শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এনকাউন্টারে ক্লিন মুম্বাই-নিউইয়র্ক, গালিবের বেদনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এনকাউন্টারে ক্লিন মুম্বাই-নিউইয়র্ক, গালিবের বেদনা

গণতান্ত্রিক দেশে কি এনকাউন্টার হয়? উন্নত-আধুনিক সভ্য সমাজে কি হত্যা করা হয় মানুষকে? জুলিয়ানি ছিলেন নিউইয়র্কের সবচেয়ে সাহসী মেয়র। তাঁকে নিউইয়র্কবাসী পছন্দ করত। রক্ষণশীল এই নেতা দায়িত্ব নেওয়ার আগে নিউইয়র্ক সিটিতে ছিল ড্রাগ ডিলার, নারী পাচারকারী, মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী, গডফাদারদের রাজত্ব। তারা যা খুশি করত। কেউ মুখ খুলত না। খুললে মিলত না রেহাই। দিনের বেলায়ও মাফিয়া আখড়ার চারপাশে কেউ যেতে সাহস পেত না। গোলাগুলি, খুনোখুনি ছিল স্বাভাবিক। কথায় কথায় পিস্তল বের হতো। সিটিতে প্রকাশ্যে বিক্রি হতো ড্রাগ। পতিতাবৃত্তি চলত অবাধে। আইনের শাসন ছিল না। পুলিশ মাফিয়া গডফাদারদের ভয়ে ভীত থাকত। অ্যাকশনের সাহস পেত না। ঝামেলায় না গিয়ে পুলিশের অনেক বড় কর্তা মাফিয়াদের কাছ থেকে নিত কমিশন। জুলিয়ানি মেয়র হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সব তছনছ করে দেবেন। নাগরিকদের মাঝে শান্তি ফেরাতে ক্লিন করবেন নিউইয়র্ক সিটি। পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ডাকলেন তিনি। অনুমতি দিলেন এনকাউন্টারের। বললেন, কোনো মাফিয়াকে সিটিতে দেখতে চান না। শুনতে চান না অপরাধীদের সঙ্গে পুলিশের গোপন আঁতাতের কথা। কঠোর হতে হবে সবাইকে। ভেঙে দিতে হবে ইতালিয়ান মাফিয়াদের আখড়া। মাদক, নারী পাচার, পতিতাবৃত্তিতে জিরো টলারেন্স।

নিউইয়র্ক সিটি নড়েচড়ে বসল। আধুনিক অস্ত্রসহ পুলিশের বিশেষ টিম গঠন করা হলো। ঘোষণা করা হলো অপরাধের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স। অপরাধ দমন টিমে রাখা হলো পুলিশের সাহসী সদস্যদের। খবর দিয়ে আনা হলো স্পেশাল এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞদের। গুলি করতে হাত কাঁপে না তাদের। আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত করা হলো পুলিশ সদস্যদের। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অঘোষিত যুদ্ধ শুরু হলো নিউইয়র্ক পুলিশের। সাইরেন বাজিয়ে নিউইয়র্ক পুলিশ ছুটত অপরাধীদের পেছনে। মাফিয়া আখড়া গুঁড়িয়ে দেওয়ার অভিযান চলতে থাকল। পুলিশের জবাবদিহি রাখা হলো মেয়রের কাছে। মেয়র নিজে সব মনিটরিং করতেন। অনেক সময় থাকতেন অ্যাকশন স্পটে। কোনো হুমকির তোয়াক্কা করতেন না জুলিয়ানি। মাফিয়াদের বিভিন্ন ধরনের প্রস্তাবেও সায় দিলেন না। মিডিয়া প্রথমে সমালোচনায় থাকলেও পরে প্রশংসা করল। গণতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক সমালোচনা সহ্য করেই নিউইয়র্ক সিটিকে ক্লিন করলেন জুলিয়ানি। অ্যাকশন হিরো জুলিয়ানিকে শেষ বয়সে অনেক বিতর্কের মুখে পড়তে হচ্ছে। ট্রাম্পের পক্ষ নেওয়ায় তাঁকে পড়তে হয়েছে অনেক সমস্যায়। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি ও আদালতে জরিমানা সব হয়েছে। পড়তে হয়েছে আর্থিক সংকটেও। বিপদে কেউ পাশে দাঁড়ায়নি। অথচ তাঁর সময় ক্লিন নিউইয়র্ক দুনিয়াতে উপমা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কথায় কথায় সবাই এখনো উদাহরণ টানে নিউইয়র্কের। নিউইয়র্ক পুলিশের সুনাম ছড়াল দুনিয়াতে। এ সুনামের আরেকটি কারণও ছিল। সন্ত্রাসীদের বাইরে অন্য কাউকে পুলিশ টার্গেট করেনি। করেনি হয়রানি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে। তাই রাজনীতিবিদরাও এ নিয়ে বাড়াবাড়িতে যাননি।

নিউইয়র্কের আদলে মুম্বাই পুলিশ আশির দশকের মাঝামাঝি অপরাধীদের বিরুদ্ধে এনকাউন্টারে যায়। তখনকার বোম্বে শহর অপরাধীদের আখড়া হয়ে উঠেছিল। আইনশৃঙ্খলার বালাই ছিল না। বড় বড় মাফিয়া নিয়ন্ত্রণ করত অনেক কিছুর। সবার হাতে ছিল অবৈধ অস্ত্র। অ্যাকশন দূরে থাক কথা বলার সাহসও পেত না পুলিশ। রাজনীতিবিদরাও সন্ত্রাসীদের কাছে জিম্মি থাকতেন। পুলিশ কোনো কিছু চ্যালেঞ্জ করলেই সন্ত্রাসীরা গুলি চালাতে দ্বিধা করত না। সাধারণ মানুষ ভাবল তাদের বাকি সময় মাফিয়াদের হাতেই জিম্মি থাকতে হবে। পরিস্থিতি ভাবিয়ে তুলল কেন্দ্রীয় সরকারকেও। জটিল এ পরিস্থিতিতে বোম্বে পুলিশ সিদ্ধান্ত নিল সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই হবে। শুরু হলো এনকাউন্টার। বোম্বে শহরে প্রথম এনকাউন্টার ১৯৮৩ সালে। মানুষ বিস্ময় নিয়ে এনকাউন্টার দেখল। নগরবাসী জানল পুলিশের সঙ্গে ক্রসফায়ার সম্পর্কে। তারপর কয়েক বছরের বিরতি। সবকিছু চুপচাপ। সন্ত্রাসীরা আবার মাথা তুলল। বোম্বের আন্ডারওয়ার্ল্ড আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ নিল শহরের। চোরাচালান, ড্রাগ, অবৈধ অস্ত্র ব্যবসার কেন্দ্র হলো তখনকার বোম্বে। পুলিশের ওপর হামলা হলো। এমন পরিবেশে বোম্বে পুলিশে যুক্ত হলেন একজন কর্মকর্তা। নাম প্রদীপ শর্মা। পশুপাখি নয়, মানুষ শিকারই ছিল তার পছন্দ। এনকাউন্টার তার জন্য ছিল ডালভাত। কথায় কথায় বন্দুক চালাতেন। ক্রসফায়ারে মানুষ হত্যা করতেন।

প্রদীপ শর্মার নাম আগুনের মতো ছড়াল বোম্বের অপরাধ-জগতে। মিডিয়া বিস্ময় নিয়ে দেখল শত শত এনকাউন্টার। প্রদীপ নিজেই স্বীকার করলেন তাঁর হাতে ৩০০ ক্রসফায়ারের কথা। বোম্বে মাফিয়া ডকুমেন্টারিতে বলল অজানা সব কথা। শর্মাকে নিয়ে বেশ কিছু ছবিও তৈরি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল টাইম ম্যাগাজিনে তাঁকে নিয়ে করা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন। আশির দশকের শেষ ও নব্বইয়ের শুরুতে বোম্বে পুলিশে শর্মার টিম তছনছ করে দেয় মাফিয়াদের। ক্লিন অভিযানে শর্মা টিম কোনো কিছুর তোয়াক্কা করত না। শর্মা তাঁর টিমে বেছে বেছে সদস্য নিয়েছিলেন। এ টিম যেদিকে হেঁটে যেত মাটি কেঁপে উঠত। প্রদীপ শর্মা পুলিশে চাকরি করেছেন ২৫ বছর। চাকরিজীবনে একাই শতাধিক এনকাউন্টার করেছেন। তাঁর টিমের সদস্যরা অপারেশনে বের হলেই সবাই ধরে নিত আজ অ্যাকশন হবে। থাকবে ক্রসফায়ার। আটকের বালাই ছিল না। শর্মার চোখে গুলিই ছিল সমাধান। কোনো আদালতের ধার ধারতেন না। খুনোখুনির জীবনে একবারই সমস্যায় পড়েছিলেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। গ্যাংস্টার লক্ষ্মণ ভাইয়াকে এনকাউন্টার করলেন শর্মা ও তাঁর দলবল। এ কারণে ২০০৮ সালে তাঁকে সাময়িক চাকরিচ্যুত করা হয়। ২০১৩ সালে আবার পুলিশে ফিরিয়ে নেওয়া হয় শর্মাকে। জবাবদিহিতায় শর্মাকে পড়তে হয়েছিল।

বিভিন্নমুখী বিতর্ক ও আলোচনার সময় টাইম ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকারে তিনি স্বীকার করেন ১০৭ এনকাউন্টারের কথা। তিনি ভাবতেও পারেননি এ সাক্ষাৎকার বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে। তাঁকে প্রত্যাহার করা হবে পুলিশি অ্যাকশন থেকে। প্রদীপ আটক হলেন। বললেন, ১০৭ ক্রসফায়ারের সময় কেউ প্রশ্ন করেনি। যখন প্রশ্ন করা হলো তখন তিনি অনেক কিছু থেকে দূরে। লক্ষ্মণ ভাইয়ার এনকাউন্টার মামলায় ভালোই সমস্যা হয়েছিল। আদালত ও মিডিয়াকে তিনি বলেন, আলোচিত ক্রসফায়ার তার ছিল না। শর্মার সবচেয়ে বড় টার্গেট ছিল দাউদ ইব্রাহিম। কিন্তু দাউদকে স্পর্শ করতে পারেননি। সফল এক অভিযানে দাউদের ভাই ইকবাল কাসকারকে আটক করেন। হইচই পড়ে যায় ভারতজুড়ে। ভারতীয় মিডিয়া আবার তাঁর প্রশংসা করে। সবাই বিশ্বাস করতেন একমাত্র শর্মার পক্ষেই সম্ভব দাউদকে আটক করা। আরও অনেক এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ থাকলেও শর্মার বিষয়টি ছিল আলাদা। মুম্বাইতে এই কর্মকর্তা হিরোর মতো চলতেন। বাঘের মতো ঘুরতেন। তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছু।

মাফিয়া গডফাদার দাউদ ইব্রাহিম বোম্বে ছেড়েছিলেন প্রদীপ শর্মা ও তাঁর সহযোদ্ধাদের তৎপরতার মুখে। দাউদ প্রথমে আশ্রয় নেন দুবাই। বোম্বেতে তার সহযোগীরা গা-ঢাকা দেয়। পুলিশি তৎপরতায় সন্ত্রাসীরা দিশাহারা হয়ে ওঠে। ডি কোম্পানি শেষ হয়ে যায়। কাজটা খুব সহজ ছিল না। ১৯৯৩ সালে বোম্বে বিস্ফোরণে দাউদ সরাসরি জড়িত ছিলেন। দাউদ তার সঙ্গীদের দিয়ে এ কাজ করান। বাবরি মসজিদ ভাঙার সময় দাঙ্গায় তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শোধ নিতেই হামলা করেন দাউদ। এ হামলার আগেই দাউদ মুম্বাই ছেড়েছিলেন। দুবাই থেকে মুম্বাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করতেন। দাউদের গ্যাং শেষ হয় মুম্বাইয়ের এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ পুলিশ কর্মকর্তাদের হাতে। দাউদ আন্তর্জাতিক শক্ত অবস্থানে আটকের ভয়ে দুবাই ছাড়েন। ধারণা করা হচ্ছে, কুখ্যাত দাউদ এখন পাকিস্তানে লুকিয়ে আছেন। তার রয়েছে অনেক নামে পাসপোর্ট। অপরাধজগতের এ মাফিয়াকে আটক অথবা এনকাউন্টার করতে আরেকজন পুলিশ কর্মকর্তাও তৎপর ছিলেন। তার নাম ইন্সপেক্টর দয়া নায়ক। তিনি ৮৮ জনকে এনকাউন্টারে গুলি করে হত্যা করেন। বোম্বের আরেকজন কর্মকর্তা শচীন ওয়ায়েজও ছিলেন এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ। মুকেশ আম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরকসহ গাড়ি রাখার দায়ে তাকে আটক হতে হয়েছিল। এ নিয়ে মিডিয়ায় হইচই হয়েছিল অনেক। রাষ্ট্র পড়েছিল বিব্রতকর অবস্থায়। শচীন ওয়ায়েজ দাবি করলেন, এনকাউন্টারে মারা যাওয়া ব্যক্তির গাড়িতে বিস্ফোরক ছিল। সে গাড়িটি আম্বানির বাড়ির সামনে ছিল। পরে তদন্ত করে অন্য সংস্থা দেখল গাড়িটি তিনি আগেই নিয়েছিলেন মালিকের কাছ থেকে নিজের জিম্মায়। পরে বিস্ফোরকসহ গাড়ি রাখা, এনকাউন্টার সবই ছিল সাজানো। এ নিয়ে অনেক হইচই হয়। প্রশ্নবিদ্ধ হয় এনকাউন্টার।

এখন এনকাউন্টার যুগ আর সেভাবে নেই। পরিবেশ পরিস্থিতির অনেক বদল হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। রাষ্ট্রের চেয়ে শক্তিশালী কেউ নয়। আইনের হাত অনেক লম্বা। আইনি কাঠামোয় দানবদের উড়িয়ে দেওয়া যায়। দুর্নীতি শেষ করা যায়। অস্ত্রধারীকে করা যায় দমন। অনেক সময় সংশ্লিষ্টরা তা ভুলে যান। কঠোরতায় বোম্বের দাউদ ইব্রাহিম গ্রুপ শেষ হয়েছিল। নিউইয়র্ক শহর এখন দুনিয়ার বাণিজ্যিক রাজধানী। রাতের ম্যানহাটনের চোখে কোনো ঘুম নেই। ২৪ ঘণ্টা টাইম স্কয়ার জেগে থাকে। পর্যটক ভিড় করে। রাষ্ট্রকাঠামোর অনেক জটিল কাজ শেষ হয় স্বাভাবিক হিসাবনিকাশ না করেই। সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যরা বলছেন, আইনের ম্যারপ্যাঁচ হিসাব করলে হয়তো নিউইয়র্ক, মুম্বাই ক্লিন হতো না। তবে নিউইয়র্ক ও মুম্বাই ক্রসফায়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো। মিডিয়া বড় বড় হেডলাইনে সব প্রকাশ করেছিল। তখন এত বেসরকারি টেলিভিশন ছিল না। সমাজমাধ্যম চালু হয়নি। প্রিন্ট মিডিয়ার ওপর ছিল মানুষের ভরসা। প্রিন্ট মিডিয়া সব ঘটনা তুলে ধরেছিল। মানুষ তাদের মতো করে এসব খবরের বিচার-বিশ্লেষণ করত। পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা করত। কীভাবে এনকাউন্টার করতেন পুলিশ কর্মকর্তারা তা নিয়েও কথা বলতেন নিজেদের ভিতরে। সম্পাদকীয় লেখা হতো- গুলি করার সময় কি তাদের হাত কাঁপত না? মুম্বাইয়ের এনকাউন্টার নিয়ে নির্মিত ডকুসিনেমায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কথা বলেছেন। মিডিয়ার সামনে নিজেদের তুলে ধরেছেন হিরো হিসেবে। কোন কর্মকর্তা কতজনকে ক্রসফায়ার দিয়েছেন তা নিয়ে গর্ব করেছেন। তাঁরা বাস্তবতার ধার ধারেননি। প্রদীপের আলোর এক পাশ দেখেছেন আরেক পাশ দেখেননি। সমস্যা এখানেই।

মানবজগতে কেউ খুশি ভালোবাসায়। কেউ আনন্দ পায় খুনোখুনিতে। কেউ করে ঝগড়াবিবাদ। মানুষের বাসযোগ্য পৃথিবীতে কোনো কিছু জোর করে হয় না। এনকাউন্টার, রক্তক্ষয়ী সংঘাতে সংকটের সমাধান হয় না। সাময়িক থমকে থাকে। অপরাধীরা তাদের কার্যক্রম শুরু করে নতুন মোড়কে। স্থায়ী সমাধানের পথ আলাদা। কেউ স্থায়ী সমাধান চায় না। সবকিছুতে জোড়াতালি। মানুষের ভালোবাসা খুনোখুনির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এখন হিংসা-বিদ্বেষ, অনিয়ম, অব্যবস্থা। অস্বাভাবিকতা এখন স্বাভাবিকতা। উর্দু ভাষার জনপ্রিয় কবি মির্জা গালিব লিখেছেন, ‘সব সম্পর্ক ছিন্ন কোরো না বন্ধু/আর যদি কিছু না থাকে/তো শত্রুতাই থাক।’

সামাজিক জটিলতাগুলো গালিব ভালোভাবে নিতে পারতেন না। শরাব পান করতেন। মদপানেও শান্তি ছিল না আর্থিক সংকটের কারণে। গালিব দেনাদার হয়েও ছাড়তে পারেননি দামি মদ কেনা। তাঁর নিজস্ব কোনো পেশা ছিল না। আয়-রোজগার ছিল না। আভিজাত্য ছিল। শায়ের লিখতেন, পড়তেন। বনেদিপনায় ছাড় দিতেন না। দামি মদ কিনতেন ধারদেনায়। দোকানে বাকি রাখতেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলে কেউ কম দামি মদ সামনে আনলে সরিয়ে দিতেন। পান করতেন না। তাঁর প্রিয় মদ আসত ফ্রান্স থেকে। এভাবে বিদেশি মদ পান করতে গিয়ে দেনা আরও বাড়ল। তখনকার সময় যার পরিমাণ ছিল ৪০ হাজার টাকা। পাওনাদাররা আদালতে মামলা ঠুকে দিলেন গালিবের বিরুদ্ধে। গালিবকে তলব করলেন আদালত। তিনি গেলেন। দেখলেন বিচারকের চেয়ারে বসে আছেন বন্ধু মুন্সি সদরুদ্দিন। বিচারক প্রশ্ন করলেন, মির্জা, তুমি একজন দেনাদার মানুষ। কোনোভাবে দেনা শোধ করতে পারছ না। দিনে দিনে দেনা বাড়ছে। তার পরও কেন ফ্রান্স থেকে আনা দামি মদ পান করো? জবাবে গালিব বলেন, ‘দামি মদ মস্তিষ্কে দামি রং ছড়ায়।’ বিচারক বিস্মিত হলেন। ভাবলেন ভিন্নধারার এ কবির মস্তিষ্কে রং ছড়ানো নিয়ে। গালিব বন্ধুদের সামনে অপ্রিয় সত্য বলতেন। এ নিয়ে তাঁর অনেক বিখ্যাত শায়েরও আছে। এ যুগে কেউ এমন শায়ের লিখলে সমাজমাধ্যম তার বাপদাদার নাম ভুলিয়ে দিত। মির্জা গালিব বলেছেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মিথ্যা বলা হয় ধর্মগ্রন্থ ছুঁয়ে, যেটা আদালতে। আর সবচেয়ে বেশি সত্য বলা হয় মদ ছুঁয়ে, যেটা পানশালায়।’

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন