শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪

মানবিক হোক চিকিৎসাসেবা

তপন কুমার ঘোষ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানবিক হোক চিকিৎসাসেবা

দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি খাত- একটি স্বাস্থ্য, অন্যটি শিক্ষা। আমাদের স্বাস্থ্য খাতের বেহাল দশা নিয়ে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ পত্রিকায় বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন, সম্পাদকীয় ও উপ-সম্পাদকীয় ছাপা হয়েছে জুন-জুলাই মাসে। স্বাস্থ্য খাতের নানা অনিয়ম ও সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়েছে এসব প্রতিবেদনে। করণীয় কী, সে ব্যাপারেও সম্পাদকীয় ও উপ-সম্পাদকীয়তে মন্তব্য করা হয়েছে। অসুস্থ হলে রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হই। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরাই মুমূর্ষু রোগীর পাশে থাকেন। এমন বহু চিকিৎসক আছেন যারা ব্যক্তিগত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়ে নিজেদের সমর্পণ করেছেন রোগীর চিকিৎসায়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ডাক্তারদের সম্পর্কে ইতিবাচক খবর কমই ঠাঁই পায় গণমাধ্যমে। নেতিবাচক খবরগুলো বেশি গুরুত্ব পায়। চিকিৎসকদের প্রতি পাবলিক পারসেপশন বা জনধারণা কিছুটা নেতিবাচক, এ কথা সত্য। নানা কারণে দেশের চিকিৎসাসেবার প্রতি একশ্রেণির মানুষের আস্থার অভাব আছে। তবে এটা মানতেই হবে, দেশে অনেক ভালো চিকিৎসক আছেন এবং হৃদরোগসহ অন্যান্য কিছু ক্ষেত্রে মানসম্পন্ন চিকিৎসাসেবা এখন দেশেই পাওয়া যাচ্ছে। হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্দ্রে কান পাতলে নানা কথা শোনা যায়। ‘চিকিৎসকরা অর্থ উপার্জনের প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। এঁদের মধ্যে মানবিকতার বড়ই অভাব ইত্যাদি। ‘প্রশ্ন হচ্ছে, এ ধারণা কি সর্বাংশে সত্য? মুষ্টিমেয় চিকিৎসকের ক্ষেত্রে এটা সত্য হতে পারে, সবার ক্ষেত্রে নয়। এক ঝুড়ি পাকা আমের মধ্যে চার-পাঁচটা পচা আমের কারণে ঝুড়ির সব আমের বদনাম হয়। বলা বাহুল্য, সৎভাবে উপার্জনে দোষের কিছু নেই। কিন্তু যেখানে নীতি-নৈতিকতার অভাব, সেখানেই ঘটে যত বিপত্তি। জেলা-উপজেলার অনেক সরকারি হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব প্রকট, এটা আমাদের জানা। আবার বেসরকারি হাসপাতালগুলো সরকারি খাতের চিকিৎসকের ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। ঘাটতি রয়েছে দক্ষ জনবলেরও। হাসপাতালে অনেক মূল্যবান যন্ত্রপাতি অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। বাক্সবন্দি অবস্থায় ফেলে রাখা হয়েছে নতুন যন্ত্রপাতি। সমন্বয়ের অভাব। জেলা-উপজেলার হাসপাতালগুলোতে কাগজে-কলমে চিকিৎসক পোস্টিং থাকলেও তাদের একাংশ প্রায়শ সেখানে গরহাজির থাকেন বলে অভিযোগ আছে। এ রোগ দীর্ঘদিনের। রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয় কর্মরত চিকিৎসকদের। বাংলা প্রবাদ, এক মুখ সোনা দিয়ে ভরা যায়, পাঁচ মুখ ছাই দিয়েও ভরে না। জুনিয়র চিকিৎসকদের, বিশেষ করে ইন্টার্নিদের মধ্যে কিছু চাপা অসন্তোষ আছে। রোগীর স্বজনদের সঙ্গে ইন্টার্নি চিকিৎসকদের বচসা ও এর পরিণতিতে অপ্রীতিকর ঘটনার খবর হরহামেশাই সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে। জুনিয়র চিকিৎসকদের অসন্তোষের কারণ খুঁজে বের করে নিরসনের উদ্যোগ নিতে হবে। কিছু মানুষ কোনো কিছুতেই খুশি নন। ডাক্তারদের গালাগাল করার সুযোগ খোঁজেন। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে উসকানি দেওয়ার লোকের অভাব হয় না। হুজুগে পড়ে যুক্তিবুদ্ধি হারান এক শ্রেণির মানুষ। হাসপাতাল বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জায়গা নয়। হাসপাতালের সামনে এমনকি গাড়ির হর্ন বাজানো পর্যন্ত নিষেধ। কর্তব্যরত চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর চড়াও হয়ে বা হাসপাতাল ভাঙচুর করে শেষমেশ যে কোনো সমাধান মেলে না- এই বোধ সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এবার একটু ভিন্ন প্রসঙ্গ। বিষয়টি নিয়ে এর আগেও অনেক আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের কাছ থেকে চিকিৎসকদের উপহার গ্রহণ এখন ‘ওপেন সিক্রেট’। ব্যতিক্রম আছে কি না, জানা নেই। থাকলে ভালো। কথা হলো, এই উপহার গ্রহণ কি নিয়মনিষ্ঠ হচ্ছে? কোটি টাকার প্রশ্ন এটি। একটিবারও কি এই প্রশ্ন চিকিৎসকদের মনে উঁকি দেয় না? এটা অনৈতিক কি না, সে প্রশ্নের মীমাংসা হওয়া দরকার সর্বাগ্রে। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা পূরণের দায়িত্ব ডাক্তার কেন নেবেন? পুরনো প্রবাদ, ‘নুন খেলে গুণ গাইতে হয়।’ এ নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। চোখের সামনেই উপহার গ্রহণ ভালো চোখে দেখেন না রোগী বা রোগীর স্বজনরা। উপহার বাবদ ওষুধ কোম্পানির যে খরচ হয়, ওষুধের মূল্য নির্ধারণে তার কন্ট্রিবিউশন বা অবদান কতটুকু, সে হিসাব অবশ্যই নেওয়া প্রয়োজন। আমরা যে যাই করি না কেন, যত সংগোপনেই করি না কেন, একজন তো সবকিছু দেখছেন। তাঁকে ফাঁকি দেওয়ার সাধ্য কার। ‘প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলতে না দেওয়ায় রোগীকে মারধরের অভিযোগ’ শিরোনামে একটি খবর সম্প্রতি ছাপা হয়েছে পত্রিকার পাতায়। জুন মাসের খবর এটি। ঘটনাস্থল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় [ইত্তেফাক, ৮ জুন ২০২৪]। এদের দৌরাত্ম্য কোন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, এ ঘটনা থেকে তা সহজেই অনুমান করা যায়। এখানেও দুর্বৃত্তপনা। এখনই লাগাম টেনে ধরা দরকার। ভুললে চলবে না, চিকিৎসকরাও মানুষ। তাদেরও পরিবার-পরিজন আছে। সুবিধা-অসুবিধা আছে। জব স্ট্রেস আছে। আছে ভালো লাগা-মন্দ লাগা। পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনের অনেক কিছু বিসর্জন দিয়ে নিরন্তর চিকিৎসাসেবা দেন তারা। উৎসবের দিনগুলোতে দেশের মানুষ যখন আনন্দে মাতোয়ারা, তখন চিকিৎসকরা হাসপাতাল-ক্লিনিকে মুমূর্ষু রোগীকে বাঁচানোর প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যান। দেশের অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে যখন মানুষকে নিরাপদে ঘরে থাকতে বলা হয়, তখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্থলের উদ্দেশে বের হন চিকিৎসকরা। আমরা এটা বিশ্বাস করতে চাই, অর্থ উপার্জনের নেশায় নয়, দায়িত্ব ও মানবিকতাবোধ থেকেই অনেক চিকিৎসক রাত জেগে চেম্বারে রোগী দেখেন। তারা রোগীদের পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রামের পরামর্শ দেন। কিন্তু নিজেদের জীবনে সে সুযোগ আর হয়ে ওঠে না। এক সময় নিজেরাই রোগী হয়ে যান।

লেখক : সাবেক পরিচালক, পরিচালনা পর্ষদ, বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

এই মাত্র | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম