শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে আগে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলে নিই। ঘটনাটি ১/১১-এর সময়কালের। আমি তখন মোটামুটি মধ্যম স্তরের একজন ব্যবসায়ী। আওয়ামী লীগ করি- দলের প্রয়োজনে টুকটাক সাহায্য এবং দলীয় মনোনয়ন লাভের জন্য চেষ্টা-তদবিরের পাশাপাশি নিয়মিত নির্বাচনি এলাকায় গিয়ে তৃণমূলে প্রচার-প্রচারণা চালাই। আমার যে বয়স সে কারণে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে দার্শনিক চিন্তা অথবা বিএনপির ক্ষমতা ছাড়ার পর ১/১১-এর মতো কোনো কিছু ঘটতে পারে তা স্বপ্নেও কল্পনা করিনি। তো প্রথম যখন ১/১১-এর সরকার শপথ নিল এবং আওয়ামী লীগ নেতারা অতি উৎসাহে বঙ্গভবন গিয়ে মনের আনন্দে আবোলতাবোল বললেন- তখনো আমার মাথায় ভিন্নতর কিছু ঢোকেনি। বরং কীভাবে বঙ্গভবনে ঢোকা যায় তা আগে না জানার জন্য বেশ আফসোস করতে লাগলাম।

১/১১-এর সরকার ক্ষমতায় এসেই শুরু করল মহা হম্বিতম্বি। দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য তারা রীতিমতো জিহাদ ঘোষণা করল। তাদের জিহাদি খড়গ যখন বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ওপর পড়ল তখন আওয়ামী লীগের মেকিচাপা উচ্ছ্বাস। তারা বগল বাজাতে আরম্ভ করল এবং ক্ষমতায় গিয়ে কে কোন মন্ত্রণালয় নেবে তা নিয়ে ফলদায়ক আলোচনার জন্য অনেকে গোপন প্রেমিকার সঙ্গে ম্যারাথন বৈঠকে বসতে আরম্ভ করল। ইতোমধ্যে ১/১১-এর ট্রেন বগিচ্যুত হয়ে পড়ল। দুর্নীতি দমন কমিশন, এনএসআই, ডিজিএফআই, ডিবি, সিআইডি, থানা-পুলিশসহ ১/১১-এর দালালরা শুরু করল তান্ডব। তারা প্রথমেই হানা দিতে আরম্ভ করল ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী, আমলা, কামলা, গুন্ডাপান্ডা থেকে শুরু করে উঁচুতলার কলগার্লদের আস্তানায়। ফলে শুরু হলো কান্নার রোল।

দুর্ভাগাদের কান্নাকে উপভোগ করার জন্য ১/১১-এর কুশীলবরা বেশ কয়েকটি নতুন গান রচনা করল। এসব গানের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর গান ছিল দুদক বা দুর্নীতি দমন কমিশনের গান। গানটি অনেকটা র‌্যাপ সংগীতের মতো এবং একজন কিম্ভূতকিমাকার মডেল ম্যাবিও পুজোর গডফাদার উপন্যাসের খলনায়কের মতো এমনভাবে নেচেগেয়ে লোকজনকে ভয় দেখাতে আরম্ভ করল, যার ফলে দুদকের নাম শুনলেই ১/১১-এর সময় বেশির ভাগ মানুষ জ্ঞান হারাতেন। দুদক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্তাব্যক্তি এবং কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করল এবং দুর্নীতিবাজদের তালিকা তৈরি করে পত্রিকায় প্রকাশ করল। দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে বিনা মেঘে বজ্রপাত শুরু হলো। দুর্বল চিত্তের লোকজন হাউমাউ করে কাঁদল এবং তাদের হাত-পা ঠকর ঠকর করে কাঁপতে আরম্ভ করল। ভয়জনিত সব শারীরিক সমস্যা যক্ষ্মা, কলেরা বা লুজ মোশন, হার্টের ব্যামো, ডায়াবেটিস বা ঘন ঘন মূত্র ত্যাগের ব্যামোসহ স্মৃতিভ্রমজনিত রোগীদের দ্বারা হাসপাতাল ভরে গেল। অভিমানী শ্রেণির লোকেরা গাল ফুলিয়ে কান্না শুরু করল। আর কৌঁসুলিরা দফারফার জন্য দেনদরবার শুরু করে দিল। এক লোক ভয়ে দেশ ছেড়ে পালাল।

উল্লিখিত অবস্থায় আমিও প্রমাদ গুনলাম। খুব বেশি ভয় পেলাম না বটে, কিন্তু মনের অজান্তে এমন কিছু আমার শরীর-মনে ঘটতে থাকল, আমি কাজের যে স্পৃহা, তা হারিয়ে ফেললাম। ডাক্তার-কবিরাজ-বৈদ্য দেখালাম। কোনো ফল হলো না। কেউ কেউ বলল, আপনাকে বাণ মেরেছে অথবা কালো জাদু করেছে। তাদের কথা শুনে প্রথমে মাথাব্যথা, তারপর পেটব্যথা এবং চূড়ান্তরূপে কলেরার কবলে পড়ে হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে বিদেশে গেলাম। বিমানবন্দর পাড়ি দিয়ে তওবা করলাম-আর ফিরব না এই দেশে। কিন্তু দুই সপ্তাহ না যেতেই দেশপ্রেমের মোহ, ব্যবসাবাণিজ্যের টান এবং হোম সিকনেস আমায় পেয়ে বসল এবং সম্ভবত সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝিতে দেশে ফিরে এলাম।

দেশে ফেরার পর পুরনো রোগ আবার পেয়ে বসল। বিএনপির সর্বনাশ ঘটিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর তখন তুমুল তান্ডব চলছে। মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল মতিন নামের একজন ভদ্রলোক ছিলেন, তিনি হঠাৎ এক দিন বলে বসলেন, আমরা আর চুনোপুঁটি ধরব না- এবার রাঘববোয়াল ধরব। আমি আন্দাজ করলাম, মাইনাস টু চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। বিভিন্ন অফিস-আদালতে যৌথ বাহিনী হানা দিচ্ছে, যাকে ইচ্ছা তাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে এবং শুনতে পাচ্ছি, ধরার পর প্রথম থেরাপিতেই অনেকের আয়ু অর্ধেক হয়ে যাচ্ছে। এসব শুনে আমার গলা শুকাতে লাগল। লিটার লিটার পানি খাই তাই জলবিয়োগ করি; কিন্তু শুকনো গলা কিছুতেই ভেজাতে পারি না। একজন বললেন, তোমার বোধহয় ডায়াবেটিস হয়েছে। যাও বারডেমে গিয়ে একটু চেকআপ করিয়ে নাও।

ঘটনার দিন আমি বারডেমে গেলাম। ডাক্তার বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন; কিন্তু কোনো সমস্যা দেখতে পেলেন না। উঠে আসার সময় বললেন, আসুন তো আপনার প্রেশারটা আবার একটু মাপি। তিনি আমার হাতে প্রেশার মাপার যন্ত্র লাগালেন। তারপর হাসিমুখে কিছু একটা বলতে গিয়ে হঠাৎ চোখ কপালে তুললেন। প্রেশার মাপার সময় আমি অফিস থেকে একটি ফোন পেলাম। আমাকে জানানো হলো যে, যৌথ বাহিনী অফিসে ঢুকেছে। ফাইলপত্র ওলটপালট করছে। সবাইকে বকাঝকা করছে এবং আমাকে খুঁজছে। আমি শুধু শুনছিলাম এবং এসব শুনে আমার প্রেশার কততে উঠেছিল বলতে পারব না। তবে ডাক্তার ভয়ে হাত থেকে প্রেশার মাপার যন্ত্র খুলে জিজ্ঞাসা করলেন, এতক্ষণ তো সবই ভালো ছিল। হঠাৎ এমন কী হলো? আমি তাকে সবিস্তারে খুলে বললাম।

আমাকে ধরে নেওয়া হলো বেইলি রোডের একটি অফিসে। ড. কামাল হোসেন সাহেবের বাসার ঠিক উল্টো দিকের একটি দোতলা বাড়ি। পরে জেনেছিলাম সেটি এনএসআই-এর একটি অফিস। আমাকে নিচতলার একটি রুমে অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখা হলো। তৃষ্ণা-ক্ষুধায় আমার প্রাণ তখন ওষ্ঠাগত; কিন্তু কাউকে কিছু বলার সাহস হচ্ছিল না। যারা ঘোরাফেরা করছিল, তাদের চোখ দিয়ে মনে হয় আগুন বের হচ্ছিল। আর সেই চোখ যখন আমার দিকে পড়ছিল তখন মনে হচ্ছিল- দশ ব্যাটারি লাইটের আলো আমার চোখের ওপর ফেলা হচ্ছে। আমি বারবার চেষ্টা করে নিজের নাম আর বাবার নাম মনে করার চেষ্টা করলাম এবং ক্ষণে ক্ষণে দোয়া ইউনুস পড়ার চেষ্টা করলাম। আমি যখন দোয়া ইউনুস ভুলতে বসেছি ঠিক তখন দু-তিনজন লোক আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য এলো, তারা ইন্সপেক্টর পর্র্যায়ের কর্তা ছিলেন হয়তো। বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক বিষয়- হুমকি-ধমকি ইত্যাদি ছাড়া তারা কিছুই করতে পারল না। উল্টো আমার কথাবার্তা শুনে হতোদ্যম হয়ে আমাকে দোতলার বড় কর্তার রুমে নিয়ে গেলেন। বড় কর্তা সৌম্য দর্শন প্রকৃতির মানুষ ছিলেন এবং চেয়ার থেকে দাঁড়িয়ে আমায় অভ্যর্থনা জানালেন। তারপর বললেন, চা না কফি। আমি বললাম, একটা বিস্কুট এবং এক গ্লাস পানি। তিনি সবকিছু বুঝলেন এবং আমাকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেন। প্রায় ঘণ্টা দুয়েক বন্ধুত্বের ছলে আলাপ-আলোচনা করেও তিনি কিছুই বের করতে পারলেন না। এরপর তিনি সত্যিই আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইলেন এবং তার উত্তরায় বাসায় আমাকে দাওয়াত দিলেন। ঘরোয়া পরিবেশে ভদ্রলোক আমাকে যা বললেন, তা শুনে আমার চক্ষু চড়ক গাছ হওয়ার উপক্রম। প্রথমত, তিনি বললেন, আমার জনৈক রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বীর নিকটাত্মীয় সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। সুতরাং তাদের কথা মতোই আমার বিরুদ্ধে তৎপরতা চালানো হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, তাদের মনে হয়েছে আমি তুলনামূলক সৎ এবং ব্যবসাবাণিজ্য বুঝি। তারা আমার কাছে কয়েকজন অসৎ ব্যবসায়ীর ঠিকানা চাইল এবং কীভাবে ওইসব ব্যবসায়ীকে কাবু করা যায় সেই পরামর্শ চাইল। তারা খুব আক্ষেপ করে বলল যে, গত কয়েক মাসে অনেকেই বড় বড় রুই-কাতলা শিকার করতে পারেনি। তাদের সন্দেহ- সময় হয়তো বেশি নেই। সুতরাং তারা ঝটপট কিছু করতে চায়। তাদের কথা শুনে আমার হৃদকম্পন বেড়ে গেল। আমি আমার সম্ভাব্য বিপদ টের পেলাম। ফলে সর্বোচ্চ মেধা-যোগ্যতা-বাকপটুতা ও কৌশল ব্যবহার করে সে রাতে উত্তরা থেকে অক্ষত ফিরলাম এবং পরবর্তী কয়েক মাসে পাতায় পাতায় হেঁটে পরিস্থিতি সামাল দিলাম। উল্লিখিত ঘটনার পর বহু বছর চলে গেছে। ১/১১ নিয়ে বহুজনে বহু কথা বলেছেন এবং আগামীতে আরও একটি ১/১১-এর ভয় অনেকেই দেখাচ্ছেন। আমি যখন ওইসব কথা শুনি তখন অন্যসব আশঙ্কা বাদ দিয়ে আমার কেবল সেই ১/১১-এর কথা মনে পড়ে। চলমান সময় আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি, ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা বাজাসহ অর্থনীতিতে যে কান্নার রোল শুরু হয়েছে তা শুনে আপনারা কী মনে করেন জানি না- তবে আমি ঘরপোড়া গরুর মতো সিঁদুরে মেঘ দেখেই আতঙ্কে কাঁপছি।  

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে