শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে আগে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলে নিই। ঘটনাটি ১/১১-এর সময়কালের। আমি তখন মোটামুটি মধ্যম স্তরের একজন ব্যবসায়ী। আওয়ামী লীগ করি- দলের প্রয়োজনে টুকটাক সাহায্য এবং দলীয় মনোনয়ন লাভের জন্য চেষ্টা-তদবিরের পাশাপাশি নিয়মিত নির্বাচনি এলাকায় গিয়ে তৃণমূলে প্রচার-প্রচারণা চালাই। আমার যে বয়স সে কারণে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে দার্শনিক চিন্তা অথবা বিএনপির ক্ষমতা ছাড়ার পর ১/১১-এর মতো কোনো কিছু ঘটতে পারে তা স্বপ্নেও কল্পনা করিনি। তো প্রথম যখন ১/১১-এর সরকার শপথ নিল এবং আওয়ামী লীগ নেতারা অতি উৎসাহে বঙ্গভবন গিয়ে মনের আনন্দে আবোলতাবোল বললেন- তখনো আমার মাথায় ভিন্নতর কিছু ঢোকেনি। বরং কীভাবে বঙ্গভবনে ঢোকা যায় তা আগে না জানার জন্য বেশ আফসোস করতে লাগলাম।

১/১১-এর সরকার ক্ষমতায় এসেই শুরু করল মহা হম্বিতম্বি। দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য তারা রীতিমতো জিহাদ ঘোষণা করল। তাদের জিহাদি খড়গ যখন বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ওপর পড়ল তখন আওয়ামী লীগের মেকিচাপা উচ্ছ্বাস। তারা বগল বাজাতে আরম্ভ করল এবং ক্ষমতায় গিয়ে কে কোন মন্ত্রণালয় নেবে তা নিয়ে ফলদায়ক আলোচনার জন্য অনেকে গোপন প্রেমিকার সঙ্গে ম্যারাথন বৈঠকে বসতে আরম্ভ করল। ইতোমধ্যে ১/১১-এর ট্রেন বগিচ্যুত হয়ে পড়ল। দুর্নীতি দমন কমিশন, এনএসআই, ডিজিএফআই, ডিবি, সিআইডি, থানা-পুলিশসহ ১/১১-এর দালালরা শুরু করল তান্ডব। তারা প্রথমেই হানা দিতে আরম্ভ করল ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী, আমলা, কামলা, গুন্ডাপান্ডা থেকে শুরু করে উঁচুতলার কলগার্লদের আস্তানায়। ফলে শুরু হলো কান্নার রোল।

দুর্ভাগাদের কান্নাকে উপভোগ করার জন্য ১/১১-এর কুশীলবরা বেশ কয়েকটি নতুন গান রচনা করল। এসব গানের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর গান ছিল দুদক বা দুর্নীতি দমন কমিশনের গান। গানটি অনেকটা র‌্যাপ সংগীতের মতো এবং একজন কিম্ভূতকিমাকার মডেল ম্যাবিও পুজোর গডফাদার উপন্যাসের খলনায়কের মতো এমনভাবে নেচেগেয়ে লোকজনকে ভয় দেখাতে আরম্ভ করল, যার ফলে দুদকের নাম শুনলেই ১/১১-এর সময় বেশির ভাগ মানুষ জ্ঞান হারাতেন। দুদক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্তাব্যক্তি এবং কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করল এবং দুর্নীতিবাজদের তালিকা তৈরি করে পত্রিকায় প্রকাশ করল। দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে বিনা মেঘে বজ্রপাত শুরু হলো। দুর্বল চিত্তের লোকজন হাউমাউ করে কাঁদল এবং তাদের হাত-পা ঠকর ঠকর করে কাঁপতে আরম্ভ করল। ভয়জনিত সব শারীরিক সমস্যা যক্ষ্মা, কলেরা বা লুজ মোশন, হার্টের ব্যামো, ডায়াবেটিস বা ঘন ঘন মূত্র ত্যাগের ব্যামোসহ স্মৃতিভ্রমজনিত রোগীদের দ্বারা হাসপাতাল ভরে গেল। অভিমানী শ্রেণির লোকেরা গাল ফুলিয়ে কান্না শুরু করল। আর কৌঁসুলিরা দফারফার জন্য দেনদরবার শুরু করে দিল। এক লোক ভয়ে দেশ ছেড়ে পালাল।

উল্লিখিত অবস্থায় আমিও প্রমাদ গুনলাম। খুব বেশি ভয় পেলাম না বটে, কিন্তু মনের অজান্তে এমন কিছু আমার শরীর-মনে ঘটতে থাকল, আমি কাজের যে স্পৃহা, তা হারিয়ে ফেললাম। ডাক্তার-কবিরাজ-বৈদ্য দেখালাম। কোনো ফল হলো না। কেউ কেউ বলল, আপনাকে বাণ মেরেছে অথবা কালো জাদু করেছে। তাদের কথা শুনে প্রথমে মাথাব্যথা, তারপর পেটব্যথা এবং চূড়ান্তরূপে কলেরার কবলে পড়ে হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে বিদেশে গেলাম। বিমানবন্দর পাড়ি দিয়ে তওবা করলাম-আর ফিরব না এই দেশে। কিন্তু দুই সপ্তাহ না যেতেই দেশপ্রেমের মোহ, ব্যবসাবাণিজ্যের টান এবং হোম সিকনেস আমায় পেয়ে বসল এবং সম্ভবত সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝিতে দেশে ফিরে এলাম।

দেশে ফেরার পর পুরনো রোগ আবার পেয়ে বসল। বিএনপির সর্বনাশ ঘটিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর তখন তুমুল তান্ডব চলছে। মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল মতিন নামের একজন ভদ্রলোক ছিলেন, তিনি হঠাৎ এক দিন বলে বসলেন, আমরা আর চুনোপুঁটি ধরব না- এবার রাঘববোয়াল ধরব। আমি আন্দাজ করলাম, মাইনাস টু চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। বিভিন্ন অফিস-আদালতে যৌথ বাহিনী হানা দিচ্ছে, যাকে ইচ্ছা তাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে এবং শুনতে পাচ্ছি, ধরার পর প্রথম থেরাপিতেই অনেকের আয়ু অর্ধেক হয়ে যাচ্ছে। এসব শুনে আমার গলা শুকাতে লাগল। লিটার লিটার পানি খাই তাই জলবিয়োগ করি; কিন্তু শুকনো গলা কিছুতেই ভেজাতে পারি না। একজন বললেন, তোমার বোধহয় ডায়াবেটিস হয়েছে। যাও বারডেমে গিয়ে একটু চেকআপ করিয়ে নাও।

ঘটনার দিন আমি বারডেমে গেলাম। ডাক্তার বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন; কিন্তু কোনো সমস্যা দেখতে পেলেন না। উঠে আসার সময় বললেন, আসুন তো আপনার প্রেশারটা আবার একটু মাপি। তিনি আমার হাতে প্রেশার মাপার যন্ত্র লাগালেন। তারপর হাসিমুখে কিছু একটা বলতে গিয়ে হঠাৎ চোখ কপালে তুললেন। প্রেশার মাপার সময় আমি অফিস থেকে একটি ফোন পেলাম। আমাকে জানানো হলো যে, যৌথ বাহিনী অফিসে ঢুকেছে। ফাইলপত্র ওলটপালট করছে। সবাইকে বকাঝকা করছে এবং আমাকে খুঁজছে। আমি শুধু শুনছিলাম এবং এসব শুনে আমার প্রেশার কততে উঠেছিল বলতে পারব না। তবে ডাক্তার ভয়ে হাত থেকে প্রেশার মাপার যন্ত্র খুলে জিজ্ঞাসা করলেন, এতক্ষণ তো সবই ভালো ছিল। হঠাৎ এমন কী হলো? আমি তাকে সবিস্তারে খুলে বললাম।

আমাকে ধরে নেওয়া হলো বেইলি রোডের একটি অফিসে। ড. কামাল হোসেন সাহেবের বাসার ঠিক উল্টো দিকের একটি দোতলা বাড়ি। পরে জেনেছিলাম সেটি এনএসআই-এর একটি অফিস। আমাকে নিচতলার একটি রুমে অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখা হলো। তৃষ্ণা-ক্ষুধায় আমার প্রাণ তখন ওষ্ঠাগত; কিন্তু কাউকে কিছু বলার সাহস হচ্ছিল না। যারা ঘোরাফেরা করছিল, তাদের চোখ দিয়ে মনে হয় আগুন বের হচ্ছিল। আর সেই চোখ যখন আমার দিকে পড়ছিল তখন মনে হচ্ছিল- দশ ব্যাটারি লাইটের আলো আমার চোখের ওপর ফেলা হচ্ছে। আমি বারবার চেষ্টা করে নিজের নাম আর বাবার নাম মনে করার চেষ্টা করলাম এবং ক্ষণে ক্ষণে দোয়া ইউনুস পড়ার চেষ্টা করলাম। আমি যখন দোয়া ইউনুস ভুলতে বসেছি ঠিক তখন দু-তিনজন লোক আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য এলো, তারা ইন্সপেক্টর পর্র্যায়ের কর্তা ছিলেন হয়তো। বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক বিষয়- হুমকি-ধমকি ইত্যাদি ছাড়া তারা কিছুই করতে পারল না। উল্টো আমার কথাবার্তা শুনে হতোদ্যম হয়ে আমাকে দোতলার বড় কর্তার রুমে নিয়ে গেলেন। বড় কর্তা সৌম্য দর্শন প্রকৃতির মানুষ ছিলেন এবং চেয়ার থেকে দাঁড়িয়ে আমায় অভ্যর্থনা জানালেন। তারপর বললেন, চা না কফি। আমি বললাম, একটা বিস্কুট এবং এক গ্লাস পানি। তিনি সবকিছু বুঝলেন এবং আমাকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেন। প্রায় ঘণ্টা দুয়েক বন্ধুত্বের ছলে আলাপ-আলোচনা করেও তিনি কিছুই বের করতে পারলেন না। এরপর তিনি সত্যিই আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইলেন এবং তার উত্তরায় বাসায় আমাকে দাওয়াত দিলেন। ঘরোয়া পরিবেশে ভদ্রলোক আমাকে যা বললেন, তা শুনে আমার চক্ষু চড়ক গাছ হওয়ার উপক্রম। প্রথমত, তিনি বললেন, আমার জনৈক রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বীর নিকটাত্মীয় সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। সুতরাং তাদের কথা মতোই আমার বিরুদ্ধে তৎপরতা চালানো হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, তাদের মনে হয়েছে আমি তুলনামূলক সৎ এবং ব্যবসাবাণিজ্য বুঝি। তারা আমার কাছে কয়েকজন অসৎ ব্যবসায়ীর ঠিকানা চাইল এবং কীভাবে ওইসব ব্যবসায়ীকে কাবু করা যায় সেই পরামর্শ চাইল। তারা খুব আক্ষেপ করে বলল যে, গত কয়েক মাসে অনেকেই বড় বড় রুই-কাতলা শিকার করতে পারেনি। তাদের সন্দেহ- সময় হয়তো বেশি নেই। সুতরাং তারা ঝটপট কিছু করতে চায়। তাদের কথা শুনে আমার হৃদকম্পন বেড়ে গেল। আমি আমার সম্ভাব্য বিপদ টের পেলাম। ফলে সর্বোচ্চ মেধা-যোগ্যতা-বাকপটুতা ও কৌশল ব্যবহার করে সে রাতে উত্তরা থেকে অক্ষত ফিরলাম এবং পরবর্তী কয়েক মাসে পাতায় পাতায় হেঁটে পরিস্থিতি সামাল দিলাম। উল্লিখিত ঘটনার পর বহু বছর চলে গেছে। ১/১১ নিয়ে বহুজনে বহু কথা বলেছেন এবং আগামীতে আরও একটি ১/১১-এর ভয় অনেকেই দেখাচ্ছেন। আমি যখন ওইসব কথা শুনি তখন অন্যসব আশঙ্কা বাদ দিয়ে আমার কেবল সেই ১/১১-এর কথা মনে পড়ে। চলমান সময় আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি, ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা বাজাসহ অর্থনীতিতে যে কান্নার রোল শুরু হয়েছে তা শুনে আপনারা কী মনে করেন জানি না- তবে আমি ঘরপোড়া গরুর মতো সিঁদুরে মেঘ দেখেই আতঙ্কে কাঁপছি।  

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়
রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান
স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা
জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার
কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই
যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই সপ্তাহে ৫০০ কোটির মাইলফলক ‘কান্তারা চ্যাপ্টার ওয়ান’র
মাত্র দুই সপ্তাহে ৫০০ কোটির মাইলফলক ‘কান্তারা চ্যাপ্টার ওয়ান’র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু
হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি
মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ
হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম
হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ
শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস