শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এনকাউন্টারে ক্লিন মুম্বাই-নিউইয়র্ক, গালিবের বেদনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এনকাউন্টারে ক্লিন মুম্বাই-নিউইয়র্ক, গালিবের বেদনা

গণতান্ত্রিক দেশে কি এনকাউন্টার হয়? উন্নত-আধুনিক সভ্য সমাজে কি হত্যা করা হয় মানুষকে? জুলিয়ানি ছিলেন নিউইয়র্কের সবচেয়ে সাহসী মেয়র। তাঁকে নিউইয়র্কবাসী পছন্দ করত। রক্ষণশীল এই নেতা দায়িত্ব নেওয়ার আগে নিউইয়র্ক সিটিতে ছিল ড্রাগ ডিলার, নারী পাচারকারী, মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী, গডফাদারদের রাজত্ব। তারা যা খুশি করত। কেউ মুখ খুলত না। খুললে মিলত না রেহাই। দিনের বেলায়ও মাফিয়া আখড়ার চারপাশে কেউ যেতে সাহস পেত না। গোলাগুলি, খুনোখুনি ছিল স্বাভাবিক। কথায় কথায় পিস্তল বের হতো। সিটিতে প্রকাশ্যে বিক্রি হতো ড্রাগ। পতিতাবৃত্তি চলত অবাধে। আইনের শাসন ছিল না। পুলিশ মাফিয়া গডফাদারদের ভয়ে ভীত থাকত। অ্যাকশনের সাহস পেত না। ঝামেলায় না গিয়ে পুলিশের অনেক বড় কর্তা মাফিয়াদের কাছ থেকে নিত কমিশন। জুলিয়ানি মেয়র হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সব তছনছ করে দেবেন। নাগরিকদের মাঝে শান্তি ফেরাতে ক্লিন করবেন নিউইয়র্ক সিটি। পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ডাকলেন তিনি। অনুমতি দিলেন এনকাউন্টারের। বললেন, কোনো মাফিয়াকে সিটিতে দেখতে চান না। শুনতে চান না অপরাধীদের সঙ্গে পুলিশের গোপন আঁতাতের কথা। কঠোর হতে হবে সবাইকে। ভেঙে দিতে হবে ইতালিয়ান মাফিয়াদের আখড়া। মাদক, নারী পাচার, পতিতাবৃত্তিতে জিরো টলারেন্স।

নিউইয়র্ক সিটি নড়েচড়ে বসল। আধুনিক অস্ত্রসহ পুলিশের বিশেষ টিম গঠন করা হলো। ঘোষণা করা হলো অপরাধের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স। অপরাধ দমন টিমে রাখা হলো পুলিশের সাহসী সদস্যদের। খবর দিয়ে আনা হলো স্পেশাল এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞদের। গুলি করতে হাত কাঁপে না তাদের। আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত করা হলো পুলিশ সদস্যদের। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অঘোষিত যুদ্ধ শুরু হলো নিউইয়র্ক পুলিশের। সাইরেন বাজিয়ে নিউইয়র্ক পুলিশ ছুটত অপরাধীদের পেছনে। মাফিয়া আখড়া গুঁড়িয়ে দেওয়ার অভিযান চলতে থাকল। পুলিশের জবাবদিহি রাখা হলো মেয়রের কাছে। মেয়র নিজে সব মনিটরিং করতেন। অনেক সময় থাকতেন অ্যাকশন স্পটে। কোনো হুমকির তোয়াক্কা করতেন না জুলিয়ানি। মাফিয়াদের বিভিন্ন ধরনের প্রস্তাবেও সায় দিলেন না। মিডিয়া প্রথমে সমালোচনায় থাকলেও পরে প্রশংসা করল। গণতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক সমালোচনা সহ্য করেই নিউইয়র্ক সিটিকে ক্লিন করলেন জুলিয়ানি। অ্যাকশন হিরো জুলিয়ানিকে শেষ বয়সে অনেক বিতর্কের মুখে পড়তে হচ্ছে। ট্রাম্পের পক্ষ নেওয়ায় তাঁকে পড়তে হয়েছে অনেক সমস্যায়। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি ও আদালতে জরিমানা সব হয়েছে। পড়তে হয়েছে আর্থিক সংকটেও। বিপদে কেউ পাশে দাঁড়ায়নি। অথচ তাঁর সময় ক্লিন নিউইয়র্ক দুনিয়াতে উপমা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কথায় কথায় সবাই এখনো উদাহরণ টানে নিউইয়র্কের। নিউইয়র্ক পুলিশের সুনাম ছড়াল দুনিয়াতে। এ সুনামের আরেকটি কারণও ছিল। সন্ত্রাসীদের বাইরে অন্য কাউকে পুলিশ টার্গেট করেনি। করেনি হয়রানি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে। তাই রাজনীতিবিদরাও এ নিয়ে বাড়াবাড়িতে যাননি।

নিউইয়র্কের আদলে মুম্বাই পুলিশ আশির দশকের মাঝামাঝি অপরাধীদের বিরুদ্ধে এনকাউন্টারে যায়। তখনকার বোম্বে শহর অপরাধীদের আখড়া হয়ে উঠেছিল। আইনশৃঙ্খলার বালাই ছিল না। বড় বড় মাফিয়া নিয়ন্ত্রণ করত অনেক কিছুর। সবার হাতে ছিল অবৈধ অস্ত্র। অ্যাকশন দূরে থাক কথা বলার সাহসও পেত না পুলিশ। রাজনীতিবিদরাও সন্ত্রাসীদের কাছে জিম্মি থাকতেন। পুলিশ কোনো কিছু চ্যালেঞ্জ করলেই সন্ত্রাসীরা গুলি চালাতে দ্বিধা করত না। সাধারণ মানুষ ভাবল তাদের বাকি সময় মাফিয়াদের হাতেই জিম্মি থাকতে হবে। পরিস্থিতি ভাবিয়ে তুলল কেন্দ্রীয় সরকারকেও। জটিল এ পরিস্থিতিতে বোম্বে পুলিশ সিদ্ধান্ত নিল সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই হবে। শুরু হলো এনকাউন্টার। বোম্বে শহরে প্রথম এনকাউন্টার ১৯৮৩ সালে। মানুষ বিস্ময় নিয়ে এনকাউন্টার দেখল। নগরবাসী জানল পুলিশের সঙ্গে ক্রসফায়ার সম্পর্কে। তারপর কয়েক বছরের বিরতি। সবকিছু চুপচাপ। সন্ত্রাসীরা আবার মাথা তুলল। বোম্বের আন্ডারওয়ার্ল্ড আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ নিল শহরের। চোরাচালান, ড্রাগ, অবৈধ অস্ত্র ব্যবসার কেন্দ্র হলো তখনকার বোম্বে। পুলিশের ওপর হামলা হলো। এমন পরিবেশে বোম্বে পুলিশে যুক্ত হলেন একজন কর্মকর্তা। নাম প্রদীপ শর্মা। পশুপাখি নয়, মানুষ শিকারই ছিল তার পছন্দ। এনকাউন্টার তার জন্য ছিল ডালভাত। কথায় কথায় বন্দুক চালাতেন। ক্রসফায়ারে মানুষ হত্যা করতেন।

প্রদীপ শর্মার নাম আগুনের মতো ছড়াল বোম্বের অপরাধ-জগতে। মিডিয়া বিস্ময় নিয়ে দেখল শত শত এনকাউন্টার। প্রদীপ নিজেই স্বীকার করলেন তাঁর হাতে ৩০০ ক্রসফায়ারের কথা। বোম্বে মাফিয়া ডকুমেন্টারিতে বলল অজানা সব কথা। শর্মাকে নিয়ে বেশ কিছু ছবিও তৈরি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল টাইম ম্যাগাজিনে তাঁকে নিয়ে করা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন। আশির দশকের শেষ ও নব্বইয়ের শুরুতে বোম্বে পুলিশে শর্মার টিম তছনছ করে দেয় মাফিয়াদের। ক্লিন অভিযানে শর্মা টিম কোনো কিছুর তোয়াক্কা করত না। শর্মা তাঁর টিমে বেছে বেছে সদস্য নিয়েছিলেন। এ টিম যেদিকে হেঁটে যেত মাটি কেঁপে উঠত। প্রদীপ শর্মা পুলিশে চাকরি করেছেন ২৫ বছর। চাকরিজীবনে একাই শতাধিক এনকাউন্টার করেছেন। তাঁর টিমের সদস্যরা অপারেশনে বের হলেই সবাই ধরে নিত আজ অ্যাকশন হবে। থাকবে ক্রসফায়ার। আটকের বালাই ছিল না। শর্মার চোখে গুলিই ছিল সমাধান। কোনো আদালতের ধার ধারতেন না। খুনোখুনির জীবনে একবারই সমস্যায় পড়েছিলেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। গ্যাংস্টার লক্ষ্মণ ভাইয়াকে এনকাউন্টার করলেন শর্মা ও তাঁর দলবল। এ কারণে ২০০৮ সালে তাঁকে সাময়িক চাকরিচ্যুত করা হয়। ২০১৩ সালে আবার পুলিশে ফিরিয়ে নেওয়া হয় শর্মাকে। জবাবদিহিতায় শর্মাকে পড়তে হয়েছিল।

বিভিন্নমুখী বিতর্ক ও আলোচনার সময় টাইম ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকারে তিনি স্বীকার করেন ১০৭ এনকাউন্টারের কথা। তিনি ভাবতেও পারেননি এ সাক্ষাৎকার বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে। তাঁকে প্রত্যাহার করা হবে পুলিশি অ্যাকশন থেকে। প্রদীপ আটক হলেন। বললেন, ১০৭ ক্রসফায়ারের সময় কেউ প্রশ্ন করেনি। যখন প্রশ্ন করা হলো তখন তিনি অনেক কিছু থেকে দূরে। লক্ষ্মণ ভাইয়ার এনকাউন্টার মামলায় ভালোই সমস্যা হয়েছিল। আদালত ও মিডিয়াকে তিনি বলেন, আলোচিত ক্রসফায়ার তার ছিল না। শর্মার সবচেয়ে বড় টার্গেট ছিল দাউদ ইব্রাহিম। কিন্তু দাউদকে স্পর্শ করতে পারেননি। সফল এক অভিযানে দাউদের ভাই ইকবাল কাসকারকে আটক করেন। হইচই পড়ে যায় ভারতজুড়ে। ভারতীয় মিডিয়া আবার তাঁর প্রশংসা করে। সবাই বিশ্বাস করতেন একমাত্র শর্মার পক্ষেই সম্ভব দাউদকে আটক করা। আরও অনেক এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ থাকলেও শর্মার বিষয়টি ছিল আলাদা। মুম্বাইতে এই কর্মকর্তা হিরোর মতো চলতেন। বাঘের মতো ঘুরতেন। তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছু।

মাফিয়া গডফাদার দাউদ ইব্রাহিম বোম্বে ছেড়েছিলেন প্রদীপ শর্মা ও তাঁর সহযোদ্ধাদের তৎপরতার মুখে। দাউদ প্রথমে আশ্রয় নেন দুবাই। বোম্বেতে তার সহযোগীরা গা-ঢাকা দেয়। পুলিশি তৎপরতায় সন্ত্রাসীরা দিশাহারা হয়ে ওঠে। ডি কোম্পানি শেষ হয়ে যায়। কাজটা খুব সহজ ছিল না। ১৯৯৩ সালে বোম্বে বিস্ফোরণে দাউদ সরাসরি জড়িত ছিলেন। দাউদ তার সঙ্গীদের দিয়ে এ কাজ করান। বাবরি মসজিদ ভাঙার সময় দাঙ্গায় তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শোধ নিতেই হামলা করেন দাউদ। এ হামলার আগেই দাউদ মুম্বাই ছেড়েছিলেন। দুবাই থেকে মুম্বাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করতেন। দাউদের গ্যাং শেষ হয় মুম্বাইয়ের এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ পুলিশ কর্মকর্তাদের হাতে। দাউদ আন্তর্জাতিক শক্ত অবস্থানে আটকের ভয়ে দুবাই ছাড়েন। ধারণা করা হচ্ছে, কুখ্যাত দাউদ এখন পাকিস্তানে লুকিয়ে আছেন। তার রয়েছে অনেক নামে পাসপোর্ট। অপরাধজগতের এ মাফিয়াকে আটক অথবা এনকাউন্টার করতে আরেকজন পুলিশ কর্মকর্তাও তৎপর ছিলেন। তার নাম ইন্সপেক্টর দয়া নায়ক। তিনি ৮৮ জনকে এনকাউন্টারে গুলি করে হত্যা করেন। বোম্বের আরেকজন কর্মকর্তা শচীন ওয়ায়েজও ছিলেন এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ। মুকেশ আম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরকসহ গাড়ি রাখার দায়ে তাকে আটক হতে হয়েছিল। এ নিয়ে মিডিয়ায় হইচই হয়েছিল অনেক। রাষ্ট্র পড়েছিল বিব্রতকর অবস্থায়। শচীন ওয়ায়েজ দাবি করলেন, এনকাউন্টারে মারা যাওয়া ব্যক্তির গাড়িতে বিস্ফোরক ছিল। সে গাড়িটি আম্বানির বাড়ির সামনে ছিল। পরে তদন্ত করে অন্য সংস্থা দেখল গাড়িটি তিনি আগেই নিয়েছিলেন মালিকের কাছ থেকে নিজের জিম্মায়। পরে বিস্ফোরকসহ গাড়ি রাখা, এনকাউন্টার সবই ছিল সাজানো। এ নিয়ে অনেক হইচই হয়। প্রশ্নবিদ্ধ হয় এনকাউন্টার।

এখন এনকাউন্টার যুগ আর সেভাবে নেই। পরিবেশ পরিস্থিতির অনেক বদল হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। রাষ্ট্রের চেয়ে শক্তিশালী কেউ নয়। আইনের হাত অনেক লম্বা। আইনি কাঠামোয় দানবদের উড়িয়ে দেওয়া যায়। দুর্নীতি শেষ করা যায়। অস্ত্রধারীকে করা যায় দমন। অনেক সময় সংশ্লিষ্টরা তা ভুলে যান। কঠোরতায় বোম্বের দাউদ ইব্রাহিম গ্রুপ শেষ হয়েছিল। নিউইয়র্ক শহর এখন দুনিয়ার বাণিজ্যিক রাজধানী। রাতের ম্যানহাটনের চোখে কোনো ঘুম নেই। ২৪ ঘণ্টা টাইম স্কয়ার জেগে থাকে। পর্যটক ভিড় করে। রাষ্ট্রকাঠামোর অনেক জটিল কাজ শেষ হয় স্বাভাবিক হিসাবনিকাশ না করেই। সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যরা বলছেন, আইনের ম্যারপ্যাঁচ হিসাব করলে হয়তো নিউইয়র্ক, মুম্বাই ক্লিন হতো না। তবে নিউইয়র্ক ও মুম্বাই ক্রসফায়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো। মিডিয়া বড় বড় হেডলাইনে সব প্রকাশ করেছিল। তখন এত বেসরকারি টেলিভিশন ছিল না। সমাজমাধ্যম চালু হয়নি। প্রিন্ট মিডিয়ার ওপর ছিল মানুষের ভরসা। প্রিন্ট মিডিয়া সব ঘটনা তুলে ধরেছিল। মানুষ তাদের মতো করে এসব খবরের বিচার-বিশ্লেষণ করত। পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা করত। কীভাবে এনকাউন্টার করতেন পুলিশ কর্মকর্তারা তা নিয়েও কথা বলতেন নিজেদের ভিতরে। সম্পাদকীয় লেখা হতো- গুলি করার সময় কি তাদের হাত কাঁপত না? মুম্বাইয়ের এনকাউন্টার নিয়ে নির্মিত ডকুসিনেমায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কথা বলেছেন। মিডিয়ার সামনে নিজেদের তুলে ধরেছেন হিরো হিসেবে। কোন কর্মকর্তা কতজনকে ক্রসফায়ার দিয়েছেন তা নিয়ে গর্ব করেছেন। তাঁরা বাস্তবতার ধার ধারেননি। প্রদীপের আলোর এক পাশ দেখেছেন আরেক পাশ দেখেননি। সমস্যা এখানেই।

মানবজগতে কেউ খুশি ভালোবাসায়। কেউ আনন্দ পায় খুনোখুনিতে। কেউ করে ঝগড়াবিবাদ। মানুষের বাসযোগ্য পৃথিবীতে কোনো কিছু জোর করে হয় না। এনকাউন্টার, রক্তক্ষয়ী সংঘাতে সংকটের সমাধান হয় না। সাময়িক থমকে থাকে। অপরাধীরা তাদের কার্যক্রম শুরু করে নতুন মোড়কে। স্থায়ী সমাধানের পথ আলাদা। কেউ স্থায়ী সমাধান চায় না। সবকিছুতে জোড়াতালি। মানুষের ভালোবাসা খুনোখুনির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এখন হিংসা-বিদ্বেষ, অনিয়ম, অব্যবস্থা। অস্বাভাবিকতা এখন স্বাভাবিকতা। উর্দু ভাষার জনপ্রিয় কবি মির্জা গালিব লিখেছেন, ‘সব সম্পর্ক ছিন্ন কোরো না বন্ধু/আর যদি কিছু না থাকে/তো শত্রুতাই থাক।’

সামাজিক জটিলতাগুলো গালিব ভালোভাবে নিতে পারতেন না। শরাব পান করতেন। মদপানেও শান্তি ছিল না আর্থিক সংকটের কারণে। গালিব দেনাদার হয়েও ছাড়তে পারেননি দামি মদ কেনা। তাঁর নিজস্ব কোনো পেশা ছিল না। আয়-রোজগার ছিল না। আভিজাত্য ছিল। শায়ের লিখতেন, পড়তেন। বনেদিপনায় ছাড় দিতেন না। দামি মদ কিনতেন ধারদেনায়। দোকানে বাকি রাখতেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলে কেউ কম দামি মদ সামনে আনলে সরিয়ে দিতেন। পান করতেন না। তাঁর প্রিয় মদ আসত ফ্রান্স থেকে। এভাবে বিদেশি মদ পান করতে গিয়ে দেনা আরও বাড়ল। তখনকার সময় যার পরিমাণ ছিল ৪০ হাজার টাকা। পাওনাদাররা আদালতে মামলা ঠুকে দিলেন গালিবের বিরুদ্ধে। গালিবকে তলব করলেন আদালত। তিনি গেলেন। দেখলেন বিচারকের চেয়ারে বসে আছেন বন্ধু মুন্সি সদরুদ্দিন। বিচারক প্রশ্ন করলেন, মির্জা, তুমি একজন দেনাদার মানুষ। কোনোভাবে দেনা শোধ করতে পারছ না। দিনে দিনে দেনা বাড়ছে। তার পরও কেন ফ্রান্স থেকে আনা দামি মদ পান করো? জবাবে গালিব বলেন, ‘দামি মদ মস্তিষ্কে দামি রং ছড়ায়।’ বিচারক বিস্মিত হলেন। ভাবলেন ভিন্নধারার এ কবির মস্তিষ্কে রং ছড়ানো নিয়ে। গালিব বন্ধুদের সামনে অপ্রিয় সত্য বলতেন। এ নিয়ে তাঁর অনেক বিখ্যাত শায়েরও আছে। এ যুগে কেউ এমন শায়ের লিখলে সমাজমাধ্যম তার বাপদাদার নাম ভুলিয়ে দিত। মির্জা গালিব বলেছেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মিথ্যা বলা হয় ধর্মগ্রন্থ ছুঁয়ে, যেটা আদালতে। আর সবচেয়ে বেশি সত্য বলা হয় মদ ছুঁয়ে, যেটা পানশালায়।’

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা
এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা