শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৫০০ দিন

দেখতে দেখতে কেটে গেল ৫০০ দিন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির ঠান্ডা সকালে রাশিয়া তার পশ্চিম প্রতিবেশী ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করে। ক্রেমলিন একটি স্বল্প মেয়াদি ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ আশা নিয়ে যুদ্ধ শুরু করেছিল। কিন্তু ৫০০ দিন পরেও বলা যাচ্ছে না সর্বনাশা এ যুদ্ধ কবে শেষ হবে। যুদ্ধ যখন ৫০০ দিনের আরেকটি ভয়ংকর মাইলফলক ছুঁয়েছে, তখন কয়েক কোটি মানুষের তথা বিপন্ন মানবতার ভয়ংকর কিছু তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করেছে বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থা। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার হিসাবে, ৬৩ লাখ ইউক্রেনীয় নাগরিক আজ নিজ ভিটা থেকে বিতাড়িত হয়ে শরণার্থী হয়েছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকার শাখার (ওএইচসিএইচআর) সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে এই যুদ্ধে ইউক্রেনে ৯ হাজার ৮৩ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। তবে প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সংস্থাটির আরেক তথ্যানুসারে, ইউক্রেনে ১৫ হাজার ৭৭৯ জন বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন। যুদ্ধে উভয় পক্ষের সামরিক বাহিনীর কতজন আহত বা নিহত হয়েছেন বা কী পরিমাণ সামরিক বা বেসামরিক স্থাপনা এই যুদ্ধে ধ্বংস হয়েছে, তা যাচাই-বাছাই করা কঠিন। কেননা যুদ্ধরত পক্ষগুলো প্রায়শই প্রতিদ্বন্দ্বীর ক্ষতি বড় করে দেখায় এবং নিজেদের ক্ষতি সহজে স্বীকার করতে চায় না। ইউক্রেনের রাজধানীতে অবস্থিত কিয়েভ স্কুল অব ইকোনমিক্সের সাম্প্রতিক জরিপ অনুসারে এই যুদ্ধে ১৪৩ বিলিয়ন ডলার (১৪৩ হাজার কোটি টাকার বেশি) মূল্যের সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের ২০ শতাংশেরও কম ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে বলে অনুমান করা হয়।

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি, ৫ জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত রাশিয়ার ২ লাখ ৩১ হাজার ৭০০ সৈন্যকে আহত বা নিহত অবস্থায় যুদ্ধের মাঠ ছাড়তে হয়েছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে- যুদ্ধের প্রথম বছরে রাশিয়ান নিজস্ব সৈন্য এবং ভাড়াটিয়া বাহিনীর ২ লাখ সদস্য হতাহতের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে হালের আলোচিত ওয়াগনার বাহিনীর প্রায় ৪০ থেকে ৬০ হাজার ভাড়াটিয়া সৈন্য নিহত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। চলতি বছরের এপ্রিলে ফাঁস হওয়া মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার একটি মূল্যায়ন অনুসারে, রাশিয়ার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০ থেকে ২ লাখ ২৩ হাজার সৈন্য হতাহতের শিকার হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ৩৫ হাজার থেকে ৪৩ হাজার সৈন্য সম্মুখযুদ্ধে নিহত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৫৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার সৈন্য আহত হয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আরও বলেছে যে, এই যুদ্ধে ইউক্রেনের মোট ১ লাখ ৩১ হাজার নাগরিক নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে সাড়ে ১৭ হাজার সৈন্য সরাসরি যুদ্ধে নিহত হন এবং ১ লাখ সাড়ে ১৩ হাজার জন আহত হন।

যুদ্ধের প্রথম মাসগুলোতে রাশিয়ার সৈন্যরা উত্তর-পূর্ব ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভের আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল দখল করে দ্রুত অগ্রসর হন। ইউক্রেনের অন্যান্য অংশের মধ্যে রাশিয়ার সৈন্যরা খেরসন, মারিউপোল এবং পূর্বের অনেক গ্রামের আশপাশের অঞ্চলগুলোর নিয়ন্ত্রণ অর্জন করেন। নিজ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার লজিস্টিক সমস্যা, ইউক্রেনীয়দের কল্পনাতীত প্রতিরোধ এবং ইউক্রেনের প্রতি পশ্চিমা সমর্থন ও অঢেল অস্ত্র এবং যুদ্ধ সরঞ্জাম সরবরাহের কারণে মস্কোর পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়। ইউক্রেনের প্রথম বড় পাল্টা আক্রমণের ফলে খারকিভ এবং খেরসনের আশপাশের এলাকা পুনরুদ্ধার হয়। জুনের গোড়ার দিকে ইউক্রেন পূর্ব ও দক্ষিণের কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করার জন্য আরেকটি বড় রকমের পাল্টা আক্রমণ শুরু করলেও তার গতি ছিল স্থির।

বিগত ৫০০ দিনের যুদ্ধের ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণে দেখা যায়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে মূলত একটি ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করার ঘোষণা দিয়ে অভিযান শুরু করেন এবং দ্রুততম সময়ে মস্কো ইউক্রেনের দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে আশা করেন। তবে পুতিনের এই ঘোষণার বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া ছিল নেতিবাচক। পশ্চিমা দেশগুলো এ পরিপ্রেক্ষিতে রাশিয়ার ওপর নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করে।

প্রাথমিক পর্যায়ে, রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করে। তবে পরবর্তীতে এই যুদ্ধে নতুন মেরুকরণ হলে দ্রুতই পাল্টাতে থাকে দৃশ্যপট। পশ্চিমাদের ইউক্রেনের পক্ষাবলম্বন ও রাশিয়ান বাহিনী কর্তৃক বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এবং ইউরোপের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র জাপোরিঝঝিয়া নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের নিয়ন্ত্রণ বিশ্বব্যাপী পরমাণু বিপর্যয়ের আশঙ্কা জাগিয়ে দেয়। মস্কো এবং কিয়েভ উভয় পক্ষ তখন নিয়মিতভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং এর আশপাশে গোলাগুলির জন্য অভিযুক্ত করে। অন্যদিকে ১৫ এপ্রিল রাশিয়ান নৌবাহিনী ফ্লিটের ফ্লাগশিপ জাহাজ ‘মস্কভা’ ডুবে যায়। রাশিয়ার দাবি, জাহাজে আগুন লাগলে জাহাজটি ক্ষতিগ্রস্ত এবং ঝড়ের সময় নিরাপদ স্থানে নেওয়ার সময় এ জাহাজ ডুবে যায়। কিন্তু ইউক্রেন দাবি করেছে যে তারা একটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কৌশলগতভাবে মূল্যবান জাহাজটিকে আঘাত করেছে। এর মাঝে আশার বাতি জ্বলে ইস্তাম্বুলে শস্য চুক্তির মধ্য দিয়ে। রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে স্থগিত জাহাজ চলাচল পুনরায় শুরু এবং ৩টি ইউক্রেনীয় জাহাজকে কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে শস্য নিয়ে তাৎক্ষণিক যাত্রা শুরু করার জন্য ২২ জুলাই ইস্তাম্বুলে একটি চুক্তিতে পৌঁছে। এই চুক্তির অধীনে পোতাশ্রয়ে প্রবেশ এবং প্রস্থানকালে যৌথ পরিদর্শন পরিচালনা এবং রুটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি সমন্বয় কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছিল। চুক্তিটি প্রাথমিকভাবে ১২০ দিনের জন্য নির্ধারিত থাকলেও বাস্তবতার নিরিখে গত এক বছরে বেশ কয়েকবার নবায়ন করা হয়। ২১ সেপ্টেম্বর পুতিন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো দেশে নতুনভাবে যুদ্ধ প্রস্তুতির সম্মতি দেন, যার অধীনে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী ৩ লাখ রাশিয়ানকে সামরিক পরিষেবার জন্য ডাকা হয়। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বর পুতিন ৪টি ইউক্রেনীয় অঞ্চল-দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝঝিয়া এবং খেরসনকে একতরফাভাবে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করার ঘোষণা করেছিলেন। তুরস্ক ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ জন্য ২২-২৩ সেপ্টেম্বরে পরিচালিত ‘জাল গণভোটের’ নিন্দা করে এবং তাদের বৈধতা দিতে অস্বীকার করেছে। প্রতিক্রিয়া হিসেবে জেলেনস্কি একটি ডিক্রিতে রাশিয়া কর্তৃক এই ৪টি অঞ্চলের সংযুক্তি এবং ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে সংযুক্ত করার রাশিয়ান ঘোষণা অবৈধ ও অকার্যকর বলে ঘোষণা দেয়। ৮ অক্টোবর রাশিয়া ও ক্রিমিয়ার সংযোগ স্থাপনকারী মূল সড়কের ওপর থাকা একটি ব্রিজ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, পুতিনের দাবি-ইউক্রেনীয় গোয়েন্দারা একটি সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে ব্রিজটি ধ্বংস করে। ১০ অক্টোবর থেকে রাশিয়া ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে। ৯ নভেম্বর রাশিয়া তার সৈন্যদের দক্ষিণ ইউক্রেনের বন্দর শহর খেরসন থেকে ডিনিপার নদীর বাম তীরে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেছেন, রুশ সেনাদের জীবন বাঁচাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই দিন পর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করে যে, রুশ বাহিনী নদী পেরিয়ে তাদের প্রত্যাহার সম্পন্ন করেছে। ২০২৩ সালের ২৫ জানুয়ারি জার্মানি আন্তর্জাতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে এবং ইউক্রেনে লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক সরবরাহ করার জন্য তার মিত্রদের সবুজ সংকেত দেয়। রাশিয়ান আক্রমণ মোকাবিলার জন্য কিয়েভ এবং পশ্চিমা বিশ্ব লিওপার্ড যুদ্ধ ট্যাংক পাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন সচেষ্ট ছিল। ৩ মে মস্কো থেকে বলা হয়, পুতিনের ক্রেমলিনের বাসভবনের ওপর উড়তে থাকা দুটি ইউক্রেনীয় ড্রোন ধ্বংস করেছে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী। এই আক্রমণকে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতিকে হত্যার একটি ‘সন্ত্রাসী’ ষড়যন্ত্র বলে অভিহিত করে মস্কো। জেলেনস্কি স্পষ্টভাবে এই ড্রোন আক্রমণের সঙ্গে ইউক্রেনের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন এবং জোর দিয়ে বলেন যে, ইউক্রেনের মূল লক্ষ্য কোনো দেশে আক্রমণ করা নয় বরং তার নিজস্ব অঞ্চল পুনরুদ্ধার করা। ২১ মে রাশিয়া ইউক্রেনের অভ্যন্তরে দোনেৎস্ক অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন এবং সরবরাহের কেন্দ্র ‘বাখমুত’ শহরের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ঘোষণা করেছে, যা প্রধানত রাশিয়ান-ভাষী শিল্পায়িত দোনবাস অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত। জেলেনস্কি এবং অন্যান্য ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বাখমুত দখলবিষয়ক রাশিয়ার দাবি দ্রুত অস্বীকার করেছিলেন। রাশিয়ার বেলগ্রেড অঞ্চলের গভর্নর ২২ মে দাবি করেন, একটি ‘ইউক্রেনীয় নাশকতাকারী গোষ্ঠী’ এ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে এবং রাশিয়ান বাহিনী এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থা এই ‘হুমকি নির্মূল’ করার ব্যবস্থা নিচ্ছে। ইউক্রেন তখন থেকে রাশিয়ার সীমান্ত অঞ্চলে, বিশেষ করে ব্রায়ানস্ক এবং বেলগোরোডে ড্রোন এবং আর্টিলারি স্ট্রাইক এবং আধা-সামরিক গোষ্ঠীর অভিযানসহ একাধিক আক্রমণ শুরু করে। ২৫ মে রাশিয়া বেলারুশের সঙ্গে সে দেশে রাশিয়ান পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। মস্কোর দাবি- ন্যাটোর সম্ভাব্য পারমাণবিক আক্রমণ প্রতিহত করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে রাশিয়া এবং ইউক্রেন ৬ জুন কাখোভকা বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার জন্য একে অপরকে দোষারোপ করেছে, যা আশপাশের এলাকা প্লাবিত করেছে এবং হাজার হাজার মানুষকে তাদের বাড়িঘর থেকে চলে যেতে বাধ্য করেছে। মস্কো ইউক্রেনকে ক্রিমিয়ায় খাবার পানি সরবরাহ বন্ধ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরই ধারাবাহিকতায় কিয়েভ দাবি করেছে, রাশিয়া পাল্টা আক্রমণ হিসেবে বাঁধটি উড়িয়ে দিয়েছে। ১০ জুন জেলেনস্কি ঘোষণা করেন, ইউক্রেন পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে এবং প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপও নিচ্ছে। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা তখন থেকে বলছেন, তাদের বাহিনী বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করেছে, যে দাবি রাশিয়া অস্বীকার করেছে।

২৪ জুন ওয়াগনার নামক আধা-সামরিক গোষ্ঠী তথা ভাড়াটিয়া বাহিনীর প্রধান প্রিগোজিন রাশিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে তার যোদ্ধাদের আক্রমণ করার জন্য অভিযুক্ত করে। এরপর তার বাহিনী ইউক্রেন ছেড়ে রাশিয়ার শহর রোস্তভ-অন-ডনে চলে যায়। রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ এটিকে ‘সশস্ত্র বিদ্রোহ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং রাষ্ট্রপতি পুতিন এটিকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ হিসেবে নিন্দা করেছেন। পরের দিন, ওয়াগনার নেতা ইয়েভগেনি প্রিগোজিন এবং তার যোদ্ধারা মস্কো থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৫ মাইল) দূরে অবস্থান করে ও সহিংসতা এড়াতে পশ্চাৎপসরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এমনি এক প্রেক্ষাপটে পুতিনের ঘনিষ্ঠরূপে পরিচিত বেলারুশের রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেন ও দুই পক্ষকে দ্রুত সমাধানে পৌঁছতে সহায়তা করেন।

ইউক্রেন বর্তমানে দখলকৃত অঞ্চলগুলোকে মুক্ত এবং রাশিয়ান আক্রমণকারীদের বিতাড়িত করার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা যুদ্ধ এবং যুদ্ধের সম্ভাব্য পরিণতি নিয়ে বিতর্ক করছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া এখনো অপর্যাপ্ত। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থায় রাশিয়ার ব্যাপক প্রভাব অস্বীকার করার উপায় নেই। কীভাবে সংঘাতের অবসান ঘটানো যেতে পারে বা কার কী করা উচিত-এ জন্য অনেক প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে কার্যকরভাবে রাশিয়াকে সন্তুষ্ট করবে, ইউক্রেনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না এবং ইউরোপকে বিপন্ন হওয়া থেকে রক্ষা করবে এমন কোনো ফর্মুলা পাওয়া সত্যিই কঠিন। এ সংকটের অন্তর্নিহিত কারণ মোকাবিলা না করেই যুদ্ধ শেষ করার জন্য একটি যুদ্ধবিরতি বা ‘আলোচনামূলক মীমাংসার’ জন্য অবিরাম আহ্বান তেমন কাজে আসবে না বলেই বিশ্লেষকদের ধারণা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

২০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম