শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ধন্যবাদ। আপনাদের দলের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে, সেই তীক্ষ পর্যবেক্ষণ, প্রাজ্ঞ বিশ্লেষণ ও বাস্তব উপলব্ধি অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সাত মাস পর স্পষ্ট করে বলার জন্য আপনাকে সাধুবাদ জানাই। বাংলাদেশ প্রতিদিন এ ষড়যন্ত্রের বিষয়ে গত সাত মাসে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। মাইনাস টু ফর্মুলার যারা উদ্ভাবক, যারা এক-এগারো সৃষ্টির দাবিদার ছিলেন, তারা এখনো বিএনপিকে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র থেকে সরে আসেননি। একই লক্ষ্যে স্থির থেকে তারা এখন কৌশল পরিবর্তন করেছেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য তারা নতুন সঙ্গী তৈরি করেছেন। একসময় তারা ইসলাম ধর্ম, দাড়ি-টুপি, হিজাবের বিরুদ্ধে জঙ্গি তকমা জুড়ে অপপ্রচার চালিয়েছেন। যাদের একসময় জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল, বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য তাদের সঙ্গেও এখন মিতালি করছেন ওই ষড়যন্ত্রকারীরা। তবে আপনার জন্য আরও দুঃসংবাদ হলো, সেই এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদেরই আপনার দলের অনেক সিনিয়র নেতা খুবই ভালোবাসেন। অনেক নেতাই বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তৈরি করে তথাকথিত সুশীল হওয়ার চেষ্টা করছেন। দিন যত গড়াবে, নির্বাচনের দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসবে, বিএনপির বিরুদ্ধে এক-এগারোর কুশীলবদের ষড়যন্ত্র তত বেশি গভীর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে বসে এ ষড়যন্ত্র বুঝতে পারছেন, দেশের ভিতরে থেকে বিএনপির সব নেতা-কর্মী এটা বুঝতে পারছেন কি না?

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল অন্তর্বর্তী সরকার সবার মত এক করার জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে। নাম জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের এ কমিটিতে যারা আছেন, তারা সবাই প্রথিতযশা ব্যক্তি। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর এ সরকার অনুভব করল যে, জাতিকে সামনে এগোতে হলে মতৈক্য দরকার। এ কমিশনের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো কীভাবে সংস্কার হবে, কীভাবে নির্বাচন হবে, নির্বাচন-পরবর্তী সরকার কী কী কাজ করবে সেসব বিষয়ে একটি লিখিত দলিল প্রস্তুত করা। অর্থাৎ আগামী দিনের বাংলাদেশের জন্য এটা হবে একটি গাইডলাইন। বর্তমান সংকট উত্তরণে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে, কিন্তু আমরা এখনো দেশপ্রেমে ন্যূনতম দায়বদ্ধতায় ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারিনি। আমাদের মধ্যে অনেকেই এখনো পাকিস্তান-প্রেমে ব্যাকুল। অনেকে আছেন ভারত-প্রেমে দিশাহারা। ঢাকার মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট খেলা হলে এ স্বাধীন দেশেই অনেকে স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা ওড়ায়। আবার বাংলাদেশ-ভারত খেলা হলে এ দেশের মানুষই ভারতীয় পতাকাও ওড়ায় বাংলাদেশের স্টেডিয়ামে। ৫ আগস্টের আগে বাংলাদেশে ভারতপ্রেমীর অভাব ছিল না। অনেকেই ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে একটি সেলফি তুলতে পারলে ধন্য হয়ে যেতেন। একইভাবে এখন বেড়েছে পাকিস্তানপ্রেমী। সব রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ বা বিশিষ্টজনদের মতামতের ভিত্তিতে সংস্কার কমিশনগুলো যেসব সুপারিশ করেছে, সেগুলোতে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে যে গুরুদায়িত্ব গ্রহণ করেছে এ কমিশন, তা সত্যি একটি দুরূহ বিষয়। তবে এর চেয়ে দুরূহ কাজ হলো দেশকে ভালোবাসার ব্যাপারে ইস্পাতকঠিন ঐক্য প্রতিষ্ঠা। প্রত্যেক নাগরিকের মধ্যে বাংলাদেশ-প্রেম না থাকলে, বর্তমান সংকট উত্তরণে অ্যান্টিবায়োটিকের মতো ঐকমত্য কিছুটা সময়ের জন্য উপশম দিলেও, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই হবে না। কারণ যে যায় লঙ্কায়, সে-ই হয় রাবণ। ১৯৯০ সালের তিন জোটের রূপরেখার পরিণতি ইতোমধ্যে জাতি প্রত্যক্ষ করেছে।

সরকারগত ১৩ মার্চ চার দিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। সফরকালে তিনি ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সংস্কার ও রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেন। সফর শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশে সংস্কারের যে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার, সেখানে প্রধান সহযোগী হিসেবে ভূমিকা রাখতে প্রস্তুত জাতিসংঘ। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার ইস্যুতে বাংলাদেশ জাতিসংঘকে প্রধান সহযোগী হিসেবে বিবেচনা করতে পারে বলেও জানান গুতেরেস। সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চান, ভারতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত আনার ব্যাপারে জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে কি না? উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, জাতিসংঘের সঙ্গে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা করেনি বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন নির্বাচন আগে, নাকি সংস্কার ও ফ্যাসিস্টদের বিচার আগে-এ নিয়ে বিতর্ক চলছে। সরকারও ফ্যাসিস্টদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিচারের জন্য শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা জরুরি। ভারতকে সরকার ইতোমধ্যে চিঠি দিয়েছে। কিন্তু সে চিঠির বিষয়ে ভারত কোনো প্রতি উত্তর করেনি। এ বিষয়টি জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছে উপস্থাপনের সুযোগ ছিল। অথচ ভারত থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের জন্য ফেরাতে সরকার বা রাজনৈতিক দল কেউই জাতিসংঘ মহাসচিবের সহায়তা কামনা করেনি। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, ফ্যাসিস্টের বিচারের বিষয়টি কি লোকদেখানো আয়োজন? যারা বলছেন বিচার শেষ হলে নির্বাচন হবে, তাদের এমন আওয়াজ কি তাহলে নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো কূটকৌশল?

বর্তমানে সারা দেশে টালমাটাল অবস্থা। কোনোভাবেই আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। থানায় ঢুকে পুুলিশকে পেটানো হচ্ছে। রাস্তায় দায়িত্ব পালনকারী পুলিশকে কেউ মানছে না। রিকশাচালকরাও ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে মারমুখো আচরণ করছেন। মব সংস্কৃতি বন্ধ করা যাচ্ছে না। ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের শিকার হয়ে আট বছরের আছিয়াকে জীবন দিতে হয়েছে। নারী-শিশুর নিরাপত্তাঝুঁকি দিনদিন বাড়ছে। রাস্তাঘাট, যানবাহন এমনকি বাসাবাড়িতে কোনো মানুষ নিরাপদ মনে করছে না। ব্যক্তিগত আক্রোশ রাজনীতির রঙে রাঙিয়ে প্রতিশোধ নেওয়া হচ্ছে। দখল, চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে। কথায় কথায় বন্ধ করা হচ্ছে সড়ক-মহাসড়ক। ঈদ সামনে রেখে সব রকম অপরাধ পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। সারা দেশে অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় প্রধান উপদেষ্টা পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ১৭ মার্চ বৈঠক করেছেন। বৈঠকে তিনি বলেছেন, যেহেতু নির্বাচন আসছে, নানা রকম সমস্যা হবে, নানা রকম চাপ আসবে। সবাই ডেস্পারেট হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীকে সেখানে শক্ত থাকতে হবে। আইনের ভিতরে থাকতে হবে। পুলিশ বাহিনীকে তিনি মানুষের বন্ধু হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে পুলিশ কিছুটা হলেও ট্রমা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করবে। বর্তমান বাস্তবতায় দেশবাসীর জানমাল, ব্যবসাবাণিজ্যের নিরাপত্তার জন্য এখন সরকারকে কঠোর হতে হবে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। পুলিশকে নিজের ইউনিফর্মের মর্যাদা রক্ষায় নিজ থেকেই উদ্যোগী হতে হবে।। দেশের মানুষ যদি নিরাপদ না থাকে, নারী-শিশুরা যদি ঘর থেকে বের হওয়ার সাহস না পায়, তাহলে শুধু তাত্ত্বিক কথাবার্তায় কাজ হবে না। সাত মাসের মধ্যে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অনেকেই কাজের চেয়ে কথাই বলেছেন বেশি। এখনো বলছেন। কিন্তু দেশবাসী কথা নয়, কাজটাই দেখতে চায়। অতিকথন সর্বনাশ ডেকে আনে। স্মরণ রাখা দরকার, অসংলগ্ন অতিকথনেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে।

দেশবাসীর কাছে এখনো অনেক কিছু স্পষ্ট হচ্ছে না। যারা দিনদুনিয়ার খোঁজখবর রাখেন, তারাও বলছেন, কিছুই বুঝতে পারছেন না। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক ইফতার পার্টিতে এখন অনেকেই অনেক কিছু জানার চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিতে একজন সাবেক আমলা একজন রাজনৈতিক নেতাকে প্রশ্ন করলেন, ভাই সাহেব, ৫ আগস্টের আগে তো আমরা দাদাদের কাস্টডিতে ছিলাম, এখন আছি কার কাস্টডিতে? এ আলাপে অংশ নেন পাশের আরেকজন। একটু এগিয়ে এসে বললেন, আমরা হলাম গরিবের সুন্দরী বউ। কখনো ভারতের, কখনো আমেরিকার, কখনো চীনের। নিজের মেরুদণ্ড শক্ত না হলে এভাবেই চলবে। আরেকজন বললেন, এক অদ্ভুত সময়ে আছি ভাই। কেউ কিচ্ছু জানে না। রাজনীতিবিদরা বলেন, কিছু জানি না। ব্যবসায়ীরা বলেন, কিছু জানি না। আমলারা বলেন কিছু জানি না। তাহলে জানেটা কে?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে