শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪

শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

এমনটি আমি কোনো দিন দেখিনি। কোথাও শুনিনি কিংবা বইপুস্তকে পড়িনি। ইতিহাস-রাজনীতি-আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছি। বহু দেশে গিয়েছি, বহু নাটক-সিনেমা গল্প-উপন্যাস পড়েছি কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যা দেখেছি তা কোথাও দেখিনি। আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে রাজনীতি একটি বিজ্ঞান। এখানে কল্পনা-স্বপ্ন-ধোঁকাবাজি, টাউটারি-বাটপারির কোনো সুযোগ নেই। এখানে বিজ্ঞানের মা হিসেবে পরিচিত অঙ্কের ব্যবহার করতে হয় সবার আগে। তারপর ফিজিক্স বা পদার্থবিদ্যার সূত্র অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হয়। সবার শেষে যোগ হয় রসায়ন বা কেমিস্ট্রি।

অঙ্কের সংখ্যাতত্ত্ব না থাকলে যেমন অঙ্ক করা সম্ভব নয়- তদ্রƒপ রাজনীতির ময়দানে সংখ্যাতত্ত্ব অর্থাৎ ০, ১, ২, ৩ থেকে ৯ পর্যন্ত এবং সেসব সংখ্যার যোগ-বিয়োগ-গুণ ভাগ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা আবশ্যক। প্রথমত রাজনীতিতে আপনি যাদের ওপর আধিপত্য দেখাবেন এবং যাদের পরাজিত করবেন তাদের সংখ্যার সঙ্গে আপনার সংখ্যার একটি গাণিতিক সমীকরণ লাগবে। আপনি যদি অযোগ্য, অথর্ব এবং কম বুদ্ধির এক কোটি লোক জড়ো করেন এবং তাদের একত্র করে গুণ-ভাগ-যোগ-বিয়োগ করেন তবে ফলাফল নিশ্চিত শূন্য। আবার যদি ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজির সঙ্গী-সাথিদের মতো লোকজন আপনার সঙ্গে থাকে তবে প্রতিটি লোকের গুণগত ও সংখ্যাগত মান হবে ৯ এবং প্রতিটি সংখ্যা একটি অপরটির সঙ্গে গুণনিয়ক হিসেবে কাজ করবে অর্থাৎ ৯X৯X৯X৯...। 

উল্লেখিত তথ্য অনুযায়ী সেই আদিকাল থেকে তাবৎ দুনিয়ার রাজনীতির ফলাফল নির্ধারিত হয়ে এসেছে। খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কেবল গুণগত পার্থক্যের জন্য তাদের চেয়ে শত গুণ হাজার গুণ লক্ষ গুণ কিংবা কোটি মানুষকে পরাজিত করেছে- তারপর পরাজিতদের জয় করে তাদের ওপর নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং সবশেষে শাসন করেছে। অন্যদিকে প্রকৃতির ভেড়ার পালের মতো সংখ্যাধিক্য, দাঁতাল শুয়োয়ের মতো গোঁয়ার্তুমি এবং তেলাপোকা ও শুয়োপোকার মতো বৈশিষ্ট্য নিয়ে বহু জাতি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় নিজেদের বিপুল সংখ্যাধিক্য ধনসম্পদ, অহমিকা, প্রাসাদ-স্ত্রী-পুত্র, হর্মরাজি সবকিছুসহ কখনো পরাজিত শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!আবার কখনো বা সমূলে বিনাশ হয়েছে কেবল রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের সূত্র না জানার কারণে।

রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের সূত্র অনুযায়ী রাজনীতি করার জন্য যেমন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী-সমর্থক দরকার তদ্রƒপ দল পরিচালনার জন্য যোগ্যতর ও শ্রেষ্ঠতর নেতৃত্ব দরকার। এখানে নেতার যোগ্যতা বলতে তাঁর বড়ত্ব অর্থাৎ সংখ্যার বিচারে জনগণের মধ্যে তাঁর মান কী ১ নাকি ৯ তা নির্ধারণ জরুরি। দ্বিতীয়ত শ্রেষ্ঠত্ব বলতে তাঁর চরিত্রের মাধুর্যতা, অভিজ্ঞতা, জনপ্রিয়তা, সফলতা, সুসম্পর্ক, সুখ্যাতি ইত্যাদিকে বোঝায়। এসব গুণাবলি নেতার সংখ্যাত্মক মানের সঙ্গে পাটিগণিতের যোগ বা গুণের সূত্রমতে একধরনের ফলাফল তৈরি করে, যা নেতাকে উচ্চতর মাকামে পৌঁছে দেয়। রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের আরেক বৈশিষ্ট্য হলো শান্তির সময়ে পাটিগণিতের সূত্র প্রযোজ্য হয় এবং অশান্তি-যুদ্ধবিগ্রহের সময় বীজগণিতের সূত্রমতে সবকিছু চলে। অর্থাৎ শান্তির সময় কোনো কিছু গড়তে কিংবা ধ্বংস করতে যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগের সূত্র কার্যকর থাকে। অন্যদিকে যুদ্ধের সময় রুটওভার সূত্রের কবলে পড়ে হিমালয় পাহাড় প্রশান্ত মহাসাগরে রূপ নেয় অথবা আমাজনের জঙ্গল সাহারা মরুভূমিতে পরিণত হয়। কখনো কখনো আসমানের গ্রহ-নক্ষত্র কক্ষচ্যুত হয়, জমিনের খালবিলের পুঁটি-ভেদা-কাঁচকি-মলা-ডেলা মাছে পরিণত হয় অথবা জমিনের মশা-মাছি-উইপোকারা আকাশের তারা হয়ে জ্বলজ্বল করতে থাকে। যুদ্ধকালীন এই বিবর্তনে কেবল রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের মাধ্যমেই ভারসাম্য আনা সম্ভব।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে আপনারা বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোন কোন সংখ্যা কীভাবে দেখতে পাচ্ছেন এবং সেগুলো কী পাটিগণিত নাকি বীজগণিতের সূত্রে নড়াচড়া করছে তা নিয়ে ভাবতে থাকুন। আর আমি এই সুযোগে রাজনীতিবিজ্ঞানের দ্বিতীয় স্তর, অর্থাৎ পদার্থবিদ্যার সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে আসি। আপনারা জানের যে ইংরেজি ফিজিক্স শব্দটি এসেছে গ্রিক ফুঁসিস শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রকৃতি সম্পর্কিত জ্ঞান, গণিত বা অঙ্ক যখন প্রকৃতির কোনো পদার্থের ওপর প্রয়োগ করা হয় তখন সেখানে যে বিজ্ঞানময়তার সৃষ্টি হয়, তা-ই এক কথায় ফিজিক্স।

আপনার যদি ফিজিক্স বা পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকে তাহলে আপনি প্রকৃতির কোনো পদার্থকে মূল্যায়ন করতে পারবেন না। পদার্থের শক্তি, ভর বা ওজন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে আপনি যদি অবোধ শিশু হন তবে বিষধর গোখরা সাপ এবং কেঁচোর পার্থক্য আপনি বুঝবেন না। আপনি শেয়ালকে মনে করবেন শজারু আর বিড়ালকে মনে করবেন বাঘ। আপনি পিঁপড়ের শক্তি নিয়ে মস্ত বড় হাতিকে মাথার ওপর তুলে নাচতে চাইবেন এবং তেলাপোকা হয়ে ঈগলের সঙ্গে আকাশে ডানা মেলে ওড়ার প্রতিযোগিতা শুরু করবেন। আপনি নাপিতের দোকানের ক্ষুর দিয়ে অ্যাটম বোমার বিরুদ্ধে লড়াই করার চেষ্টা করবেন। অথবা গুলতি নিয়ে কামানের সামনে দাঁড়িয়ে অকুতোভয়ে হুংকার দেবেন এবং তিরধনুক দিয়ে মিগ ৩৫-এর মতো অত্যাধুনিক জঙ্গিবিমান ভূপাতিত করার চেষ্টা করবেন।

পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকলে আপনি মানুষের গতিপ্রকৃতি ভারসাম্য ইত্যাদি কিছুই বুঝবেন না। অবোধ শিশুর মতো আপনি কারণে-অকারণে হাসবেন এবং ক্ষণে ক্ষণে কাঁদবেন।

অন্যের গুদগুদি বা সুড়সুড়িতে লম্পঝম্প করবেন এবং নিজ বিছানায় মলত্যাগ করে মনের আনন্দে সারা অঙ্গে মেখে এবং কিঞ্চিৎ গলধঃকরণ করে ওলে ওলে পুতুপুতু করে বড়দের বিনোদন প্রদান করবেন। আপনি আগুন দিয়ে খেলবেন এবং হাতের কাছে যা পাবেন তাই মুখের মধ্যে ঢোকানোর জন্য নাচানাচি করবেন। আপনার যদি দু-চারটে দুধদাঁত উঠে থাকে তবে তা দিয়ে লোহা-তুলা-সাপ-ব্যাঙ-মানুষ সবাইকে নির্বিশেষে কামড় দেবেন এবং একেবারে কিছু না পাওয়া গেলে নিজের আঙুলে কামড় বসিয়ে ওয়া ওয়া শব্দে দুনিয়া তোলপাড়ের চেষ্টা চালাবেন।

পদার্থবিজ্ঞানের উপরিউক্ত সাধারণ আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে রাজনীতির জন্য প্রকৃতির জ্ঞান কতটা জরুরি।

দ্বিতীয়ত পদার্থবিজ্ঞানের ভর-তাপ-চাপ সামাল দিয়ে একটি কাঠামো নির্মাণ করতে না পারলে মানুষকে আজীবন গুহাবাসী হয়েই থাকতে হতো। পৃথিবীর তাবৎ স্থাপত্যবিদ্যা বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর মূলে রয়েছে পদার্থবিজ্ঞানের অবদান। মিসরের পিরামিড, চীনের মহাপ্রাচীর, আসোয়ানের বাঁধ, গ্রান্ড ক্যানাল খনন, আধুনিককালের সুয়েজ খাল অথবা প্রাচীন ফেরাউন জমানার প্রথম সুয়েজ খাল এবং হজরত ওমর (রা.)-এর জমানায় খননকৃত দ্বিতীয় সুয়েজ খালের হাত ধরে বর্তমানের সুয়েজ খালের মধ্যে পদার্থবিজ্ঞানের প্রয়োগ এবং এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে মহাকালের রাজনীতি-অর্থনীতি এবং সামরিক নীতির কী সম্পর্ক রয়েছে, তা বিস্তারিত আলোচনা করতে গেলে রীতিমতো মহাভারত রচনা হয়ে যাবে। সুতরাং ওই দিকে না গিয়ে চলমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে পদার্থবিজ্ঞানের যে করুণ দশা ঘটেছে তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।

পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম শর্ত হলো গাণিতিক নিয়মে যে কোনো বিষয়ের জন্য একটি কাঠামো দরকার। রাষ্ট্র তার আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে এই কাঠামো গড়ে তোলে। থানা-পুলিশ-প্রশাসন, বিচার বিভাগ-সংসদ থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামে অবস্থিত একটি তহশিল অফিস, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ডাকঘর, সরকারি বাংলো অথবা গণশৌচাগারের মাধ্যমে রাষ্ট্র তার কাঠামো গড়ে তোলে। এই কাঠামো যেখানে যত মজবুত সেখানেই রাষ্ট্র তার ক্ষমতা প্রয়োগে অধিকতর সক্ষম। অন্যদিকে রাষ্ট্রের অবকাঠামো যেখানে দুর্বল যেমন আমাদের পাহাড়, বনাঞ্চল এবং চরাঞ্চলে সরকারি কাঠামো শক্তিশালী না হওয়ার কারণে ওসব এলাকায় রাষ্ট্রীয় আইনের পরিবর্তে প্রকৃতির আইন বেশি কার্যকর।

রাষ্ট্রের মতো সরকার কিংবা রাজনৈতিক দলের কাঠামোর ওপর নির্ভর করে রাজনীতি এবং সরকারের সাফল্য। যে কোনো রাজনৈতিক দলের সংখ্যাতত্ত্ব এবং সারা দেশে কাঠামোগত অবস্থানের ওপর তাদের সফলতা নির্ভর করে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নিজস্ব রাজনীতি, নিজেদের সংখ্যাতত্ত্ব এবং নিজেদের কাঠামোগত কোনো বিজ্ঞান নেই। ফলে রাষ্ট্রের কাঠামোর ওপর নিজেদের সংখ্যাতত্ত্বের পাটিগণিত বা বীজগণিতের যে সূত্র তা কোনো অবস্থাতেই জনগণকে শূন্য বা ঋণাত্মক ফলাফলের বাইরে কিছু দিতে পারছে না।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার রাজনীতির কেমিস্ট্রি নিয়ে কিছু বলি, আপনার যদি রসায়ন সম্পর্কে কোনো জ্ঞান না থাকে তবে দই আর চুনের পার্থক্য নিরূপণ করতে পারবেন না। দইয়ের মধ্যে চিনি মিশিয়ে তা গলধঃকরণ করলে আপনার মুখ গহ্বর ও খাদ্যনালির মধ্যে যে তৃপ্তির পরশ পাবেন তা রীতিমতো আপনার জন্য মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াবে যদি আপনি এক চামচ চুন এবং এক চামচ চিনি একত্রে মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে তা গলধঃকরণের চেষ্টা করেন। দই-চিনি কিংবা চুন-চিনির রসায়নের চেয়েও জটিল ও কুটিল পরিণত সৃষ্টি হয় রাজনীতির ময়দানে যদি আপনি মানুষের মন-মস্তিষ্ক আচার-আচরণ, রাজনৈতিক আশা-আকাক্সক্ষা এবং স্থান কাল পাত্র অনুধাবন, পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হন।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিজ্ঞানের পরিবর্তে ফ্যান্টাসি- অঙ্কের পরিবর্তে ঝাড়ফুঁক, পদার্থবিজ্ঞানের সূত্রের পরিবর্তে পেশিশক্তি হম্বিতম্বি- ধরো মারো খাও প্রযুক্তির সীমাহীন ব্যবহার এবং রসায়নের পরিবর্তে মামলাহামলা, লাঠিপেটা, ধোঁকাবাজি, জালজালিয়াতি, চিনির পরিবর্তে লবণ, চুনের স্থলে দই, কাজের পরিবর্তে আশ্বাস, খাদ্যের পরিবর্তে প্রসাধনী ইত্যাদি লাখো কোটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার বিস্তীর্ণ জনপদে রাজনীতি ততটা জটিল, ততটা দুর্বোধ্য এবং ততটা প্রাণহীন পাথরে পরিণত হয়েছে যা গত ১০০ বছরের ইতিহাসে বাঙালি কোনো দিন দেখেনি।

♦ লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু

৫৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব
কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের
লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা