শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ধন্যবাদ। আপনাদের দলের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে, সেই তীক্ষ পর্যবেক্ষণ, প্রাজ্ঞ বিশ্লেষণ ও বাস্তব উপলব্ধি অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সাত মাস পর স্পষ্ট করে বলার জন্য আপনাকে সাধুবাদ জানাই। বাংলাদেশ প্রতিদিন এ ষড়যন্ত্রের বিষয়ে গত সাত মাসে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। মাইনাস টু ফর্মুলার যারা উদ্ভাবক, যারা এক-এগারো সৃষ্টির দাবিদার ছিলেন, তারা এখনো বিএনপিকে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র থেকে সরে আসেননি। একই লক্ষ্যে স্থির থেকে তারা এখন কৌশল পরিবর্তন করেছেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য তারা নতুন সঙ্গী তৈরি করেছেন। একসময় তারা ইসলাম ধর্ম, দাড়ি-টুপি, হিজাবের বিরুদ্ধে জঙ্গি তকমা জুড়ে অপপ্রচার চালিয়েছেন। যাদের একসময় জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল, বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য তাদের সঙ্গেও এখন মিতালি করছেন ওই ষড়যন্ত্রকারীরা। তবে আপনার জন্য আরও দুঃসংবাদ হলো, সেই এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদেরই আপনার দলের অনেক সিনিয়র নেতা খুবই ভালোবাসেন। অনেক নেতাই বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তৈরি করে তথাকথিত সুশীল হওয়ার চেষ্টা করছেন। দিন যত গড়াবে, নির্বাচনের দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসবে, বিএনপির বিরুদ্ধে এক-এগারোর কুশীলবদের ষড়যন্ত্র তত বেশি গভীর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে বসে এ ষড়যন্ত্র বুঝতে পারছেন, দেশের ভিতরে থেকে বিএনপির সব নেতা-কর্মী এটা বুঝতে পারছেন কি না?

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল অন্তর্বর্তী সরকার সবার মত এক করার জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে। নাম জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের এ কমিটিতে যারা আছেন, তারা সবাই প্রথিতযশা ব্যক্তি। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর এ সরকার অনুভব করল যে, জাতিকে সামনে এগোতে হলে মতৈক্য দরকার। এ কমিশনের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো কীভাবে সংস্কার হবে, কীভাবে নির্বাচন হবে, নির্বাচন-পরবর্তী সরকার কী কী কাজ করবে সেসব বিষয়ে একটি লিখিত দলিল প্রস্তুত করা। অর্থাৎ আগামী দিনের বাংলাদেশের জন্য এটা হবে একটি গাইডলাইন। বর্তমান সংকট উত্তরণে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে, কিন্তু আমরা এখনো দেশপ্রেমে ন্যূনতম দায়বদ্ধতায় ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারিনি। আমাদের মধ্যে অনেকেই এখনো পাকিস্তান-প্রেমে ব্যাকুল। অনেকে আছেন ভারত-প্রেমে দিশাহারা। ঢাকার মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট খেলা হলে এ স্বাধীন দেশেই অনেকে স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা ওড়ায়। আবার বাংলাদেশ-ভারত খেলা হলে এ দেশের মানুষই ভারতীয় পতাকাও ওড়ায় বাংলাদেশের স্টেডিয়ামে। ৫ আগস্টের আগে বাংলাদেশে ভারতপ্রেমীর অভাব ছিল না। অনেকেই ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে একটি সেলফি তুলতে পারলে ধন্য হয়ে যেতেন। একইভাবে এখন বেড়েছে পাকিস্তানপ্রেমী। সব রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ বা বিশিষ্টজনদের মতামতের ভিত্তিতে সংস্কার কমিশনগুলো যেসব সুপারিশ করেছে, সেগুলোতে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে যে গুরুদায়িত্ব গ্রহণ করেছে এ কমিশন, তা সত্যি একটি দুরূহ বিষয়। তবে এর চেয়ে দুরূহ কাজ হলো দেশকে ভালোবাসার ব্যাপারে ইস্পাতকঠিন ঐক্য প্রতিষ্ঠা। প্রত্যেক নাগরিকের মধ্যে বাংলাদেশ-প্রেম না থাকলে, বর্তমান সংকট উত্তরণে অ্যান্টিবায়োটিকের মতো ঐকমত্য কিছুটা সময়ের জন্য উপশম দিলেও, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই হবে না। কারণ যে যায় লঙ্কায়, সে-ই হয় রাবণ। ১৯৯০ সালের তিন জোটের রূপরেখার পরিণতি ইতোমধ্যে জাতি প্রত্যক্ষ করেছে।

সরকারগত ১৩ মার্চ চার দিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। সফরকালে তিনি ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সংস্কার ও রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেন। সফর শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশে সংস্কারের যে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার, সেখানে প্রধান সহযোগী হিসেবে ভূমিকা রাখতে প্রস্তুত জাতিসংঘ। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার ইস্যুতে বাংলাদেশ জাতিসংঘকে প্রধান সহযোগী হিসেবে বিবেচনা করতে পারে বলেও জানান গুতেরেস। সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চান, ভারতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত আনার ব্যাপারে জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে কি না? উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, জাতিসংঘের সঙ্গে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা করেনি বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন নির্বাচন আগে, নাকি সংস্কার ও ফ্যাসিস্টদের বিচার আগে-এ নিয়ে বিতর্ক চলছে। সরকারও ফ্যাসিস্টদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিচারের জন্য শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা জরুরি। ভারতকে সরকার ইতোমধ্যে চিঠি দিয়েছে। কিন্তু সে চিঠির বিষয়ে ভারত কোনো প্রতি উত্তর করেনি। এ বিষয়টি জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছে উপস্থাপনের সুযোগ ছিল। অথচ ভারত থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের জন্য ফেরাতে সরকার বা রাজনৈতিক দল কেউই জাতিসংঘ মহাসচিবের সহায়তা কামনা করেনি। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, ফ্যাসিস্টের বিচারের বিষয়টি কি লোকদেখানো আয়োজন? যারা বলছেন বিচার শেষ হলে নির্বাচন হবে, তাদের এমন আওয়াজ কি তাহলে নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো কূটকৌশল?

বর্তমানে সারা দেশে টালমাটাল অবস্থা। কোনোভাবেই আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। থানায় ঢুকে পুুলিশকে পেটানো হচ্ছে। রাস্তায় দায়িত্ব পালনকারী পুলিশকে কেউ মানছে না। রিকশাচালকরাও ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে মারমুখো আচরণ করছেন। মব সংস্কৃতি বন্ধ করা যাচ্ছে না। ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের শিকার হয়ে আট বছরের আছিয়াকে জীবন দিতে হয়েছে। নারী-শিশুর নিরাপত্তাঝুঁকি দিনদিন বাড়ছে। রাস্তাঘাট, যানবাহন এমনকি বাসাবাড়িতে কোনো মানুষ নিরাপদ মনে করছে না। ব্যক্তিগত আক্রোশ রাজনীতির রঙে রাঙিয়ে প্রতিশোধ নেওয়া হচ্ছে। দখল, চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে। কথায় কথায় বন্ধ করা হচ্ছে সড়ক-মহাসড়ক। ঈদ সামনে রেখে সব রকম অপরাধ পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। সারা দেশে অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় প্রধান উপদেষ্টা পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ১৭ মার্চ বৈঠক করেছেন। বৈঠকে তিনি বলেছেন, যেহেতু নির্বাচন আসছে, নানা রকম সমস্যা হবে, নানা রকম চাপ আসবে। সবাই ডেস্পারেট হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীকে সেখানে শক্ত থাকতে হবে। আইনের ভিতরে থাকতে হবে। পুলিশ বাহিনীকে তিনি মানুষের বন্ধু হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে পুলিশ কিছুটা হলেও ট্রমা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করবে। বর্তমান বাস্তবতায় দেশবাসীর জানমাল, ব্যবসাবাণিজ্যের নিরাপত্তার জন্য এখন সরকারকে কঠোর হতে হবে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। পুলিশকে নিজের ইউনিফর্মের মর্যাদা রক্ষায় নিজ থেকেই উদ্যোগী হতে হবে।। দেশের মানুষ যদি নিরাপদ না থাকে, নারী-শিশুরা যদি ঘর থেকে বের হওয়ার সাহস না পায়, তাহলে শুধু তাত্ত্বিক কথাবার্তায় কাজ হবে না। সাত মাসের মধ্যে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অনেকেই কাজের চেয়ে কথাই বলেছেন বেশি। এখনো বলছেন। কিন্তু দেশবাসী কথা নয়, কাজটাই দেখতে চায়। অতিকথন সর্বনাশ ডেকে আনে। স্মরণ রাখা দরকার, অসংলগ্ন অতিকথনেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে।

দেশবাসীর কাছে এখনো অনেক কিছু স্পষ্ট হচ্ছে না। যারা দিনদুনিয়ার খোঁজখবর রাখেন, তারাও বলছেন, কিছুই বুঝতে পারছেন না। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক ইফতার পার্টিতে এখন অনেকেই অনেক কিছু জানার চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিতে একজন সাবেক আমলা একজন রাজনৈতিক নেতাকে প্রশ্ন করলেন, ভাই সাহেব, ৫ আগস্টের আগে তো আমরা দাদাদের কাস্টডিতে ছিলাম, এখন আছি কার কাস্টডিতে? এ আলাপে অংশ নেন পাশের আরেকজন। একটু এগিয়ে এসে বললেন, আমরা হলাম গরিবের সুন্দরী বউ। কখনো ভারতের, কখনো আমেরিকার, কখনো চীনের। নিজের মেরুদণ্ড শক্ত না হলে এভাবেই চলবে। আরেকজন বললেন, এক অদ্ভুত সময়ে আছি ভাই। কেউ কিচ্ছু জানে না। রাজনীতিবিদরা বলেন, কিছু জানি না। ব্যবসায়ীরা বলেন, কিছু জানি না। আমলারা বলেন কিছু জানি না। তাহলে জানেটা কে?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা