শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪

এমন অনেক পাগল আমাদের দরকার

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
এমন অনেক পাগল আমাদের দরকার

আমার জন্মস্থান নড়াইলের কথা মনে হলেই যেমন শিল্পী এস এম সুলতানের মুখটি মনে ভেসে ওঠে, তেমনি পাবনার কথা মনে হলেই ভেসে ওঠে সুচিত্রা সেনের মুখ। পাবনার দিলালপুরের বাসায় কেটেছে রমা অর্থাৎ সুচিত্রার শৈশব-কৈশোর। দেশের প্রতিটি জনপদ নিয়েই এমন কোনো না কোনো ভালোবাসা বা ঘোর আছে। কিন্তু আজ পাবনার প্রসঙ্গ উঠতেই একটা বড় ধাক্কা খেলাম। আমার এক বান্ধবীর ছেলের বিয়ের কথা চলছে। মেয়ের বাড়ি পাবনা। এ কথা শুনে তার খুব নিকট একজন বলেছেন, ‘আর যেখানেই দেন পাবনায় ছেলের বিয়ে দেবেন না। আমার বিশেষ অনুরোধ। দেশের একমাত্র পাগলাগারদটি ওখানে।’ ভদ্রলোক নাকি রীতিমতো হাতজোড় করে বলেছেন। বান্ধবী পড়েছেন দ্বিধায়! আমার সামনে বলতেই হেসে উঠলাম। হাসলাম বটে, অবাকও হলাম! যিনি বলেছেন তিনি লেখাপড়া জানা শিক্ষিত লোক। এমন কথা উনি বললেন কী করে!

এমন নয় যে, পাবনার সব লোক পাগল বা পাবনায় পাগল বেশি বলে ওখানে পাগলাগারদ হয়েছে। তাহলে দেশের যেসব এলাকায় জেলখানা হয়েছে সেসব এলাকার সব লোক আসামি। আর যদি পাবনায় পাগল বেশি হতোও তাতেই বা কী! পাগল কি মানুষ না? পাগল হয়ে যাওয়া কি কারও অপরাধ?

আগে একটু জেনে নিই পাগল ঠিক কাকে বলে। সাধারণত ‘পাগল’ বলতে সেই ব্যক্তিকে বোঝায় যার মানসিক স্থিতিশীলতা নেই বা মানসিক রোগে আক্রান্ত। মানসিক রোগ আবার বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন, স্কিজোফ্রেনিয়া, বাইপোলার ডিসঅর্ডার এবং গুরুতর ডিপ্রেশন থেকেও মানুষ এমন পর্যায়ে চলে যেতে পারে যাতে তিনি বাস্তব জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। সাধারণ মানুষ সমাজে স্বাভাবিকভাবে যেসব কাজ করে, যেমন আচরণ করে তার ব্যতিক্রম কিছু করলেই তাকে পাগল বলে সমাজ। আসলে কিন্তু তিনি পাগল বা মানসিক রোগী নন। অন্য ১০ জনের চেয়ে আলাদা এটাই তার অপরাধ। কিছু মানুষ আছেন যারা অতি আবেগী বা কোনো বিষয়ে অন্ধ বিশ্বাসী। এই আবেগ বা বিশ্বাসের কারণে তারা এমন কিছু কাজ করেন যা সাধারণ মানুষের চোখে পাগলামি মনে হয়। অতি মেধাবী মানুষদের অনেকে পাগল বলে থাকেন। আমাদের সংসারে প্রচলিত ধারণা হচ্ছে, স্বাভাবিক মানুষ হবে বাস্তবসম্মত, সংসারী, আপসকামী। কিন্তু সবাই তা হয় না। না হলেই সমস্যা। আইনস্টাইনকেও মানুষ পাগল ভাবত! কারণ তার থিউরিগুলো তারা বুঝত না। সেই পাগলই আজ পৃথিবীর বিখ্যাত বিজ্ঞানী। লালন ফকিরকেও মানুষ পাগল বলত। তিনি বলে গেছেন, সব লোক কয় লালন কী জাত সংসারে। কী গভীর বোধ! লালন আজকের আধ্যাত্মিক গুরু। আমাদের মহানবীকেও (সা.)  তায়েফবাসী পাগল বলে পাথর নিক্ষেপ করেছিল। কারণ তারা তখনো ইসলামের মর্মবাণী বোঝেনি। সেদিনের পাগল আজকের শ্রেষ্ঠনবী! কাজী নজরুল ইসলামকে লোকে ক্ষ্যাপা বলত। আজ তার মানবতাবাদী কবিতাগুলো অসংখ্য মানুষকে উজ্জীবিত করছে। বিষয়টা হচ্ছে আমরা যা নই, যা আমরা পারি না বা বুঝি না, তা যখন অন্যে পারে, তখন আমরা ঘাবড়ে যাই। আর ঘাবড়ে গিয়েই ওদের লাইফস্টাইল বা চিন্তাভাবনা পাগলসুলভ সেটা প্রমাণ করতে উঠে পড়ে লাগি। অনেক সময় এর পেছনে হীনমন্যতাও কাজ করে। আমাদের আগের প্রজন্ম আমাদের বোঝে না, আমরা বুঝি না পরের প্রজন্মকে। যেমন জেএনজিদের বোঝেনি দেশের জনগণ!

পাগলামির আরও রকমফের আছে। ক্রিকেট কিংবা ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে মাঠ এবং মাঠের বাইরে পাগলামির চূড়ান্ত আমরা মাঝে মাঝেই দেখে থাকি। ক্রিকেট ম্যানিয়া বা ফুটবল ম্যানিয়া নাম দিয়ে সহজেই এগুলোকে পাগলামির তালিকায় ভরে দেওয়া যায়। ওনিওম্যানিয়ায় মানুষ কেবল কেনাকাটা করতেই থাকে। প্রয়োজন না থাকলেও সে কেনে। কিনতে তাকে হবেই। আবার আরেক দল আছেন যারা কিনেই ক্ষান্ত হন না। অন্যকে উপহার দিতে চান। এই পাগলামির আভিধানিক নাম ডোরোম্যানিয়া।

স্মার্টফোনও কিন্তু এক পাগলামি। ফোনে এক একজনের এক একরকম ব্যস্ততা। কেউ ব্যস্ত গেম নিয়ে, কেউ ফেসবুক। ফেসবুকে ছবি আপ করতে হবে কাজেই প্রতিদিন কোথাও না কোথাও যেতে হবে। এ এক নিদারুণ অসুখ! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ডুবে থাকার নাম হলো ইনফোম্যানিয়া বা ফিয়ার অব মিসিং আউট।

মানসিক রোগ আজ ঘরে ঘরে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত সেটা প্রকট আকার ধারণ না করে কেউ আমলে নেয় না। বরং লুকিয়ে চলে। অনেকের মধ্যে সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ দেখা যায়। হেলুসিনেশন, অত্যধিক রাগ, অভিমান এবং আত্মহত্যা প্রবণতা থাকে। কিন্তু পরিবার এগুলোকে জেদ আর অসদাচরণ বলে ধরে নেয়। আস্তে আস্তে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন এবং এক সময় সম্পূর্ণ সিজোফ্রেনিক হয়ে পড়ে সে। তারপর একদিন ছাদ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা করে।  সেদিন তার পরিবার ভুল বুঝতে পারে। তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে।

গ্রামের মেয়েদেরও পাগল বানানো হয়। কোনো একটি মেয়ের বিয়ে হয়তো হলো একজন অভিবাসী শ্রমিকের সঙ্গে। শ্বশুরবাড়িতে একদিকে শাশুড়ি জায়ের নির্যাতন অন্যদিকে ভাশুরের যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে মেয়েটির মধ্যে দেখা দিল নানা ধরনের মানসিক সমস্যা। বাবার বাড়ি ব্যাপারটা উড়িয়ে দিল। স্বামী ভুল বুঝল। এক সময় সংসারটা ভেঙে গেল মেয়েটাকে পাগল অপবাদ দিয়ে। অনেককে পাগল বানিয়েও রাখা হয়। শিকল দিয়ে আটকে রাখে কিংবা পাগলাগারদে পাঠায়। জমি জমা নিয়ে বিরোধ, সৎ-মায়ের নির্যাতন, টাকা পয়সার ভাগবাঁটোয়ারা থেকে এসব হয়।

আমাদের দেশে পাগলামিকে অসুস্থতা হিসেবে না দেখে অসম্মানজনক, অপমানজনক হিসেবে দেখা হয়। কোনো বাড়িতে মানসিক রোগী আছে জানলে অন্যরা সে বাড়িটি এড়িয়ে যেতে চায়। সে বাড়িতে বিয়ে দিতে চায় না। ধরেই নেয় পাগল যখন আছে পরের প্রজন্মও পাগল হবে। কিন্তু এমনটি মোটেও ঠিক না। মানসিক রোগীর সঙ্গে সহানুভূতিশীল হওয়া উচিত। তাকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া উচিত নয়।

পাগলামি কিন্তু সবার মধ্যেই কমবেশি থাকে। কিন্তু পাগলকে যেমন পাগল বললে ক্ষেপে যায়, অন্যরাও তাই। তাই আসলে কে যে পাগল নির্ণয় করা কঠিন। আমাদের দেশে বহুল প্রচলিত প্রবাদ-পাগলে কি না কয়, ছাগলে কি না খায়। বাক্যটিকে সর্বাংশে সত্য বলা যায় না। পাগল মিথ্যে বলে না। অসংলগ্ন কথা বলে হয়তো। পাগলের জাত, কুল নেই। প্রায় প্রতিটি পাগলের ভিতরে বাস করে একজন দার্শনিক। ওদের তুলনায় আমাদের দেশের দায়িত্বশীলরা অনেক বেশি বাজে আর মিথ্যে বলেন। ঠিক তেমনি ছাগল অনেক অখাদ্য, কুখাদ্য খেলেও মাংস খায় না। বরং আমরা ছাগলের মাংস খাই। ছাগল কখনো ঘুষ খায় না, মানুষ খায়। কাজেই পাগল আর ছাগল ক্ষেত্রবিশেষে আমাদের অনেকের চেয়ে উৎকৃষ্ট।

পাগল ছাড়াও দেশে আছে উন্মাদ। তাদের সংখ্যা সীমাহীনভাবে বেড়ে চলেছে। প্রশ্ন হতে পারে, ‘পাগল’ ও ‘উন্মাদের’ মধ্যে পার্থক্য কী? সহজ কথায়, সব উন্মাদই পাগল, কিন্তু সব পাগল উন্মাদ নয়। পাগলরা সমাজের খুব ক্ষতি করে না। কিন্তু উন্মাদ মারাত্মক! তার মনে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের বাসনাও দেখা দিতে পারে। কিছু কিছু আদর্শবান ব্যক্তি সমাজে ‘পাগল’ হিসেবে খ্যাত। যে কোনো প্রতিষ্ঠানের সাফল্য ও খ্যাতি নির্ভর করে সেই প্রতিষ্ঠানের পাগলদের ওপর। আগের দিনের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনেক পাগল শিক্ষক ছিলেন। নাওয়া-খাওয়া পোশাক-পরিচ্ছদের চিন্তা ছেড়ে মত্ত থাকতেন পড়া এবং পড়ানো নিয়ে। এখন তেমন পাগল আর দেখা যায় না।

এবার শুরুর কথায় ফিরে আসি। পাবনা মানসিক হাসপাতাল। এটি দেশের একমাত্র বিশেষায়িত মানসিক হাসপাতাল। ১৯৫৭ সালে এ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন পাবনা জেলার তখনকার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ হোসেন গাংগুলী। ১৯৫৭ সালের জুলাই মাসে পাবনা শহরের শীতলাই জমিদারবাড়িতে ৬০টি শয্যা নিয়ে হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। পরের বছর মে মাসে পাবনা শহর থেকে তিন মাইল পশ্চিমে হেমায়েতপুরে হাসপাতালটি স্থায়ীভাবে একটি ভবনে স্থানান্তরিত হয়। ১১১ একর জমিতে হাসপাতাল নির্মাণ শুরু হয়। পাবনার হাসপাতালটির ভবন নির্মাণ কৌশলে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। এ দালানের বিভিন্ন খন্ড অর্ধবৃত্তাকার সংযোগ-স্থাপক পথ দ্বারা যুক্ত। উপমহাদেশে এটিই একমাত্র মানসিক হাসপাতাল, যেখানে রোগীদের রাখার জন্য কোনো সেল নেই।

৬০ শয্যার সেই হাসপাতালটি এখন ৩৫০ শয্যার নন পেয়িং ও ১৫০ শয্যার পেয়িং বেডসহ মোট ৫০০ শয্যার। নন পেয়িং বেড বাড়ানোর দাবি থাকলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। হাসপাতালটি স্থাপনের পর থেকে তেমন কোনো সংস্কার হয়নি। ভবনগুলোর জীর্ণদশা, অপ্রতুল ডাক্তার নার্স, কর্মচারী আর বিপুল রোগীর চাপ নিয়ে হিমশিম অবস্থা হাসপাতালটির। নেই আধুনিক যন্ত্রপাতি, যা আছে নেই তা চালানোর লোক। অথচ এই হাসপাতালেই লোকবল অনেক বেশি দরকার। এটি অন্য হাসপাতালের মতো নয়। এখানে ডাক্তার বেশি দিন টেকে না। কারও পোস্টিং হলেই মনে করে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি পারে এখান থেকে বদলি হয়ে যায়। পাবনার মানসিক হাসপাতালকে অত্যাধুনিক বিশ্বমানে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। একটি বিশেষজ্ঞ কারিগরি টিম গঠনের প্রস্তাবও করা হয়েছিল। হাসপাতালটি বিশ্বমানে উন্নীত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন সবই করা দরকার। এই হাসপাতালে যারা আছেন তাদের জীবনের গল্প করুণ। অনেকেই আছেন বছরের পর বছর যুগের পর যুগ। এদের কেউ কেউ ভালো হয়ে গেছেন। প্রতীক্ষা করে আছেন একদিন কেউ নিতে আসবে। কিন্তু কেউ নিতে আসেননি। প্রতীক্ষা করতে করতে অনেকেই চলে গেছেন জীবনের ওপারে। কেউ কেউ সুস্থ হওয়ার পরও হাসপাতালে বন্দি থেকে অনেকটা অথর্ব হয়ে গেছেন। মানসিক সমস্যাকে আমাদের মতো দেশে সমস্যা হিসেবে মনেই করা হয় না। শারীরিক সমস্যার এক শতাংশও গুরুত্ব দেওয়া হয় না মানসিক সমস্যাকে।

অথচ দেশের প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯ শতাংশ ও অপ্রাপ্তবয়স্কদের ১৩ শতাংশ কোনো না কোনো মানসিক রোগে আক্রান্ত। সর্বশেষ জরিপ বলছে, মানসিক রোগে আক্রান্ত ৯২ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি চিকিৎসা নেন না। অপ্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে চিকিৎসা না নেওয়ার হার ৯৪ শতাংশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষের চিকিৎসা না নেওয়ার কারণ দুটি। এক, মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে মানুষের সচেতনতার অভাব এবং লোকলজ্জার ভয়। অন্যটি দেশের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য জনবলের ঘাটতি ও প্রতিষ্ঠানের অভাব।

মানসিক সমস্যাকে ছোট করে দেখার বা উপেক্ষা করার উপায় নেই। যদি  কোনো ব্যক্তি যদি শৈশব, কৈশোর বা যৌবনে সামান্যতম মানসিক সমস্যার ভিতর দিয়ে গিয়ে থাকেন, তাহলে তখন থেকেই সচেতন থাকা ও পরামর্শ নেওয়া দরকার। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে মানসিক অসুস্থতা মোকাবিলার তেমন সাপোর্ট সেন্টার নেই। ব্যক্তি, পরিবারও সহানুভূতিশীল নয়। যে কোনো মানসিক সমস্যা দেখা দিলেই ‘পাগল’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তাই মানসিক সমস্যা হলে মানুষ লুকিয়ে চলে।

দেশে প্রতি বছর গড়ে ১০ হাজার মানুষ আত্মহত্যা করে। এই আত্মহত্যার বড় একটি কারণ মানসিক সমস্যা, প্রধানত বিষণ্ণতা এবং অত্যধিক আবেগ। মানসিক রোগীর সাহস, সংকল্প ও ধৈর্য অটুট রাখতে হয়। পরিবারের সদস্য, বন্ধু ও সহকর্মীদের এড়িয়ে না গিয়ে পাশে থাকতে হয়। সরকারের উচিত মানসিক স্বাস্থ্য সেবাকে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার অংশ করা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানাচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ পৃথিবীতে রোগের প্রধান কারণ হবে বিষণ্ণতা, সে সময় বছরে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ আত্মহত্যা করে মারা যাবে।

কাজেই আমাদের সচেতন থাকা দরকার। কাউকে একটু অন্যরকম দেখলেই পাগল ট্যাগ না লাগিয়ে ভালোবাসা নিয়ে তার পাশে দাঁড়ানো দরকার। শেষ কথা, পাবনায় পাগল বেশি বলে বা সব লোক পাগল বলে ওখানে মানসিক হাসপাতাল হয়েছে এমনটি নয়। ওখানে ডা. মোহাম্মদ হোসেন গাংগুলী নামে একজন মানুষ ছিলেন যার বুকভরা ছিল ভালোবাসা। আমি নিশ্চিত তাকেও নিশ্চয়ই অনেকে পাগল বলেছে। এমন অনেক অনেক পাগল আমাদের দরকার!

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক