শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

গণসূর্যের উত্তাপ

হোসেন আবদুল মান্নান
গণসূর্যের উত্তাপ

২০২৪ সালের জুলাই মাসের শেষ ১৫ দিন এবং আগস্ট মাসের ৬ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এবং দেশে যা ঘটেছে তার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে আমাদের বয়সি মানুষেরা তাঁদের জীবনসায়াহ্ন অবধি স্মরণে রাখবে। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, ঢাকায় বসবাসকারী লক্ষ কোটি মানুষ এক অভূতপূর্ব গণবিপ্লব তথা গণ অভ্যুত্থানকে প্রত্যক্ষ করেছে।  একে বলা হচ্ছে জুলাই বিপ্লব, আবার কেউ কেউ আগস্ট বিপ্লব বলেও আখ্যায়িত করছেন। জানি না অনাগত ভবিষ্যৎ কোনটাকে স্বীকৃতি দেবে। যারা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা প্রাপ্তির মাহেন্দ্রক্ষণ দেখেছে, ৭ মার্চ ’৭১ দেখেছে, ‘৯০ সালের সামরিক স্বৈরশাসনবিরোধী গণ আন্দোলনের স্বরূপ দেখেছে, শুধু তারাই বলতে পারবে ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কতটা তীব্র ও বাঁধভাঙা ছিল। বলা যায়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অতীত ইতিহাসে লিপিবদ্ধ সবকিছুকে ছাপিয়ে এমন অকল্পনীয় জনতার সংঘবদ্ধ বিস্ফোরণ, ক্ষুব্ধ অগ্নিমূর্তি আর গণজাগরণ অন্য কোথাও এত ব্যাপকতা নিয়ে জেগে ওঠেনি। যেন হঠাৎ জেগে ওঠা দাবানল থেকে তারুণ্যের নেতৃত্বের এমনতর গ্রহণযোগ্যতা, প্রতিবাদের ভাষা, অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেওয়ার দুর্দান্ত স্পর্ধা আগে এ জনপদে কেউ দেখেনি। শৃঙ্খলা বাহিনীর আধুনিক মারণাস্ত্রের বুলেটের বিপরীতে একসঙ্গে মৃত্যুর শপথ, ইস্পাত কঠিন দৃঢ় বন্ধন, একসঙ্গে লক্ষ কোটি জনতার অন্তহীন মিছিল দেখে নিজের চোখকেই বিশ্বাস করাতে পারিনি। এটা নিশ্চিত করেই বলা যায়, গণমানুষের এমন দীর্ঘ মিছিল এর আগে রাজধানী ঢাকা কখনো দেখেনি। ১৭৮৯ সালের ফরাসি বিপ্লব বা ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের সময়ও রাজপথে এমন কোটি কোটি মানুষের অংশগ্রহণ ছিল বলে মনে হয় না। এমনকি ১৯৩৪-৩৬ সালের চীনের কিংবদন্তি নেতা কমরেড মাও সে তুং-এর লং মার্চে অংশ নেওয়া বাহিনীর সংখ্যা ছিল লাখের কম। ১৯৪৭ সালেও উপমহাদেশের কোনো শহরে এত বিপুল জনতা একসঙ্গে নেমে আসেনি। তাছাড়া তৎকালীন পৃথিবীর মোট লোকসংখ্যার বিচারেও রাজপথে এমন বিপুলসংখ্যক জনতার কথা ভাবা যায় না।

দুই.

৫ আগস্ট ২০২৪।

সেদিন শাহবাগের সাকুরা রেস্তোরাঁর পাশে অন্তত ৩০ ফুট ওপরে দাঁড়িয়ে লক্ষ মানুষের চলমান মাথা দেখে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছিল। জনতাই যেন সব ক্ষমতা। কে রুখে দাঁড়াবে, কার বিপক্ষে কে? কোথাকার এ মানুষ, এর উৎসমুখ কোথায়, যাচ্ছে কোথায়, এর শেষ কোথায়? এমন সব প্রশ্ন এসে মাথায় ভিড় করছিল। তাদের মুখের একটা সেøাগান এখনো কানে বাজে- ‘চল চল চল, গণভবনে চল’। এ অনিঃশেষ পদযাত্রায় অংশ নেওয়া শতকরা ৮০ ভাগ জনতা ছিল তরুণ এবং নেতৃত্বহীন। সেখানে কেউ-ই কর্মী নন, সবাই নেতা। যেন ‘সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে’। কে কাকে অনুসরণ করছে জানা নেই। এদের গন্তব্য প্রায় অনিশ্চিত। এরা কেউ উদ্বিগ্ন নন, মুখে শঙ্কার ছাপ নেই। বরং নির্ভয়ের আভা ছড়িয়ে হাস্যোজ্জল অঙ্গভঙ্গিতে সেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদিমূল থেকে শাহবাগ চত্বর হয়ে বাংলামোটর, সোনারগাঁও, ফার্মগেট, সংসদ ভবনের দিকে অগ্রসরমান। হঠাৎ বন্যায় বাঁধ ভাঙা জলের মতো এক গর্জে ওঠা জনস্রোত।

একজন ষাটোর্ধ্ব প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে নৈর্ব্যক্তিক দৃষ্টিপাতে বলছি, এরা ছিল নিরস্ত্র, নির্বাধ, স্বতঃস্ফূর্ত। কারও কারও হাতে বাংলাদেশের পতাকার ক্ষুদ্রাংশ দেখেছি। মুষ্টিমেয় জনতার হাতে কুড়িয়ে পাওয়া লাঠি বা ডালজাতীয় অস্ত্র দেখা গেছে। দেখেছি অপেক্ষাকৃত তরুণ বাবারা তাদের স্কুলপড়ুয়া সন্তানদের নিয়ে মিছিলের সাথী হয়েছে। সেদিনের উত্তাল গতিময়তায় আরও একটা বিষয় অনেকের নজর কাড়ে, কিছু তরুণ রাস্তার পাশ থেকে মিনারেল ওয়াটার, শুকনা খাবার এবং ছোট ছোট বিস্কুটের প্যাকেট জনতার দিকে ছুড়ে মারছিল। জনতাও হর্ষধ্বনিতে লুফে নিচ্ছিল। তবে সরবরাহকারী কারা জানা যায়নি। তারা আড়ালে ছিল। টোকাই শ্রেণির কতিপয় মুখ বারবার সে খাবার সংগ্রহ করছিল। তারা নিজের কাছে জমা করছিল।

তিন.

সেদিনই আমার চিকিৎসকপুত্র বিনাবাক্যে হঠাৎ ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেল। বাবাকে কিছু না বলে সে কখনো বাইরে যায় না। কেবল সেদিন ব্যতিক্রম হলো। বলা যায়, ছেলের পিছু ধরে হাঁটতে গিয়েই স্মরণকালের বৃহত্তম গণবিক্ষোভ ও জন অভ্যুত্থানের মুখোমুখি হই। আরও একবার সাক্ষী হয়ে থাকলাম এক টুকরো মানব ইতিহাসের এবং অনাগত কালের জন্য লিপিবদ্ধ হয়ে থাকা গণমানুষের সংক্ষুব্ধতার এক নব উপাখ্যানের সঙ্গে। সেদিন বেলা ১১টা থেকে অন্তত চার ঘণ্টাব্যাপী ঢলনামা মানুষের মিছিল দেখেছি। এটা কেবল শাহবাগ টু ফার্মগেট রোডের দৃশ্য। সেদিন ঢাকার অন্য কোনো রাস্তায় যাওয়ার সুযোগ হয়নি। গভীর অভিনিবেশ নিয়ে লক্ষ করছিলাম, দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে সুপ্রিম আর্মফোর্সেস বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা সবাই নজিরবিহীন নির্বিকার হয়ে জনতার অংশ হিসেবে দাঁড়িয়ে তাঁদের হাত তুলে স্বাগত জানাচ্ছেন। তরুণরা এদের সঙ্গে এগিয়ে গিয়ে সদানন্দে সেলফি সেশন করে চলেছে। কোনো বাধা নেই, আপত্তি নেই, সিপাহি জনতা ভাই ভাই পরিবেশ। এক পর্যায়ে মিছিলের মধ্যে ঢুকে পড়ে নানাপন্থি নানাবিধ দুষ্কর্মকারীরাও। তারা পথের ধারের বিভিন্ন স্থাপনায় এমনকি দু-চারটি আবাসিক ভবনেও অতর্কিত হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। শাহবাগের কাছে বোরাক টাওয়ার, রূপায়ণ টাওয়ারে প্রবেশ করে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। বলাবাহুল্য, যুগে যুগে এ শ্রেণিটাই অতিউৎসাহী এবং অবিমৃষ্যকারী। এদের কোনো দল-মত, নীতি-রীতি নেই। জীবন এদের কাছে তুচ্ছাতিতুচ্ছ। সারাক্ষণ মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেই এরা মানুষের মাঝে ভেসে বেড়ায়। বেশির ভাগ এরাই গণভবন, জাতীয় সংসদ ভবন, মূল্যবান গাড়ি, মার্কেট, শপিং মল ইত্যাদিতে ভাঙচুর এবং লুট করে। এরা এসবের মূল্য জানে না, গুরুত্ব বোঝে না, ব্যবহার দেখে না। এদের মধ্যে একই সঙ্গে আনন্দ, প্রতিহিংসা এবং নেতিবাচক মনস্তাত্ত্বিকতা কাজ করে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে এদের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা নেই বললেই চলে।

চার.

ছাত্ররা বয়সে তরুণ তবে মেধাবী, দেশপ্রেমিক এতে কোনো সন্দেহ নেই। তাদের অভিজ্ঞতার অভাব থাকতে পারে কিন্তু সততা, নিষ্ঠা ও রাষ্ট্র সংস্কারের প্রশ্নে তারা অকুতোভয়, দৃঢ় এবং আপসহীন। সরকারি চাকরিতে মেধার কোটা সংস্কার থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে ছয় তরুণ সমন্বয়কের কথা বলার কৌশল, আত্মবিশ্বাস, সাহস ও ত্যাগ সমগ্র জাতিকে বিস্মিত অভিভূত করেছে। দেশের মানুষ এমনকি শাসকগোষ্ঠী স্বপ্নেও ভাবেনি এ তরুণরা দেশে এমন অভ্যুত্থান ঘটাতে পারবে। মুহূর্তে সবকিছু ওলটপালট করে দিতে পারবে। এমন দুর্দ- প্রতাপশালী, দাম্ভিক, অভিজ্ঞ সরকারকে উৎখাত করতে পারবে।

বাস্তবতা হলো, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র

আবু সাঈদের বীরোচিত আত্মত্যাগ, মুগ্ধ নামের নিষ্পাপ ছেলের গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ, একে একে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে চলেছে তরুণরা এবং পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার ধারাবাহিক প্রতিবাদ আর সরকারের সহযোগী বাহিনীর হাতে শতাধিক ছাত্র-জনতার হত্যাকান্ডের একপর্যায়ে তাদের প্রতি আস্থা, ভালোবাসা, সন্তানসম স্নেহময়তায় সেদিন সাধারণ মানুষও রাস্তায় নেমে এসেছিল। বলা যায়, দেশের আপামর মানুষ প্রত্যক্ষ না হলেও পরোক্ষভাবে তাদের সমর্থন জুগিয়েছে। এ কথা সত্যি যে, সরকারের পরিবর্তন বিষয়ে পূর্ব থেকেই গণমানুষের মধ্যে একটি মানসিক প্রবণতা কাজ করে আসছিল। যা ৫ আগস্টের বিস্ফোরণের সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়।

পাঁচ.

৫ আগস্ট, বিকাল ৩টা। সাড়ে পনেরো বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের সমাপ্তি টেনে সর্বদা তাচ্ছিল্যপূর্ণ বক্তব্য প্রদানকারী, মহা আবেগপ্রবণ, স্থায়ী ক্ষমতাবান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা গণভবন থেকে পালালেন হেলিকপ্টারে করে।  আশা ভরসা, স্থান ভারতের মাটিতে গিয়ে আশ্রয় নিলেন।

পরদিন দেশের বহুল আলোচিত এবং প্রচারিত দৈনিকগুলো শিরোনাম করে।

* রক্তসমুদ্রে স্বৈরাচারের পতন, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

* ছাত্র-জনতার বিজয়, হাসিনার বিদায়, প্রথম আলো।

* ছাত্র-জনতার বিজয়, ইত্তেফাক।

* ছাত্র-জনতার রক্তে ভেজা বিজয়, সমকাল।

স্বাধীন বাংলাদেশের আলো-বাতাসে সাধারণ মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে এগিয়ে যেতে চায়। অন্যায় অবিচার অবহেলা আর অশান্তির অবসান হোক।

♦ লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’
‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ
 নেতা রুমন গ্রেফতার
বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ  নেতা রুমন গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে ৬০ সাংবাদিক নিহত
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে ৬০ সাংবাদিক নিহত

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন
পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন

৩ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত
ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি'
'৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

৯ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

৭ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

১৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি