শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কেমন হবে ভূকম্পরোধী বাড়ি

আফতাব চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
কেমন হবে ভূকম্পরোধী বাড়ি

খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান আমাদের জীবনের তিনটি প্রাথমিক আবশ্যকতা। এর মধ্যে বাড়ি সাধারণত আমরা জীবনে একবারই করে থাকি। আমরা যখন জীবনের সব সঞ্চয় উজাড় করে বসবাসের জন্য বাড়ি নির্মাণ করি, তখন মনেপ্রাণে চাই যে সেটি যেন ঝড়, বন্যা, ভূমিকম্প ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। ভেঙে পড়ে যেন জানমালের ক্ষতি না হয়। ঝড় ও বন্যা প্রায়শই ঘটে থাকে বলে, সেগুলো সম্বন্ধে আমরা সচেতন। এ দুটি বিপদের পূর্বাভাসও কম-বেশি পাওয়া সম্ভব। কিন্তু ভূমিকম্প আসে কালেভদ্রে এবং কোনো পূর্বাভাস ছাড়াই। দুটি বড় মাপের ভূকম্পের মাঝখানে ব্যবধান এতই বেশি থাকে যে আমরা এ ব্যাপারে সচেতনতাই হারিয়ে ফেলি। তাই এ ব্যাপারে আরও বেশি আলোচনা, চর্চা ও সচেতনতা প্রয়োজন। ভূকম্পরোধী বাড়ি বলতে সে রকম বাড়ি বোঝায়, যা দেশের ডিজাইন কোড অনুযায়ী নির্মাণ করা হয়। এখানে ডিজাইন বলতে কাঠামোগত ডিজাইন বুঝতে হবে। প্রসঙ্গত বলা যায়, ডিজাইন দুই রকমের হতে পারে, নকশা এবং কাঠামোগত ডিজাইন। নকশায় বাড়ির বহিরঙ্গের সৌন্দর্য বোঝায়। এতে বাড়ির ভূকম্পরোধী গুণ উৎসারিত হয় না। কাঠামোগত ডিজাইন বলতে বোঝায় বাড়ির ব্যবহারগত ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা অনুযায়ী ভিতে যথাযথ শক্তি প্রদান। এটি একটি গাণিতিক ক্রিয়া, যা দেশের ডিজাইন কোড মেনে করতে হয়। এ ছাড়া এতে কাঠামো বিশ্লেষণ ও কাঠামোর গতিবিদ্যার প্রয়োগ প্রয়োজন হয়। ভিতের মাটি যদি শক্ত হয় বা বাড়ির ভিত যদি পাথরের ওপর করা যায় তবেই তা হয় আদর্শ। ভিতের মাটির বহন ক্ষমতা ও নেমে যাওয়ার প্রবণতা পরীক্ষাগারে পরীক্ষার ও ক্ষেত্রিক পরীক্ষার দ্বারা বের করে নিতে হবে। ভিতের আপেক্ষিক ধস বাড়িকে বাসের অযোগ্য করে ফেলতে পারে। পৃথক পৃথক খুঁটির ভিত বিশিষ্ট বাড়ি হলে ভিতগুলোকে টাই বিম দিয়ে জুড়ে দিলে আপেক্ষিক ধসের প্রবণতা কমে যায়। ভিতের মাটি নরম হলে মাদুরে ভিত (ম্যাট বা র‌্যাফট ফাউন্ডেশন) ব্যবহার করা যেতে পারে। বহুতল বাড়ির ভিতের মাটি নরম হলে পাইল ব্যবহার করতে হবে। পাইল ব্যবহারে বাড়ির ভূকম্পরোধী ক্ষমতা বেড়ে যায়। তবে পাইল দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে ডিজাইন করে নিতে হবে, আর পাইল নির্মাণ সঠিক হওয়া চাই। বহুতল বাড়ির জন্য মাটির পরীক্ষা যথেষ্ট গভীরতা পর্যন্ত হওয়া প্রয়োজন। ভূমিকম্পে ভিত সম্পর্কীয় সর্বাপেক্ষা ভয়ংকর পরিস্থিতি হলো পানিমিশ্রিত বেলে মাটি বা পলি মাটি। এ ধরনের মাটিতে ভূকম্পকালীন কম্পনে মাটির তরলীকরণ ঘটে ও বাড়ির কাঠামোর ক্ষতি না ঘটেও পুরো বাড়িটি হেলে পড়ে বাসের অযোগ্য হয়ে যেতে পারে। ১৯৬৪ সালে জাপানের ভূমিকম্পে অনেক বাড়ি এভাবে অনাবাসযোগ্য হয়ে পড়ে। এ ধরনের মাটিতে বাড়ি না বানানোই উচিত। বাড়ির নকশা তৈরির সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যে সেটি যেন সামঞ্জস্যপূর্ণ ও সুবিন্যস্ত হয়। আয়তাকার বা বর্গাকার প্ল্যান বাঞ্ছনীয়। ইংলিশ ‘এল’ বা ‘ইউ’ আকারের প্ল্যান ভূকম্পরোধে সাহায্য করে না। বরং মোচড় খাওয়ার ফলে বাইরের খুঁটিগুলো সহজেই ভেঙে পড়ে। কোনো বাড়ি বিশেষ কারণে ‘এল’ বা ‘ইউ’ আকারের প্ল্যানে তৈরি করা অনিবার্য হলে ‘এল’ বা ‘ইউ’-এর প্রতিটি বাহুকে একক বাড়ি হিসেবে তৈরি করতে হবে আর এদের মধ্যে থাকবে সংযোগ বিচ্ছিন্নকারী ফাঁক। খুঁটিগুলো সমান দূরত্বে ও সমসত্ব বণ্টনে থাকা বাঞ্ছনীয়। অধিক ভূকম্পপ্রবণ অঞ্চলে বাড়ির বহিরঙ্গ সৌন্দর্য থেকে বাড়ির ভূকম্প সুরক্ষার দিকে অধিক মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। দক্ষ বাস্তুকারের দ্বারা স্ট্রাকচার‌্যাল ডিজাইন করে নেওয়ার পর নকশার পরিবর্তন করা ঠিক নয়। শিয়ার ওয়াল ব্যবহার করলে বাড়ির দুটি উল্লম্ব অভিমুখেই এর পরিমাণ সমান হওয়া চাই। বাড়ির উচ্চতা বরাবর থাকবে সুসামঞ্জস্য ও সুবিন্যস্ত। হঠাৎ কোনো তলায় বাড়ির নকশা পরিবর্তন করা বিধেয় নয়। বিভিন্ন তলার উচ্চতাও সমান হওয়া উচিত। খুঁটি বা শিয়ার ওয়াল ভিত থেকে বাড়ির ছাদ পর্যন্ত যাবে। মাঝে কোথাও এর ছেদ ঘটানো ঠিক নয়। ভারবাহী অঙ্গগুলোর আকারে আকস্মিক পরিবর্তন আনা ঠিক নয়।

বাড়িতে রাখা আসবাব ছাড়াও অকাঠামোগত অংশগুলো ভর বাড়ায়। এ ভর যথেচ্ছভাবে বিন্যস্ত হলে বাড়ির ভূকম্পরোধী গুণ কমে যাবে। ভর বিন্যাসে হঠাৎ পরিবর্তন অবাঞ্ছনীয়। উদাহরণস্বরূপ, কোনো একটি তলায় একটি ঘরে ভরের ঠাসাঠাসি কাম্য নয়। আবার বাড়ির কোনো একটি তলায় সাঁতারের পুকুর (সুইমিং পুল) তৈরি করলে উচ্চতা বরাবর ঘটে ভরের অসামঞ্জস্য। ভূমিকম্পে এ ধরনের বাড়ি ভেঙে যাওয়ার দৃষ্টান্ত রয়েছে। বাড়ির মাধ্যাকর্ষণজনিত ভার বা ওজন বিমের মাধ্যমে প্রথমে খুঁটিতে ও খুঁটির মাধ্যমে ক্রমে ভিতের মাটিতে চলে যায়। এভাবে তৈরি হয় ভারবাহী পথ। এ পথে বিচ্ছিন্নতা থাকলে ঘটে বিশৃঙ্খলা। উদাহরণস্বরূপ, ছাদ থেকে নেমে আসা কোনো খুঁটিকে এক তলায় ভিত পর্যন্ত আসতে না দিলে এ খুঁটিতে নিম্নগামী ভার কাছের অন্যান্য খুঁটি দিয়ে নেমে আসবে আর খুঁটিগুলো হয়ে পড়বে অধিক ভারাক্রান্ত। ফলে ভূকম্পে ভারাক্রান্ত খুঁটিগুলোর ভেঙে পড়ার আশঙ্কা থাকবে বেশি। ছাদে পানির চৌবাচ্চা বসিয়ে দেওয়া আজকাল চল হয়েছে। চৌবাচ্চা ছোট হলে তেমন ক্ষতি নেই। কিন্তু বড় মাপের পানির চৌবাচ্চা বা অনেক চৌবাচ্চা ছাদে বসালে তা বিপদ ডেকে আনে। মনে রাখতে হবে, ভূকম্প ভর ভালোবাসে না।  এ সমস্যার সমাধান কী? কারণ পানি তো আমাদের চাই। এ ক্ষেত্রে সমাধান হচ্ছে উঁচু করে তৈরি পানির ট্যাংক (ওভার হেড ট্যাংক), যা বাড়ির সঙ্গে সম্পর্কহীন হবে। অন্যদিকে ছোট চৌবাচ্চা ব্যবহারে সমস্যা কিছুটা লাঘব হবে। সঠিক পদ্ধতি হলো কম্পিউটার মডেলে পানির চৌবাচ্চা ধরে নিয়ে কাঠামোর বিশ্লেষণ ও ডিজাইন করা।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
খেলাপির নতুন নিয়ম
খেলাপির নতুন নিয়ম
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বনাশা দুর্নীতি
সর্বনাশা দুর্নীতি
আমাদের বাংলা ভাষা
আমাদের বাংলা ভাষা
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক
দিলের ময়লা দূর করতে আসছে রমজান
দিলের ময়লা দূর করতে আসছে রমজান
সর্বশেষ খবর
কুয়েটে হামলার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
কুয়েটে হামলার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুবাইয়ে চলছে পাঁচ দিনব্যাপী গালফ ফুড মেলা
দুবাইয়ে চলছে পাঁচ দিনব্যাপী গালফ ফুড মেলা

২০ মিনিট আগে | পরবাস

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাষা ও সাহিত্য হোক দ্বিন প্রচারের মাধ্যম
ভাষা ও সাহিত্য হোক দ্বিন প্রচারের মাধ্যম

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চার মাজহাবের পরিচয়
চার মাজহাবের পরিচয়

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে ভালোবাসা সব ভালোবাসার ভিত্তি
যে ভালোবাসা সব ভালোবাসার ভিত্তি

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যুপথের যাত্রীর জন্য করণীয়
মৃত্যুপথের যাত্রীর জন্য করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে আরব লীগের সম্মেলন স্থগিত, নতুন তারিখ ৪ মার্চ
গাজা ইস্যুতে আরব লীগের সম্মেলন স্থগিত, নতুন তারিখ ৪ মার্চ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে চকলেট চুরির সন্দেহে ১৩ বছরের গৃহকর্মীকে হত্যা
পাকিস্তানে চকলেট চুরির সন্দেহে ১৩ বছরের গৃহকর্মীকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান-সঞ্জয় একসঙ্গে হলিউড ছবিতে, শুটিং সৌদিতে
সালমান-সঞ্জয় একসঙ্গে হলিউড ছবিতে, শুটিং সৌদিতে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-শাহরুখের কারণে কি দূরত্ব রানি-ঐশ্বরিয়ার মাঝে?
সালমান-শাহরুখের কারণে কি দূরত্ব রানি-ঐশ্বরিয়ার মাঝে?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও ২ বছর খেলতে চান বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক
আরও ২ বছর খেলতে চান বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়
১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ফেনীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ফেনীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে কক্সবাজারে বিক্ষোভ ও সমাবেশ
এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে কক্সবাজারে বিক্ষোভ ও সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েট পরিস্থিতির কারণ অনুসন্ধানে ছাত্রদলের ৩ সদস্যের কমিটি
কুয়েট পরিস্থিতির কারণ অনুসন্ধানে ছাত্রদলের ৩ সদস্যের কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বনশ্রীতে গুলিবিদ্ধ শ্রমিক দল নেতা
বনশ্রীতে গুলিবিদ্ধ শ্রমিক দল নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢামেকে কারাবন্দির মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি
ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা পেলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম
সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা পেলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তিস্তা পাড়ে মশাল প্রজ্জ্বলন
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তিস্তা পাড়ে মশাল প্রজ্জ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বয়সে ১০ বছরের ছোট প্রেমিককে বিয়ে করছেন কৃতি
বয়সে ১০ বছরের ছোট প্রেমিককে বিয়ে করছেন কৃতি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী-সৌদি যুবরাজ বৈঠকে যা আলোচনা হলো
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী-সৌদি যুবরাজ বৈঠকে যা আলোচনা হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বছরের সম্পর্কে বিরতি দিয়ে নাইট রাইডার্সে হেলস
১৮ বছরের সম্পর্কে বিরতি দিয়ে নাইট রাইডার্সে হেলস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্বাস্থ্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা
ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি ভেবে যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলিকে গুলি
ফিলিস্তিনি ভেবে যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলিকে গুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানে ২২ স্থানে সেহরি ও ইফতার দেবে ডিএনসিসি
রমজানে ২২ স্থানে সেহরি ও ইফতার দেবে ডিএনসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা তিনদিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
টানা তিনদিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা
আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
দেশব্যাপী জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০
কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধের হুমকি স্থায়ী কর্মীদের
২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধের হুমকি স্থায়ী কর্মীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু
ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম
গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার
সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা
প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি
লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই
নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি
বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি

নগর জীবন

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংসদ নির্বাচন চায় বাম গণতান্ত্রিক জোট
আগে সংসদ নির্বাচন চায় বাম গণতান্ত্রিক জোট

পেছনের পৃষ্ঠা