শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

গণসূর্যের উত্তাপ

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
গণসূর্যের উত্তাপ

২০২৪ সালের জুলাই মাসের শেষ ১৫ দিন এবং আগস্ট মাসের ৬ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এবং দেশে যা ঘটেছে তার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে আমাদের বয়সি মানুষেরা তাঁদের জীবনসায়াহ্ন অবধি স্মরণে রাখবে। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, ঢাকায় বসবাসকারী লক্ষ কোটি মানুষ এক অভূতপূর্ব গণবিপ্লব তথা গণ অভ্যুত্থানকে প্রত্যক্ষ করেছে।  একে বলা হচ্ছে জুলাই বিপ্লব, আবার কেউ কেউ আগস্ট বিপ্লব বলেও আখ্যায়িত করছেন। জানি না অনাগত ভবিষ্যৎ কোনটাকে স্বীকৃতি দেবে। যারা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা প্রাপ্তির মাহেন্দ্রক্ষণ দেখেছে, ৭ মার্চ ’৭১ দেখেছে, ‘৯০ সালের সামরিক স্বৈরশাসনবিরোধী গণ আন্দোলনের স্বরূপ দেখেছে, শুধু তারাই বলতে পারবে ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কতটা তীব্র ও বাঁধভাঙা ছিল। বলা যায়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অতীত ইতিহাসে লিপিবদ্ধ সবকিছুকে ছাপিয়ে এমন অকল্পনীয় জনতার সংঘবদ্ধ বিস্ফোরণ, ক্ষুব্ধ অগ্নিমূর্তি আর গণজাগরণ অন্য কোথাও এত ব্যাপকতা নিয়ে জেগে ওঠেনি। যেন হঠাৎ জেগে ওঠা দাবানল থেকে তারুণ্যের নেতৃত্বের এমনতর গ্রহণযোগ্যতা, প্রতিবাদের ভাষা, অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেওয়ার দুর্দান্ত স্পর্ধা আগে এ জনপদে কেউ দেখেনি। শৃঙ্খলা বাহিনীর আধুনিক মারণাস্ত্রের বুলেটের বিপরীতে একসঙ্গে মৃত্যুর শপথ, ইস্পাত কঠিন দৃঢ় বন্ধন, একসঙ্গে লক্ষ কোটি জনতার অন্তহীন মিছিল দেখে নিজের চোখকেই বিশ্বাস করাতে পারিনি। এটা নিশ্চিত করেই বলা যায়, গণমানুষের এমন দীর্ঘ মিছিল এর আগে রাজধানী ঢাকা কখনো দেখেনি। ১৭৮৯ সালের ফরাসি বিপ্লব বা ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের সময়ও রাজপথে এমন কোটি কোটি মানুষের অংশগ্রহণ ছিল বলে মনে হয় না। এমনকি ১৯৩৪-৩৬ সালের চীনের কিংবদন্তি নেতা কমরেড মাও সে তুং-এর লং মার্চে অংশ নেওয়া বাহিনীর সংখ্যা ছিল লাখের কম। ১৯৪৭ সালেও উপমহাদেশের কোনো শহরে এত বিপুল জনতা একসঙ্গে নেমে আসেনি। তাছাড়া তৎকালীন পৃথিবীর মোট লোকসংখ্যার বিচারেও রাজপথে এমন বিপুলসংখ্যক জনতার কথা ভাবা যায় না।

দুই.

৫ আগস্ট ২০২৪।

সেদিন শাহবাগের সাকুরা রেস্তোরাঁর পাশে অন্তত ৩০ ফুট ওপরে দাঁড়িয়ে লক্ষ মানুষের চলমান মাথা দেখে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছিল। জনতাই যেন সব ক্ষমতা। কে রুখে দাঁড়াবে, কার বিপক্ষে কে? কোথাকার এ মানুষ, এর উৎসমুখ কোথায়, যাচ্ছে কোথায়, এর শেষ কোথায়? এমন সব প্রশ্ন এসে মাথায় ভিড় করছিল। তাদের মুখের একটা সেøাগান এখনো কানে বাজে- ‘চল চল চল, গণভবনে চল’। এ অনিঃশেষ পদযাত্রায় অংশ নেওয়া শতকরা ৮০ ভাগ জনতা ছিল তরুণ এবং নেতৃত্বহীন। সেখানে কেউ-ই কর্মী নন, সবাই নেতা। যেন ‘সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে’। কে কাকে অনুসরণ করছে জানা নেই। এদের গন্তব্য প্রায় অনিশ্চিত। এরা কেউ উদ্বিগ্ন নন, মুখে শঙ্কার ছাপ নেই। বরং নির্ভয়ের আভা ছড়িয়ে হাস্যোজ্জল অঙ্গভঙ্গিতে সেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বেদিমূল থেকে শাহবাগ চত্বর হয়ে বাংলামোটর, সোনারগাঁও, ফার্মগেট, সংসদ ভবনের দিকে অগ্রসরমান। হঠাৎ বন্যায় বাঁধ ভাঙা জলের মতো এক গর্জে ওঠা জনস্রোত।

একজন ষাটোর্ধ্ব প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে নৈর্ব্যক্তিক দৃষ্টিপাতে বলছি, এরা ছিল নিরস্ত্র, নির্বাধ, স্বতঃস্ফূর্ত। কারও কারও হাতে বাংলাদেশের পতাকার ক্ষুদ্রাংশ দেখেছি। মুষ্টিমেয় জনতার হাতে কুড়িয়ে পাওয়া লাঠি বা ডালজাতীয় অস্ত্র দেখা গেছে। দেখেছি অপেক্ষাকৃত তরুণ বাবারা তাদের স্কুলপড়ুয়া সন্তানদের নিয়ে মিছিলের সাথী হয়েছে। সেদিনের উত্তাল গতিময়তায় আরও একটা বিষয় অনেকের নজর কাড়ে, কিছু তরুণ রাস্তার পাশ থেকে মিনারেল ওয়াটার, শুকনা খাবার এবং ছোট ছোট বিস্কুটের প্যাকেট জনতার দিকে ছুড়ে মারছিল। জনতাও হর্ষধ্বনিতে লুফে নিচ্ছিল। তবে সরবরাহকারী কারা জানা যায়নি। তারা আড়ালে ছিল। টোকাই শ্রেণির কতিপয় মুখ বারবার সে খাবার সংগ্রহ করছিল। তারা নিজের কাছে জমা করছিল।

তিন.

সেদিনই আমার চিকিৎসকপুত্র বিনাবাক্যে হঠাৎ ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেল। বাবাকে কিছু না বলে সে কখনো বাইরে যায় না। কেবল সেদিন ব্যতিক্রম হলো। বলা যায়, ছেলের পিছু ধরে হাঁটতে গিয়েই স্মরণকালের বৃহত্তম গণবিক্ষোভ ও জন অভ্যুত্থানের মুখোমুখি হই। আরও একবার সাক্ষী হয়ে থাকলাম এক টুকরো মানব ইতিহাসের এবং অনাগত কালের জন্য লিপিবদ্ধ হয়ে থাকা গণমানুষের সংক্ষুব্ধতার এক নব উপাখ্যানের সঙ্গে। সেদিন বেলা ১১টা থেকে অন্তত চার ঘণ্টাব্যাপী ঢলনামা মানুষের মিছিল দেখেছি। এটা কেবল শাহবাগ টু ফার্মগেট রোডের দৃশ্য। সেদিন ঢাকার অন্য কোনো রাস্তায় যাওয়ার সুযোগ হয়নি। গভীর অভিনিবেশ নিয়ে লক্ষ করছিলাম, দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে সুপ্রিম আর্মফোর্সেস বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা সবাই নজিরবিহীন নির্বিকার হয়ে জনতার অংশ হিসেবে দাঁড়িয়ে তাঁদের হাত তুলে স্বাগত জানাচ্ছেন। তরুণরা এদের সঙ্গে এগিয়ে গিয়ে সদানন্দে সেলফি সেশন করে চলেছে। কোনো বাধা নেই, আপত্তি নেই, সিপাহি জনতা ভাই ভাই পরিবেশ। এক পর্যায়ে মিছিলের মধ্যে ঢুকে পড়ে নানাপন্থি নানাবিধ দুষ্কর্মকারীরাও। তারা পথের ধারের বিভিন্ন স্থাপনায় এমনকি দু-চারটি আবাসিক ভবনেও অতর্কিত হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। শাহবাগের কাছে বোরাক টাওয়ার, রূপায়ণ টাওয়ারে প্রবেশ করে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। বলাবাহুল্য, যুগে যুগে এ শ্রেণিটাই অতিউৎসাহী এবং অবিমৃষ্যকারী। এদের কোনো দল-মত, নীতি-রীতি নেই। জীবন এদের কাছে তুচ্ছাতিতুচ্ছ। সারাক্ষণ মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেই এরা মানুষের মাঝে ভেসে বেড়ায়। বেশির ভাগ এরাই গণভবন, জাতীয় সংসদ ভবন, মূল্যবান গাড়ি, মার্কেট, শপিং মল ইত্যাদিতে ভাঙচুর এবং লুট করে। এরা এসবের মূল্য জানে না, গুরুত্ব বোঝে না, ব্যবহার দেখে না। এদের মধ্যে একই সঙ্গে আনন্দ, প্রতিহিংসা এবং নেতিবাচক মনস্তাত্ত্বিকতা কাজ করে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে এদের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা নেই বললেই চলে।

চার.

ছাত্ররা বয়সে তরুণ তবে মেধাবী, দেশপ্রেমিক এতে কোনো সন্দেহ নেই। তাদের অভিজ্ঞতার অভাব থাকতে পারে কিন্তু সততা, নিষ্ঠা ও রাষ্ট্র সংস্কারের প্রশ্নে তারা অকুতোভয়, দৃঢ় এবং আপসহীন। সরকারি চাকরিতে মেধার কোটা সংস্কার থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে ছয় তরুণ সমন্বয়কের কথা বলার কৌশল, আত্মবিশ্বাস, সাহস ও ত্যাগ সমগ্র জাতিকে বিস্মিত অভিভূত করেছে। দেশের মানুষ এমনকি শাসকগোষ্ঠী স্বপ্নেও ভাবেনি এ তরুণরা দেশে এমন অভ্যুত্থান ঘটাতে পারবে। মুহূর্তে সবকিছু ওলটপালট করে দিতে পারবে। এমন দুর্দ- প্রতাপশালী, দাম্ভিক, অভিজ্ঞ সরকারকে উৎখাত করতে পারবে।

বাস্তবতা হলো, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র

আবু সাঈদের বীরোচিত আত্মত্যাগ, মুগ্ধ নামের নিষ্পাপ ছেলের গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ, একে একে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে চলেছে তরুণরা এবং পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার ধারাবাহিক প্রতিবাদ আর সরকারের সহযোগী বাহিনীর হাতে শতাধিক ছাত্র-জনতার হত্যাকান্ডের একপর্যায়ে তাদের প্রতি আস্থা, ভালোবাসা, সন্তানসম স্নেহময়তায় সেদিন সাধারণ মানুষও রাস্তায় নেমে এসেছিল। বলা যায়, দেশের আপামর মানুষ প্রত্যক্ষ না হলেও পরোক্ষভাবে তাদের সমর্থন জুগিয়েছে। এ কথা সত্যি যে, সরকারের পরিবর্তন বিষয়ে পূর্ব থেকেই গণমানুষের মধ্যে একটি মানসিক প্রবণতা কাজ করে আসছিল। যা ৫ আগস্টের বিস্ফোরণের সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়।

পাঁচ.

৫ আগস্ট, বিকাল ৩টা। সাড়ে পনেরো বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের সমাপ্তি টেনে সর্বদা তাচ্ছিল্যপূর্ণ বক্তব্য প্রদানকারী, মহা আবেগপ্রবণ, স্থায়ী ক্ষমতাবান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা গণভবন থেকে পালালেন হেলিকপ্টারে করে।  আশা ভরসা, স্থান ভারতের মাটিতে গিয়ে আশ্রয় নিলেন।

পরদিন দেশের বহুল আলোচিত এবং প্রচারিত দৈনিকগুলো শিরোনাম করে।

* রক্তসমুদ্রে স্বৈরাচারের পতন, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

* ছাত্র-জনতার বিজয়, হাসিনার বিদায়, প্রথম আলো।

* ছাত্র-জনতার বিজয়, ইত্তেফাক।

* ছাত্র-জনতার রক্তে ভেজা বিজয়, সমকাল।

স্বাধীন বাংলাদেশের আলো-বাতাসে সাধারণ মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে এগিয়ে যেতে চায়। অন্যায় অবিচার অবহেলা আর অশান্তির অবসান হোক।

♦ লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ
বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী
সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে
পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা
জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা