শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক

১. আধুনিক রাষ্ট্রে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা এবং ইচ্ছা প্রকাশিত হয়। এই অভিপ্রায় প্রকাশের মাধ্যমরূপে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা প্রয়োজন। সংবিধান ও আইনে ভোটাধিকারের স্বীকৃতিই শেষ কথা নয়; নির্বাচনে অংশগ্রহণে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা অপসারণসহ ভোটাধিকার প্রয়োগের যথাযথ পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপরেই নির্বাচনি ব্যবস্থার কার্যকারিতা নির্ভরশীল। একমাত্র সৎ, স্বাধীন এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থার মাধ্যমেই সর্বজনীন ভোটাধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব। সংবিধানে সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থার জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন, কার্যাবলি এবং নির্বাচনসংক্রান্ত নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলকঅন্যান্য বিষয় উল্লেখিত হয়েছে। নির্বাচনি-রাজনীতি ক্রমশই জটিল রূপ ধারণ করেছে। সম্প্রদায়, ধর্মীয় সংকীর্ণতাবাদ, অর্থের প্রভাব এবং জনগণের সুষ্ঠু মতামত প্রকাশে বাধা সৃষ্টি করেছে, একই সঙ্গে জাল ভোট, ভোট কেন্দ্র দখল, কালোটাকা, পেশিশক্তি, নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দলীয়করণ, ফলাফল পাল্টে দেওয়াসহ বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে। যা আমরা দেখেছি।

নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কার কমিশন এসব সমস্যা-সংকট প্রতিরোধকল্পে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সুপারিশসমূহ পেশ করেছে। এ কথা বলার অপেক্ষা থাকে না, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান বদিউল আলম মজুমদার নিশ্চিতভাবেই অবগত আছেন, নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হলে গণতন্ত্রের বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী। দীর্ঘদিন তিনি বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন, বলেছেন ও বিশেষভাবে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালার দিকে তাকাতে পারি।

২. বাংলাদেশে নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থাকে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ করার জন্য একটি নির্বাচন কমিশন গঠন এবং তার ক্ষমতা ও কার্যাবলি সংবিধানে নির্দিষ্টভাবে লিখিত আছে। বিপুলসংখ্যক নিরক্ষর ভোটদাতাদের পক্ষে সব দলের কর্মসূচি ও ভূমিকা পর্যালোচনার ভিত্তিতে সুচিন্তিতভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ সম্ভব নয়। নিরক্ষরতার জন্য তাদের মধ্যে রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কে নির্লিপ্ততার উন্মেষ ঘটে। ভোটদাতাদের অংশগ্রহণের সুশীল আকাক্সক্ষা ও উদ্যোগ সর্বজনীন ভোটাধিকারের সাফল্যের অন্যতম পূর্বশর্ত। বাংলাদেশে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ ভোটদাতা ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন না। এই অনুপস্থিতির দ্বারা ভোটদাতার অনীহা এবং চেতনার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ভোট কেন্দ্রে গেলেও তাঁরা ঠিকমতো ভোট দিতে পারেন না, নেপথ্যে নাজেহাল ও নিরাপত্তার ভয়ভীতি কাজ করে। এই পরিস্থিতি সর্বজনীন ভোটাধিকারের গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। 

৩. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মোটাদাগে ১২টি সুপারিশ করেছে। ১২টি সুপারিশের মধ্যে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠন সংক্রান্ত। রাজনৈতিক ঐকমত্য, নাগরিক সমাজের অর্থবহ অংশগ্রহণে যোগ্য ও দক্ষ, জনগ্রাহ্য ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রত্যয় দ্ব্যর্থভাবে উপস্থাপন করেছেন। অবশ্য এর জন্য নতুন আইন প্রণয়নের ওপর জোর দিয়েছেন। ভারতে সংসদ নেতা, বিরোধী দলের নেতা এবং অন্য সংখ্যাধিক প্রাপ্ত দলের নেতাদের সমঝোতায় নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। সুপারিশমালায় জোর দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতায়নের ওপর (১.২)। কমিশনকে নির্বাচন স্থগিত, বাতিল এবং পুনর্নির্বাচনের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নিজস্ব সচিব নিয়োগ নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। নির্বাচনে নির্বাহী বিভাগের কালো থাবা বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পূর্বের নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী বিভাগ গিলে খেয়েছিল- যার ভুক্তভোগী আমি স্বয়ং। সুষ্ঠু নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে যাতে নয়-ছয় না করতে পারে তার ব্যবস্থা বর্ণিত হয়েছে। এমনকি কমিশনের দায়িত্ব পালনে (১.৩) অসদাচরণ ও অসামর্থ্যরে অভিযোগ উঠলে সংবিধানের ১১৮ ও ৯৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুরাহা করা। সুপারিশে এ কথা বলার অর্থ এই যে নির্বাচন কমিশন স্বাধীন হলেও তাদের দায়বদ্ধতা ও শাস্তির অধীনে আনা।

৪. নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠুভাবে কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের কর্তকর্তাদের মধ্যে থেকে রিটার্নিং/সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা, প্রয়োজনে প্রশাসনের অন্য ক্যাডার থেকেও নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা তাদের থাকবে। অতীতে নির্বাহী কর্মকর্তারা এসব পদে যেন ‘হায়ারে’ এসেছেন এই মনোভাব ও আচরণ দৃশ্যমান ছিল, আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা তাই বলে। কমিশনের সুপারিশে তাদের নির্বাচন-পূর্ব, নির্বাচন-উত্তর সময়ে পক্ষপাতিত্ব, অনিয়ম ও অযোগ্যতাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির বিধান করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণ-ভাতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ম্যাজিস্ট্রেটদের ভাতার বিষয়টি পর্যালোচনা করার বিধান (১.৫) বর্ণিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে (যেমন-ইভিএম) আর্থিক ব্যবস্থাপনার বিষয়টিতে স্বচ্ছতা ও নিরীক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

৫. সুষ্ঠু নির্বাচনের বাধা কোথায়? প্রথমত এই বাধা নির্বাহী বিভাগের কালো থাবা। এই থাবাকে দুর্বল কিংবা শৃঙ্খলিত করার বিধান ব্যক্ত হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থা। নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের পরিবেশ ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত করা। নিয়ম-বিধিবিধান মেনে ঐকমত্যের ভিত্তিতে রেফারি নিয়োগ এবং দলীয়করণমুক্ত নির্বাচনি ব্যবস্থাপনা। তৃতীয়ত স্বাধীন বিচার বিভাগ। এসব কিছুর জন্য প্রয়োজন সংস্কার। পেশ করা সুপারিশমালা নির্বাচনি ব্যবস্থা সংস্কারে এসব সমাধানের সূত্র দিয়েছে। আশু করণীয় সংস্কার বাস্তবায়িত না হলে এক দলের পরিবর্তে অন্য দল ক্ষমতাসীন হলে জনগণের স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষা বাস্তবায়িত হবে না। আমরা রাজনীতিবিদ বাকপটু কিন্তু কর্মক্ষেত্রে ধূম্রজালের আশ্রয় নিই। যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে ব্যর্থ হই, এর হাজারো উদাহরণ রয়েছে।

৬. সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে লক্ষণীয় যে অতীতে যারা হাটে-ঘাটে, মাঠে চাঁদাবাজি ও লুট করেছে তারা পালিয়েছে, পরিবর্তে ক্ষমতাসীন হবেন এমন ভাবনার দলগুলোর ক্যাডারদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুণ্ঠন অব্যাহতভাবে চলছে। পতিত সরকারের সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্রের বিপরীতে এখন নব্য জুলুমকারী চক্র জনগণের ওপর চড়াও হয়েছে। জনগণ ভয়ার্ত ও নিরাপত্তাহীন। এ অবস্থার অবসান না হলে জুলাই অভ্যুত্থানের মৌল চেতনা ও স্পিরিট বুমেরাং হয়ে দাঁড়াবে। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন নীতিবোধ ও দায়িত্ব সহকারে প্রত্যেকটি সুপারিশ করেছে। প্রধান নির্বাচন সংস্কার কমিশনের নেতৃত্বে গঠিত টিম কর্তৃক শ্রমলব্ধ গবেষণা, অনুসন্ধান, অনুসরণ ও বাস্তবায়ন করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। তারপরও কথা থেকে যায়, বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির জীর্ণ অবনতিতে সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কী? সেটি অবশ্য নির্বাচন-সংস্কার কমিশনের দায়িত্বের আওতায় পড়ে না। তবু তারা দায় এড়াতে পারে না। 

৭. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন নিয়ে দুয়েকটি কথা বলা আবশ্যক।

ক. সুপারিশসমূহের ১.২ নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব শিরোনামের ভেতর- ‘দলের মধ্যে গণতান্ত্রিক চর্চা নিশ্চিত করতে হবে’ পয়েন্টটি দল নিবন্ধন প্রাক্কালে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

খ. সুপারিশসমূহের ২.২ মনোনয়নপত্র শিরোনামের (ক) ধারাতে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ পরিচালনা ম্যানুয়াল অনুযায়ী দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৭ ধারায় উল্লেখিত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিল করার সকল বিষয়াদি বহাল রাখা যেতে পারে। অনলাইনে মনোনয়ন জমাদানের ব্যবস্থা রাখা বিধেয়।

গ. সুপারিশসমূহের ২.৪ নির্বাচনব্যবস্থা শিরোনামের (গ) ধারাতে ৪০% ভোটারের পরিবর্তে ৫১% ভোট কাস্ট যোগ করা যেতে পারে।

ঘ. সুপারিশসমূহের ২.৪ নির্বাচনব্যবস্থা শিরোনামে ভিতরে ‘কোনো সংসদ সদস্য তাঁর পাঁচ বছরের মেয়াদের মধ্যে জনগণের বিরাগভাজন হলে এক-তৃতীয়াংশ ভোটারদের স্বাক্ষরসহ নির্বাচন কমিশনে আবেদন করলে এবং তা তদন্তে প্রমাণিত হলে ওই আসন শূন্য ও পুনর্নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। অর্থাৎ জব-পধষষ-এর ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

ঙ. সুপারিশসমূহের ৩.০ প্রধানমন্ত্রী শিরোনামের (গ) ধারাতে ‘পার্লামেন্টারি পার্টির যিনি সংসদ নেতা হবেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন’ যুক্ত করা যেতে পারে। ‘সংসদ নেতা’ এই শব্দগুচ্ছ বাদ দেওয়া যেতে পারে। যুক্ত হতে পারে যিনি দলীয় প্রধান হবেন, তিনি সরকারপ্রধান হবেন না। 

চ. সুপারিশসমূহের ৬.০ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন শিরোনামের (খ) ধারাতে ‘প্রশাসনের সর্বস্তরের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দেওয়ার বিধান যুক্ত করা যেতে পারে। অর্থাৎ সংসদ সদস্যগণ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কমিশনার বা মেম্বাররা ভোট দেওয়ার অধিকারী হবেন।

ছ. পোস্টাল ভোটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা যেতে পারে। ১৯৭০ ও ’৭৯ সালে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের পদ্ধতি ও রীতি বলবৎ ছিল। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ‘প্রক্সি’ ভোট জটিলতা ও অনিয়মের সৃষ্টি করবে।

জ. এই সুপারিশমালার সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সংবিধানের কতিপয় অনুচ্ছেদ ও বিধিবিধানের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও সংশোধন অপরিহার্য।

বাংলাদেশে যেখানে গণতন্ত্রের সুচারু অনুশীলন হয়নি সে ক্ষেত্রে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালা মাইলফলক হিসেবে গণতন্ত্র, দেশ-জাতির কাছে বিবেচিত থাকবে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
আইসিইউতে থাকা ৪১ শতাংশ রোগীর মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে থাকা ৪১ শতাংশ রোগীর মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ