শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে আগে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলে নিই। ঘটনাটি ১/১১-এর সময়কালের। আমি তখন মোটামুটি মধ্যম স্তরের একজন ব্যবসায়ী। আওয়ামী লীগ করি- দলের প্রয়োজনে টুকটাক সাহায্য এবং দলীয় মনোনয়ন লাভের জন্য চেষ্টা-তদবিরের পাশাপাশি নিয়মিত নির্বাচনি এলাকায় গিয়ে তৃণমূলে প্রচার-প্রচারণা চালাই। আমার যে বয়স সে কারণে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে দার্শনিক চিন্তা অথবা বিএনপির ক্ষমতা ছাড়ার পর ১/১১-এর মতো কোনো কিছু ঘটতে পারে তা স্বপ্নেও কল্পনা করিনি। তো প্রথম যখন ১/১১-এর সরকার শপথ নিল এবং আওয়ামী লীগ নেতারা অতি উৎসাহে বঙ্গভবন গিয়ে মনের আনন্দে আবোলতাবোল বললেন- তখনো আমার মাথায় ভিন্নতর কিছু ঢোকেনি। বরং কীভাবে বঙ্গভবনে ঢোকা যায় তা আগে না জানার জন্য বেশ আফসোস করতে লাগলাম।

১/১১-এর সরকার ক্ষমতায় এসেই শুরু করল মহা হম্বিতম্বি। দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য তারা রীতিমতো জিহাদ ঘোষণা করল। তাদের জিহাদি খড়গ যখন বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ওপর পড়ল তখন আওয়ামী লীগের মেকিচাপা উচ্ছ্বাস। তারা বগল বাজাতে আরম্ভ করল এবং ক্ষমতায় গিয়ে কে কোন মন্ত্রণালয় নেবে তা নিয়ে ফলদায়ক আলোচনার জন্য অনেকে গোপন প্রেমিকার সঙ্গে ম্যারাথন বৈঠকে বসতে আরম্ভ করল। ইতোমধ্যে ১/১১-এর ট্রেন বগিচ্যুত হয়ে পড়ল। দুর্নীতি দমন কমিশন, এনএসআই, ডিজিএফআই, ডিবি, সিআইডি, থানা-পুলিশসহ ১/১১-এর দালালরা শুরু করল তান্ডব। তারা প্রথমেই হানা দিতে আরম্ভ করল ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী, আমলা, কামলা, গুন্ডাপান্ডা থেকে শুরু করে উঁচুতলার কলগার্লদের আস্তানায়। ফলে শুরু হলো কান্নার রোল।

দুর্ভাগাদের কান্নাকে উপভোগ করার জন্য ১/১১-এর কুশীলবরা বেশ কয়েকটি নতুন গান রচনা করল। এসব গানের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর গান ছিল দুদক বা দুর্নীতি দমন কমিশনের গান। গানটি অনেকটা র‌্যাপ সংগীতের মতো এবং একজন কিম্ভূতকিমাকার মডেল ম্যাবিও পুজোর গডফাদার উপন্যাসের খলনায়কের মতো এমনভাবে নেচেগেয়ে লোকজনকে ভয় দেখাতে আরম্ভ করল, যার ফলে দুদকের নাম শুনলেই ১/১১-এর সময় বেশির ভাগ মানুষ জ্ঞান হারাতেন। দুদক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্তাব্যক্তি এবং কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করল এবং দুর্নীতিবাজদের তালিকা তৈরি করে পত্রিকায় প্রকাশ করল। দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে বিনা মেঘে বজ্রপাত শুরু হলো। দুর্বল চিত্তের লোকজন হাউমাউ করে কাঁদল এবং তাদের হাত-পা ঠকর ঠকর করে কাঁপতে আরম্ভ করল। ভয়জনিত সব শারীরিক সমস্যা যক্ষ্মা, কলেরা বা লুজ মোশন, হার্টের ব্যামো, ডায়াবেটিস বা ঘন ঘন মূত্র ত্যাগের ব্যামোসহ স্মৃতিভ্রমজনিত রোগীদের দ্বারা হাসপাতাল ভরে গেল। অভিমানী শ্রেণির লোকেরা গাল ফুলিয়ে কান্না শুরু করল। আর কৌঁসুলিরা দফারফার জন্য দেনদরবার শুরু করে দিল। এক লোক ভয়ে দেশ ছেড়ে পালাল।

উল্লিখিত অবস্থায় আমিও প্রমাদ গুনলাম। খুব বেশি ভয় পেলাম না বটে, কিন্তু মনের অজান্তে এমন কিছু আমার শরীর-মনে ঘটতে থাকল, আমি কাজের যে স্পৃহা, তা হারিয়ে ফেললাম। ডাক্তার-কবিরাজ-বৈদ্য দেখালাম। কোনো ফল হলো না। কেউ কেউ বলল, আপনাকে বাণ মেরেছে অথবা কালো জাদু করেছে। তাদের কথা শুনে প্রথমে মাথাব্যথা, তারপর পেটব্যথা এবং চূড়ান্তরূপে কলেরার কবলে পড়ে হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে বিদেশে গেলাম। বিমানবন্দর পাড়ি দিয়ে তওবা করলাম-আর ফিরব না এই দেশে। কিন্তু দুই সপ্তাহ না যেতেই দেশপ্রেমের মোহ, ব্যবসাবাণিজ্যের টান এবং হোম সিকনেস আমায় পেয়ে বসল এবং সম্ভবত সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝিতে দেশে ফিরে এলাম।

দেশে ফেরার পর পুরনো রোগ আবার পেয়ে বসল। বিএনপির সর্বনাশ ঘটিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর তখন তুমুল তান্ডব চলছে। মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল মতিন নামের একজন ভদ্রলোক ছিলেন, তিনি হঠাৎ এক দিন বলে বসলেন, আমরা আর চুনোপুঁটি ধরব না- এবার রাঘববোয়াল ধরব। আমি আন্দাজ করলাম, মাইনাস টু চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। বিভিন্ন অফিস-আদালতে যৌথ বাহিনী হানা দিচ্ছে, যাকে ইচ্ছা তাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে এবং শুনতে পাচ্ছি, ধরার পর প্রথম থেরাপিতেই অনেকের আয়ু অর্ধেক হয়ে যাচ্ছে। এসব শুনে আমার গলা শুকাতে লাগল। লিটার লিটার পানি খাই তাই জলবিয়োগ করি; কিন্তু শুকনো গলা কিছুতেই ভেজাতে পারি না। একজন বললেন, তোমার বোধহয় ডায়াবেটিস হয়েছে। যাও বারডেমে গিয়ে একটু চেকআপ করিয়ে নাও।

ঘটনার দিন আমি বারডেমে গেলাম। ডাক্তার বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন; কিন্তু কোনো সমস্যা দেখতে পেলেন না। উঠে আসার সময় বললেন, আসুন তো আপনার প্রেশারটা আবার একটু মাপি। তিনি আমার হাতে প্রেশার মাপার যন্ত্র লাগালেন। তারপর হাসিমুখে কিছু একটা বলতে গিয়ে হঠাৎ চোখ কপালে তুললেন। প্রেশার মাপার সময় আমি অফিস থেকে একটি ফোন পেলাম। আমাকে জানানো হলো যে, যৌথ বাহিনী অফিসে ঢুকেছে। ফাইলপত্র ওলটপালট করছে। সবাইকে বকাঝকা করছে এবং আমাকে খুঁজছে। আমি শুধু শুনছিলাম এবং এসব শুনে আমার প্রেশার কততে উঠেছিল বলতে পারব না। তবে ডাক্তার ভয়ে হাত থেকে প্রেশার মাপার যন্ত্র খুলে জিজ্ঞাসা করলেন, এতক্ষণ তো সবই ভালো ছিল। হঠাৎ এমন কী হলো? আমি তাকে সবিস্তারে খুলে বললাম।

আমাকে ধরে নেওয়া হলো বেইলি রোডের একটি অফিসে। ড. কামাল হোসেন সাহেবের বাসার ঠিক উল্টো দিকের একটি দোতলা বাড়ি। পরে জেনেছিলাম সেটি এনএসআই-এর একটি অফিস। আমাকে নিচতলার একটি রুমে অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখা হলো। তৃষ্ণা-ক্ষুধায় আমার প্রাণ তখন ওষ্ঠাগত; কিন্তু কাউকে কিছু বলার সাহস হচ্ছিল না। যারা ঘোরাফেরা করছিল, তাদের চোখ দিয়ে মনে হয় আগুন বের হচ্ছিল। আর সেই চোখ যখন আমার দিকে পড়ছিল তখন মনে হচ্ছিল- দশ ব্যাটারি লাইটের আলো আমার চোখের ওপর ফেলা হচ্ছে। আমি বারবার চেষ্টা করে নিজের নাম আর বাবার নাম মনে করার চেষ্টা করলাম এবং ক্ষণে ক্ষণে দোয়া ইউনুস পড়ার চেষ্টা করলাম। আমি যখন দোয়া ইউনুস ভুলতে বসেছি ঠিক তখন দু-তিনজন লোক আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য এলো, তারা ইন্সপেক্টর পর্র্যায়ের কর্তা ছিলেন হয়তো। বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক বিষয়- হুমকি-ধমকি ইত্যাদি ছাড়া তারা কিছুই করতে পারল না। উল্টো আমার কথাবার্তা শুনে হতোদ্যম হয়ে আমাকে দোতলার বড় কর্তার রুমে নিয়ে গেলেন। বড় কর্তা সৌম্য দর্শন প্রকৃতির মানুষ ছিলেন এবং চেয়ার থেকে দাঁড়িয়ে আমায় অভ্যর্থনা জানালেন। তারপর বললেন, চা না কফি। আমি বললাম, একটা বিস্কুট এবং এক গ্লাস পানি। তিনি সবকিছু বুঝলেন এবং আমাকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেন। প্রায় ঘণ্টা দুয়েক বন্ধুত্বের ছলে আলাপ-আলোচনা করেও তিনি কিছুই বের করতে পারলেন না। এরপর তিনি সত্যিই আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইলেন এবং তার উত্তরায় বাসায় আমাকে দাওয়াত দিলেন। ঘরোয়া পরিবেশে ভদ্রলোক আমাকে যা বললেন, তা শুনে আমার চক্ষু চড়ক গাছ হওয়ার উপক্রম। প্রথমত, তিনি বললেন, আমার জনৈক রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বীর নিকটাত্মীয় সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। সুতরাং তাদের কথা মতোই আমার বিরুদ্ধে তৎপরতা চালানো হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, তাদের মনে হয়েছে আমি তুলনামূলক সৎ এবং ব্যবসাবাণিজ্য বুঝি। তারা আমার কাছে কয়েকজন অসৎ ব্যবসায়ীর ঠিকানা চাইল এবং কীভাবে ওইসব ব্যবসায়ীকে কাবু করা যায় সেই পরামর্শ চাইল। তারা খুব আক্ষেপ করে বলল যে, গত কয়েক মাসে অনেকেই বড় বড় রুই-কাতলা শিকার করতে পারেনি। তাদের সন্দেহ- সময় হয়তো বেশি নেই। সুতরাং তারা ঝটপট কিছু করতে চায়। তাদের কথা শুনে আমার হৃদকম্পন বেড়ে গেল। আমি আমার সম্ভাব্য বিপদ টের পেলাম। ফলে সর্বোচ্চ মেধা-যোগ্যতা-বাকপটুতা ও কৌশল ব্যবহার করে সে রাতে উত্তরা থেকে অক্ষত ফিরলাম এবং পরবর্তী কয়েক মাসে পাতায় পাতায় হেঁটে পরিস্থিতি সামাল দিলাম। উল্লিখিত ঘটনার পর বহু বছর চলে গেছে। ১/১১ নিয়ে বহুজনে বহু কথা বলেছেন এবং আগামীতে আরও একটি ১/১১-এর ভয় অনেকেই দেখাচ্ছেন। আমি যখন ওইসব কথা শুনি তখন অন্যসব আশঙ্কা বাদ দিয়ে আমার কেবল সেই ১/১১-এর কথা মনে পড়ে। চলমান সময় আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি, ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা বাজাসহ অর্থনীতিতে যে কান্নার রোল শুরু হয়েছে তা শুনে আপনারা কী মনে করেন জানি না- তবে আমি ঘরপোড়া গরুর মতো সিঁদুরে মেঘ দেখেই আতঙ্কে কাঁপছি।  

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য