শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪

শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

এমনটি আমি কোনো দিন দেখিনি। কোথাও শুনিনি কিংবা বইপুস্তকে পড়িনি। ইতিহাস-রাজনীতি-আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছি। বহু দেশে গিয়েছি, বহু নাটক-সিনেমা গল্প-উপন্যাস পড়েছি কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যা দেখেছি তা কোথাও দেখিনি। আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে রাজনীতি একটি বিজ্ঞান। এখানে কল্পনা-স্বপ্ন-ধোঁকাবাজি, টাউটারি-বাটপারির কোনো সুযোগ নেই। এখানে বিজ্ঞানের মা হিসেবে পরিচিত অঙ্কের ব্যবহার করতে হয় সবার আগে। তারপর ফিজিক্স বা পদার্থবিদ্যার সূত্র অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হয়। সবার শেষে যোগ হয় রসায়ন বা কেমিস্ট্রি।

অঙ্কের সংখ্যাতত্ত্ব না থাকলে যেমন অঙ্ক করা সম্ভব নয়- তদ্রƒপ রাজনীতির ময়দানে সংখ্যাতত্ত্ব অর্থাৎ ০, ১, ২, ৩ থেকে ৯ পর্যন্ত এবং সেসব সংখ্যার যোগ-বিয়োগ-গুণ ভাগ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা আবশ্যক। প্রথমত রাজনীতিতে আপনি যাদের ওপর আধিপত্য দেখাবেন এবং যাদের পরাজিত করবেন তাদের সংখ্যার সঙ্গে আপনার সংখ্যার একটি গাণিতিক সমীকরণ লাগবে। আপনি যদি অযোগ্য, অথর্ব এবং কম বুদ্ধির এক কোটি লোক জড়ো করেন এবং তাদের একত্র করে গুণ-ভাগ-যোগ-বিয়োগ করেন তবে ফলাফল নিশ্চিত শূন্য। আবার যদি ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজির সঙ্গী-সাথিদের মতো লোকজন আপনার সঙ্গে থাকে তবে প্রতিটি লোকের গুণগত ও সংখ্যাগত মান হবে ৯ এবং প্রতিটি সংখ্যা একটি অপরটির সঙ্গে গুণনিয়ক হিসেবে কাজ করবে অর্থাৎ ৯X৯X৯X৯...। 

উল্লেখিত তথ্য অনুযায়ী সেই আদিকাল থেকে তাবৎ দুনিয়ার রাজনীতির ফলাফল নির্ধারিত হয়ে এসেছে। খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কেবল গুণগত পার্থক্যের জন্য তাদের চেয়ে শত গুণ হাজার গুণ লক্ষ গুণ কিংবা কোটি মানুষকে পরাজিত করেছে- তারপর পরাজিতদের জয় করে তাদের ওপর নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং সবশেষে শাসন করেছে। অন্যদিকে প্রকৃতির ভেড়ার পালের মতো সংখ্যাধিক্য, দাঁতাল শুয়োয়ের মতো গোঁয়ার্তুমি এবং তেলাপোকা ও শুয়োপোকার মতো বৈশিষ্ট্য নিয়ে বহু জাতি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় নিজেদের বিপুল সংখ্যাধিক্য ধনসম্পদ, অহমিকা, প্রাসাদ-স্ত্রী-পুত্র, হর্মরাজি সবকিছুসহ কখনো পরাজিত শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!আবার কখনো বা সমূলে বিনাশ হয়েছে কেবল রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের সূত্র না জানার কারণে।

রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের সূত্র অনুযায়ী রাজনীতি করার জন্য যেমন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী-সমর্থক দরকার তদ্রƒপ দল পরিচালনার জন্য যোগ্যতর ও শ্রেষ্ঠতর নেতৃত্ব দরকার। এখানে নেতার যোগ্যতা বলতে তাঁর বড়ত্ব অর্থাৎ সংখ্যার বিচারে জনগণের মধ্যে তাঁর মান কী ১ নাকি ৯ তা নির্ধারণ জরুরি। দ্বিতীয়ত শ্রেষ্ঠত্ব বলতে তাঁর চরিত্রের মাধুর্যতা, অভিজ্ঞতা, জনপ্রিয়তা, সফলতা, সুসম্পর্ক, সুখ্যাতি ইত্যাদিকে বোঝায়। এসব গুণাবলি নেতার সংখ্যাত্মক মানের সঙ্গে পাটিগণিতের যোগ বা গুণের সূত্রমতে একধরনের ফলাফল তৈরি করে, যা নেতাকে উচ্চতর মাকামে পৌঁছে দেয়। রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের আরেক বৈশিষ্ট্য হলো শান্তির সময়ে পাটিগণিতের সূত্র প্রযোজ্য হয় এবং অশান্তি-যুদ্ধবিগ্রহের সময় বীজগণিতের সূত্রমতে সবকিছু চলে। অর্থাৎ শান্তির সময় কোনো কিছু গড়তে কিংবা ধ্বংস করতে যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগের সূত্র কার্যকর থাকে। অন্যদিকে যুদ্ধের সময় রুটওভার সূত্রের কবলে পড়ে হিমালয় পাহাড় প্রশান্ত মহাসাগরে রূপ নেয় অথবা আমাজনের জঙ্গল সাহারা মরুভূমিতে পরিণত হয়। কখনো কখনো আসমানের গ্রহ-নক্ষত্র কক্ষচ্যুত হয়, জমিনের খালবিলের পুঁটি-ভেদা-কাঁচকি-মলা-ডেলা মাছে পরিণত হয় অথবা জমিনের মশা-মাছি-উইপোকারা আকাশের তারা হয়ে জ্বলজ্বল করতে থাকে। যুদ্ধকালীন এই বিবর্তনে কেবল রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের মাধ্যমেই ভারসাম্য আনা সম্ভব।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে আপনারা বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোন কোন সংখ্যা কীভাবে দেখতে পাচ্ছেন এবং সেগুলো কী পাটিগণিত নাকি বীজগণিতের সূত্রে নড়াচড়া করছে তা নিয়ে ভাবতে থাকুন। আর আমি এই সুযোগে রাজনীতিবিজ্ঞানের দ্বিতীয় স্তর, অর্থাৎ পদার্থবিদ্যার সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে আসি। আপনারা জানের যে ইংরেজি ফিজিক্স শব্দটি এসেছে গ্রিক ফুঁসিস শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রকৃতি সম্পর্কিত জ্ঞান, গণিত বা অঙ্ক যখন প্রকৃতির কোনো পদার্থের ওপর প্রয়োগ করা হয় তখন সেখানে যে বিজ্ঞানময়তার সৃষ্টি হয়, তা-ই এক কথায় ফিজিক্স।

আপনার যদি ফিজিক্স বা পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকে তাহলে আপনি প্রকৃতির কোনো পদার্থকে মূল্যায়ন করতে পারবেন না। পদার্থের শক্তি, ভর বা ওজন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে আপনি যদি অবোধ শিশু হন তবে বিষধর গোখরা সাপ এবং কেঁচোর পার্থক্য আপনি বুঝবেন না। আপনি শেয়ালকে মনে করবেন শজারু আর বিড়ালকে মনে করবেন বাঘ। আপনি পিঁপড়ের শক্তি নিয়ে মস্ত বড় হাতিকে মাথার ওপর তুলে নাচতে চাইবেন এবং তেলাপোকা হয়ে ঈগলের সঙ্গে আকাশে ডানা মেলে ওড়ার প্রতিযোগিতা শুরু করবেন। আপনি নাপিতের দোকানের ক্ষুর দিয়ে অ্যাটম বোমার বিরুদ্ধে লড়াই করার চেষ্টা করবেন। অথবা গুলতি নিয়ে কামানের সামনে দাঁড়িয়ে অকুতোভয়ে হুংকার দেবেন এবং তিরধনুক দিয়ে মিগ ৩৫-এর মতো অত্যাধুনিক জঙ্গিবিমান ভূপাতিত করার চেষ্টা করবেন।

পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকলে আপনি মানুষের গতিপ্রকৃতি ভারসাম্য ইত্যাদি কিছুই বুঝবেন না। অবোধ শিশুর মতো আপনি কারণে-অকারণে হাসবেন এবং ক্ষণে ক্ষণে কাঁদবেন।

অন্যের গুদগুদি বা সুড়সুড়িতে লম্পঝম্প করবেন এবং নিজ বিছানায় মলত্যাগ করে মনের আনন্দে সারা অঙ্গে মেখে এবং কিঞ্চিৎ গলধঃকরণ করে ওলে ওলে পুতুপুতু করে বড়দের বিনোদন প্রদান করবেন। আপনি আগুন দিয়ে খেলবেন এবং হাতের কাছে যা পাবেন তাই মুখের মধ্যে ঢোকানোর জন্য নাচানাচি করবেন। আপনার যদি দু-চারটে দুধদাঁত উঠে থাকে তবে তা দিয়ে লোহা-তুলা-সাপ-ব্যাঙ-মানুষ সবাইকে নির্বিশেষে কামড় দেবেন এবং একেবারে কিছু না পাওয়া গেলে নিজের আঙুলে কামড় বসিয়ে ওয়া ওয়া শব্দে দুনিয়া তোলপাড়ের চেষ্টা চালাবেন।

পদার্থবিজ্ঞানের উপরিউক্ত সাধারণ আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে রাজনীতির জন্য প্রকৃতির জ্ঞান কতটা জরুরি।

দ্বিতীয়ত পদার্থবিজ্ঞানের ভর-তাপ-চাপ সামাল দিয়ে একটি কাঠামো নির্মাণ করতে না পারলে মানুষকে আজীবন গুহাবাসী হয়েই থাকতে হতো। পৃথিবীর তাবৎ স্থাপত্যবিদ্যা বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর মূলে রয়েছে পদার্থবিজ্ঞানের অবদান। মিসরের পিরামিড, চীনের মহাপ্রাচীর, আসোয়ানের বাঁধ, গ্রান্ড ক্যানাল খনন, আধুনিককালের সুয়েজ খাল অথবা প্রাচীন ফেরাউন জমানার প্রথম সুয়েজ খাল এবং হজরত ওমর (রা.)-এর জমানায় খননকৃত দ্বিতীয় সুয়েজ খালের হাত ধরে বর্তমানের সুয়েজ খালের মধ্যে পদার্থবিজ্ঞানের প্রয়োগ এবং এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে মহাকালের রাজনীতি-অর্থনীতি এবং সামরিক নীতির কী সম্পর্ক রয়েছে, তা বিস্তারিত আলোচনা করতে গেলে রীতিমতো মহাভারত রচনা হয়ে যাবে। সুতরাং ওই দিকে না গিয়ে চলমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে পদার্থবিজ্ঞানের যে করুণ দশা ঘটেছে তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।

পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম শর্ত হলো গাণিতিক নিয়মে যে কোনো বিষয়ের জন্য একটি কাঠামো দরকার। রাষ্ট্র তার আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে এই কাঠামো গড়ে তোলে। থানা-পুলিশ-প্রশাসন, বিচার বিভাগ-সংসদ থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামে অবস্থিত একটি তহশিল অফিস, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ডাকঘর, সরকারি বাংলো অথবা গণশৌচাগারের মাধ্যমে রাষ্ট্র তার কাঠামো গড়ে তোলে। এই কাঠামো যেখানে যত মজবুত সেখানেই রাষ্ট্র তার ক্ষমতা প্রয়োগে অধিকতর সক্ষম। অন্যদিকে রাষ্ট্রের অবকাঠামো যেখানে দুর্বল যেমন আমাদের পাহাড়, বনাঞ্চল এবং চরাঞ্চলে সরকারি কাঠামো শক্তিশালী না হওয়ার কারণে ওসব এলাকায় রাষ্ট্রীয় আইনের পরিবর্তে প্রকৃতির আইন বেশি কার্যকর।

রাষ্ট্রের মতো সরকার কিংবা রাজনৈতিক দলের কাঠামোর ওপর নির্ভর করে রাজনীতি এবং সরকারের সাফল্য। যে কোনো রাজনৈতিক দলের সংখ্যাতত্ত্ব এবং সারা দেশে কাঠামোগত অবস্থানের ওপর তাদের সফলতা নির্ভর করে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নিজস্ব রাজনীতি, নিজেদের সংখ্যাতত্ত্ব এবং নিজেদের কাঠামোগত কোনো বিজ্ঞান নেই। ফলে রাষ্ট্রের কাঠামোর ওপর নিজেদের সংখ্যাতত্ত্বের পাটিগণিত বা বীজগণিতের যে সূত্র তা কোনো অবস্থাতেই জনগণকে শূন্য বা ঋণাত্মক ফলাফলের বাইরে কিছু দিতে পারছে না।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার রাজনীতির কেমিস্ট্রি নিয়ে কিছু বলি, আপনার যদি রসায়ন সম্পর্কে কোনো জ্ঞান না থাকে তবে দই আর চুনের পার্থক্য নিরূপণ করতে পারবেন না। দইয়ের মধ্যে চিনি মিশিয়ে তা গলধঃকরণ করলে আপনার মুখ গহ্বর ও খাদ্যনালির মধ্যে যে তৃপ্তির পরশ পাবেন তা রীতিমতো আপনার জন্য মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াবে যদি আপনি এক চামচ চুন এবং এক চামচ চিনি একত্রে মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে তা গলধঃকরণের চেষ্টা করেন। দই-চিনি কিংবা চুন-চিনির রসায়নের চেয়েও জটিল ও কুটিল পরিণত সৃষ্টি হয় রাজনীতির ময়দানে যদি আপনি মানুষের মন-মস্তিষ্ক আচার-আচরণ, রাজনৈতিক আশা-আকাক্সক্ষা এবং স্থান কাল পাত্র অনুধাবন, পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হন।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিজ্ঞানের পরিবর্তে ফ্যান্টাসি- অঙ্কের পরিবর্তে ঝাড়ফুঁক, পদার্থবিজ্ঞানের সূত্রের পরিবর্তে পেশিশক্তি হম্বিতম্বি- ধরো মারো খাও প্রযুক্তির সীমাহীন ব্যবহার এবং রসায়নের পরিবর্তে মামলাহামলা, লাঠিপেটা, ধোঁকাবাজি, জালজালিয়াতি, চিনির পরিবর্তে লবণ, চুনের স্থলে দই, কাজের পরিবর্তে আশ্বাস, খাদ্যের পরিবর্তে প্রসাধনী ইত্যাদি লাখো কোটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার বিস্তীর্ণ জনপদে রাজনীতি ততটা জটিল, ততটা দুর্বোধ্য এবং ততটা প্রাণহীন পাথরে পরিণত হয়েছে যা গত ১০০ বছরের ইতিহাসে বাঙালি কোনো দিন দেখেনি।

♦ লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা