শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৩

ভালো মানুষ অভিমানী হয়, বেইমান হয় না

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষ অভিমানী হয়, বেইমান হয় না

পৃথিবীতে কিছু কিছু মানুষ থাকে যারা নীরবে নিভৃতে মানুষের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেয়, অথচ পৃথিবীর কেউ তাদের এই নিঃস্বার্থ উপকারের কথা কখনো জানতেও পারে না। বিনিময়ে তারা কিছুই চায় না, মানুষের মুখে এক টুকরো হাসি ফোটাতে পারলেই তাদের যেন জীবনের সার্থকতা। এমন মানুষ ক্রমশ কমছে, কমতে কমতে প্রায় নিঃশেষ হয়ে এসেছে। তারপরও তারা আমাদের আশপাশেই আছে। নিজেদের মাথায় মানুষের বোঝা বইয়ে বেড়াচ্ছে, অথচ এই মানুষগুলোকে আমরা চিনতে পারছি না। চিনতে গেলে যে খাঁটি সোনা হতে হয়, সেটা তো আমরা ভুলতেই বসেছি। নিজেদের ওপরে তুলতে তুলতে আমরা যে কতটা নিচে নেমে গেছি, সেটা ভাবলে আঁতকে উঠতে হয়। তারপরও মাটি থেকে নিচে নামতে নামতে গর্তটা গভীর করে চলেছি। হয়তো সে গর্ত থেকে আর কোনো দিনও মাটির পৃথিবীতে উঠে আসা হবে না। মনের ক্ষতটা এত বেশি হয়েছে যে, সেখানে হাড়-মাংসের শরীরটা থাকলেও মনটা নেই। যেখানে মন নেই, সেখানে মানুষও নেই।  কেমন করে চিনব ওই নিঃস্বার্থ মানুষগুলোকে, মনটাই যে মরে গেছে, মরা মনে নদী নেই, স্রোত নেই, যা আছে তার সবটাই ভাসা ভাসা, আবছা আবছা।

আমরা ভাবি, আহা, এই সাদামাটা লোকটা পৃথিবীতে জন্মে যেন পৃথিবীকেই লজ্জিত করেছে, না জন্মালেই যেন ভালো হতো, পৃথিবী অন্তত একটা ডাস্টবিনের আবর্জনা থেকে নিজেকে পবিত্র রাখতে পারত। কখনো চিন্তাই করতে পারি না এই মানুষটার ভিতরেই লুকিয়ে আছে সেই মানুষটা যে কখনো সামনে এসে তার দয়ালু মুখটাকে দেখাতে ভালোবাসে না, তার দুই হাত ভরা মানুষের জন্য ভালোবাসা পর্দার আড়াল থেকে কখনো সামনে আনতে চায় না বরং গোপনে গোপনে অতি সন্তর্পণে মানুষের জন্য নিজের সবটুকু উজাড় করে দেয়। নিজের জন্য সেভাবে কখনোই ভাবে না এই নিঃস্বার্থ মানুষগুলো, নিজের জীবনের সব সুখ-আহ্লাদকে বিসর্জন দিয়ে মানুষকে কীভাবে সুখী করা যায় এই ভাবনায় নিজেদের ডুবিয়ে রাখে সব সময়। হয়তো এরাই দার্শনিক ছিল, কিন্তু আমরা ভেবেছি লোকটা বুঝি মানুষ না, একটা পাগল। যাদের এখনো মন আছে, তাদের আমরা মানুষ ভাবি না, যাদের মন নেই, তাদের আমরা মানুষ ভাবি। যেমনটা মানুষ ভেবেছিল ডায়োজেনিসকে নিয়ে।

খ্রিস্টপূর্ব সময়ের কথা, যখন মানুষ সময়কেই গণনা করতে শেখেনি, তখন এই মানুষটা পৃথিবীতে এমন সব উদ্ভট ঘটনা ঘটিয়েছিল, সে সময়ের মানুষরা ভেবেছিল এই পাগলাটে মানুষটা এসব কী করছে। মানুষ যেটাকে পাগলামো ভেবেছিল, সেটা আসলে পাগলামো ছিল না বরং মানুষের জন্য নিজেকে তুচ্ছ, মূল্যহীন করে জীবনের কঠিন সত্যকে বন্দিদশা থেকে টেনে বের করে আনার মহত্ত্ব ছিল। মানুষের মুখের ওপরের মুখোশটা উপড়ে ফেলে মানুষের ভিতরের অমানুষটাকে চিনিয়ে দেওয়ার শক্তি ছিল। পেশিশক্তি বলে সেখানে কিছুই ছিল না, সেটা ছিল জ্ঞানের শক্তি। অনেকে বলতে পারেন, যে জ্ঞান দিয়ে পেটে ক্ষুধার যন্ত্রণা মেটে না, সে জ্ঞানের মূল্যইবা কতটুকু। এর চেয়ে পেশিশক্তি দিয়ে মানুষের সবটাই কেড়ে নিলেই তো পেট ভরে আরাম-আয়েশে থাকা যায়। মানুষ এমনটা ভাবে বলেই পেশিশক্তির পায়ে লুটিয়ে পড়ে, জ্ঞানকে লাথি মেরে ছুড়ে ফেলে। অথচ অবহেলার ভিতরে থেকেও জ্ঞান বেঁচে থাকে অনন্তকাল, ভোগবিলাসিতায় ডুবে থেকেও পেশিশক্তি হারিয়ে যায় সময়ের গর্ভে। মিথ্যা বলছি না, ইতিহাসের অনেক ঘটনা এর সাক্ষী।

সবাই বলে মানুষ আর অমানুষকে চেনা খুব কঠিন, কারণ সবাই যে দেখতে মানুষের মতোই। ডায়োজেনিস মানুষের মনকে ব্যবচ্ছেদ করতে গিয়ে দেখেন সবাই মানুষ নয়, কেউ কেউ মানুষ। সাধারণ মানুষ যারা নিজেদের অসাধারণ ভেবে আত্মতৃপ্তিতে ভুগে তাদের কাছে ডায়োজেনিস একটা অবাঞ্ছিত বস্তু হলেও তিনি যা পৃথিবীকে জানিয়ে গিয়েছিলেন সেটা ছিল এমন এক দর্শন, যা আগে কখনো পৃথিবীর মানুষ ভেবে উঠতে পারেনি। এই সেই পৃথিবী, এই সেই মানুষ, যারা দেখতে মানুষের মতো, আসলে মানুষ নয়, কিন্তু তারপরও নিজেদের মানুষ বলে দাবি করতে এতটুকু ছাড় দেয় না। এরাই পাগলকে মানুষ বানায়, মানুষকে পাগল বানায়। কথিত আছে, ডায়োজেনিসকে তার নিজ শহর সিনোপ থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে দিয়েছিল সেই মানুষ নামধারী অমানুষের দল। এর প্রতিবাদ ডায়োজেনিস করেননি বরং নীরব থেকেছেন। কারণ তিনি ভিতরে ভিতরে জানতেন জীবনে আঘাত আসলেই ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তিটা কেমন করে যেন নিজেকে চিনিয়ে দেয়। এই নির্বাসন তাকে বুঝিয়েছিল, নির্বাসিত হওয়ার অপমান সইতে পেরেছিলেন বলেই তিনি দার্শনিক হতে পেরেছিলেন। দাস হিসেবে বিক্রি করার জন্য তাকে নিলামে উঠানো হয়েছিল। কিছুই বলেননি তিনি, মুখ বুজে থেকেছেন, নিজেকে চিনতে গিয়ে মানুষকে চিনেছেন। বিক্রি হচ্ছেন জেনেও বুক চেতিয়ে স্বাধীনচেতা মানুষের মতো বলেছেন, আমাকে এমন কারও কাছে বিক্রি কর যার দাস নয়, মনিবের প্রয়োজন। যে মানুষটা নিজেই একটা পৃথিবী, সে মানুষটাকে কী কখনো কেনা সম্ভব? যে মানুষটা নিজেই একটা মহাসমুদ্র তাকে কি সমুদ্রে ভাসিয়ে দেওয়া যায়। কখনোই যায় না।

ডায়োজেনিসকে সে সময়ের অনেকে মানুষ বলে মেনে নেয়নি বরং তাকে কুকুর বলে ডাকা হতো। তিনি মনে মনে হাসতেন। কারণ তিনি জানতেন, একটা কুকুর যা পারে, মানুষ তা পারে না। কুকুর কখনো বিশ্বাস ভঙ্গ করে না, অথচ মানুষ স্বার্থের জন্য আপন হয়, মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলে, তারপর একসময় বিশ্বাসের বুকে আঘাত করে বিশ্বাসকেই ভেঙে দেয়। খুব অভিমান নিয়ে ডায়োজেনিস বলতেন, অন্য কুকুররা তাদের শত্রুদের কামড়ায় আর আমি আমার বন্ধুদের রক্ষা করতে কামড়াই। খুব গূঢ় এক রহস্যের কথা, যেখানে নিঃস্বার্থ এক মানুষ বাস করে, সেই নিঃস্বার্থ মানুষটা অমানুষদের মানুষ বানাতে তাদের ভিতরের মরে যাওয়া মনকে একটু একটু করে জীবনের পরশমণি ছুঁইয়ে দিয়ে জাগিয়ে তোলার লড়াইটা চালিয়ে যায়। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ‘আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি’ কবিতাটি লিখতে গিয়ে যেন দেখছিলেন পেছনের সেই ফেলে আসা সময়ের সেই মানুষটাকে। হয়তো সেটাই ছিল সেই কুকুরটা, যে আসলে মানুষ ছিল, অমানুষদের কাছে কুকুর ছিল। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় লিখলেন, আমার বুকের মধ্যে হাওয়া ঘুরে ওঠে, হৃদয়কে অবহেলা করে রক্ত; আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি-তার ভিতরের কুকুরটাকে দেখব বলে। আমি আক্রোশে হেসে উঠি না, আমি ছারপোকার পাশে ছারপোকা হয়ে হাঁটি, মশা হয়ে উড়ি একদল মশার সঙ্গে।

খুব অভিমান নিয়ে ডায়োজেনিস বলেছিলেন, কুকুর এবং দার্শনিকরা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করে থাকে, কিন্তু সবচেয়ে কম প্রতিদান পায়। কিন্তু তাতে কী? যারা পৃথিবীতে দিতে আসে, তারা দিয়েই যায়, প্রতিদান তাদের কাছে মূল্যহীন। আর ভালো মানুষরা অভিমানী হয়, বেইমান হয় না। কারণ মন থাকলেই অভিমান থাকে, অভিমান থেকেই জন্ম নেয় বাস্তবজীবনের মহানায়করা, যাদের কিছুই থাকে না, কিন্তু তারা রাজার মতো করেই বেঁচে থাকে চিরকাল। তারা মঞ্চ কাঁপায় না, মঞ্চ ভেঙে মঞ্চ গড়ে। তারা নিজেদের প্রচার করে না, অথচ নিজেদের আড়ালে রেখেই তারা ইতিহাসের কিংবদন্তি চরিত্র হয়ে যায়। সেই মানুষগুলো এখনো আছে, হয়তো আমাদের খুব কাছে, অযতেœ-অবহেলায়, ভিতরে-বাইরে। আমাদের কপালের নিচের চোখ দিয়ে তাদের দেখার ক্ষমতা আমাদের নেই, চোখ থাকতেও যে আমরা অন্ধ, সে অন্ধ চোখে ক্ষমতার মূল্য বেশি, মানুষের মূল্য কম, জ্ঞান-দর্শনের মূল্য কম।

মানুষের চেয়ে বড় ক্ষমতার চেয়ারটা, কারণ মানুষগুলো বদলায়, চেয়ারগুলো বদলায় না। যতক্ষণ মানুষ চেয়ারে থাকে ততক্ষণ মানুষের চারপাশে লোভী মানুষের দল থাকে, যেদিন মানুষ চেয়ার হারায়, সেদিন সেই লোভীদের দল চেয়ার হারানো মানুষগুলোকে ভুলে গিয়ে চেয়ারের দাবিদার পরবর্তী মানুষদের জন্য অপেক্ষা করে। কারণ মৌচাকেই মধু থাকে, মৌমাছি মধুর পেছনেই ঘুরঘুর করে। চেয়ার জড়বস্তু, দোষ-গুণের ঊর্ধ্বে অথচ লোভীদের কাছে সব সময় মূল্যবান, সুবিধাবাদীদের কাছে মহামূল্যবান। না, ক্ষমতা নিয়ে ভাবছি না, ভাবছি ক্ষমতার বাইরের অসীম ক্ষমতা নিয়ে। যেখানে চেয়ার নেই, জ্ঞান আছে, যেখানে ক্ষমতার লড়াই নেই, ত্যাগের সৌরভ আছে।

একটা হালকা-পাতলা সাধারণ বেশভূষার মানুষ, ভারতের রেলমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। এখনকার রাজনীতিবিদের সঙ্গে মেলানোই যাবে না, কারণ তার ভিতরে দেশপ্রেম ছিল, যেটা এখনকার রাজনীতিবিদের মধ্যে নেই। নিজের স্বার্থের চেয়ে দেশের স্বার্থকে সব সময় প্রাধান্য দিয়েছেন। তাঁর রেলমন্ত্রী থাকাকালে ১৯৫৬ সালে অন্ধ্র প্রদেশে এক রেল দুর্ঘটনায় ১১২ জন যাত্রী নিহত হলেন। মনটা তাঁর হু হু করে কেঁদে উঠল, আপনজন হারানোর মতো বেদনায় মুষড়ে পড়লেন তিনি, নিজেকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে ভাবলেন আর ভাবলেন, তারপর এই দুর্ঘটনার সব দায়-দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিলেন সেই সময়ের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর কাছে। তিনি রেলমন্ত্রী, রেল যোগাযোগের পরিকল্পনা ও উন্নয়নের মতো বড় বড় বিষয় নিয়ে ভাববেন, তিনি তো রেলগাড়ি চালাননি। তারপরও এমন দায় নিয়ে সরে দাঁড়ানো, যারা সাহসী ও নির্লোভ তারাই এমন করে ভাবতে পারেন। সাহসীরা হারতে জানে, ভীরুরা যেভাবেই হোক জিততে জানে। অথচ কিছু কিছু হারানোর মধ্যে ত্যাগ থাকে আর অনেক জয়ের মধ্যে লোভ থাকে। মানুষ জিততে গিয়ে হেরে যায়, হেরে গিয়ে জিতে যায়। জীবনটা তো এমনই এক জটিল খেলা, যে খেলায় খেলোয়াড় হওয়ার চেয়ে বেশি দরকার মানুষ হওয়ার। জওহরলাল নেহরু পদত্যাগপত্র হাতে পেলেন কিন্তু তাঁর এই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলেন না, বরং তাঁকে বললেন, রেলের কাজ চালিয়ে যেতে, যতক্ষণ না তিনি আরেকজন রেলমন্ত্রী খুঁজে পান। এ ঘটনার মাত্র তিন মাস পরে তামিলনাড়ুতে আরেক রেল দুর্ঘটনায় ১৪৪ যাত্রী নিহত হলেন। এবার আর লাল বাহাদুর শাস্ত্রী নিজেকে স্থির রাখতে পারলেন না, অপরাধ না করেও একটা অপরাধবোধ তাকে কেমন করে যেন তাড়িয়ে বেড়াতে লাগল, আহত হলো মন, যদিও তিনি এই দুর্ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। পদত্যাগপত্রে তিনি লিখলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমার এবং সরকারের জন্য এটাই ভালো হবে। নিঃশব্দে যদি আমি আমার দায়িত্বপ্রাপ্ত এই দফতর ছেড়ে বেরিয়ে যাই।’ লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর এমন মানসিক অবস্থা চিন্তা করে অনিচ্ছা সত্ত্বেও জওহরলাল নেহরু তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলেন। ভাবা যায়, এখনকার দুনিয়ায় যেখানে মানুষ যেভাবেই হোক ক্ষমতা ধরে রাখতে চায়, সেখানে ক্ষমতার মোহ ত্যাগ করে সাধারণ মানুষের কাতারে এসে জীবনের দর্শন যে বদলে দেওয়া যায়, লাল বাহাদুর শাস্ত্রী তার প্রমাণ। এই পদত্যাগপত্র গ্রহণকালে পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে জওহরলাল নেহরু বলেছিলেন ‘যদিও তিনি পদত্যাগ করেছেন, আমরা তা গ্রহণ করেছি, এর মানে এই নয় যে, মি. শাস্ত্রী তাঁর দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। পদত্যাগপত্র এ কারণে গ্রহণ করা হয়েছে যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জানতে ও শিখতে পারে, তিনি সংবিধান, গণতন্ত্র ও দায়িত্বের প্রতি কতটা সৎ এবং নিবেদিত ছিলেন।’ পৃথিবীতে কেউ কেউ আসেন মানুষকে পথ দেখানোর জন্য, দেশপ্রেমের পরীক্ষায় নিজেকে প্রমাণ করার জন্য। তেমন মানুষ হয়তো আর খুব বেশি নেই, তারপরও তেমন দেশপ্রেমিক নিঃস্বার্থ মানুষদের স্বপ্ন দেখতে তো কোনো ক্ষতি নেই। এখন চারদিকে তাকালে মনে হয়, দেশপ্রেমিকে দেশটা ভরে গেছে, অথচ দেশপ্রেম প্রায় কারও ভিতরেই নেই। দেশপ্রেমের অভিনয় বেড়েছে, দেশপ্রেমিক কমেছে। খুব লজ্জিত হই, যখন চারপাশে তাকিয়ে দেখি নিজেকে দেশপ্রেমিক প্রমাণ করার প্রতিযোগিতা বেড়েছে, প্রকৃত দেশপ্রেমিক বাড়েনি। মানুষ ঠিক কবে মানুষ হবে, সেই প্রশ্নটাই যেন এখন ঝুলে আছে।

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট; ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
সর্বশেষ খবর
ভারতে ১১ দিন ধরে আটকে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে আটকে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের
বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে
শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা
‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে
রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ
জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ
পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫
সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’
বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন