শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২০, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪

শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

গোলাম মাওলা রনি
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

এমনটি আমি কোনো দিন দেখিনি। কোথাও শুনিনি কিংবা বইপুস্তকে পড়িনি। ইতিহাস-রাজনীতি-আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছি। বহু দেশে গিয়েছি, বহু নাটক-সিনেমা গল্প-উপন্যাস পড়েছি কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যা দেখেছি তা কোথাও দেখিনি। আলোচনার শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো যে রাজনীতি একটি বিজ্ঞান। এখানে কল্পনা-স্বপ্ন-ধোঁকাবাজি, টাউটারি-বাটপারির কোনো সুযোগ নেই। এখানে বিজ্ঞানের মা হিসেবে পরিচিত অঙ্কের ব্যবহার করতে হয় সবার আগে। তারপর ফিজিক্স বা পদার্থবিদ্যার সূত্র অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হয়। সবার শেষে যোগ হয় রসায়ন বা কেমিস্ট্রি।

অঙ্কের সংখ্যাতত্ত্ব না থাকলে যেমন অঙ্ক করা সম্ভব নয়- তদ্রƒপ রাজনীতির ময়দানে সংখ্যাতত্ত্ব অর্থাৎ ০, ১, ২, ৩ থেকে ৯ পর্যন্ত এবং সেসব সংখ্যার যোগ-বিয়োগ-গুণ ভাগ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা আবশ্যক। প্রথমত রাজনীতিতে আপনি যাদের ওপর আধিপত্য দেখাবেন এবং যাদের পরাজিত করবেন তাদের সংখ্যার সঙ্গে আপনার সংখ্যার একটি গাণিতিক সমীকরণ লাগবে। আপনি যদি অযোগ্য, অথর্ব এবং কম বুদ্ধির এক কোটি লোক জড়ো করেন এবং তাদের একত্র করে গুণ-ভাগ-যোগ-বিয়োগ করেন তবে ফলাফল নিশ্চিত শূন্য। আবার যদি ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজির সঙ্গী-সাথিদের মতো লোকজন আপনার সঙ্গে থাকে তবে প্রতিটি লোকের গুণগত ও সংখ্যাগত মান হবে ৯ এবং প্রতিটি সংখ্যা একটি অপরটির সঙ্গে গুণনিয়ক হিসেবে কাজ করবে অর্থাৎ ৯X৯X৯X৯...। 

উল্লেখিত তথ্য অনুযায়ী সেই আদিকাল থেকে তাবৎ দুনিয়ার রাজনীতির ফলাফল নির্ধারিত হয়ে এসেছে। খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কেবল গুণগত পার্থক্যের জন্য তাদের চেয়ে শত গুণ হাজার গুণ লক্ষ গুণ কিংবা কোটি মানুষকে পরাজিত করেছে- তারপর পরাজিতদের জয় করে তাদের ওপর নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং সবশেষে শাসন করেছে। অন্যদিকে প্রকৃতির ভেড়ার পালের মতো সংখ্যাধিক্য, দাঁতাল শুয়োয়ের মতো গোঁয়ার্তুমি এবং তেলাপোকা ও শুয়োপোকার মতো বৈশিষ্ট্য নিয়ে বহু জাতি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় নিজেদের বিপুল সংখ্যাধিক্য ধনসম্পদ, অহমিকা, প্রাসাদ-স্ত্রী-পুত্র, হর্মরাজি সবকিছুসহ কখনো পরাজিত শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!আবার কখনো বা সমূলে বিনাশ হয়েছে কেবল রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের সূত্র না জানার কারণে।

রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের সূত্র অনুযায়ী রাজনীতি করার জন্য যেমন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী-সমর্থক দরকার তদ্রƒপ দল পরিচালনার জন্য যোগ্যতর ও শ্রেষ্ঠতর নেতৃত্ব দরকার। এখানে নেতার যোগ্যতা বলতে তাঁর বড়ত্ব অর্থাৎ সংখ্যার বিচারে জনগণের মধ্যে তাঁর মান কী ১ নাকি ৯ তা নির্ধারণ জরুরি। দ্বিতীয়ত শ্রেষ্ঠত্ব বলতে তাঁর চরিত্রের মাধুর্যতা, অভিজ্ঞতা, জনপ্রিয়তা, সফলতা, সুসম্পর্ক, সুখ্যাতি ইত্যাদিকে বোঝায়। এসব গুণাবলি নেতার সংখ্যাত্মক মানের সঙ্গে পাটিগণিতের যোগ বা গুণের সূত্রমতে একধরনের ফলাফল তৈরি করে, যা নেতাকে উচ্চতর মাকামে পৌঁছে দেয়। রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের আরেক বৈশিষ্ট্য হলো শান্তির সময়ে পাটিগণিতের সূত্র প্রযোজ্য হয় এবং অশান্তি-যুদ্ধবিগ্রহের সময় বীজগণিতের সূত্রমতে সবকিছু চলে। অর্থাৎ শান্তির সময় কোনো কিছু গড়তে কিংবা ধ্বংস করতে যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগের সূত্র কার্যকর থাকে। অন্যদিকে যুদ্ধের সময় রুটওভার সূত্রের কবলে পড়ে হিমালয় পাহাড় প্রশান্ত মহাসাগরে রূপ নেয় অথবা আমাজনের জঙ্গল সাহারা মরুভূমিতে পরিণত হয়। কখনো কখনো আসমানের গ্রহ-নক্ষত্র কক্ষচ্যুত হয়, জমিনের খালবিলের পুঁটি-ভেদা-কাঁচকি-মলা-ডেলা মাছে পরিণত হয় অথবা জমিনের মশা-মাছি-উইপোকারা আকাশের তারা হয়ে জ্বলজ্বল করতে থাকে। যুদ্ধকালীন এই বিবর্তনে কেবল রাজনীতির সংখ্যাতত্ত্বের মাধ্যমেই ভারসাম্য আনা সম্ভব।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে আপনারা বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোন কোন সংখ্যা কীভাবে দেখতে পাচ্ছেন এবং সেগুলো কী পাটিগণিত নাকি বীজগণিতের সূত্রে নড়াচড়া করছে তা নিয়ে ভাবতে থাকুন। আর আমি এই সুযোগে রাজনীতিবিজ্ঞানের দ্বিতীয় স্তর, অর্থাৎ পদার্থবিদ্যার সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে আসি। আপনারা জানের যে ইংরেজি ফিজিক্স শব্দটি এসেছে গ্রিক ফুঁসিস শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রকৃতি সম্পর্কিত জ্ঞান, গণিত বা অঙ্ক যখন প্রকৃতির কোনো পদার্থের ওপর প্রয়োগ করা হয় তখন সেখানে যে বিজ্ঞানময়তার সৃষ্টি হয়, তা-ই এক কথায় ফিজিক্স।

আপনার যদি ফিজিক্স বা পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকে তাহলে আপনি প্রকৃতির কোনো পদার্থকে মূল্যায়ন করতে পারবেন না। পদার্থের শক্তি, ভর বা ওজন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে আপনি যদি অবোধ শিশু হন তবে বিষধর গোখরা সাপ এবং কেঁচোর পার্থক্য আপনি বুঝবেন না। আপনি শেয়ালকে মনে করবেন শজারু আর বিড়ালকে মনে করবেন বাঘ। আপনি পিঁপড়ের শক্তি নিয়ে মস্ত বড় হাতিকে মাথার ওপর তুলে নাচতে চাইবেন এবং তেলাপোকা হয়ে ঈগলের সঙ্গে আকাশে ডানা মেলে ওড়ার প্রতিযোগিতা শুরু করবেন। আপনি নাপিতের দোকানের ক্ষুর দিয়ে অ্যাটম বোমার বিরুদ্ধে লড়াই করার চেষ্টা করবেন। অথবা গুলতি নিয়ে কামানের সামনে দাঁড়িয়ে অকুতোভয়ে হুংকার দেবেন এবং তিরধনুক দিয়ে মিগ ৩৫-এর মতো অত্যাধুনিক জঙ্গিবিমান ভূপাতিত করার চেষ্টা করবেন।

পদার্থবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকলে আপনি মানুষের গতিপ্রকৃতি ভারসাম্য ইত্যাদি কিছুই বুঝবেন না। অবোধ শিশুর মতো আপনি কারণে-অকারণে হাসবেন এবং ক্ষণে ক্ষণে কাঁদবেন।

অন্যের গুদগুদি বা সুড়সুড়িতে লম্পঝম্প করবেন এবং নিজ বিছানায় মলত্যাগ করে মনের আনন্দে সারা অঙ্গে মেখে এবং কিঞ্চিৎ গলধঃকরণ করে ওলে ওলে পুতুপুতু করে বড়দের বিনোদন প্রদান করবেন। আপনি আগুন দিয়ে খেলবেন এবং হাতের কাছে যা পাবেন তাই মুখের মধ্যে ঢোকানোর জন্য নাচানাচি করবেন। আপনার যদি দু-চারটে দুধদাঁত উঠে থাকে তবে তা দিয়ে লোহা-তুলা-সাপ-ব্যাঙ-মানুষ সবাইকে নির্বিশেষে কামড় দেবেন এবং একেবারে কিছু না পাওয়া গেলে নিজের আঙুলে কামড় বসিয়ে ওয়া ওয়া শব্দে দুনিয়া তোলপাড়ের চেষ্টা চালাবেন।

পদার্থবিজ্ঞানের উপরিউক্ত সাধারণ আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে রাজনীতির জন্য প্রকৃতির জ্ঞান কতটা জরুরি।

দ্বিতীয়ত পদার্থবিজ্ঞানের ভর-তাপ-চাপ সামাল দিয়ে একটি কাঠামো নির্মাণ করতে না পারলে মানুষকে আজীবন গুহাবাসী হয়েই থাকতে হতো। পৃথিবীর তাবৎ স্থাপত্যবিদ্যা বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর মূলে রয়েছে পদার্থবিজ্ঞানের অবদান। মিসরের পিরামিড, চীনের মহাপ্রাচীর, আসোয়ানের বাঁধ, গ্রান্ড ক্যানাল খনন, আধুনিককালের সুয়েজ খাল অথবা প্রাচীন ফেরাউন জমানার প্রথম সুয়েজ খাল এবং হজরত ওমর (রা.)-এর জমানায় খননকৃত দ্বিতীয় সুয়েজ খালের হাত ধরে বর্তমানের সুয়েজ খালের মধ্যে পদার্থবিজ্ঞানের প্রয়োগ এবং এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে মহাকালের রাজনীতি-অর্থনীতি এবং সামরিক নীতির কী সম্পর্ক রয়েছে, তা বিস্তারিত আলোচনা করতে গেলে রীতিমতো মহাভারত রচনা হয়ে যাবে। সুতরাং ওই দিকে না গিয়ে চলমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে পদার্থবিজ্ঞানের যে করুণ দশা ঘটেছে তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।

পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম শর্ত হলো গাণিতিক নিয়মে যে কোনো বিষয়ের জন্য একটি কাঠামো দরকার। রাষ্ট্র তার আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে এই কাঠামো গড়ে তোলে। থানা-পুলিশ-প্রশাসন, বিচার বিভাগ-সংসদ থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামে অবস্থিত একটি তহশিল অফিস, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ডাকঘর, সরকারি বাংলো অথবা গণশৌচাগারের মাধ্যমে রাষ্ট্র তার কাঠামো গড়ে তোলে। এই কাঠামো যেখানে যত মজবুত সেখানেই রাষ্ট্র তার ক্ষমতা প্রয়োগে অধিকতর সক্ষম। অন্যদিকে রাষ্ট্রের অবকাঠামো যেখানে দুর্বল যেমন আমাদের পাহাড়, বনাঞ্চল এবং চরাঞ্চলে সরকারি কাঠামো শক্তিশালী না হওয়ার কারণে ওসব এলাকায় রাষ্ট্রীয় আইনের পরিবর্তে প্রকৃতির আইন বেশি কার্যকর।

রাষ্ট্রের মতো সরকার কিংবা রাজনৈতিক দলের কাঠামোর ওপর নির্ভর করে রাজনীতি এবং সরকারের সাফল্য। যে কোনো রাজনৈতিক দলের সংখ্যাতত্ত্ব এবং সারা দেশে কাঠামোগত অবস্থানের ওপর তাদের সফলতা নির্ভর করে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নিজস্ব রাজনীতি, নিজেদের সংখ্যাতত্ত্ব এবং নিজেদের কাঠামোগত কোনো বিজ্ঞান নেই। ফলে রাষ্ট্রের কাঠামোর ওপর নিজেদের সংখ্যাতত্ত্বের পাটিগণিত বা বীজগণিতের যে সূত্র তা কোনো অবস্থাতেই জনগণকে শূন্য বা ঋণাত্মক ফলাফলের বাইরে কিছু দিতে পারছে না।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার রাজনীতির কেমিস্ট্রি নিয়ে কিছু বলি, আপনার যদি রসায়ন সম্পর্কে কোনো জ্ঞান না থাকে তবে দই আর চুনের পার্থক্য নিরূপণ করতে পারবেন না। দইয়ের মধ্যে চিনি মিশিয়ে তা গলধঃকরণ করলে আপনার মুখ গহ্বর ও খাদ্যনালির মধ্যে যে তৃপ্তির পরশ পাবেন তা রীতিমতো আপনার জন্য মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াবে যদি আপনি এক চামচ চুন এবং এক চামচ চিনি একত্রে মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে তা গলধঃকরণের চেষ্টা করেন। দই-চিনি কিংবা চুন-চিনির রসায়নের চেয়েও জটিল ও কুটিল পরিণত সৃষ্টি হয় রাজনীতির ময়দানে যদি আপনি মানুষের মন-মস্তিষ্ক আচার-আচরণ, রাজনৈতিক আশা-আকাক্সক্ষা এবং স্থান কাল পাত্র অনুধাবন, পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হন।

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিজ্ঞানের পরিবর্তে ফ্যান্টাসি- অঙ্কের পরিবর্তে ঝাড়ফুঁক, পদার্থবিজ্ঞানের সূত্রের পরিবর্তে পেশিশক্তি হম্বিতম্বি- ধরো মারো খাও প্রযুক্তির সীমাহীন ব্যবহার এবং রসায়নের পরিবর্তে মামলাহামলা, লাঠিপেটা, ধোঁকাবাজি, জালজালিয়াতি, চিনির পরিবর্তে লবণ, চুনের স্থলে দই, কাজের পরিবর্তে আশ্বাস, খাদ্যের পরিবর্তে প্রসাধনী ইত্যাদি লাখো কোটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার বিস্তীর্ণ জনপদে রাজনীতি ততটা জটিল, ততটা দুর্বোধ্য এবং ততটা প্রাণহীন পাথরে পরিণত হয়েছে যা গত ১০০ বছরের ইতিহাসে বাঙালি কোনো দিন দেখেনি।

♦ লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সামাজিক অপরাধ
সামাজিক অপরাধ
ব্যবসা ও উন্নয়ন
ব্যবসা ও উন্নয়ন
মানব হত্যার ভয়াবহতা ইসলামি দৃষ্টিকোণ
মানব হত্যার ভয়াবহতা ইসলামি দৃষ্টিকোণ
তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ
তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
বেসামাল জলবায়ু
বেসামাল জলবায়ু
বেকারত্বের গুরুভার
বেকারত্বের গুরুভার
মুসলমানের জরুরি কাজ
মুসলমানের জরুরি কাজ
রেশমের গল্প
রেশমের গল্প
দেশে বাড়ছে চুইঝালের বাণিজ্যিক চাষ
দেশে বাড়ছে চুইঝালের বাণিজ্যিক চাষ
টিউশনি করার দিনগুলো
টিউশনি করার দিনগুলো
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
সর্বশেষ খবর
শিল্প-কারখানা সচল রাখা জরুরি
শিল্প-কারখানা সচল রাখা জরুরি

২৬ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত
সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত

৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল
এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত
তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৬ ঘন্টা আগে | পরবাস

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে
শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি
বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি
জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল
ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম