শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪

শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

এমনটি আমি কোনো দিন দেখিনি। কোথাও শুনিনি কিংবা বইপুস্তকে পড়িনি। ইতিহাস-রাজনীতি-আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছি। বহু দেশে গিয়েছি, বহু নাটক-সিনেমা গল্প-উপন্যাস পড়েছি কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যা দেখেছি তা কোথাও দেখিনি। আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে রাজনীতি একটি বিজ্ঞান। এখানে কল্পনা-স্বপ্ন-ধোঁকাবাজি, টাউটারি-বাটপারির কোনো সুযোগ নেই। এখানে বিজ্ঞানের মা হিসেবে পরিচিত অঙ্কের ব্যবহার করতে হয় সবার আগে। তারপর ফিজিক্স বা পদার্থবিদ্যার সূত্র অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হয়। সবার শেষে যোগ হয় রসায়ন বা কেমিস্ট্রি।

অঙ্কের সংখ্যাতত্ত্ব না থাকলে যেমন অঙ্ক করা সম্ভব নয়- তদ্রƒপ রাজনীতির ময়দানে সংখ্যাতত্ত্ব অর্থাৎ ০, ১, ২, ৩ থেকে ৯ পর্যন্ত এবং সেসব সংখ্যার যোগ-বিয়োগ-গুণ ভাগ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা আবশ্যক। প্রথমত রাজনীতিতে আপনি যাদের ওপর আধিপত্য দেখাবেন এবং যাদের পরাজিত করবেন তাদের সংখ্যার সঙ্গে আপনার সংখ্যার একটি গাণিতিক সমীকরণ লাগবে। আপনি যদি অযোগ্য, অথর্ব এবং কম বুদ্ধির এক কোটি লোক জড়ো করেন এবং তাদের একত্র করে গুণ-ভাগ-যোগ-বিয়োগ করেন তবে ফলাফল নিশ্চিত শূন্য। আবার যদি ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজির সঙ্গী-সাথিদের মতো লোকজন আপনার সঙ্গে থাকে তবে প্রতিটি লোকের গুণগত ও সংখ্যাগত মান হবে ৯ এবং প্রতিটি সংখ্যা একটি অপরটির সঙ্গে গুণনিয়ক হিসেবে কাজ করবে অর্থাৎ ৯X৯X৯X৯...। 

উল্লেখিত তথ্য অনুযায়ী সেই আদিকাল থেকে তাবৎ দুনিয়ার রাজনীতির ফলাফল নির্ধারিত হয়ে এসেছে। খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কেবল গুণগত পার্থক্যের জন্য তাদের চেয়ে শত গুণ হাজার গুণ লক্ষ গুণ কিংবা কোটি মানুষকে পরাজিত করেছে- তারপর পরাজিতদের জয় করে তাদের ওপর নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং সবশেষে শাসন করেছে। অন্যদিকে প্রকৃতির ভেড়ার পালের মতো সংখ্যাধিক্য, দাঁতাল শুয়োয়ের মতো গোঁয়ার্তুমি এবং তেলাপোকা ও শুয়োপোকার মতো বৈশিষ্ট্য নিয়ে বহু জাতি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় নিজেদের বিপুল সংখ্যাধিক্য ধনসম্পদ, অহমিকা, প্রাসাদ-স্ত্রী-পুত্র, হর্মরাজি সবকিছুসহ কখনো পরাজিত শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!আবার কখনো বা সমূলে বিনাশ হয়েছে কেবল রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের সূত্র না জানার কারণে।

রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের সূত্র অনুযায়ী রাজনীতি করার জন্য যেমন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী-সমর্থক দরকার তদ্রƒপ দল পরিচালনার জন্য যোগ্যতর ও শ্রেষ্ঠতর নেতৃত্ব দরকার। এখানে নেতার যোগ্যতা বলতে তাঁর বড়ত্ব অর্থাৎ সংখ্যার বিচারে জনগণের মধ্যে তাঁর মান কী ১ নাকি ৯ তা নির্ধারণ জরুরি। দ্বিতীয়ত শ্রেষ্ঠত্ব বলতে তাঁর চরিত্রের মাধুর্যতা, অভিজ্ঞতা, জনপ্রিয়তা, সফলতা, সুসম্পর্ক, সুখ্যাতি ইত্যাদিকে বোঝায়। এসব গুণাবলি নেতার সংখ্যাত্মক মানের সঙ্গে পাটিগণিতের যোগ বা গুণের সূত্রমতে একধরনের ফলাফল তৈরি করে, যা নেতাকে উচ্চতর মাকামে পৌঁছে দেয়। রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের আরেক বৈশিষ্ট্য হলো শান্তির সময়ে পাটিগণিতের সূত্র প্রযোজ্য হয় এবং অশান্তি-যুদ্ধবিগ্রহের সময় বীজগণিতের সূত্রমতে সবকিছু চলে। অর্থাৎ শান্তির সময় কোনো কিছু গড়তে কিংবা ধ্বংস করতে যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগের সূত্র কার্যকর থাকে। অন্যদিকে যুদ্ধের সময় রুটওভার সূত্রের কবলে পড়ে হিমালয় পাহাড় প্রশান্ত মহাসাগরে রূপ নেয় অথবা আমাজনের জঙ্গল সাহারা মরুভূমিতে পরিণত হয়। কখনো কখনো আসমানের গ্রহ-নক্ষত্র কক্ষচ্যুত হয়, জমিনের খালবিলের পুঁটি-ভেদা-কাঁচকি-মলা-ডেলা মাছে পরিণত হয় অথবা জমিনের মশা-মাছি-উইপোকারা আকাশের তারা হয়ে জ্বলজ্বল করতে থাকে। যুদ্ধকালীন এই বিবর্তনে কেবল রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের মাধ্যমেই ভারসাম্য আনা সম্ভব।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে আপনারা বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোন কোন সংখ্যা কীভাবে দেখতে পাচ্ছেন এবং সেগুলো কী পাটিগণিত নাকি বীজগণিতের সূত্রে নড়াচড়া করছে তা নিয়ে ভাবতে থাকুন। আর আমি এই সুযোগে রাজনীতিবিজ্ঞানের দ্বিতীয় স্তর, অর্থাৎ পদার্থবিদ্যার সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে আসি। আপনারা জানের যে ইংরেজি ফিজিক্স শব্দটি এসেছে গ্রিক ফুঁসিস শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রকৃতি সম্পর্কিত জ্ঞান, গণিত বা অঙ্ক যখন প্রকৃতির কোনো পদার্থের ওপর প্রয়োগ করা হয় তখন সেখানে যে বিজ্ঞানময়তার সৃষ্টি হয়, তা-ই এক কথায় ফিজিক্স।

আপনার যদি ফিজিক্স বা পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকে তাহলে আপনি প্রকৃতির কোনো পদার্থকে মূল্যায়ন করতে পারবেন না। পদার্থের শক্তি, ভর বা ওজন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে আপনি যদি অবোধ শিশু হন তবে বিষধর গোখরা সাপ এবং কেঁচোর পার্থক্য আপনি বুঝবেন না। আপনি শেয়ালকে মনে করবেন শজারু আর বিড়ালকে মনে করবেন বাঘ। আপনি পিঁপড়ের শক্তি নিয়ে মস্ত বড় হাতিকে মাথার ওপর তুলে নাচতে চাইবেন এবং তেলাপোকা হয়ে ঈগলের সঙ্গে আকাশে ডানা মেলে ওড়ার প্রতিযোগিতা শুরু করবেন। আপনি নাপিতের দোকানের ক্ষুর দিয়ে অ্যাটম বোমার বিরুদ্ধে লড়াই করার চেষ্টা করবেন। অথবা গুলতি নিয়ে কামানের সামনে দাঁড়িয়ে অকুতোভয়ে হুংকার দেবেন এবং তিরধনুক দিয়ে মিগ ৩৫-এর মতো অত্যাধুনিক জঙ্গিবিমান ভূপাতিত করার চেষ্টা করবেন।

পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকলে আপনি মানুষের গতিপ্রকৃতি ভারসাম্য ইত্যাদি কিছুই বুঝবেন না। অবোধ শিশুর মতো আপনি কারণে-অকারণে হাসবেন এবং ক্ষণে ক্ষণে কাঁদবেন।

অন্যের গুদগুদি বা সুড়সুড়িতে লম্পঝম্প করবেন এবং নিজ বিছানায় মলত্যাগ করে মনের আনন্দে সারা অঙ্গে মেখে এবং কিঞ্চিৎ গলধঃকরণ করে ওলে ওলে পুতুপুতু করে বড়দের বিনোদন প্রদান করবেন। আপনি আগুন দিয়ে খেলবেন এবং হাতের কাছে যা পাবেন তাই মুখের মধ্যে ঢোকানোর জন্য নাচানাচি করবেন। আপনার যদি দু-চারটে দুধদাঁত উঠে থাকে তবে তা দিয়ে লোহা-তুলা-সাপ-ব্যাঙ-মানুষ সবাইকে নির্বিশেষে কামড় দেবেন এবং একেবারে কিছু না পাওয়া গেলে নিজের আঙুলে কামড় বসিয়ে ওয়া ওয়া শব্দে দুনিয়া তোলপাড়ের চেষ্টা চালাবেন।

পদার্থবিজ্ঞানের উপরিউক্ত সাধারণ আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে রাজনীতির জন্য প্রকৃতির জ্ঞান কতটা জরুরি।

দ্বিতীয়ত পদার্থবিজ্ঞানের ভর-তাপ-চাপ সামাল দিয়ে একটি কাঠামো নির্মাণ করতে না পারলে মানুষকে আজীবন গুহাবাসী হয়েই থাকতে হতো। পৃথিবীর তাবৎ স্থাপত্যবিদ্যা বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর মূলে রয়েছে পদার্থবিজ্ঞানের অবদান। মিসরের পিরামিড, চীনের মহাপ্রাচীর, আসোয়ানের বাঁধ, গ্রান্ড ক্যানাল খনন, আধুনিককালের সুয়েজ খাল অথবা প্রাচীন ফেরাউন জমানার প্রথম সুয়েজ খাল এবং হজরত ওমর (রা.)-এর জমানায় খননকৃত দ্বিতীয় সুয়েজ খালের হাত ধরে বর্তমানের সুয়েজ খালের মধ্যে পদার্থবিজ্ঞানের প্রয়োগ এবং এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে মহাকালের রাজনীতি-অর্থনীতি এবং সামরিক নীতির কী সম্পর্ক রয়েছে, তা বিস্তারিত আলোচনা করতে গেলে রীতিমতো মহাভারত রচনা হয়ে যাবে। সুতরাং ওই দিকে না গিয়ে চলমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে পদার্থবিজ্ঞানের যে করুণ দশা ঘটেছে তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।

পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম শর্ত হলো গাণিতিক নিয়মে যে কোনো বিষয়ের জন্য একটি কাঠামো দরকার। রাষ্ট্র তার আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে এই কাঠামো গড়ে তোলে। থানা-পুলিশ-প্রশাসন, বিচার বিভাগ-সংসদ থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামে অবস্থিত একটি তহশিল অফিস, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ডাকঘর, সরকারি বাংলো অথবা গণশৌচাগারের মাধ্যমে রাষ্ট্র তার কাঠামো গড়ে তোলে। এই কাঠামো যেখানে যত মজবুত সেখানেই রাষ্ট্র তার ক্ষমতা প্রয়োগে অধিকতর সক্ষম। অন্যদিকে রাষ্ট্রের অবকাঠামো যেখানে দুর্বল যেমন আমাদের পাহাড়, বনাঞ্চল এবং চরাঞ্চলে সরকারি কাঠামো শক্তিশালী না হওয়ার কারণে ওসব এলাকায় রাষ্ট্রীয় আইনের পরিবর্তে প্রকৃতির আইন বেশি কার্যকর।

রাষ্ট্রের মতো সরকার কিংবা রাজনৈতিক দলের কাঠামোর ওপর নির্ভর করে রাজনীতি এবং সরকারের সাফল্য। যে কোনো রাজনৈতিক দলের সংখ্যাতত্ত্ব এবং সারা দেশে কাঠামোগত অবস্থানের ওপর তাদের সফলতা নির্ভর করে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নিজস্ব রাজনীতি, নিজেদের সংখ্যাতত্ত্ব এবং নিজেদের কাঠামোগত কোনো বিজ্ঞান নেই। ফলে রাষ্ট্রের কাঠামোর ওপর নিজেদের সংখ্যাতত্ত্বের পাটিগণিত বা বীজগণিতের যে সূত্র তা কোনো অবস্থাতেই জনগণকে শূন্য বা ঋণাত্মক ফলাফলের বাইরে কিছু দিতে পারছে না।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার রাজনীতির কেমিস্ট্রি নিয়ে কিছু বলি, আপনার যদি রসায়ন সম্পর্কে কোনো জ্ঞান না থাকে তবে দই আর চুনের পার্থক্য নিরূপণ করতে পারবেন না। দইয়ের মধ্যে চিনি মিশিয়ে তা গলধঃকরণ করলে আপনার মুখ গহ্বর ও খাদ্যনালির মধ্যে যে তৃপ্তির পরশ পাবেন তা রীতিমতো আপনার জন্য মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াবে যদি আপনি এক চামচ চুন এবং এক চামচ চিনি একত্রে মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে তা গলধঃকরণের চেষ্টা করেন। দই-চিনি কিংবা চুন-চিনির রসায়নের চেয়েও জটিল ও কুটিল পরিণত সৃষ্টি হয় রাজনীতির ময়দানে যদি আপনি মানুষের মন-মস্তিষ্ক আচার-আচরণ, রাজনৈতিক আশা-আকাক্সক্ষা এবং স্থান কাল পাত্র অনুধাবন, পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হন।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিজ্ঞানের পরিবর্তে ফ্যান্টাসি- অঙ্কের পরিবর্তে ঝাড়ফুঁক, পদার্থবিজ্ঞানের সূত্রের পরিবর্তে পেশিশক্তি হম্বিতম্বি- ধরো মারো খাও প্রযুক্তির সীমাহীন ব্যবহার এবং রসায়নের পরিবর্তে মামলাহামলা, লাঠিপেটা, ধোঁকাবাজি, জালজালিয়াতি, চিনির পরিবর্তে লবণ, চুনের স্থলে দই, কাজের পরিবর্তে আশ্বাস, খাদ্যের পরিবর্তে প্রসাধনী ইত্যাদি লাখো কোটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার বিস্তীর্ণ জনপদে রাজনীতি ততটা জটিল, ততটা দুর্বোধ্য এবং ততটা প্রাণহীন পাথরে পরিণত হয়েছে যা গত ১০০ বছরের ইতিহাসে বাঙালি কোনো দিন দেখেনি।

♦ লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম