শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

২০২৫ হোক সফল নির্বাচনের সুবর্ণ বছর

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
২০২৫ হোক সফল নির্বাচনের সুবর্ণ বছর

২৯ নভেম্বর ২০২৪ বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমি কোথা থেকে কখন যে কী হয়ে গেল শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছিলাম। তখন হঠাৎ করে ট্রাকে ট্রাকে মানুষ শাহবাগের দিকে ধেয়ে আসছিল বিনা সুদে ঋণ পাওয়ার মিথ্যা ঘোষণা শুনে।

রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, মাঠ প্রশাসন, আর বিপ্লব ঘটানো ছাত্র-জনতার কাতারে থাকা লড়াকু মানুষগুলো সজাগ থাকলে মাইক্রো ভাড়া করা, লোকজন জড়ো করে গাড়িতে ওঠা, যে বাস-ট্রাক রাজধানীতে দিনের বেলা ঢোকার কথা নয়, সেসব বাস বা ট্রাক সবার চোখের সামনে দিয়ে ঢুকে শাহবাগ পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া অবশ্যই ঠেকানো যেত। এমন সব সম্ভাব্য প্রতিবন্ধকতা দায়িত্ব যাদের, তারা তাদের দায়িত্ব পালন না করলেও ঠিকই কিন্তু যার যার অবস্থানে এখনো বহাল তবিয়তে আছেন। তাদের অবস্থা বর্ণনা করে প্রয়াত কবি শামসুর রাহমান তাঁর নিজ বাসভূমে কাব্যগ্রন্থে দুঃস্বপ্নে একদিন কবিতায় লিখেছিলেন- সরকারি বাসে চড়ছি, দরকারি কাগজ পড়ছি, কাজ করছি, খাচ্ছি দাচ্ছি, ঘুমাচ্ছি, কাজ করছি, খাচ্ছি দাচ্ছি, চকচকে ব্লেডে দাড়ি কামাচ্ছি, দুবেলা পার্কে যাচ্ছি, মাইক্রোফোনে কথা শুনছি, ঝাঁকের কই ঝাঁকে মিশে যাচ্ছি। এভাবেই ১৯৭১, ১৯৭৫, ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০২৪-এ স্বার্থপর ও ধান্দাবাজেরা আগের জমানায় সমাজ আর বঞ্চিত হওয়ার চিত্র এঁকে এঁকে ঝাঁকে মিশে যেতে সময় নেয়নি।

আমি যখন এ লেখাটি লিখছি তখন সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম- খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয় দূষিত শহর ঢাকা। অথচ সেই ১৯৭০ সালে কবি শামসুর রাহমানের নিজ বাসভূমে কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়েছিল, যার একটি অংশে এ দুঃস্বপ্নে একদিন কবিতাটির স্থান পেয়েছিল। মজার বিষয় হলো, শহুরে এ কবি এ কবিতায় তখনই লিখেছিলেন- নানা পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হচ্ছে, মাটি কাটছে ট্রাক্টর, ফ্যাক্টরি ছাড়ছে ধোঁয়া, কাজ হচ্ছে- কাজ হচ্ছে, কাজ করছি, খাচ্ছি দাচ্ছি ঘুমাচ্ছি, কাজ করছি...। আসলে সবাই কাজ করছে, কাজ হচ্ছে, সেই সঙ্গে কাজের নামে অকাম-কুকাম এসব থেমে নেই বলে বিশ্বের অন্যতম দূষিত শহরে আমরা প্রায় ২ কোটিরও বেশি মানুষ বসবাস করছি, বুক ভরে বিষ নিচ্ছি, খাচ্ছি দাচ্ছি, ঘুমাচ্ছি আর ঘুমাচ্ছি।

এসব দেখে শহুরে কবিরা যখন কবিতা লেখেন আর গ্রামের তাজা বাতাস খাওয়া সহজসরল বাউলরা নেচে নেচে গান গেয়ে বেড়ান- তোরা বাতাস কর, বাতাস কর, বাতাস কর সখী, মাথায় পানি ঢাল তোরা, যা করার তা কইরা গেছে, আমার বন্ধু মনচোরা। পরিস্থিতি কি তাহলে সত্যি এ রকম? আমরা সাধারণ জনগণ কি কেবল বাতাস করে যাব আর পানি ঢালব কর্তাব্যক্তিদের মাথায়? আর ধান্দাবাজরা যা করার তা করে যাবে? সেই ২৯ নভেম্বর আমি আসন্ন এক মাসে তথা বছরের শেষ ও নতুন বছরের শুরুতে কোন বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন তা ইঙ্গিত করতে গিয়ে পাঠ্যবই সময়মতো শিক্ষার্থীদের হাতে না পৌঁছানোর শঙ্কাও প্রকাশ করেছিলাম। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এত দিন যারা পাঠ্যবই ছাপানোর নামে নয়ছয় করেছেন, তারা এখন পাঠ্যবই প্রকাশে বিলম্ব দেখে হাসছেন। অন্যদিকে বইয়ের শেষে জাতীয় সংগীত ও জাতীয় পতাকা কিংবা রংপুরের বীর শহীদ আবু সাঈদের ভুল মৃত্যু তারিখ দেখে অট্টহাসিতে লুটোপুটি খাচ্ছে আগের আমলে বইয়ে গুগলের অনুবাদ নিজের লেখা বানিয়ে চালিয়ে দেওয়া এবং সম্মানী গ্রহণ করা সুশীল সমাজ। আসলে চোরেরা ধর্মের কাহিনি শোনে না, যা করার তা করে যায় আর আমলারা কী পেলাম আর কী পেলাম না কিংবা পেয়েও হারালাম কী কী- এসব হিসাব করতে করতে একদিন পেনশনে চলে যান। আবার সুযোগ পেলে পেনশন ফিরে বৈষম্যের ধুয়া তুলে আবারও খাচ্ছি যাচ্ছি কিন্তু বঞ্চিত হচ্ছি আওয়াজ তোলেন। আর এতেই দেশ ও জনগণের যাচ্ছি যাচ্ছি অবস্থা।

গত সপ্তাহজুড়ে আলোচিত ছিল নির্বাচন প্রসঙ্গ। নির্বাচন শব্দটি দীর্ঘদিন এ দেশে নির্বাসিত ছিল, না নির্বাচন নামে সার্থক কোনো কিছুর অস্তিত্ব স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে কোনো দিন এ দেশে ছিলই না বা ছিল, এ নিয়ে বিতর্ক আছে। সেই ১৯৭৩ সালে জাতীয় নির্বাচনে হেলিকপ্টারে করে ব্যালট বাক্স তুলে এনে ঢাকায় গণনা ও ফল ঘোষণার কাহিনি আজও মনে পড়ে দাউদকান্দিবাসীর। ১৯৭৫ সালে বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে তথা বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) নামক একটি মাত্র দল এবং একজন নেতা ছাড়া বাকি সবকিছু নিষিদ্ধের আয়োজন করা হয়েছিল। বাকশাল কায়েম হলে আসলে প্রকৃত অর্থে নির্বাচন করার কোনো প্রয়োজনই হয়তো এ দেশে হতো না। এর বিপরীতে দেশ পেল জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ও হ্যাঁ-না ভোট নামক নতুন রেফারেন্ডামে (গণভোট) তখন কোনো কোনো কেন্দ্রে শতভাগেরও বেশি ভোট প্রদানের ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছিল।

২০২৫ হোক সফল নির্বাচনের সুবর্ণ বছরজিয়ার পর এরশাদ এলেন, দেখলেন, নির্বাচন নিয়ে খেললেন। মুখে খেলা হবে না বললেও কাজকর্মে ঠিকই বুঝিয়ে দিলেন নির্বাচন তার কাছে হিন্দি সিনেমায় অমিতাভের বিখ্যাত সংলাপ- ইয়ে তো মেরা বাচপান কা খেল হ্যায় জেলার সাব-এর মতো নির্বাচনও তার কাছে ছোটবেলার খেলার চেয়ে বেশি কিছু নয়। যাকেতাকে ধরে জনপ্রতিনিধি বানিয়ে দেওয়া নির্বাচন আয়োজন তার প্রতিদিনের গলফ খেলার মতো বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। আন্দোলন-সংগ্রাম ও বিপ্লবের মধ্য দিয়ে এরশাদ বিদায় নিলেন।

প্রথম একটি প্রকৃত নির্বাচনের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৬৮ আসন পেয়ে সরকার গঠন করে বিএনপি। কিন্তু বিরোধী আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি তা মানতে পারল না। পাঁচ বছর পর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ১৪৬ আসন পেয়ে সরকার গড়ল আওয়ামী লীগ, মানল না বিএনপি। ২০০১-এর নির্বাচনে বিএনপি ১৯৩ আসন পেয়ে সরকার গঠন করলেও আওয়ামী লীগ দাবি করল ভারতের কাছে গ্যাস বিক্রি না করায় তাদের হারিয়ে দিয়েছে আমেরিকা। বিএনপির ২০০৬ সাল মেয়াদ শেষের আগে নির্বাচন নিয়ে নানা জটিলতা সৃষ্টি হলো। ফলে দেশে আবির্ভূত হলো সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। দুই বছর কোনো প্রকার জাতীয় নির্বাচনবিহীন ছিল বাংলাদেশ।

এরপর সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার আয়োজিত ২০০৮-এর ভোটে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ২০১৪ সালে ভোটবিহীন ১৫৩ জন সংসদ সদস্য নিযুক্তির নির্বাচন, ২০১৮ সালে রাতের নির্বাচন ও ২০২৪-এ ভোটারবিহীন নির্বাচন উপহার দিল। আরও উপহার দিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিদেশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও দূতাবাসগুলোর নাক গলানোর নতুন অধ্যায়। এভাবেই প্রকৃতপক্ষে নির্বাসিত ছিল নির্বাচন শব্দটি।

জুলাই বিপ্লবে সামনে ছিল ছাত্রসমাজ। যারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিতই হতে পারত না। তাই ২০২৫ সালে সবার আগে তাদের নির্বাচনের ব্যবস্থা করে দেওয়া জাতির নৈতিক দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে সব বাধা উপড়ে ফেলে প্রকৃতপক্ষে দেশের ছাত্রসমাজ কী চায়, তা প্রমাণ ও প্রকাশের সুযোগ দিতে হবে। এটা দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক অবস্থানে কোন দল, মত বা সংগঠন কোন অবস্থানে আছে, তারও একটা পূর্বাভাস দেবে, যা পরবর্তী সময়ে জাতীয় নির্বাচনে করণীয় পন্থা উদ্ভাবনে সহায়তা করবে সব অংশীজনকে। নির্দিষ্টসংখ্যক ভোট না পেলে কাউকে নির্বাচিত না করার মতো কিংবা কাউকে না ভোট দেওয়ার মতো যত পরীক্ষা-নিরীক্ষা আছে, সব করা যেতে পারে ছাত্র সংসদের এ নির্বাচনগুলোতে। ফলে তা একটি সুন্দর নিরীক্ষাও হয়ে যেতে পারে।

দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় পর্যায়ে কোনো জনপ্রতিনিধি না থাকায় এক অসহায় অবস্থার মধ্যে রয়েছে প্রান্তিক জনগণ। সামান্য একটি জন্মনিবন্ধন বা উত্তরাধিকার সনদপ্রাপ্তি এখন প্রান্তিক জনগণের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধিরা পালিয়ে যাওয়ার কারণে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনও তাই অবিলম্বে আয়োজন করা উচিত এবং এ নির্বাচনেও না ভোট বা নির্দিষ্টসংখ্যক ভোট না পেলে কাউকে নির্বাচিত ঘোষণা না করার সুযোগ রেখে নিরীক্ষা করা যেতে পারে।

এসব নির্বাচনের ধারাবাহিকতায় পরবর্তী সময়ে অবশ্যই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে এবং তত দিনে সব দল ও সংগঠন তাদের যার যার অবস্থান বুঝতে পারবে এবং সেই মোতাবেক সংশোধিত হয়ে কিংবা নতুন কর্মকৌশল নির্ধারণ করে একটি সার্থক নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে। ২০২৫ হোক সফল নির্বাচনের সুবর্ণ বছর।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
সর্বশেষ খবর
ভারতের উত্তরাখণ্ডে বাস নদীতে পড়ে নিহত ১
ভারতের উত্তরাখণ্ডে বাস নদীতে পড়ে নিহত ১

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে আটকে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে আটকে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের
বারবডোজ টেস্ট: প্রথম দিনে পতন ১৪ উইকেটের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্ট: বাংলাদেশকে ২৪৭ রানে থামালো শ্রীলঙ্কা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১০

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে
শৈশবের ক্লাবে ম্যারাডোনার মতো সম্মান মেসিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা
‘হামলাটাই যুদ্ধ থামিয়েছে’, ট্রাম্পের আত্মবিশ্বাসী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত, সম্পাদক ইনামুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে
রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ
জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ
পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫
সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’
বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন