শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে আগে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলে নিই। ঘটনাটি ১/১১-এর সময়কালের। আমি তখন মোটামুটি মধ্যম স্তরের একজন ব্যবসায়ী। আওয়ামী লীগ করি- দলের প্রয়োজনে টুকটাক সাহায্য এবং দলীয় মনোনয়ন লাভের জন্য চেষ্টা-তদবিরের পাশাপাশি নিয়মিত নির্বাচনি এলাকায় গিয়ে তৃণমূলে প্রচার-প্রচারণা চালাই। আমার যে বয়স সে কারণে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে দার্শনিক চিন্তা অথবা বিএনপির ক্ষমতা ছাড়ার পর ১/১১-এর মতো কোনো কিছু ঘটতে পারে তা স্বপ্নেও কল্পনা করিনি। তো প্রথম যখন ১/১১-এর সরকার শপথ নিল এবং আওয়ামী লীগ নেতারা অতি উৎসাহে বঙ্গভবন গিয়ে মনের আনন্দে আবোলতাবোল বললেন- তখনো আমার মাথায় ভিন্নতর কিছু ঢোকেনি। বরং কীভাবে বঙ্গভবনে ঢোকা যায় তা আগে না জানার জন্য বেশ আফসোস করতে লাগলাম।

১/১১-এর সরকার ক্ষমতায় এসেই শুরু করল মহা হম্বিতম্বি। দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য তারা রীতিমতো জিহাদ ঘোষণা করল। তাদের জিহাদি খড়গ যখন বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ওপর পড়ল তখন আওয়ামী লীগের মেকিচাপা উচ্ছ্বাস। তারা বগল বাজাতে আরম্ভ করল এবং ক্ষমতায় গিয়ে কে কোন মন্ত্রণালয় নেবে তা নিয়ে ফলদায়ক আলোচনার জন্য অনেকে গোপন প্রেমিকার সঙ্গে ম্যারাথন বৈঠকে বসতে আরম্ভ করল। ইতোমধ্যে ১/১১-এর ট্রেন বগিচ্যুত হয়ে পড়ল। দুর্নীতি দমন কমিশন, এনএসআই, ডিজিএফআই, ডিবি, সিআইডি, থানা-পুলিশসহ ১/১১-এর দালালরা শুরু করল তান্ডব। তারা প্রথমেই হানা দিতে আরম্ভ করল ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী, আমলা, কামলা, গুন্ডাপান্ডা থেকে শুরু করে উঁচুতলার কলগার্লদের আস্তানায়। ফলে শুরু হলো কান্নার রোল।

দুর্ভাগাদের কান্নাকে উপভোগ করার জন্য ১/১১-এর কুশীলবরা বেশ কয়েকটি নতুন গান রচনা করল। এসব গানের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর গান ছিল দুদক বা দুর্নীতি দমন কমিশনের গান। গানটি অনেকটা র‌্যাপ সংগীতের মতো এবং একজন কিম্ভূতকিমাকার মডেল ম্যাবিও পুজোর গডফাদার উপন্যাসের খলনায়কের মতো এমনভাবে নেচেগেয়ে লোকজনকে ভয় দেখাতে আরম্ভ করল, যার ফলে দুদকের নাম শুনলেই ১/১১-এর সময় বেশির ভাগ মানুষ জ্ঞান হারাতেন। দুদক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্তাব্যক্তি এবং কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করল এবং দুর্নীতিবাজদের তালিকা তৈরি করে পত্রিকায় প্রকাশ করল। দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে বিনা মেঘে বজ্রপাত শুরু হলো। দুর্বল চিত্তের লোকজন হাউমাউ করে কাঁদল এবং তাদের হাত-পা ঠকর ঠকর করে কাঁপতে আরম্ভ করল। ভয়জনিত সব শারীরিক সমস্যা যক্ষ্মা, কলেরা বা লুজ মোশন, হার্টের ব্যামো, ডায়াবেটিস বা ঘন ঘন মূত্র ত্যাগের ব্যামোসহ স্মৃতিভ্রমজনিত রোগীদের দ্বারা হাসপাতাল ভরে গেল। অভিমানী শ্রেণির লোকেরা গাল ফুলিয়ে কান্না শুরু করল। আর কৌঁসুলিরা দফারফার জন্য দেনদরবার শুরু করে দিল। এক লোক ভয়ে দেশ ছেড়ে পালাল।

উল্লিখিত অবস্থায় আমিও প্রমাদ গুনলাম। খুব বেশি ভয় পেলাম না বটে, কিন্তু মনের অজান্তে এমন কিছু আমার শরীর-মনে ঘটতে থাকল, আমি কাজের যে স্পৃহা, তা হারিয়ে ফেললাম। ডাক্তার-কবিরাজ-বৈদ্য দেখালাম। কোনো ফল হলো না। কেউ কেউ বলল, আপনাকে বাণ মেরেছে অথবা কালো জাদু করেছে। তাদের কথা শুনে প্রথমে মাথাব্যথা, তারপর পেটব্যথা এবং চূড়ান্তরূপে কলেরার কবলে পড়ে হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে বিদেশে গেলাম। বিমানবন্দর পাড়ি দিয়ে তওবা করলাম-আর ফিরব না এই দেশে। কিন্তু দুই সপ্তাহ না যেতেই দেশপ্রেমের মোহ, ব্যবসাবাণিজ্যের টান এবং হোম সিকনেস আমায় পেয়ে বসল এবং সম্ভবত সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝিতে দেশে ফিরে এলাম।

দেশে ফেরার পর পুরনো রোগ আবার পেয়ে বসল। বিএনপির সর্বনাশ ঘটিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর তখন তুমুল তান্ডব চলছে। মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল মতিন নামের একজন ভদ্রলোক ছিলেন, তিনি হঠাৎ এক দিন বলে বসলেন, আমরা আর চুনোপুঁটি ধরব না- এবার রাঘববোয়াল ধরব। আমি আন্দাজ করলাম, মাইনাস টু চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। বিভিন্ন অফিস-আদালতে যৌথ বাহিনী হানা দিচ্ছে, যাকে ইচ্ছা তাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে এবং শুনতে পাচ্ছি, ধরার পর প্রথম থেরাপিতেই অনেকের আয়ু অর্ধেক হয়ে যাচ্ছে। এসব শুনে আমার গলা শুকাতে লাগল। লিটার লিটার পানি খাই তাই জলবিয়োগ করি; কিন্তু শুকনো গলা কিছুতেই ভেজাতে পারি না। একজন বললেন, তোমার বোধহয় ডায়াবেটিস হয়েছে। যাও বারডেমে গিয়ে একটু চেকআপ করিয়ে নাও।

ঘটনার দিন আমি বারডেমে গেলাম। ডাক্তার বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন; কিন্তু কোনো সমস্যা দেখতে পেলেন না। উঠে আসার সময় বললেন, আসুন তো আপনার প্রেশারটা আবার একটু মাপি। তিনি আমার হাতে প্রেশার মাপার যন্ত্র লাগালেন। তারপর হাসিমুখে কিছু একটা বলতে গিয়ে হঠাৎ চোখ কপালে তুললেন। প্রেশার মাপার সময় আমি অফিস থেকে একটি ফোন পেলাম। আমাকে জানানো হলো যে, যৌথ বাহিনী অফিসে ঢুকেছে। ফাইলপত্র ওলটপালট করছে। সবাইকে বকাঝকা করছে এবং আমাকে খুঁজছে। আমি শুধু শুনছিলাম এবং এসব শুনে আমার প্রেশার কততে উঠেছিল বলতে পারব না। তবে ডাক্তার ভয়ে হাত থেকে প্রেশার মাপার যন্ত্র খুলে জিজ্ঞাসা করলেন, এতক্ষণ তো সবই ভালো ছিল। হঠাৎ এমন কী হলো? আমি তাকে সবিস্তারে খুলে বললাম।

আমাকে ধরে নেওয়া হলো বেইলি রোডের একটি অফিসে। ড. কামাল হোসেন সাহেবের বাসার ঠিক উল্টো দিকের একটি দোতলা বাড়ি। পরে জেনেছিলাম সেটি এনএসআই-এর একটি অফিস। আমাকে নিচতলার একটি রুমে অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখা হলো। তৃষ্ণা-ক্ষুধায় আমার প্রাণ তখন ওষ্ঠাগত; কিন্তু কাউকে কিছু বলার সাহস হচ্ছিল না। যারা ঘোরাফেরা করছিল, তাদের চোখ দিয়ে মনে হয় আগুন বের হচ্ছিল। আর সেই চোখ যখন আমার দিকে পড়ছিল তখন মনে হচ্ছিল- দশ ব্যাটারি লাইটের আলো আমার চোখের ওপর ফেলা হচ্ছে। আমি বারবার চেষ্টা করে নিজের নাম আর বাবার নাম মনে করার চেষ্টা করলাম এবং ক্ষণে ক্ষণে দোয়া ইউনুস পড়ার চেষ্টা করলাম। আমি যখন দোয়া ইউনুস ভুলতে বসেছি ঠিক তখন দু-তিনজন লোক আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য এলো, তারা ইন্সপেক্টর পর্র্যায়ের কর্তা ছিলেন হয়তো। বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক বিষয়- হুমকি-ধমকি ইত্যাদি ছাড়া তারা কিছুই করতে পারল না। উল্টো আমার কথাবার্তা শুনে হতোদ্যম হয়ে আমাকে দোতলার বড় কর্তার রুমে নিয়ে গেলেন। বড় কর্তা সৌম্য দর্শন প্রকৃতির মানুষ ছিলেন এবং চেয়ার থেকে দাঁড়িয়ে আমায় অভ্যর্থনা জানালেন। তারপর বললেন, চা না কফি। আমি বললাম, একটা বিস্কুট এবং এক গ্লাস পানি। তিনি সবকিছু বুঝলেন এবং আমাকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেন। প্রায় ঘণ্টা দুয়েক বন্ধুত্বের ছলে আলাপ-আলোচনা করেও তিনি কিছুই বের করতে পারলেন না। এরপর তিনি সত্যিই আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইলেন এবং তার উত্তরায় বাসায় আমাকে দাওয়াত দিলেন। ঘরোয়া পরিবেশে ভদ্রলোক আমাকে যা বললেন, তা শুনে আমার চক্ষু চড়ক গাছ হওয়ার উপক্রম। প্রথমত, তিনি বললেন, আমার জনৈক রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বীর নিকটাত্মীয় সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। সুতরাং তাদের কথা মতোই আমার বিরুদ্ধে তৎপরতা চালানো হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, তাদের মনে হয়েছে আমি তুলনামূলক সৎ এবং ব্যবসাবাণিজ্য বুঝি। তারা আমার কাছে কয়েকজন অসৎ ব্যবসায়ীর ঠিকানা চাইল এবং কীভাবে ওইসব ব্যবসায়ীকে কাবু করা যায় সেই পরামর্শ চাইল। তারা খুব আক্ষেপ করে বলল যে, গত কয়েক মাসে অনেকেই বড় বড় রুই-কাতলা শিকার করতে পারেনি। তাদের সন্দেহ- সময় হয়তো বেশি নেই। সুতরাং তারা ঝটপট কিছু করতে চায়। তাদের কথা শুনে আমার হৃদকম্পন বেড়ে গেল। আমি আমার সম্ভাব্য বিপদ টের পেলাম। ফলে সর্বোচ্চ মেধা-যোগ্যতা-বাকপটুতা ও কৌশল ব্যবহার করে সে রাতে উত্তরা থেকে অক্ষত ফিরলাম এবং পরবর্তী কয়েক মাসে পাতায় পাতায় হেঁটে পরিস্থিতি সামাল দিলাম। উল্লিখিত ঘটনার পর বহু বছর চলে গেছে। ১/১১ নিয়ে বহুজনে বহু কথা বলেছেন এবং আগামীতে আরও একটি ১/১১-এর ভয় অনেকেই দেখাচ্ছেন। আমি যখন ওইসব কথা শুনি তখন অন্যসব আশঙ্কা বাদ দিয়ে আমার কেবল সেই ১/১১-এর কথা মনে পড়ে। চলমান সময় আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি, ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা বাজাসহ অর্থনীতিতে যে কান্নার রোল শুরু হয়েছে তা শুনে আপনারা কী মনে করেন জানি না- তবে আমি ঘরপোড়া গরুর মতো সিঁদুরে মেঘ দেখেই আতঙ্কে কাঁপছি।  

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা