শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

এনকাউন্টারে ক্লিন মুম্বাই-নিউইয়র্ক, গালিবের বেদনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এনকাউন্টারে ক্লিন মুম্বাই-নিউইয়র্ক, গালিবের বেদনা

গণতান্ত্রিক দেশে কি এনকাউন্টার হয়? উন্নত-আধুনিক সভ্য সমাজে কি হত্যা করা হয় মানুষকে? জুলিয়ানি ছিলেন নিউইয়র্কের সবচেয়ে সাহসী মেয়র। তাঁকে নিউইয়র্কবাসী পছন্দ করত। রক্ষণশীল এই নেতা দায়িত্ব নেওয়ার আগে নিউইয়র্ক সিটিতে ছিল ড্রাগ ডিলার, নারী পাচারকারী, মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী, গডফাদারদের রাজত্ব। তারা যা খুশি করত। কেউ মুখ খুলত না। খুললে মিলত না রেহাই। দিনের বেলায়ও মাফিয়া আখড়ার চারপাশে কেউ যেতে সাহস পেত না। গোলাগুলি, খুনোখুনি ছিল স্বাভাবিক। কথায় কথায় পিস্তল বের হতো। সিটিতে প্রকাশ্যে বিক্রি হতো ড্রাগ। পতিতাবৃত্তি চলত অবাধে। আইনের শাসন ছিল না। পুলিশ মাফিয়া গডফাদারদের ভয়ে ভীত থাকত। অ্যাকশনের সাহস পেত না। ঝামেলায় না গিয়ে পুলিশের অনেক বড় কর্তা মাফিয়াদের কাছ থেকে নিত কমিশন। জুলিয়ানি মেয়র হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সব তছনছ করে দেবেন। নাগরিকদের মাঝে শান্তি ফেরাতে ক্লিন করবেন নিউইয়র্ক সিটি। পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ডাকলেন তিনি। অনুমতি দিলেন এনকাউন্টারের। বললেন, কোনো মাফিয়াকে সিটিতে দেখতে চান না। শুনতে চান না অপরাধীদের সঙ্গে পুলিশের গোপন আঁতাতের কথা। কঠোর হতে হবে সবাইকে। ভেঙে দিতে হবে ইতালিয়ান মাফিয়াদের আখড়া। মাদক, নারী পাচার, পতিতাবৃত্তিতে জিরো টলারেন্স।

নিউইয়র্ক সিটি নড়েচড়ে বসল। আধুনিক অস্ত্রসহ পুলিশের বিশেষ টিম গঠন করা হলো। ঘোষণা করা হলো অপরাধের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স। অপরাধ দমন টিমে রাখা হলো পুলিশের সাহসী সদস্যদের। খবর দিয়ে আনা হলো স্পেশাল এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞদের। গুলি করতে হাত কাঁপে না তাদের। আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত করা হলো পুলিশ সদস্যদের। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অঘোষিত যুদ্ধ শুরু হলো নিউইয়র্ক পুলিশের। সাইরেন বাজিয়ে নিউইয়র্ক পুলিশ ছুটত অপরাধীদের পেছনে। মাফিয়া আখড়া গুঁড়িয়ে দেওয়ার অভিযান চলতে থাকল। পুলিশের জবাবদিহি রাখা হলো মেয়রের কাছে। মেয়র নিজে সব মনিটরিং করতেন। অনেক সময় থাকতেন অ্যাকশন স্পটে। কোনো হুমকির তোয়াক্কা করতেন না জুলিয়ানি। মাফিয়াদের বিভিন্ন ধরনের প্রস্তাবেও সায় দিলেন না। মিডিয়া প্রথমে সমালোচনায় থাকলেও পরে প্রশংসা করল। গণতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক সমালোচনা সহ্য করেই নিউইয়র্ক সিটিকে ক্লিন করলেন জুলিয়ানি। অ্যাকশন হিরো জুলিয়ানিকে শেষ বয়সে অনেক বিতর্কের মুখে পড়তে হচ্ছে। ট্রাম্পের পক্ষ নেওয়ায় তাঁকে পড়তে হয়েছে অনেক সমস্যায়। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি ও আদালতে জরিমানা সব হয়েছে। পড়তে হয়েছে আর্থিক সংকটেও। বিপদে কেউ পাশে দাঁড়ায়নি। অথচ তাঁর সময় ক্লিন নিউইয়র্ক দুনিয়াতে উপমা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কথায় কথায় সবাই এখনো উদাহরণ টানে নিউইয়র্কের। নিউইয়র্ক পুলিশের সুনাম ছড়াল দুনিয়াতে। এ সুনামের আরেকটি কারণও ছিল। সন্ত্রাসীদের বাইরে অন্য কাউকে পুলিশ টার্গেট করেনি। করেনি হয়রানি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে। তাই রাজনীতিবিদরাও এ নিয়ে বাড়াবাড়িতে যাননি।

নিউইয়র্কের আদলে মুম্বাই পুলিশ আশির দশকের মাঝামাঝি অপরাধীদের বিরুদ্ধে এনকাউন্টারে যায়। তখনকার বোম্বে শহর অপরাধীদের আখড়া হয়ে উঠেছিল। আইনশৃঙ্খলার বালাই ছিল না। বড় বড় মাফিয়া নিয়ন্ত্রণ করত অনেক কিছুর। সবার হাতে ছিল অবৈধ অস্ত্র। অ্যাকশন দূরে থাক কথা বলার সাহসও পেত না পুলিশ। রাজনীতিবিদরাও সন্ত্রাসীদের কাছে জিম্মি থাকতেন। পুলিশ কোনো কিছু চ্যালেঞ্জ করলেই সন্ত্রাসীরা গুলি চালাতে দ্বিধা করত না। সাধারণ মানুষ ভাবল তাদের বাকি সময় মাফিয়াদের হাতেই জিম্মি থাকতে হবে। পরিস্থিতি ভাবিয়ে তুলল কেন্দ্রীয় সরকারকেও। জটিল এ পরিস্থিতিতে বোম্বে পুলিশ সিদ্ধান্ত নিল সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই হবে। শুরু হলো এনকাউন্টার। বোম্বে শহরে প্রথম এনকাউন্টার ১৯৮৩ সালে। মানুষ বিস্ময় নিয়ে এনকাউন্টার দেখল। নগরবাসী জানল পুলিশের সঙ্গে ক্রসফায়ার সম্পর্কে। তারপর কয়েক বছরের বিরতি। সবকিছু চুপচাপ। সন্ত্রাসীরা আবার মাথা তুলল। বোম্বের আন্ডারওয়ার্ল্ড আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ নিল শহরের। চোরাচালান, ড্রাগ, অবৈধ অস্ত্র ব্যবসার কেন্দ্র হলো তখনকার বোম্বে। পুলিশের ওপর হামলা হলো। এমন পরিবেশে বোম্বে পুলিশে যুক্ত হলেন একজন কর্মকর্তা। নাম প্রদীপ শর্মা। পশুপাখি নয়, মানুষ শিকারই ছিল তার পছন্দ। এনকাউন্টার তার জন্য ছিল ডালভাত। কথায় কথায় বন্দুক চালাতেন। ক্রসফায়ারে মানুষ হত্যা করতেন।

প্রদীপ শর্মার নাম আগুনের মতো ছড়াল বোম্বের অপরাধ-জগতে। মিডিয়া বিস্ময় নিয়ে দেখল শত শত এনকাউন্টার। প্রদীপ নিজেই স্বীকার করলেন তাঁর হাতে ৩০০ ক্রসফায়ারের কথা। বোম্বে মাফিয়া ডকুমেন্টারিতে বলল অজানা সব কথা। শর্মাকে নিয়ে বেশ কিছু ছবিও তৈরি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল টাইম ম্যাগাজিনে তাঁকে নিয়ে করা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন। আশির দশকের শেষ ও নব্বইয়ের শুরুতে বোম্বে পুলিশে শর্মার টিম তছনছ করে দেয় মাফিয়াদের। ক্লিন অভিযানে শর্মা টিম কোনো কিছুর তোয়াক্কা করত না। শর্মা তাঁর টিমে বেছে বেছে সদস্য নিয়েছিলেন। এ টিম যেদিকে হেঁটে যেত মাটি কেঁপে উঠত। প্রদীপ শর্মা পুলিশে চাকরি করেছেন ২৫ বছর। চাকরিজীবনে একাই শতাধিক এনকাউন্টার করেছেন। তাঁর টিমের সদস্যরা অপারেশনে বের হলেই সবাই ধরে নিত আজ অ্যাকশন হবে। থাকবে ক্রসফায়ার। আটকের বালাই ছিল না। শর্মার চোখে গুলিই ছিল সমাধান। কোনো আদালতের ধার ধারতেন না। খুনোখুনির জীবনে একবারই সমস্যায় পড়েছিলেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। গ্যাংস্টার লক্ষ্মণ ভাইয়াকে এনকাউন্টার করলেন শর্মা ও তাঁর দলবল। এ কারণে ২০০৮ সালে তাঁকে সাময়িক চাকরিচ্যুত করা হয়। ২০১৩ সালে আবার পুলিশে ফিরিয়ে নেওয়া হয় শর্মাকে। জবাবদিহিতায় শর্মাকে পড়তে হয়েছিল।

বিভিন্নমুখী বিতর্ক ও আলোচনার সময় টাইম ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকারে তিনি স্বীকার করেন ১০৭ এনকাউন্টারের কথা। তিনি ভাবতেও পারেননি এ সাক্ষাৎকার বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করবে। তাঁকে প্রত্যাহার করা হবে পুলিশি অ্যাকশন থেকে। প্রদীপ আটক হলেন। বললেন, ১০৭ ক্রসফায়ারের সময় কেউ প্রশ্ন করেনি। যখন প্রশ্ন করা হলো তখন তিনি অনেক কিছু থেকে দূরে। লক্ষ্মণ ভাইয়ার এনকাউন্টার মামলায় ভালোই সমস্যা হয়েছিল। আদালত ও মিডিয়াকে তিনি বলেন, আলোচিত ক্রসফায়ার তার ছিল না। শর্মার সবচেয়ে বড় টার্গেট ছিল দাউদ ইব্রাহিম। কিন্তু দাউদকে স্পর্শ করতে পারেননি। সফল এক অভিযানে দাউদের ভাই ইকবাল কাসকারকে আটক করেন। হইচই পড়ে যায় ভারতজুড়ে। ভারতীয় মিডিয়া আবার তাঁর প্রশংসা করে। সবাই বিশ্বাস করতেন একমাত্র শর্মার পক্ষেই সম্ভব দাউদকে আটক করা। আরও অনেক এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ থাকলেও শর্মার বিষয়টি ছিল আলাদা। মুম্বাইতে এই কর্মকর্তা হিরোর মতো চলতেন। বাঘের মতো ঘুরতেন। তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছু।

মাফিয়া গডফাদার দাউদ ইব্রাহিম বোম্বে ছেড়েছিলেন প্রদীপ শর্মা ও তাঁর সহযোদ্ধাদের তৎপরতার মুখে। দাউদ প্রথমে আশ্রয় নেন দুবাই। বোম্বেতে তার সহযোগীরা গা-ঢাকা দেয়। পুলিশি তৎপরতায় সন্ত্রাসীরা দিশাহারা হয়ে ওঠে। ডি কোম্পানি শেষ হয়ে যায়। কাজটা খুব সহজ ছিল না। ১৯৯৩ সালে বোম্বে বিস্ফোরণে দাউদ সরাসরি জড়িত ছিলেন। দাউদ তার সঙ্গীদের দিয়ে এ কাজ করান। বাবরি মসজিদ ভাঙার সময় দাঙ্গায় তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শোধ নিতেই হামলা করেন দাউদ। এ হামলার আগেই দাউদ মুম্বাই ছেড়েছিলেন। দুবাই থেকে মুম্বাইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করতেন। দাউদের গ্যাং শেষ হয় মুম্বাইয়ের এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ পুলিশ কর্মকর্তাদের হাতে। দাউদ আন্তর্জাতিক শক্ত অবস্থানে আটকের ভয়ে দুবাই ছাড়েন। ধারণা করা হচ্ছে, কুখ্যাত দাউদ এখন পাকিস্তানে লুকিয়ে আছেন। তার রয়েছে অনেক নামে পাসপোর্ট। অপরাধজগতের এ মাফিয়াকে আটক অথবা এনকাউন্টার করতে আরেকজন পুলিশ কর্মকর্তাও তৎপর ছিলেন। তার নাম ইন্সপেক্টর দয়া নায়ক। তিনি ৮৮ জনকে এনকাউন্টারে গুলি করে হত্যা করেন। বোম্বের আরেকজন কর্মকর্তা শচীন ওয়ায়েজও ছিলেন এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ। মুকেশ আম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরকসহ গাড়ি রাখার দায়ে তাকে আটক হতে হয়েছিল। এ নিয়ে মিডিয়ায় হইচই হয়েছিল অনেক। রাষ্ট্র পড়েছিল বিব্রতকর অবস্থায়। শচীন ওয়ায়েজ দাবি করলেন, এনকাউন্টারে মারা যাওয়া ব্যক্তির গাড়িতে বিস্ফোরক ছিল। সে গাড়িটি আম্বানির বাড়ির সামনে ছিল। পরে তদন্ত করে অন্য সংস্থা দেখল গাড়িটি তিনি আগেই নিয়েছিলেন মালিকের কাছ থেকে নিজের জিম্মায়। পরে বিস্ফোরকসহ গাড়ি রাখা, এনকাউন্টার সবই ছিল সাজানো। এ নিয়ে অনেক হইচই হয়। প্রশ্নবিদ্ধ হয় এনকাউন্টার।

এখন এনকাউন্টার যুগ আর সেভাবে নেই। পরিবেশ পরিস্থিতির অনেক বদল হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। রাষ্ট্রের চেয়ে শক্তিশালী কেউ নয়। আইনের হাত অনেক লম্বা। আইনি কাঠামোয় দানবদের উড়িয়ে দেওয়া যায়। দুর্নীতি শেষ করা যায়। অস্ত্রধারীকে করা যায় দমন। অনেক সময় সংশ্লিষ্টরা তা ভুলে যান। কঠোরতায় বোম্বের দাউদ ইব্রাহিম গ্রুপ শেষ হয়েছিল। নিউইয়র্ক শহর এখন দুনিয়ার বাণিজ্যিক রাজধানী। রাতের ম্যানহাটনের চোখে কোনো ঘুম নেই। ২৪ ঘণ্টা টাইম স্কয়ার জেগে থাকে। পর্যটক ভিড় করে। রাষ্ট্রকাঠামোর অনেক জটিল কাজ শেষ হয় স্বাভাবিক হিসাবনিকাশ না করেই। সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যরা বলছেন, আইনের ম্যারপ্যাঁচ হিসাব করলে হয়তো নিউইয়র্ক, মুম্বাই ক্লিন হতো না। তবে নিউইয়র্ক ও মুম্বাই ক্রসফায়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো। মিডিয়া বড় বড় হেডলাইনে সব প্রকাশ করেছিল। তখন এত বেসরকারি টেলিভিশন ছিল না। সমাজমাধ্যম চালু হয়নি। প্রিন্ট মিডিয়ার ওপর ছিল মানুষের ভরসা। প্রিন্ট মিডিয়া সব ঘটনা তুলে ধরেছিল। মানুষ তাদের মতো করে এসব খবরের বিচার-বিশ্লেষণ করত। পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা করত। কীভাবে এনকাউন্টার করতেন পুলিশ কর্মকর্তারা তা নিয়েও কথা বলতেন নিজেদের ভিতরে। সম্পাদকীয় লেখা হতো- গুলি করার সময় কি তাদের হাত কাঁপত না? মুম্বাইয়ের এনকাউন্টার নিয়ে নির্মিত ডকুসিনেমায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কথা বলেছেন। মিডিয়ার সামনে নিজেদের তুলে ধরেছেন হিরো হিসেবে। কোন কর্মকর্তা কতজনকে ক্রসফায়ার দিয়েছেন তা নিয়ে গর্ব করেছেন। তাঁরা বাস্তবতার ধার ধারেননি। প্রদীপের আলোর এক পাশ দেখেছেন আরেক পাশ দেখেননি। সমস্যা এখানেই।

মানবজগতে কেউ খুশি ভালোবাসায়। কেউ আনন্দ পায় খুনোখুনিতে। কেউ করে ঝগড়াবিবাদ। মানুষের বাসযোগ্য পৃথিবীতে কোনো কিছু জোর করে হয় না। এনকাউন্টার, রক্তক্ষয়ী সংঘাতে সংকটের সমাধান হয় না। সাময়িক থমকে থাকে। অপরাধীরা তাদের কার্যক্রম শুরু করে নতুন মোড়কে। স্থায়ী সমাধানের পথ আলাদা। কেউ স্থায়ী সমাধান চায় না। সবকিছুতে জোড়াতালি। মানুষের ভালোবাসা খুনোখুনির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এখন হিংসা-বিদ্বেষ, অনিয়ম, অব্যবস্থা। অস্বাভাবিকতা এখন স্বাভাবিকতা। উর্দু ভাষার জনপ্রিয় কবি মির্জা গালিব লিখেছেন, ‘সব সম্পর্ক ছিন্ন কোরো না বন্ধু/আর যদি কিছু না থাকে/তো শত্রুতাই থাক।’

সামাজিক জটিলতাগুলো গালিব ভালোভাবে নিতে পারতেন না। শরাব পান করতেন। মদপানেও শান্তি ছিল না আর্থিক সংকটের কারণে। গালিব দেনাদার হয়েও ছাড়তে পারেননি দামি মদ কেনা। তাঁর নিজস্ব কোনো পেশা ছিল না। আয়-রোজগার ছিল না। আভিজাত্য ছিল। শায়ের লিখতেন, পড়তেন। বনেদিপনায় ছাড় দিতেন না। দামি মদ কিনতেন ধারদেনায়। দোকানে বাকি রাখতেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলে কেউ কম দামি মদ সামনে আনলে সরিয়ে দিতেন। পান করতেন না। তাঁর প্রিয় মদ আসত ফ্রান্স থেকে। এভাবে বিদেশি মদ পান করতে গিয়ে দেনা আরও বাড়ল। তখনকার সময় যার পরিমাণ ছিল ৪০ হাজার টাকা। পাওনাদাররা আদালতে মামলা ঠুকে দিলেন গালিবের বিরুদ্ধে। গালিবকে তলব করলেন আদালত। তিনি গেলেন। দেখলেন বিচারকের চেয়ারে বসে আছেন বন্ধু মুন্সি সদরুদ্দিন। বিচারক প্রশ্ন করলেন, মির্জা, তুমি একজন দেনাদার মানুষ। কোনোভাবে দেনা শোধ করতে পারছ না। দিনে দিনে দেনা বাড়ছে। তার পরও কেন ফ্রান্স থেকে আনা দামি মদ পান করো? জবাবে গালিব বলেন, ‘দামি মদ মস্তিষ্কে দামি রং ছড়ায়।’ বিচারক বিস্মিত হলেন। ভাবলেন ভিন্নধারার এ কবির মস্তিষ্কে রং ছড়ানো নিয়ে। গালিব বন্ধুদের সামনে অপ্রিয় সত্য বলতেন। এ নিয়ে তাঁর অনেক বিখ্যাত শায়েরও আছে। এ যুগে কেউ এমন শায়ের লিখলে সমাজমাধ্যম তার বাপদাদার নাম ভুলিয়ে দিত। মির্জা গালিব বলেছেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মিথ্যা বলা হয় ধর্মগ্রন্থ ছুঁয়ে, যেটা আদালতে। আর সবচেয়ে বেশি সত্য বলা হয় মদ ছুঁয়ে, যেটা পানশালায়।’

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ