শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক

১. আধুনিক রাষ্ট্রে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা এবং ইচ্ছা প্রকাশিত হয়। এই অভিপ্রায় প্রকাশের মাধ্যমরূপে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা প্রয়োজন। সংবিধান ও আইনে ভোটাধিকারের স্বীকৃতিই শেষ কথা নয়; নির্বাচনে অংশগ্রহণে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা অপসারণসহ ভোটাধিকার প্রয়োগের যথাযথ পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপরেই নির্বাচনি ব্যবস্থার কার্যকারিতা নির্ভরশীল। একমাত্র সৎ, স্বাধীন এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থার মাধ্যমেই সর্বজনীন ভোটাধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব। সংবিধানে সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থার জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন, কার্যাবলি এবং নির্বাচনসংক্রান্ত নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলকঅন্যান্য বিষয় উল্লেখিত হয়েছে। নির্বাচনি-রাজনীতি ক্রমশই জটিল রূপ ধারণ করেছে। সম্প্রদায়, ধর্মীয় সংকীর্ণতাবাদ, অর্থের প্রভাব এবং জনগণের সুষ্ঠু মতামত প্রকাশে বাধা সৃষ্টি করেছে, একই সঙ্গে জাল ভোট, ভোট কেন্দ্র দখল, কালোটাকা, পেশিশক্তি, নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দলীয়করণ, ফলাফল পাল্টে দেওয়াসহ বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে। যা আমরা দেখেছি।

নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কার কমিশন এসব সমস্যা-সংকট প্রতিরোধকল্পে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সুপারিশসমূহ পেশ করেছে। এ কথা বলার অপেক্ষা থাকে না, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান বদিউল আলম মজুমদার নিশ্চিতভাবেই অবগত আছেন, নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হলে গণতন্ত্রের বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী। দীর্ঘদিন তিনি বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন, বলেছেন ও বিশেষভাবে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালার দিকে তাকাতে পারি।

২. বাংলাদেশে নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থাকে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ করার জন্য একটি নির্বাচন কমিশন গঠন এবং তার ক্ষমতা ও কার্যাবলি সংবিধানে নির্দিষ্টভাবে লিখিত আছে। বিপুলসংখ্যক নিরক্ষর ভোটদাতাদের পক্ষে সব দলের কর্মসূচি ও ভূমিকা পর্যালোচনার ভিত্তিতে সুচিন্তিতভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ সম্ভব নয়। নিরক্ষরতার জন্য তাদের মধ্যে রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কে নির্লিপ্ততার উন্মেষ ঘটে। ভোটদাতাদের অংশগ্রহণের সুশীল আকাক্সক্ষা ও উদ্যোগ সর্বজনীন ভোটাধিকারের সাফল্যের অন্যতম পূর্বশর্ত। বাংলাদেশে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ ভোটদাতা ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন না। এই অনুপস্থিতির দ্বারা ভোটদাতার অনীহা এবং চেতনার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ভোট কেন্দ্রে গেলেও তাঁরা ঠিকমতো ভোট দিতে পারেন না, নেপথ্যে নাজেহাল ও নিরাপত্তার ভয়ভীতি কাজ করে। এই পরিস্থিতি সর্বজনীন ভোটাধিকারের গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। 

৩. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মোটাদাগে ১২টি সুপারিশ করেছে। ১২টি সুপারিশের মধ্যে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠন সংক্রান্ত। রাজনৈতিক ঐকমত্য, নাগরিক সমাজের অর্থবহ অংশগ্রহণে যোগ্য ও দক্ষ, জনগ্রাহ্য ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রত্যয় দ্ব্যর্থভাবে উপস্থাপন করেছেন। অবশ্য এর জন্য নতুন আইন প্রণয়নের ওপর জোর দিয়েছেন। ভারতে সংসদ নেতা, বিরোধী দলের নেতা এবং অন্য সংখ্যাধিক প্রাপ্ত দলের নেতাদের সমঝোতায় নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। সুপারিশমালায় জোর দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতায়নের ওপর (১.২)। কমিশনকে নির্বাচন স্থগিত, বাতিল এবং পুনর্নির্বাচনের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নিজস্ব সচিব নিয়োগ নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। নির্বাচনে নির্বাহী বিভাগের কালো থাবা বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পূর্বের নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী বিভাগ গিলে খেয়েছিল- যার ভুক্তভোগী আমি স্বয়ং। সুষ্ঠু নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে যাতে নয়-ছয় না করতে পারে তার ব্যবস্থা বর্ণিত হয়েছে। এমনকি কমিশনের দায়িত্ব পালনে (১.৩) অসদাচরণ ও অসামর্থ্যরে অভিযোগ উঠলে সংবিধানের ১১৮ ও ৯৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুরাহা করা। সুপারিশে এ কথা বলার অর্থ এই যে নির্বাচন কমিশন স্বাধীন হলেও তাদের দায়বদ্ধতা ও শাস্তির অধীনে আনা।

৪. নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠুভাবে কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের কর্তকর্তাদের মধ্যে থেকে রিটার্নিং/সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা, প্রয়োজনে প্রশাসনের অন্য ক্যাডার থেকেও নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা তাদের থাকবে। অতীতে নির্বাহী কর্মকর্তারা এসব পদে যেন ‘হায়ারে’ এসেছেন এই মনোভাব ও আচরণ দৃশ্যমান ছিল, আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা তাই বলে। কমিশনের সুপারিশে তাদের নির্বাচন-পূর্ব, নির্বাচন-উত্তর সময়ে পক্ষপাতিত্ব, অনিয়ম ও অযোগ্যতাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির বিধান করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণ-ভাতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ম্যাজিস্ট্রেটদের ভাতার বিষয়টি পর্যালোচনা করার বিধান (১.৫) বর্ণিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে (যেমন-ইভিএম) আর্থিক ব্যবস্থাপনার বিষয়টিতে স্বচ্ছতা ও নিরীক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

৫. সুষ্ঠু নির্বাচনের বাধা কোথায়? প্রথমত এই বাধা নির্বাহী বিভাগের কালো থাবা। এই থাবাকে দুর্বল কিংবা শৃঙ্খলিত করার বিধান ব্যক্ত হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থা। নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের পরিবেশ ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত করা। নিয়ম-বিধিবিধান মেনে ঐকমত্যের ভিত্তিতে রেফারি নিয়োগ এবং দলীয়করণমুক্ত নির্বাচনি ব্যবস্থাপনা। তৃতীয়ত স্বাধীন বিচার বিভাগ। এসব কিছুর জন্য প্রয়োজন সংস্কার। পেশ করা সুপারিশমালা নির্বাচনি ব্যবস্থা সংস্কারে এসব সমাধানের সূত্র দিয়েছে। আশু করণীয় সংস্কার বাস্তবায়িত না হলে এক দলের পরিবর্তে অন্য দল ক্ষমতাসীন হলে জনগণের স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষা বাস্তবায়িত হবে না। আমরা রাজনীতিবিদ বাকপটু কিন্তু কর্মক্ষেত্রে ধূম্রজালের আশ্রয় নিই। যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে ব্যর্থ হই, এর হাজারো উদাহরণ রয়েছে।

৬. সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে লক্ষণীয় যে অতীতে যারা হাটে-ঘাটে, মাঠে চাঁদাবাজি ও লুট করেছে তারা পালিয়েছে, পরিবর্তে ক্ষমতাসীন হবেন এমন ভাবনার দলগুলোর ক্যাডারদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুণ্ঠন অব্যাহতভাবে চলছে। পতিত সরকারের সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্রের বিপরীতে এখন নব্য জুলুমকারী চক্র জনগণের ওপর চড়াও হয়েছে। জনগণ ভয়ার্ত ও নিরাপত্তাহীন। এ অবস্থার অবসান না হলে জুলাই অভ্যুত্থানের মৌল চেতনা ও স্পিরিট বুমেরাং হয়ে দাঁড়াবে। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন নীতিবোধ ও দায়িত্ব সহকারে প্রত্যেকটি সুপারিশ করেছে। প্রধান নির্বাচন সংস্কার কমিশনের নেতৃত্বে গঠিত টিম কর্তৃক শ্রমলব্ধ গবেষণা, অনুসন্ধান, অনুসরণ ও বাস্তবায়ন করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। তারপরও কথা থেকে যায়, বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির জীর্ণ অবনতিতে সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কী? সেটি অবশ্য নির্বাচন-সংস্কার কমিশনের দায়িত্বের আওতায় পড়ে না। তবু তারা দায় এড়াতে পারে না। 

৭. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন নিয়ে দুয়েকটি কথা বলা আবশ্যক।

ক. সুপারিশসমূহের ১.২ নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব শিরোনামের ভেতর- ‘দলের মধ্যে গণতান্ত্রিক চর্চা নিশ্চিত করতে হবে’ পয়েন্টটি দল নিবন্ধন প্রাক্কালে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

খ. সুপারিশসমূহের ২.২ মনোনয়নপত্র শিরোনামের (ক) ধারাতে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ পরিচালনা ম্যানুয়াল অনুযায়ী দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৭ ধারায় উল্লেখিত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিল করার সকল বিষয়াদি বহাল রাখা যেতে পারে। অনলাইনে মনোনয়ন জমাদানের ব্যবস্থা রাখা বিধেয়।

গ. সুপারিশসমূহের ২.৪ নির্বাচনব্যবস্থা শিরোনামের (গ) ধারাতে ৪০% ভোটারের পরিবর্তে ৫১% ভোট কাস্ট যোগ করা যেতে পারে।

ঘ. সুপারিশসমূহের ২.৪ নির্বাচনব্যবস্থা শিরোনামে ভিতরে ‘কোনো সংসদ সদস্য তাঁর পাঁচ বছরের মেয়াদের মধ্যে জনগণের বিরাগভাজন হলে এক-তৃতীয়াংশ ভোটারদের স্বাক্ষরসহ নির্বাচন কমিশনে আবেদন করলে এবং তা তদন্তে প্রমাণিত হলে ওই আসন শূন্য ও পুনর্নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। অর্থাৎ জব-পধষষ-এর ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

ঙ. সুপারিশসমূহের ৩.০ প্রধানমন্ত্রী শিরোনামের (গ) ধারাতে ‘পার্লামেন্টারি পার্টির যিনি সংসদ নেতা হবেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন’ যুক্ত করা যেতে পারে। ‘সংসদ নেতা’ এই শব্দগুচ্ছ বাদ দেওয়া যেতে পারে। যুক্ত হতে পারে যিনি দলীয় প্রধান হবেন, তিনি সরকারপ্রধান হবেন না। 

চ. সুপারিশসমূহের ৬.০ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন শিরোনামের (খ) ধারাতে ‘প্রশাসনের সর্বস্তরের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দেওয়ার বিধান যুক্ত করা যেতে পারে। অর্থাৎ সংসদ সদস্যগণ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কমিশনার বা মেম্বাররা ভোট দেওয়ার অধিকারী হবেন।

ছ. পোস্টাল ভোটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা যেতে পারে। ১৯৭০ ও ’৭৯ সালে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের পদ্ধতি ও রীতি বলবৎ ছিল। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ‘প্রক্সি’ ভোট জটিলতা ও অনিয়মের সৃষ্টি করবে।

জ. এই সুপারিশমালার সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সংবিধানের কতিপয় অনুচ্ছেদ ও বিধিবিধানের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও সংশোধন অপরিহার্য।

বাংলাদেশে যেখানে গণতন্ত্রের সুচারু অনুশীলন হয়নি সে ক্ষেত্রে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালা মাইলফলক হিসেবে গণতন্ত্র, দেশ-জাতির কাছে বিবেচিত থাকবে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে