ডলার (১৪৩ হাজার কোটি টাকার বেশি) মূল্যের সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের ২০ শতাংশেরও কম ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে বলে অনুমান করা হয়।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি, ৫ জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত রাশিয়ার ২ লাখ ৩১ হাজার ৭০০ সৈন্যকে আহত বা নিহত অবস্থায় যুদ্ধের মাঠ ছাড়তে হয়েছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে- যুদ্ধের প্রথম বছরে রাশিয়ান নিজস্ব সৈন্য এবং ভাড়াটিয়া বাহিনীর ২ লাখ সদস্য হতাহতের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে হালের আলোচিত ওয়াগনার বাহিনীর প্রায় ৪০ থেকে ৬০ হাজার ভাড়াটিয়া সৈন্য নিহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। চলতি বছরের এপ্রিলে ফাঁস হওয়া মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার একটি মূল্যায়ন অনুসারে, রাশিয়ার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০ থেকে ২ লাখ ২৩ হাজার সৈন্য হতাহতের শিকার হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ৩৫ হাজার থেকে ৪৩ হাজার সৈন্য সম্মুখযুদ্ধে নিহত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৫৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার সৈন্য আহত হয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আরও বলেছে যে, এই যুদ্ধে ইউক্রেনের মোট ১ লাখ ৩১ হাজার নাগরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ১৭ হাজার সৈন্য সরাসরি যুদ্ধে নিহত হন এবং ১ লাখ সাড়ে ১৩ হাজার জন আহত হন।

যুদ্ধের প্রথম মাসগুলোতে রাশিয়ার সৈন্যরা উত্তর-পূর্ব ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভের আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল দখল করে দ্রুত অগ্রসর হন। ইউক্রেনের অন্যান্য অংশের মধ্যে রাশিয়ার সৈন্যরা খেরসন, মারিউপোল এবং পূর্বের অনেক গ্রামের আশপাশের অঞ্চলগুলোর নিয়ন্ত্রণ অর্জন করেন। নিজ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার লজিস্টিক সমস্যা, ইউক্রেনীয়দের কল্পনাতীত প্রতিরোধ এবং ইউক্রেনের প্রতি পশ্চিমা সমর্থন ও অঢেল অস্ত্র এবং যুদ্ধ সরঞ্জাম সরবরাহের কারণে মস্কোর পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়। ইউক্রেনের প্রথম বড় পাল্টা আক্রমণের ফলে খারকিভ এবং খেরসনের আশপাশের এলাকা পুনরুদ্ধার হয়। জুনের গোড়ার দিকে ইউক্রেন পূর্ব ও দক্ষিণের কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করার জন্য আরেকটি বড় রকমের পাল্টা আক্রমণ শুরু করলেও তার গতি ছিল স্থির।

বিগত ৫০০ দিনের যুদ্ধের ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে দেখা যায়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে মূলত একটি ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করার ঘোষণা দিয়ে অভিযান শুরু করেন এবং দ্রুততম সময়ে মস্কো ইউক্রেনের দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে আশা করেন। তবে পুতিনের এই ঘোষণার বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া ছিল নেতিবাচক। পশ্চিমা দেশগুলো এ পরিপ্রেক্ষিতে রাশিয়ার ওপর নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করে।

প্রাথমিক পর্যায়ে, রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করে। তবে পরবর্তীতে এই যুদ্ধে নতুন মেরুকরণ হলে দ্রুতই পাল্টাতে থাকে দৃশ্যপট। পশ্চিমাদের ইউক্রেনের পক্ষাবলম্বন ও রাশিয়ান বাহিনী কর্তৃক বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এবং ইউরোপের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র জাপোরিঝঝিয়া নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের নিয়ন্ত্রণ বিশ্বব্যাপী পরমাণু বিপর্যয়ের আশঙ্কা জাগিয়ে দেয়। মস্কো এবং কিয়েভ উভয় পক্ষ তখন নিয়মিতভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং এর আশপাশে গোলাগুলির জন্য অভিযুক্ত করে। অন্যদিকে ১৫ এপ্রিল রাশিয়ান নৌবাহিনী ফ্লিটের ফ্লাগশিপ জাহাজ ‘মস্কভা’ ডুবে যায়। রাশিয়ার দাবি, জাহাজে আগুন লাগলে জাহাজটি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝড়ের সময় নিরাপদ স্থানে নেওয়ার সময় এ জাহাজ ডুবে যায়। কিন্তু ইউক্রেন দাবি করেছে যে তারা একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কৌশলগতভাবে মূল্যবান জাহাজটিকে আঘাত করেছে। এর মাঝে আশার বাতি জ্বলে ইস্তাম্বুলে শস্য চুক্তির মধ্য দিয়ে। রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে স্থগিত জাহাজ চলাচল পুনরায় শুরু এবং ৩টি ইউক্রেনীয় জাহাজকে কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে শস্য নিয়ে তাৎক্ষণিক যাত্রা শুরু করার জন্য ২২ জুলাই ইস্তাম্বুলে একটি চুক্তিতে পৌঁছে। এই চুক্তির অধীনে পোতাশ্রয়ে প্রবেশ এবং প্রস্থানকালে যৌথ পরিদর্শন পরিচালনা এবং রুটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি সমন্বয় কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছিল। চুক্তিটি প্রাথমিকভাবে ১২০ দিনের জন্য নির্ধারিত থাকলেও বাস্তবতার নিরিখে গত এক বছরে বেশ কয়েকবার নবায়ন করা হয়। ২১ সেপ্টেম্বর পুতিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো দেশে নতুনভাবে যুদ্ধ প্রস্তুতির সম্মতি দেন, যার অধীনে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী ৩ লাখ রাশিয়ানকে সামরিক পরিষেবার জন্য ডাকা হয়। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বর পুতিন ৪টি ইউক্রেনীয় অঞ্চল-দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝঝিয়া এবং খেরসনকে একতরফাভাবে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করার ঘোষণা করেছিলেন। তুরস্ক ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ জন্য ২২-২৩ সেপ্টেম্বরে পরিচালিত ‘জাল গণভোটের’ নিন্দা করে এবং তাদের বৈধতা দিতে অস্বীকার করেছে। প্রতিক্রিয়া হিসেবে জেলেনস্কি একটি ডিক্রিতে রাশিয়া কর্তৃক এই ৪টি অঞ্চলের সংযুক্তি এবং ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে সংযুক্ত করার রাশিয়ান ঘোষণা অবৈধ ও অকার্যকর বলে ঘোষণা দেয়। ৮ অক্টোবর রাশিয়া ও ক্রিমিয়ার সংযোগ স্থাপনকারী মূল সড়কের ওপর থাকা একটি ব্রিজ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পুতিনের দাবি-ইউক্রেনীয় গোয়েন্দারা একটি সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে ব্রিজটি ধ্বংস করে। ১০ অক্টোবর থেকে রাশিয়া ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে। ৯ নভেম্বর রাশিয়া তার সৈন্যদের দক্ষিণ ইউক্রেনের বন্দর শহর খেরসন থেকে ডিনিপার নদীর বাম তীরে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেছেন, রুশ সেনাদের জীবন বাঁচাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই দিন পর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করে যে, রুশ বাহিনী নদী পেরিয়ে তাদের প্রত্যাহার সম্পন্ন করেছে। ২০২৩ সালের ২৫ জানুয়ারি জার্মানি আন্তর্জাতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে এবং ইউক্রেনে লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক সরবরাহ করার জন্য তার মিত্রদের সবুজ সংকেত দেয়। রাশিয়ান আক্রমণ মোকাবিলার জন্য কিয়েভ এবং পশ্চিমা বিশ্ব লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক পাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন সচেষ্ট ছিল। ৩ মে মস্কো থেকে বলা হয়, পুতিনের ক্রেমলিনের বাসভবনের ওপর উড়তে থাকা দুটি ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী। এই আক্রমণকে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতিকে হত্যার একটি ‘সন্ত্রাসী’ ষড়যন্ত্র বলে অভিহিত করে মস্কো। জেলেনস্কি স্পষ্টভাবে এই ড্রোন আক্রমণের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন এবং জোর দিয়ে বলেন যে, ইউক্রেনের মূল লক্ষ্য কোনো দেশে আক্রমণ করা নয় বরং তার নিজস্ব অঞ্চল পুনরুদ্ধার করা। ২১ মে রাশিয়া ইউক্রেনের অভ্যন্তরে দোনেৎস্ক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন এবং সরবরাহের কেন্দ্র ‘বাখমুত’ শহরের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ঘোষণা করেছে, যা প্রধানত রাশিয়ান-ভাষী শিল্পায়িত দোনবাস অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত। জেলেনস্কি এবং অন্যান্য ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বাখমুত দখলবিষয়ক রাশিয়ার দাবি দ্রুত অস্বীকার করেছিলেন। রাশিয়ার বেলগ্রেড অঞ্চলের গভর্নর ২২ মে দাবি করেন, একটি ‘ইউক্রেনীয় নাশকতাকারী গোষ্ঠী’ এ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে এবং রাশিয়ান বাহিনী এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থা এই ‘হুমকি নির্মূল’ করার ব্যবস্থা নিচ্ছে। ইউক্রেন তখন থেকে রাশিয়ার সীমান্ত অঞ্চলে, বিশেষ করে ব্রায়ানস্ক এবং বেলগোরোডে ড্রোন এবং আর্টিলারি স্ট্রাইক এবং আধা-সামরিক গোষ্ঠীর অভিযানসহ একাধিক আক্রমণ শুরু করে। ২৫ মে রাশিয়া বেলারুশের সঙ্গে সে দেশে রাশিয়ান পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। মস্কোর দাবি- ন্যাটোর সম্ভাব্য পারমাণবিক আক্রমণ প্রতিহত করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে রাশিয়া এবং ইউক্রেন ৬ জুন কাখোভকা বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার জন্য একে অপরকে দোষারোপ করেছে, যা আশপাশের এলাকা প্লাবিত করেছে এবং হাজার হাজার মানুষকে তাদের বাড়িঘর থেকে চলে যেতে বাধ্য করেছে। মস্কো ইউক্রেনকে ক্রিমিয়ায় খাবার পানি সরবরাহ বন্ধ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরই ধারাবাহিকতায় কিয়েভ দাবি করেছে, রাশিয়া পাল্টা আক্রমণ হিসেবে বাঁধটি উড়িয়ে দিয়েছে। ১০ জুন জেলেনস্কি ঘোষণা করেন, ইউক্রেন পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে এবং প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপও নিচ্ছে। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা তখন থেকে বলছেন, তাদের বাহিনী বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করেছে, যে দাবি রাশিয়া অস্বীকার করেছে।

২৪ জুন ওয়াগনার নামক আধা-সামরিক গোষ্ঠী তথা ভাড়াটিয়া বাহিনীর প্রধান প্রিগোজিন রাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে তার যোদ্ধাদের আক্রমণ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরপর তার বাহিনী ইউক্রেন ছেড়ে রাশিয়ার শহর রোস্তভ-অন-ডনে চলে যায়। রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ এটিকে ‘সশস্ত্র বিদ্রোহ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং রাষ্ট্রপতি পুতিন এটিকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ হিসেবে নিন্দা করেছেন। পরের দিন, ওয়াগনার নেতা ইয়েভগেনি প্রিগোজিন এবং তার যোদ্ধারা মস্কো থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৫ মাইল) দূরে অবস্থান করে ও সহিংসতা এড়াতে পশ্চাৎপসরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এমনি এক প্রেক্ষাপটে পুতিনের ঘনিষ্ঠরূপে পরিচিত বেলারুশের রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেন ও দুই পক্ষকে দ্রুত সমাধানে পৌঁছতে সহায়তা করেন।

ইউক্রেন বর্তমানে দখলকৃত অঞ্চলগুলোকে মুক্ত এবং রাশিয়ান আক্রমণকারীদের বিতাড়িত করার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা যুদ্ধ এবং যুদ্ধের সম্ভাব্য পরিণতি নিয়ে বিতর্ক করছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া এখনো অপর্যাপ্ত। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থায় রাশিয়ার ব্যাপক প্রভাব অস্বীকার করার উপায় নেই। কীভাবে সংঘাতের অবসান ঘটানো যেতে পারে বা কার কী করা উচিত-এ জন্য অনেক প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে কার্যকরভাবে রাশিয়াকে সন্তুষ্ট করবে, ইউক্রেনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না এবং ইউরোপকে বিপন্ন হওয়া থেকে রক্ষা করবে এমন কোনো ফর্মুলা পাওয়া সত্যিই কঠিন। এ সংকটের অন্তর্নিহিত কারণ মোকাবিলা না করেই যুদ্ধ শেষ করার জন্য একটি যুদ্ধবিরতি বা ‘আলোচনামূলক মীমাংসার’ জন্য অবিরাম আহ্বান তেমন কাজে আসবে না বলেই বিশ্লেষকদের ধারণা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

এই মাত্র | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে