শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ছাত্রদল নেতাদের পেটালেও কি বরখাস্ত হতে হতো

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রদল নেতাদের পেটালেও কি বরখাস্ত হতে হতো

অনেক বছর ধরে বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তার নাম হারুন অর রশিদ। ২০১১ সালে মানিক মিয়া এভিনিউতে একটি রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের সময় তখনকার বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুককে প্রকাশ্য রাজপথে বেধড়ক পিটিয়ে প্রথম আলোচনায় আসেন হারুন অর রশিদ। তবে সেই পিটুনির ঘটনায় তার শাস্তি বা ডিমোশন হয়নি। বরং একের পর এক প্রমোশন পেয়ে এখন তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও গোয়েন্দাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে দীর্ঘ ও বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে হারুন অর রশিদের সাফল্যও কম নয়। যখন যেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন, দৃঢ়তার ফলে প্রশংসিত হয়েছেন। অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্ত, ভিআইপি আসামিদের গ্রেফতার করে তিনি বরাবরই আলোচনায় ছিলেন। এখন তিনি সুশীলসমাজ, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক সবার ভরসার জায়গা হয়ে উঠেছেন। তার আপ্যায়নেরও সুনাম আছে। হারুন অর রশিদের অফিসে গিয়ে কেউ খালি মুখে ফেরেন না। এ আপ্যায়নের কারণে আবার আলোচনায় এসেছেন হারুন অর রশিদ। সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে পুলিশ আহত অবস্থায় তুলে নেয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে। পরে দেখা যায় ডিবি কার্যালয়ে হারুন অর রশিদ তাকে পাতে তুলে খাওয়াচ্ছেন। সে খাবার আনা হয় হোটেল সোনারগাঁও থেকে। আপ্যায়ন শেষে পুলিশের গাড়িতে গয়েশ্বর রায়কে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। পুলিশের এ বিরল আপ্যায়ন রাজনীতিতে দারুণ আলোচনারও জন্ম দেয়। বাস্তবের ‘ডিবি হারুন’-এর মতো ওটিটির ‘ওসি হারুন’ও দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। পরিচালক আশফাক নিপুণ দক্ষতায় সম্ভবত ‘ডিবি হারুন’ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই ‘ওসি হারুন’ চরিত্রটি নির্মাণ করেছেন। ওটিটি প্ল্যাটফরম হইচইয়ের জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ ‘মহানগর’-এর ওসি হারুনের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন মোশাররফ করিম। তবে হঠাৎ সব হারুনকে ছাপিয়ে আলোচনার শীর্ষে ‘এডিসি হারুন’। ঘটনার এ পর্ব নিছক নাটকীয় নয়, সিনেমাটিকও। এ গল্পে প্রেম আছে, পরকীয়া আছে, অ্যাকশন আছে, নায়ক আছে, নায়িকা আছে, ভিলেনও আছে।

সাময়িক বরখাস্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা জোনের এডিসি হারুন অর রশিদ আলোচনায় ছিলেন নানা কারণে। তার পেটানোর অভ্যাস বহু পুরনো। আর তার এ অভ্যাসের কারণে সরকারকে বারবার বিপাকে পড়তে হয়েছে। হারুনের বাড়াবাড়ি অনেক তিলকে তাল বানিয়েছে। ঢাকা কলেজে সংঘর্ষ, হাই কোর্টে সাংবাদিক-আইনজীবীদের ওপর হামলা, বিভিন্ন সময়ে শাহবাগে নিরীহ বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা ঘটেছে এডিসি হারুনের অতি আক্রমণাত্মক মনোভাবের কারণে। ঢাকা কলেজে হামলার ঘটনায় রাবার বুলেট ফুরিয়ে যাওয়ার কথা বলায় এক কনস্টেবলকে থাপ্পড় মেরে ভাইরাল হয়েছিলেন এই হারুন। হারুনের এসব বাড়াবাড়ির কারণে সরকারকে ‘নিপীড়ক’ চরিত্রের অপবাদ নিতে হয়েছে। অথচ তার জায়গায় একজন দক্ষ ও বিবেচক পুলিশ কর্মকর্তা থাকলে এই প্রতিটি ঘটনা শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব ছিল। কিন্তু প্রতিটি ঘটনাই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচিত হয়েছে। তাতে কোনো রাজনৈতিক সুবিধা ছাড়াই সরকারকে বদনাম ঘাড়ে নিতে হয়েছে। একের পর এক অপকর্ম করেও পার পেয়ে গিয়েছিলেন এডিসি হারুন। কিন্তু আপনি যখন একবার কাউকে অপকর্ম করার ছাড়পত্র দিয়ে দেবেন, তখন তিনি বেপরোয়া হয়ে যাবেন। হারুনের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। রাষ্ট্রপতির এপিএস, ছাত্রলীগ নেতা সবাই তার সামনে সমান। মনের সুখে পেটানোর অবজেক্ট মাত্র। তবে আক্রমণটা নিজেদের ওপর আসার পরই টনক নড়েছে সবার। হারুন বরখাস্ত হওয়ার মতো অপরাধ আগেও করেছেন। তখন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আজকের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। সবাই বলছেন, ছাত্রলীগ নেতাদেরই যদি এভাবে পেটানো হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়? আসলে একবার ফ্রাঙ্কেনস্টাইন বানালে তার হাত থেকে কারওই রেহাই মেলে না।

একটা কথা বলা হয়, পৃথিবীর সব অপরাধের পেছনে নাকি ইংরেজি অক্ষর ‘এল’-এর দায়- ল্যান্ড, লেডি, লিডারশিপ। হারুনের বহুলকাক্সিক্ষত পতনের পেছনেও নাকি একজন লেডির হাত রয়েছে। একজন বিচারক ছিলেন। তার আদালতে কোনো মামলা গেলেই প্রথম প্রশ্ন করতেন, পেছনের নারীটি কে? একবার এক ডেকোরেটর মালিক সেই আদালতে গেলেন, তার এক কর্মচারী এক ঝুড়ি কাচের প্লেট ভেঙে ফেলেছে। যথারীতি বিচারক প্রশ্ন করলেন, পেছনের নারীটি কে? সবাই খুব অবাক, মাননীয় আদালত, কর্মচারী প্লেটের ঝুড়ি মাথায় নিয়ে যেখানে যাচ্ছিল, সেখানে কোনো নারী ছিল না। কিন্তু পরে সরেজমিনে তদন্ত করে দেখা গেল, অনেক দূরের এক বাসার বারান্দায় এক নারী খোলা চুলে দাঁড়িয়ে ছিল। সেদিকে তাকিয়ে হাঁটতে গিয়ে কর্মচারী ঝুড়িসহ পড়ে গেলে সব প্লেট ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। এটি নিছক গল্প। নারীবাদীরা আশা করি মাইন্ড করবেন না। তবে হারুনের ঘটনার পেছনে সত্যি একজন নারী আছেন। পুলিশের আরেক এডিসি সানজিদা ডাক্তার দেখাতে গিয়েছিলেন বারডেম হাসপাতালে। তার ফোন পেয়ে সেখানে যান সানজিদার পুরনো বন্ধু এডিসি হারুন। নিজের অসুস্থতায় স্বামীকে না ডেকে ‘স্যার’কে কেন ডাকলেন, এ প্রশ্নের জবাব মেলেনি। সানজিদার স্বামী রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুন এ দুজনের সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহ করছিলেন আগেই। তাই স্ত্রীর গতিবিধির ওপর নজর রাখছিলেন। খবর পেয়ে তিনি ছুটে যান বারডেম হাসপাতালে। খবর দেন এলাকার দুই ছোট ভাই ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে। স্ত্রীর সঙ্গে হারুনকে অন্তরঙ্গ ভঙ্গিতে দেখে উত্তেজিত হয়ে যান আজিজুল হক মামুন। রাষ্ট্রপতির এপিএস মামুন ও এডিসি হারুন দুজনই ছাত্রলীগের সাবেক নেতা এবং পূর্বপরিচিত। দুজনের মধ্যে বাগবিতন্ডার একপর্যায়ে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহমেদ সেখানে হাজির হয়ে দুই সিনিয়রকে নিবৃত করার চেষ্টা করেন। তাতেই খেপে যান এডিসি হারুন। তিনি শাহবাগ থানায় খবর দিয়ে পুলিশ আনান। পুলিশ গিয়ে সেখানে প্রথমেই তাদের এক দফা পেটায়। পরে শাহবাগ থানায় নিয়ে আরেক দফা পেটানো হয়। ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় নেওয়ার খবরে ছুটে গিয়ে মার খেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহবুবুর রহমান। এডিসি হারুন দলবল নিয়ে মনের আক্রোশ মিটিয়ে পিটিয়েছেন ছাত্রলীগ নেতাদের। পিস্তলের বাঁট দিয়ে পিটিয়ে ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন নাঈমের অন্তত পাঁচটি দাঁত ভেঙে দিয়েছেন। ছাত্রলীগ নেতাদের পেটানো নিয়ে বেশি আলোচনা হলেও পুলিশের পিটুনি খেয়েছেন রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুনও। আমার ধারণা, আত্মসম্মানের স্বার্থে হয়তো বিষয়টি চেপে গেছেন তিনি। তবে পুলিশ ক্যাডার, প্রশাসন ক্যাডার ও ছাত্রলীগের মধ্যে এ অন্তর্দ্বন্দ্বে এখন তোলপাড় সর্বত্র। প্রশাসন ক্যাডারের লোকজন প্রকাশ্যে তাদের ক্ষোভের কথা জানাতে না পারলেও ছাত্রলীগের বর্তমান ও সাবেক নেতা-কর্মীরা ফেসবুক সয়লাব করে ফেলেছেন প্রতিবাদী স্ট্যাটাসে। প্রতিবাদ শুধু ফেসবুকে নয়, এডিসি হারুনের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবিতে রাজপথেও কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বাংলাদেশে যা হয়, শুরুতে এডিসি হারুনকে প্রত্যাহার করা হয়। পরে এপিবিএনে বদলি করা হয়। তবে প্রতিবাদের তীব্রতা বাড়তে থাকায় শেষ পর্যন্ত হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। কিন্তু বরখাস্তের এক দিন পর তাকে রংপুর রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে। মনে হচ্ছে, এডিসি হারুনের ব্যাপারে সরকার সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না।

পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ এলে এবং তা নিয়ে হইচই হলে প্রথমে তাকে প্রত্যাহার বা বদলি করা হয়। পুলিশে এটাকে শাস্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু প্রত্যাহার বা বদলি কীভাবে শাস্তি হয়, আমার মাথায় ঢোকে না। আসলে এর মাধ্যমে অভিযুক্তকে তাৎক্ষণিক ক্ষোভ থেকে রক্ষা করা হয়। আর তদন্তের নামে ক্ষোভ প্রশমন বা আলোচনা থিতিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা হয়। তারপর আবার যথারীতি ঝাঁকের কই ঝাঁকে মিশে যায়। পুলিশ বারবার সীমা লঙ্ঘন করে। পুলিশের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক কোনো শাস্তি হয় না। অপরাধী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নেওয়ার অনানুষ্ঠানিক যুক্তি হিসেবে বলা হয়, এতে পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ এবং বাহিনীর ম্যুরাল ডাউন হবে। কিন্তু বাস্তবে ঘটে উল্টো। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণেই বারবার পুলিশ অপরাধে জড়ায় এবং তাতেই পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়, ম্যুরাল আরও ডাউন হয়। পুলিশ সদস্যদের উচিত বাহিনীর স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, ভাবমূর্তির স্বার্থেই অপরাধীদের বিরুদ্ধে শাস্তি নিশ্চিত করা। পুলিশের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ থাকলেও আমি এখনো বিশ্বাস করি, দেশে ভালো পুলিশের সংখ্যাই বেশি। তাই ভালোদের উচিত নিজেদের স্বার্থেই খারাপদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো।

বাংলা সিনেমার শেষ দৃশ্যে ভিলেনকে বাঁচাতে হাজির হয় পুলিশ। নায়কের উদ্দেশে বলে, আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না। আইন হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারওই নেই; সিনেমার নায়ক, সাধারণ মানুষ, এমনকি পুলিশেরও। এর মধ্যে এ বাক্যটি সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য পুলিশের ক্ষেত্রেই। কারণ তাদের হাতেই আইন আছে, লাঠি আছে, বন্দুক আছে। তাই আইন প্রয়োগের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি সজাগ থাকা উচিত। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আইনের অপপ্রয়োগ সবচেয়ে বেশি হয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতেই। ক্রসফায়ারের নামে ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন তো ফৌজদারি অপরাধ, পুলিশের কিন্তু কারও গায়ে হাত তোলারই কোনো অধিকার নেই। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা মামলা থাকলে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতে পারে। পুলিশের দায়িত্ব হলো, গ্রেফতারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে আদালতে উপস্থাপন করা। জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজনে আদালতের অনুমতি নিয়ে তাকে রিমান্ডেও নেওয়া যায়। কিন্তু গ্রেফতারের আগে-পরে, রিমান্ডে কোথাও কারও গায়ে হাত তোলার কোনো অধিকার কারও নেই। কিন্তু বাংলাদেশে পেটাতে পেটাতে গ্রেফতার, থানায় নিয়ে মারধর, রিমান্ডে পিটিয়ে বাপের নাম ভুলিয়ে দেওয়ার ঘটনা যেন ডালভাত। খুন না করেও পুলিশ রিমান্ডে খুনের দায় স্বীকারের ঘটনা এ বাংলাদেশেই ঘটেছে। সাধারণ মানুষ যেটা করলে অপরাধ, সেটা তো পুলিশ করলেও অপরাধ। সাধারণ কেউ যদি ছাত্রলীগের তিন কেন্দ্রীয় নেতাকে এভাবে পেটাত, এতক্ষণে তাকে রিমান্ডে নিয়ে ধোলাই করা হতো। বছর দুয়েক আগে হলে হয়তো এতক্ষণে তাকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে চলে যেত পুলিশ। কিন্তু পুলিশ সদস্য বলেই হয়তো প্রত্যাহার, বদলি, বরখাস্ত, সংযুক্তিতেই থেমে আছে সবকিছু। তদন্তের নামে সময় ক্ষেপণ চলছে, ক্ষোভ প্রশমনের। পুলিশ এরই মধ্যে এডিসি হারুনকেই প্রথম আঘাত করা হয়েছিল বলে তাকে বাঁচানোর মিশনে নেমে গেছে। জানা যাচ্ছে, রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুনই প্রথমে হারুনকে থাপ্পড় মেরেছেন। অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে আজিজুল হক মামুনকেও আইনের আওতায় আনা হোক। প্রয়োজনে সানজিদার ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হোক। কিন্তু থাপ্পড় মারা আর গরুর মতো পিটিয়ে দাঁত ফেলে দেওয়া নিশ্চয়ই সমান অপরাধ নয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘এডিসি হারুন যতটুকু অন্যায় করেছেন, ততটুকু সাজা পাবেন। পুলিশ হোক, আর যে-ই হোক, যে অন্যায় করে তার শাস্তি অবশ্যই হবে।’ এটা খুব ন্যায্য কথা। যতটুকু অপরাধ করেছেন, ততটুকু সাজা যেন নিশ্চিত করা হয়। কে আগে মেরেছে, কে পরে মেরেছে; এসব কথা বলে যেন কারও অপরাধ খাটো করা না হয়। ব্যক্তিগত শত্রুতা টেনে এনে এমন নিষ্ঠুরভাবে নিজের ক্ষমতা দেখানোর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতেই হবে। নইলে এমন হারুনরা পুলিশ বাহিনী তো বটেই, সরকারকেও ডুবিয়ে ছাড়বেন।

একটা ছোট্ট কৌতূহল দিয়ে লেখাটি শেষ করি। পুলিশ যে এই প্রথম কাউকে মেরেছে, ব্যাপারটা এমন নয়। সাধারণভাবে বাংলাদেশে পুলিশের চরিত্র নিপীড়কের। গত ১৪ বছরে পুলিশ বিরোধী মতের কত হাজার মানুষকে মেরেছে, পিটিয়েছে; তার কোনো ইয়ত্তা নেই। কিন্তু কারও বরখাস্ত তো দূরের কথা, প্রত্যাহার বা বদলিও খুব একটা হয়নি। বরং বিরোধী দলকে দমনের পুরস্কার হিসেবে প্রমোশন হয়েছে, পদক মিলেছে। কিন্তু হঠাৎ এই একটি ঘটনা নিয়ে এত তোলপাড় কেন? কারণ এবার আক্রমণটা এসেছে নিজেদের দিকে। ধরুন একই ঘটনায় আক্রান্তরা যদি ছাত্রলীগ না হয়ে ছাত্রদল হতো, তাহলেও কি এডিসি হারুনকে বরখাস্ত হতে হতো?

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে