শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ছাত্রদল নেতাদের পেটালেও কি বরখাস্ত হতে হতো

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রদল নেতাদের পেটালেও কি বরখাস্ত হতে হতো

অনেক বছর ধরে বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তার নাম হারুন অর রশিদ। ২০১১ সালে মানিক মিয়া এভিনিউতে একটি রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের সময় তখনকার বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুককে প্রকাশ্য রাজপথে বেধড়ক পিটিয়ে প্রথম আলোচনায় আসেন হারুন অর রশিদ। তবে সেই পিটুনির ঘটনায় তার শাস্তি বা ডিমোশন হয়নি। বরং একের পর এক প্রমোশন পেয়ে এখন তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও গোয়েন্দাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে দীর্ঘ ও বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে হারুন অর রশিদের সাফল্যও কম নয়। যখন যেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন, দৃঢ়তার ফলে প্রশংসিত হয়েছেন। অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্ত, ভিআইপি আসামিদের গ্রেফতার করে তিনি বরাবরই আলোচনায় ছিলেন। এখন তিনি সুশীলসমাজ, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক সবার ভরসার জায়গা হয়ে উঠেছেন। তার আপ্যায়নেরও সুনাম আছে। হারুন অর রশিদের অফিসে গিয়ে কেউ খালি মুখে ফেরেন না। এ আপ্যায়নের কারণে আবার আলোচনায় এসেছেন হারুন অর রশিদ। সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে পুলিশ আহত অবস্থায় তুলে নেয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে। পরে দেখা যায় ডিবি কার্যালয়ে হারুন অর রশিদ তাকে পাতে তুলে খাওয়াচ্ছেন। সে খাবার আনা হয় হোটেল সোনারগাঁও থেকে। আপ্যায়ন শেষে পুলিশের গাড়িতে গয়েশ্বর রায়কে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। পুলিশের এ বিরল আপ্যায়ন রাজনীতিতে দারুণ আলোচনারও জন্ম দেয়। বাস্তবের ‘ডিবি হারুন’-এর মতো ওটিটির ‘ওসি হারুন’ও দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। পরিচালক আশফাক নিপুণ দক্ষতায় সম্ভবত ‘ডিবি হারুন’ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই ‘ওসি হারুন’ চরিত্রটি নির্মাণ করেছেন। ওটিটি প্ল্যাটফরম হইচইয়ের জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ ‘মহানগর’-এর ওসি হারুনের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন মোশাররফ করিম। তবে হঠাৎ সব হারুনকে ছাপিয়ে আলোচনার শীর্ষে ‘এডিসি হারুন’। ঘটনার এ পর্ব নিছক নাটকীয় নয়, সিনেমাটিকও। এ গল্পে প্রেম আছে, পরকীয়া আছে, অ্যাকশন আছে, নায়ক আছে, নায়িকা আছে, ভিলেনও আছে।

সাময়িক বরখাস্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা জোনের এডিসি হারুন অর রশিদ আলোচনায় ছিলেন নানা কারণে। তার পেটানোর অভ্যাস বহু পুরনো। আর তার এ অভ্যাসের কারণে সরকারকে বারবার বিপাকে পড়তে হয়েছে। হারুনের বাড়াবাড়ি অনেক তিলকে তাল বানিয়েছে। ঢাকা কলেজে সংঘর্ষ, হাই কোর্টে সাংবাদিক-আইনজীবীদের ওপর হামলা, বিভিন্ন সময়ে শাহবাগে নিরীহ বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা ঘটেছে এডিসি হারুনের অতি আক্রমণাত্মক মনোভাবের কারণে। ঢাকা কলেজে হামলার ঘটনায় রাবার বুলেট ফুরিয়ে যাওয়ার কথা বলায় এক কনস্টেবলকে থাপ্পড় মেরে ভাইরাল হয়েছিলেন এই হারুন। হারুনের এসব বাড়াবাড়ির কারণে সরকারকে ‘নিপীড়ক’ চরিত্রের অপবাদ নিতে হয়েছে। অথচ তার জায়গায় একজন দক্ষ ও বিবেচক পুলিশ কর্মকর্তা থাকলে এই প্রতিটি ঘটনা শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব ছিল। কিন্তু প্রতিটি ঘটনাই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমালোচিত হয়েছে। তাতে কোনো রাজনৈতিক সুবিধা ছাড়াই সরকারকে বদনাম ঘাড়ে নিতে হয়েছে। একের পর এক অপকর্ম করেও পার পেয়ে গিয়েছিলেন এডিসি হারুন। কিন্তু আপনি যখন একবার কাউকে অপকর্ম করার ছাড়পত্র দিয়ে দেবেন, তখন তিনি বেপরোয়া হয়ে যাবেন। হারুনের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। রাষ্ট্রপতির এপিএস, ছাত্রলীগ নেতা সবাই তার সামনে সমান। মনের সুখে পেটানোর অবজেক্ট মাত্র। তবে আক্রমণটা নিজেদের ওপর আসার পরই টনক নড়েছে সবার। হারুন বরখাস্ত হওয়ার মতো অপরাধ আগেও করেছেন। তখন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আজকের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। সবাই বলছেন, ছাত্রলীগ নেতাদেরই যদি এভাবে পেটানো হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়? আসলে একবার ফ্রাঙ্কেনস্টাইন বানালে তার হাত থেকে কারওই রেহাই মেলে না।

একটা কথা বলা হয়, পৃথিবীর সব অপরাধের পেছনে নাকি ইংরেজি অক্ষর ‘এল’-এর দায়- ল্যান্ড, লেডি, লিডারশিপ। হারুনের বহুলকাক্সিক্ষত পতনের পেছনেও নাকি একজন লেডির হাত রয়েছে। একজন বিচারক ছিলেন। তার আদালতে কোনো মামলা গেলেই প্রথম প্রশ্ন করতেন, পেছনের নারীটি কে? একবার এক ডেকোরেটর মালিক সেই আদালতে গেলেন, তার এক কর্মচারী এক ঝুড়ি কাচের প্লেট ভেঙে ফেলেছে। যথারীতি বিচারক প্রশ্ন করলেন, পেছনের নারীটি কে? সবাই খুব অবাক, মাননীয় আদালত, কর্মচারী প্লেটের ঝুড়ি মাথায় নিয়ে যেখানে যাচ্ছিল, সেখানে কোনো নারী ছিল না। কিন্তু পরে সরেজমিনে তদন্ত করে দেখা গেল, অনেক দূরের এক বাসার বারান্দায় এক নারী খোলা চুলে দাঁড়িয়ে ছিল। সেদিকে তাকিয়ে হাঁটতে গিয়ে কর্মচারী ঝুড়িসহ পড়ে গেলে সব প্লেট ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। এটি নিছক গল্প। নারীবাদীরা আশা করি মাইন্ড করবেন না। তবে হারুনের ঘটনার পেছনে সত্যি একজন নারী আছেন। পুলিশের আরেক এডিসি সানজিদা ডাক্তার দেখাতে গিয়েছিলেন বারডেম হাসপাতালে। তার ফোন পেয়ে সেখানে যান সানজিদার পুরনো বন্ধু এডিসি হারুন। নিজের অসুস্থতায় স্বামীকে না ডেকে ‘স্যার’কে কেন ডাকলেন, এ প্রশ্নের জবাব মেলেনি। সানজিদার স্বামী রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুন এ দুজনের সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহ করছিলেন আগেই। তাই স্ত্রীর গতিবিধির ওপর নজর রাখছিলেন। খবর পেয়ে তিনি ছুটে যান বারডেম হাসপাতালে। খবর দেন এলাকার দুই ছোট ভাই ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে। স্ত্রীর সঙ্গে হারুনকে অন্তরঙ্গ ভঙ্গিতে দেখে উত্তেজিত হয়ে যান আজিজুল হক মামুন। রাষ্ট্রপতির এপিএস মামুন ও এডিসি হারুন দুজনই ছাত্রলীগের সাবেক নেতা এবং পূর্বপরিচিত। দুজনের মধ্যে বাগবিতন্ডার একপর্যায়ে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহমেদ সেখানে হাজির হয়ে দুই সিনিয়রকে নিবৃত করার চেষ্টা করেন। তাতেই খেপে যান এডিসি হারুন। তিনি শাহবাগ থানায় খবর দিয়ে পুলিশ আনান। পুলিশ গিয়ে সেখানে প্রথমেই তাদের এক দফা পেটায়। পরে শাহবাগ থানায় নিয়ে আরেক দফা পেটানো হয়। ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় নেওয়ার খবরে ছুটে গিয়ে মার খেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহবুবুর রহমান। এডিসি হারুন দলবল নিয়ে মনের আক্রোশ মিটিয়ে পিটিয়েছেন ছাত্রলীগ নেতাদের। পিস্তলের বাঁট দিয়ে পিটিয়ে ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন নাঈমের অন্তত পাঁচটি দাঁত ভেঙে দিয়েছেন। ছাত্রলীগ নেতাদের পেটানো নিয়ে বেশি আলোচনা হলেও পুলিশের পিটুনি খেয়েছেন রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুনও। আমার ধারণা, আত্মসম্মানের স্বার্থে হয়তো বিষয়টি চেপে গেছেন তিনি। তবে পুলিশ ক্যাডার, প্রশাসন ক্যাডার ও ছাত্রলীগের মধ্যে এ অন্তর্দ্বন্দ্বে এখন তোলপাড় সর্বত্র। প্রশাসন ক্যাডারের লোকজন প্রকাশ্যে তাদের ক্ষোভের কথা জানাতে না পারলেও ছাত্রলীগের বর্তমান ও সাবেক নেতা-কর্মীরা ফেসবুক সয়লাব করে ফেলেছেন প্রতিবাদী স্ট্যাটাসে। প্রতিবাদ শুধু ফেসবুকে নয়, এডিসি হারুনের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবিতে রাজপথেও কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বাংলাদেশে যা হয়, শুরুতে এডিসি হারুনকে প্রত্যাহার করা হয়। পরে এপিবিএনে বদলি করা হয়। তবে প্রতিবাদের তীব্রতা বাড়তে থাকায় শেষ পর্যন্ত হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। কিন্তু বরখাস্তের এক দিন পর তাকে রংপুর রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে। মনে হচ্ছে, এডিসি হারুনের ব্যাপারে সরকার সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না।

পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ এলে এবং তা নিয়ে হইচই হলে প্রথমে তাকে প্রত্যাহার বা বদলি করা হয়। পুলিশে এটাকে শাস্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু প্রত্যাহার বা বদলি কীভাবে শাস্তি হয়, আমার মাথায় ঢোকে না। আসলে এর মাধ্যমে অভিযুক্তকে তাৎক্ষণিক ক্ষোভ থেকে রক্ষা করা হয়। আর তদন্তের নামে ক্ষোভ প্রশমন বা আলোচনা থিতিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা হয়। তারপর আবার যথারীতি ঝাঁকের কই ঝাঁকে মিশে যায়। পুলিশ বারবার সীমা লঙ্ঘন করে। পুলিশের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক কোনো শাস্তি হয় না। অপরাধী পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নেওয়ার অনানুষ্ঠানিক যুক্তি হিসেবে বলা হয়, এতে পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ এবং বাহিনীর ম্যুরাল ডাউন হবে। কিন্তু বাস্তবে ঘটে উল্টো। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণেই বারবার পুলিশ অপরাধে জড়ায় এবং তাতেই পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়, ম্যুরাল আরও ডাউন হয়। পুলিশ সদস্যদের উচিত বাহিনীর স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, ভাবমূর্তির স্বার্থেই অপরাধীদের বিরুদ্ধে শাস্তি নিশ্চিত করা। পুলিশের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ থাকলেও আমি এখনো বিশ্বাস করি, দেশে ভালো পুলিশের সংখ্যাই বেশি। তাই ভালোদের উচিত নিজেদের স্বার্থেই খারাপদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো।

বাংলা সিনেমার শেষ দৃশ্যে ভিলেনকে বাঁচাতে হাজির হয় পুলিশ। নায়কের উদ্দেশে বলে, আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না। আইন হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারওই নেই; সিনেমার নায়ক, সাধারণ মানুষ, এমনকি পুলিশেরও। এর মধ্যে এ বাক্যটি সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য পুলিশের ক্ষেত্রেই। কারণ তাদের হাতেই আইন আছে, লাঠি আছে, বন্দুক আছে। তাই আইন প্রয়োগের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি সজাগ থাকা উচিত। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আইনের অপপ্রয়োগ সবচেয়ে বেশি হয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতেই। ক্রসফায়ারের নামে ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন তো ফৌজদারি অপরাধ, পুলিশের কিন্তু কারও গায়ে হাত তোলারই কোনো অধিকার নেই। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা মামলা থাকলে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতে পারে। পুলিশের দায়িত্ব হলো, গ্রেফতারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে আদালতে উপস্থাপন করা। জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজনে আদালতের অনুমতি নিয়ে তাকে রিমান্ডেও নেওয়া যায়। কিন্তু গ্রেফতারের আগে-পরে, রিমান্ডে কোথাও কারও গায়ে হাত তোলার কোনো অধিকার কারও নেই। কিন্তু বাংলাদেশে পেটাতে পেটাতে গ্রেফতার, থানায় নিয়ে মারধর, রিমান্ডে পিটিয়ে বাপের নাম ভুলিয়ে দেওয়ার ঘটনা যেন ডালভাত। খুন না করেও পুলিশ রিমান্ডে খুনের দায় স্বীকারের ঘটনা এ বাংলাদেশেই ঘটেছে। সাধারণ মানুষ যেটা করলে অপরাধ, সেটা তো পুলিশ করলেও অপরাধ। সাধারণ কেউ যদি ছাত্রলীগের তিন কেন্দ্রীয় নেতাকে এভাবে পেটাত, এতক্ষণে তাকে রিমান্ডে নিয়ে ধোলাই করা হতো। বছর দুয়েক আগে হলে হয়তো এতক্ষণে তাকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে চলে যেত পুলিশ। কিন্তু পুলিশ সদস্য বলেই হয়তো প্রত্যাহার, বদলি, বরখাস্ত, সংযুক্তিতেই থেমে আছে সবকিছু। তদন্তের নামে সময় ক্ষেপণ চলছে, ক্ষোভ প্রশমনের। পুলিশ এরই মধ্যে এডিসি হারুনকেই প্রথম আঘাত করা হয়েছিল বলে তাকে বাঁচানোর মিশনে নেমে গেছে। জানা যাচ্ছে, রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুনই প্রথমে হারুনকে থাপ্পড় মেরেছেন। অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে আজিজুল হক মামুনকেও আইনের আওতায় আনা হোক। প্রয়োজনে সানজিদার ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হোক। কিন্তু থাপ্পড় মারা আর গরুর মতো পিটিয়ে দাঁত ফেলে দেওয়া নিশ্চয়ই সমান অপরাধ নয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘এডিসি হারুন যতটুকু অন্যায় করেছেন, ততটুকু সাজা পাবেন। পুলিশ হোক, আর যে-ই হোক, যে অন্যায় করে তার শাস্তি অবশ্যই হবে।’ এটা খুব ন্যায্য কথা। যতটুকু অপরাধ করেছেন, ততটুকু সাজা যেন নিশ্চিত করা হয়। কে আগে মেরেছে, কে পরে মেরেছে; এসব কথা বলে যেন কারও অপরাধ খাটো করা না হয়। ব্যক্তিগত শত্রুতা টেনে এনে এমন নিষ্ঠুরভাবে নিজের ক্ষমতা দেখানোর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হতেই হবে। নইলে এমন হারুনরা পুলিশ বাহিনী তো বটেই, সরকারকেও ডুবিয়ে ছাড়বেন।

একটা ছোট্ট কৌতূহল দিয়ে লেখাটি শেষ করি। পুলিশ যে এই প্রথম কাউকে মেরেছে, ব্যাপারটা এমন নয়। সাধারণভাবে বাংলাদেশে পুলিশের চরিত্র নিপীড়কের। গত ১৪ বছরে পুলিশ বিরোধী মতের কত হাজার মানুষকে মেরেছে, পিটিয়েছে; তার কোনো ইয়ত্তা নেই। কিন্তু কারও বরখাস্ত তো দূরের কথা, প্রত্যাহার বা বদলিও খুব একটা হয়নি। বরং বিরোধী দলকে দমনের পুরস্কার হিসেবে প্রমোশন হয়েছে, পদক মিলেছে। কিন্তু হঠাৎ এই একটি ঘটনা নিয়ে এত তোলপাড় কেন? কারণ এবার আক্রমণটা এসেছে নিজেদের দিকে। ধরুন একই ঘটনায় আক্রান্তরা যদি ছাত্রলীগ না হয়ে ছাত্রদল হতো, তাহলেও কি এডিসি হারুনকে বরখাস্ত হতে হতো?

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা