শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪

এমন অনেক পাগল আমাদের দরকার

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
এমন অনেক পাগল আমাদের দরকার

আমার জন্মস্থান নড়াইলের কথা মনে হলেই যেমন শিল্পী এস এম সুলতানের মুখটি মনে ভেসে ওঠে, তেমনি পাবনার কথা মনে হলেই ভেসে ওঠে সুচিত্রা সেনের মুখ। পাবনার দিলালপুরের বাসায় কেটেছে রমা অর্থাৎ সুচিত্রার শৈশব-কৈশোর। দেশের প্রতিটি জনপদ নিয়েই এমন কোনো না কোনো ভালোবাসা বা ঘোর আছে। কিন্তু আজ পাবনার প্রসঙ্গ উঠতেই একটা বড় ধাক্কা খেলাম। আমার এক বান্ধবীর ছেলের বিয়ের কথা চলছে। মেয়ের বাড়ি পাবনা। এ কথা শুনে তার খুব নিকট একজন বলেছেন, ‘আর যেখানেই দেন পাবনায় ছেলের বিয়ে দেবেন না। আমার বিশেষ অনুরোধ। দেশের একমাত্র পাগলাগারদটি ওখানে।’ ভদ্রলোক নাকি রীতিমতো হাতজোড় করে বলেছেন। বান্ধবী পড়েছেন দ্বিধায়! আমার সামনে বলতেই হেসে উঠলাম। হাসলাম বটে, অবাকও হলাম! যিনি বলেছেন তিনি লেখাপড়া জানা শিক্ষিত লোক। এমন কথা উনি বললেন কী করে!

এমন নয় যে, পাবনার সব লোক পাগল বা পাবনায় পাগল বেশি বলে ওখানে পাগলাগারদ হয়েছে। তাহলে দেশের যেসব এলাকায় জেলখানা হয়েছে সেসব এলাকার সব লোক আসামি। আর যদি পাবনায় পাগল বেশি হতোও তাতেই বা কী! পাগল কি মানুষ না? পাগল হয়ে যাওয়া কি কারও অপরাধ?

আগে একটু জেনে নিই পাগল ঠিক কাকে বলে। সাধারণত ‘পাগল’ বলতে সেই ব্যক্তিকে বোঝায় যার মানসিক স্থিতিশীলতা নেই বা মানসিক রোগে আক্রান্ত। মানসিক রোগ আবার বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন, স্কিজোফ্রেনিয়া, বাইপোলার ডিসঅর্ডার এবং গুরুতর ডিপ্রেশন থেকেও মানুষ এমন পর্যায়ে চলে যেতে পারে যাতে তিনি বাস্তব জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। সাধারণ মানুষ সমাজে স্বাভাবিকভাবে যেসব কাজ করে, যেমন আচরণ করে তার ব্যতিক্রম কিছু করলেই তাকে পাগল বলে সমাজ। আসলে কিন্তু তিনি পাগল বা মানসিক রোগী নন। অন্য ১০ জনের চেয়ে আলাদা এটাই তার অপরাধ। কিছু মানুষ আছেন যারা অতি আবেগী বা কোনো বিষয়ে অন্ধ বিশ্বাসী। এই আবেগ বা বিশ্বাসের কারণে তারা এমন কিছু কাজ করেন যা সাধারণ মানুষের চোখে পাগলামি মনে হয়। অতি মেধাবী মানুষদের অনেকে পাগল বলে থাকেন। আমাদের সংসারে প্রচলিত ধারণা হচ্ছে, স্বাভাবিক মানুষ হবে বাস্তবসম্মত, সংসারী, আপসকামী। কিন্তু সবাই তা হয় না। না হলেই সমস্যা। আইনস্টাইনকেও মানুষ পাগল ভাবত! কারণ তার থিউরিগুলো তারা বুঝত না। সেই পাগলই আজ পৃথিবীর বিখ্যাত বিজ্ঞানী। লালন ফকিরকেও মানুষ পাগল বলত। তিনি বলে গেছেন, সব লোক কয় লালন কী জাত সংসারে। কী গভীর বোধ! লালন আজকের আধ্যাত্মিক গুরু। আমাদের মহানবীকেও (সা.)  তায়েফবাসী পাগল বলে পাথর নিক্ষেপ করেছিল। কারণ তারা তখনো ইসলামের মর্মবাণী বোঝেনি। সেদিনের পাগল আজকের শ্রেষ্ঠনবী! কাজী নজরুল ইসলামকে লোকে ক্ষ্যাপা বলত। আজ তার মানবতাবাদী কবিতাগুলো অসংখ্য মানুষকে উজ্জীবিত করছে। বিষয়টা হচ্ছে আমরা যা নই, যা আমরা পারি না বা বুঝি না, তা যখন অন্যে পারে, তখন আমরা ঘাবড়ে যাই। আর ঘাবড়ে গিয়েই ওদের লাইফস্টাইল বা চিন্তাভাবনা পাগলসুলভ সেটা প্রমাণ করতে উঠে পড়ে লাগি। অনেক সময় এর পেছনে হীনমন্যতাও কাজ করে। আমাদের আগের প্রজন্ম আমাদের বোঝে না, আমরা বুঝি না পরের প্রজন্মকে। যেমন জেএনজিদের বোঝেনি দেশের জনগণ!

পাগলামির আরও রকমফের আছে। ক্রিকেট কিংবা ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে মাঠ এবং মাঠের বাইরে পাগলামির চূড়ান্ত আমরা মাঝে মাঝেই দেখে থাকি। ক্রিকেট ম্যানিয়া বা ফুটবল ম্যানিয়া নাম দিয়ে সহজেই এগুলোকে পাগলামির তালিকায় ভরে দেওয়া যায়। ওনিওম্যানিয়ায় মানুষ কেবল কেনাকাটা করতেই থাকে। প্রয়োজন না থাকলেও সে কেনে। কিনতে তাকে হবেই। আবার আরেক দল আছেন যারা কিনেই ক্ষান্ত হন না। অন্যকে উপহার দিতে চান। এই পাগলামির আভিধানিক নাম ডোরোম্যানিয়া।

স্মার্টফোনও কিন্তু এক পাগলামি। ফোনে এক একজনের এক একরকম ব্যস্ততা। কেউ ব্যস্ত গেম নিয়ে, কেউ ফেসবুক। ফেসবুকে ছবি আপ করতে হবে কাজেই প্রতিদিন কোথাও না কোথাও যেতে হবে। এ এক নিদারুণ অসুখ! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ডুবে থাকার নাম হলো ইনফোম্যানিয়া বা ফিয়ার অব মিসিং আউট।

মানসিক রোগ আজ ঘরে ঘরে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত সেটা প্রকট আকার ধারণ না করে কেউ আমলে নেয় না। বরং লুকিয়ে চলে। অনেকের মধ্যে সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ দেখা যায়। হেলুসিনেশন, অত্যধিক রাগ, অভিমান এবং আত্মহত্যা প্রবণতা থাকে। কিন্তু পরিবার এগুলোকে জেদ আর অসদাচরণ বলে ধরে নেয়। আস্তে আস্তে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন এবং এক সময় সম্পূর্ণ সিজোফ্রেনিক হয়ে পড়ে সে। তারপর একদিন ছাদ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা করে।  সেদিন তার পরিবার ভুল বুঝতে পারে। তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে।

গ্রামের মেয়েদেরও পাগল বানানো হয়। কোনো একটি মেয়ের বিয়ে হয়তো হলো একজন অভিবাসী শ্রমিকের সঙ্গে। শ্বশুরবাড়িতে একদিকে শাশুড়ি জায়ের নির্যাতন অন্যদিকে ভাশুরের যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে মেয়েটির মধ্যে দেখা দিল নানা ধরনের মানসিক সমস্যা। বাবার বাড়ি ব্যাপারটা উড়িয়ে দিল। স্বামী ভুল বুঝল। এক সময় সংসারটা ভেঙে গেল মেয়েটাকে পাগল অপবাদ দিয়ে। অনেককে পাগল বানিয়েও রাখা হয়। শিকল দিয়ে আটকে রাখে কিংবা পাগলাগারদে পাঠায়। জমি জমা নিয়ে বিরোধ, সৎ-মায়ের নির্যাতন, টাকা পয়সার ভাগবাঁটোয়ারা থেকে এসব হয়।

আমাদের দেশে পাগলামিকে অসুস্থতা হিসেবে না দেখে অসম্মানজনক, অপমানজনক হিসেবে দেখা হয়। কোনো বাড়িতে মানসিক রোগী আছে জানলে অন্যরা সে বাড়িটি এড়িয়ে যেতে চায়। সে বাড়িতে বিয়ে দিতে চায় না। ধরেই নেয় পাগল যখন আছে পরের প্রজন্মও পাগল হবে। কিন্তু এমনটি মোটেও ঠিক না। মানসিক রোগীর সঙ্গে সহানুভূতিশীল হওয়া উচিত। তাকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া উচিত নয়।

পাগলামি কিন্তু সবার মধ্যেই কমবেশি থাকে। কিন্তু পাগলকে যেমন পাগল বললে ক্ষেপে যায়, অন্যরাও তাই। তাই আসলে কে যে পাগল নির্ণয় করা কঠিন। আমাদের দেশে বহুল প্রচলিত প্রবাদ-পাগলে কি না কয়, ছাগলে কি না খায়। বাক্যটিকে সর্বাংশে সত্য বলা যায় না। পাগল মিথ্যে বলে না। অসংলগ্ন কথা বলে হয়তো। পাগলের জাত, কুল নেই। প্রায় প্রতিটি পাগলের ভিতরে বাস করে একজন দার্শনিক। ওদের তুলনায় আমাদের দেশের দায়িত্বশীলরা অনেক বেশি বাজে আর মিথ্যে বলেন। ঠিক তেমনি ছাগল অনেক অখাদ্য, কুখাদ্য খেলেও মাংস খায় না। বরং আমরা ছাগলের মাংস খাই। ছাগল কখনো ঘুষ খায় না, মানুষ খায়। কাজেই পাগল আর ছাগল ক্ষেত্রবিশেষে আমাদের অনেকের চেয়ে উৎকৃষ্ট।

পাগল ছাড়াও দেশে আছে উন্মাদ। তাদের সংখ্যা সীমাহীনভাবে বেড়ে চলেছে। প্রশ্ন হতে পারে, ‘পাগল’ ও ‘উন্মাদের’ মধ্যে পার্থক্য কী? সহজ কথায়, সব উন্মাদই পাগল, কিন্তু সব পাগল উন্মাদ নয়। পাগলরা সমাজের খুব ক্ষতি করে না। কিন্তু উন্মাদ মারাত্মক! তার মনে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের বাসনাও দেখা দিতে পারে। কিছু কিছু আদর্শবান ব্যক্তি সমাজে ‘পাগল’ হিসেবে খ্যাত। যে কোনো প্রতিষ্ঠানের সাফল্য ও খ্যাতি নির্ভর করে সেই প্রতিষ্ঠানের পাগলদের ওপর। আগের দিনের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনেক পাগল শিক্ষক ছিলেন। নাওয়া-খাওয়া পোশাক-পরিচ্ছদের চিন্তা ছেড়ে মত্ত থাকতেন পড়া এবং পড়ানো নিয়ে। এখন তেমন পাগল আর দেখা যায় না।

এবার শুরুর কথায় ফিরে আসি। পাবনা মানসিক হাসপাতাল। এটি দেশের একমাত্র বিশেষায়িত মানসিক হাসপাতাল। ১৯৫৭ সালে এ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন পাবনা জেলার তখনকার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ হোসেন গাংগুলী। ১৯৫৭ সালের জুলাই মাসে পাবনা শহরের শীতলাই জমিদারবাড়িতে ৬০টি শয্যা নিয়ে হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। পরের বছর মে মাসে পাবনা শহর থেকে তিন মাইল পশ্চিমে হেমায়েতপুরে হাসপাতালটি স্থায়ীভাবে একটি ভবনে স্থানান্তরিত হয়। ১১১ একর জমিতে হাসপাতাল নির্মাণ শুরু হয়। পাবনার হাসপাতালটির ভবন নির্মাণ কৌশলে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। এ দালানের বিভিন্ন খন্ড অর্ধবৃত্তাকার সংযোগ-স্থাপক পথ দ্বারা যুক্ত। উপমহাদেশে এটিই একমাত্র মানসিক হাসপাতাল, যেখানে রোগীদের রাখার জন্য কোনো সেল নেই।

৬০ শয্যার সেই হাসপাতালটি এখন ৩৫০ শয্যার নন পেয়িং ও ১৫০ শয্যার পেয়িং বেডসহ মোট ৫০০ শয্যার। নন পেয়িং বেড বাড়ানোর দাবি থাকলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। হাসপাতালটি স্থাপনের পর থেকে তেমন কোনো সংস্কার হয়নি। ভবনগুলোর জীর্ণদশা, অপ্রতুল ডাক্তার নার্স, কর্মচারী আর বিপুল রোগীর চাপ নিয়ে হিমশিম অবস্থা হাসপাতালটির। নেই আধুনিক যন্ত্রপাতি, যা আছে নেই তা চালানোর লোক। অথচ এই হাসপাতালেই লোকবল অনেক বেশি দরকার। এটি অন্য হাসপাতালের মতো নয়। এখানে ডাক্তার বেশি দিন টেকে না। কারও পোস্টিং হলেই মনে করে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি পারে এখান থেকে বদলি হয়ে যায়। পাবনার মানসিক হাসপাতালকে অত্যাধুনিক বিশ্বমানে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। একটি বিশেষজ্ঞ কারিগরি টিম গঠনের প্রস্তাবও করা হয়েছিল। হাসপাতালটি বিশ্বমানে উন্নীত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন সবই করা দরকার। এই হাসপাতালে যারা আছেন তাদের জীবনের গল্প করুণ। অনেকেই আছেন বছরের পর বছর যুগের পর যুগ। এদের কেউ কেউ ভালো হয়ে গেছেন। প্রতীক্ষা করে আছেন একদিন কেউ নিতে আসবে। কিন্তু কেউ নিতে আসেননি। প্রতীক্ষা করতে করতে অনেকেই চলে গেছেন জীবনের ওপারে। কেউ কেউ সুস্থ হওয়ার পরও হাসপাতালে বন্দি থেকে অনেকটা অথর্ব হয়ে গেছেন। মানসিক সমস্যাকে আমাদের মতো দেশে সমস্যা হিসেবে মনেই করা হয় না। শারীরিক সমস্যার এক শতাংশও গুরুত্ব দেওয়া হয় না মানসিক সমস্যাকে।

অথচ দেশের প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯ শতাংশ ও অপ্রাপ্তবয়স্কদের ১৩ শতাংশ কোনো না কোনো মানসিক রোগে আক্রান্ত। সর্বশেষ জরিপ বলছে, মানসিক রোগে আক্রান্ত ৯২ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি চিকিৎসা নেন না। অপ্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে চিকিৎসা না নেওয়ার হার ৯৪ শতাংশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষের চিকিৎসা না নেওয়ার কারণ দুটি। এক, মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে মানুষের সচেতনতার অভাব এবং লোকলজ্জার ভয়। অন্যটি দেশের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য জনবলের ঘাটতি ও প্রতিষ্ঠানের অভাব।

মানসিক সমস্যাকে ছোট করে দেখার বা উপেক্ষা করার উপায় নেই। যদি  কোনো ব্যক্তি যদি শৈশব, কৈশোর বা যৌবনে সামান্যতম মানসিক সমস্যার ভিতর দিয়ে গিয়ে থাকেন, তাহলে তখন থেকেই সচেতন থাকা ও পরামর্শ নেওয়া দরকার। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে মানসিক অসুস্থতা মোকাবিলার তেমন সাপোর্ট সেন্টার নেই। ব্যক্তি, পরিবারও সহানুভূতিশীল নয়। যে কোনো মানসিক সমস্যা দেখা দিলেই ‘পাগল’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তাই মানসিক সমস্যা হলে মানুষ লুকিয়ে চলে।

দেশে প্রতি বছর গড়ে ১০ হাজার মানুষ আত্মহত্যা করে। এই আত্মহত্যার বড় একটি কারণ মানসিক সমস্যা, প্রধানত বিষণ্ণতা এবং অত্যধিক আবেগ। মানসিক রোগীর সাহস, সংকল্প ও ধৈর্য অটুট রাখতে হয়। পরিবারের সদস্য, বন্ধু ও সহকর্মীদের এড়িয়ে না গিয়ে পাশে থাকতে হয়। সরকারের উচিত মানসিক স্বাস্থ্য সেবাকে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার অংশ করা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানাচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ পৃথিবীতে রোগের প্রধান কারণ হবে বিষণ্ণতা, সে সময় বছরে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ আত্মহত্যা করে মারা যাবে।

কাজেই আমাদের সচেতন থাকা দরকার। কাউকে একটু অন্যরকম দেখলেই পাগল ট্যাগ না লাগিয়ে ভালোবাসা নিয়ে তার পাশে দাঁড়ানো দরকার। শেষ কথা, পাবনায় পাগল বেশি বলে বা সব লোক পাগল বলে ওখানে মানসিক হাসপাতাল হয়েছে এমনটি নয়। ওখানে ডা. মোহাম্মদ হোসেন গাংগুলী নামে একজন মানুষ ছিলেন যার বুকভরা ছিল ভালোবাসা। আমি নিশ্চিত তাকেও নিশ্চয়ই অনেকে পাগল বলেছে। এমন অনেক অনেক পাগল আমাদের দরকার!

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম