শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

২০২৫ হোক সফল নির্বাচনের সুবর্ণ বছর

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
২০২৫ হোক সফল নির্বাচনের সুবর্ণ বছর

২৯ নভেম্বর ২০২৪ বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমি কোথা থেকে কখন যে কী হয়ে গেল শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছিলাম। তখন হঠাৎ করে ট্রাকে ট্রাকে মানুষ শাহবাগের দিকে ধেয়ে আসছিল বিনা সুদে ঋণ পাওয়ার মিথ্যা ঘোষণা শুনে।

রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, মাঠ প্রশাসন, আর বিপ্লব ঘটানো ছাত্র-জনতার কাতারে থাকা লড়াকু মানুষগুলো সজাগ থাকলে মাইক্রো ভাড়া করা, লোকজন জড়ো করে গাড়িতে ওঠা, যে বাস-ট্রাক রাজধানীতে দিনের বেলা ঢোকার কথা নয়, সেসব বাস বা ট্রাক সবার চোখের সামনে দিয়ে ঢুকে শাহবাগ পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া অবশ্যই ঠেকানো যেত। এমন সব সম্ভাব্য প্রতিবন্ধকতা দায়িত্ব যাদের, তারা তাদের দায়িত্ব পালন না করলেও ঠিকই কিন্তু যার যার অবস্থানে এখনো বহাল তবিয়তে আছেন। তাদের অবস্থা বর্ণনা করে প্রয়াত কবি শামসুর রাহমান তাঁর নিজ বাসভূমে কাব্যগ্রন্থে দুঃস্বপ্নে একদিন কবিতায় লিখেছিলেন- সরকারি বাসে চড়ছি, দরকারি কাগজ পড়ছি, কাজ করছি, খাচ্ছি দাচ্ছি, ঘুমাচ্ছি, কাজ করছি, খাচ্ছি দাচ্ছি, চকচকে ব্লেডে দাড়ি কামাচ্ছি, দুবেলা পার্কে যাচ্ছি, মাইক্রোফোনে কথা শুনছি, ঝাঁকের কই ঝাঁকে মিশে যাচ্ছি। এভাবেই ১৯৭১, ১৯৭৫, ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০২৪-এ স্বার্থপর ও ধান্দাবাজেরা আগের জমানায় সমাজ আর বঞ্চিত হওয়ার চিত্র এঁকে এঁকে ঝাঁকে মিশে যেতে সময় নেয়নি।

আমি যখন এ লেখাটি লিখছি তখন সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম- খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয় দূষিত শহর ঢাকা। অথচ সেই ১৯৭০ সালে কবি শামসুর রাহমানের নিজ বাসভূমে কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়েছিল, যার একটি অংশে এ দুঃস্বপ্নে একদিন কবিতাটির স্থান পেয়েছিল। মজার বিষয় হলো, শহুরে এ কবি এ কবিতায় তখনই লিখেছিলেন- নানা পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হচ্ছে, মাটি কাটছে ট্রাক্টর, ফ্যাক্টরি ছাড়ছে ধোঁয়া, কাজ হচ্ছে- কাজ হচ্ছে, কাজ করছি, খাচ্ছি দাচ্ছি ঘুমাচ্ছি, কাজ করছি...। আসলে সবাই কাজ করছে, কাজ হচ্ছে, সেই সঙ্গে কাজের নামে অকাম-কুকাম এসব থেমে নেই বলে বিশ্বের অন্যতম দূষিত শহরে আমরা প্রায় ২ কোটিরও বেশি মানুষ বসবাস করছি, বুক ভরে বিষ নিচ্ছি, খাচ্ছি দাচ্ছি, ঘুমাচ্ছি আর ঘুমাচ্ছি।

এসব দেখে শহুরে কবিরা যখন কবিতা লেখেন আর গ্রামের তাজা বাতাস খাওয়া সহজসরল বাউলরা নেচে নেচে গান গেয়ে বেড়ান- তোরা বাতাস কর, বাতাস কর, বাতাস কর সখী, মাথায় পানি ঢাল তোরা, যা করার তা কইরা গেছে, আমার বন্ধু মনচোরা। পরিস্থিতি কি তাহলে সত্যি এ রকম? আমরা সাধারণ জনগণ কি কেবল বাতাস করে যাব আর পানি ঢালব কর্তাব্যক্তিদের মাথায়? আর ধান্দাবাজরা যা করার তা করে যাবে? সেই ২৯ নভেম্বর আমি আসন্ন এক মাসে তথা বছরের শেষ ও নতুন বছরের শুরুতে কোন বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন তা ইঙ্গিত করতে গিয়ে পাঠ্যবই সময়মতো শিক্ষার্থীদের হাতে না পৌঁছানোর শঙ্কাও প্রকাশ করেছিলাম। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এত দিন যারা পাঠ্যবই ছাপানোর নামে নয়ছয় করেছেন, তারা এখন পাঠ্যবই প্রকাশে বিলম্ব দেখে হাসছেন। অন্যদিকে বইয়ের শেষে জাতীয় সংগীত ও জাতীয় পতাকা কিংবা রংপুরের বীর শহীদ আবু সাঈদের ভুল মৃত্যু তারিখ দেখে অট্টহাসিতে লুটোপুটি খাচ্ছে আগের আমলে বইয়ে গুগলের অনুবাদ নিজের লেখা বানিয়ে চালিয়ে দেওয়া এবং সম্মানী গ্রহণ করা সুশীল সমাজ। আসলে চোরেরা ধর্মের কাহিনি শোনে না, যা করার তা করে যায় আর আমলারা কী পেলাম আর কী পেলাম না কিংবা পেয়েও হারালাম কী কী- এসব হিসাব করতে করতে একদিন পেনশনে চলে যান। আবার সুযোগ পেলে পেনশন ফিরে বৈষম্যের ধুয়া তুলে আবারও খাচ্ছি যাচ্ছি কিন্তু বঞ্চিত হচ্ছি আওয়াজ তোলেন। আর এতেই দেশ ও জনগণের যাচ্ছি যাচ্ছি অবস্থা।

গত সপ্তাহজুড়ে আলোচিত ছিল নির্বাচন প্রসঙ্গ। নির্বাচন শব্দটি দীর্ঘদিন এ দেশে নির্বাসিত ছিল, না নির্বাচন নামে সার্থক কোনো কিছুর অস্তিত্ব স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে কোনো দিন এ দেশে ছিলই না বা ছিল, এ নিয়ে বিতর্ক আছে। সেই ১৯৭৩ সালে জাতীয় নির্বাচনে হেলিকপ্টারে করে ব্যালট বাক্স তুলে এনে ঢাকায় গণনা ও ফল ঘোষণার কাহিনি আজও মনে পড়ে দাউদকান্দিবাসীর। ১৯৭৫ সালে বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে তথা বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) নামক একটি মাত্র দল এবং একজন নেতা ছাড়া বাকি সবকিছু নিষিদ্ধের আয়োজন করা হয়েছিল। বাকশাল কায়েম হলে আসলে প্রকৃত অর্থে নির্বাচন করার কোনো প্রয়োজনই হয়তো এ দেশে হতো না। এর বিপরীতে দেশ পেল জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ও হ্যাঁ-না ভোট নামক নতুন রেফারেন্ডামে (গণভোট) তখন কোনো কোনো কেন্দ্রে শতভাগেরও বেশি ভোট প্রদানের ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছিল।

২০২৫ হোক সফল নির্বাচনের সুবর্ণ বছরজিয়ার পর এরশাদ এলেন, দেখলেন, নির্বাচন নিয়ে খেললেন। মুখে খেলা হবে না বললেও কাজকর্মে ঠিকই বুঝিয়ে দিলেন নির্বাচন তার কাছে হিন্দি সিনেমায় অমিতাভের বিখ্যাত সংলাপ- ইয়ে তো মেরা বাচপান কা খেল হ্যায় জেলার সাব-এর মতো নির্বাচনও তার কাছে ছোটবেলার খেলার চেয়ে বেশি কিছু নয়। যাকেতাকে ধরে জনপ্রতিনিধি বানিয়ে দেওয়া নির্বাচন আয়োজন তার প্রতিদিনের গলফ খেলার মতো বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। আন্দোলন-সংগ্রাম ও বিপ্লবের মধ্য দিয়ে এরশাদ বিদায় নিলেন।

প্রথম একটি প্রকৃত নির্বাচনের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৬৮ আসন পেয়ে সরকার গঠন করে বিএনপি। কিন্তু বিরোধী আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি তা মানতে পারল না। পাঁচ বছর পর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ১৪৬ আসন পেয়ে সরকার গড়ল আওয়ামী লীগ, মানল না বিএনপি। ২০০১-এর নির্বাচনে বিএনপি ১৯৩ আসন পেয়ে সরকার গঠন করলেও আওয়ামী লীগ দাবি করল ভারতের কাছে গ্যাস বিক্রি না করায় তাদের হারিয়ে দিয়েছে আমেরিকা। বিএনপির ২০০৬ সাল মেয়াদ শেষের আগে নির্বাচন নিয়ে নানা জটিলতা সৃষ্টি হলো। ফলে দেশে আবির্ভূত হলো সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। দুই বছর কোনো প্রকার জাতীয় নির্বাচনবিহীন ছিল বাংলাদেশ।

এরপর সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার আয়োজিত ২০০৮-এর ভোটে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ২০১৪ সালে ভোটবিহীন ১৫৩ জন সংসদ সদস্য নিযুক্তির নির্বাচন, ২০১৮ সালে রাতের নির্বাচন ও ২০২৪-এ ভোটারবিহীন নির্বাচন উপহার দিল। আরও উপহার দিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিদেশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও দূতাবাসগুলোর নাক গলানোর নতুন অধ্যায়। এভাবেই প্রকৃতপক্ষে নির্বাসিত ছিল নির্বাচন শব্দটি।

জুলাই বিপ্লবে সামনে ছিল ছাত্রসমাজ। যারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিতই হতে পারত না। তাই ২০২৫ সালে সবার আগে তাদের নির্বাচনের ব্যবস্থা করে দেওয়া জাতির নৈতিক দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে সব বাধা উপড়ে ফেলে প্রকৃতপক্ষে দেশের ছাত্রসমাজ কী চায়, তা প্রমাণ ও প্রকাশের সুযোগ দিতে হবে। এটা দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক অবস্থানে কোন দল, মত বা সংগঠন কোন অবস্থানে আছে, তারও একটা পূর্বাভাস দেবে, যা পরবর্তী সময়ে জাতীয় নির্বাচনে করণীয় পন্থা উদ্ভাবনে সহায়তা করবে সব অংশীজনকে। নির্দিষ্টসংখ্যক ভোট না পেলে কাউকে নির্বাচিত না করার মতো কিংবা কাউকে না ভোট দেওয়ার মতো যত পরীক্ষা-নিরীক্ষা আছে, সব করা যেতে পারে ছাত্র সংসদের এ নির্বাচনগুলোতে। ফলে তা একটি সুন্দর নিরীক্ষাও হয়ে যেতে পারে।

দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় পর্যায়ে কোনো জনপ্রতিনিধি না থাকায় এক অসহায় অবস্থার মধ্যে রয়েছে প্রান্তিক জনগণ। সামান্য একটি জন্মনিবন্ধন বা উত্তরাধিকার সনদপ্রাপ্তি এখন প্রান্তিক জনগণের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধিরা পালিয়ে যাওয়ার কারণে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনও তাই অবিলম্বে আয়োজন করা উচিত এবং এ নির্বাচনেও না ভোট বা নির্দিষ্টসংখ্যক ভোট না পেলে কাউকে নির্বাচিত ঘোষণা না করার সুযোগ রেখে নিরীক্ষা করা যেতে পারে।

এসব নির্বাচনের ধারাবাহিকতায় পরবর্তী সময়ে অবশ্যই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে এবং তত দিনে সব দল ও সংগঠন তাদের যার যার অবস্থান বুঝতে পারবে এবং সেই মোতাবেক সংশোধিত হয়ে কিংবা নতুন কর্মকৌশল নির্ধারণ করে একটি সার্থক নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে। ২০২৫ হোক সফল নির্বাচনের সুবর্ণ বছর।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম