শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

দেখতে দেখতে কেটে গেল ৫০০ দিন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির ঠান্ডা সকালে রাশিয়া তার পশ্চিম প্রতিবেশী ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করে। ক্রেমলিন একটি স্বল্প মেয়াদি ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ আশা নিয়ে যুদ্ধ শুরু করেছিল। কিন্তু ৫০০ দিন পরেও বলা যাচ্ছে না সর্বনাশা এ যুদ্ধ কবে শেষ হবে। যুদ্ধ যখন ৫০০ দিনের আরেকটি ভয়ংকর মাইলফলক ছুঁয়েছে, তখন কয়েক কোটি মানুষের তথা বিপন্ন মানবতার ভয়ংকর কিছু তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করেছে বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থা। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার হিসাবে, ৬৩ লাখ ইউক্রেনীয় নাগরিক আজ নিজ ভিটা থেকে বিতাড়িত হয়ে শরণার্থী হয়েছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকার শাখার (ওএইচসিএইচআর) সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে এই যুদ্ধে ইউক্রেনে ৯ হাজার ৮৩ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। তবে প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সংস্থাটির আরেক তথ্যানুসারে, ইউক্রেনে ১৫ হাজার ৭৭৯ জন বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন। যুদ্ধে উভয় পক্ষের সামরিক বাহিনীর কতজন আহত বা নিহত হয়েছেন বা কী পরিমাণ সামরিক বা বেসামরিক স্থাপনা এই যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছে, তা যাচাই-বাছাই করা কঠিন। কেননা যুদ্ধরত পক্ষগুলো প্রায়শই প্রতিদ্বন্দ্বীর ক্ষতি বড় করে দেখায় এবং নিজেদের ক্ষতি সহজে স্বীকার করতে চায় না। ইউক্রেনের রাজধানীতে অবস্থিত কিয়েভ স্কুল অব ইকোনমিক্সের সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে এই যুদ্ধে ১৪৩ বিলিয়ন ডলার (১৪৩ হাজার কোটি টাকার বেশি) মূল্যের সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের ২০ শতাংশেরও কম ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে বলে অনুমান করা হয়।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি, ৫ জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত রাশিয়ার ২ লাখ ৩১ হাজার ৭০০ সৈন্যকে আহত বা নিহত অবস্থায় যুদ্ধের মাঠ ছাড়তে হয়েছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে- যুদ্ধের প্রথম বছরে রাশিয়ান নিজস্ব সৈন্য এবং ভাড়াটিয়া বাহিনীর ২ লাখ সদস্য হতাহতের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে হালের আলোচিত ওয়াগনার বাহিনীর প্রায় ৪০ থেকে ৬০ হাজার ভাড়াটিয়া সৈন্য নিহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। চলতি বছরের এপ্রিলে ফাঁস হওয়া মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার একটি মূল্যায়ন অনুসারে, রাশিয়ার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০ থেকে ২ লাখ ২৩ হাজার সৈন্য হতাহতের শিকার হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ৩৫ হাজার থেকে ৪৩ হাজার সৈন্য সম্মুখযুদ্ধে নিহত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৫৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার সৈন্য আহত হয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আরও বলেছে যে, এই যুদ্ধে ইউক্রেনের মোট ১ লাখ ৩১ হাজার নাগরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ১৭ হাজার সৈন্য সরাসরি যুদ্ধে নিহত হন এবং ১ লাখ সাড়ে ১৩ হাজার জন আহত হন।

যুদ্ধের প্রথম মাসগুলোতে রাশিয়ার সৈন্যরা উত্তর-পূর্ব ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভের আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল দখল করে দ্রুত অগ্রসর হন। ইউক্রেনের অন্যান্য অংশের মধ্যে রাশিয়ার সৈন্যরা খেরসন, মারিউপোল এবং পূর্বের অনেক গ্রামের আশপাশের অঞ্চলগুলোর নিয়ন্ত্রণ অর্জন করেন। নিজ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার লজিস্টিক সমস্যা, ইউক্রেনীয়দের কল্পনাতীত প্রতিরোধ এবং ইউক্রেনের প্রতি পশ্চিমা সমর্থন ও অঢেল অস্ত্র এবং যুদ্ধ সরঞ্জাম সরবরাহের কারণে মস্কোর পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়। ইউক্রেনের প্রথম বড় পাল্টা আক্রমণের ফলে খারকিভ এবং খেরসনের আশপাশের এলাকা পুনরুদ্ধার হয়। জুনের গোড়ার দিকে ইউক্রেন পূর্ব ও দক্ষিণের কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করার জন্য আরেকটি বড় রকমের পাল্টা আক্রমণ শুরু করলেও তার গতি ছিল স্থির।

বিগত ৫০০ দিনের যুদ্ধের ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে দেখা যায়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে মূলত একটি ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করার ঘোষণা দিয়ে অভিযান শুরু করেন এবং দ্রুততম সময়ে মস্কো ইউক্রেনের দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে আশা করেন। তবে পুতিনের এই ঘোষণার বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া ছিল নেতিবাচক। পশ্চিমা দেশগুলো এ পরিপ্রেক্ষিতে রাশিয়ার ওপর নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করে।

প্রাথমিক পর্যায়ে, রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করে। তবে পরবর্তীতে এই যুদ্ধে নতুন মেরুকরণ হলে দ্রুতই পাল্টাতে থাকে দৃশ্যপট। পশ্চিমাদের ইউক্রেনের পক্ষাবলম্বন ও রাশিয়ান বাহিনী কর্তৃক বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এবং ইউরোপের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র জাপোরিঝঝিয়া নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের নিয়ন্ত্রণ বিশ্বব্যাপী পরমাণু বিপর্যয়ের আশঙ্কা জাগিয়ে দেয়। মস্কো এবং কিয়েভ উভয় পক্ষ তখন নিয়মিতভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং এর আশপাশে গোলাগুলির জন্য অভিযুক্ত করে। অন্যদিকে ১৫ এপ্রিল রাশিয়ান নৌবাহিনী ফ্লিটের ফ্লাগশিপ জাহাজ ‘মস্কভা’ ডুবে যায়। রাশিয়ার দাবি, জাহাজে আগুন লাগলে জাহাজটি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝড়ের সময় নিরাপদ স্থানে নেওয়ার সময় এ জাহাজ ডুবে যায়। কিন্তু ইউক্রেন দাবি করেছে যে তারা একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কৌশলগতভাবে মূল্যবান জাহাজটিকে আঘাত করেছে। এর মাঝে আশার বাতি জ্বলে ইস্তাম্বুলে শস্য চুক্তির মধ্য দিয়ে। রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে স্থগিত জাহাজ চলাচল পুনরায় শুরু এবং ৩টি ইউক্রেনীয় জাহাজকে কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে শস্য নিয়ে তাৎক্ষণিক যাত্রা শুরু করার জন্য ২২ জুলাই ইস্তাম্বুলে একটি চুক্তিতে পৌঁছে। এই চুক্তির অধীনে পোতাশ্রয়ে প্রবেশ এবং প্রস্থানকালে যৌথ পরিদর্শন পরিচালনা এবং রুটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি সমন্বয় কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছিল। চুক্তিটি প্রাথমিকভাবে ১২০ দিনের জন্য নির্ধারিত থাকলেও বাস্তবতার নিরিখে গত এক বছরে বেশ কয়েকবার নবায়ন করা হয়। ২১ সেপ্টেম্বর পুতিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো দেশে নতুনভাবে যুদ্ধ প্রস্তুতির সম্মতি দেন, যার অধীনে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী ৩ লাখ রাশিয়ানকে সামরিক পরিষেবার জন্য ডাকা হয়। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বর পুতিন ৪টি ইউক্রেনীয় অঞ্চল-দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝঝিয়া এবং খেরসনকে একতরফাভাবে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করার ঘোষণা করেছিলেন। তুরস্ক ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ জন্য ২২-২৩ সেপ্টেম্বরে পরিচালিত ‘জাল গণভোটের’ নিন্দা করে এবং তাদের বৈধতা দিতে অস্বীকার করেছে। প্রতিক্রিয়া হিসেবে জেলেনস্কি একটি ডিক্রিতে রাশিয়া কর্তৃক এই ৪টি অঞ্চলের সংযুক্তি এবং ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে সংযুক্ত করার রাশিয়ান ঘোষণা অবৈধ ও অকার্যকর বলে ঘোষণা দেয়। ৮ অক্টোবর রাশিয়া ও ক্রিমিয়ার সংযোগ স্থাপনকারী মূল সড়কের ওপর থাকা একটি ব্রিজ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পুতিনের দাবি-ইউক্রেনীয় গোয়েন্দারা একটি সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে ব্রিজটি ধ্বংস করে। ১০ অক্টোবর থেকে রাশিয়া ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে। ৯ নভেম্বর রাশিয়া তার সৈন্যদের দক্ষিণ ইউক্রেনের বন্দর শহর খেরসন থেকে ডিনিপার নদীর বাম তীরে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেছেন, রুশ সেনাদের জীবন বাঁচাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই দিন পর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করে যে, রুশ বাহিনী নদী পেরিয়ে তাদের প্রত্যাহার সম্পন্ন করেছে। ২০২৩ সালের ২৫ জানুয়ারি জার্মানি আন্তর্জাতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে এবং ইউক্রেনে লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক সরবরাহ করার জন্য তার মিত্রদের সবুজ সংকেত দেয়। রাশিয়ান আক্রমণ মোকাবিলার জন্য কিয়েভ এবং পশ্চিমা বিশ্ব লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক পাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন সচেষ্ট ছিল। ৩ মে মস্কো থেকে বলা হয়, পুতিনের ক্রেমলিনের বাসভবনের ওপর উড়তে থাকা দুটি ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী। এই আক্রমণকে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতিকে হত্যার একটি ‘সন্ত্রাসী’ ষড়যন্ত্র বলে অভিহিত করে মস্কো। জেলেনস্কি স্পষ্টভাবে এই ড্রোন আক্রমণের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন এবং জোর দিয়ে বলেন যে, ইউক্রেনের মূল লক্ষ্য কোনো দেশে আক্রমণ করা নয় বরং তার নিজস্ব অঞ্চল পুনরুদ্ধার করা। ২১ মে রাশিয়া ইউক্রেনের অভ্যন্তরে দোনেৎস্ক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন এবং সরবরাহের কেন্দ্র ‘বাখমুত’ শহরের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ঘোষণা করেছে, যা প্রধানত রাশিয়ান-ভাষী শিল্পায়িত দোনবাস অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত। জেলেনস্কি এবং অন্যান্য ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বাখমুত দখলবিষয়ক রাশিয়ার দাবি দ্রুত অস্বীকার করেছিলেন। রাশিয়ার বেলগ্রেড অঞ্চলের গভর্নর ২২ মে দাবি করেন, একটি ‘ইউক্রেনীয় নাশকতাকারী গোষ্ঠী’ এ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে এবং রাশিয়ান বাহিনী এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থা এই ‘হুমকি নির্মূল’ করার ব্যবস্থা নিচ্ছে। ইউক্রেন তখন থেকে রাশিয়ার সীমান্ত অঞ্চলে, বিশেষ করে ব্রায়ানস্ক এবং বেলগোরোডে ড্রোন এবং আর্টিলারি স্ট্রাইক এবং আধা-সামরিক গোষ্ঠীর অভিযানসহ একাধিক আক্রমণ শুরু করে। ২৫ মে রাশিয়া বেলারুশের সঙ্গে সে দেশে রাশিয়ান পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। মস্কোর দাবি- ন্যাটোর সম্ভাব্য পারমাণবিক আক্রমণ প্রতিহত করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে রাশিয়া এবং ইউক্রেন ৬ জুন কাখোভকা বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার জন্য একে অপরকে দোষারোপ করেছে, যা আশপাশের এলাকা প্লাবিত করেছে এবং হাজার হাজার মানুষকে তাদের বাড়িঘর থেকে চলে যেতে বাধ্য করেছে। মস্কো ইউক্রেনকে ক্রিমিয়ায় খাবার পানি সরবরাহ বন্ধ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরই ধারাবাহিকতায় কিয়েভ দাবি করেছে, রাশিয়া পাল্টা আক্রমণ হিসেবে বাঁধটি উড়িয়ে দিয়েছে। ১০ জুন জেলেনস্কি ঘোষণা করেন, ইউক্রেন পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে এবং প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপও নিচ্ছে। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা তখন থেকে বলছেন, তাদের বাহিনী বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করেছে, যে দাবি রাশিয়া অস্বীকার করেছে।

২৪ জুন ওয়াগনার নামক আধা-সামরিক গোষ্ঠী তথা ভাড়াটিয়া বাহিনীর প্রধান প্রিগোজিন রাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে তার যোদ্ধাদের আক্রমণ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরপর তার বাহিনী ইউক্রেন ছেড়ে রাশিয়ার শহর রোস্তভ-অন-ডনে চলে যায়। রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ এটিকে ‘সশস্ত্র বিদ্রোহ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং রাষ্ট্রপতি পুতিন এটিকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ হিসেবে নিন্দা করেছেন। পরের দিন, ওয়াগনার নেতা ইয়েভগেনি প্রিগোজিন এবং তার যোদ্ধারা মস্কো থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৫ মাইল) দূরে অবস্থান করে ও সহিংসতা এড়াতে পশ্চাৎপসরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এমনি এক প্রেক্ষাপটে পুতিনের ঘনিষ্ঠরূপে পরিচিত বেলারুশের রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেন ও দুই পক্ষকে দ্রুত সমাধানে পৌঁছতে সহায়তা করেন।

ইউক্রেন বর্তমানে দখলকৃত অঞ্চলগুলোকে মুক্ত এবং রাশিয়ান আক্রমণকারীদের বিতাড়িত করার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা যুদ্ধ এবং যুদ্ধের সম্ভাব্য পরিণতি নিয়ে বিতর্ক করছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া এখনো অপর্যাপ্ত। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থায় রাশিয়ার ব্যাপক প্রভাব অস্বীকার করার উপায় নেই। কীভাবে সংঘাতের অবসান ঘটানো যেতে পারে বা কার কী করা উচিত-এ জন্য অনেক প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে কার্যকরভাবে রাশিয়াকে সন্তুষ্ট করবে, ইউক্রেনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না এবং ইউরোপকে বিপন্ন হওয়া থেকে রক্ষা করবে এমন কোনো ফর্মুলা পাওয়া সত্যিই কঠিন। এ সংকটের অন্তর্নিহিত কারণ মোকাবিলা না করেই যুদ্ধ শেষ করার জন্য একটি যুদ্ধবিরতি বা ‘আলোচনামূলক মীমাংসার’ জন্য অবিরাম আহ্বান তেমন কাজে আসবে না বলেই বিশ্লেষকদের ধারণা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম