শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এনকাউন্টারে ক্লিন মুম্বাই-নিউইয়র্ক, গালিবের বেদনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এনকাউন্টারে ক্লিন মুম্বাই-নিউইয়র্ক, গালিবের বেদনা

গণতান্ত্রিক দেশে কি এনকাউন্টার হয়? উন্নত-আধুনিক সভ্য সমাজে কি হত্যা করা হয় মানুষকে? জুলিয়ানি ছিলেন নিউইয়র্কের সবচেয়ে সাহসী মেয়র। তাঁকে নিউইয়র্কবাসী পছন্দ করত। রক্ষণশীল এই নেতা দায়িত্ব নেওয়ার আগে নিউইয়র্ক সিটিতে ছিল ড্রাগ ডিলার, নারী পাচারকারী, মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী, গডফাদারদের রাজত্ব। তারা যা খুশি করত। কেউ মুখ খুলত না। খুললে মিলত না রেহাই। দিনের বেলায়ও মাফিয়া আখড়ার চারপাশে কেউ যেতে সাহস পেত না। গোলাগুলি, খুনোখুনি ছিল স্বাভাবিক। কথায় কথায় পিস্তল বের হতো। সিটিতে প্রকাশ্যে বিক্রি হতো ড্রাগ। পতিতাবৃত্তি চলত অবাধে। আইনের শাসন ছিল না। পুলিশ মাফিয়া গডফাদারদের ভয়ে ভীত থাকত। অ্যাকশনের সাহস পেত না। ঝামেলায় না গিয়ে পুলিশের অনেক বড় কর্তা মাফিয়াদের কাছ থেকে নিত কমিশন। জুলিয়ানি মেয়র হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সব তছনছ করে দেবেন। নাগরিকদের মাঝে শান্তি ফেরাতে ক্লিন করবেন নিউইয়র্ক সিটি। পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ডাকলেন তিনি। অনুমতি দিলেন এনকাউন্টারের। বললেন, কোনো মাফিয়াকে সিটিতে দেখতে চান না। শুনতে চান না অপরাধীদের সঙ্গে পুলিশের গোপন আঁতাতের কথা। কঠোর হতে হবে সবাইকে। ভেঙে দিতে হবে ইতালিয়ান মাফিয়াদের আখড়া। মাদক, নারী পাচার, পতিতাবৃত্তিতে জিরো টলারেন্স।

নিউইয়র্ক সিটি নড়েচড়ে বসল। আধুনিক অস্ত্রসহ পুলিশের বিশেষ টিম গঠন করা হলো। ঘোষণা করা হলো অপরাধের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স। অপরাধ দমন টিমে রাখা হলো পুলিশের সাহসী সদস্যদের। খবর দিয়ে আনা হলো স্পেশাল এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞদের। গুলি করতে হাত কাঁপে না তাদের। আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত করা হলো পুলিশ সদস্যদের। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অঘোষিত যুদ্ধ শুরু হলো নিউইয়র্ক পুলিশের। সাইরেন বাজিয়ে নিউইয়র্ক পুলিশ ছুটত অপরাধীদের পেছনে। মাফিয়া আখড়া গুঁড়িয়ে দেওয়ার অভিযান চলতে থাকল। পুলিশের জবাবদিহি রাখা হলো মেয়রের কাছে। মেয়র নিজে সব মনিটরিং করতেন। অনেক সময় থাকতেন অ্যাকশন স্পটে। কোনো হুমকির তোয়াক্কা করতেন না জুলিয়ানি। মাফিয়াদের বিভিন্ন ধরনের প্রস্তাবেও সায় দিলেন না। মিডিয়া প্রথমে সমালোচনায় থাকলেও পরে প্রশংসা করল। গণতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক সমালোচনা সহ্য করেই নিউইয়র্ক সিটিকে ক্লিন করলেন জুলিয়ানি। অ্যাকশন হিরো জুলিয়ানিকে শেষ বয়সে অনেক বিতর্কের মুখে পড়তে হচ্ছে। ট্রাম্পের পক্ষ নেওয়ায় তাঁকে পড়তে হয়েছে অনেক সমস্যায়। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি ও আদালতে জরিমানা সব হয়েছে। পড়তে হয়েছে আর্থিক সংকটেও। বিপদে কেউ পাশে দাঁড়ায়নি। অথচ তাঁর সময় ক্লিন নিউইয়র্ক দুনিয়াতে উপমা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কথায় কথায় সবাই এখনো উদাহরণ টানে নিউইয়র্কের। নিউইয়র্ক পুলিশের সুনাম ছড়াল দুনিয়াতে। এ সুনামের আরেকটি কারণও ছিল। সন্ত্রাসীদের বাইরে অন্য কাউকে পুলিশ টার্গেট করেনি। করেনি হয়রানি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে। তাই রাজনীতিবিদরাও এ নিয়ে বাড়াবাড়িতে যাননি।

নিউইয়র্কের আদলে মুম্বাই পুলিশ আশির দশকের মাঝামাঝি অপরাধীদের বিরুদ্ধে এনকাউন্টারে যায়। তখনকার বোম্বে শহর অপরাধীদের আখড়া হয়ে উঠেছিল। আইনশৃঙ্খলার বালাই ছিল না। বড় বড় মাফিয়া নিয়ন্ত্রণ করত অনেক কিছুর। সবার হাতে ছিল অবৈধ অস্ত্র। অ্যাকশন দূরে থাক কথা বলার সাহসও পেত না পুলিশ। রাজনীতিবিদরাও সন্ত্রাসীদের কাছে জিম্মি থাকতেন। পুলিশ কোনো কিছু চ্যালেঞ্জ করলেই সন্ত্রাসীরা গুলি চালাতে দ্বিধা করত না। সাধারণ মানুষ ভাবল তাদের বাকি সময় মাফিয়াদের হাতেই জিম্মি থাকতে হবে। পরিস্থিতি ভাবিয়ে তুলল কেন্দ্রীয় সরকারকেও। জটিল এ পরিস্থিতিতে বোম্বে পুলিশ সিদ্ধান্ত নিল সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই হবে। শুরু হলো এনকাউন্টার। বোম্বে শহরে প্রথম এনকাউন্টার ১৯৮৩ সালে। মানুষ বিস্ময় নিয়ে এনকাউন্টার দেখল। নগরবাসী জানল পুলিশের সঙ্গে ক্রসফায়ার সম্পর্কে। তারপর কয়েক বছরের বিরতি। সবকিছু চুপচাপ। সন্ত্রাসীরা আবার মাথা তুলল। বোম্বের আন্ডারওয়ার্ল্ড আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ নিল শহরের। চোরাচালান, ড্রাগ, অবৈধ অস্ত্র ব্যবসার কেন্দ্র হলো তখনকার বোম্বে। পুলিশের ওপর হামলা হলো। এমন পরিবেশে বোম্বে পুলিশে যুক্ত হলেন একজন কর্মকর্তা। নাম প্রদীপ শর্মা। পশুপাখি নয়, মানুষ শিকারই ছিল তার পছন্দ। এনকাউন্টার তার জন্য ছিল ডালভাত। কথায় কথায় বন্দুক চালাতেন। ক্রসফায়ারে মানুষ হত্যা করতেন।

প্রদীপ শর্মার নাম আগুনের মতো ছড়াল বোম্বের অপরাধ-জগতে। মিডিয়া বিস্ময় নিয়ে দেখল শত শত এনকাউন্টার। প্রদীপ নিজেই স্বীকার করলেন তাঁর হাতে ৩০০ ক্রসফায়ারের কথা। বোম্বে মাফিয়া ডকুমেন্টারিতে বলল অজানা সব কথা। শর্মাকে নিয়ে বেশ কিছু ছবিও তৈরি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল টাইম ম্যাগাজিনে তাঁকে নিয়ে করা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন। আশির দশকের শেষ ও নব্বইয়ের শুরুতে বোম্বে পুলিশে শর্মার টিম তছনছ করে দেয় মাফিয়াদের। ক্লিন অভিযানে শর্মা টিম কোনো কিছুর তোয়াক্কা করত না। শর্মা তাঁর টিমে বেছে বেছে সদস্য নিয়েছিলেন। এ টিম যেদিকে হেঁটে যেত মাটি কেঁপে উঠত। প্রদীপ শর্মা পুলিশে চাকরি করেছেন ২৫ বছর। চাকরিজীবনে একাই শতাধিক এনকাউন্টার করেছেন। তাঁর টিমের সদস্যরা অপারেশনে বের হলেই সবাই ধরে নিত আজ অ্যাকশন হবে। থাকবে ক্রসফায়ার। আটকের বালাই ছিল না। শর্মার চোখে গুলিই ছিল সমাধান। কোনো আদালতের ধার ধারতেন না। খুনোখুনির জীবনে একবারই সমস্যায় পড়েছিলেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। গ্যাংস্টার লক্ষ্মণ ভাইয়াকে এনকাউন্টার করলেন শর্মা ও তাঁর দলবল। এ কারণে ২০০৮ সালে তাঁকে সাময়িক চাকরিচ্যুত করা হয়। ২০১৩ সালে আবার পুলিশে ফিরিয়ে নেওয়া হয় শর্মাকে। জবাবদিহিতায় শর্মাকে পড়তে হয়েছিল।

বিভিন্নমুখী বিতর্ক ও আলোচনার সময় টাইম ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকারে তিনি স্বীকার করেন ১০৭ এনকাউন্টারের কথা। তিনি ভাবতেও পারেননি এ সাক্ষাৎকার বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে। তাঁকে প্রত্যাহার করা হবে পুলিশি অ্যাকশন থেকে। প্রদীপ আটক হলেন। বললেন, ১০৭ ক্রসফায়ারের সময় কেউ প্রশ্ন করেনি। যখন প্রশ্ন করা হলো তখন তিনি অনেক কিছু থেকে দূরে। লক্ষ্মণ ভাইয়ার এনকাউন্টার মামলায় ভালোই সমস্যা হয়েছিল। আদালত ও মিডিয়াকে তিনি বলেন, আলোচিত ক্রসফায়ার তার ছিল না। শর্মার সবচেয়ে বড় টার্গেট ছিল দাউদ ইব্রাহিম। কিন্তু দাউদকে স্পর্শ করতে পারেননি। সফল এক অভিযানে দাউদের ভাই ইকবাল কাসকারকে আটক করেন। হইচই পড়ে যায় ভারতজুড়ে। ভারতীয় মিডিয়া আবার তাঁর প্রশংসা করে। সবাই বিশ্বাস করতেন একমাত্র শর্মার পক্ষেই সম্ভব দাউদকে আটক করা। আরও অনেক এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ থাকলেও শর্মার বিষয়টি ছিল আলাদা। মুম্বাইতে এই কর্মকর্তা হিরোর মতো চলতেন। বাঘের মতো ঘুরতেন। তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছু।

মাফিয়া গডফাদার দাউদ ইব্রাহিম বোম্বে ছেড়েছিলেন প্রদীপ শর্মা ও তাঁর সহযোদ্ধাদের তৎপরতার মুখে। দাউদ প্রথমে আশ্রয় নেন দুবাই। বোম্বেতে তার সহযোগীরা গা-ঢাকা দেয়। পুলিশি তৎপরতায় সন্ত্রাসীরা দিশাহারা হয়ে ওঠে। ডি কোম্পানি শেষ হয়ে যায়। কাজটা খুব সহজ ছিল না। ১৯৯৩ সালে বোম্বে বিস্ফোরণে দাউদ সরাসরি জড়িত ছিলেন। দাউদ তার সঙ্গীদের দিয়ে এ কাজ করান। বাবরি মসজিদ ভাঙার সময় দাঙ্গায় তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শোধ নিতেই হামলা করেন দাউদ। এ হামলার আগেই দাউদ মুম্বাই ছেড়েছিলেন। দুবাই থেকে মুম্বাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করতেন। দাউদের গ্যাং শেষ হয় মুম্বাইয়ের এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ পুলিশ কর্মকর্তাদের হাতে। দাউদ আন্তর্জাতিক শক্ত অবস্থানে আটকের ভয়ে দুবাই ছাড়েন। ধারণা করা হচ্ছে, কুখ্যাত দাউদ এখন পাকিস্তানে লুকিয়ে আছেন। তার রয়েছে অনেক নামে পাসপোর্ট। অপরাধজগতের এ মাফিয়াকে আটক অথবা এনকাউন্টার করতে আরেকজন পুলিশ কর্মকর্তাও তৎপর ছিলেন। তার নাম ইন্সপেক্টর দয়া নায়ক। তিনি ৮৮ জনকে এনকাউন্টারে গুলি করে হত্যা করেন। বোম্বের আরেকজন কর্মকর্তা শচীন ওয়ায়েজও ছিলেন এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ। মুকেশ আম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরকসহ গাড়ি রাখার দায়ে তাকে আটক হতে হয়েছিল। এ নিয়ে মিডিয়ায় হইচই হয়েছিল অনেক। রাষ্ট্র পড়েছিল বিব্রতকর অবস্থায়। শচীন ওয়ায়েজ দাবি করলেন, এনকাউন্টারে মারা যাওয়া ব্যক্তির গাড়িতে বিস্ফোরক ছিল। সে গাড়িটি আম্বানির বাড়ির সামনে ছিল। পরে তদন্ত করে অন্য সংস্থা দেখল গাড়িটি তিনি আগেই নিয়েছিলেন মালিকের কাছ থেকে নিজের জিম্মায়। পরে বিস্ফোরকসহ গাড়ি রাখা, এনকাউন্টার সবই ছিল সাজানো। এ নিয়ে অনেক হইচই হয়। প্রশ্নবিদ্ধ হয় এনকাউন্টার।

এখন এনকাউন্টার যুগ আর সেভাবে নেই। পরিবেশ পরিস্থিতির অনেক বদল হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। রাষ্ট্রের চেয়ে শক্তিশালী কেউ নয়। আইনের হাত অনেক লম্বা। আইনি কাঠামোয় দানবদের উড়িয়ে দেওয়া যায়। দুর্নীতি শেষ করা যায়। অস্ত্রধারীকে করা যায় দমন। অনেক সময় সংশ্লিষ্টরা তা ভুলে যান। কঠোরতায় বোম্বের দাউদ ইব্রাহিম গ্রুপ শেষ হয়েছিল। নিউইয়র্ক শহর এখন দুনিয়ার বাণিজ্যিক রাজধানী। রাতের ম্যানহাটনের চোখে কোনো ঘুম নেই। ২৪ ঘণ্টা টাইম স্কয়ার জেগে থাকে। পর্যটক ভিড় করে। রাষ্ট্রকাঠামোর অনেক জটিল কাজ শেষ হয় স্বাভাবিক হিসাবনিকাশ না করেই। সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যরা বলছেন, আইনের ম্যারপ্যাঁচ হিসাব করলে হয়তো নিউইয়র্ক, মুম্বাই ক্লিন হতো না। তবে নিউইয়র্ক ও মুম্বাই ক্রসফায়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো। মিডিয়া বড় বড় হেডলাইনে সব প্রকাশ করেছিল। তখন এত বেসরকারি টেলিভিশন ছিল না। সমাজমাধ্যম চালু হয়নি। প্রিন্ট মিডিয়ার ওপর ছিল মানুষের ভরসা। প্রিন্ট মিডিয়া সব ঘটনা তুলে ধরেছিল। মানুষ তাদের মতো করে এসব খবরের বিচার-বিশ্লেষণ করত। পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা করত। কীভাবে এনকাউন্টার করতেন পুলিশ কর্মকর্তারা তা নিয়েও কথা বলতেন নিজেদের ভিতরে। সম্পাদকীয় লেখা হতো- গুলি করার সময় কি তাদের হাত কাঁপত না? মুম্বাইয়ের এনকাউন্টার নিয়ে নির্মিত ডকুসিনেমায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কথা বলেছেন। মিডিয়ার সামনে নিজেদের তুলে ধরেছেন হিরো হিসেবে। কোন কর্মকর্তা কতজনকে ক্রসফায়ার দিয়েছেন তা নিয়ে গর্ব করেছেন। তাঁরা বাস্তবতার ধার ধারেননি। প্রদীপের আলোর এক পাশ দেখেছেন আরেক পাশ দেখেননি। সমস্যা এখানেই।

মানবজগতে কেউ খুশি ভালোবাসায়। কেউ আনন্দ পায় খুনোখুনিতে। কেউ করে ঝগড়াবিবাদ। মানুষের বাসযোগ্য পৃথিবীতে কোনো কিছু জোর করে হয় না। এনকাউন্টার, রক্তক্ষয়ী সংঘাতে সংকটের সমাধান হয় না। সাময়িক থমকে থাকে। অপরাধীরা তাদের কার্যক্রম শুরু করে নতুন মোড়কে। স্থায়ী সমাধানের পথ আলাদা। কেউ স্থায়ী সমাধান চায় না। সবকিছুতে জোড়াতালি। মানুষের ভালোবাসা খুনোখুনির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এখন হিংসা-বিদ্বেষ, অনিয়ম, অব্যবস্থা। অস্বাভাবিকতা এখন স্বাভাবিকতা। উর্দু ভাষার জনপ্রিয় কবি মির্জা গালিব লিখেছেন, ‘সব সম্পর্ক ছিন্ন কোরো না বন্ধু/আর যদি কিছু না থাকে/তো শত্রুতাই থাক।’

সামাজিক জটিলতাগুলো গালিব ভালোভাবে নিতে পারতেন না। শরাব পান করতেন। মদপানেও শান্তি ছিল না আর্থিক সংকটের কারণে। গালিব দেনাদার হয়েও ছাড়তে পারেননি দামি মদ কেনা। তাঁর নিজস্ব কোনো পেশা ছিল না। আয়-রোজগার ছিল না। আভিজাত্য ছিল। শায়ের লিখতেন, পড়তেন। বনেদিপনায় ছাড় দিতেন না। দামি মদ কিনতেন ধারদেনায়। দোকানে বাকি রাখতেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলে কেউ কম দামি মদ সামনে আনলে সরিয়ে দিতেন। পান করতেন না। তাঁর প্রিয় মদ আসত ফ্রান্স থেকে। এভাবে বিদেশি মদ পান করতে গিয়ে দেনা আরও বাড়ল। তখনকার সময় যার পরিমাণ ছিল ৪০ হাজার টাকা। পাওনাদাররা আদালতে মামলা ঠুকে দিলেন গালিবের বিরুদ্ধে। গালিবকে তলব করলেন আদালত। তিনি গেলেন। দেখলেন বিচারকের চেয়ারে বসে আছেন বন্ধু মুন্সি সদরুদ্দিন। বিচারক প্রশ্ন করলেন, মির্জা, তুমি একজন দেনাদার মানুষ। কোনোভাবে দেনা শোধ করতে পারছ না। দিনে দিনে দেনা বাড়ছে। তার পরও কেন ফ্রান্স থেকে আনা দামি মদ পান করো? জবাবে গালিব বলেন, ‘দামি মদ মস্তিষ্কে দামি রং ছড়ায়।’ বিচারক বিস্মিত হলেন। ভাবলেন ভিন্নধারার এ কবির মস্তিষ্কে রং ছড়ানো নিয়ে। গালিব বন্ধুদের সামনে অপ্রিয় সত্য বলতেন। এ নিয়ে তাঁর অনেক বিখ্যাত শায়েরও আছে। এ যুগে কেউ এমন শায়ের লিখলে সমাজমাধ্যম তার বাপদাদার নাম ভুলিয়ে দিত। মির্জা গালিব বলেছেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মিথ্যা বলা হয় ধর্মগ্রন্থ ছুঁয়ে, যেটা আদালতে। আর সবচেয়ে বেশি সত্য বলা হয় মদ ছুঁয়ে, যেটা পানশালায়।’

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা