শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা! অর্থনীতিতে কান্নার রোল!

ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে আগে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলে নিই। ঘটনাটি ১/১১-এর সময়কালের। আমি তখন মোটামুটি মধ্যম স্তরের একজন ব্যবসায়ী। আওয়ামী লীগ করি- দলের প্রয়োজনে টুকটাক সাহায্য এবং দলীয় মনোনয়ন লাভের জন্য চেষ্টা-তদবিরের পাশাপাশি নিয়মিত নির্বাচনি এলাকায় গিয়ে তৃণমূলে প্রচার-প্রচারণা চালাই। আমার যে বয়স সে কারণে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে দার্শনিক চিন্তা অথবা বিএনপির ক্ষমতা ছাড়ার পর ১/১১-এর মতো কোনো কিছু ঘটতে পারে তা স্বপ্নেও কল্পনা করিনি। তো প্রথম যখন ১/১১-এর সরকার শপথ নিল এবং আওয়ামী লীগ নেতারা অতি উৎসাহে বঙ্গভবন গিয়ে মনের আনন্দে আবোলতাবোল বললেন- তখনো আমার মাথায় ভিন্নতর কিছু ঢোকেনি। বরং কীভাবে বঙ্গভবনে ঢোকা যায় তা আগে না জানার জন্য বেশ আফসোস করতে লাগলাম।

১/১১-এর সরকার ক্ষমতায় এসেই শুরু করল মহা হম্বিতম্বি। দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য তারা রীতিমতো জিহাদ ঘোষণা করল। তাদের জিহাদি খড়গ যখন বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ওপর পড়ল তখন আওয়ামী লীগের মেকিচাপা উচ্ছ্বাস। তারা বগল বাজাতে আরম্ভ করল এবং ক্ষমতায় গিয়ে কে কোন মন্ত্রণালয় নেবে তা নিয়ে ফলদায়ক আলোচনার জন্য অনেকে গোপন প্রেমিকার সঙ্গে ম্যারাথন বৈঠকে বসতে আরম্ভ করল। ইতোমধ্যে ১/১১-এর ট্রেন বগিচ্যুত হয়ে পড়ল। দুর্নীতি দমন কমিশন, এনএসআই, ডিজিএফআই, ডিবি, সিআইডি, থানা-পুলিশসহ ১/১১-এর দালালরা শুরু করল তান্ডব। তারা প্রথমেই হানা দিতে আরম্ভ করল ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী, আমলা, কামলা, গুন্ডাপান্ডা থেকে শুরু করে উঁচুতলার কলগার্লদের আস্তানায়। ফলে শুরু হলো কান্নার রোল।

দুর্ভাগাদের কান্নাকে উপভোগ করার জন্য ১/১১-এর কুশীলবরা বেশ কয়েকটি নতুন গান রচনা করল। এসব গানের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর গান ছিল দুদক বা দুর্নীতি দমন কমিশনের গান। গানটি অনেকটা র‌্যাপ সংগীতের মতো এবং একজন কিম্ভূতকিমাকার মডেল ম্যাবিও পুজোর গডফাদার উপন্যাসের খলনায়কের মতো এমনভাবে নেচেগেয়ে লোকজনকে ভয় দেখাতে আরম্ভ করল, যার ফলে দুদকের নাম শুনলেই ১/১১-এর সময় বেশির ভাগ মানুষ জ্ঞান হারাতেন। দুদক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্তাব্যক্তি এবং কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করল এবং দুর্নীতিবাজদের তালিকা তৈরি করে পত্রিকায় প্রকাশ করল। দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে বিনা মেঘে বজ্রপাত শুরু হলো। দুর্বল চিত্তের লোকজন হাউমাউ করে কাঁদল এবং তাদের হাত-পা ঠকর ঠকর করে কাঁপতে আরম্ভ করল। ভয়জনিত সব শারীরিক সমস্যা যক্ষ্মা, কলেরা বা লুজ মোশন, হার্টের ব্যামো, ডায়াবেটিস বা ঘন ঘন মূত্র ত্যাগের ব্যামোসহ স্মৃতিভ্রমজনিত রোগীদের দ্বারা হাসপাতাল ভরে গেল। অভিমানী শ্রেণির লোকেরা গাল ফুলিয়ে কান্না শুরু করল। আর কৌঁসুলিরা দফারফার জন্য দেনদরবার শুরু করে দিল। এক লোক ভয়ে দেশ ছেড়ে পালাল।

উল্লিখিত অবস্থায় আমিও প্রমাদ গুনলাম। খুব বেশি ভয় পেলাম না বটে, কিন্তু মনের অজান্তে এমন কিছু আমার শরীর-মনে ঘটতে থাকল, আমি কাজের যে স্পৃহা, তা হারিয়ে ফেললাম। ডাক্তার-কবিরাজ-বৈদ্য দেখালাম। কোনো ফল হলো না। কেউ কেউ বলল, আপনাকে বাণ মেরেছে অথবা কালো জাদু করেছে। তাদের কথা শুনে প্রথমে মাথাব্যথা, তারপর পেটব্যথা এবং চূড়ান্তরূপে কলেরার কবলে পড়ে হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবারে বিদেশে গেলাম। বিমানবন্দর পাড়ি দিয়ে তওবা করলাম-আর ফিরব না এই দেশে। কিন্তু দুই সপ্তাহ না যেতেই দেশপ্রেমের মোহ, ব্যবসাবাণিজ্যের টান এবং হোম সিকনেস আমায় পেয়ে বসল এবং সম্ভবত সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝিতে দেশে ফিরে এলাম।

দেশে ফেরার পর পুরনো রোগ আবার পেয়ে বসল। বিএনপির সর্বনাশ ঘটিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর তখন তুমুল তান্ডব চলছে। মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল মতিন নামের একজন ভদ্রলোক ছিলেন, তিনি হঠাৎ এক দিন বলে বসলেন, আমরা আর চুনোপুঁটি ধরব না- এবার রাঘববোয়াল ধরব। আমি আন্দাজ করলাম, মাইনাস টু চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। বিভিন্ন অফিস-আদালতে যৌথ বাহিনী হানা দিচ্ছে, যাকে ইচ্ছা তাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে এবং শুনতে পাচ্ছি, ধরার পর প্রথম থেরাপিতেই অনেকের আয়ু অর্ধেক হয়ে যাচ্ছে। এসব শুনে আমার গলা শুকাতে লাগল। লিটার লিটার পানি খাই তাই জলবিয়োগ করি; কিন্তু শুকনো গলা কিছুতেই ভেজাতে পারি না। একজন বললেন, তোমার বোধহয় ডায়াবেটিস হয়েছে। যাও বারডেমে গিয়ে একটু চেকআপ করিয়ে নাও।

ঘটনার দিন আমি বারডেমে গেলাম। ডাক্তার বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন; কিন্তু কোনো সমস্যা দেখতে পেলেন না। উঠে আসার সময় বললেন, আসুন তো আপনার প্রেশারটা আবার একটু মাপি। তিনি আমার হাতে প্রেশার মাপার যন্ত্র লাগালেন। তারপর হাসিমুখে কিছু একটা বলতে গিয়ে হঠাৎ চোখ কপালে তুললেন। প্রেশার মাপার সময় আমি অফিস থেকে একটি ফোন পেলাম। আমাকে জানানো হলো যে, যৌথ বাহিনী অফিসে ঢুকেছে। ফাইলপত্র ওলটপালট করছে। সবাইকে বকাঝকা করছে এবং আমাকে খুঁজছে। আমি শুধু শুনছিলাম এবং এসব শুনে আমার প্রেশার কততে উঠেছিল বলতে পারব না। তবে ডাক্তার ভয়ে হাত থেকে প্রেশার মাপার যন্ত্র খুলে জিজ্ঞাসা করলেন, এতক্ষণ তো সবই ভালো ছিল। হঠাৎ এমন কী হলো? আমি তাকে সবিস্তারে খুলে বললাম।

আমাকে ধরে নেওয়া হলো বেইলি রোডের একটি অফিসে। ড. কামাল হোসেন সাহেবের বাসার ঠিক উল্টো দিকের একটি দোতলা বাড়ি। পরে জেনেছিলাম সেটি এনএসআই-এর একটি অফিস। আমাকে নিচতলার একটি রুমে অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখা হলো। তৃষ্ণা-ক্ষুধায় আমার প্রাণ তখন ওষ্ঠাগত; কিন্তু কাউকে কিছু বলার সাহস হচ্ছিল না। যারা ঘোরাফেরা করছিল, তাদের চোখ দিয়ে মনে হয় আগুন বের হচ্ছিল। আর সেই চোখ যখন আমার দিকে পড়ছিল তখন মনে হচ্ছিল- দশ ব্যাটারি লাইটের আলো আমার চোখের ওপর ফেলা হচ্ছে। আমি বারবার চেষ্টা করে নিজের নাম আর বাবার নাম মনে করার চেষ্টা করলাম এবং ক্ষণে ক্ষণে দোয়া ইউনুস পড়ার চেষ্টা করলাম। আমি যখন দোয়া ইউনুস ভুলতে বসেছি ঠিক তখন দু-তিনজন লোক আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য এলো, তারা ইন্সপেক্টর পর্র্যায়ের কর্তা ছিলেন হয়তো। বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক বিষয়- হুমকি-ধমকি ইত্যাদি ছাড়া তারা কিছুই করতে পারল না। উল্টো আমার কথাবার্তা শুনে হতোদ্যম হয়ে আমাকে দোতলার বড় কর্তার রুমে নিয়ে গেলেন। বড় কর্তা সৌম্য দর্শন প্রকৃতির মানুষ ছিলেন এবং চেয়ার থেকে দাঁড়িয়ে আমায় অভ্যর্থনা জানালেন। তারপর বললেন, চা না কফি। আমি বললাম, একটা বিস্কুট এবং এক গ্লাস পানি। তিনি সবকিছু বুঝলেন এবং আমাকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেন। প্রায় ঘণ্টা দুয়েক বন্ধুত্বের ছলে আলাপ-আলোচনা করেও তিনি কিছুই বের করতে পারলেন না। এরপর তিনি সত্যিই আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইলেন এবং তার উত্তরায় বাসায় আমাকে দাওয়াত দিলেন। ঘরোয়া পরিবেশে ভদ্রলোক আমাকে যা বললেন, তা শুনে আমার চক্ষু চড়ক গাছ হওয়ার উপক্রম। প্রথমত, তিনি বললেন, আমার জনৈক রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বীর নিকটাত্মীয় সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। সুতরাং তাদের কথা মতোই আমার বিরুদ্ধে তৎপরতা চালানো হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, তাদের মনে হয়েছে আমি তুলনামূলক সৎ এবং ব্যবসাবাণিজ্য বুঝি। তারা আমার কাছে কয়েকজন অসৎ ব্যবসায়ীর ঠিকানা চাইল এবং কীভাবে ওইসব ব্যবসায়ীকে কাবু করা যায় সেই পরামর্শ চাইল। তারা খুব আক্ষেপ করে বলল যে, গত কয়েক মাসে অনেকেই বড় বড় রুই-কাতলা শিকার করতে পারেনি। তাদের সন্দেহ- সময় হয়তো বেশি নেই। সুতরাং তারা ঝটপট কিছু করতে চায়। তাদের কথা শুনে আমার হৃদকম্পন বেড়ে গেল। আমি আমার সম্ভাব্য বিপদ টের পেলাম। ফলে সর্বোচ্চ মেধা-যোগ্যতা-বাকপটুতা ও কৌশল ব্যবহার করে সে রাতে উত্তরা থেকে অক্ষত ফিরলাম এবং পরবর্তী কয়েক মাসে পাতায় পাতায় হেঁটে পরিস্থিতি সামাল দিলাম। উল্লিখিত ঘটনার পর বহু বছর চলে গেছে। ১/১১ নিয়ে বহুজনে বহু কথা বলেছেন এবং আগামীতে আরও একটি ১/১১-এর ভয় অনেকেই দেখাচ্ছেন। আমি যখন ওইসব কথা শুনি তখন অন্যসব আশঙ্কা বাদ দিয়ে আমার কেবল সেই ১/১১-এর কথা মনে পড়ে। চলমান সময় আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি, ব্যবসাবাণিজ্যের বারোটা বাজাসহ অর্থনীতিতে যে কান্নার রোল শুরু হয়েছে তা শুনে আপনারা কী মনে করেন জানি না- তবে আমি ঘরপোড়া গরুর মতো সিঁদুরে মেঘ দেখেই আতঙ্কে কাঁপছি।  

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা